স্মৃতিভ্রংশ, প্রতিশোধ এবং একটি পারফেক্ট উপন্যাস/ জুলাই (২০১৬) মাসের বই



Stoner/John Williams



হোয়াট ডিড ইউ এক্সপেক্ট? 

বইয়ের শেষ পাতায় পৌঁছে যখন জানালার ওপারে দিনের আলো নিভে এসেছে, শরীরের ভেতরটা কুরে খেয়ে নিয়েছে ক্যান্সার, প্রিয়জনের উপস্থিতিশূন্য বিছানার পাশে শুধু চুড়ো হয়ে আছে বইপত্রের ঢিপি; সারাজীবন চাকরি করার পর অ্যাসোসিয়েট প্রফেসরের পদ থেকে এক পা-ও এগোতে না পারা, স্ত্রীকন্যার ভালোবাসা জয় করতে না পারা, উইলিয়াম স্টোনার মরে যেতে যেতে তখন নিজেকে জিজ্ঞাসা করছে, হোয়াট ডিড ইউ এক্সপেক্ট?

স্টোনার শেষ করার পর আমি নিশ্চিত ছিলাম বইটা নিয়ে আমার কিছু লেখা সম্ভব হবে না। অথচ এরকম একটা বই পড়ার পর চুপ করে বসে থাকেই বা কী করে মানুষ? একবার মনে হয়েছিল নিজে এ গুরুদায়িত্ব মাথায় না নিয়ে অন্যের সাহায্য নিই। যে যা বলেছে সেগুলো লিখে দিই। 

Stoner is a perfect novel, so well told and beautifully written, so deeply moving, that it takes your breath away. 
New York Times

A beautiful novel… a marvellous discovery for everyone who loves literature.
Ian McEwan 

The greatest American novel you’ve never heard of. 
The New Yorker

A book for everyone, democratic in how it breaks the heart…It is a triumph of literary endeavour. It deserves the status of a classic. 
Independent

A beautiful and moving novel, as sweeping, intimate and mysterious as life itself. 
Geoff Dyer

Why isn’t this book more famous?
CP Snow

অ্যারোগ্যান্স শব্দটা পৃথিবীর আর যা কিছুর বর্ণনায় ব্যবহার করা যাক না কেন, গল্পের নায়ক উইলিয়াম স্টোনার সম্পর্কে কিংবা লেখক জন উইলিয়ামের লেখা সম্পর্কে যায় না। তবু যখন দেখি দুশো অষ্টাশি পাতার বইয়ের মূল কথাটা জন উইলিয়াম বলে দিয়েছেন একেবারে শুরুর দুটো প্যারাগ্রাফে, তখন এই অসঙ্গত শব্দটাই মাথায় আসে। 

William Stoner entered the University of Missouri as a freshman in the year 1910, at the age of nineteen. Eight years later, during the height of World War I, he received his Doctor of Philosophy degree and accepted an instructorship at the same University, where he taught until his death in 1956. He did not rise above the rank of assistant professor, and few students remembered him with any sharpness after they took his courses. When he died, his colleagues made a memorial contribution of a medieval manuscript to the University library. This manuscript may still be found in the Rare Books Collection, bearing the inscription: “Presented to the Library of the University of Missouri, in memory of William Stoner, Department of English. By his colleagues.

An occasional student who comes across the name may wonder idly who William Stoner was, but he seldom pursues his curiosity beyond a casual question. Stoner’s colleagues, who held him in no particular esteem when he was alive, speak of him rarely now; to the older ones, his name is a reminder of the end that awaits them all, and to the younger ones it is merely a sound which evokes no sense of the past and no identity with which they can associate themselves or their careers.

