নিউ গোল্ডেন ওয়ার্ল্ড
বুচিদিদি
সকালবেলা এসে আমাকে দেখেই অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার ভঙ্গি করে বলল, “এ কী চেহারা করে
রেখেছিস! শিগগিরি ফেশিয়াল করতে যা!”
আমার
মা রান্নাঘর থেকে খাতাপেনসিল হাতে ছুটে এসে বললেন, “বল্ তো বুচি, বিউটিপার্লারের
নামগুলো একেএকে বল তো। যেদিকটা না দেখব...”
সানন্দায়
পড়েছি বলিউডের সেলিব্রিটিরা শপিং করতে লন্ডন যান, পূর্ণা বলেছিল ঢাকার লোকেরা বাজার
করতে কলকাতায় আসে। তেমনি আমরা রিষড়ার লোকেরা স্পেশাল ওকেশনে শ্রীরামপুর যাই।
বুচিদিদি দুহাতে মাথা টিপে ধরে ভুরু কুঁচকে একদমে শ্রীরামপুরের গোটাদশেক
বিউটিপার্লারের নাম বলে গেল।
গ্ল্যামার
সেন্টার, গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ড, গোল্ডেন গ্ল্যামার, গোল্ডেন গ্ল্যামারগার্ল, দি
গোল্ডেন গ্ল্যামারগার্ল, আদি গোল্ডেন গ্ল্যামারগার্ল, নিউ গোল্ডেন ওয়ার্ল্ড্,
গোল্ডেন ওয়ার্ল্ড অ্যান্ড ডটার্স, গ্ল্যামারগার্ল অ্যান্ড কোং, গ্ল্যামার
এন্টারপ্রাইজ।
“আর
তো মনে পড়ছে না কাকিমা।”
“পড়ছে
না? আচ্ছা, এতেই কাজ চালিয়ে নেব’খন। এইবার বল্ এগুলোর মধ্যে কোন্টা ভালো।”
শুরু
হল ব্রেনস্টর্মিং। একজনের ফেশিয়ালের হাত ভালো তো আরেকজনের ভুরু চাঁছার। একজনের
দোকানের ক্রিম রদ্দি তো আরেকজন “ওনলি ম্যাক”। সবকিছুকে আওতায় নিয়ে অপটিমাইজেশন
এক্সারসাইজ করে অবশেষে উত্তর বেরোলো নিউ গোল্ডেন ওয়ার্ল্ড।
মা
মেয়ে হাঁটা দিলাম।
শ্রীরামপুর
স্টেশন থেকে একটু ভেতরদিকে একটা বহুতল বাড়ির চারতলায় দোকানটা। ভেতরদিকে হলে কী
হবে, প্ল্যাটফর্ম থেকেই চারদিকে লাগানো বিরাট বিরাট ব্যানার এবং তীরচিহ্ন দেখেদেখে
অন্ধেও পৌঁছে যেতে পারবে। ঘুটঘুটে সিঁড়ি বেয়ে উঠে, একটা মিটমিটে দোকানের দরজার
সামনে দাঁড়িয়ে হাঁটুতে হাত রেখে হাঁপাতে হাঁপাতে মা বললেন,
“ম্যাডাম
আছেন?”
বিচক্ষণ
বুচিদিদি শিখিয়ে রেখেছিল, “গিয়েই বলবি, ম্যাডাম নেই? খবরদার অ্যাসিস্ট্যান্টগুলোকে
গায়ে হাত দিতে দিবি না। এককাঁড়ি পয়সা দিচ্ছিস কি এমনি এমনি?”
