রান আপ
এই পোস্টটা (পরের কয়েকটা পোস্টও, যা আশা করি আমি লিখে উঠতে পারব) ইন্দ্রাণীর জন্য। দশমীর লাঞ্চে দিল্লি এন সি আর থেকে জনতা সি আর পার্কে আসবে। সেই সব লজিস্টিকস সামলানো এবং আরও মজাশিকারের জন্য হোয়াটসঅ্যাপে 'দুর্গা পুজো মিট' গ্রুপ খোলা হয়েছে। সিংহভাগ নাস্তিক, গুটিকয়েক অজ্ঞেয়বাদী ও মুষ্টিমেয় বিশ্বাসী-বিভীষণ মিলে হইহই করে পুজোর প্ল্যান হচ্ছে। তবে এ সব লেবেল ওপর ওপর। বিশ্বাস অতি গোপন বস্তু। জ্ঞাতে অজ্ঞাতে, কনশাসে সাবকনশাসে কে যে কী লালন করছে কে জানে। কিছু একটা করছে বলেই আমার বিশ্বাস। সেদিনই একজনকে জ্ঞান দিচ্ছিলাম, আমরা অধিকাংশই বিশ্বাসের বাতাবরণে বড় হয়েছি। 'বিশ্বাসী' আমাদের ফ্যাক্টরি সেটিং। অত সোজা নাকি বেরোনো? অর্চিষ্মানের দাবি, অতই সোজা। বললাম, ওয়ার্ল্ড কাপ নিয়ে যারা উত্তেজিত তারা যদি ক্রিকেট/ফুটবলের ভক্ত হয়, পাঠান/জওয়ান ফার্স্ট ডে লাস্ট শোয়ে দেখার আনন্দে যারা লাফায় তারা যদি শাহরুখ খানের ভক্ত হয়, তাহলে পুজোর একমাস আগে থেকে যারা শ্যামাচিত্রাঙ্গদার রিহার্সাল দেয় বা হোয়াটসঅ্যাপে গ্রুপ খুলে কোথায় কোথায় কী কী খাওয়া যাবে নিয়ে গজল্লা করে তারা কী? কী তারা? আচ্ছা হিন্ট দিচ্ছি। তারা হচ্ছ...