চোপতা, তুঙ্গনাথ, চন্দ্রশীলা, ক্ষিরসুঃ ২
পাহাড়ের ওয়েদার অনেকটা আমার মেজাজের মতো। এই চা খেতে খেতে বারান্দায় দাঁড়িয়ে পরিষ্কার আকাশে সূর্যাস্ত দেখলাম, এই সূর্যের শেষ রশ্মি পাহাড়ের ওপারে অদৃশ্য হতে না হতে গুড়গুড় মেঘ ডেকে ঝমঝম বৃষ্টি নেমে গেল। অর্চিষ্মান ভেবে অস্থির, কাল বৃষ্টি হলে পাহাড় চড়বে কী করে। প্রকাশজি আশ্বাস দিলেন। কুছ নেহি হোগা, সকালবেলা সব ঝকঝকে হয়ে যাবে। আর যদি নেহাতই বৃষ্টি পড়ে তবে রেনকোট নিয়ে যাবেন নিচ থেকে, সব মিল যাতা হ্যায় উধর।
আলো থাকতে থাকতে খেয়ে নিলাম। পেঁয়াজ, লংকা সহকারে ডাল, রুটি, তরকারি। নাইটক্যাপ ফিকি চা। ডাইনিং হল থেকে একটা সোলার ল্যাম্প দিয়ে দিলেন প্রকাশজি। মাঝরাতে যদি ঘুমটুম ভাঙে, বাথরুমটাথরুম যেতে হয়। বৃষ্টি হয়ে ঠাণ্ডাটা আরও জাঁকিয়ে নেমেছে। লেপের তলায় ঢুকলাম।
এই সেদিন শান্ত জায়গার কথা হচ্ছিল, চোপতাও ভারি শান্ত জায়গা। এত শান্ত যে প্রতিটি রাতপাখির ডাক, রান্নাঘরে রুটি এহাত ওহাত হওয়ার চটপট, পাতার ফাঁকে হাওয়ার শনশন, কংক্রিটের বারান্দায় বৃষ্টির ফোঁটার পটপট সব প্রকাণ্ড হয়ে কানে আসে।
দুপুরে ঘুমিয়েছি, ভেবেছিলাম আর ঘুম আসবে না বোধহয়। কিন্তু লেপের ভেতর শুয়ে শুয়ে বৃষ্টির শব্দ শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়লাম, কখন আলো নিভে গেছে টের পাইনি।
*****
জায়গা ঠিক হওয়ার পর সেই জায়গাসংক্রান্ত ট্র্যাভেলগ, ব্লগপোস্ট ইত্যাদি পড়া আমাদের বেড়ানোর প্রস্ততির অঙ্গ। চোপতা তুঙ্গনাথ চন্দ্রশীলাও ব্যতিক্রম হয়নি। অর্চিষ্মান যে ক’টা আর্টিকল পড়েছে, সবেতে লিখে রেখেছে তুঙ্গনাথ হচ্ছে বিগিনারস্য বিগিনারদের ট্রেক, দু’ঘণ্টায় উঠে দেড়ঘণ্টায় নেমে আসা যায়।। পালস রেট শপিং মলে হাঁটার থেকে বেশি হওয়ার কথা নয়, হলে আপনার নিজের ফিটনেস নিয়ে লজ্জা হওয়া উচিত।
আর আমি যে লেখাগুলো পড়ছি, সেখানে সব প্রফেশনাল নৃত্যশিল্পী আর দৌড়বীর, মাসের এমাথা ওমাথা ক্যাজুয়ালি টেন কিলোমিটারস দৌড়ে আসেন, হাঁটা শুরু করার একশো মিটারের মধ্যে তাঁদের নাকি জিভ বেরিয়ে গেছে। ডান পা ফেলেন মুভ লাগান, বাঁ পা ফেলেন মুভ লাগান, এই করে নাকি উঠেছেন, তাও চন্দ্রশীলা পর্যন্ত পৌঁছোতে পারেননি।
বৃহস্পতিবার রাতে অফিস থেকে ফেরার পথে মুভ কিনে ব্যাগে পুরেছিলাম। গর্বের সঙ্গে জানাচ্ছি, সে মুভ যেমন কে তেমন ফেরত এসেছে, ক্যাপের সিল ভাঙতে পর্যন্ত হয়নি।
*****
স্নো ভিউ থেকে আপার চোপতায় হাঁটা শুরুর পয়েন্ট গাড়িতে আধঘণ্টার রাস্তা। আমি যদি আবার কোনওদিন চোপতা যাই, পাহাড়ে না চড়ে সকালবিকেল এই রাস্তাটায় হাঁটব। জঙ্গলের মাঝখান দিয়ে দুপাশে সাদা বর্ডার আঁকা কালো পিচের রাস্তা, মাঝে মাঝে মোড় ঘোরার সময় হঠাৎ গাছের মাথার ওপর রাজকীয় চৌখাম্বা দেখা দিয়ে দমবন্ধ করে দেয়।
