একটা গোটা দিন। খুঁতহীন।
কাকভোর। অ্যালার্মের বদলে মাথার চুলে মায়ের নরম হাত। “ওঠো সোনামা, সকাল হয়ে গেছে
তো।” মাকে
তো মাথায় চাঁটি মেরে থামানোর উপায় নেই, চাইও না। উঠলেই বরং অপেক্ষা করছে ধোঁয়াওঠা
চায়ের আমার প্রিয় কাপ। মা চায়ের বদলে রাতভর-ভেজানো-মেথির জলের সিস্টেম চালু
করতে চেয়েছিলেন, অঙ্কুরেই
সে ষড়যন্ত্রের বীজ উপড়ে ফেলেছি। আপাতত চা-ই চলছে। চলবেও।
সাতসকাল। দেখলে কে বলবে। রাস্তায় গিজগিজ করছে লোক আর লোকেদের গাড়ি। সিগন্যালে দাঁড়িয়ে ভাবছি, বেরোবার সময় আরও আধঘণ্টা এগোলে কী রাস্তা ফাঁকা পাওয়া যাবে? অবশেষে? বারবার ঘড়ি দেখছি, আজ নির্ঘাত হতভাগা TG আগে এসে পড়বে। খাঁ খাঁ অফিসে প্রথম পা না দিতে পারলে আমার সারাদিন খারাপ যায়। ভাবতে ভাবতেই সিগন্যাল সবুজ। হুররে।
সাড়ে নটা/দশটা। অফিসের প্রথম কাপ চা। কফিরুমে মিনিটখানেকের স্মল টক। একমিনিট বেড়ে দশ মিনিট হতে যাচ্ছিল, কাজ আছে বলে পালিয়ে এসেছি। অবান্তরের স্ট্যাটিসটিকসটা একটু চেক করা যাক। ইসস, কেউ দেখছেনা কেন। মন খারাপ করে দুবার রিফ্রেশ মারতেই নতুন কমেন্ট। ইয়েস! দেখি দেখি কে লিখেছে! কী লিখেছে! কী মজা কী মজা।
ভরদুপুর। বুকে ফাইলের তাড়া জাপটে প্রায় নাচতে নাচতে বসের ঘর থেকে বেরোচ্ছি। একটা ক্যালকুলেশন নিয়ে ভয়ানক টেনশনে ছিলাম। বেরিয়েছে আমার দোষ নয়। কার দোষ কে জানে। আমার যে নয় সেটাই যথেষ্ট। ফুর্তিতে বেশ খিদে খিদে পেয়ে যায় আমার। ব্যাগ খুলে টিফিনবাক্স বার করতে গিয়ে অবশ্য শক। তিনখানা বাক্স। একটায় চিঁড়ের পোলাও, আরেকটায় আপেল, আরেকটায় শশা। “হ্যালো মা, তোমাকে কতবার বলেছি এতগুলো টিফিন না দিতে?” ওপারে মা নিরুত্তাপ। “সেকি তিনটেই পড়ে আছে এখনো? আমি তো এদিকে কতকিছু খেয়ে ফেললাম।” “আচ্ছা আচ্ছা আমি রাখছি, কাজ আছে।” ফোন কেটে আমি অবান্তরের স্ট্যাটিসটিকসে আরেকবার উঁকি মারি। ইসস কেউ দেখছে না কেন।
সন্ধ্যে হয় হয়। আবার রাস্তা। আবার গাড়ির স্রোত। আবার সিগন্যাল লাল। আচমকা ভীষণ দুঃখ হয়ে যায়। কতদিন আর চলবে এভাবে, কাটা ঘুড়ির মতো ভেসে ভেসে? এবারে এসে থেকে মা একবারও বিয়ের কথা তোলেননি। হাল ছেড়ে দিয়েছেন শেষপর্যন্ত। মা-ও। ভাবা যায়?