এক কথায়, স্টোনার একজন নোবডি। নাথিং। হতদরিদ্র চাষির ঘরে জন্ম, একটা চরম ভুল বিয়ে - এ গুলোকে না হয় ভাগ্যের মার হিসেবে ধরে নেওয়া যায়, কিন্তু অন্য যে সুযোগগুলো স্টোনারের সামনে এসেছিল, হিরো না হলেও অন্তত সামথিং, সামবডি হয়ে উঠতে পারার, যেগুলো সে নিজে হাতে নষ্ট করেছে? দু’দুটো বিশ্বযুদ্ধে নিজের দেশের হয়ে লড়তে যাওয়ার গৌরবের অধিকার পেয়েও স্বেচ্ছায় ছেড়ে দিয়েছে। বলেছে, আমি বরং শেক্সপিয়ার পড়ব ঘরের কোণে বসে। মানসিকভাবে অসুস্থ স্ত্রীর হাতে নিজের একমাত্র মেয়ের ভবিষ্যৎ সঁপে দিয়েছে শুধু কনফ্রনটেশনের শক্তি জোগাড় করতে পারেনি বলে। অথচ নিজের ডিপার্টমেন্টের রাজনীতিতে, হার নিশ্চিত জেনেও ‘ঠিক’ কাজটা করার জন্য লড়ে গেছে শেষ পর্যন্ত। 

স্টোনার হিসেবি নয়, স্টোনার বেহিসেবি নয়। জীবনের পরীক্ষায় স্টোনার পাশ নয়, ফেলও নয়। স্টোনার মানবসভ্যতার সেই বিশাল প্রকাণ্ড অংশের মতো যাদের নিয়ে ভাবনার এককুচিও খরচ করা অপচয়। 

সেই উইলিয়াম স্টোনারের জীবন নিয়ে একখানা উপন্যাস লিখেছেন জন উইলিয়ামস। উপন্যাসও না ঠিক, বলা উচিত ধারাবিবরণী। আর সেই ধারাবিবরণী আমাকে, আরও অনেকের মতো, দুমড়েমুচড়ে দিয়েছে। অফিসের ডেস্কে, অটোতে কাঁদিয়ে এমব্যারাসডের চূড়ান্ত করেছে। এ কান্নার কোনও কারণ নেই। কোনও প্লট পয়েন্ট, শেষ লাইনে হৃদয় মোচড়ানো টুইস্ট এর জন্য দায়ী নয়। এ কান্না স্টোনারের জন্য নয়, নিজের জন্যও না। 

ইনসাইড আউট সিনেমাটা যারা দেখেছেন তাঁরা মনে করতে পারবেন, সিনেমার শেষে আমাদের মগজের হেডকোয়ার্টারে যখন অনুভূতিদের মিটিং বসেছে, তখন আমরা দেখি বিরাট সেক্রেটারিয়েট টেবিলে আরও সব ঝলমলে আবেগঅনুভূতির - আনন্দ, বিস্ময়, ভয়, রাগ, হিংসে আরও যাদের উপস্থিতি আমরা দিনের মধ্যে কে জানে কতবার টের পাই - মধ্যমণি হয়ে বসে আছে নীলবরণ স্যাডনেস। বাকিরা কলরব করছে, আর সে তার বিষণ্ণ আঙুলে আমাদের জীবন গুছিয়ে দিচ্ছে। 

আমাদের জীবনের দিশা ঠিক করে দেওয়া এই দুঃখের সঙ্গে আমাদের দেখা হয় খুব কম। মানুষের বানানো খুব, খুব, খুব কম জিনিসের ক্ষমতা আছে আমাদের এই গভীর, গোপন, অকারণ দুঃখের আগুনে ফুঁ দেওয়ার। সুর পারে। কোনও কোনও মাঝরাতের দরবারী পারে। হয়তো সুর সাজাতে আয়োজন লাগে না বলেই। যে সৃষ্টির পেছনে যত আয়োজন, আমাদের ভেতরের দুঃখের থেকে তার দূরত্ব তত বেশি। 