ম্যাডাম
বেরিয়ে এলেন। গম্ভীর গলায় বললেন, “বসতে হবে।”
বসে
রইলাম। একটা ছোট ফ্ল্যাটের ভেতর আবার ছোটছোট খোপ করে দিব্যি রমরমা একখানা ব্যবসা
ফেঁদে বসেছেন ম্যাডাম। পার্লারে আগেও যে ক’বার গেছি দেখেছি, পুরো ব্যাপারটায় একটা
অত্যন্ত গোপনীয়তার ভাব থাকে। প্রতি খোপে ভারিভারি পর্দা টাঙানো, কেউ বেরোলে বা
ঢুকলে যে ইঞ্চিখানেক পর্দা সরে যায়, কেউ না কেউ দৌড়ে এসে সেটা আবার টেনে দিতে ভোলে
না। ফিসফাস কথা, চুপচাপ আসাযাওয়া। ম্যাডামের পার্লারের এককোণায় দেখলাম দুখানা
ট্রেডমিলও হেলান দিয়ে রাখা আছে। আর একপাশের দুটো ঘরের একটার দরজায় লেখা “সওনা বাথ”
আরেকটার “স্পা”, বসার ঘরের দেওয়ালে নানাজায়গা থেকে পাওয়া ম্যাডামের নানারকম সার্টিফিকেট
আর ছবি টাঙানো। একটা ছবিতে উপমন্ত্রীর হাত থেকে একগাল হেসে প্রাইজ নিচ্ছেন
ম্যাডাম। মাথায় বনদেবীর মতো ফুলের মালা, হাতে ফুলের কাঁকন, গলায় ফুলের হার।
ছবির
দিকে মা মেয়ে হাঁ করে তাকিয়ে আছি, মুখে কথা সরছে না, বুকে ঢেঁকির পাড় পড়ছে, এমন
সময় ভেতর থেকে বজ্রকন্ঠে নির্দেশ এল,
“ভেতরে
এস।”
মায়ের
হাতে ওড়না, ঘড়ি, মাথার চুলের ক্লিপ খুলে দিয়ে পর্দা সরিয়ে ভেতরে ঢুকলাম। ঢুকেই
দেখি সারি দিয়ে তিনচারজন মহিলা মুখে গায়ে রামধনুরঙ কাদা মেখে সিলিং-এর দিকে চেয়ে
চিৎ হয়ে শুয়ে রয়েছেন। আমাকেও একখানা চেয়ারে তুলে দিয়ে ম্যাডাম বললেন,
“বিয়ের
আগে যে সব ফেস, বডি টিটমেন্ট করানো হয় করিয়েছ?”
“না,
মানে...”
“এই
তো। পয়সাও বাঁচাবে, আবার সুন্দরীও সাজতে চাইবে...”
বলে
ভীষণ বিরক্ত মুখে তিনি আমার কানটান মুলে, গলাটলা টিপে দেখতে লাগলেন।
আর
যতই দেখলেন ততই বিবমিষায় তাঁর মুখ কুঁচকে যেতে লাগল।
“রাম
রাম, আলোবাতাস লেগেলেগে গায়ের চামড়া একেবারে পুড়ে ঝামা হয়ে গেছে গো? তোমাকে তো
হোলবডি ব্লিচ করাতে হবে দেখছি, পয়সার মুখ চাইলে তো চলবে না।”
আর
কিছু না জানলেও এটা আমি জানি যে ব্লিচ মানে হচ্ছে গায়ের চামড়ার ওপরের আস্তরণটা
পুড়িয়ে দেওয়া। যাতে ব্যবহৃত চামড়াটা সরে গিয়ে নিচের অব্যবহৃত এবং ফর্সা চামড়াটা
বেরিয়ে আসে আর আপনি চকিতে সুন্দরী হয়ে ওঠেন।
আমি
বললাম, “আমি মরে গেলেও ওসব করছি না। আপনার দোকানে ফেশিয়াল হয় না?”
আমার
গলায় রাগের সুর শুনেই বোধহয় ম্যাডাম ব্লিচ বিক্রির চেষ্টায় ক্ষান্ত দিলেন। হাল
ছেড়ে বললেন,
“তাহলে
ফেশিয়ালই করাও। ডায়মন্ড ফেশিয়াল করাতে পার। হোল বডি কাজ হবে। তার ওপর আছে
প্ল্যাটিনাম ফেশিয়াল, হোল বডি অ্যান্ড মাইন্ড। তারও বেশি যদি চাও, নতুন ইউরেনিয়াম
প্যাকেজ চালু করেছি। হোল বডি মাইন্ড অ্যান্ড সোল। হেবি কাটছে।”
সোলের
সৌন্দর্যবৃদ্ধির দায়িত্বটা ম্যাডামের হাতে ছাড়াটা আমার বিশেষ সুবিধের মনে হল না।
আমি বললাম, “ডায়মন্ডের নিচে কিছু নেই?”
“কেন
বাবা, একবারই তো বিয়ে করবে। আবার কম কেন?”
