কোথায় বেড়াতে যাওয়া যায় বলুন দেখি?
অফিসের যারা এখন বেলা চারটের সময় সাঁইত্রিশ ডিগ্রিতে ঘামতে ঘামতে পকোড়া খাচ্ছে, ন’মাস আগে এই সময় ডেস্কে বসে বন্ধ এসি-তেও কাঁপতে কাঁপতে ফ্যাট ফ্রি দই খাচ্ছিল, ঝপাঝপ মোটিভেশনাল উদ্ধৃতি ডাউনলোড করতে করতে। তারপর দইয়ের আগুনে দপ করে জ্বলে ওঠা খিদের মুখে ‘মাইন্ড ওভার ম্যাটার’ বিড়বিড় করতে করতে সে সব কোটেশনের প্রিন্ট আউট জোগাড় করতে হাঁটছিল জেরক্স রুমের দিকে। রেনফরেস্টের শ্রাদ্ধ করে টাইমস রোম্যান বোল্ড এবং বত্রিশ ফন্টের প্রিন্ট আউট নিয়ে এনে সাঁটছিল চোখের সামনে।
রেনফরেস্টের প্রতি আমারও যে খুব মায়াদয়া আছে এমন দাবি করতে পারি না। মোটিভেশনাল কোটেও অরুচি নেই, তবে পরিমিতিতে বিশ্বাস আছে। বেশ ক’দিন ধরে একটাই কোটেশন আমার বোর্ডে ঝুলছে, অদূর ভবিষ্যতেও ঝুলবে, কারণ কোটেশনের প্রাসঙ্গিকতা এখনও ফুরোয়নি।
ডান ইজ বেটার দ্যান পারফেক্ট।
আমার পারফেকশনিস্ট সহকর্মীরা আতংকিত হন, কিন্তু আমি দমছি না।
যে প্রিন্ট আউটটা দেখে তাঁরা আরও বেশি আতংকিত হবেন, সেটা আমি, তাঁদের মুখ চেয়েই, আরেকটু আড়ালে রেখেছি। ইন ফ্যাক্ট, আমার চেয়ারে না বসলে (অর্থাৎ আমার পারস্পেকটিভ বিনা) সেটা দেখতে পাওয়া অসম্ভব। সেটা হচ্ছে সারা বছরের ছুটির লিস্ট। এ নিরীহ জিনিস এত লুকোনোর কী আছে জানতে চাইছেন? ডেস্কে মার্ডার মিস্ট্রি রাখার যা বিপদ, বোর্ডে ছুটির লিস্ট টাঙিয়ে রাখারও তাই। লোকে ধরে নেয় ফাঁকিবাজ।
তাতে অবশ্য আমার আপত্তি থাকা উচিত নয়, কারণ আমি সত্যি সত্যিই ফাঁকিবাজ। সে সত্যিটা বারংবার প্রমাণ হওয়ার রিস্ক নিয়েও আমি লিস্টটা ছিঁড়ে ফেলতে পারি না। সারাদিন চোখের সামনে থেকে তারা আমাকে আশ্বাস দেয়, আছে আছে, মুক্তি আছে।
বছর শেষ হয়ে আসছে বলেই হয়তো ছুটির কথা ইদানিং বেশি বেশি মনে পড়ছে। আগের বছরটা (২০১৬) যেমন খরা ছিল, ছুটির বিচারে এ বছরটা ছিল ততটাই ভরা। বারোটার মধ্যে আটটা ছুটিই ছিল শুক্র কিংবা সোমবারে, বাকি চারটে মঙ্গল বা বৃহস্পতি। এরকম ত্র্যহস্পর্শযোগ আমার জীবৎকালে আর হবে কী না কে জানে।
চিন্তা হচ্ছে, বছরটাকে আর বছরের ছুটিগুলোর যথেষ্ট সদ্ব্যবহার করতে পারলাম কি? বছরের শেষ লম্বা ছুটিটা (শুক্রবার নবমী/দশেরা, সোমবার গান্ধীজয়ন্তী) আসন্ন। যদিও বেড়াতে যাওয়ার পক্ষে ছুটিটা বিশেষ সুবিধের নয়, কারণ সবারই ছুটি, সবাই বেড়াতে যাবে। তবু একেবারে বাড়িতে বসে নষ্ট করতে মন চায় না।
