Posts

Showing posts from January, 2013

চন্দ্রোদয়

মিনি কুইজের উত্তর প্রকাশিত

এইখানে।

মিনি কুইজঃ জায়গাটা কী?

Image
  শিল্পীঃ রথীন মিত্র   উৎসঃ গুগল ইমেজেস আজ থেকে অনেক বছর আগে , জোব চার্নক আসারও আগে , পশ্চিমবঙ্গের এখানেসেখানে ইউরোপিয়ানরা এসে ঘাঁটি গেড়েছিল। পর্তুগিজ, ডাচ, ফরাসিরা। সাদা চামড়ার লোক দেখলেই কালো চামড়ার লোকেদের হাত পাততে ইচ্ছে করে, বা ভাইসি ভার্সা, কালো চামড়ার লোক দেখলেই সাদা চামড়ার লোকেদের দাতাকর্ণ সিনড্রোম দেখা দেয়। এখনও দেয়, তখনও দিত। তাই আমাদের স্বদেশী ভাইয়েরা সেই সব ইউরোপিয়ান সাহেবদের, বিশেষ করে বললে ডাচ সাহেবদের দরজায় দরজায় ঘুরে ভিক্ষা চাইত। ব্যাপারটাকে আরও করুণ করার জন্য কেঁদেকেঁদে বলত, “সার, আই অ্যাম পুওর। সার, আই অ্যাম পুওর...” ভাবছেন কুইজটা কোথায়? ওপরের প্যারাগ্রাফটার মধ্যেই আছে। আজকের মিনি কুইজের প্রশ্নটা হচ্ছে যে ওপরের কথাক’টার মধ্যে আমার আপনার সবার চেনা একটার জায়গার নাম লুকিয়ে আছে। জায়গাটা কী বলতে পারেন? কুইজ মিনি, কাজেই কুইজের জন্য বরাদ্দ সময়ও কম। চব্বিশ ঘণ্টার বদলে ষোল ঘণ্টা সময় রইল। দেশে উত্তর বেরোবে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ছ’টায় আর অ্যামেরিকায় উত্তর বেরোবে বুধবার রাত আটটায়। আশা করা যায় আপনারা তার মধ্যে উত্তরটা বার করে ফেলতে প

হ্যাদ্দেহোয়া

Image
বান্টির ইদানিং কিছু ইন্টারন্যাশনাল বন্ধু জুটেছে শুনতে পাচ্ছি। অনেকদিন ধরেই ওর ইচ্ছে ছিল মনে, কিন্তু হচ্ছিল না। বেহালার লোকেরা, পৃথিবীর যে প্রান্তেই যাক না কেন, গড়িয়ার লোকেদের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করবে। এ সত্যিটা নিউটনের তিনটি সূত্রের মতোই অমোঘ। কিন্তু সত্যি অমোঘ হলেই যে লোকে মানবে এমন তো নয়। কোনও না কোনও কে. সি. পাল থাকবেই যে সারা শহর চুনকাম করে বলবে পৃথিবী আছে পৃথিবীর জায়গাতেই, সূর্যটাই আসলে তার চারপাশে ছুটে ছুটে মরছে। কেউ না কেউ থাকবেই যে বুক ঠুকে দাবি করবে বাঙালরা দলে দলে ট্রাঙ্ক হাতে মসিহার মতো শেয়ালদা স্টেশনে এসে না নামলেও কলকাতা একদিন নাকি ঠিকই সভ্য শহরে পরিণত হত। হেঃ। যাই হোক। মোদ্দা কথা হচ্ছে আমাদের বান্টি এই অবিশ্বাসীদের মধ্যে পড়ে। আমাদের সঙ্গে দিবারাত্র ওঠাবসা নাওয়াখাওয়া করে বটে, কিন্তু মনে মনে গুমরে মরে যে বাঙালিঘেটো থেকে ওর আর এ জীবনে বেরোনো হল না। কিন্তু সে আফসোস অ্যাদ্দিনে ঘুচেছে, নাস্তিক বান্টির দিকে ভগবান মুখ তুলে চেয়েছেন, ওর ঝোলায় রংবেরঙের বন্ধুবান্ধবের আমদানি হয়েছে। সেদিন চা শিঙাড়া খেতে খেতে তাদের কথাই হচ্ছিল, এমন সময় বান্টি বলল ওর কোনও একজন

