পুজো ২০১৫
জে ব্লকের ঠাকুর
এক নম্বর থেকে দু’নম্বর মার্কেটের দিকে আসা রাস্তাটা ধরে হেঁটে হেঁটে আসছি পঞ্চমীর সকালে,
দেখি উল্টোদিক থেকে লরি চেপে দুর্গাঠাকুর আসছেন। প্রথম লরিটায় দশ হাত বিছিয়ে মা, পরের লরিটায়
গাদাগাদি করে ছেলেমেয়েরা। বছরের প্রথম ঠাকুরটা দেখা হয়ে গেল।
অর্চিষ্মান বলল, দেখা হল কোথায়, মুখে আনন্দবাজার চাপা দিয়ে রেখেছিল
তো?
তাতে কী? মুখ ঢাকা ছিল কিন্তু দশ হাত, জরি বসানো লালরঙের শাড়ি,
মুকুট, মুকুটের পেছনে পরচুলার আড়াল থেকে
বেরিয়ে পড়া মাটির পুতুলের মাথা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল তো। ছোটবেলায় এর থেকে ঢের কম জিনিস দেখে, যেমন
প্যান্ডেলের চুড়ো কিংবা টিউবলাইট, আমরা ‘দেখা’ ঠাকুরের গুনতি বাড়িয়ে নিতাম, তার সঙ্গে তুলনা করলে এ ঠাকুর শুধু দেখেছি নয়, এর
সঙ্গে রীতিমত হ্যান্ডশেক করেছি বলা যেতে পারে।
পঞ্চমীতে বেরোনোর ইচ্ছে ছিল না, আফটার অল পুজো
শুরু ষষ্ঠী থেকে, কিন্তু সারাদিন ল্যাপটপের দিকে তাকিয়ে থেকে
থেকে সন্ধ্যে নাগাদ দুজনেরই মাথা ঘুরে উঠল। বললাম, চল একটু
হেঁটে আসা যাক। ঝটপট জিনস জামা গলিয়ে যেই না বাড়ির পেছনের অন্ধকার গলিটুকু
পেরিয়েছি, চিত্ত চমৎকার। পুজো শুধু শুরু হয়ে যায়নি, মনে হচ্ছে অষ্টমীর সন্ধ্যে। আমাদের রিষড়ার পাড়ার পুজো প্যান্ডেলে অষ্টমীর
রাতেও এত ভিড় হয় না, যদি না প্রদীপ জ্বালানো প্রতিযোগিতার
আয়োজন করা হয়।
ভিড়ের মজাটা হচ্ছে, দেখলেই সামিল হতে ইচ্ছে করে। তাই ভয়ানক আন্ডারড্রেসড হওয়া সত্ত্বেও আমরা
ভাবলাম প্যান্ডেলগুলো ঘুরে দেখা যাক। যারা সেজেছে তারা সব নিজেদের দেখতেই ব্যস্ত,
আমাদের দেখবে না। এই বলে পাড়ার ঠাকুর দিয়ে শুরু করে আমরা গেলাম মেলা গ্রাউন্ড,
কালীবাড়ি, জে-ব্লক, নবপল্লী।
বলার মতো বিশেষ কিছু ঘটেনি সেদিন, বেশিরভাগ
প্যান্ডেলেই ঠাকুরের মুখ কাপড় দিয়ে ঢাকা ছিল। কালীবাড়িতে পৌঁছে দেখি খুব ঢাকঢোল
পিটিয়ে কালীঠাকুরের সন্ধ্যারতি চলছে। জুতো খুলে মন্দিরে উঠে একটা ফাঁকা বেঞ্চি
দেখে বসলাম। লোক হয়েছে বিস্তর। তার মধ্যে গুটিকয়েক বিদেশী মহিলাপুরুষও রয়েছেন। কেউ
কেউ ভয়ানক ভক্তিভরে বার বার হাত জোড় করে মাথায় ঠেকাচ্ছেন, পঞ্চপ্রদীপের
আগুনের শিখার আঁচ নিয়ে চুলে মাখাচ্ছেন, আবার কেউ কেউ রুমাল
দিয়ে মুখ মোছার ভঙ্গি করে হাই লুকোচ্ছেন, ভাবছেন এই
হল্লাগোল্লা থামলে বাঁচি।
বাড়ি এসে মাকে ফোন করে এসবের বিস্তারিত প্রতিবেদন দেওয়ার পর
মা জিজ্ঞাসা করলেন, এবার আসল কথাটা বল দেখি? কী অখাদ্যকুখাদ্য খেলি?
