Posts

Showing posts from July, 2016

স্মৃতিভ্রংশ, প্রতিশোধ এবং একটি পারফেক্ট উপন্যাস/ জুলাই (২০১৬) মাসের বই

Image
Stoner/John Williams হোয়াট ডিড ইউ এক্সপেক্ট?  বইয়ের শেষ পাতায় পৌঁছে যখন জানালার ওপারে দিনের আলো নিভে এসেছে, শরীরের ভেতরটা কুরে খেয়ে নিয়েছে ক্যান্সার, প্রিয়জনের উপস্থিতিশূন্য বিছানার পাশে শুধু চুড়ো হয়ে আছে বইপত্রের ঢিপি; সারাজীবন চাকরি করার পর অ্যাসোসিয়েট প্রফেসরের পদ থেকে এক পা-ও এগোতে না পারা, স্ত্রীকন্যার ভালোবাসা জয় করতে না পারা, উইলিয়াম স্টোনার মরে যেতে যেতে তখন নিজেকে জিজ্ঞাসা করছে, হোয়াট ডিড ইউ এক্সপেক্ট? স্টোনার শেষ করার পর আমি নিশ্চিত ছিলাম বইটা নিয়ে আমার কিছু লেখা সম্ভব হবে না। অথচ এরকম একটা বই পড়ার পর চুপ করে বসে থাকেই বা কী করে মানুষ? একবার মনে হয়েছিল নিজে এ গুরুদায়িত্ব মাথায় না নিয়ে অন্যের সাহায্য নিই। যে যা বলেছে সেগুলো লিখে দিই।  Stoner is a perfect novel, so well told and beautifully written, so deeply moving, that it takes your breath away.  New York Times A beautiful novel… a marvellous discovery for everyone who loves literature. Ian McEwan  The greatest American novel you’ve never heard of.  The New Yorker A book for ev

ম্যাকবুক আর সাপ্তাহিকী

বয়স হলে মানুষের নীতিতে টান পড়ে। আসলে আত্মবিশ্বাস কমে যায়। আমি যে নীতিতে বিশ্বাস করি সেটা সত্যি বিশ্বাস করার মতো কি না এই সব প্রশ্ন জাগে। আর পাঁচ বছর আগে যদি কেউ আমাকে জিজ্ঞাসা করত যে তুমি কখনও ম্যাকবুক (বা অ্যাপেল কোম্পানির যে কোনও প্রোডাক্ট) ব্যবহার করবে কি না তাহলে আমার উত্তর কী হত সেটা আর এখানে রিপিট করার দরকার নেই। আমি একজন ম্যাটকে চিনতাম যে বলত সে কোনওদিন ম্যাক ব্যবহার করবে না কারণ ‘ইট ইজ টু পপুলার’। হুজুগের প্রতি বিতৃষ্ণা আমার ম্যাকবুক ব্যবহার না করার একটা কারণ, কিন্তু আরও একটা কারণ ছিল। চশমার পাওয়ার মাইনাস বারো হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমার চোখের আরও একটা সমস্যা আছে। সেটা হচ্ছে সবার, সবকিছুর ভেতর একটা ‘টাইপ’ নজর করা। আমার মনে হয়েছিল অ্যাপেল একটা বিশেষ ‘টাইপ’এর লোক ব্যবহার করে। নিজেকে সেই টাইপে ফেলতে আমার ইচ্ছে করেনি। আমি সম্পূর্ণ সচেতন যে 'কোনওদিন অ্যাপেল ব্যবহার করব না’টাও একটা টাইপ। কিন্তু এই টাইপটায় নিজেকে ফেলতে আমার আগেরটার থেকে কম অনিচ্ছে হয়েছিল।  তারপর বয়স হল। টাইপ বিচারের অব্যর্থতা নিয়ে নিজের মনে নানারকম দ্বিধাদ্বন্দ্ব জন্মাতে লাগল। মনে হতে লাগল স্থিতিস্থাপকতা দার্ঢ