শিবরাম উবাচ

Image
"... যে কোনও দৈনিক মাসিক কি সাপ্তাহিক পত্রের যে-কোনও একটা পাতা বেছে নিতে হয়। এমনকী মশলাবাঁধা কাগজ বাংলা ভাষাভাষী হলে তার দ্বারাও বানানো যায়। প্রথমে সেই কাগজটিকে ছিঁড়ে কুটি কুটি করে টুকরোগুলিকে শূন্যের দিকে ছুঁড়তে হবে। রচনাকে শূন্যগর্ভ করার জন্যও বটে এবং কিছুটা রচনার নৈপুণ্যের খাতিরেও বই কী। তারপর সেই ছেঁড়া টুকরোগুলিকে ইতস্তত থেকে কুড়িয়ে এনে পরের পর সাজিয়ে যাও---পছন্দমতো ছোট-বড় লাইনে। কবিতা মাপসই হওয়া দরকার। কমা সেমিকোলন দাঁড়ি প্রভৃতি ইচ্ছামতো দেবে। ড্যাস ও ফুটকি প্রয়োজন-মাফিক। তারপর নিজের রুচির আন্দাজে ' কাস্তে বাদুড় কাকের বীর্য ' ইত্যাদি একটু ছিটিয়ে নিলেই মুখরোচক একটি আধুনিক কবিতা প্রস্তুত হল। কাকস্য পরিবেদনা সেই রচনা নিয়ে সম্পাদককে তাড়া করুন তারপর। এ-জাতীয় কবিতা লিখতে বেগ পাবার কিছু নেই , তেমন জোর থাকলে একটানে এক টনও লেখা যায়। কেবল যে গদ্য-সাহিত্য ভেঙেই রচনা করতে হবে , তারও কোনও মানে নেই---শেয়ারমার্কেট রিপোর্ট , সমরাঙ্গনের খবর , সম্পাদকীয় স্তম্ভ , নিজস্ব সংবাদদাতার বার্তা এসবের থেকেও বানানো যায়---এমনকী এক গদ্য-কবিতা ছিঁড়েও এইভাবে আরেক গদ্য-কব

প্রজাতন্ত্র দিবস

Image

সাপ্তাহিকী

Image
Awesomeness. People don't multitask because they're good at it. They do it because they are more distracted.  মাল্টিটাস্কিং-এর আসল কথা। পারফেক্ট হাফ বয়েল্ড ডিম বানাতে চান? এরা বলছে, বয়েলিং নয়, স্টিমিং-ই পন্থা। প্রোক্র্যাস্টিনেশন? কে বলল? এ হচ্ছে গিয়ে প্রি-ক্র্যাস্টিনেশন। তাকা তাকা ধুম ধুম। আজকের মিনি সাপ্তাহিকী এই পর্যন্তই। প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানবেন। সোমবার আবার দেখা হবে। টা টা।

গানে গানে কুইজের উত্তর

বেরিয়ে গেছে! 

