আমার প্রিয় যন্ত্রপাতি


গত কয়েকদিন যাবত লক্ষ্য করছি বিভিন্ন ব্লগে ব্লগাররা নিজেদের প্রিয় যন্ত্রপাতি নিয়ে পোস্ট লিখছেন। যেমন ধরুন কোন ফুড ব্লগার তাঁর প্রিয় খুন্তি নিয়ে লিখলেন, তো কোন আলোকচিত্রী তাঁর ফেভারিট ট্রাইপড নিয়ে। আইডিয়াটা আমার দারুণ ভালো লেগেছে, তাই ওনাদের টুকে আমিও অবান্তরে আমার প্রিয় যন্ত্রপাতি নিয়ে পোস্ট লিখছি।

চুল চেরাচিরিই যদি করতে চান, তাহলে মানছি আমার জীবনে যন্ত্রপাতির ব্যাপার বিশেষ নেই। যদি গাইয়ে হতাম তাহলে আমার প্রিয় তানপুরাটার কথা লিখতে পারতাম। যেটা লালবাজারের মণ্ডল মিউজিক থেকে কেনা হয়েছিল। আর যেটা আমার অস্তিত্বের সাথে এমন ভাবে টিউনড হয়ে গেছে যে কান মুচড়োতে না মুচড়োতেই আমার সুরে সুর মিলিয়ে বাজতে থাকে। যদি আঁকিয়ে হতাম, তাহলে একগোছা তুলির বান্ডিল থেকে একটা তুলি বেছে নিয়ে বলতে পারতাম, "এ তুলি তো তুলি নয়, বলতে পারেন আমার হাতের ছ'নম্বর আঙুল।" যদি জ্যোতির্বিজ্ঞানী হতাম তাহলে নির্মেঘ রাতের আকাশের দিকে তর্জনী উঁচিয়ে আপনাদের দেখাতে পারতাম, "ওই...ওই যে...ভীষণ পুঁচকে কিন্তু ভীষণ উজ্জ্বল যে ফচকে তারাটাকে দেখতে পাচ্ছেন, আপনার দিকে তাকিয়ে টিমটিম করে চোখ টিপছে, ওইটাই হচ্ছে গিয়ে আমার ফেএএএএএভারিট তারা।


ছবি Google Images থেকে 

কিন্তু আমি এসবের কোনোটাই নই। তবু যদি জেদ করে যন্ত্রপাতি নিয়ে লিখতে যাই, তাহলে আমাকে স্ট্যাটা নাকি ম্যাটল্যাব, সেই নিয়ে মাথাধরানো কচকচিতে নামতে হয়। প্রশ্নই নেই। অতএব যুক্তিতর্ক গঙ্গার জলে ভাসিয়ে দিয়ে আমার পছন্দের সেসব যন্ত্রপাতিদের কথা লিখছি যারা কেউই টেকনিক্যালি 'আমার' নয়, তবে যদি কখনো এরা 'আমার' হতে রাজি হয়, তাহলে আমার থেকে বেশি খুশি এ পৃথিবীতে আর কেউ হবেনা।

ফাউন্টেন পেনঃ  আমাদের স্কুলে তিনটি জিনিসের প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল। হাতঘড়ি, প্রসাধন সংক্রান্ত যেকোনো জিনিস, আর ডটপেন। আমাদের দিদিভাইরা মান্ধাতার আমলের লোক ছিলেন, মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন হাতের লেখা একটা মানুষের সারাজীবনের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। ক্লাস ২ পর্যন্ত আমরা পেনসিলে লিখতাম, ক্লাস ৩ থেকে ফাউন্টেন পেন। কেউ কেউ নিব পেনও বলতো। হাই-ফাই কিছু না, পাড়ার দোকান থেকে কেনা চাইনিজ ব্র্যান্ডের পেন, সাথে সুলেখা কালির বোতল। সে যা ঝঞ্ঝাট, বুঝলেন। দুদিন পর পর সকালবেলার ওই অসম্ভব তাড়াহুড়োর মধ্যে পেনে কালি ভরতে হতো, ভরতে গিয়ে কালির বোতল উল্টে যেত, উল্টোবি তো উল্টো সাদা ফুলছাপ বেডকভারের ওপর। মা এসে ভালো করে কান পেঁচিয়ে দিতেন। একটাই ভালো ব্যাপার ছিল কালির পেনের, দিনের শেষে স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার সময় কালিমাখা দুহাতের আঙুল আর ইউনিফর্মের সাদা কলারের ওপর নীল ছোপ দেখে পাড়াসুদ্ধু লোক বুঝতে পারতো, নাহ, পড়াশোনার মতো পড়াশোনা হচ্ছে বটে। 

