জাদুঘর
আমার বাবামা আমার থেকে কত
উন্নততর জীবন যাপন করতেন সেটা আমার দ্বিতীয় এবং প্রথমটার থেকে গভীরতর অপরাধবোধের উৎস।
সপ্তাহের পাঁচদিন ওই অমানুষিক পরিশ্রম করার পর শনিরবি ছুটিতে তাঁরা বাড়ির কাজ
করতেন, আত্মীয়স্বজন বন্ধুবান্ধবের বাড়ি সৌজন্য করতে যেতেন, আত্মীয়স্বজন
বন্ধুবান্ধবদের নিজেদের বাড়িতে ডাকতেন, লোকলৌকিকতার পাট না থাকলে নাটক থিয়েটার
দেখতে কিংবা সংগীত সম্মেলন শুনতে বেরোতেন। বলাই বাহুল্য সেগুলো করার জন্য আবার
ঠেঙিয়ে কলকাতায় আসতে হত।
এত কাজের ওপর শাকের আঁটির
মতো ছিলাম আমি। আমার স্কুল, আমার গানের স্কুল, অখিলবঙ্গ অতুলপ্রসাদী নিখিলভারত
নজরুলগীতি কম্পিটিশন, চিড়িয়াখানা, ভিক্টোরিয়া, জাদুঘর, এডুকেশন ফেয়ার।
আর আমি? ছুটি পেলে ভোঁসভোঁস
করে ঘুমোই, ঘুম থেকে উঠে শপিং মলে কফি খেতে যাই। খাওয়া এবং সিনেমা দেখা ছাড়া আর
কোনও রকম বিনোদন যে হতে পারে সেটা ভুলতে বসেছি। আমার মতো কারও ঘরে জন্মালে
আমার যে কী হাল হত ভাবলেও আমার হৃৎকম্প হয়।
অপরাধবোধ কমাব বলে শনিবার
সকাল হতেই ডিক্লেয়ার করলাম যে আজ কিছু একটা করতে হবে, খাওয়া আর সিনেমা দেখা ছাড়া।
অর্চিষ্মান বলল, “আমার অনেকদিনের ইচ্ছে, চল মিউজিয়াম যাই।”
‘ম-মিউজিয়াম?”
“মিউজিয়াম। দিল্লিতে কতশত
মিউজিয়াম আছে বল দেখি? ন্যাশনাল, আর্ট। আরও যেন আছে কী সব।”
ফোন টেনে নিয়ে খুঁজতে শুরু
করে দিল অর্চিষ্মান।
“এই তো, এয়ারফোর্স,
আর্কিওলজিক্যাল, ক্র্যাফট, ন্যাচারাল হিস্ট্রি, চিলড্রেনস, গান্ধী মিউজিয়াম, গালিব
মিউজিয়াম, পুলিশ মিউ . . . এই পুলিশ মিউজিয়ামে যাবে? ইন্টারেস্টিং হবে মনে হচ্ছে।”
আমি বাকরুদ্ধ হয়ে বসে
রইলাম। আমার শিরদাঁড়া দিয়ে ঠাণ্ডা স্রোত নেমে গেল। মিউজিয়ামের প্রতি অর্চিষ্মানের
ভালোবাসাটা কি নতুন করে জন্মাল, নাকি ছিল গোড়া থেকেই? গত প্রায় ছ’বছরের
প্রাকবৈবাহিক এবং বৈবাহিক সম্পর্কে এ জিনিস তো টের পাইনি? পেলে . . .
মিউজিয়ামের প্রতি আমার কোনও নালিশ নেই। মানবসভ্যতার বিকাশে অতীত সংরক্ষণের ভূমিকা এবং সে ব্যাপারে মিউজিয়ামের অবদান নিয়ে আমি নিঃসন্দেহ। আমার যেটা আছে সেটা হচ্ছে ট্রমা। দগদগে এবং গভীর।
সেটার কারণ আমার বাবা। আমার
বাবাকে মিউজিয়ামে একবার ঢোকালে বার করা শক্ত। অন্যে যে ছবিটা পাঁচমিনিটে দেখে সেটা
আমার বাবা অন্তত পনেরো মিনিট ধরে দেখেন। ডাইনোসরের মডেলটডেল থাকলে তো আর রক্ষা
নেই। হাড়প্রতি পাঁচ মিনিট। কত হল? সবাই হেঁটে হেঁটে বোরিং জিনিসগুলো পেরিয়ে গিয়ে
মজাদার আয়নার ঘরে ঢুকে হাহাহিহি করে টাইমপাস করত, আমারও খুব ইচ্ছে করত যাই, কিন্তু
বাবা মিনি টর্নেডোর কাঁচের বাক্সের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতেন তো থাকতেনই, আবার আমাকে ক্রমাগত মনে করাতেন (পাছে আমার বিস্ময় প্রয়োজনের থেকে কম পড়ে), "কী ফোর্স দেখেছিস সোনা? বাক্সের মধ্যেই এই, খোলা মাঠে ওই ঘূর্ণির মুখে পড়লে কী হবে বুঝতে পেরেছিস?"