নির্ঘাত ওই নোংরা জল আর না-ধোয়া হাত দিয়ে মাখা আলুসেদ্ধওয়ালা ফুচকা
সাঁটিয়েছিস? পাশে খোলা নর্দমা ছিল?
উঁহু, আরও খারাপ জিনিস।
কাটা তেলে ভাজা আর কুমড়োর সস দেওয়া এগরোল?
আরও খারাপ।
অ্যাঁ! ওই যে কবেকার ছোলাসেদ্ধ আর ন্যাতানো বাতাসা দিয়ে চাট
বানায় তাই? ছ্যা ছ্যা।
আরও খারাপ।
মা আতংকিত হয়ে আন্দাজের খেলা থামালেন।
কী?
ওই যে হাত দিয়ে বরফ চেপে চেপে একটা কাঠির চারদিকে বরফগুঁড়ো
চেপে চেপে একটা কুলফির মতো দেখতে জিনিস বানায়, তারপর একটা প্লাস্টিকের গ্লাসে খানিকটা
সিরাপ ঢেলে সেটার ভেতর জিনিসটাকে চুবিয়ে হাতে দিয়ে বলে, থাট্টি
রুপিস প্লিস, যেটাকে কেউ বলে চুসকি, কেউ
বলে গোলা, সেটা খেলাম।
রামো রামো।
আমরা কালা খাট্টা ফ্লেভারের সিরাপ নিয়েছিলাম তো, আমাদের দুজনের
দাঁত আর ঠোঁটই এখন ঘোর বেগুনিবর্ণ ধারণ করেছে। মচৎকার দেখাচ্ছে।
মা বললেন, আমি আর শুনতে চাই না, এক্ষুনি দুজনে দুই দুই চারচামচ
কারমোজাইম খেয়ে শুয়ে পড়। আর ভগবানকে ডাকো যেন শরীর খারাপ না করে।
আমি বললাম, যা ভালো খেতে না মা, নেক্সট বার তুমি যখন আসবে
তোমাকেও খাওয়াব।
ষষ্ঠী
বাড়ি - অফিস - বাড়ি। একবার লাঞ্চে বেরিয়ে ফ্যাব ইন্ডিয়ার দোকানে গিয়ে লাস্ট মোমেন্টের পুজোর বাজার। ব্যস। ষষ্ঠী ফুরিয়ে গেল।
মেলা গ্রাউন্ড
সপ্তমী
অফিসে আজ এথনিক ড্রেস ডে। শাড়িটাড়ি পরে গিয়ে, ছবিটবি তুলে,
খানিকটা কাজের ভঙ্গি করে দুপুরবেলা সবাই মিলে খেতে যাওয়া হল।
ফ্রায়েড রাইস, নুডলস, চিকেন, ল্যাম্ব, পর্ক ইত্যাদি গাদাগুচ্ছের জিনিস খাওয়া হল।
তবে সবথেকে মনে ধরল ওয়াসাবি প্রন। ওয়াসাবি ব্যাপারটা আমার খুব পছন্দের। মুখে দিয়ে
প্রথমে, “এঃ, এ আবার এমন কী ঝাল, এর
থেকে আমাদের ধানি লংকা . . .” বলতে না বলতেই যে একখানা ঝাঁঝ গলা বেয়ে মাথার পেছনদিকে
গেরিলা অ্যাটাক করে, এই ব্যাপারটা আমার দারুণ লাগে।
সন্ধ্যেবেলা বেরোনো হল। স, শ, অ, আমি আর অর্চিষ্মান। ভিড় তখন জমে উঠেছে। শুনেছিলাম বি ব্লকের ঠাকুর নাকি
দারুণ হয়েছে। ওদিকেই যাওয়া হল। যাওয়ার পথে দু’দুখানা বাড়ির
ঠাকুরও দেখলাম। ঘুরতে ঘুরতে যেটা পরিষ্কার হয়ে গেল, সি আর
পার্কের ব্লকবাস্টার ঠাকুরগুলো, বিশেষ করে যারা অ্যাওয়ার্ড