এ’কদিনে
কত লোক যে এই একবারই বিয়ে করার যুক্তিটা দিল ভাবা যায় না। যুক্তিটা অনেকটা এইরকম,
একবারই তো মরবে, চন্দনকাঠের চিতাতেই চাপাও। একবারই মরা নিয়ে তবু কনফিডেন্ট হওয়া
যায়, কিন্তু বিয়ে যে আমি একবারই করব এই নিয়ে সবাই এত শিওর হচ্ছে কী করে ভগবানই
জানেন।
আমি
কিছুতেই ঘাড় পাতলাম না। ডায়মন্ডের নিচে গোল্ড আর গোল্ডেরও নিচে একটা ফ্লোরাল না কীসের
ফেশিয়াল ছিল, সেটাই করাব বলে মাটি কামড়ে পড়ে রইলাম। রাগের চোটে ম্যাডাম পটাং পটাং
করে আমার ভুরুর চুল ছিঁড়ে দিলেন, গায়ের জোরে আমার নাক কান ঠোঁট মুখ ঠেসেঠুসে
একাকার করে দিলেন আর আমি মাঝেমাঝে মিহিগলায় “মাগো বাবাগো” করে উঠছিলাম বলে আমার মায়ের কাছে এই বলে নালিশ করলেন যে, “বাবারে
বাবা, কী আতুপুতু মেয়েই না মানুষ করেছেন। বাপের জন্মে দেখিনি এ’রম।”
ঝাড়া
তিনটি ঘণ্টা আর অশ্লীলরকমের টাকা খরচ করার পর মা মেয়ে মিলে যখন রাস্তায় নামলাম তখন
দোকানপত্রের ঝাঁপ পড়ে গেছে, কুকুরগুলোও সারি দিয়ে নর্দমার পাশের ঠাণ্ডা মাটি বেছে
শুয়ে পড়েছে। স্পিকারে ট্রেনের ঘোষণা শুনে দৌড়ে প্ল্যাটফর্মে আসতে না আসতেই ট্রেন
এসে গেল। আমরা দুজনে জানালার পাশে দুটো সিট দেখে আরাম করে বসলাম।
ফাঁকা
ট্রেন ঘটাং ঘটাং করে ছুটতে লাগল। জানালার হাওয়ায় আমার সদ্য শ্যাম্পু করা চুল উড়ে
উড়ে মুখে পড়ছিল, সরিয়ে মাকে জিজ্ঞাসা করলাম,
“তুমি
এতক্ষণ কী করলে মা?”
মা
বললেন দোকানে নাকি একগাদা সানন্দা রাখা ছিল। সেগুলো মুখস্থ করেছেন বসে বসে। প্রতি
সংখ্যাতেই ছেলেমেয়ে মানুষ করার বিশেষজ্ঞদের টিপস দেওয়া ছিল। ভয়ের ব্যাপার হচ্ছে সে
সব টিপস অনুযায়ী মা মেয়ে মানুষ করার কাজটা আগাগোড়াই ভুল করেছেন।
আমরা
দুজনেই একমত হলাম যে, যা হওয়ার হয়ে গেছে, ভুল সংশোধনের আর টাইম নেই। এইসব আলোচনা
করতে করতে ট্রেন রিষড়ায় ঢুকে গেল আর আমরাও নেমে বাড়ি চলে এলাম।
স্বীকার
করতেই হবে, বিউটিপার্লার ব্যাপারটাকে কাল যত বিভীষিকাময় মনে হচ্ছিল আজ আর তত মনে
হচ্ছে না। কয়েকটা উপকারিতা তো ভীষণভাবে টের পাচ্ছি। ম্যানিকিওর-পেডিকিওরের পেছনে
অতগুলো টাকা খরচ করার পর পাছে হাতপায়ের পালিশ চটে যায়, সেজন্য আমি ওদের ওপর বেশি
চোট দিচ্ছি না। ফ্যানের তলায় মেঝের ওপর শুয়ে শুয়ে অবান্তর লিখছি, ইন্টারনেট
ঘাঁটছি। মাঝে মাঝে মা এসে আমার মুখ হাঁ করিয়ে একটুকরো পাকা আম কি মাছের ডিম ভাজা
কি তারকেশ্বরের চিনিপ্রসাদ মুখে ফেলে দিয়ে যাচ্ছেন।
ভাবছি
বাকি যদ্দিন বাঁচব, রোজ সকালে উঠেই একবার করে ম্যানি-পেডি করে ফেলব আর তারপর
সারাদিন শুয়েবসে কাটাব। কেমন হবে বলুন তো?
