এ মাসের বই/ জুন ২০১৬: ভূত, ডাইনি আর ইঁদুর



বাকি সব কিছুর মতো পড়া ব্যাপারটাও যত না সময়ের দাস, তার থেকেও বেশি অভ্যেসের। আর অভ্যেসের বাজে ব্যাপারটা হচ্ছে সেটা তৈরি হতে অনেক সাধ্যসাধনা লাগে, কিন্তু মাটি হতে লাগে তিন দিন কি তার থেকেও কম। এ মাসের গোড়ার দিকে ফোনে একটা নতুন খেলা ডাউনলোড করে তিনদিন সেটার পেছনে পড়ে রইলাম। তারপর একটা শক্ত গাঁটে পৌঁছে যখন আর এগোতে পারছি না, তখন বইয়ের কাছে ফেরত এলাম। মার্গারেট অ্যাটউডের দ্য ব্লাইন্ড অ্যাসাসিন। অর্ধেক মতো পড়া হয়েছিল, দিব্যি লাগছিল। কিন্তু ফিরে এসে পড়তে গিয়ে দেখি আর ভালো লাগছে না। দু’পাতার বেশি আড়াই পাতা পড়তে গেলে মাথা ঘুরছে, প্লটটাকে মনে হচ্ছে অতিরিক্ত জটিল, চরিত্রগুলোকে দেখলে মনে হচ্ছে গলা টিপে ধরি।

এই করতে করতে যখন মাসের কুড়ি তারিখ হল, আমি নিশ্চিত হয়ে গেলাম যে 'এ মাসের বই’তে লেখার মতো কিছুই থাকবে না। ভালোই হবে, আগের পড়া বেশ কিছু বইয়ের কথা লেখা হয়নি, সেই ব্যাকলগগুলো ক্লিয়ার করা যাবে। এই সব ভাবছি এমন সময় একটা ঘটনা ঘটল। রীতিমত ভূতুড়ে।

কিন্ডলটা কিছুদিন অর্চিষ্মানের কবজায় ছিল। সেলফিশ জিন পড়ছিল ও সেটায়। (ওর হলে আমি পড়ব, কাজেই সামনের মাসের বইয়ের পোস্টে সেলফিশ জিন থাকলেও থাকতে পারে।) একদিন ফিরতি পথে অটোতে বসে, 'কই দেখি কেমন বই’ বলে কিন্ডলটা নিয়ে ইন্ট্রোডাকশন পড়তে শুরু করেছি। পাতা উল্টোতে যাব, এমন সময় অটোর সামনে একখানা উদাসীন গরু এসে পড়ল, অটোভাইসাব ব্রেক কষলেন, আমার স্টাইলাস পেন কিন্ডলের দক্ষিণপূর্ব কোণের বদলে উত্তরপশ্চিম কোণে গিয়ে পড়ল আর আমি গিয়ে পড়লাম একদম হোমে, যেখানে রিসেন্টলি অ্যাডেড বইরা সারি সারি দাঁড়িয়ে আছে। 

আর সেই সারিতে জ্বলজ্বল করছে একটা নাম। ’True Irish Ghost Stories’ by John D. Seymour. আমি অবাক হয়ে অর্চিষ্মানকে বললাম, ‘এটা কী?’ অর্চিষ্মান আরও অবাক হয়ে আমাকে বলল, ‘দেখোনি? এটা তো অনেকদিন হল অ্যাড করেছি।’

রিডিং স্লাম্পের ভূতের ভয় দেখলাম সাংঘাতিক। পড়া শুরু করতেই বাপ বাপ বলে পালাল। 

*****

True Irish Ghost Stories/ John D. Seymour


আপনি কি বইয়ের ভূমিকা পড়েন? উৎসর্গপত্র? নাকি আপনার অত ধৈর্য থাকে না, লাফ দিয়ে প্রথম চ্যাপ্টারে গিয়ে নামেন? যদি শেষেরটা হয়, আমার একটা অনুরোধ, ট্রু আইরিশ ঘোস্ট স্টোরিস পড়ার সময় নিজের এই অভ্যেসটার দাস হবেন না। কারণ এ বইয়ের ইন্ট্রোডাকশনে জন সিমুর বইটা লেখা হওয়ার পেছনের গল্পটা বলেছেন, যেটা যে কোনও সত্যিকারের ভূতের গল্পের মতোই রোমহর্ষক। 