আমরা শুধু মিউজিয়ামে বেড়াতে
যেতাম তাই নয়, কোথাও বেড়াতে গিয়ে মিউজিয়ামের সন্ধান পেলে সব মজা ফেলে সেখানে ঢুকে
বসে থাকতাম। আমার পরিশ্রমী বাবামা আমাকে ঘাড়ে করে কম জায়গায় বেড়াতে নিয়ে যাননি এবং
সে সব জায়গার প্রতিটি মিউজিয়ামও আমাকে দেখিয়েছেন। সাবালকত্ব প্রাপ্তির আগে আমি শপাঁচেক মিউজিয়াম দেখে ফেলেছিলাম, সাবালকত্ব পেয়ে আর আধখানা মিউজিয়ামও দেখিনি। (ব্যতিক্রম আছে, কিন্তু সেগুলো ব্যতিক্রমই।)
অর্চিষ্মান আমার মুখটা দেখে
আঁচ করেছিল বোধহয়। বলল, “কেন তুমি মিউজিয়ামে যেতে চাও না? চাইলে অন্য কোথাও-ও
যাওয়া যেতে পারে।”
আমার এতদিনের চেপে রাখা
বিরাগ প্রায় টর্নেডোর তেজে বেরিয়ে এল।
“মিউজিয়াম বিশ্রী, বোরিং, প্রথম আধঘণ্টা তাও যদি বা সহ্য হয় তারপর খালি পায়ে ব্যথা ছাড়া আর কিচ্ছু টের পাওয়া যায় না।”
অর্চিষ্মান বলল, “এই আমি
প্রমিস করছি যতক্ষণ ভালো লাগবে ঠিক ততক্ষণ দেখব, তার পর একটি মিনিটও দেখব না।”
আমি বললাম, “প্রমিস?”
আমি বললাম, “প্রমিস?”
“অন গড ফাদার মাদার
প্রমিস।”
মিউজিয়ামে পৌঁছে টিকিট কাটা
হল। আমাদের দশ দশ কুড়ি টাকা আর স্থির ক্যামেরার জন্য কুড়ি টাকা। সব মিলিয়ে চল্লিশ। হয়তো ব্যাপারটা স্বাভাবিক এবং প্রত্যাশিত, কিন্তু আমার প্রত্যেকবার বিস্ময় জাগে।
এক সন্ধ্যেয় অটো চেপে গিয়ে বার্গার আর কালামারি ফ্রাইস খেয়ে ফিরতে হাজার টাকা উড়ে
যায়, আর এখানে কিনা চল্লিশ টাকা দিয়ে আমরা পাঁচ হাজার বছর ধরে তিলে তিলে জোগাড় করা দু’লাখেরও বেশি জিনিস দেখব? আট হাজার বছর বুড়ো শিশুদের খেলনাবাটি দেখব, তাদের
মাজেঠিমার হাতের চুড়ি কানের দুল দেখব, মিয়াঁ তানসেনের
ঝাপসা হয়ে যাওয়া মিনিয়েচার পেন্টিং দেখব, মাটি খুঁড়ে তুলে আনা বুদ্ধদেবের খুলির টুকরো
রাখা সোনার মোড়া মন্দির দেখব? শুধু দেখব না, ছবি তুলে এনে আবার দেখেছি যে সেটা
ফলাও করে সবাইকে দেখাব? চল্লিশ টাকায়?
