খিলোনানগর ও ত্রিবেণী টি টেরাস



লম্বা উইকএন্ডে কোথাও না গিয়ে বাড়িতে বসে কাবাড়িভাইসাবের সঙ্গে আলাপ করে কাটানোর আইডিয়াটা তেইশে জানুয়ারি (শুক্রবার) যত আমোদের ঠেকছিল, চব্বিশে জানুয়ারি, শনিবার সকালে উঠে ততখানিই বিভীষিকাময় মনে হতে লাগল। তি-ই-ই-ন দি-ই-ই-ন?! এই দুটো ঘর, এই একটা রান্নাঘর, আর এই একফালি বারান্দার ভুলভুলাইয়ায় ঘুরে মরতে হবে?

ব্রেনের যে দিকটা বেপরোয়া, বাঁধনহীন, সে বলল, “এখনও সময় আছে, বিকানির হাউসের সামনে থেকে আধঘণ্টা অন্তর ছাড়ে, জয়পুরের বাস।” ব্রেনের যে দিকটা দশটাপাঁচটা অফিস করে আর গোলমাল দেখলে গলি পাল্টায়, সে মুখে কিছু বলল না, খালি ভুরু নাচিয়ে খবরের কাগজের ঢিপি আর লিমকার খালি বোতলের পাহাড়ের দিকে দেখাতে লাগল।

আমি ভয়ানক ধাঁধায় পড়ে গিয়ে অবশেষে বিচক্ষণ ব্রেনের দ্বারস্থ হলাম। জিজ্ঞাসা করলাম, “তুমি কী বল?”

বিচক্ষণ ব্রেন থাকে বাঁধনহীন ব্রেন আর বোরিং ব্রেনের মাঝখানে। সে নিজের ভালো বোঝে, তার মাত্রাজ্ঞান দেখার মতো, তার বুদ্ধি আর বিবেক দুটোই একেবারে নিক্তি মেপে সমান সমান, আর সে গায়ে পড়ে উপদেশ দেয় না। সত্যি বলতে কি কথা এত কম বলে বলে আমি একে একটু সমীহই করে চলি। যতক্ষণ না গুরুতর সংকটের সৃষ্টি হচ্ছে কাছে ঘেঁষি না।

আমার অনুরোধ শুনে বিচক্ষণ ব্রেন বলল, “একটা বিকল্প অবশ্য আছে।”

আমি বললাম “কী কী কী?”

“এখনই ফস করে কোথাও চলে যেও না। সকালটা বাড়ির কাজের জন্য রাখো। দুপুরে বাড়িতেই খাও, পয়সা বাঁচবে, ফ্রিজটাও হালকা হবে। তারপর বেলা থাকতে থাকতে শহরের ভেতরেই কোথাও যেও না হয়।”

“কোথায় যাব? একটা পদস্থ যাওয়ার জায়গা আছে নাকি এই জঘন্য শহরে?” বেপরোয়া ব্রেন নাকিসুরে ঘ্যানঘ্যান করে উঠল। “এদিকে জয়পুরে কত ভালো ভালো জিনিস হয়ে যাচ্ছে, লিট ফেস্ট . . . বিম্ববতীও গেছে . . .খালি আমরাই . . .” বোরিং ব্রেন লাফিয়ে উঠে বলল, “কেন? যাওয়ার জায়গার অভাব কীসের? নাকের ডগায় যে দু’নম্বর মার্কেট আছে, সেখানে গেলেই হয়। কত লোক, ঘাড়ের ওপর এসে পড়া কত মোটরবাইক, কত মাছ, কত মাছি, আকাশেবাতাসে কী সুন্দর মেছো মেছো গন্ধ। তাছাড়া কালকের জন্য বাজার করতে হবে না বুঝি? সারাদিন তো নাক টানছ, সেটজিন কিনতে হবে না? সার্ফ এক্সেল?”