Google Images থেকে


স্কুল ছাড়ার পর আরো অনেক বস্তাপচা শিক্ষাদীক্ষার মতো ফাউন্টেন পেনের ভূত ছাড়তেও বেশিদিন লাগেনি। স্মার্ট, নির্ঝঞ্ঝাট ডটপেনের হাতে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করেছিলাম। হ্যাঁ, নিজের হাতের লেখা অনেকসময় নিজেই পড়তে পারতাম না বটে, কিন্তু তখন আমার যৌবনে সদ্য পা পড়েছে, বাঁধা গরু সবে ছাড়া পেয়েছে, হাতের লেখা নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় ওটা নয়। 

এই বুড়োবয়সে এসে আবার বাড়ি থেকে একটা সবুজ রঙের সস্তা চাইনিজ পেন, একটা সুলেখার বোতল আর একটা ৫ টাকা দামের ড্রপার কিনে এনেছি। হাতের লেখা ভালো হওয়ার সময় হয়তো আর নেই, কিন্তু আঙুলের ডগায় কখনসখনও কালি লেগে গেলে, কি জানি কেন মনটা আচমকা খুশি হয়ে যায়। 

সাদা পাতার খাতাঃ  ডায়রি না, নোটপ্যাড না, মহার্ঘ মোলস্কিন না, পাতি বাংলা খাতার কথা বলছি। পায়োনিয়ার কোম্পানির হলে সবথেকে ভালো, নাহলে অন্য কিছু দিয়েও কাজ চালিয়ে নিতে রাজি আছি। কিন্তু চাইলেই বা দিচ্ছে কে? চতুর্দিকে যেখানে পেয়েছে খাতায় খাতায়, পাতায় পাতায় লাইন টেনে রেখেছে। বলি, বয়স কত হলো তোদের যে সাদা পাতায় লাইন সোজা রেখে লিখতে পারিস না? লাইনটানা পর্যন্ত তাও সহ্য হচ্ছিলো, তারপর দেখি লোকে অম্লানবদনে গ্রাফ আঁকার খাতায় গদ্য লিখছে। এক একটা খোপে এক একটা অক্ষর। ওতে নাকি লেখা বেশি "নিট" হয়। হাসবো না কাঁদবো ভেবে পাইনা। 


ধবধবে সাদা পাতায় চকচকে ভেজা নীলকালির দাগ, আমার আজীবনের প্রিয়তম কালার কম্বিনেশন। আপনাদের ছবি দেখিয়ে বোঝাবো ভেবেছিলাম, কিন্তু ছবি খুঁজতে গিয়ে দেখি হয় সাদা পাতায় ডটপেন, নয়তো লাইনটানা পাতায় ফাউন্টেন পেনের ছবির ছড়াছড়ি। জঘন্য।

টেবিল চেয়ারঃ  কালির পেনের জায়গায় ডটপেন হলেও চালাতে পারি, সাদা পাতার জায়গায় লাইনটানা খাতা হলেও লিখতে পারি, কিন্তু যেটা না হলে আমার কোনোমতেই চলবে না, সেটা হচ্ছে একজোড়া টেবিলচেয়ার। ফ্যান্সি কিছু হওয়ার দরকার নেই, সস্তা কাঠের হলেই চলবে।টেবিলে একটা ড্রয়ার থাকতে হবে শুধু, যেটার ভেতর আমি আমার কালির দোয়াত, মোবাইল ফোনের চার্জার, সেলোটেপ, চশমার খাপ আর ইলেকট্রিক বিল জমা দেওয়ার রসিদ যেমন তেমন করে ঘণ্ট পাকিয়ে রাখবো। টেবিলের ওপর থাকবে টেবিলল্যাম্প, ঘড়ি, পেনদানি আর টর্চ। মা বলে দিয়েছেন, "একাবোকা থাকো, একটা টর্চ সবসময় হাতের কাছে রেখো সোনা।" কাজেই টর্চ মাস্ট। 




ব্যস, এই হলো আমার প্রিয় যন্ত্রপাতির তালিকা। আপনাদের প্রিয় যন্ত্রপাতি কোনগুলো? আমার সাথে কি মিললো একটাও?