দ্য ওল্ড ওয়ার্ল্ড
অবাকটবাক হওয়ার পালা সাঙ্গ
করে আমরা মিউজিয়ামে ঢুকে পড়লাম। সিনিয়রিটির সুবাদে প্রথমেই হরপ্পান সভ্যতার ঘর।
সেখানে মাটি দিয়ে বানানো বাসনকোসন, সিলমোহর, গয়নাগাঁটি, পোড়ামাটির মূর্তি, তামা
দিয়ে বানানো ছোরাছুরি, শাবল, কুঠার সব সারি সারি সাজানো। বেশিরভাগ জিনিসপত্রের
পাশেই দেওয়ালে বোর্ডে লেখা ‘লোন ফ্রম আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া’। সবকিছুই
দেখতে ভালো লাগে। ছোট ছোট মূর্তির মুখে স্মাগ লুক দেখে হাসি পায়। তবে সব
থেকে ভালো লাগে সেগুলো দেখতে যেগুলোর ছবি ইতিহাস বইয়ের পাতায় দেখেছি।
হরপ্পান সভ্যতার ঘর পেরিয়ে
আমরা ক্রমে ক্রমে মৌর্য, শুঙ্গ, সাতবাহন, কুষাণ (এর মধ্যেই গান্ধার, মথুরা আর ইক্ষকু
শিল্প পড়বে), গুপ্ত আর মধ্যযুগের শিল্প দেখলাম।
হাতির পিঠে চলেছেন শুঙ্গ রাজা
কুষাণ যুগের কুবের
মহিষাসুরমর্দিনী
তারপরেই আমাদের ফেভারিট
ঘরটা চলে এল। মিনিয়েচার পেন্টিংস। রাজস্থানি পেন্টিং, মালওয়া পেন্টিং, পাহাড়ি
পেন্টিং। আমি ছবির কিছুই বুঝি না, কিন্তু তাদের এমন উজ্জ্বল রং, বিষয়বস্তুর এমন
বৈচিত্র্য যে দেখলেই মন ভালো হয়ে যায়।
যুদ্ধশেষ। বীর হনুমানের কপালে টিকা পরাচ্ছেন রামচন্দ্র
মোদক খাচ্ছেন গণপতি।
একটা দারুণ জিনিস দেখলাম, বিভিন্ন
রাগরাগিণীর ছবি। মেঘ রাগ, তোড়ি রাগ, কেদার রাগ। বেশ মানানসই করে আঁকা। মানে ধরুন
মেঘ রাগের ছবিতে রাধাকৃষ্ণ বসে দোলনায় দুলছেন, ঘন কালো আকাশে চারটে ধপধপে সাদা বক
ডানা মেলে উড়ে যাচ্ছে। তোড়ি রাগের ছবিতে সূর্য উঠছে। কেদারে একেবারে ঝমঝমিয়ে বর্ষা। মুগ্ধ হয়ে দেখছি এমন সময় অর্চিষ্মান এসে আমার পিঠে টোকা দিয়ে ফিসফিস করে বলল, “এদিকে
এস, তোমার একটা ছবি পেয়েছি।”
আমি খুব উৎসাহিত হয়ে দেখতে
গেলাম।
গিয়ে দেখি কলহান্তরিতা
নায়িকার ছবি।
আমি বললাম, তবে রে, দাঁড়াও
দেখাচ্ছি মজা। এই না বলে কোমর বেঁধে ঝগড়ুটে নায়কের ছবি খুঁজতে নামলাম। একটাও পেলাম
না। স্বাভাবিক। তখন সব ছবি পুরুষরাই আঁকতেন কি না, তাঁদের যত এনার্জি নায়িকার
শ্রেণিবিভাগ করতেই খরচ হয়ে যেত, নিজেদের কথা ভাবার আর ফুরসৎ থাকত না। শেষমেশ হাল
ছেড়ে আমি আরেকটা ছবি পছন্দ করলাম যেটা আমার পরিস্থতি তাও কিছুটা বর্ণনা করে।
ইনি হচ্ছেন বিরহোৎকণ্ঠিতা নায়িকা। ইংরিজি অনুবাদে লেখা ছিল ডিলাইটেড হিরোইন ওয়েটিং ফর হার বিলাভেড।
ততক্ষণে প্রায় দেড়ঘণ্টা
কেটে গেছে, আমার পা ব্যথা করব করব করছে। আমি অর্চিষ্মানকে প্রমিসের কথা মনে
করিয়ে দিলাম। ওরও মনোযোগ উঠি উঠি করছিল, কাজেই আমরা দ্রুত বুদ্ধিস্ট আর্ট,
ডেকোরেটিভ আর্ট আর গয়নাগাঁটির ঘরগুলো ঘুরে মিউজিয়াম ভ্রমণের পালা সাঙ্গ করলাম।