বই থেকে সিনেমা থেকে বই

Image
উৎস গুগল ইমেজেস আজকের ট্যাগ হচ্ছে বই থেকে বানানো ‘বই’দের নিয়ে। কিংবা যে সব ‘বই’দের অবিলম্বে বই হয়ে ওঠা দরকার তাদের নিয়ে। এ মর্মে কয়েকটা ট্যাগ বুকটিউবে খুব চলে। আর আমি যেহেতু বুকটিউবের মস্ত বড় ফ্যান, তাই সে ট্যাগকে অবান্তরে ছেপে দিলাম। ওঁদের সঙ্গে আমাদের খেলার তফাৎ হচ্ছে আমরা খেলছি শুধু বাংলা বইদের নিয়ে। এই ট্যাগের স্রষ্টা হিসেবে দু’জনের নাম পাচ্ছি। একজনের ভিডিও এখন আর পাবলিক নেই তাই সেটার লিংক দেওয়া গেল না। তাঁদের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা জানালাম।  ***** ১। আপনার প্রিয় কোন বই যা সিনেমা/ টিভি সিরিজে রূপান্তরিত হয়েছে? সে রূপান্তর কি আপনার ভালো লেগেছে? এ উত্তরটা ভীষণ প্রেডিক্টেবল। আমার প্রিয় বই পথের পাঁচালী সিনেমায় রূপান্তর হয়েছে। আমার রূপান্তরটা ভীষণ পছন্দও হয়েছে। টিভি সিরিজের উত্তরটা একটু বিতর্কিত হলেও হতে পারে। ফেলুদা ৩০ বলে যে সিরিজটা হয়েছিল সেটার শুরুর দিকের এপিসোডগুলো বেশ ভালো লেগেছিল। সব্যসাচী তখন ফেলুদা হিসেবে চমৎকার। আমরা এখনও মাঝে মাঝে সেগুলো চালিয়ে দেখি। দিব্যি লাগে। ২। বই থেকে সিনেমা/ টিভিতে আপনার প্রিয়তম রূপান্তর কী? পথের পাঁচালী। গুপি গাইন বাঘা বাই

ফাঁকির রুটিন

জমানো কাগজ ঘাঁটতে বসলে প্রায়ই একেকটা খোলা পাতা বেরিয়ে পড়ে, যেগুলোর দিকে ভালো করে না তাকিয়েই আমি বাজে কাগজের ঝুড়িতে চালান করি। কারণ ওই একনিমেষেই আমি দেখে নিয়েছি পাতাগুলোয় খোপ খোপ কাটা। আমি জানি ওই খোপের বাঁদিকের কলামে ওপর থেকে নিচে সাতটা খোপে লেখা আছে সাতটা দিনের নাম আর সবার ওপরের রোয়ে লেখা আছে সকাল চারটে থেকে রাত দশটা পর্যন্ত সময়, বিভিন্ন মাপে ভাগ করা। পাতার বাকি খোপগুলোয় অফিস, গান, অবান্তর, গান, হাঁটা, রান্না, বেড়ানো ইত্যাদি শব্দ সেজেগুজে বসে আছে। আমারই অপেক্ষায়।  রুটিন বানানোর রোগটা আমার এই সেদিন পর্যন্ত ছিল। দু’ঘণ্টা লিখব, একঘণ্টা হাঁটব, একঘণ্টা গাইব, আটঘণ্টা কাজ করব - কাজের সময় বসে বসে এইসব ভাবতে, নিত্যনতুন ভাবে চব্বিশঘণ্টাকে কাটাছেঁড়া কী যে ভালো লাগত। যতদিন না মেনে নিলাম যে রুটিন মেনে চলা আমার পক্ষে অসম্ভব। কেন অসম্ভব সেটা বুঝতে লেগে গেল আরও অনেক সময়। অসম্ভব, কারণ আমি গোটা ঘটনাটাকে অ্যাপ্রোচ করছিলাম ভুল দিক থেকে। রুটিন তখনই কাজে লাগে যখন তা রুটিন পালনকারীর ধাত বুঝে বানানো হয়। কাজ আমার ধাতে নেই, কাজেই কাজের রুটিন আমার চলবে না। আমার দিনটাকে সাজাতে হবে অন্যভাবে, আমার ধাতে