বিচক্ষণ ব্রেন কিছু বলল না, খালি মগজের জঞ্জাল হাতড়ে একখানা লিংক বার করে আমার হাতে এনে ধরিয়ে দিল।


‘টুডে’স ইভেন্টস-এর পাতাটা দেখতে দেখতেই চোখের সামনে লাফিয়ে উঠল ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামা রেপের্টোরি কোম্পানির নাটক “খিলোনানগর”, মূল উপন্যাসঃ নবারুণ ভট্টাচার্য, হিন্দি অনুবাদঃ ঊষা গাঙ্গুলি, নাট্যরূপ মঞ্চসজ্জা ও পরিচালনাঃ সুমন মুখোপাধ্যায়। স্থান, এন এস ডি-র ওপেন লন, কাল বেলা তিনটে, টিকিটমূল্য মাত্র পঞ্চাশ টাকা।


এন এস ডি-র দেওয়াল জুড়ে বিভিন্ন নাট্যমুহূর্তের ছবির মাঝে হঠাৎ চেনা মুখ।

একে শনিবার তায় আকাশে ঝলমলে রোদ্দুর। টিকিট পাব কি না সন্দেহ ছিল মনে। তাই হাতে খানিকটা সময় নিয়েই বেরোলাম। টিকিট কেটে খানিকক্ষণ এদিকওদিক ঘোরাঘুরি করা গেল। তাড়াহুড়োয় খেয়ে উঠে জল খাওয়া হয়নি, জলের বোতল কেনা হল, প্লাস্টিকের গ্লাসে করে ধোঁয়া ওঠা চা খাওয়া হল। চা ভাইসাব অতীব কনসিডারেট। আমার জন্য “ফিকি”, অর্চিষ্মানের জন্য “নর্মাল” চা বানিয়ে দিলেন।



ভারত রঙ্গ মহোৎসবের প্রস্তুতি চলছে। সজ্জার উপকরণটা চমৎকার না?

দিল্লির এখন যা আবহাওয়া তাতে ওপেন লনে কিছু করা মুশকিল, তাই সেটাকে ঢাকাটাকা দিয়ে বেশ একটা ঘেরা অ্যামফিথিয়েটারে পরিণত করা হয়েছে। সিঁড়ির কংক্রিটের ধাপের ওপর কালো কাপড় দিয়ে মোড়া দিব্যি আরামদায়ক গদি। আমি লজ্জার মাথা খেয়ে একেবারে সামনের ধাপে গিয়ে বসলাম। চোখের সামনে কালো মাথা যাতে দেখতে না হয়।

নাটক দেখা হল। বেরিয়ে সাদাকালো ঝাঁকড়াচুলো সুমন মুখোপাধ্যায়কেও দেখা হল। কিন্তু সত্যি বলছি, তখন আমার কিছু দেখার অবস্থা ছিল না। ঝলমলে রোদ্দুর দেখে ভেতরে ঢুকেছিলাম, বেরোনো মাত্র জ্যাকেটট্যাকেটের ভেতর দিয়ে ঠাণ্ডা একেবারে হাড়ের মধ্যে গিয়ে বিঁধল। টের পেলাম খিদেও পেয়েছে প্রচণ্ড। দোকানের অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার একটা সুবিধে হচ্ছে সেগুলোকে হজম করতে শরীরকে রীতিমত ঘাম ঝরাতে হয়, তাই তারা পেটে থাকে অনেকক্ষণ। বাড়ির কালোজিরে কাঁচালংকা দেওয়া মৌরলার গায়ে মাখা ঝোল আর সাদা ভাত, হজম হয়ে গেছে সেই কখন।