প্রথম রোমহর্ষক ব্যাপার হচ্ছে জন সিমুরের ভূতের গল্প লেখার ইচ্ছেটা। ভদ্রলোক মহা পণ্ডিত ছিলেন, তাঁর নামের পেছনে এ বি সি ডি-র মিছিল ছিল। কিন্তু সেটা অবাক হওয়ার কারণ নয়। অনেক পণ্ডিত লোক ভূতপ্রেতগোয়েন্দা নিয়ে আদিখ্যেতা করেছেন। এই ভদ্রলোকের ভূতপ্রেত নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটির ইচ্ছেটা অদ্ভুত এঁর পেশার জন্য। ইনি ছিলেন আয়ারল্যান্ডের এক আর্চডিকন, আইরিশ অ্যাংলিকান চার্চের একজন মাথা। চার্চ কেবল যিশুর ভূতে বিশ্বাস করে, বাকি কোনও ভূতে করে না। এই বইয়ের ভেতর একটা ভূতের ঘটনা আছে যেখানে এক তাঁর চার্চের আওতায় এক ‘স্পিরিট’-এর দাপটের কথা শুনে এক পাদরি ভয়ানক রেগে গিয়েছিলেন।  My friend the parish priest spoke very forcibly from the altar on the subject of spirits, saying that the only spirits he believed ever did any harm to anyone were ——, mentioning a well-known brand of the wine of the country. এ রকম ভূতবিরাগী পাদরিদে ভিড়ে জন সিমুর একজন উজ্জ্বল উদ্ধার। তিনি শুধু ভূতেই সীমাবদ্ধ থাকেননি, ডাকিনীবিদ্যা নিয়েও তাঁর বই আছে দেখেছি। হাতে পেলে নিশ্চয় পড়ব, কেমন লেগেছে আপনাদের জানাব। কিন্তু এখন তাঁর ভূতের বইয়ের কথাই হোক।

দ্বিতীয় এবং প্রধান রোমহর্ষক ব্যাপারটা হচ্ছে গল্পগুলো সিমুর জোগাড় করলেন কীভাবে। নামের শুরুতে ‘ট্রু' দেখেই বুঝতে পারছেন এখানে কাল্পনিক ভূতেদের কথা বলা হচ্ছে না। সিমুর নিজে কোনওদিন ভূত দেখেননি, কিন্তু শুনেছেন অনেকেই দেখেছে। সিমুরের উদ্দেশ্য ছিল আয়ারল্যান্ডের সেই সব সত্যি ভূতেদের নিয়ে একখানা আকরগ্রন্থ লেখা। আইরিশ রূপকথা, লোককথার অনেক সংকলন তখন বাজারে ছিল, কিন্তু আইরিশ ভুতেদের কথা কেউ কখনও ভাবেনি। কিন্তু গল্প/ ঘটনা জোগাড় হবে কীভাবে? অনেক ভেবে সিমুর খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন দিলেন। বিশুদ্ধ আইরিশ ব্র্যান্ডের খাঁটি ভূতের গল্প চাই। অভাবনীয় সাড়া পেলেন সিমুর। ঝাঁকে ঝাঁকে চিঠি এল। কেউ নিজের চোখে ভূত দেখার অভিজ্ঞতা জানাল, কেউ পরের মুখে ঝাল খেয়ে লিখল। কেউ নিজের নামে পাঠাল, কেউ বেনামে। কেউ অনবদ্য ইংরিজিতে পাঠাল, কেউ কোনওমতে দু’চারটে ভাঙাভাঙা শব্দ জুড়ে। কেউ হাততালি দিল, কেউ গালি দিল। বলল, এমন পাদরি আছে বলেই খ্রিস্টধর্মের আজ এই দশা। 