*****
বন্ধুরা,
যুদ্ধের সাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। কাড়ানাকাড়া বাজতে শুরু করেছে, গেটের সামনে রিকশার
স্রোত আসতে শুরু করেছে, বালিশগুলো একটাএকটা করে কোথায় যে উধাও হতে শুরু করেছে সে
এক রহস্য। আমি অনেককষ্টে একটা জোগাড় করেছি। যতক্ষণ না এবাড়ি থেকে একেবারে বিদেয়
হচ্ছি ও বালিশের মালিকানা আর ছাড়ছি না।
অবান্তরকেও
সামনের ন’ (বা মেরেকেটে দশ) দিনের জন্য বিদায় দেওয়ার সময় হয়েছে। দেখেছেন, লাইনটা
লিখতে গিয়েই আমার কীরকম দুঃখ হচ্ছে। আপনারা সবাই কমেন্টে, ই-মেলে বা মনেমনেও যত শুভেচ্ছা,
ভালোবাসা জানিয়েছেন, আমার আর অর্চিষ্মানের জীবনে তা পাথেয় হয়ে থাকবে।
সব
ঝামেলাঝঞ্ঝাটের ওপারে আবার আপনাদের সঙ্গে নিশ্চয় দেখা হবে। ততদিনের জন্য আপনারা
সবাই ভালো হয়ে থাকবেন, সাবধানে থাকবেন, অবান্তরকে মিস্ করবেন।
টা
টা বাই বাই, আবার যেন দেখা পাই।
বাহ্ দি, এই তো ঢাকে কাঠি পরেছে। প্রচুর প্রচুর শুভেচ্ছা রইল। অসম্ভব সুখী দাম্পত্য জীবন কাটাও...
ReplyDeleteবাই দ্য ওয়ে, কত খসলো ফেসিয়াল করতে? :P
থ্যাংক ইউ আবির। খরচার কথাটা আর মনে করিয়ো না প্লিজ, এখনও বুকে ব্যথা করছে।
Deleteশুভায় ভবতু
ReplyDeleteমিঠু
বাঃ কী সুন্দর শুভেচ্ছা। ধন্যবাদ মিঠু।
Deleteaaj ker post ta sompurno oprotyashito chhilo.. tomader bujhi aiburobhat nei? khub bhalo katuk agami dingulo...
ReplyDeleteall the best
উঁহু সোহিনী। তোমার শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ। দেখা হবে।
Deleteতুমি আজকেও ব্লগ লিখছো? Hats off to you dear.তোমার অবান্তরিক পরিচয়টা তো ম্যাডাম জানেনা, তাই এত কষ্ট পেলে। ম্যাডামের কাজ সম্পর্কে এত ভাল কথা বলবে,সব রহস্য উন্মুক্ত হয়ে গেল আবার সেটা ইন্টারনেটে ছড়াবে, জানলে কে তোমার হাত মুখ ঘসার দায়িত্ব নিত? যাকগে, জয়যাত্রায় রওনার সময় হয়ে এল। Happy journey.
ReplyDeleteআহা, ব্লগ না লিখলেই বুঝি ওসব করবে? ইয়ার্কি?
Deleteশুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
Sundor jiboner morjaday tomader protishttha jano hay. Anek bhalobasa, shubhechchha ar ashirbad (biyer byapare ami senior, tin bachhorer jhanu - jodio tomar theke chhoto, tobuo ashirbad kortei to pari ki balo?) roilo... kano jani mon-ta ektu ektu udas hoye galo, se ki amar biyer din-tar katha mone pore, tumi por hoye gale bole na abantor aat-dasdin porte parbo na bole, bujhlam na...
ReplyDeletejai hok, majhe samay kore akta biyer chhobi post kore dio chot kore ak minite, kono katha shunbo na...
মন উদাস হয়ে যাওয়ার প্রথম আর তৃতীয় কারণটা যদি বা মানা যায় মনস্বিতা, দ্বিতীয় কারণটা এক্কেবারে অকারণ। পর তো হচ্ছিই না, বরং আরও কী করে তোমাদের ঘাড়ে চেপে বসা যায় সে প্ল্যান ভাঁজবো এই ছুটিটায় বসে বসে।
Deleteবিয়ের ছবি? এর মাঝে ছাপাটা টাফ হতে পারে, তবে দেখা যাক।
Anek anek shubhechchha roilo... abar dekha hobe kodin por.