উইনিং হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট ক্লিনিক-এর মতো রাঘববোয়াল স্পনসর জবাই করেছে, সেগুলোতে ঢুকতে গেলে লাইনে দাঁড়াতে হবে। কালীবাড়ি
আর মেলা গ্রাউন্ডের ক্ষেত্রে দাঁড়ানোটা আধঘণ্টারও হতে পারে। গণভোট নেওয়া হল। লাইনে
দাঁড়িয়ে ঠাকুর দেখতে চাও নাকি এয়ারকন্ডিশনড রেস্টোর্যান্টে বসে ডিনার খেতে খেতে
গল্প করতে চাও? পাঁচ শূন্য ভোটে দ্বিতীয় প্রস্তাব পাশ
হয়ে গেল। ঠাকুর দেখার জন্যই ওই লাইন, বাঙালি খাবার দোকানগুলোর
সামনে কী ঘটছে সেটা আমাদের সবারই আন্দাজ ছিল। কাজেই আবার চাইনিজ।
দোকানে বসে ইম্পেরিয়াল ফ্রায়েড রাইস, সেজুয়ান চিলি
গারলিক নুডলস, পর্ক উইথ মাশরুম, চিলি
ফিশ, চিলি পেপার চিকেন, ল্যাম্ব ইন
অয়েস্টার সস দিয়ে খেতে খেতে গল্প হল। অফিসের ছুটির হিসেবের গল্প, পুরোনো বন্ধুদের গল্প, পুরোনো শত্রুদের গল্প।
গল্প সেরে বেরিয়ে বাড়ির দিকে হাঁটতে হাঁটতে শ বলল, ছোটবেলায় পুজো
দেখে বাড়ি ফেরার সময় কেমন লাগত মনে আছে? ক্লান্তি,
উত্তেজনা মিলিয়ে কেমন একটা অদ্ভুত অনুভূতি হত? ক্লান্তির অনুভূতিটা এখনও হয়, তবে উত্তেজনাটা কমে
গেছে অনেক। হাঁটতে হাঁটতে বাড়ি গলি এসে গেল, টা টা বলে ঢুকে
পড়লাম।
পুজোর বেস্ট দিনটা ফুরিয়ে গেল।
কালীবাড়ি
অষ্টমী
ছুটি নেব নেব ভাবতে ভাবতে আর নেওয়া হল না। সন্ধ্যেবেলা
গাজিয়াবাদ থেকে শ এল। গল্প হল বেশ খানিকক্ষণ। যাদের সঙ্গে বেশিরভাগ মতই মেলে, তাদের সঙ্গে
গল্প করে সুখ আছে। গল্পটল্প করে খাবারের সন্ধানে বেরোলাম। হঠাৎ অ্যাডভেঞ্চারাস হতে ইচ্ছে করল খুব, চলে গেলাম
অলকনন্দার সিটি অফ জয়-এ। মাদুর্গা
সহায় ছিলেন, যাওয়া মাত্র জায়গা পেয়ে গেলাম। আমদের থেকে দশ
মিনিট দেরিতে যারা পৌছেছিলেন তাদের সব আধঘণ্টা করে অপেক্ষা করতে হয়েছিল। পোস্ত
নারকেলের বড়া, সোনা মুগ ডাল, ঝুরি আলু
ভাজা আর কষা মাংস দিয়ে ভাত খেতে খেতেই পেট ভরে গেল, মিষ্টি
দইয়ের আর জায়গা রইল না। ফেরার পথে দেখলাম সি আর পার্কের রাস্তার পিচ দেখা যাচ্ছে
না, যেদিকে তাকাও শুধু মাথা, আর ভেঁপুর
চিৎকার আর ধাক্কাধাক্কি। সে এক ভয়ানক কাণ্ড। কোনওমতে দৌড়ে বাড়ি এসে বাঁচলাম।
বি ব্লক
নবমীদশমী
দশেরার ছুটি, তাই ছুটির দিনের মতো করেই কাটালাম সকালটা। কাপ তিনেক