সোয়া আটটা নাগাদ আমরা হাঁটা শুরু করলাম। লাল রঙের তোরণের সামনে থেকে লাঠি ভাড়া নেওয়া হল, রেনকোটও খুঁজেছিলাম, কিন্তু তখন আকাশে ঝকঝকে রোদ্দুর তাই অত গা করেও খুঁজিনি। তাছাড়া লাঠিওয়ালার কাছে রেনকোট ছিল না, তিনি সোৎসাহে আমাদের নিরুৎসাহ করলেন। বারিষ নেহি হোগা। গ্যারান্টি।
আমি ভেবেছিলাম শীতের কোটটোট নেওয়া অতিরিক্ত নিড়বিড়েপনা হয়েছে, সোয়েটারটাই লাগে কি না সন্দেহ। গাড়ি থেকে নামামাত্র হাড় কেঁপে গেল। কী ঠাণ্ডা। গলা পর্যন্ত কোটের জিপ টেনে হাঁটতে শুরু করলাম। আশিসও দেখি আমাদের সঙ্গে পাহাড়ে চড়ার জন্য রেডি হচ্ছে। বলল, কেয়া করনা গাড়ি মে বইঠকে।
চোপতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২৬৮০ মিটার উচ্চতায় আর তুঙ্গনাথের উচ্চতা হচ্ছে ৩৬৮০ মিটার। সাড়ে তিন কিলোমিটার রাস্তা। ঘোড়ার ব্যবস্থা আছে, তবে আমরা হেঁটে যাওয়াই স্থির করেছিলাম। আমাদের স্ট্র্যাটেজি ছিলঃ
এক, ভীষণ আস্তে হাঁটব। কেউ ওভারটেক করছে দেখলে নার্ভাস হয়ে স্পিড বাড়াব না।
দুই, যেখানে কষ্ট হবে, দাঁড়াব।
তিন, আগেরবার ত্রিউন্ড চড়ার সময় যে ভুলটা করেছিলাম সেটা করব না। অর্থাৎ চারদিকের সৌন্দর্য অবলোকন করতে করতে উঠব। জার্নি ইজ মোর ইম্পরট্যান্ট দ্যান দ্য ডেসটিনেশন ইত্যাদি বিস্মৃত হব না।
তুঙ্গনাথের পাথর বাঁধানো পরিষ্কার রাস্তা। তবে খাড়াই। লাঠি ব্যবহার করায় আমাদের দুজনের পায়ে তেমন কিছু ব্যথাও হয়নি। তুঙ্গনাথ পর্যন্ত উঠতে ব্যথা হয়নি একটুও। যেটা হয়েছে সেটা দমের কষ্ট। উচ্চতাটাও সম্ভবত আমাদের মতো আনাড়িদের কাছে ম্যাটার করেছে।
গোটা রাস্তা জুড়ে বরফঢাকা রাজকীয় শৃঙ্গেরা সঙ্গ দেয়। নন্দাদেবী, ত্রিশূল, কেদার, বাঁদরপুচ্ছ। আর পান্নার মতো ছড়ানোছেটানো বুগিয়াল। দেখলেই দৌড়ে গিয়ে শুয়ে চিৎপাত হয়ে ঘুমিয়ে পড়তে ইচ্ছে করে।
সহযাত্রীদের মধ্যে প্রচুর ছিলেন মারাঠি, তার থেকেও বেশি বাঙালি। কান পাততে হয় না, এমনিই এদিকওদিক থেকে বাংলা কথা কানে আসে। সবাই কানে গান গুঁজেছে, কেউ তো হানি সিং মোবাইলে স্পিকারে বাজিয়েই উঠছে, বাঙালি দম্পতি নিজেদের সেরা বিনোদন, নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করতে করতে চলেছেন। বললাম তাড়াতাড়ি ঘুমোও, না, আমার ঘুম পাচ্ছে না। অ্যাডিকোয়েট ঘুম হলে এত পা ব্যথা হত না।