অত ঠাণ্ডা আর খিদেতেও যে আমার মাথা কাজ করল সেটাই আশ্চর্য। মনে পড়ে গেল এ তল্লাটের একটা চা খাওয়ার জায়গার কথা শুনেছিলাম যেন কবে, কার মুখে। গুগলকে জিজ্ঞাসা করে জানা গেল আমার সন্দেহ ঠিক। সত্যিই চা খাওয়ার জায়গা আছে এখানে একটা। আমরা যেখানে দাঁড়িয়ে আছি সেখান থেকে মোটে সাতশো মিটার দূরে। ত্রিবেণী টি টেরাস।

ত্রিবেণী টি টেরাসের কথা বলতে হলে ত্রিবেণী কলা সঙ্গমের কথা আগে বলতে হবে। ত্রিবেণী কলা সঙ্গম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সুন্দরী শ্রীধরণী। সুন্দরী ছিলেন পণ্ডিত উদয়শংকরের ছাত্রী। উনিশশো পঞ্চাশ সালে প্রতিষ্ঠা হওয়ার সময় ত্রিবেণী ছিল মূলত নাচের স্কুল। পরে ক্রমশ আর্ট গ্যালারি, আউটডোর এবং ইনডোর থিয়েটার ইত্যাদি যুক্ত হয়। ত্রিবেণীর সবথেকে বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এখনও এই সংস্থার কোনও মেম্বারশিপ নেই, এবং এখানে যে সমস্ত প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয় কোনওটাতেই কোনও প্রবেশমূল্য লাগে না।

ত্রিবেণীতে ‘ত্রিবেণী টি টেরাস’ বলে যে ক্যান্টিনটি আছে সেটাতে খেতে গেলে অবশ্য দাম লাগে। কিন্তু সে এতই সামান্য যে সেটা দিতে গায়ে লাগে না। ত্রিবেণীর নাম না জানলেও ত্রিবেণী টি টেরাসের নাম অনেকেই জানেন। মান্ডি হাউসের সাংস্কৃতিক চত্বরে ঘোরাফেরা করা ঝোলা কাঁধে শিল্পীসাহিত্যিক থেকে শুরু করে উঁচু বাড়ির উঁচু পদে কাজ করা টাইবাঁধা অফিসবাবু থেকে শুরু করে ব্যাকপ্যাকশোভিত কলেজপড়ুয়া – সকলেরই যাতায়াত এখানে।


অসম্ভব খিদে পেয়েছিল, চায়ের সঙ্গে পকোড়া, বান কাবাব খেয়েও সে খিদে মিটল না। সঙ্গে একখানা ডবল ডিমের অমলেটও নিতে হল।

খাবার তো ভালোই, ছোট্ট ক্যান্টিনটা দেখতেও ভারি সুন্দর। কাঠের চৌকো চৌকো টেবিল চেয়ার, টেবিলে ছোট মাটির পাত্রে চারাগাছ, পরিমিত আলো, তুঁতে কাঠের বর্ডার দেওয়া বড় বড় ঝকঝকে জানালার বাইরে মাঠ, বাগান, আকাশ। সামান্য ক’টি উপকরণ দিয়ে কী সুন্দর করে একটা জায়গা সাজানো যায় দেখলে অবাক হয়ে যেতে হয়। অবশ্য আর্টের জায়গা বলে কথা, অন্যরকম কিছু হলেই আশ্চর্যের হত।

খাওয়া শেষ করে আমরা দু’কাপ চা নিলাম। শেষ হলে আরও দু’কাপ। উঠতে ইচ্ছে করছিল না। একে তো ঠাণ্ডার ভয়, তাছাড়া ভালোও লাগছিল খুব। মনে মনে বিচক্ষণ ব্রেনকে ধন্যবাদ দিলাম। অর্চিষ্মানকে বললাম, “এই বেলা লিস্টটা বানিয়ে ফেলি।” অর্চিষ্মান কালারনোট অ্যাপ বাগিয়ে বসল। আমি নিচু গলায় বলতে লাগলাম, “সেটজিন, সার্ফ এক্সেল, মুড়ি, চানাচুর, ম্যাগি, অলআউট . . .” অর্চিষ্মান টাইপ করতে থাকল। জানালার বাইরে আকাশের গাঢ় কালচে নীলের গায়ে লেগে থাকা ভাঙা নখের মতো চাঁদ আমাদের দিকে তাকিয়ে জ্বলজ্বল করে জ্বলতে লাগল।


     

Comments

  1. "Dekha hoy nai chokkhu melia. Ghar hote shudhu dui pa felia. Ekti dhaner shisher upore ekti shishir bindu"

    Ektu iye hoye gyalo manchhi, kintu lobh shamlano gyalo na!!!