চা, বাকিটা সময় বিছানায় গড়াতে গড়াতে টিভি দেখা। এগারোটা
নাগাদ উঠে স্নান করে বেরিয়ে পড়লাম। আমরা যাব কাশ্মীরী গেট। উনিশশো দশ সালে শুরু
হওয়া দিল্লির সবথেকে পুরোনো দুর্গাপুজো হয় ওখানে।
আমাদের দুজনেরই খুব ভালো লাগল কাশ্মীরী গেটের পুজো। সি আর
পার্কের পুজোর হাঁসফাঁসানি এক্কেবারে নেই। সে জায়গায় প্যান্ডেল জুড়ে একটা শান্ত, প্রসন্ন,
পাড়া পাড়া ভাব। ইচ্ছে করে চেয়ার টেনে খানিকক্ষণ বসি। আমরা অবশ্য
বসিনি, দাঁড়িয়েই ছিলাম। মঞ্চে শাঁখ বাজানো প্রতিযোগিতা
হচ্ছিল, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিলাম। আমরা থাকতে থাকতেই আঠাশ
সেকেন্ড টানা শাঁখ বাজিয়ে ফার্স্ট হলেন একজন।
কাশ্মীরী গেট
খিদে পেয়েছিল খুব। আমরা প্রথমে ভেবেছিলাম আনন্দলোকে গার্গী
কলেজের উল্টোদিকে ইটালিয়ান খেতে যাব, কিন্তু তারপর মনে পড়ল এটা দিল্লি ইউনিভার্সিটির পাড়া। এখানে খাবার
দোকানের অভাব হবে না। জোম্যাটো খুলতেই সন্দেহ সত্যি প্রমাণিত হল। জি টি বি নগরে
লাইন দিয়ে নানারকম ক্যাফে, রেস্টোর্যান্ট। আমাদের পছন্দ হল বিগ
ইয়েলো ডোর। আমরা যখন গেলাম তখন বসার জায়গা ছিল না। আমরা দোকানের বাইরের রংচঙে
বেঞ্চিতে বসে অপেক্ষা করতে লাগলাম। খানিকক্ষণ পর ডাক পড়ল। আমরা খেলাম গ্রিক চিকেন
স্যালাড, বোলোনিজ পাস্তা। বেরিয়ে জি টি বি নগর মেট্রোর দিকে
হাঁটতে হাঁটতে বাঁদিকে চোখে পড়ল থাংকো ন্যাচারাল আইসক্রিমের দোকান। সেখান থেকে এক
স্কুপ টেন্ডার কোকোনাট (অর্চিষ্মানের জন্য) আর এক স্কুপ কেসর পিস্তা (আমার জন্য)
কিনে নেওয়া হল।
বাড়ি যখন পৌঁছলাম তখন আমাদের শরীরে আর একবিন্দু শক্তি
অবশিষ্ট নেই। শুধু সেদিন নয়, এবারের পুজোয় যতবার বেরিয়েছি, ততবারই বাড়ি ফিরে ছেড়ে
দে মা কেঁদে বাঁচি অনুভূতিটা হয়েছে। আর মনে পড়েছে এই আমিই একদিন কলেজ স্ট্রিট থেকে
শুরু করে কুমারটুলি পর্যন্ত দুপুররোদে হেঁটে হেঁটে ঠাকুর দেখেছি। হয় তখন আমি পাগল
ছিলাম, নয় এখন আমি বুড়ো হয়েছি।
ধড়াচুড়ো ছেড়ে বিছানায় গা ঢালা মাত্র ঘুম। ঘণ্টাদেড়েক পর চোখ
খুলে মনে হল কপালের দু’পাশটা সাঁড়াশি দিয়ে চেপে ধরে রেখেছে কেউ। চা বানিয়ে নিয়ে এসে বসলাম। বাইরে