হাতির দাঁত উপড়ে নিয়ে তার ওপর শিল্পকর্ম করাটা সমর্থন করি না, তবে শিল্পকীর্তিটা যে দেখার মতো সেটাও ঠিক।
বাবামা সম্পর্কে যা বলেছেন, এক্কেবারে ঠিক| আমারও মধ্যে মধ্যেই এটা মনে হয় |
ReplyDeleteমিউজিয়ামে ছবি তুলতে দিল? অনেক জায়গায় দেয় না :(
আমার একটা অভিযোগ আছে| আমরা খালি অর্চিষ্মান-এর নাম জানব, তার ছবি দেখব না? (যদিও আপনার হাসিমুখখানা দেখতে বেশ চমত্কারই লাগে :P )
হাহা, তাহলে আপনাকে আমার হাসিমুখ দেখেই খুশি থাকতে হবে, অন্বেষা। আমি যে ওকে নিয়ে এত কথা বলি সেটাই যথেষ্ট, এর পর আবার ছবি ছাপাব বললে আর দেখতে হবে না।
Deleteআমি ভেবেছিলাম দেবে না, কিন্তু ছবি তুলতে দিল তো দেখলাম। ভিডিও তুলতে বোধহয় অনুমতিটতি নিতে হয়।
আই হোপ কমেন্টটা বেশি ব্যক্তিগত হয়ে গেছিল বলে রেগে যাননি| বাই দ্য ওয়ে, আপনি না বলে তুমি বললে বেশি আশ্বস্ত হব :)
ReplyDeleteআরে না না, রাগিনি অন্বেষা। বেশ, এবার থেকে তুমিই বলব'খন।
Deleteঅন্বেষা তুমি ব্যাপারটাকে থ্রিলার বা ডিটেকটিভ গল্প হিসেবে দেখতে পারো। কুন্তলা এতদিন বিভিন্ন গল্পে যা ক্লু দিয়েছে তাই দিয়ে দেখো অর্চিস্মান কে খূঁজে বের করতে পর কিনা।
ReplyDeleteজাদুঘর এর লেখাটা ভালো লাগলো। আমারও মিউসিয়াম প্রথম দিকে ভালো লাগে আর বেশিক্ষণ ঘুরলে মাথা ঝিমঝিম করে।
যাক। আমি ভাবতাম আমিই মোটা দাগের তাই আমারই মিউজিয়ামের নাম শুনলে গায়ে জ্বর আসে। তুমি আমার দলে আছ জেনে শান্তি পেলাম, চুপকথা।
Delete"যুদ্ধশেষ। বীর হনুমানের কপালে টিকা পরাচ্ছেন রামচন্দ্র"
ReplyDeleteei chobi ta ke desktop wallpaper korlam. eto tai bhalo tulechen. reflected alo gulo obdi chobir sathe mishe geche.
Bah!
ধন্যবাদ, ধন্যবাদ। ছবিটা আমারও পছন্দ হয়েছে বেশ। দুঃখের বিষয়, বাকি ছবিগুলোতে আলোগুলো বিতিকিচ্ছিরি ভাবে জেগে আছে। এটায় যে মিলেমিশে গেছে সেটার নেহাতই কপাল। কাজেই কৃতিত্ব আমার নয়, আমার কপালের।
DeleteBaba ma somporke jeta bolli sotti 200 % thik re... Ami toh ami , amar ma baba toh tuktuk keo jonmo theke jotno atti kore motamuti cholonsoi kore tar dayitto ta amar hate diyeche... Amake training tao diyeche... Oder khomota osamanyo..
ReplyDeleteMuseum dekhte sotti darun lage.. tobe ami abar painting gulor kichu bujhi na.. Tolai subject lekha thakleo chobi ta dekhe tar mormo uddhar korte pari na... Amar oi painting portion ta bad diye baki gulo dekhte darun lage... Chotobela theke jekhanei gechi museum ta must ghurechi.. kolkatar museum tai toh noi noi kore bar 10 gechi... Ar school theke toh birla museum gulo must outing chiloi...
