রেজাল্ট ও রেজলিউশন





মা ফোন ছেড়ে দেওয়ার পর সেই প্রশ্নটা মনে পড়ল যেটা কাল থেকে করব করব করে করা হচ্ছে না। আবার ফোন করলাম, পরিশীলিত বাংলায় এক ভদ্রমহিলা জানালেন, মায়ের ফোন নেটওয়ার্কের বাইরে। ভাবলাম বাড়ির ফোনে ফোন করি, কিন্তু আমার প্রশ্নটা সকাল ছ’টার সময় ঝ্যাং ঝ্যাং করে সারা বাড়ি কাঁপিয়ে ল্যান্ডলাইন বাজানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ কিনা সে বিষয়ে সন্দেহ ছিল। আবার মোবাইলে ফোন করাই সাব্যস্ত করলাম। তবে এবার নম্বর ম্যানুয়ালি টাইপ করে।

কয়েকটা নম্বর আমি মাঝে মাঝেই ম্যানুয়ালি টাইপ করে ফোন করি, নম্বরগুলো মুখস্থ আছে কি না দেখে রাখার জন্য। মায়ের নম্বর, বাবার নম্বর, অর্চিষ্মানের নম্বর, রিষড়ার ল্যান্ডলাইন ইত্যাদি। এ ছাড়াও পাড়ার কিছু লোকের (বুচিদিদিদের) ল্যান্ডলাইন নম্বর আপসেই মনে থেকে গেছে, আর ছোটমামারও। তবে সেগুলো বিনা প্র্যাকটিসেই। 

যাই হোক, আমার মুখস্থবিদ্যার কথা থাক, যা বলছিলাম তাতে ফেরৎ আসি। টাইপ করার পরিশ্রম বৃথা গেল না, ইট’স রিংগিং। কিন্তু বাজছে তো বাজছেই। একমিনিটের মধ্যে ফোন থেকে কতদূরে যেতে পারেন মা? এই সব ভাবছি আর ভাবছি এই ঘটনাটাকে, মাকে ফোনে চাওয়ামাত্র না পাওয়াটাকে, সক্কালসক্কাল কতদূর মেজাজ খারাপ করার পারমিশন দেওয়া যেতে পারে, এমন সময় মা ফোন তুলে বললেন, ‘হ্যাঁ রে মা?’

আর আমিও মাকে প্রশ্নটা করে ফেললাম। 

‘সামনের বছর তোমার রেজলিউশন কী গো মা?’

চায়ের বাসনের ঠুং ঠাং ছাপিয়ে মা হা হা করে হাসলেন। বললেন, পঁয়ষট্টি পার করে তাঁর অবশেষে বুদ্ধি খুলেছে, তিনি এ বছর কোনও রেজলিউশন না নেওয়ার রেজলিউশন নিয়েছেন। বললেন, ‘পুরোনো ডায়রিগুলো খুললে যা হাসি পায় সোনা।’ প্রতি বছর কম কথা বলার রেজলিউশনগুলো নাকি মাকে ডায়রির পাতা থেকে মুখ ভেঙাতে থাকে।

আমি অবশ্য মনে মনে মায়ের এই রেজলিউশন না ফলাতে খুশিই হয়েছি। মা কম কথা বললে আমার সঙ্গে মায়ের কথাতেও কোপ পড়ত আর তাহলে আমার মোটেই ভালো লাগত না। কিন্তু সেটা মুখে বললাম না। মুখে বললাম, ‘ওহ, তাহলে রেজলিউশন নিচ্ছ না এবার?’