শেষের রকমের চিঠিগুলোকে জন সিমুর ময়লার ঝুড়িতে টিপ করে ফেললেন আর বাকি সব চিঠি ঝেড়েবেছে বই লিখলেন। রাগী ভূত, মোটা ভূত, বেঁটে ভূত, হিংসুটে ভুত, নিরীহ ভুত - তারা সকলেই সত্যি, সকলেই আইরিশ - জায়গা পেল তাঁর বইতে। উনিশশো চোদ্দ সালে সেটা ছাপল ডাবলিন শহরের প্রকাশক হজেস, ফিগিস অ্যান্ড কোং লিমিটেড।

তিনশো চোদ্দ পাতার বই। দশটা পরিচ্ছেদ।

I. HAUNTED HOUSES IN OR NEAR DUBLIN 

II. HAUNTED HOUSES IN CONN'S HALF 

III. HAUNTED HOUSES IN MOGH'S HALF 

এই ওপরের দুটো ভাগ হচ্ছে আয়ারল্যান্ডের এক প্রাচীন জমিভাগাভাগির উদাহরণ। একশো তেইশ খ্রিস্টাব্দে আয়ারল্যান্ডে এক ভয়ানক যুদ্ধ হয় Conn Cétchathach আর Éogan Mór-এর মধ্যে। তাতে Conn হেরে যান এবং তাঁকে আয়ারল্যান্ডের খানিকটা অংশ Éogan-কে ছেড়ে দিতে হয়। উত্তরের Connacht, Ulster and Meath নিয়ে হয় Conn's Half আর দক্ষিণের Munster, Osraighe and Leinster নিয়ে তৈরি হয় Eoghan's Half যেটাকে আবার Mogh's Half-ও বলা হয়ে থাকে।

IV. POLTERGEISTS

আমি এতদিন এই শব্দটাকে ইংরিজি ভাবতাম। সিমুরের বই পড়ে জানলাম শব্দটা জার্মান। এর ইংরিজি মানে হচ্ছে ‘boisterous ghosts’। অর্থাৎ এঁরা রাতের বেলা মুণ্ডু হাতে নিয়ে এসে চোখের সামনে নাচেন, খাট ধরে ঝাঁকান, সারা বাড়িতে খড়ম পরে দৌড়ে বেড়ান। গ্রিফিনডোরের নিয়ারলি হেডলেস নিক এই গোত্রে পড়বেন। 

V. HAUNTED PLACES

VI. APPARITIONS AT OR AFTER DEATH 

GROUP I Appearances at the time of death

GROUP II Appearances clearly after the time of death

GROUP III Appearances clearly before the time of death


VII. BANSHEES, AND OTHER DEATH-WARNINGS (অনেকটা নিশির ডাকের মতো ব্যাপার)

VIII. MISCELLANEOUS SUPERNORMAL EXPERIENCES 

IX. LEGENDARY AND ANCESTRAL GHOSTS 

X. MISTAKEN IDENTITY—CONCLUSION

বিভিন্ন রকম ভূতের কথা আছে এই বইতে। কেউ কেউ গার্ডেন ভ্যারাইটি, তাঁরা খালি নিরেট দেওয়ালের ভেতর দিয়ে যাওয়াআসা করেন, কেউ কেউ আরেকটু ডেঞ্জারাস, নতুন ভাড়াটেদের কচি কচি বাচ্চাদের কুচি কুচি করে বিছানার ওপর ছড়িয়ে রাখেন। আরেকজন ভূতকে ইন্টারেস্টিং লেগেছে আমার, তিনি রাতের বেলা আসেন হ্যান্ডশেক করতে। মানে নিজে আসেন না, কনুই থেকে কাটা হাতখানাকে পাঠান।