Comments

  1. Amadero jano class 2 porjonto pencil ar 3 theke fountain pen er niyom chilo. Amar first e chinese pen chhilo na, maroon ronger ekta boro nib er pen chhilo, setate dropper e kore kali bhortam - chelpark er royal blue. Arekta chhoto kapor chhilo kali mochhbar jonye. Sei kaporta originally amar ekta purono balish er cover theke kata hoyechilo. Chinese pen prothom pelam amar chhoto kaka'r theke. Dark blue pen, golden cap. Uff ki darun byapar. Boro nib er pen er roj bodhoy nib bhangtam ami, chinese pen er sei jhonjhat ta chhilona, tar opor bhalo dekhte :-)
    Ink pen er sange haater lekhar ki samporko ami jani na, amio shunechi golpo ta bohubar, tobe given my case ami bolbo ote kichui jaye ashe na. Karon ami class 4 thekei dot pen e likhchi ar amar haater lekha sobai moter opor easily porte pare :-) Amar favorite pen holo Cello Gripper II. Best pen prithibite!! Madhyamik theke ami otei likhi ar ekhon desh e gele 1 dozen kore refil kine ani - 6ta blue, 6ta black :D
    Khata oboshyo amar line tana pachhondo, ar Pioneer na, Mikado :-)

    ReplyDelete
    Replies
    1. ei Sayari, Cello Gripper milechhe...amio bishwas kori dot pen-e jodi likhtei hoy tahole Cello Gripper chhaRa lekhar mane hoyna. tobe sobtheke khushi hoyechhi tomar kali mochhar kapoRer tukror kothata shune. Post-ta lekhar somoy eto oi kapoRtar kotha likhte ichche korchhilo, TMI hoye jabe bhebe likhini. ota amar school-jiiboner pencil box-er abichchhedyo ango chhilo.

      tomar eto sundor comment-er jonyo thank you.

      Delete
  2. Fountain pen amar o priyotomo jontro. eto ta e prio je MSc obdi ota e niye beriechhi. amar class 3 te uthe prothom pen chilo dip sabuj ronger r nib ta chilo ektu boro sizer… fole hate kali ekdom makhamakhi hoye jeto… kintu seta school e harie asar kemon kanna-kati jure diyechhilam seta aaj tomar lekha pore seta mone pore gelo....
    Sada khata ekhane (Helsinki) dekhi ni ami ekhon o.... r sudhu line tana hole o hoto.... ei khata gulo te to abar graph er patar moto khop khop kora.... dekhe e pitti jole jai…

    ReplyDelete
    Replies
    1. oh, Gobechara, dutoi khub bhalo milechhe amader. Fountain pen-er proti prem ar khopkata khatar proti bitrishna.

      Delete
  3. Tumi ebar bangla font e lekha shuru koro.

    ReplyDelete
    Replies
    1. করে দিয়েছি, মেঘবালিকা।

      Delete
  4. yo yo. milechhe! fountain pen r pioneer er saada khata. aha, ki darun. amar abar chhotobelay besh nesha hoyechilo notun notun pen r khata kenar r chotpot taate anko kore bhorabar. anko kora ta aboshyo daana gojanor por ... jaihok bujhtei parchho, ghNuche gechhe!

    tobe table chair ta millona. jodio sokh kore kinechhi ekhane eseo, ei ashay je ete boshe lekhapora kore mon bhorabo.. ultimately jonjaalei bhoriye felechhi amon je r ektuo jayga nei ote bose porar! :-(

    amar aboshyo tanpura r harmonium bajateo darun moja lage :-D.