সেকী আমার তো ছবিছাবা দেখতেই ভালো লাগে বেশি। কিছুই বুঝি না, তবু রংচঙে ব্যাপার তো, মন টানে। তুই টুকটুককে নিয়ে খুব মিউজিয়ামে যাবি, বুঝতে পারছি।
Deletebaba ma niye jeta bolecho...darun laglo....joto boyosh barche toto ei topic e upolobdhi barche...
ReplyDelete;-)
d
হাই ফাইভ, দয়িতা।
Deleteহাতির দাঁতের ছবিটা খুব সুন্দর .. বস্তুটির বাহারের হিসাব পাওয়া গেলো খানিকটা... আমার কিন্তু museum ঘুরতে বেশ লাগে ☺️
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ।
DeleteEta kon museum?
ReplyDeleteন্যাশনাল মিউজিয়াম, রুণা। বিজ্ঞান ভবনের কাছে যেটা।
Deletekichudin age nehat e kheoaler boshe office jaoar pothe bus theke hotat neme giye ekta gota din eka eka museum e ghure beriyechi..birla museum , hyd..khub anondo hochche dekhe je , jekoti chobi tumi diyechi tar protyekti (bisheshoto mohishashur mordini, kuber, hati dater wrk) ba related , jar chobi tola baron chilo bole tulte parini , tar sob e tomar ei post e dilam...aami jani mone mone tumio bishesh museum bhokto trait er e...tai ei niye bisheshoto historical artifect niye besh kichu lekhar ashay roilam..
ReplyDeleteবাঃ, হঠাৎ করে এই মিউজিয়ামে ঢুকে পড়ার খেয়ালটা দারুণ তো, পারমিতা। ও'রকম লেখার জন্য অনেক পড়াশোনা দরকার, যদি কখনও করে উঠতে পারি তবে চেষ্টা করে দেখব।
Deletetomar tola chhobi r nijer chhobita boroi bhalo..Ei post ta khub bhalo laglo. Museum e ghurte amar besh bhaloi lage tabe pa e byatha howar aage porjonto....ekhon to play museum er phase cholchhe, meye boro hole abar ei pochhonder museum e jawar apekkhay roilam..Bratati.
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, ব্রততী। পায়ে ব্যথার ব্যাপারটা মিলে যাওয়ায় খুব খুশি হলাম।
DeleteK, tomar eto chobi dekhi kintu Mr. Abantor ke dekhi na je. ekdike aboshhho bhaloi jemon ekjon pathak likhechen je eta ektu goyenda kahini'r moto hoye jachhe. ebar kolkata y jemon lomba chele dekhlei bhabchilam eita K'r bor na tow :) tar por ashe pashe dekhchilam je tomake (ba anya jader chini viz. tinni, baba ma etc) kaoke dekha jay kina :)
ReplyDeleteহাহা, শম্পা, মিস্টার অবান্তর নামটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে। মিস্টার অবান্তর, মিস্টার ইন্ডিয়ার মতো অদৃশ্য হয়ে থাকতে চান। কী আর করা যাবে।
Deleteজাদুঘরে ঘুরতে দারুণ লাগে। কলকাতায় এসে ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম ঘুরতে গেলে জানিও। দেখা হয়ে যাবে আর তোমারও ফ্রীতে একজন গাইড লাভ হবে!! :)
ReplyDeleteবাঃ, এইটা ভালো আইডিয়া, তপোব্রত।
DeleteAmader obostha ekdom tomar Baba-Ma'er moton, durobostha jake bole :-( , maane onara nischoy durobostha bhabten na kintu ami bone to bone bujhchi.
ReplyDeleteAkhhep korar kichhu nei, tera bhi din aayega Kaaliya!!! Totodin museum e ghoro.
আশ্বাস দিচ্ছেন, বং মম? যাক। আপনারা এখন ওই যুদ্ধটার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তার মানে, আমি ছোট মুখে বড় কথা হলেও বলছি, জয় নিশ্চিত। কেউ আটকাতে পারবে না।
Deletemuseam er nam je keno jadughor kichu galpo ache ki?ami khujechi,paini uttar ta.
ReplyDeleteআমিও জানি না কেন এই অদ্ভুত (সুন্দর) নাম।
Delete