কিন্তু যাব কোথায়? টু ট্র্যাভেল লিস্ট তো উপচে পড়ছে। ভেবে রেখেছিলাম এ বছর ডুয়ার্স যাবই, কেরালা বাকি রয়ে গেল, আন্দামান হল না। মাঝখান থেকে হঠাৎ দুজনের মাথাতেই পুরী ঘাই মারছে ঘুরে ফিরে। পাক্কা আট বছরের ঘেঁষাঘেঁষির পরও যে স্বর্গদ্বারে পাশাপাশি বসে চমচম খাওয়ার সময় হয়নি আমাদের, মনে পড়লে শিউরে উঠছি। বা টাইগার হিলে মাংকি টুপি পরে দাঁড়িয়ে কুয়াশা দেখে তাকে কাঞ্চনজঙ্ঘা বলে চালিয়ে দেওয়ার, মনে করলে নিজেদের ক্ষমা করতে পারছি না।
তার মধ্যে ক্রমাগত নতুন নতুন জায়গার খবর আসছে। আমার ডেস্ক প্রতিবেশী ‘স’ কেরালার লোক , যদিও নাম শুনে আর চেহারা দেখে আমি হান্ড্রেড পার সেন্ট শিওর ছিলাম বাঙালি। ডেস্কটপে মালয়ালম খবরের কাগজ খোলা দেখেও সন্দেহ হয়নি, উল্টে মারাত্মক ইমপ্রেসড হয়েছিলাম। আরে বাঃ, মালয়ালম পড়তে পারা বাঙালি। (একটু মিথ্যাচার হল, আমি লেখাটা মালয়ালম বলে চিনতে পারিনি, ‘সাউথ ইন্ডিয়ান’ স্ক্রিপ্ট এটুকুই বুঝেছিলাম, এবং ইমপ্রেসডও হয়েছিলাম ‘সাউথ ইন্ডিয়ান’ স্ক্রিপ্ট পড়তে পারা বাঙালি ধরে নিয়েই।)
আমি কেরালা যেতে চাই শুনে ‘স’ জিজ্ঞাসা করল কেরালার কোথায় যেতে চাই। আমি চেনা নামগুলো বললাম। “শান্তিতে ঘুরতে চাইলে ওসব জায়গায় না গিয়ে এখানে এখানে যাও,” বলে স চারটি অচেনা নাম দিল। ডেস্কে ফিরে এসে সে সব জায়গার ছবি দেখে আমার সত্যি সত্যি মনে হচ্ছিল এক্ষুনি ব্যাগ কাঁধে বেরিয়ে পড়ি, বেরোনোর আগে অর্চিষ্মানকে চ্যাটে জায়গাটার ল্যাটিচ্যুড লংগিচ্যুড জানিয়ে দিয়ে যাই।
আরেক ‘স’, কিছুদিন আগে চলে গেছে অফিস ছেড়ে, যাওয়ার আগে বলে গেল, “আর কোথাও যাও না যাও পণ্ডিচেরিটা ঘুরে এস।” এত আন্তরিক ভাবে বলল, হাতের পেপার ফেলে রেখে ফোন বার করে অপূর্ব সব ছবিও দেখাল যে একরকম মনস্থির করেই ফেললাম। অর্চিষ্মানেরও নাকি অনেকদিনের ইচ্ছে। আমি অবাক হয়ে বললাম, “বলনি কেন?” পণ্ডিচেরিতে বুঁদ হয়ে আছি, হোটেলমোটেল সব পছন্দ হয়ে গেছে, এমন সময় বাবার ফোন, ছোটদাদু-দিদা দিল্লিতে। গেলাম একদিন দেখা করতে, দাদুরাও এলেন। বেড়ানোর গল্প হল খুব। দিদা বললেন, “আর কোথাও না যাও সোনা, শ্রীখোলা একবার যেও, আর ক্ষীরসু -টাও বাদ দেওয়ার মানে হয় না।”
বাবা বলে রেখেছেন, গোকর্ণ। বিজাপুর। ম্যাঙ্গালোর।
মা মাঝে মাঝে মনে করান। গরুমারার কটেজের বারান্দায় বসে বৃষ্টি। সূর্য ডোবার ঠিক আগে মূর্তি নদীর তীর।
এদিকে ক্যালেন্ডারে বছর শেষ, বছরের শেষ ভদ্রস্থ ছুটিটাও ঘাড়ের কাছে এসে পড়েছে। অথচ আমাদের এখনও কোথাও যাওয়া ঠিক হয়নি। খুব দূরে যাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ, তাই পাগলের মতো খুঁজে বেড়াচ্ছি, টেন/ ফিফটিন/ফিফটি অফ বিট উইকএন্ড/ লং উইকএন্ড ডেস্টিনেশনস অ্যারাউন্ড ডেলহি।