‘নাহ।’

আমি মাকে আইডিয়া দিতে পারতাম। কালকেই গোটা তিনেক ভিডিও দেখলাম আর গোটা পাঁচেক ব্লগপোষ্ট পড়লাম, 'ফিফটি রেজলিউশন আইডিয়াস ফর দ্য বেস্ট ইয়ার অফ ইয়োর লাইফ’ গোত্রের, মানছি সেগুলোর অধিকাংশই বোকা বোকা এবং আমার মায়ের পক্ষে প্রযোজ্য নয়, যেমন বাংজি জাম্পিং, রক ক্লাইম্বিং, পারসুইং হ্যাপিনেস হ্যানাত্যানা, কিন্তু আমার মায়ের নেওয়ার মতো রেজলিউশনেরও অভাব নেই। দু’হাজার আঠেরোয় ওজন বাড়াব, বেশি ঘুমোব, অকারণ চিন্তা (বিশেষ করে সোনাসংক্রান্ত) করব না। কিন্তু আমি দিলাম না। রেজলিউশন নেওয়া আমার মতে খাওয়াদাওয়া বইপড়ার সিদ্ধান্তের মতোই, চূড়ান্ত ব্যক্তিগত। জোরাজুরির কোনও ব্যাপারই নেই।

উল্টে আরেকটা সংশয় মনে জাগল। আমারও কি মায়ের পথ অনুসরণ করা উচিত? আমার ডায়রির পাতা থেকেও কি রোজ ব্যায়াম করার, রোজ গান প্র্যাকটিস করার রেজলিউশনগুলো দাঁত বার করে হাসছে না? 

তাছাড়া ভেবে দেখলে মায়ের মতো হতে ওঠাই আমার শেষমেশের রেজলিউশন, কিংবা ভবিতব্য। কাজেই মায়ের যেটা বুঝতে পঁয়ষট্টি লাগল সেটা আমার সাঁইত্রিশেই বুঝে ফেলার মধ্যে একটা চরম ঔদ্ধত্য এবং ওস্তাদি রয়েছে। 

অতএব আমি দু’হাজার আঠেরোতেও রেজলিউশন নেওয়ার সিদ্ধান্ত বজায় রাখলাম। 

সে সব রেজলিউশনে যাওয়ার আগে আগের বছরের রেজলিউশনগুলোর হাল একবার দেখা দরকার।

দু’হাজার সতেরোতে ‘রেগুলারিটি’কে থিম করব ঠিক করেছিলাম। সে থিম জীবনের কোনও কোনও ক্ষেত্রে কাজ দিয়েছে, কোনও কোনও ক্ষেত্রে দেয়নি। গান এবং শরীরচর্চার ক্ষেত্রে দেয়নি, পড়া এবং লেখার ক্ষেত্রে দিয়েছে। দু’হাজার সতেরোয় আমি লিখেছি বেশি, পড়েছিও বেশি। তাতে আনন্দের কিছু নেই, কারণ কাজ বেশি করা আর এফেক্টিভলি করার মধ্যে তফাৎ আছে। এ বিষয়ে নিচে বিশদে বলছি।

দু’হাজার সতেরোর আমার প্রথম রেজলিউশন ছিল সাহসী হওয়ার। খুবই ধোঁয়াধোঁয়া রেজলিউশন। নম্বর দেওয়া শক্ত। গত বছর আমাকে কোনও হানাবাড়িতে রাত কাটাতে হয়নি, কাজেই সাহসের প্রমাণ দেওয়ার সুযোগও হয়নি। তবে প্রায় হানাবাড়ির মতো ভয়ের খপ্পরে পড়েছিলাম বছরের শেষের দিকে, তখন সাহসের দরকার পড়েছিল। 

গানকে জীবনে ফেরৎ আনব ভেবেছিলাম, গান আরও দূরে চলে গেছে।

রুটি করা শিখব বলেছিলাম। সারাবছর আধখানা রুটিও করিনি।

কিন্তু সব ভালো যার শেষ ভালো। আমার দু’হাজার সতেরোর শেষতম রেজলিউশন ছিল চপস্টিকে স্বচ্ছন্দ হওয়া। বন্ধুগণ, আমি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে এই রেজলিউশনটা আমি শুধু রাখিইনি, আমি এখন যাকে বলে চপস্টিক-চ্যাম্পিয়ন। চপস্টিক দিয়ে খাওয়ায় আমি এখন এমন দক্ষতা অর্জন করেছি যে প্রতিবার চাউমিন (হাক্কা) খেয়ে থালা মাথার ওপর তুলে ঝাঁকিয়ে ঝাঁকিয়ে অর্চিষ্মানকে প্রমাণ দিতে পারি যে যে অতি ক্ষুদ্রতম চাউমিনের টুকরো এবং গাজরের কুচিও থালায় পড়ে নেই। 