ReplyDeleteঅনেক দেরি হল উত্তর দিতে। কিন্তু শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ সুগত।
Deletebest of luck ... :)
ReplyDeleteতবে একটা কথা ছিল- মানে আমি যদ্দূর জানি ব্লিচটা না এইভাবে-> http://chemistry.about.com/od/chemistryfaqs/f/bleach.htm কাজ করে।
থ্যাংক ইউ সংহিতা। যাক, ব্লিচের ব্যাপারটা জানা হয়ে গেল।
DeleteTumi anonder sathe Mrs. hoye eso amra tatokkhon abantor ke Miss korchhi. Anek shubhechha tomader dujoner jonno.
ReplyDeleteবিলেটেড থ্যাংক ইউ রুচিরা। খুব ভালো লাগল।
Deletelekha ta chorom chilo ajker :). Best wishes roilo. Phire ele abar goppo hobe :)
ReplyDeleteEnjoy :D
ইয়ো আত্রেয়ী। লেখাটা ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
Deletejio K jio....last minit porjonto ja form e achho...aha...daroon post hoyechey. ischhe korche madam ke blog link ta pathiye di.
ReplyDeleteআরে থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ শম্পা।
DeleteAmi thik jantan aajkeo ekta asbe :) guchher bhalobasha roilo. biyete jate beshi gorom na lage, make up jyano gole na jaye, biyer din sara din obhukto theke ombol na hoy, biyer din ektu jyano brishti hoy...aar ki!
ReplyDeleteamio parlour jinis tar khub birodhi! kintu no mashe cho mashe mondo lage na! bhalo na lagar karon oi, tumi ja bolle. boddo criticze kore. "ebaba, chokh er neeche eto dark circle , o maa chul eto dry, o kaka, o pisi"..dhur. eke to taka dao, tay free te gyaan shono, kyano boss!
দেখেছ, সুমনা অবান্তরকে ঠিক চিনেছে। নেহাত দায়ে না পড়লে কি তোমাদের ছেড়ে থাকতে ইচ্ছে করে, বল? তোমার চাওয়াগুলো ভীষণ ভালো ছিল, আর তার থেকেও বড় কথা হচ্ছে সবকটা ফলেছে। মন দিয়ে চাইলে যে সব হয়, এটা আরেকবারও প্রমাণ হয়ে গেল।
Deleteবিউটিপার্লার অতি বিষম বস্তু। মত মিলেছে দেখে হাই ফাইভ।
Boyos e apnar theke choto,tai asirbad to korte pari na...tobe onek onek subhechha r obhinondon roilo. Life er notun chaptar ti bhalo kore suru korun r Abantor er moto likhun..tarahuro na kore aije nijeke etota time dia notun chapter ti likhte jachhen...tar jonno sotti apnake amar salute roilo..
ReplyDeleteR haan,binipoisay onek Abantor porchi r porbo o..kintu ekti arji roilo..apni ebar aste dhire next level e jawar kotha bhabun...jani na apni tole tole kichu plan korchen kina..taibole 1 mas pore e apnar boi flipkart e dekhar asha rakchi na...:P
tobe amar mone hoy apnar potential ache..kolponashokti k dhar dite dite ebar next level e jete e paren...
অনেক ধন্যবাদ সৌমেশ। আপনার কথা মাথায় রইল।
Delete"হোল বডি মাইন্ড অ্যান্ড সোল। হেবি কাটছে।" - এটা পড়েই মারাত্মক একটা বিষম খেলাম।
ReplyDeleteঅনেক শুভেচ্ছা কুন্তলাদি। খুব ভাল কাটুক আগামী দিনগুলো।
থ্যাংক ইউ পিয়াস। খুব ভালো লাগল।
Deletehahaha darun maja pelam kuntala lekha pore :-) khub anander hok tor jibon,
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ।
DeleteJeeboner choumathar mor theke chorom bnaak-ta nite cholechho, tar jonye onek onek obhinondon !! break na koshe full speed-e chaliye dao, aar shonge gaarir hood tao khule phele ek jhotkay jhoro hawa gaaye mekhe nao !!! tomay aar Archisman-ke ekta jnakjomokpurno TRI_ULLASH !!
ReplyDeleteTomra totokkhone jeebone jeebon jog kore nao DI_LA_GRANDI kore,
Aar Abantor-er pathok-paathika kul sei dekhe jore chilliye uthi, "Yaak, Yaak !!!!"