মুশকিল হচ্ছে, পঁচিশটা সাইটে যদি একটাই অফ বিট ডেসটিনেশনের নাম পঁচিশবার লেখা থাকে, তাহলে সেটা যথেষ্ট অফ বিট কি না সে সন্দেহ হয়।
সব মিলিয়ে কেমন একটা হতাশা জাগছে। শেষে না সি আর পার্কের প্যান্ডেলে ঘুরে ঘুরে বুড়ির চুল খেয়ে কাটাতে হয়। সেটা যে আমার খারাপ লাগবে তা নয়। তাছাড়া গীতাদি আজ সকালে যাওয়ার সময় দরজার সামনে দাঁড়িয়ে বলে গেলেন, “মেলা গ্রাউন্ডের ঠাকুরটা এ বছর দারুণ হবে। অলরেডি ছবি টাঙিয়ে দিয়েছে, মনে হচ্ছে মা এক্ষুনি ঝাঁপিয়ে নামবে।”তবু এখন যখন ভাবছি বছর শেষ, ছুটি শেষ, তখন বেড়াতে না যেতে পারাটাকে চরমতম শাস্তি মনে হচ্ছে।
তাই আমি আপনাদের শরণাপন্ন হয়েছি। বেড়াতে যদি না-ই যেতে পারি, অন্তত বেড়ানোর গল্পে নিজেকে মুড়ে রাখি। তাছাড়া এই সুযোগে আরও কয়েকটা নাম লিস্টে জোড়া হবে। দুঃখ হলে লিস্ট নেড়েচেড়ে, ইন্টারনেটে সে সব জায়গার ছবি দেখব।
একবার ভেবেছিলাম, শর্ত দেব। অ্যারাউন্ড ডেলহি, অফ বিট, ওভারনাইট জার্নি হ্যানাত্যানা। কিন্তু দিলাম না। আমার দাবি একটাই, আপনারা আমাকে এমন জায়গার গল্প বলুন যেখানে গিয়ে আপনাদের ভীষণ আনন্দ হয়েছিল, মনে হয়েছিল আবার আসব, না এসে থাকতেই পারব না। সে জায়গা পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তে হতে পারে, চাঁদে হলেও আপত্তি নেই।
এই আমি অপেক্ষায় বসলাম।
চার খানি জায়গার কথা বললুম নিচে। সবই খুব চর্বিত চর্বন মনে হতেই পারে। তবে আমার উঠোন সমুদ্দুর পেরোলেই বারোয়ানা ভ্রমন সারা হয়ে যায়। আর হাওড়া ইস্টিশনে ঢুকলেই বাকি আরো দু আনা।
ReplyDelete১নং আর ৩ নং কাছাকাছি হবে আপনার। ২ কিছুটা দূরে। আর ৪ নং অনেক দূর। তবুও দিয়ে রাখলুম।
১। https://dwitiyaadhyay.blogspot.in/2013/05/blog-post.html
২। https://dwitiyaadhyay.blogspot.in/2015/07/blog-post.html
৩। https://dwitiyaadhyay.blogspot.in/2015/03/blog-post_31.html
৪। https://dwitiyaadhyay.blogspot.in/2014/05/blog-post_25.html
থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ, সোমনাথ। চর্বিতচর্বণ আবার কী, তা হলে তো সারাজীবনে আর কোনওদিন পুরী যাওয়া হবে না।
Deleteবেনারস ছোটবেলায় গিয়েছিলাম, খুব যে ইমপ্রেসড হয়েছিলাম বলতে পারি না, কিন্তু বাবা বিশ্বনাথ মাঝে মাঝেই নাকি স্বপ্নে অর্চিষ্মানকে ডাক দেন, কাজেই আরেকবার যাওয়া যেতে পারে। দার্জিলিং দার্জিলিং! কবে যাব, কবে যাব। কেদারনাথ অর্চিষ্মান গেছে এবং আমাকে নিয়ে যেতে ভয়ানক আগ্রহী।
চার নম্বর জায়গাটা তো দেখতে পেলাম না, সোমনাথ। লিংকটা একটু দেখবেন নাকি?