অন্ধকার আর ছাতিমের গন্ধ ঘন হয়ে এসেছিল। সেদিকে তাকিয়ে তাকিয়ে চায়ে চুমুক দিতে
থাকলাম।
অর্চিষ্মান বলল, তোমার মুখ দেখে মনে হচ্ছে যথেষ্ট মজা হল না, তার
আগেই সব ফুরিয়ে গেল।
আমি বললাম, কই না, হল তো। কত ঘুরলাম, কত
খেলাম, কত মজা করলাম।
কিন্তু অর্চিষ্মান কি না আমার সোলমেট, মুখের কথা আর
মনের কথার তফাৎ ধরতে পারে। বলল, উহু তা তো মনে হচ্ছে না,
মনে হচ্ছে কিছু একটা বাকি রয়ে গেছে।
আমি বললাম, কালীবাড়ির প্যান্ডেলে নাগরদোলা এসেছিল দেখেছিলাম, সেটা
চড়া হল না।
অর্চিষ্মান সান্ত্বনা দিয়ে বলল, চিন্তা কোর না,
সামনের বছর আবার আসবে, তখন চোড়ো। আমি মনে
করিয়ে দেব’খন।
তা বটে। আফসোসের কিছু নেই, সামনের বছর এ সবই আবার হবে। যা হল না, যা হল, সব। সি আর পার্কের রাস্তায় আরও বেশি ভিড় হবে, নবপল্লীর
মাঠে একজন বাঙালি একজন বাঙালিকে আরেকজন বাঙালির সঙ্গে আলাপ করিয়ে দিয়ে বলবেন,
“ইনি হলেন মিসেস বিসওয়াস”, হাতে বুড়ির চুল
চোখে সানগ্লাস মুখে ভেঁপু নিয়ে বেছে বেছে ফুটপাথের লাল ইঁটে পা ফেলে ফেলে হাঁটবে অন্যমনস্ক
ছেলে, ছেলের পেছনে ফুটপাথে জ্যাম ক্রমশ বাড়বে, সে জ্যাম ঠেলে ঠাকুর দেখার ধৈর্য আমার থাকবে কি না কে জানে, নাগরদোলা তো দূরের কথা।
আপনাদের সবাইকে আমার অনেক প্রীতি, অনেক শুভেচ্ছা,
অনেক ভালোলাগা, অনেক ভালোবাসা, অনেক কোলাকুলি জানালাম। শুভ বিজয়া।
মেলা গ্রাউন্ড
শুভ বিজয়া কুন্তলা ও অর্চিষ্মান। পুজো আসে পুজো যায়। ছাপ রেখে যায় নিজের মত করে। বড় ভালো লাগে এই শান্ন্ত, সুন্দর লেখনী। বাড়াবাড়ি নেই কোথাও।
ReplyDeleteতৃপ্তি
ধন্যবাদ, ধন্যবাদ, তৃপ্তি। আপনাকে বিজয়ার অনেক শুভেচ্ছা আর ভালোবাসা জানাই।
DeleteShubho Bijoya Kuntala di o Archisman dada. :) Khub bhalo likhecho as usual, kintu tomar akta pujor jama pora chobi dile na kano. Ager bare to diyechile.
ReplyDeleteশুভ বিজয়ার অনেক ভালোবাসা জেনো, কুহেলি। এবার নিজেদের ছবি তোলাই হয়নি গো।
Deleteআপনাকে, অর্চিষ্মানকে এবং অবান্তরের সমগ্র পাঠককুলকে বিজয়ার অনেক শুভেচ্ছা। সবাই ভালো থাকবেন।
ReplyDeleteআপনিও খুব ভালো থাকবেন, দেবাশিস। এ পাড়ায় ঠাকুর দেখতে এসেছিলেন নাকি?