    ReplyDelete
    Replies
    1. ওরে বাবা আত্রেয়ী, অঙ্ক করার নেশা! এর পর কোনদিন শুনবো কার কান ধরে ওঠবস করার নেশা হয়েছে।

      আমার প্রচুর বন্ধু খাটে শুয়ে পড়াশোনা করে। আমি অবশ্য সেটা করতে গেলে নাক ডাকতে শুরু করে দেবো। তুমিও গান গাইতে? বাঃ বাঃ।

      Delete
  5. fountain pen e lekhar speed kom, tai chhotora jate dhoirjo dhore sob kota curve thik kore likhte pare, otai suggest kora hoy.. dot pen er oi smoothness er thelatei lekha kak ebong bok er thyang er similarity pay.. ei hochhe didimonider logic.
    jakge, amar prothom kolom hochhhe ekta maroon ar golden ronger oti common dekhte chinese pen... amra ekta khela kheltam ei fountain pen niye, seta mone pore gelo.. jekono plastic er pencil box er pechhone oi fountain pen theke 1 drop kali feltam, tarpor sei drop er opor nib ta thekalei ota shno kore kai ta tene nito.. atleast 90% moto.. eta amader boring class er khub uttejonapurno timepass chhilo..
    saada khatar to jobab nei.. tobe ami chirokal ektu lazy to, khate lomba hoe shuye shuye portei bhalo bashi, ar likhte hole upur hoe.. byas.. prothom class 3 te kena table use korlam engineering drawing korte giye.. bujhtei parchho tobe..

    ReplyDelete
    Replies
    1. একদম ঠিক, যদিও সায়রী বলেছে ম্যাটার করে না, কিন্তু আমিও মনে করি কালিপেনে লিখলে হাতের লেখা ভালো হয়। এক্স্যাক্টলি ওই মেরুন আর সোনালি পেনটা আমার ছিলো সোহিনী। আর তোমাদের দুর্দান্ত খেলাটার কথা শুনে এখনি আমার খেলতে ইচ্ছে করছে।

      Delete
  6. এ বাবা! দুদিন আপনার ব্লগ এ আসিনি, আর কিছু চেনাই যাচ্ছেনা! যাক, এই লেখায় একটা কমেন্ট দুদিন আগেই অর্ধেকটা টাইপ করার পর শেষ করে উঠতে পারিনি, সেটা এখানে লিখে ফেলি|

    আমি তো এলাহাবাদে মানুষ হয়েছি, তাই আমি পাইওনিয়ার খাতা পাইনি বেশিরভাগ জীবনটা| কখনো-সখনো ছুটিতে হুগলি এসে যদি খাতা কিনতাম তাহলে হয়ত কেনা হত| আরেকটা খাতা ছিল "গুড বয়" সেটা মনে আছে| আসলে আমরা(ইংলিশ মিডিয়াম-এ পড়া ছেলেমেয়েরা) ছোটবেলা থেকেই লাইন টানা খাতায় লিখে অভ্যস্ত| ফাউন্টেন পেন ব্যবহার শুরু করি ক্লাস ফাইভ থেকে | আমার পেন ছিল আর্টেক্স | সেটা বড় নিবের পেন, অবধারিত ভাবে কালি বেরোত আর ছোট্ট একটা ন্যাকড়ার টুকরো দিয়ে সেটা মুছতাম| কালি ছিল চেল্পার্ক রয়াল ব্লু| আসলে আমার দাদুর কলম জমানোর শখ ছিল, আর দাদু নানারকমের সরু, মোটা কলম আমায় দিত | কোনটার লেখা সরু, কোনটার মোটা, কোনটা মসৃন আর কোনটা খরখরে, কোনটার ঠিক আঙ্গুলের জায়গায় ছোট্ট ফুটো, লিখতে গেলেই কালি লেগে যায়| কোনটা রোজ ভরতে হয়, আবার কোনটা দু সপ্তাহ দিব্যি চলে| আমি সেগুলো পাল্টে পাল্টে ব্যবহার করতাম | নামগুলোর কয়েকটা এখনো মনে আছে - Artex, Writer, Briefman, President. চাইনিস পেন আমি ব্যবহার করিনি খুব একটা| আর ডটপেন তো ধরেছি কলেজে উঠে| তবে এখনো আমার কাছে কয়েকটা ফাউন্টেন পেন আছে | এখানে এনেওছি | কিন্তু কাগজে লেখা ব্যাপারটাই এত কমে গেছে যে একেক সময়ে দুঃক্ষ হয়| আমাদের পরের প্রজন্ম এসব জানবে কিনা কেজানে!