অনেক অনেক ধন্যবাদ, এতগুলো বেড়াতে যাওয়ার জায়গা সাজেস্ট করার জন্য। থ্যাংক ইউ।
https://dwitiyaadhyay.blogspot.in/2014/05/blog-post_25.html
Deleteএইটে এখান থেকে ত খুলছে দেখছি। যদি না খোলে, তাহলে ব্লগের ডান পাশে "বিভাগ>>চরৈবেতি চরৈবেতি>> সেলিনথীপের দেশে"
হ্যাঁ, এইবার খুলছ। থ্যাংক ইউ, সোমনাথ।
Deleteপুজোয় বেড়াতে যেতে চান? আমি একটা ভালো জায়গা সাজেস্ট করতে পারি। রিষড়া।
ReplyDeleteপ্লেনে দিল্লি থেকে কলকাতা যাবেন। কলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে ট্যাক্সি নিয়ে যাবেন হাওড়া স্টেশন। সেখান থেকে শ্রীরামপুর/ব্যান্ডেল/শেওড়াফুলি লোকাল ধরে রিষড়া যেতে হয়।
হাহাহা, এই সাজেসশনটা একঘর, দেবাশিস। থ্যাংক ইউ। দেখি কাজে লাগানো যায় কি না।
Deleteবেড়ানোর গল্পের আসর আর খাবার টেবিলের রিকোয়েস্ট একেবারেই ফেলতে পারি না | মধ্যপ্রদেশে Panchmarhi নামের একটা জায়গা আছে | হিলস্টেশন, আর কটেজের কথা বলতে মনে পড়ল - সেখানের কুককে দিয়ে মুরগির ঝোল ভাত রান্না করিয়ে রাত দিন ভালই কেটেছিল | একেবারে ছিমছাম জায়গা, বেশি ভিড়-ভাট্টা নেই, ঠান্ডা আর গা ছমছমে পরিবেশ দুটোতেই গায়ে কাঁটা দিতে পারে |
ReplyDeleteএই জায়গাটার নাম শুনেছি, হংসরাজ, কিন্তু যাওয়া হয়নি। লিস্টে তুলে রাখলাম। থ্যাংক ইউ।
Deleteদেখো এবার নর্থ বেঙ্গলের দিকে লোকে বেশি টিকিট কাটেনি তাই সাউথে বাঙালি ভিড় হবে। আমি কেরালারই ভিড় কমের জায়গা বলব ভাবলাম কিন্তু তোমার তো বন্ধু আছেই।ওই দিক টা আমার চেনা। বিজাপুর বললে বলে হাম্পি মনে পড়ল। পুরো তুঙ্গভদ্রার তীরের মত। আমি কুর্গ গেছি বেশ ভাল লেগেছে।
ReplyDeleteহ্যাঁ, ঊর্মি, কুর্গের কথা কেউ কেউ বলেছে। লিস্টে লিখে নিলাম।
DeleteKerala te gele Wayanad e jete paren. Apekshakrito kom bhir.