চারের তিন

Image
রিষড়ার বাড়ির বিছানায় যিনি শুয়ে আছেন, তিনি থাকলে ছবিটা সম্পূর্ণ হত। নেই যখন তখন এই দিয়েই কাজ চালাতে হবে।   

ল্যাংড়া আম, কেক আর সাপ্তাহিকী

এই সাপ্তাহিকীটা অবান্তরে মুখ দেখানোর কাছাকাছি সময়েই যদি আপনার চোখে পড়ে তাহলে খুব সম্ভবত তখন আমি আর অর্চিষ্মান আমার বাবামার সঙ্গে বসে চা, জ্যাম/মাখনটোস্ট, সসেজ, হাফ ফ্রাই আর হ্যাশ ব্রাউন খাচ্ছি। রিষড়া বাজারে নাকি অভূতপূর্ব ল্যাংড়া আমের ফলন হয়েছে, ভবিষ্যতে আর হয় কি না সন্দেহ। মাবাবার বোঁচকার মধ্যে জোরজার করে তাদের দুয়েকপিস যদি উঠেই পড়ে তাহলে মাবাবা তাদের না বলতে পারবেন না। সে রকম হলে হ্যাশ ব্রাউন আর সসেজের মাঝে কাঁটায় গেঁথে ল্যাংড়া আমও মুখে পোরা হচ্ছে টুকটাক। আপনি যদি আরেকটু দেরি করে ফেলেন তাহলে ততক্ষণে আমরা রাষ্ট্রপতি ভবন পৌঁছে গেছি। ডানহাতে আধার কার্ড আর বাঁহাতে মোবাইলে আসা “ইয়োর রিকোয়েস্ট ফর আর বি ভিজিট উইথ রেজিস্ট্রেশন নাম্বার অমুক ইজ অ্যাপ্রুভড” নোটিফিকেশন মেলে ধরে লাইন দিয়েছি। ভবন ঘুরে যাওয়া হবে হেইলি রোডে বঙ্গভবনের পাশের অগ্রসেন কি বাউলি দেখতে। আপনারা যদি তারও পরে সাপ্তাহিকীতে আসেন তাহলে ধরে নিতে পারেন আমরা আছি খান মার্কেটে। এমনিতে তো যা-ই ভালো খাই, ভালো দেখি, মনে হয় বাবামাকে খাওয়াব, বাবামাকে দেখাব। কিন্তু ডিসিশন টাইম ঘনিয়ে এলে বোঝা যায় ব্যাপারটা অত সোজা না। ওঁদের পক্ষ

"Try and be a Dinketysnipsy girl"

শিম টুর, পাহাড়গঞ্জ

Image
লেফট টার্ন ফ্রি নেহি হ্যায়। গভীর খেদের সঙ্গে জানালেন ভাইসাব। ভাইসাব সি আর পার্কের সবগুলো লাইট ভাঙতে ভাঙতে গেছেন, আর সি পি-র সবগুলো লাইটে দাঁড়াতে দাঁড়াতে। ক্ষমতার কাছাকাছি গেলে দুর্দান্ত অটোওয়ালাদেরও সামলে চলতে হয়। সিগন্যাল হল আর আমরাও বাঁয়ে বেঁকে পঞ্চকুইয়া রোডে এসে পড়লাম। কনট প্লেস আর পঞ্চকুইয়া রোডের মধ্যে তফাৎ মোটে একটা লেফট টার্নের, কিন্তু সন্ধ্যের চেহারায় তফাৎটা সকাল দশটার এসপ্ল্যানেডের সঙ্গে রাত আটটার রিষড়ার বাড়ির সামনের রাস্তার মতো। এই সাদা থামওয়ালা প্রাসাদের গা-ঝলসানো আলো, এই ফ্লাইওভার চেরা অন্ধকার রাস্তা। ফ্লাইওভারের তলা দিয়ে ওপাশের উঁচু ফ্ল্যাটের জানালায় ম্লান আলো। টিউবলাইট মোছা হয়নি অনেক দিন। আমরা যেমন বিকেলে দাদুর চপ খেতে যাই, এসব বাড়ির লোকেরা তেমনি কনট প্লেসে মর্নিং ওয়াকে যায়। অথচ জানালার সাইজ আর আলোর ভোল্টেজ থেকেই স্পষ্ট এগুলো সরকারি ফ্ল্যাট। কী যে ভালো লাগে আমার এসব জায়গায় সরকারি ফ্ল্যাট দেখতে। সি পি-তে, জোড়বাগে। পয়সার সঙ্গে রিয়েল এস্টেট লোকেশনের সরল সম্পর্কটাকে পেঁচিয়ে দেওয়ার স্পর্ধা যদি কারও থাকে তাহলে সে শুধু সরকারি আবাসনের। ফ্লাইওভারের তলা দিয়ে ডানদিক নিয়ে