বইটা পড়ার সময় আপনাকে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে যে এটা নন-ফিকশন। সিমুর যা যা ভূতের খবর পেয়েছেন সে সব সারি সারি লিখে গেছেন। তার আগে পিছে গল্প জুড়ে ঘটনাগুলোকে আরও বেশি রোমহর্ষক করে তোলার উদ্দেশ্য তাঁর ছিল না। এই কারণেই ব্যাপারটা খানিক পরে একঘেয়ে লাগতে পারে। তাছাড়া এত ভূতের কথা একনাগাড়ে পড়লে একটুক্ষণ পরে ভয় কাটতে শুরু করে। কাজেই এই বই পড়ে রাতের বেলা একা একা বাথরুমে যেতে আপনার কোনও অসুবিধে হবে না। কিন্তু আপনি যদি ভূতেদের শুধু ভয় পাওয়ানোর যন্ত্র বলে মনে না করেন, যদি তাঁদের প্রতি আপনার শ্রদ্ধা সমীহ থাকে, তাহলে তাঁদের প্রতি উৎসর্গিত এই বই পড়তে আপনার ভালো লাগবে। আর মনে হবে, বাংলার ভূতেদের নিয়ে এমন বই হয় না কেন?

*****

The Witches/ Roald Dahl


"An absolutely clean child gives off the most ghastly stench to a witch," my grand-mother said. "The dirtier you are, the less you smell." 
"But that doesn't make sense, Grandmamma." 
"Oh yes it does," my grandmother said. "It isn't the dirt that the witch is smelling. It is you . The smell that drives a witch mad actually comes right out of your own skin. It comes oozing out of your skin in waves, and these waves, stink-waves the witches call them, go floating through the air and hit the witch right smack in her nostrils. They send her reeling." 
"Now wait a minute, Grandmamma..." 
"Don't interrupt," she said. "The point is this. When you haven't washed for a week and your skin is all covered over with dirt, then quite obviously the stink-waves cannot come oozing out nearly so strongly." 
"I shall never have a bath again," I said. 
"Just don't have one too often," my grand-mother said. "Once a month is quite enough for a sensible child." 

 আমাদের গল্পের সেনসিবল্‌ চাইল্ড হচ্ছে একজন বালক, যার বয়স আটের কম, যে ইংল্যান্ডে বাবামায়ের সঙ্গে থাকে আর যার দিদিমা থাকেন নরওয়েতে। এই পর্যন্ত গল্পের লেখক রোয়াল্ড ডালের সঙ্গে নায়কের গোটাটাই মিলে যায়, রোয়াল্ড ডালও ইংল্যান্ডে বাবামায়ের সঙ্গে থাকতেন আর ছুটিতে নরওয়েতে  দিদিমার বাড়ি বেড়াতে যেতেন। ডালের ছোটবেলার স্মৃতিকথা ‘Boy: Tales of Childhood’ এ আমি পড়েছি। (আমার পড়া অন্যতম, অন্যতম সেরা ছোটবেলার স্মৃতিকথা, যাঁরা পড়েননি এবং পড়তে ইচ্ছুক তাঁরা দেরি করবেন না, প্লিজ।) তারপরই অবশ্য সব বদলে যায়। আমাদের বালকনায়কের বাবামা দুজনেই দুর্ঘটনায় মারা যান এবং নায়ক গিয়ে পড়েন তাঁর দিদিমার বাড়িতে। দিদিমা ইংল্যান্ডে থাকতে চান না, তিনি বলতেন,  Heaven shall take my soul, but Norway shall keep my bones.” আমাদের নায়কেরও দিদিমার মতে মত ছিল, কিন্তু ঘটনাচক্রে তাঁদের দুজনকে ইংল্যান্ডে এসে পড়তে হল আর শুরু হল এক রুদ্ধশ্বাস অ্যাডভেঞ্চারের। সে অ্যাডভেঞ্চারে আমাদের নায়ক আছেন, তার ভীষণ ইন্টারেস্টিং দিদিমা আছেন, একদল ডাইনি আছে যারা বাচ্চাদের দু’চোখে দেখতে পারে না, আর আছে বোতল বোতল FORMULA 86 DELAYED ACTION MOUSE- MAKER। তার একফোঁটা পেটে গেলে কাঙ্ক্ষিত ফল হবে অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময় পরে (‘ডিলেড অ্যাকশন’ দ্রষ্টব্য) ইঁদুরে পরিণত হবেন।