DeleteSubho bijoya sabaike :) b block er ki sundar thakur.
ReplyDeleteতোকেও শুভ বিজয়ার অনেক ভালোবাসা, তিন্নি। ঠাকুরটা সত্যি ভালো হয়েছিল।
Deleteশুভ বিজয়া কুন্তলা !!! ...
ReplyDeleteশুভ বিজয়া, বৈশালী। আশা করি পুজো ভালো কেটেছে।
Deleteশুভ বিজয়া কুন্তলা ও অর্চিষ্মান।
ReplyDeleteআমাদের তরফ থেকে তোমাকে আর শীর্ষেন্দুকেও শুভ বিজয়ার অনেক প্রীতি আর ভালোবাসা জানাই, চুপকথা।
DeleteShubho bijoya! :)
ReplyDeleteশুভ বিজয়া, বিম্ববতী। সি আর পার্কে ঠাকুর দেখতে এসেছিলে নাকি?
DeletePonchomir din gechhilam. Dadur choper dokane fish fry khelam onekgulo. Tarpor shoshthi rattirbela Kolkatay paliyechhi. :P
Deleteআরে দারুণ করেছ তো বিম্ববতী। হিংসে করলাম।
Deleteপুজোর বর্ণনা পড়ে আর ছবি দেখে খুব ভাল লাগলো কুন্তলা।
ReplyDeleteআপনাকে, অর্চিষ্মানকে আর সর্বোপরি অবান্তরকে, শুভ বিজয়ার অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানালাম। :)
আপনাকেও বিজয়ার অনেক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই, অরিজিত। আশা করি পুজো ভালো কেটেছে।
Deletebhalo laglo lekha,protibar er motoi.sotyi ager ghorar kotha mone porle bojha jay bayas hoe jachche,ager bachar er theke current bachar e Thakur dekhar sonkha kome jachche proti bachar.shubho bijoya janalam..kolkatr pujo gulor ekta bhalo site roeche,dekhte paro kuntala di....aboutkolkata.com
ReplyDeleteনিশ্চয় দেখব। শুভ বিজয়া আমার তরফ থেকেও।
DeleteAmader ekhane maharram er janye bhasan pivhiye geche... Thakur ekhono achen... Kal bisorjon hobe... Aj obdhi tai pujo pujo resh ta ache... Sujog pelei dekhe aschi... Kal theke abar 350 din er opekkha...
ReplyDeleteToke ar archisman ke (jiju ) subho bijoya... Kaku kakima ar tor thamma keo subha bijoya.. Ebare rishra asisni keno , chuti pasni ? Goto bar kolkatar thakur dekhechili, mone ache... Bhalo thak , aro lekh...
তোকে শুভ বিজয়ার অনেক ভালোবাসা অ্যার কোলাকুলি, ভট্টা। টুকটুককে অনেক আদর।
Deleteআপনাকে আর অর্চিষ্মানকে শুভ বিজয়ার অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল আমার আর পৌলমীর তরফ থেকে। আমাদের তো একদিনের পুজো, একটা ঠাকুর দেখা। তাও সে উইকেন্ডটা দুদিনের ফল ব্রেকের সঙ্গে যোগ হয়ে যাওয়ায় ৪ দিন টানা পুজোর ছুটি পেয়েছি আর খুব এনজয় করেছি। আপনার লেখা আর ছবি দুইই খুব সুন্দর হয়েছে। ওয়াসাবির জন্য হাই ফাইভ।
ReplyDeleteহাই ফাইভ, সুগত। আপনাকে অ্যার পৌলমীকে শুভ বিজয়ার প্রীতিশুভেচ্ছা জানাই।
Deleteshubho bijaya kuntaladi :)
ReplyDeletekhub bhalo katiyecho dekhchi pujo.. next bochor sho er songe swa o tomader barite hana debe :)
শুভ বিজয়া শুভ বিজয়া, স্বাগতা। সামনের বছরের দিকে তাকিয়ে বসে আছি তো, তোমরা সবাই এলে দারুণ মজা হবে।
Delete:)
DeleteApnader poribarer sobaike Shubho Bijoyar subhechha..