আশিস বলল, তোমাদের সাইডের লোক খুব আসে এখানে। ও-ও গিয়েছিল আমাদের সঙ্গে সঙ্গে চন্দ্রশীলা পর্যন্ত। আমরা তো জানিই আমাদের ফিটনেস জিরো, যেখানে সেখানে বসে পড়ে জিভ বার করে হাঁপাতে মোটেই লজ্জা পাচ্ছি না। আশিস বেচারা যতবার দাঁড়াচ্ছে মাথা নেড়ে বলছে, আমার স্বাস্থ্য আগে কত ভালো ছিল, দশ দশ কিলোমিটার তো আমরা হেঁটে স্কুলে যেতাম, হে ভগবান আমার হাঁটার স্পিড দেখে লোকে আমাকে না টুরিস্ট ভেবে বসে, এই যে গত ছ’সাত বছরে হরিদ্বারে গিয়ে স্টিয়ারিং-এর সামনে বসেছি, আমার ফিটনেস শেষ হয়ে গেছে। আমরা সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলাম, কাজ দিল বলে মনে হল না।
নিজেদের অবাক করে আমরা ঘণ্টা আড়াইয়ের মধ্যে তুঙ্গনাথ পৌঁছে গেলাম। কেদারবদ্রী নিয়ে আরও যে সব পঞ্চকেদার আছে, তুঙ্গনাথ তাদের মধ্যে একটা। মন্দির তখনও বন্ধ। খুলবে দিনদুয়েকের মধ্যেই। আমরা ক্ষিরসুর দিকে নামছিলাম আর কোটি কোটি বাস, মিনিবাস, এস ইউ ভি ওপরদিকে চলেছিল কেদারদর্শনে। জোর বাঁচা বেঁচেছি।
তুঙ্গনাথ থেকে চন্দ্রশীলা শৃঙ্গটা ঝামেলার। মোটে দেড় কিলোমিটার দূর কিন্তু রাস্তা বলে কিছু নেই। পাথর আর মাঠ। জার্মানদের নাকের মতো উঠে গেছে। আমার তো হারার আগেই হেরে বসে থাকা স্বভাব, মনে হচ্ছিল না শেষরক্ষা হবে। যেখানে কষ্ট হবে পাহাড়ের মুখে লাথি মেরে সেখান থেকে নেমে চলে যাব, অর্চিষ্মানের ক্রমাগত আশ্বাস ভর করে অবশেষে চড়লাম চন্দ্রশীলা।
অর্ধেক পথ এসেই গেছি, আর অর্ধেক গেলেই এভারেস্টের চুড়ো।
এবং যথারীতি, মেঘে চতুর্দিক আচ্ছন্ন। এত শুনেছি থ্রি সিক্সটি ডিগ্রি ভিউর মহিমা, সে সব কিছুই দেখা গেল না। অপার কুয়াশার ভেতর দ্রিঘাংচুর দল কঃ কঃ করে মাথার ওপর পাক খেতে লাগল।
নিজেকে এই বলে সান্ত্বনা দিলাম যে ভিউ দেখতে কেউ পাহাড়ে চড়ে না। পাহাড় আছে, তার ওপর চড়ে আমার কেরামতি দেখাব, সেটাই পাহাড় চড়ার এক এবং একমাত্র কারণ। চুড়োয় মারাত্মক শীত। এত শীত যে দু হাতের আঙুল মনে হচ্ছিল খুলে পড়ে যাবে। এখানে আর বেশিক্ষণ থেকে কাজ নেই, একমত হলাম সবাই।
ওঠার সময়েই খবর পেয়েছিলাম, সেদিনই চন্দ্রশীলা থেকে নামার সময় নাকি একজন অতি এক্সপার্ট ট্রেকারের পা পিছলে ভেঙে গেছে। আমরা আনাড়ি, খুব সাবধানে নামতে শুরু করলাম। তুঙ্গনাথের আশেপাশে বেশ কয়েকটা ঝুপড়ি দোকান আছে, পরোটাটরোটা চা-টা পাওয়া যায়। ওঠার সময় অনেককেই খেতে দেখেছি, কিন্তু থামিনি পাছে এই সব ডিস্ট্র্যাকশনে সঙ্কল্প নড়বড়ে হয়ে যায়। নিজেদের কথা দিয়েছিলাম চন্দ্রশীলায় পৌঁছোতে পারলে নেমে এসে উদযাপন করব।
খেতে খেতেই শুনি গুড়গুড় শব্দ। দেখতে দেখতে কালো হয়ে চারদিক ঢেকে গেল, যাকে ভেবেছিলাম কুয়াশা সেটা আসলে মেঘ, পিঠের ওপর ঠাঁই ঠাঁই করে বাড়ি মারছে, বাপরে এ কী রকম বৃষ্টি?