যৎসামান্য হলেও লেখাতেও আয়োজন প্রয়োজন আর তাই লেখার পক্ষেও কাজটা শক্ত। খুব কম লেখা পারে। স্টোনার পেরেছে। জন উইলিয়ামসের নিরাভরণ ভাষা মানুষের জীবনের সমস্ত অকিঞ্চিৎকরতাকে মেলে ধরেছে পাঠকের চোখের সামনে আর সে ছবির বিবর্ণতায় ঝলসে গেছে আমাদের চোখ। স্টোনার-এর ভেতর কোথাও কোনও আড়াল নেই, আর তাই ব্যাপারটা সহ্য করা এত শক্ত। পড়তে পড়তে পাঁজরের ভেতরের হাওয়া ফুলে উঠবে, অসহায়তায় দম বন্ধ হয়ে আসবে। বই মুড়ে ডিপ ব্রেথ নিতে নিতে ভাবতে হবে, মাগো, এর কী শেষ নেই?

অথচ স্টোনারের গল্প কিন্তু শুধুই পরাজয় আর অপমান আর না পাওয়ার নয়। স্টোনারের জীবনে তো ভালোবাসাও এসেছে। তিন তিনবার। প্রথমবার ইংরিজি সাহিত্যের প্রতি, দ্বিতীয় বার আত্মজার প্রতি, তৃতীয় এক নারীর প্রতি। তিনজনেই স্টোনারকে ছেড়ে গেছে শেষমেশ। প্রথমে মেয়ে, তারপর ক্যাথরিন। যে প্রেম মানবিক নয়, সে-ই থেকেছে সবথেকে বেশিক্ষণ। মরণের একেবারে আগের মুহূর্তে স্টোনারের হাত খসে সেও পালিয়েছে। স্টোনার রয়ে গেছে একা। সারাজীবনের মতো। 

উনিশশো পঁয়ষট্টি সালে প্রথম প্রকাশের পর দু’হাজার কপি বিক্রি হয়েছিল ‘স্টোনার’। পরের বছর আউট অফ প্রিন্ট। 

হোয়াট ডিড ইউ এক্সপেক্ট? 

উনিশশো পঁয়ষট্টি সাল থেকে দু’হাজার বারো সাল পর্যন্ত স্টোনার বিক্রি হয়েছিল চার হাজার আটশো তেষট্টি কপি। তারপর একটা অদ্ভুত ঘটনা ঘটল। ইউরোপে লোকজন বইটা পড়তে শুরু করল। দু’হাজার বারো সালের শেষে, প্রথম প্রকাশের ছত্রিশ বছর পর, জন উইলিয়ামসের মৃত্যুর সতেরো বছর পর সারা বিশ্বে স্টোনার-এর বিক্রির গুনতি দাঁড়ালো এক লাখ চৌষট্টি হাজার কপি। দুহাজার তেরো সালে ব্রিটেনের ওয়াটারস্টোনস বুক অফ দ্য ইয়ার-এর প্রাইজ জিতল স্টোনার। আর এখন এই দু’হাজার ষোলো সালে স্টোনার-এর পেপারব্যাক হাতে ধরে ইউটিউবে ক্যামেরার সামনে বসে লোকজনকে কিনে পড়তে ঝুলোঝুলি করছে স্মার্ট ঝকঝকে বলিয়েকইয়ে আত্মবিশ্বাসী নতুন যুগের ছেলেমেয়েরা। একুশটি দেশে লক্ষ হাজার কপি বিক্রি হয়েছে উইলিয়াম স্টোনারের অর্থহীন জীবনের জীবনী।


বিক্রিবাটার নম্বরের ঋণস্বীকারঃ 




*****


‘জাপানিজ জুন’ উদযাপনের অংশ হিসেবে জুন মাস জুড়ে কয়েকজন বুকটিউবার মিলে অনুবাদকৃত জাপানি সাহিত্য পড়ছিলেন। তাঁদের কাছ থেকেই আমি জানলাম ইয়োকো ওগাওয়ার কথা। 


The Housekeeper and the Professor/ Yōko OgawaStephen Snyder (Translator)