    Jokes apart, amar eta majhe modhyei hoy. Kachha-kachhir modhye emon jinish paoa jai jegulo dur-duranter jinish gulor shonge shudhu palla taane tai noy, kokhono-shokhono to hariyei dyay!!

    iti
    Shuteertho

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, আরে সুতীর্থ, একটুআধটু ইয়ে না হলে জীবন যে ভয়ানক পানসে হয়ে যাবে। আপনি একদম ঠিক বলেছেন। আমাদের স্বভাবই হচ্ছে জানালার বাইরে ফুল ভরে আসা সজনে গাছের দিকে না তাকিয়ে টিভির দিকে তাকিয়ে বসে থাকা, যাতে ডিসকভারি চ্যানেলে পোলার বিয়ার মিস না হয়ে যায়। পোলার বিয়ার ভালো সন্দেহ নেই, কিন্তু সজনেফুলও সমান ভালো।

      Delete
  2. Bah bah. Obantor post ey nijer naam dekhte peye reetimoto bhalo lagchhe. :D

    Natok ta kamon chhilo bolle na toh?

    ReplyDelete
    Replies
    1. কিছু বললাম না বলেই আন্দাজ করতে পারছ নিশ্চয় বিম্ববতী, আমার নাটকটা বিশেষ সুবিধের লাগেনি। অবশ্য আমি পাঁচ বছরে একটা নাটক দেখা লোক, আমার ভালো লাগা মন্দ লাগার কোনও মানে নেই।

      Delete
  3. Pakora ta darun dekhte. Bishom lobh lege gelo. Amar ei chayer gelash gulo eto bhalo lage j recently kine phelechi, metal rack soho (chayer dokane jemon thake). Kintu ek cup cha niye aste weird lage bole apatoto byabohar hochhe na. :(
    -Ramyani.

    ReplyDelete
    Replies
    1. আমি জানি না, রম্যাণি, তোমাকে ঠিক কত উঁচু হাই ফাইভ দেওয়া উচিত আমার। ওই গ্লাস, মেটাল হোল্ডার সহ, আমি বুকমার্ক করে রেখেছি। আমিও ভাবছিলাম যে ছ'খোপওয়ালা হোল্ডারে দুলিয়ে দু'কাপ চা রান্নাঘর থেকে আনলে হাসির ব্যাপার হবে কি না, কিন্তু তুমি যখন সাহস করে কিনেছ, আমিও কিনব। আর আমি তো বলি, উইয়ার্ড-টুইয়ার্ডের ভয় না করে তুমিও ব্যবহার শুরু করে দাও। সারদা মা সেই বলেছিলেন মনে নেই? লজ্জা ঘেন্না ভয়/ তিন থাকতে নয়।

      Delete
  4. Durdanto weekend katale.. aar tar thekeo darun description.. mon bhalo hoye gelo.. khub bhalo time katale tomra..