ReplyDeleteতোমাকেও আমাদের তরফ থেকে শুভ বিজয়ার ভালোবাসা জানাই, রণদীপ। ঠাকুর দেখতে বেরিয়েছিলে?
DeleteEi bar Kolkata tei Pujo katiye elam..Next year theke Delhi'r sob kota thakur dekhe nebo :)
Deleteএটা ভালো আইডিয়া, রণদীপ।
Deletesubho bijaya
ReplyDeleteশুভ বিজয়া, অরিন্দম।
DeleteShubho bijaya...
ReplyDeleteতোমাকে আর তোমার পরিবারকেও শুভ বিজয়ার অনেক প্রীতি আর ভালোবাসা জানালাম, দেবশ্রী।
Deletesubho bijoya Kuntala di.. tomar goto barer pujor post pore ami pathuriaghata khelat ghosh er barir pujo te interested hoyechilam ar ebar gechilam o... jantam e na oi golir vetore eto boro palace ache kolkatay!!! thank you... :)
ReplyDeleteআরে থ্যাংক ইউ আবার কীসের, ঊর্মি। খেলাৎ ঘোষের বাড়িখানা চমৎকার। তোর ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। শুভ বিজয়ার অনেক কোলাকুলি আর আশীর্বাদ রইল।
DeleteShubho Bijoya tomake aar tomar paribarer sakalke. Mandoper chhobi---khaoadaoar golpo pore mone hochche pujo tomader khub bhalo ketechhe---khub bhalo thako ebong aaro anek sundar sundar lekhar apekshai roilam. ---Susmita.
ReplyDeleteশুভ বিজয়া, সুস্মিতা। আমাদের পুজো এত ভালো কেটেছে যে এখনও সে ক্লান্তির ঘোর কাটছে না। আপনারা পুজো দেখতে বেরিয়েছিলেন নাকি?
DeleteAamra to Manila te thaki. Ekhane weekend e Bengali Association er pujo hoi. Sekhanei dudin khub enjoy korlam.
DeleteSubho Bijoya Kuntala. Tomar daulate onek gulo thakur dekha hoye gelo!
ReplyDeleteতোমাকেও শুভ বিজয়ার অনেক প্রীতি আর শুভেচ্ছা, রুণা।
DeleteTomar lekhai r Camera die Delhi r pujor besh ekta chhobi pelam. Subho Bijayar onek subhechha, khub bhalo theko :-)
ReplyDeleteআপনিও ভালো থাকবেন, ইচ্ছাডানা। শুভ বিজয়া।
DeleteShubho Bijoya guru. ebare kolkatar jonyo khub mon kharap korechhe pujor somoye, tai tuk kore ektu beriye elum. tomar pujo toh hebby ketechhe mone hochhe. naru-nimki-ghugni roilo.
ReplyDeleteতোমার জন্যও শুভ বিজয়ার অনেক ভালোবাসা আর ভালো চাওয়া রইল, প্রিয়াঙ্কা। পুজোতে কলকাতা গিয়েছিলে বুঝি? বাঃ বাঃ।
DeleteNah, kolkata jaoa hoyni bolei mon kharap ta chhilo, goto du bochhor okhane chhilum ar prachur anondo hoyechhilo pujo te. ebare mini trip chhilo mahabaleshwar-panchgani, phire eshe pune'r thakur dekhlum koyekta. :)
Deleteচমৎকার ব্যাপার তো, প্রিয়াঙ্কা। বেড়ানোও হল, ঠাকুর দেখাও হল। আশা করি পরের বছর কলকাতায় ঠাকুর দেখতে পারবে।
Delete