চারদিক থেকে ওলা ওলা রব উঠল। ওদেশে শিলাকে বলে ওলা। ছোট ছোট কড়াইশুঁটির সাইজের শিলা, পটাপট পড়তে লাগল আকাশ থেকে। শিলাবৃষ্টি কখন থামবে প্রেডিক্ট করা শক্ত, তাছাড়া আমাদের তরও সইছিল না। ম্যাগি আর চায়ের টাকা মিটিয়ে, কোটের হুডি মাথায় তুলে হাঁটা শুরু করলাম।
আমার ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতায় দেখেছি, নামা সবসময়েই ওঠার থেকে বেশি কঠিন। ত্রিউন্ড থেকে নামার সময় ভীষণ কষ্ট হয়েছিল, ভেবেছিলাম জুতোর দোষে হয়েছে। এবার যাতে তা না হয় সে জন্য ডেকাথলন থেকে নতুন জুতো কিনে নিয়ে গিয়েছিলাম। কাজেই এবারের কষ্টটার দায় জুতোর ঘাড়ে দেওয়া যাবে না। ওঠার সময় কিছুই কষ্ট হয়নি, নামার সময় প্রতিটি পা ফেলার সময় বুড়ো আঙুলদুটো জুতোর সঙ্গে ঘষা খেতে লাগল আর মনে হল একেকটা করে ফোঁড় খুলে নখটাকে আমার পা থেকে কেউ আলাদা করে আনছে।
চন্দ্রশীলাতে উঠতে পারব কি না ঘোর সন্দেহ ছিল আমার মনে, কিন্তু নেমে এসে সত্যি অবাক হয়েছিলাম। ওই নরকযন্ত্রণা কখনও ফুরোবে আমি আশা করিনি।
আমাদের কোট ভিজে চুবড়ি। গাড়িতে উঠে বসলাম। চারটে বাজে, কিন্তু চারদিক অন্ধকার। জঙ্গলের সবুজ ভিজে আরও গাঢ় হয়েছে, রাস্তার পিচ আরও কালো। আমার জুতোর ভেতর দুই বুড়ো আঙুলের ডগায় দুটো হৃদপিণ্ড, দপদপ করছে। হোটেলে পৌঁছে জুতোটা খুলতে গিয়ে প্রায় চামড়া টেনে খোলার অনুভূতি হল। বুড়ো আঙুল আষাঢ়ের আকাশের রং ধারণ করেছে। লেপের ওয়াড়ের ছোঁয়া লাগলেও মনে হচ্ছে ওইখান দিয়ে প্রাণটা বেরিয়ে যাবে। দরজায় টোকা পড়ল। প্রকাশজি পকোড়া পাঠিয়ে দিয়েছেন, সঙ্গে সোলার ল্যাম্প। ক্লান্তির চোটে আমরা সঙ্গে করে আনতে ভুলেছি। সোলার ল্যাম্প জ্বালিয়ে ধোঁয়া ওঠা পকোড়ার ওপর মনোনিবেশ করলাম, আঙুলের যন্ত্রণা যদি খানিকক্ষণের জন্যও ভুলে থাকা যায়।
(চলবে)
চোপতা, তুঙ্গনাথ, চন্দ্রশীলা, ক্ষিরসুঃ শুরুর আগে
চোপতা, তুঙ্গনাথ, চন্দ্রশীলা, ক্ষিরসুঃ ১
চোপতা, তুঙ্গনাথ, চন্দ্রশীলা, ক্ষিরসুঃ ২
চোপতা, তুঙ্গনাথ, চন্দ্রশীলা, ক্ষিরসুঃ ৩ (শেষ)
(চলবে)
চোপতা, তুঙ্গনাথ, চন্দ্রশীলা, ক্ষিরসুঃ শুরুর আগে
চোপতা, তুঙ্গনাথ, চন্দ্রশীলা, ক্ষিরসুঃ ১
চোপতা, তুঙ্গনাথ, চন্দ্রশীলা, ক্ষিরসুঃ ২
চোপতা, তুঙ্গনাথ, চন্দ্রশীলা, ক্ষিরসুঃ ৩ (শেষ)
যদিও বেজায় কষ্ট পেয়েছ দেখছি , আর তুমি আরাম করে ঘুরতেই ভালোবাসো ...তবে আমার কিন্তু পড়ে দারুণ লাগছে , এক্ষুনি যেতে ইচ্ছে করছে।
ReplyDeleteহ্যাঁ, আমার টাইপের ঘোরা নয় এটা, কিন্তু তবু ঘোরা তো বটে, কাজেই খারাপ লাগছে না অত।