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ, ইনিয়া। হ্যাঁ, এই সব করে সময় কাটানো আরকি।

      Delete
  5. Samanyo jinish k antorikvaabey prokash korle taa kotota osamanyo roop nei, taar porichoy tomar kolom, thuRi, mon aar aNgul.
    ekta proshno kori, khata pen e lekho? ... emniee jigaailam

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ। আমার অবশ্য খুব লজ্জা করে এই সব তুচ্ছক্ষুদ্র জিনিস নিয়ে কপচাতে, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার আবার আমার ব্রেনে আঁটে না, তাই লজ্জার মাথা খেয়ে এই সবই লিখি।

      আমার লেখার কথা আর বলবেন না। কল্পনায় আমি সর্বদা দামি, মাখনের মতো মোলায়েম ধপধপে সাদা কাগজে, নীল রঙের কালি পেন দিয়ে লিখি, কিন্তু বাস্তবে ব্যাপারটা সামান্য অন্যরকম হয়। ধরুন লিখতে শুরু করলাম একটা নোটখাতায়, সেলো গ্রিপার দিয়ে। আধপাতা লিখেই মন উঠে গেল, জল খেতে উঠলাম। মনে হল, দোষ নিশ্চয় খাতার। আমার মনকে টেনে রাখতে পারছে না। জল (ও চানাচুর) খেয়ে এসে খাতা ছুঁড়ে ফেলে ল্যাপটপ খুলে বসলাম। আধঘণ্টা বাদে আবার জলতেষ্টা, আবার এম এস ওয়ার্ডকে শাপশাপান্ত এবং নোটখাতায় ফেরত যাওয়া। জঘন্য।

      Delete
  6. Amar pakora khide pachhey! Jaygta amar husbander office-r kachhey hobe (FICCI te kaaj koren). Tobe kokhono je jai ni bolai bahulya!

    ReplyDelete
    Replies
    1. হোয়াট! ফিকি থেকে ঢিল মারলে তো ত্রিবেণীতে গিয়ে পড়বে! ইন ফ্যাক্ট ইন্টারনেটে ত্রিবেণী টি টেরাসের যে কটা পথনির্দেশ দেওয়া থাকে তারা সবাই বলে "জায়গাটা হচ্ছে ফিকি-র উল্টোদিকে"। আমরাও তো ফিকি ধরে ধরেই গেলাম। ফিকি-র অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে ডানদিকে ঘাড় বেঁকালাম, ত্রিবেণী চোখে ভেসে উঠল। অবশ্য করে একদিন যেও রুণা, ভালো লাগবে।

      Delete
  7. তোমরা ব্যাঙ্গালোরে এলে রঙ্গশঙ্করায় যেও। যদি ঠিকঠাক নাটক থাকে তো খুব ভালো কথা। না হলে শুধু ওখানের ক্যান্টিনে গিয়ে খেয়ে এসো। কলেজ ইউনিভার্সিটির ক্যান্টিনের কথা মনে পড়ে যায়। আমার মনে হয়, তোমাদের বেশ ভালো লাগবে।

    ReplyDelete
    Replies
    1. কলজ ক্যান্টিনের একটা আলাদা চার্ম আছে না, সায়নী? অনেক দামি দোকানেও সেটা নেই। রঙ্গশঙ্করার কথা মাথায় রাখলাম, ব্যাঙ্গালোরে যাওয়া হলে নিশ্চয় যাব। থ্যাংক ইউ।

      Delete
  8. Darun weekend r darun-darun bhojon porbo, mourala maach theke pakora ... kintu natok er description koi?
    tomar post e comment kora jachhena majhe majhei, mostly mac theke hoche problem ta.

    ReplyDelete
    Replies
    1. যাঃ, এ তো মোটে ভালো কথা নয়, আশা করি ঠিক হয়ে যাবে। নাটক আমি বিশেষ বুঝি না, তাই সে নিয়ে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলাম আরকি।

      Delete
  9. Mone koranor jonne dhnnyobad, setjin kinte hobe..

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, কিনে ফেল অর্ণব।

      Delete
  10. ত্রিবেণী টেরাসে গেছিলাম । ফেস বুকে দিলাম । তোমার নাম টাও লিখিছি ।
    মিঠু

    ReplyDelete
    Replies
    1. আরে গুড, মিঠু। ভালো লেগেছে আশা করি?

      Delete

Post a Comment