বই পড়া নিয়ে দু’হাজার সতেরোর রেজলিউশন ছিল এই রকমঃ 

গুনতিঃ এ বছর ক'টা বই পড়ব খুলে বলিনি। বলেছিলাম রেজলিউশন রাখতে পারলেও বলব, না পারলেও বলব। দু’হাজার ষোলোর পঞ্চাশটা বই পড়ার চ্যালেঞ্জ জিতে আমার সাহস বেড়ে গিয়েছিল, দু’হাজার সতেরোতে আমি পঁচাত্তরটা বই পড়ার রেজলিউশন নিয়েছিলাম। যা আমি রাখতে পারিনি। আপাতত আমার বইয়ের গুনতি সাতান্ন। আরও তিনটে বই পড়া বাকি আছে, যার মধ্যে দুটো শেষ হবেই। অর্থাৎ ৫৯-৬০টা বই পড়েছি আমি দুহাজার সতেরো সালে। 

আরেকটা কথা মাথায় রাখতে হবে, এ বছর আমি বেশ কয়েকটি বই রি-রিড করেছি (ফেলুদা সমগ্র, কিরীটী সমগ্র, ফাদার ব্রাউন সমগ্র।) সেগুলো গুনতিতে ধরা হয়নি। তাছাড়াও আরও কিছু বই পড়া হয়েছে যা অনলাইন রেকর্ড করা সম্ভব হয়নি। সব মেলালে গোটা পঁয়ষট্টি বই হবে। পঁচাত্তরের ফিনিশলাইন পার না করতে পারলেও ক্ষমাযোগ্য।

নন ফিকশনঃ মোট পড়া বইয়ের মধ্যে মোটে ন’খানা নন-ফিকশন। মাসে একটাও না। আমার মতে, ফেল। 

বাংলা বইঃ এ বছর আমি গোটা বারো বাংলা বই পড়েছি। মাসে একটা, আগের বছরের তুলনায় নিঃসন্দেহে উন্নতি। 

মোটা বইঃ এ বছর আমার পড়া সবথেকে মোটা বইয়ের পাতাসংখ্যা ৫৯২, সবথেকে রোগা বইয়ের পাতাসংখ্যা ৬০। গড় পাতাসংখ্যা ২৬০। কাজেই মোটা বই পড়া হয়নি ধরতে হবে। তবে রি-রিড করা বইগুলো সব মোটা মোটা, সেগুলো গুনতিতে ধরলে গড় ভদ্রস্থরকম বাড়ত কি না কে জানে। 

২০১৮-র রেজলিউশন

এবারের রেজলিউশনের লিস্ট থেকে আমি প্রতিবছরই উইশলিস্টে থাকা রেজলিউশনগুলো বাদ দিচ্ছি, তাছাড়া রুজিরুটিসংক্রান্ত কিছু রেজলিউশনও আপনাদের শুনিয়ে বোর করছি না। সেগুলোই শোনাচ্ছি যেগুলোর সঙ্গে আপনাদের সোজাসুজি সম্পর্ক আছে। অর্থাৎ লেখা এবং পড়া। 

লেখাসংক্রান্ত রেজলিউশনের কথা বলতে গেলে প্রথমেই নিল গেমনের কথা বলতে হবে। ‘লেখা নিয়ে কিছু টিপস দিন’ ধরে পড়লে নিল গেমন একটা কথা বারবার বলেন, যেটা শুনলে মনে হয় আপাতদৃষ্টিতে লেখার সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই, কিন্তু এ বছর আমি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি গেমনের উপদেশের মাহাত্ম্য। 

সেটা হচ্ছে, ‘ফিনিশ থিংস।’