মোদ্দা কথা, দারুণ ভালো গল্প হতে গেলে যা যা উপকরণ দরকার সবই আছে। 

রোয়াল্ড ডালের বাচ্চা এবং বড়, দু’দলের জন্যই লিখেছেন। দুটোই তিনি খুব ভালো লিখেছেন, কিন্তু আমার মতে ছোটদের জন্য তাঁর লেখাগুলো একটু হলেও বেশি ভালো। বড়দের জন্য লেখা গল্পে গল্প ছাড়াও আরও নানারকম ভেজাল থাকলে বড়দের কিছু এসে যায় না। বরং বড়রা সেটা পছন্দই করে। গল্পের সুতো ছেড়ে খানিকটা চরিত্রের মনের দোলাচল, কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স সম্পর্কে ধারাবিবরণী - এসব বড়দের কাছে লেখকের দর বাড়ায় বই কমায় না। ছোটরা এ সব সহ্য করে না। তারা চায় বিশুদ্ধ, খাঁটি গল্প। আর রোয়াল্ড ডালের থেকে উৎকৃষ্ট গল্প বলিয়ে আমি প্রায় দেখিনি। সেদিক থেকে রোয়াল্ড ডাল আমার দেখা অন্যতম নির্লোভ লেখকও বটে। গল্প আর পাঠকের মধ্যে মূর্তিমান বাধা যদি কেউ থেকে থাকেন তবে তিনি লেখক স্বয়ং। আর তাঁর লেখার শক্তি। গল্প বলার মাঝে চমৎকার একখানা মেটাফর বা গভীর কথা গুঁজে দেওয়ার লোভ সামলাতে খুব কম লেখকই পারে। রোয়াল্ড ডাল পারেন। তিনি ঠিক ততটুকুই বলেন যতটুকু বলার। অসম্ভব কেরামতিতে নিজেকে প্রায় অদৃশ্য করে ফেলতে পারেন তিনি। গল্প আর আমার মাঝখানের ফাঁকটা কমতে কমতে প্রায় নেই হয়ে যায়। মনে হয় ডাইনিদের মিটিংএর মধ্যিখানে আমি বসে আছি। দ্য উইচেস পড়ুন আর না পড়ুন, পড়া না থাকলে রোয়াল্ড ডাল অবশ্য পড়ুন, এ আমি সবসময় বলব।



Comments

  1. "গ্রিফিনডোরের নিয়ারলি হেডলেস নিক এই গোত্রে পড়বেন।"
    এইটা বোধহয় একটু ভুল হয়েছে| Peeves is the poltergeist.

    ReplyDelete
  2. nearly headless nick khub ekta sobdo tobdo koren na ba jinispotro niyeo tanatani koren na. Tai tini poltergeist non.

    Witches boita amar o darun lage. Tumi ki otar movie version ta dekhechho? Dekhte paro. Setao besh bhalo. R roald Dahl er autobiography ta namiye ebar pore felbo. :)

    Irish bhut er golpe oto ta interest pelam na karon ga chhom chhom na korle, rate eka jete bhoy na korle se abar bhut kiser? Mone achhey Bram Stroker er Dracula pore bohudin porjonto ondhokare khola janalar dike takate partam na.

    ReplyDelete
  3. অনীশ, চুপকথা, ভুল ঠিক করে দিলাম। থ্যাংক ইউ।

    ReplyDelete
  4. Irish bhut lekha ta te part vi e group ii & iii same....Prosurjya De.

    ReplyDelete
    Replies
    1. ঠিক করে দিলাম, ধন্যবাদ।

      Delete

Post a Comment