এক প্রফেসরের বাড়িতে হাউসকিপার হিসেবে কাজ করার বরাত পান দ্য হাউসকিপার, যার বয়ানে আমরা গল্পটা শুনছি। চাকরির ইন্টারভিউ দিতে এসে তিনি প্রথম জানতে পারেন প্রফেসরের একটি বিশেষ অসুবিধে আছে। তিনি আশি মিনিট, অর্থাৎ এক ঘণ্টা কুড়ি মিনিটের পুরোনো কিছু মনে রাখতে পারেন না। উনিশশো পঁচাত্তর সালে একটি মোটর দুর্ঘটনায় প্রফেসরের এই স্মৃতিবিভ্রম ঘটে। উনিশশো পঁচাত্তরের আগের সব কথা তাঁর সম্পূর্ণ মনে আছে, তার পরের এই আশি মিনিটের গেরো। 

এইবার যদি আপনি ভাবেন যে বইটা গজনী বা মেমেন্টো গোছের কিছু তা হলে মস্ত ভুল করবেন। এ গল্পে প্রতিশোধ, খুনখারাপি, নাটকীয়তা কিচ্ছু নেই, আছে শুধু খুব অপ্রত্যাশিত কিছু মানুষের একে অপরের জীবনকে প্রভাবিত করা। গল্পের মূল চরিত্র প্রফেসর, হাউসকিপার আর হাউসকিপারের ন-দশ বছরের ছেলে ‘রুট’। রুটের মাথার গড়ন চ্যাপ্টা। মুখ আর মাথা মিলিয়ে তার প্রোফাইল ‘স্কোয়্যার রুট’ চিহ্নের মতো দেখতে লাগে বলে প্রফেসর তার নাম দিয়েছেন রুট।

গল্পে এই তিনজনকে যে আঠার মতো জড়িয়ে রেখেছে সে হল অংক। প্রফেসর একসময় অংক পড়াতেন। এখন স্বাভাবিক কারণেই তাঁর পক্ষে আর পড়ানো সম্ভব নয়। কিন্তু তিনি অংকের মায়া ছাড়তে পারেননি। রুট আর রুটের মা প্রফেসরের জীবনে নিয়ে আসে বেসবল মাঠ, কফির দোকান, বা স্বাভাবিকতা। আর প্রফেসর মা ছেলের পরিচয় করিয়ে দেন অংকের সঙ্গে। এই নিয়েই একশো আশি পাতার শান্ত উপন্যাসিকা দ্য হাউসকিপার অ্যান্ড দ্য প্রফেসর। 

দ্য হাউসকিপার অ্যান্ড দ্য প্রফেসর আমার খুবই ভালো লেগেছে।  ঘটনার ঘনঘটা নেই, বুক দুরদুর নেই। রয়েছে মোটে দু’চারটি চরিত্রের প্রতি গভীর দৃষ্টিপাতে তাদের দৈনন্দিনতা পর্যবেক্ষণ। বয়স হয়ে গেছে বোঝা যায়। 


Revenge: Eleven Dark Tales/ Yōko OgawaStephen Snyder (Translator)


ওগাওয়ার যে বইয়ের খবর আমি প্রথম পেয়েছিলাম সেটা এটা। প্রথমে অনলাইন খুঁজলাম। পেলাম না। তখন কিন্ডল স্টোর থেকে অর্ডার দেওয়া হল। পেপারব্যাকের থেকে সেখানে দাম প্রায় ষাট টাকা কম। কিন্তু তখন অর্চিষ্মান দ্য ভেজিটারিয়ান-এর মাঝপথে। কাজেই আমার বসে বসে গালে টোকা মারা ছাড়া উপায় নেই। অপেক্ষার সময়টুকু আমি ওগাওয়া সম্পর্কে ইন্টারনেটে খোঁজখবর নিতে থাকলাম। তাতে জানতে পারলাম ওগাওয়ার আরেকটি বিখ্যাত বইয়ের নাম, দ্য হাউসকিপার অ্যান্ড দ্য প্রফেসর। সেটা অনলাইনে খুঁজতে বেরিয়ে পড়ল। পড়ে ফেললাম। ততদিনে অর্চিষ্মানের পড়া হয়ে গেল, আমি রিভেঞ্জ পড়তে শুরু করলাম। 