আরে শ্রমণ, এত ভালো কমেন্টের উত্তরে আর কীই বা বলতে পারি, থ্যাংক ইউ ছাড়া? তোমাদের শুভেচ্ছা পাথেয় হয়ে রইল।
Deleteজাস্ট জ্বালিয়ে দে! হ্যাদ্দেহোয়া!
ReplyDeleteহাহা, হ্যাদ্দেহোয়া।
DeleteReally DI-LA-GRANDI Post , tumi je boshe ekhono Abantor e likhbe setai bhabini... nehat boyeser jere lafabar jor nei pai ta noito YAK ! YAAK ! bole nijei khanik lafie nitam.
ReplyDeleteufff ki je mojar post ar ki je sottii kotha. :-).
Ar Bie barir update o darun. din koik bade aro ekta durdanto post er opekhai roilam.tatokhon Abantor er purono post gulo poreni, kichhu gulo dekhchhi baad roe gachhe.
Subhechha to obossoi roilo. :-)
আরে অবান্তর না লিখলে তো আপনাদের সঙ্গে দেখাও হবে না ইচ্ছাডানা, আর সেটা না হলে তো আমার রাতে ঘুমও হবে না। শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
DeleteOnek onek subhechha nao... ki bolbo thik bhebe pachhi na... samnasamni thakle hath dhore ektu chap diye ditam... r tate e tumi bujhe nite....
ReplyDeletekhub bhalo theko tomra..
কী ভালো বললে গোবেচারা। সত্যি সত্যি তোমার হাত ধরলেই আমি সবটা বুঝে নিতাম। শুভেচ্ছার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। কী যে ভালো লাগল।
Deleteকুন্তলা, এতক্ষণে নিশ্চয় বিয়েবাড়ির ভিড় একটু কমেছে, চাই কি আপনারাও হয়তো ফিশফ্রাইটাই খেয়ে নিয়েছেন... বা হয়তো শিগগিরই খাবেন।
ReplyDeleteআপনার জীবন খুব আনন্দে কাটুক, আর আমরাও যেন আপনার কাছ থেকে আনন্দ পেতে থাকি। দিল্লি ফিরছেন কবে? সিআর পার্ক থেকে কি অন্য কোথাও পাড়ি দেবেন, নাকি স্রেফ এপাড়া ওপাড়া ঠিকানাবদল হবে?
ধন্যবাদ ধন্যবাদ দেবাশিস। আমরা সি আর পার্কেই থাকছি। ব্লক বদল হচ্ছে খালি।
Deletetomar blog porte eto moja lage ki bolbo. ajker ei post ta just daruun hoeche. body+mind+soul facial ki sotyi chalu hoeche bajare?!! platinum facial chalu hok na hok, tomar ei jhorjhore lekha pore monta changa hoe gelo.
ReplyDeleteonek onek shubheccha roilo!
toa
থ্যাংক ইউ তোয়া। না না ওরকম ফেশিয়াল এখনও চালু হয়নি, আমি একটু রং চড়িয়ে লিখেছি, কিন্তু পরিস্থিতি যেদিকে এগোচ্ছে তাতে অবিলম্বে চালু হল বলে।
Deleteaha, nababodhuroope tomake ar dadake dekhbar jonyo pranta ki anchan korchhe, shiggir fire eso sabkichhu sere (oi just 'soi'ta kore doure chole asar mato) :)
ReplyDeleteহাহাহা মনস্বিতা, রেফারেন্সটা দারুণ দিয়েছ কিন্তু। সই করেই চলে এসেছি।
Deleteশুভেচ্ছা রইলো কুন্তলা।
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ কৌশিক।
DeleteDeri hoye gelo! Ish! Ashakori tomader guest ra chhara tomra dujon e tomader ei special din ta onek anonde ar hoi hullor e katiyechho! ONek onek bhalobasha ar shubhechha janai tomader. Khoob shundor katuk tomader couplehood!
ReplyDeleteAr ekta-duto chhobi na dekhale kintu jombe na! :)
Abantor er opekhya amra shobai boshe achi.
আরে শুভেচ্ছার আবার দেরি কীসের রাকা? তোমার শুভেচ্ছা পেয়ে খুব খুব ভালো লাগল। আর একটা দুটো ছবির জায়গায় লক্ষ লক্ষ ছবি দেখানোর লোভ সামলাতে পারলাম না। এবার তোমরা মজা বোঝো।
Delete