পুজো ২০২৪
ষষ্ঠী অর্চিষ্মানকে অন্ততঃ পুজোর সময় আমার সঙ্গে চিচিঙ্গার চচ্চড়ি খেতে বাধ্য করব না। নির্মলবাবুর চ্যালাচামুন্ডারা যতক্ষণে চিংড়ি ছাড়াবেন, সৌরভ থেকে নারকেলের দুধফুধ নিয়ে নেব। দুশো মিটার হবে না। কিন্তু হাঁটতে সময় লাগছে। প্রচুর নতুন দোকান। পুরোনোরা আরও এগিয়ে এসে জায়গা দখল করেছেন। খদ্দের, বিক্রেতা, ভিখিরি, পুলিশ। শুধু মোটকা কুকুরটা এর মধ্যেও নিজের রিয়েল এস্টেট ছাড়েনি। বাজারে ঢোকার মুখটায় শুয়ে আছে। লোকের অসুবিধের কথা ছেড়েই দিলাম। ওর নিজের ভালো বুঝলেও সরে যাওয়া উচিত। যে কোনও মুহূর্তে ল্যাজে পাড়া দেবে কেউ, নয়তো আশপাশ থেকে গরম তেলের ছিটে লাগবে। সৌরভ শেষ, বাঁদিকে বেঁকলে নির্মল, ডানদিকে অন্নপূর্ণা। শেলফ এক্সটেন্ড করে অন্নপূর্ণার ফাঁকা মেঝেটুকু ঢেকে দেওয়া হয়েছে। রসালো, টাটকা মিষ্টির উঁচু থাকে প্রতিটি খোপ ভর্তি। থাকের প্রথম সারি খালি হতে শুরু করেছে কিন্তু মিষ্টির গাড়ি বাঁক নিচ্ছে মার্কেটের পার্কিং-এ, অন্নপূর্ণার ব্র্যান্ড টিশার্ট পরা ছেলে দৌড়ে যাচ্ছে। যেখানে থাকার কথা শিঙাড়ার ঝুড়ি নেই। শেষ হয়ে গেছে অলরেডি? শুরুই হয়নি বৌদি। পুজোর ক’দিন শিঙাড়া থাকবে না। ফুচকা খুঁজছি। আমার যিনি রেগুলার তাঁর