অন্যজন

দিদিমণির ভাণ্ডারে বিবিধ রতন। ফ্যাকাশে সাদাকালো ছবি, কোণা দুমড়োনো পোস্টকার্ড। পুরোনো চিঠি সববাড়িতেই থাকে, কিন্তু দিদিমণির ভাঁড়ারের চিঠিগুলো স্পেশাল। কারণ তাঁর কাছে এমন কিছু চিঠি আছে যাদের লেখকদের দিদিমণি ছাড়াও বাংলাদেশের আরও অনেকে চেনেন। অচিন্ত্য সেনগুপ্ত, প্রমথ বিশী। এই দ্বিতীয়জনের সঙ্গে দিদিমণির ছাত্রশিক্ষকের সম্পর্ক ছিল। পরীক্ষায় কাজে লাগতে পারে ভেবে মাস্টারমশাইয়ের লেখা একখানা বই কেনার জন্য দিদিমণি তৈরি হচ্ছেন জেনে মাস্টারমশাই বললেন, কেনার দরকার নেই, আমিই এক কপি দেব’খন। বই নিয়ে দিদিমণি বাড়ি ফিরে দেখেন তার প্রথম পাতায় লেখা “শ্রীমতি … কে বইখানি না-পড়ার জন্য দেওয়া হইল।” তবে বিখ্যাত লোকেদের সঙ্গে সঙ্গে অবিখ্যাত লোকদেরও দিদিমণি চিনতেন। না চিনলেই ভয়ের কথা। তাঁরাও দেদার চিঠি লিখেছেন দিদিমণিকে। বিখ্যাত অবিখ্যাত সকলের পোস্টকার্ডেরই কমন পয়েন্ট হল তারা সকলেই ফ্যাকাশে হয়ে এসেছে, সকলেরই বাংলা ভাষার ওপর দখল, হাতের লেখা ও রসবোধ চমৎকার। কয়েকটা, বিশেষ করে বাড়ির লোকের পাঠানো পোস্টকার্ডে জায়গা কথার তুলনায় কম পড়েছে, তখন ফন্ট সাইজ কমিয়ে “স্নেহের” ওপরের আর আশীর্বাদক-এর নিচের শূন্যস্থান পূরণ করতে হ