দু’হাজার সতেরোতে আমি প্রচুর লিখেছি, কিন্তু শেষ করিনি কিছুই। সব আধাখ্যাঁচড়া পড়ে আছে। অর্থাৎ কার্যকরিতার দিক থেকে দেখলে লিখিনি কিছুই। তবে অত নৈরাশ্যবাদী হওয়া আমার স্বভাবে নেই। আমি বিশ্বাস করি টাইপ করা শব্দ বিফলে যায় না। কিন্তু দু’হাজার আঠেরোতে আমি শুধু টাইপ করব না, আগের বছরের শুরু হওয়া প্রোজেক্টগুলো শেষ করব।  

সামনের বছরের আমার লেখাসংক্রান্ত দ্বিতীয় রেজলিউশন হচ্ছে ফিকশন সংক্রান্ত। আবার আমার চরিত্রসংক্রান্তও বটে। সেদিন একজন ইউটিউবারকে বলতে শুনলাম ইউটিউব করতে নামার পর তাঁর জীবনে যে জিনিসটার সবথেকে বেশি অভাব ঘটেছে সেটা হচ্ছে কমফর্ট। যা যা করেন সবটাই করেন নিজের কমফর্ট জোনের বাইরে গিয়ে। শুনে আমার আত্মারাম খাঁচাছাড়া হওয়ার জোগাড় হল। 

কারণ আমি উপলব্ধি করলাম যে জীবনে আমি যে জিনিসটাকে সবথেকে বেশি মূল্য দিই সেটা হচ্ছে কমফর্ট। যাঁর সঙ্গে কমফর্টেবল নই তাঁর সঙ্গে কথা বলি না, তাঁর দোকান থেকে জিনিস কিনি না, এমনকি সে অটোভাইসাবকে দেখলেও রাস্তা বদল করি। মানুষ ছাড়াও কাজের ক্ষেত্রেও আমার এ নীতি খাটে। যে কাজগুলো আরাম করে করা যায় না, সেগুলো না করাই আমার রীতি। অস্বস্তিদায়ক লেখা না লেখাই আমার মোটো। 

গত আট বছর ধরে অবান্তর লিখে লিখে এই ডায়রিগোত্রের লেখা আমার অভ্যেস হয়ে গেছে, এ লেখা লিখতে আমি কমফর্টেবল। 

যা বাস্তবে ঘটেনি, যা আমাকে খাতার পাতায় ঘটাতে হবে, অর্থাৎ ফিকশন, সে লিখতে গেলে আমার এখনও কান্না পায়। আমি বড়োজোর অনুবাদ করতে পারি, কারণ শত ছায়া-অবলম্বনে হলেও শুরু-মাঝ-শেষের একটা ভারা অলরেডি বাঁধা থাকে, ওটা ধরে ধরে হাঁটায় আমি কমফর্টেবল। 

দু’হাজার আঠেরোতে আমি সম্পূর্ণ বানিয়ে বানিয়ে গল্প লেখায় কমফর্টেবল হব। পাতে দেওয়ার অযোগ্য হলেও লিখব, যতক্ষণ না ওটা আমার কমফর্ট জোনের মধ্যে ঢুকে আসে।

পড়াঃ দু’হাজার আঠেরোতে আমি পঞ্চাশটা বই পড়ব। আর বাংলা বই পড়ব বারোটার থেকে বেশি।

ওহ, পড়া আর লেখা ছাড়াও আরেকটা ছোট্ট রেজলিউশন আছে আমার, সেটা হচ্ছে আমার চারপাশ ‘কিপ্‌ল-ফ্রি’ রাখার। মারাত্মক শক্ত রেজলিউশন। আমার ধারণা এটা আমার বাকি সব রেজলিউশনের থেকে বেশি শক্ত, তবে আমি অলরেডি এ বিষয়ে খানিকটা এগিয়েছি। গতকাল যখন টিফিনের পর অফিসের সবাই সিক্রেট স্যান্টা নিয়ে দৌড়োদৌড়ি করছিল, আমি তখন আমার ডেস্কের হাবিজাবি কাগজ বেছে বেছে রিসাইকেল ঝুড়িতে চালান করছিলাম। কিপ্‌ল বনাম নন-কিপ্‌লের এই যুদ্ধ সারাবছর জারি রাখাই আমার রেজলিউশন।

*****

দু’হাজার আঠেরোর জন্য আপনারা কিছু রেজলিউশন নিলেন নাকি?