    ReplyDelete
  7. আমার রাইটার পেন ছিলো যদ্দুর মনে পড়ছে। নাহ, পরের প্রজন্ম জানলেও তার পরের প্রজন্ম জানবেনা। তাদের আবার নতুন করে লেখা শিখতে হবে বড় হয়ে, আমরা যেমন কম্পিউটারে টাইপ করা শিখেছি। আপনারও কালি মোছার ন্যাতা ছিলো জেনে ভীষণ খুশি হয়ে গেছি।

    আর আপনি যে ছোট্ট করে খোঁচাটা মেরেছেন, ইংরিজি মিডিয়াম নিয়ে, সেটা যথাস্থানে লেগেছে।

    ReplyDelete
    Replies
    1. আমি দুঃখিত কুন্তলা, আমার যদি কাউকে খোঁচা মারবার ইচ্চ্ছে থেকে থাকে সেটা হলো একমাত্র আমি নিজে এবং আমার মতন লোকজন যারা ক্লাস ইলেভেনে উঠে সাদা খাতায় লিখতে শিখেছে| আপনার অন্যরকম কিছু মনে হয়ে থাকলে আমি সত্যি সরি! :(

      Delete
    2. ওরে বাবা!!! আমি ইয়ার্কি করেছিলাম তোওওওওওওও। এইবার আমার দুঃখের স্মাইলি দেওয়ার পালা :(...সরি বলবেন না প্লিজ সুগত। তাহলে আমাকে রোজ সকালে উঠে আপনাকে ১০০টা থ্যাঙ্ক ইউ টাইপ করে পাঠাতে হবে।

      Delete
  8. amader school e class 4 theke pen chhilo, 7 obdhi strictly kalipen...chinese pen oboshyo ektu bilasitar drobyo, besh kichhukal pore peyechhi, shurute chilo nibwala local pen ar chelpark er royal blue kali...kali mochhar blotting paper rekhe ditam pencil box e niyom kore, ar rakhtam kichhu chhoto chalk er tukro, khub chot kore kali soak kore nay kina...pore to amar pen songroho korata shokh e darie gechhilo majhe majhei parar dokan theke notun pen kine antam, ar gift o peyechi anek valo dot ebong kalipen (kano janina fountain pen na bole kali pen i beshi boltam!likhte diye kheyal i korini prothome,hothat mone pore galo:))...tobe amar mote prithibir best pen holo parker er akta ki-jano-naam kalipen..amartar chhilo dark sobuj rong ar rupoli khap..khub priyo sohochori chhilo dilli jabar age age i sesh niswash felechhe :(

    tobe table-chair??baapre! amar priyo porar (ebong ghumanor, ebong gaan shonar, ebong movie dekhar :):)) jayga holo norom godiwala pashbalishwala bichana!!!

    ReplyDelete
    Replies
    1. আহা আহা চক। তোমরা এত ভালো ভালো কথা মনে করিয়ে দাও স্বাগতা, কী আর বলব। প্রিয় পেনেরা শেষনিঃশ্বাস ফেললে কী কষ্ট হয় না? বা হারিয়ে গেলে? বা কেউ লিখতে নিয়ে আর ফেরত না দিলে?

      বিছানা মেলেনি, পাশবালিশও না। আমার ভয়ানক গরম লাগে পাশবালিশে। লোকে কী করে জাপটে ধরে ঘুমোয় আমি সিরিয়াসলি বুঝিনা।

      Delete
  9. Amar prothome Artex kolom chhilo. Tarpor Wing Sung.

    Ar Pioneer noy, amar priyo khata borabori chhilo Nalanda ar Academy. :|

    ReplyDelete
    Replies
    1. যাহ, খাতাটা মিললো না।

      Delete

Post a Comment