Deleteএই পাহাড়ে ওঠার ব্যাপারটা অনেকটা ঝাল চানাচুর খাওয়ার মতো না,যতই ঝাল লাগুক শেষ করতে হবে আর যতই কষ্ট হোক শেষ অবধি উঠতেই হবে।
ReplyDeleteএকদম নালক, যতই নিজেকে নিজে সান্ত্বনা দিই যে কষ্ট হলেই ফেরৎ আসব, ওটা করা যায় না।
DeleteEta besh adventurous mone holo ... shila brishtir maar khete khete oi thandaye pahar ghora .... ami hoyeto parbona. Ki shundor view kintu!
ReplyDeleteDekhi konodin jete pari ki na.
Ar ekta kotha Kuntala .... amar blog er ek reader amar blog theke tomar Aloo posto try kore khub khushi hoye amake message pathiyeche tomake 'Thank you!' bole dite. :-)
Tai janalam. :-)
আরে থ্যাংক ইউ, শর্মিলা। কী যে খুশি হলাম শুনে। মাকে বলব।
Deleteতোমার পাহাড়ে চড়তে কষ্ট হলে এমনি চোপতাতে গিয়ে দুদিন থাকতেও পার, অতীব সুন্দর জায়গা।
Paharer debota pujo niyechen tomader angul motkiye. Kharap laga ba nijeke chhoto bhabar kono karon nei. Rastar view ta opurbo.
ReplyDeleteনানা, ছোট ভাবছিই না, কুহেলি। বরং বেশ কলার তুলেই ঘুরছি, চন্দ্রশীলা শৃঙ্গজয় করে।
DeleteChoukhamba ar bugial er view ta ki kom holo?osadharon jayga.. Notun Experience holo.. pahare shila brishti holo.. pancha kedar er ekta hoye gelo.. ar ki chai..
ReplyDeleteতা তো বটেই।
DeleteKi darun byapar....shringojoy kore firechhen....aapnar eidik ta jana chhilo na....
ReplyDeleteEisab dekhle shunle amar kirokom hinomonyota hoi...
প্লিজ, সুস্মিতা, আমাকে যদি আপনি নামার রাস্তার শেষ পনেরো মিনিট দেখতেন তাহলেই সব হীনমন্যতা উড়ে গিয়ে স্রেফ অট্টহাস্য পড়ে থাকত। আমার এইদিকটা আপনি জানতেন না কারণ আমার ওইদিকটা এক্সিস্ট করে না। নেহাত দায়ে পড়ে।
DeleteAare ki je bolen....aami to uthtei partamna...tai naamte dekhe attohasyo r byapar-i thakto na. Aami Philippines e ekbar rice terrace e 7-8 ghantar trek korechhilam. Sekhane prothome neme jaoar byapar tarpor ferata opore otha. Namata ghanta du ek er modhye tortoriye neme gechhi shurute...tarpor oi purota uthte giye jiv beriye gechhilo.
ReplyDeleteApnar eidik er ebar theke existence holo. Tabe amar smoronshokti bolchhe je er aageo ekbar sringojoy korechhilen...Triund bodhhoi?
হ্যাঁ, আধমরা হয়ে ত্রিউন্ড উঠেছিলাম বটে। আর প্রথমে নেমে তারপর ওঠার ট্রেকিং শুনিনি কখনও, ইন্টারেস্টিং।
Delete