বৃথা আশা

অনেকদিন ধরে অনেক কথা (আর ছবি) জমতে জমতে এই পোস্টটার জন্ম। তাতে অবশ্য সুবিধের থেকে অসুবিধেই বেশি। আমার গানের মাস্টারমশাই, যিনি আমার সারাজীবনে দেখা প্রথম তিনজন বুদ্ধিমান মানুষের তালিকায় সর্বদা থাকেন আর যার মুখ থেকে বেরোনো প্রায় প্রত্যেকটি কথাই কোটেশন বলে চালিয়ে দেওয়া যায়, তিনি বলেছিলেন, “প্রিপারেশনের সময় যত বেশি, গোলমালের চান্সও তত বেশি।” কাজেই এই পোস্টটা কয়েকটা হাবিজাবি চিন্তার এলোপাথাড়ি বাক্যে প্রকাশ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। আগেই সাবধান করে রাখলাম। পোস্টের বীজ প্রথম বপন হয়েছিল মাসখানেক আগে, এই অবান্তরেই একটা কুইজ লেখার সময়। সেই মনে আছে, কয়েকজন মানুষের সম্পর্কে কয়েকটা কি-ওয়ার্ডস দিয়ে আপনাদের কাছে জানতে চেয়েছিলাম এঁরা কে? সেই পোস্টটা। প্রশ্নপত্র সেট করতে গিয়ে ব্যক্তিত্বদের সম্পর্কে নতুন করে আবার একটু পড়াও হয়ে গিয়েছিল। আর তখনই তথ্যটা চোখে পড়ল। অন্নদাশংকর রায় যে আই. সি. এস. পরীক্ষায় প্রথম হয়েছিলেন সেটা আগে জানা ছিল। যেটা জানা ছিল না সেটা হচ্ছে সে বারের পরীক্ষাটা ছিল অন্নদাশংকরের সেকেন্ড অ্যাটেম্পট। তার আগেও একবার তিনি আই. সি. এস. পরীক্ষায় বসেন এবং অকৃতকার্

কুইজঃ গানে গানে

Image
উৎস গুগল ইমেজেস আজকের কুইজ সবার জন্যই, কিন্তু যারা গান শুনতে ভালোবাসেন, নতুন পুরোনো বাংলা গান, তাঁদের জন্য একটু বেশি করে। দেখুন তো, শূন্যস্থান পূরণ করতে পারেন কি না? আপনাদের হাতে সময় আছে চব্বিশ ঘণ্টা। আগামীকাল, অর্থাৎ শুক্রবার রাত ন'টায়  কলকাতায় খেলা শেষ হবে, আর ক্লিভল্যান্ডে শেষ হবে ওই দিনই বেলা সাড়ে দশটায়। ততক্ষণ কমেন্টস অফ করা থাকবে। নিন, লেগে পড়ুন। অল দ্য বেস্ট। ***** ১.   ___ হয়ে ছিলাম তখনও এখনও যেমন আছি,       ___ হও ___ স্বপ্নের কাছাকাছি। ২.   কত ___ কত ___ যায় সরে সরে,       শহরে ___ যাবেই পৌঁছে ভোরে। ৩.  গাং পার হইতে ___ আনা,       ফিরা আইতে ___ আনা,       আইতে যাইতে ___ আনা উশুল হইল না। ৪.  ___ দুয়ার থেকে ___ আঙিনা, বল কত দূর?      যে যায় সে যায় ফিরিবার পথ নাই, সে কি দূর বহুদূর? ৫.  ___ দিলাম ___ দিলাম ___ ভরি সোনা,      ___ ননদী গো ___ দিয়ো না। ৬.  ___ যেমন ___ বুকে তেমনি আমাতে তুমি,       আমার পরানে প্রেমের বিন্দু ___ শুধু ___। ৭.  ___ বলছে দুধটা একদম মুখেই তুলছে না,      ___ বলছে এমনি এমনি খাও,      ___ বলছে আগে এত কেয়

Rules of Writing

Image
শিল্পীঃ Jessica Hagy Write.--- Neil Gaiman Quantity produces quality.--- Ray Bradbury A writer who waits for ideal conditions under which to work will die without putting a word on paper.--- E.B.White When you can't create you can work.--- Henry Miller Talent is cheaper than table salt. What separates the talented individual from the successful one is a lot of hard work.--- Stephen King Substitute "damn" every time you're inclined to write 'very;' your editor will delete it and the writing will be just as it should be. --- Mark Twain The best time for planning a book is when you're doing the dishes.--- Agatha Christie Do back exercises. Pain is distracting.--- Margaret Atwood Do not use semicolons. They are transvestite hermaphrodites representing absolutely nothing. All they do is show you've been to college.--- Kurt Vonnegut Keep your day job.--- John Grisham

Benjamin Franklin's Thirteen Virtues

Image
এর মধ্যে আমার বিশেষ করে যেগুলোর অভাব সেগুলো হল, ইন্ডাস্ট্রি, মডারেশন আর ট্র্যাঙ্কুইলিটি। আপনার? নাকি আপনার সবগুলো গুণই আছে? 