এগারোটা গল্প, খুব হালকা একটা সুতো দিয়ে জোড়া। তবে সে সুতো ধরে সোজা এগোতে গেলে আপনি হতাশ হবেন। সুতো আছে ঠিকই, কিন্তু সে এগিয়েছে এঁকেবেঁকে, হয়তো কখনও এগোয়ওনি। এগিয়েপিছিয়ে থেমে ঘুরে, একটা গভীর জটিল প্যাঁচের সৃষ্টি করেছে।

এগারোটা গল্প, তাতে খুন আছে, অবৈধ প্রেম আছে, খুন করে হাত কেটে আলাদা করে ফেলে স্বামীর বাকি লাশটুকু বাগানে লুকিয়ে রাখা আছে, সেই বাগানে তারপর কেজি কেজি পুরুষ্টু গাজরের ফলন আছে, তাদের সবক’টা মানুষের হাতের পাঁচ আঙুলের মতো দেখতে। পার্কিং লটে বন্ধ ফ্রিজের ভেতর থেকে বাচ্চা ছেলের জমাট বেঁধে যাওয়া মৃতদেহ আছে। ডাক্তারের কোটের ভেতর থেকে গড়িয়ে পড়া দেহ থেকে সদ্য আলাদা হওয়া উষ্ণ জিভ আছে। মিউজিয়াম অফ টর্চারে সারি সারি অত্যাচারের যন্ত্র সাজানো আছে, যেগুলো সত্যিকারের ব্যবহার হয়েছে, নিতান্ত শো পিস নয়। 

এসবই যথেষ্ট ভয়ংকর, কিন্তু তার থেকেও যেটা বেশি ভয়ংকর সেটা হচ্ছে ক্রাইম এবং ভয়াবহতার প্রতি লেখকের অবিশ্বাস্য, শীতল উদাসীনতা। 

They said the victim was a doctor at the university hospital, that he was stabbed to death by his mistress, almost decapitated, actually. It’s too horrible to think about. But it’s an old story: blind love and jealousy. Though I don’t know why she went of the throat. I think I’d aim for a spot with more meat, the chest or the belly. The neck is such a small target; you might miss completely, and I doubt it would be very satisfying, even if you did hit it. If you were that angry, wouldn’t you want to tear his guts out or something?  

ভালো লাগার থেকেও রিভেঞ্জ আমার অভিনব লেগেছে বেশি।

Comments

  1. Last month ekta weekend e dariyagang book market tai gechilam..Stoner er hard bound copies dekheo kinlam na...ese net e research kore afshosh korechilam...tomar review pore ebar determined je portei hobe. Ekhon 'em and the big hoom' porchi..setao besh lagche...na pore thakle try korte paro.Tomar book review amar bhishon bhalo lage...chatok pakhir moto wait kori :)

    ReplyDelete
    Replies
    1. ধন্যবাদ, অদ্বিতীয়া। এম অ্যান্ড দ্য বিগ হুম-এর কথা এই অবান্তরেই আমাকে বলেছিল বিম্ববতী। স্টোনার এর পর দেখলে আর ছাড়বেন না।

      Delete
    2. Na..ebar khuje porbo :) ..arekta kotha...ami thik 'apni' bolte pari na ...chhotobelar dosh..sorry

      Delete
    3. আরে সরির কী আছে। যে যাতে স্বচ্ছন্দ তাতেই কথোপকথন চালানো ভালো।

      Delete
  2. Khub bhalolaglo review gulo. John Williams-er Stoner porar ichche hochche khubi. Apnar review pore ei porar ichchegulo toiri hoy.
    Onyoduto boi, bisoy satyi-i khub obhinobo.

    ReplyDelete
    Replies
    1. অন্য দুটো বই খুঁজে না পড়লেও চলবে, স্টোনারটা পড়ে ফেলুন সায়ন।

      Delete

Post a Comment