ReplyDeleteJaisalmer jete paren...ute chore marubhumi ghure beralen pujoi.
জয়সলমীর আমাদের লিস্টের একেবারে ওপর দিকেই আছে, সুস্মিতা, তবে পুজোয় সোনার কেল্লা দেখতে হুড়োহুড়ি হওয়ার চান্স আছে। তাই এই ছুটিতে যাব না। তবে যাব খুব শিগগিরই।
Deleteকেরালার জায়গাটার নাম জানা ছিল না, মনে রাখলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ।
amar lekhata agei porechho tai ar poralam na. Bhimulipottonom ghure aste paro. mone hoyna okhane khub bhir hobe. :)
ReplyDeleteকাল রাতে তোমার কমেন্ট পড়ার পর আধোঘুমে এই জায়গাটার ছবি দেখলাম, চুপকথা। দেখামাত্র পছন্দ হল। থ্যাংক ইউ।
DeletePuri jabe jokhon bhabchho ar 50 mn egiye satpara chole. chilkar mukhe ekta chhotto jayga. govt bunglow o achhe. ar sekhan theke rajhans jeo. chilka ar bay of bengal er majhe chhoto ekta dwip.
Deletear hate somoy thakle lakshadwives ba andaman-nicober jete paro.
Deleteআন্দামান লাক্ষাদ্বীপ আমাদের ভীষণ শখ। তবে সাতপাড়া দ্বীপের গল্প শুনে এখন পুরী যেতে ইচ্ছে করছে। থ্যাংক ইউ, চুপকথা।
DeleteArekta berate jaoyar golpo roilo tomar jonya
Deletehttps://rritobak.blogspot.com/2017/09/blog-post_20.html?m=0
থ্যাংক ইউ, চুপকথা। পড়ে মন্তব্য দিচ্ছি।
Deleteআপনার মালয়ালম কলিগকে বাঙালি ভাবার গল্পটা খুব মজার। আমি এখানে আমার এক ভারতীয় ছাত্রীকে শি-ও-র চাইনিজ ভাবতাম। একদিন হঠাৎ সে বাংলায় বলে, "আপনি বাঙালি? আমার বাড়ি অরুণাচল প্রদেশ, আমি কলকাতায় পড়াশুনো করেছি।"
ReplyDeleteআমার অনেক লেখাই আপনার পড়া। তাও, রিসেন্ট একটা দিয়ে রাখলাম। এটা গতবছর ক্যালিফোর্নিয়া যাওয়ার একটা গল্প।
https://hellocheck123.blogspot.com/2017/01/blog-post.html
আরেকটা টাটকা ভ্রমণকাহিনী এই মুহূর্তে বেরোচ্ছে আমার ইংরেজি ব্লগে, কয়েক পর্ব হয়েছে, বাকিগুলো ক্রমশ প্রকাশ্য।
http://sugatabanerji.blogspot.com/2017/09/a-road-trip-and-speeding-ticket.html
http://sugatabanerji.blogspot.com/2017/09/badlands.html
http://sugatabanerji.blogspot.com/2017/09/devils-tower-and-onwards.html
গতবছরের কলোরাডো বেড়ানোটা নিয়েও লিখছিলাম। কয়েকটা পর্ব ছেড়েওছিলাম ব্লগে।কিন্তু পাঠকের অভাবে আর শেষ পর্বটা শেষ করার উৎসাহ পাইনি। তবে এত ঘুরেও যে জায়গাটা আমাদের দুজনকারই সবথেকে ভাল লেগেছিল সে জায়গাটার গল্প আপনি পড়েছেন। সেটা হল আর্চেস ন্যাশনাল পার্ক।
https://hellocheck123.blogspot.com/2015/09/blog-post_15.html
দেশে নিরিবিলি জায়গা পাওয়া মুশকিল। আপনি চিত্রকূটটা ট্রাই করে দেখতে পারেন।
http://sugatabanerji.blogspot.com/2006/11/visit-to-chitrakoot.html
ধন্যবাদ, সুগত। আপনার বেড়ানোর গল্প পড়তে আমার খুবই ভালো লাগে, লেখা তো ভালোই, সঙ্গে অত ভালো ছবি দেখতে পাওয়া যায়। চিত্রকূট যাইনি, যাব নিশ্চয়।
DeletePanchmari khub sundar !