মণির ছোটবেলার গল্প

কাল বং মম মর্নিং স্কুলের কথা বললেন আর আমার হুড়মুড়িয়ে একগাদা কথা মনে পড়ে গেল। আর তারপরেই মনে পড়ল, কী আশ্চর্য, আজকেই তো একটা মর্নিং স্কুল ডে! তেইশে জানুয়ারি, পনেরোই আগস্ট, সরস্বতী পুজো আর গরমের ছুটি পড়ার দিন, এই ছিল আমাদের মর্নিং স্কুলের দিন। সকাল সাতটার সময় ইউনিফর্ম পরে, লাল ফিতে বেঁধে, স্কুলে যেতে কী রকম উৎসব উৎসব লাগত। স্কুলে যাচ্ছি মনেই হত না। মনে পড়া ব্যাপারটা খুব অদ্ভুত। একটা স্মৃতির সঙ্গে যে লতায়পাতায় আরও কত কত স্মৃতি জড়িয়ে থাকে, একটা টানলে মাথার সঙ্গে চোখ নাক ঠোঁট কানের মতো সবাই মিলে একসঙ্গে এসে প্রেজেন্ট প্লিজ দেয়। অনেক সময় তারা প্রজন্মের পাঁচিলটাঁচিলও অনায়াসে টপকে চলে আসে। বিশেষ করে সে স্মৃতি যদি ছোটবেলার হয়। অনেক দেখেশুনে আমি বুঝেছি যে ছোটবেলার কোনও দেশকালসমাজ হয় না। আমার আর আমার ঠাকুমার কৈশোরযৌবনের অভিজ্ঞতার মধ্যে আকাশপাতালের ফারাক থাকতে পারে, কিন্তু শৈশব অবিকল এক। চিলেকোঠার দেওয়ালে নিজের নাম লিখে হাতের লেখা প্র্যাকটিস আর ইটপাটকেল ঘষে রান্নাবাটির মশলা তৈরি। সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মানো শ্বেতাঙ্গ টডলার আর লাজপতনগরের ভিখিরির ছেলের বাকি জীবনটুকু যতই আলাদ

হঠাৎ একদিন অসময়ে

অনেকদিন আগে সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের একটা লেখা পড়েছিলাম। কোন সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়? গল্পটা শুনলেই পরিষ্কার হয়ে যাবে। গল্পটা এক দম্পতির। স্বামী রোজ সকাল ন’টা নাগাদ খেয়ে দেয়ে অফিসে বেরিয়ে যান। স্ত্রী বাড়িতে থাকেন, রান্নাবান্না করেন, ঘরদোরের খেয়াল রাখেন, ছেলেমেয়ে মানুষ করেন। একদিন স্বামী নির্দিষ্ট সময়ে রেলস্টেশনে পৌঁছে দেখেন ভিড়ে ভিড়াক্কার। মুরগির মাংসের মূল্যবৃদ্ধি বা ওই গোছেরই কিছু কারণে রেল-অবরোধ হয়েছে, ঘণ্টাতিনেকের মধ্যে ওঠার লক্ষণ নেই। ভদ্রলোক মহানন্দে শিস দিতে দিতে বাড়ি ফিরে এলেন। বাড়ির লোককে কী রকম সারপ্রাইজ দেওয়া যাবে ভাবতে ভাবতে কলিং বেল টিপলেন। ভেতর থেকে স্ত্রীর তিতিবিরক্ত বাজখাঁই গলা ভেসে এল, “আবার কে জ্বালাতে এল রে বাবা এখন, ভাল্লাগে না...” খটাস্‌ করে ছিটকিনি খুলে গেল। স্ত্রী স্বামীর হাসিহাসি মুখের দিকে তাকিয়ে দু’সেকেন্ড হতভম্ব হয়ে রইলেন, তারপর চেঁচিয়ে উঠলেন, “তুমি? এখন?? কেন???” গল্পের ভদ্রলোক ভয়ানক মুষড়ে পড়েছিলেন যদিও, কিন্তু আমি মনে করি ভদ্রমহিলার কোনও দোষ নেই। আমাদের সকলেরই প্রতিটি দিনের নির্দিষ্ট অংশ নির্দিষ্ট লোক বা কাজের জন্য ধার্য করা আছে। হঠা