এ সপ্তাহে + সাপ্তাহিকী

Image
গত সপ্তাহে আমরা তিনটে সিনেমা দেখলাম। হলে গিয়ে দেখলাম 'সিক্রেট লাইফ অফ পেটস'। দিল্লিতে পপকর্ন আর কোল্ডড্রিংকস সহ দুজনে সিনেমা দেখলে পকেট আর বিবেক দুটোর ওপরেই মারাত্মক চাপ পড়ে।  রবিবার সকালের শোয়ের দাম তবু মানুষের মতো। তাই আমরা বেশিরভাগ সময়েই রবিবার সকালের শোয়ে সিনেমা দেখতে যাই। ন'টার শো ধরতে সাড়ে আটটায় বেরোতে হয়। প্রায় অফিস যাওয়ার মতোই দাঁড়ায় ব্যাপারটা। বাড়িওয়ালার মুখোমুখি পড়ে গেলে অকওয়ার্ড। তাই আমরা বেরোনোর আগে ক্যাটস আই দিয়ে ভালো করে পরীক্ষা করে বাজার খালি দেখে তবেই চটি হাতে করে গুটিগুটি সিঁড়ি দিয়ে নামি বেরোই। কখনও কখনও এত সতর্কতা মাঠে মারা যায়।  হঠাৎ তিনতলা থেকে তিনি নেমে আসেন। কিংবা একতলা থেকে উঠে। “একী আজ আবার কোথায় চললে?” “এই সিনেমায়।” তাঁর মুখে আলো জ্বলে ওঠে। হাতে ধরা ফোন দেখিয়ে তিনি বলেন, "সুলতান? মিন্টিরাও দেখছে আজ, ইন ফ্যাক্ট এখনই। ওদের ওখানেও (ডে মইন) রিলিজ করেছে তো।" আমরা সত্যিটা স্বীকার করি। সুলতান দেখছি না আমরা, আমরা দেখতে যাচ্ছি কুকুরবেড়ালের কার্টুন। "কী ছেলেমানুষি!" প্রশ্রয়ের হাসি হাসেন তিনি। ছদ্ম বকুনি দেন। "দেখবে না, চারদিক

থ্যাংকস টু বুকটিউব

Image
দু’হাজার ষোলোর অর্ধেক শেষ। কী করে আমি জানি না। না জানার কোনও কারণ নেই যদিও। যাওয়ার আগে গত ছ’মাসের প্রতিটি সেকেন্ড মিনিট ঘণ্টা আমাকে জানান দিয়েই গেছে। আমিই টের পাইনি। মাঝে মাঝে, ক্বচিৎকদাচিৎ পেয়েছি। একেক দিনের শেষে বিছানায় ঢুকে মনে হয়েছে, যাঃ, আজকের দিনটাও মাটি। রবিবারের রাতগুলোতে টের পেয়েছি দু’দিনের ছুটি কীভাবে অপচয় করলাম, কাজ তো হল না, আনন্দটাও কি মনের মতো হল? কিন্তু ছ’মাস কেটে গেল যেই অমনি আমার টনক নড়ল। ছ’মাসে কত কী করে ফেলে লোকে, পলা হকিন্স ছ’মাসে ‘দ্য গার্ল ইন দ্য ট্রেন’ লিখে ফেলেছিলেন, আর আমি কী করলাম? (এটাও একটা লক্ষ্যণীয় এবং দুঃখের বিষয় যে আমার কাছে সময়ের হিসেব এসে ঠেকেছে শুধু 'আমার কী হল' আর 'কী হল না'-তে। সময়কে অন্য কোনওভাবে মাপার পদ্ধতি নিশ্চয় আছে। থাকতেই হবে। আপনাদের কারও যদি জানা থাকে আমাকে জানাবেন দয়া করে।)  দু’হাজার পনেরোর শেষে অনেকগুলো শপথ নিয়েছিলাম। সময়ের কাজ সময়ে করব, ফাঁকি মারব না ইত্যাদি। সেগুলো নিয়ে সংগত কারণেই আমি কথা বলতে চাই না। যেটা নিয়ে চাই, সেটা ছিল বোনাস রেসলিউশন। দু’হাজার ষোলোতে বেশি বই পড়ব। আপনাদের কাছে শুধু বেশি বই পড়তে চাই বলে

সাপ্তাহিকী

"The mathematical order is beautiful precisely because it has no effect on the real world. Life isn't going to be easier, nor is anyone going to make a fortune, just because they know something about prime numbers. Of course, lots of mathematical discoveries have practical applications, no matter how esoteric they may seem. Research on ellipses made it possible to determine the orbits of the planets,and Einstein used non-Euclidean geometry to describe the form of the universe. Even prime numbers were used during the war to create codes--to cite a regrettable example. But those things aren't the goal of mathematics. The only goal is to discover the truth……Eternal truths are ultimately in visible,and you won't find them in material things or natural phenomena, or even in human emotions. Mathematics, however,can illuminate them,can give them expression--in fact, nothing can prevent it from doing so." --- Yōko Ogawa, The Housekeeper and the Professor (অনু