ReplyDeleteইস, পাঁচমারির কথা বলছে সবাই। অর্চিষ্মান দু'বার গেছে, একবার কলেজের সঙ্গে, আর একবার বোধহয় তোর আর মাবাবার সঙ্গে, নাকি?
Delete(এখন অবশ্য ঘনঘন বম্বে যেতে হবে, সে অফ বিট হোক আর নাই হোক।)
Ay ay Ira du haat die thabra mere dakche.
Deleteতাহলে তো এক্ষুনি টিকিট কাটতে হয়।
DeleteCheck out Purushwadi
ReplyDeletehttps://www.festivalsherpa.com/heres-know-purushwadis-firefly-festival/
In general, check out
http://www.grassroutes.co.in/
as they have different offerings for different times of the year.
Shuteertho
ও মা, কী ভালো জিনিস পাঠালেন, সুতীর্থ। থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ। সত্যি, এইরকম জায়গা তো দেখাই হয় না। সাইটটা মন দিয়ে দেখে একটা কোথাও যাওয়ার জায়গা বার করব শিগগির।
DeleteGokorno jaan. Ami giyechilum, prai baro bochor age. Vari bhalo jaiga.
ReplyDeleteওহ, তাহলে তো যেতেই হবে, ঘনাদা। থ্যাংক ইউ।
DeleteRajasthan er weather ekhon bhalo noye beranor jonne. Monsoons er pore ami Maharashtra / Konkan er e pokkhopati ... but then I am biased too.
ReplyDeleteKerala o khub humid hobe kintu monsoons er porer greenery r jonne ekdom perfect ... tachara waterfalls gulo ekdom toitumbur hoye thake.
Eta try korte paro ... https://www.tripadvisor.in/Attraction_Review-g2289004-d2553639-Reviews-Athirapally_Falls-Athirappilly_Thrissur_District_Kerala.html
Okhan theke Munnar o jete paro .... thanda pahari weather ta o peye jabe.
থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, শর্মিলা। হ্যাঁ, রাজস্থানটা আমরাও চোখে চোখে রেখেছি, আর ক'মাস বাদে চেষ্টা করা যাবে, এখন বড্ড গরম। লিংকটার জন্য অনেক ধন্যবাদ, আমার কলিগ অ্যাকচুয়ালি এই ত্রিসুরেরই লোক। কেরালাটা সত্যি যেতেই হবে।
DeleteSikkim jao. beshi bhir hobe na. aro bhalo hobe jodi Gangtok ke guli mere soja Pelling kimba Kaluk jete paro. and of course, Ravangla.
ReplyDeleteএটা ভালো আইডিয়া, কুহেলি। থ্যাংক ইউ। এ বছর না হলেও, পরের বছর টার্গেট রইল।
DeleteAmra jachhi Binsar chhnue Munsiyari. tumi seshporyanto ki plan korle, bhromonkahini porar opekhai roilam
ReplyDeleteইস কী মজা! আমরা মনে হয় বাড়িতেই থাকব, ইচ্ছাডানা। তবে বন্ধুবান্ধবরা অলরেডি খোঁজখবর নিতে শুরু করেছে, কাজেই একেবারে বোরিং হবে না পুজো। আপনারা খুব ভালো করে ঘুরে আসুন। বিনসর আমার ভীঈঈঈঈষণ ভালো লেগেছিল। আপনার কেমন লাগল জানাবেন।
Deleteদারুণ দারুণ বেড়াবার আইডিয়া পেয়ে গেলাম :D ।যদিও এক্ষুনি আমি কোথাওই যাচ্ছিনা । আন্দামান ঘুরে আসার সাজেশন দেওয়া যেত , কিন্তু ছুটি ফুরোবার পর এলাম বলে আর দিলাম না ।
ReplyDeleteআন্দামান যেতেই হবে।
Delete