Hidden Roots

Image
শিল্পীঃ David Byrne   (উৎস)

Things I am Loving

Image
কায়িক পরিশ্রমঃ  উঁহু, ভুল ব্লগে এসে পড়েননি। আর আপনার চোখও নতুন করে খারাপ হয়নি। আমার মাথা খারাপ হয়েছে কিনা সে ব্যাপারে যদি সন্দেহ হয় তাহলে আমি আশ্বস্ত করতে পারি যে সেটাও নয়। ব্যাপারটা হচ্ছে, কিছুদিন ধরে আমি সত্যি সত্যি কায়িক পরিশ্রমের মাহাত্ম্য উপলব্ধি করতে পারছি। সময় কাটাতে, ক্যালরি ঝরাতে, ডিপ্রেশন ভোলাতে, সবকিছুর থেকে বেশি কাজ দেয় সাবেকি গায়ের খাটুনি। বিশ্বাস না হলে হাতে কলমে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। তামাদি প্রেম ভোগাচ্ছে? এক শিশি ‘ইজি’, আধ বালতি জল আর খানতিনেক চিটচিটে নোংরা সোয়েটার নিয়ে কলতলায় চলে যান, প্রেম বাপ বাপ বলে পালাবার পথ পাবে না। পড়াশোনা মাথায় উঠেছে? খাতা খুললেই থিওরেমের বদলে হাত থেকে ভসভসিয়ে বস্তাপচা বিরহের কবিতা বেরোচ্ছে? ঘাবড়াবেন না, বইখাতা বন্ধ করে উঠে পড়ুন। আশেপাশে তাকান, যে জামাকাপড়গুলো গোল্লা পাকিয়ে টিপ প্র্যাকটিস করার মতো ঘরের এদিসকওদিক ছুঁড়ে ছুঁড়ে ফেলেছেন, সেগুলো ভাঁজ করে ফেলুন। নয়তো মা’কে গিয়ে জিজ্ঞাসা করুন, বাজার থেকে কিছু এনে দিতে হবে কি? নাকি ঘরটা ঝাঁট দিলে ভালো হয়? মা ভীষণ ভয় পেয়ে যেতে পারেন, তাঁকে ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলে ঝাঁটা হাত

সাপ্তাহিকী

Image
আলোকচিত্রীঃ অ্যালিস গাও   There is no fun doing nothing when you have nothing to do. Wasting time is merely an occupation then, and a most exhausting one.                                                                                       ---Jerome K. Jerome জিনিয়াস। টাকা দিয়ে কি আনন্দ কেনা যায়? কেন যাবে না, ঠিক মতো খরচ করতে জানলেই কেনা যাবে। (স্বর্গের?) সিঁড়ি। সাধারণ মানুষের সাধারণ ঘর। অসাধারণ পার্সপেক্টিভ থেকে। "উফ্‌ আমি যা বিজি না..."/ " আমি সিরিয়াসলি উইয়ার্ড, তাই আমাকে কেউ বোঝে না..."/ "বাবা, ছেলের জ্বালায় একটু ঘুমোনোর জো আছে, একমাসও হয়নি, নিজে নিজে উল্টোতে শিখে গেছে..." দেখতেশুনতে নালিশের মতোই মনে হচ্ছে কিন্তু কোথাও একটা গোলমাল ঠেকছে তো? ঠেকবেই, কারণ এগুলোকেই বলে হাম্বলব্র্যাগিং। আমার মত যদি জিজ্ঞাসা করেন, ব্র্যাগিং-এর মতোই হাস্যকর। লিপ রিডিং ভুল হলে কী ভয়ানক ব্যাপার হতে পারে। মহাকাশে যেতে চান? মনের সুখে পা ছড়িয়ে কাঁদতে পারবেন না কিন্তু, আগে থেকেই সাবধান করে রাখলাম। এ সপ্তাহের গান। আমার প্রাণের গান। আশা করি আ