Comments

  1. Kipple free rakha baparta regularly try kore dekhte hocche..

    ReplyDelete
    Replies
    1. দেখতে পারিস, ঊর্মি। আমার পক্ষে জেতার আশা কম, কিন্তু ফাইট তো দিতেই হবে।

      Delete
  2. নতুন বছরের আগাম শুভেচ্ছা| প্রার্থনা করি আপনার সবকটি রেজলিউশন পূর্ণ হোক|
    একটা অপ্রাসঙ্গিক কথা না বলে পারছি না| সম্প্রতি রুড়কিতে একটা কনফারেন্সে গিয়েছিলাম, সেখান থেকে হরিদ্বার হয়ে মুসৌরী| আপনার লেখা পড়ে ঠিক করেই নিয়েছিলাম ল্যান্ডর যেতেই হবে, গিয়েছিলামও| ওই জায়গাটা নিয়ে লেখার জন্যে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ| লাল টিব্বা থেকে হিমালয়ের ছবিটা অনেকদিন মনে থেকে যাবে| আপাততঃ প্রকাশ স্টোরসের গুজবেরি প্রিজার্ভ খেয়ে হাত চাটছি আর আপসোস করছি কেন আরও বেশি আনলাম না এই ভেবে|

    ReplyDelete
    Replies
    1. আরে ল্যান্ডোর গিয়েছিলেন, অন্বেষা! ভালো লেগেছে জেনে শান্তি পেলাম। ল্যান্ডোর আমাকেও ছুঁয়ে গেছে। প্রকাশের জ্যাম শেষ হয়ে যাওয়ার আফসোস, যে জেনেছে সেই শুধু বোঝে।

      রেজলিউশনসংক্রান্ত শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ। নতুন বছরের আগাম শুভেচ্ছা রইল আমার তরফ থেকেও।

      Delete
  3. দু’হাজার আঠেরোতে আমি সম্পূর্ণ বানিয়ে বানিয়ে গল্প লেখায় কমফর্টেবল হব
    Oti oti anondito ... (Ekta Khali technical correction, apni fiction lekhay jothesto comfortable...Khali kom lekhen)
    2018 ta bhalo year Mone hochche..

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, থ্যাংক ইউ, শিবেন্দু। আরে কমফর্টেবল নই বলেই তো কম লিখি, ওই লিখতেই প্রাণ বেরিয়ে যায়। তবে আপনার উৎসাহ মাথায় করে রাখলাম। থ্যাংক ইউ।

      Delete
  4. Composting. Recycling ar kipple (used clothes/furniture etc) donation e masters korechi in 2017, 2018 will be the year of composting :)

    ReplyDelete
    Replies
    1. ভেরি গুড, কাকলি। শুভেচ্ছা রইল। আমার দু'হাজার আঠেরো হবে ইয়ার অফ কিপ্‌ল-ফাইটিং।

      Delete
  5. রেজোলিউশান আমি নিই না তেমন , কারন কিছুই না , অত কাজ করতে হবে ভাব্লেই ফেসবুকে মন চলে যায় । তাও তোমার রেজোলিউশন পড়তে পড়তে মনে হলো দুটো নিয়েই নিই ।।১> ফেসবুক/চ্যাট কম করবো । মানে অফিস টাইমে করবো না বা হাতের কাজ বাকি থাকতে করবো না । ২> বই পড়া আবার বাড়াবো ।

    ReplyDelete
    Replies
    1. রেজোলিউশন পূরণের অনেক শুভেচ্ছা রইল, প্রদীপ্ত।

      Delete

Post a Comment