রেজাল্ট

কোনটা কী কুইজের  রেজাল্ট বেরিয়ে গেছে। অংশগ্রহণকারীদের আমার অসংখ্য ধন্যবাদ আর অভিনন্দন। সবাই খুব ভালো খেলেছেন।

আপনি কী ভালো পারেন?

আমি যখন প্রথম ইন্টারনেটে ব্লগ পড়তে শুরু করি, লেখা যখন অনেক দূরের ব্যাপার, তখন আমাকে ব্লগের কোন জিনিসটা সবথেকে বেশি আকৃষ্ট করেছিল বলুন তো? মেমে। সেভেন র‍্যান্ডম ফ্যাক্টস্‌ নোবডি নোজ অ্যাবাউট মি, ফাইভ প্লেসেস আই ওয়ান্ট টু গো বিফোর আই ডাই, হান্ড্রেড পিপল আই ক্যান্ট স্ট্যান্ড---এই সব। নিজে লেখ, আর তারপর ছোঁয়াছুঁয়ি খেলার মতো যতজনকে পার ট্যাগ করে দাও। যাতে তারাও নিজেদের নিয়ে কথা বলার সুযোগ পায়। আমারও নিজেকে নিয়ে কথা বলতে ভীষণ ভীষণ ভালো লাগে কিন্তু বিধি বাম। এতদিন হয়ে গেল ব্লগিং করছি, কেউ আমাকে একটাও মেমে লেখার নেমন্তন্ন পাঠায়নি। তাতে দমে না গিয়ে আমি নিজেই নিজেকে নানারকম মেমের বরাত দেব ঠিক করেছি। আজকের মেমেটা তারই একটা নমুনা। যে কোনও আদর্শ মেমের মতোই, এটিও টোকা। কিন্তু কোথা থেকে টোকা, সত্যি বলছি মনে নেই। তিন সত্যি। ওপরওপর দেখলে মেমেটি অতি সুবোধ, ঘোরপ্যাঁচহীন। “আপনি কী ভালো পারেন?”---এই নিরীহ প্রশ্নটির উত্তর দিতে হবে শুধু। উৎসাহিত হয়ে সবে কর গুনতে শুরু করেছি কী কী ভালো পারি, গুনতে গুনতে ডান হাত শেষ হয়ে সবে বাঁ হাত শুরু হয়েছে, অমনি নজরে পড়ল মেমের নিচে খুদি খুচি ফাই

কুইজঃ কোনটা কী?

Image
আজকের কুইজ চেনা কুইজ। আপনাদের নিচের জিনিসগুলোর খণ্ডাংশ দেখে চিনতে হবে পুরো জিনিসগুলো কী। কুইজ সোজা কি না জানিনা, তবে জিনিসগুলো সোজা সে কথা দিতে পারি। উত্তর দেওয়ার সময় রইল চব্বিশ ঘণ্টা। খেলা শুরু হচ্ছে এখন, শেষ হবে বালিগঞ্জ ফাঁড়িতে শুক্রবার সকাল আটটায় আর বাল্টিমোরে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ন'টায়। ততক্ষণের জন্য আমি কমেন্ট পাহারা দেব। অল দ্য বেস্ট। ***** ১. ২. ৩. ৪. ৫. ৬. ৭. ৮. ৯. ***** খেলা শেষ। উত্তর।  ১. বাল্ব ২. হ্যাংগার ৩. সেফটি পিন ৪. স্ক্রু ৫. বাঁশি ৬. টেবিল ফ্যান ৭. অ্যাশট্রে ৮. কাঁচি ৯. টুথব্রাশ