সন্ধ্যে গড়িয়ে রাত। বাড়ি ফিরেছি অনেকক্ষণ। রাস্তার মনখারাপটা বাড়ির কাছাকাছি আসতে না আসতেই লম্বা দিয়েছে যেই না মনে পড়েছে মা দরজা খুলবেন। একবারের জায়গায় পরপর পাঁচবার বেল টিপি। মায়ের “আসছিইই” শুনে বন্ধ দরজার ওপর টকাটক তবলা বাজাই। যতক্ষণ না মা দরজা খোলেন। তারপর মা মেয়েতে বসে শুকনো লঙ্কা, কালোজিরে দিয়ে গরম গরম মুড়িভাজা দিয়ে চা খেতে খেতে পরনিন্দা। মামাবাড়ির লেটেস্ট ঝগড়াঝাঁটির খোঁজখবর। বাবা খবর দিয়েছেন রিষড়া মিউনিসিপ্যালিটি থেকে নাকি অ্যানাউন্স করে গেছে দাসপাড়ার পাইপ ফেটে গেছে, কাল থেকে তিনদিন কলে জল আসবেনা। বাড়িতে সেই নিয়ে দক্ষযজ্ঞ চলছে। গামলা বালতি হাঁড়ি কলসি গেলাস বাটি হাতের কাছে যা পাচ্ছে ভরে ভরে জল রাখছে সবাই। বলতে বলতে মা এমন একটা মুখ করেন যেন এই দুর্যোগের শিকার হওয়া এড়িয়ে গিয়ে তিনি মস্ত অপরাধ করে ফেলেছেন।
এখন রাত ঘন হয়ে এসেছে। নিঃশব্দ এই পাড়াটায় এইসময়টাতেই দুএকটা পাখির আবছা ডাক শোনা যায়। কম্পাউন্ডের পেছনের কবরখানার বিরাট বিরাট গাছে বাসা বেঁধে থাকে রহস্যময় যে পাখিগুলো। প্রহরে প্রহরে উঠে ডানা ঝাপটায়। কিছু দেখে ভয় পায় নাকি কে জানে। ডানা ঝাপটে, ছানা পাখিদের এমনি এমনিই একটু বকেঝকে আরও একটু কাছে টেনে নিয়ে ফের ঘুমিয়ে পড়ে। আমাদের খাওয়াদাওয়া সব সারা। দাঁত মাজা, ওষুধ খাওয়াও। মা বসার ঘরে বুকের ওপর আগাথা ক্রিস্টি খুলে শুয়েছেন। একটু পরেই তাঁর চোখ বুজে আসবে। আমি এঘরে অবান্তর নিয়ে নাড়াচাড়া করছি। বড় আলো নিভিয়ে টেবিলল্যাম্পটা জ্বালিয়েছি। গোল হলুদ আলো ঘরের মেঝেতে দেয়ালে আলোছায়ার বেশ একটা ইন্টারেস্টিং নকশা ফেলেছে। বাইরে আকাশে জ্বলজ্বলে চাঁদের ওপর হালকা সাদা মেঘের ওড়াউড়ি। ভাবগম্ভীর পরিবেশ। সাহিত্যসৃষ্টির আইডিয়াল পরিস্থিতি। কিন্তু আমি আধলাইন লিখছি আর লেখা থামিয়ে সিলিং-এর দিকে তাকিয়ে ভাবছি আজকের পেজভিউস কালকের পেজভিউস ছাড়াবে কিনা। ভাবাটা অকারণ যদিও কারণ ছাড়ালেও আমি এই পোস্টটা লিখব, না ছাড়ালেও লিখব। তবু যে কেন ভাবছি ভগবানই জানেন।
সাতসকাল। দেখলে কে বলবে। রাস্তায় গিজগিজ করছে লোক আর লোকেদের গাড়ি। সিগন্যালে দাঁড়িয়ে ভাবছি, বেরোবার সময় আরও আধঘণ্টা এগোলে কী রাস্তা ফাঁকা পাওয়া যাবে? অবশেষে? বারবার ঘড়ি দেখছি, আজ নির্ঘাত হতভাগা TG আগে এসে পড়বে। খাঁ খাঁ অফিসে প্রথম পা না দিতে পারলে আমার সারাদিন খারাপ যায়। ভাবতে ভাবতেই সিগন্যাল সবুজ। হুররে।
সাড়ে নটা/দশটা। অফিসের প্রথম কাপ চা। কফিরুমে মিনিটখানেকের স্মল টক। একমিনিট বেড়ে দশ মিনিট হতে যাচ্ছিল, কাজ আছে বলে পালিয়ে এসেছি। অবান্তরের স্ট্যাটিসটিকসটা একটু চেক করা যাক। ইসস, কেউ দেখছেনা কেন। মন খারাপ করে দুবার রিফ্রেশ মারতেই নতুন কমেন্ট। ইয়েস! দেখি দেখি কে লিখেছে! কী লিখেছে! কী মজা কী মজা।
ভরদুপুর। বুকে ফাইলের তাড়া জাপটে প্রায় নাচতে নাচতে বসের ঘর থেকে বেরোচ্ছি। একটা ক্যালকুলেশন নিয়ে ভয়ানক টেনশনে ছিলাম। বেরিয়েছে আমার দোষ নয়। কার দোষ কে জানে। আমার যে নয় সেটাই যথেষ্ট। ফুর্তিতে বেশ খিদে খিদে পেয়ে যায় আমার। ব্যাগ খুলে টিফিনবাক্স বার করতে গিয়ে অবশ্য শক। তিনখানা বাক্স। একটায় চিঁড়ের পোলাও, আরেকটায় আপেল, আরেকটায় শশা। “হ্যালো মা, তোমাকে কতবার বলেছি এতগুলো টিফিন না দিতে?” ওপারে মা নিরুত্তাপ। “সেকি তিনটেই পড়ে আছে এখনো? আমি তো এদিকে কতকিছু খেয়ে ফেললাম।” “আচ্ছা আচ্ছা আমি রাখছি, কাজ আছে।” ফোন কেটে আমি অবান্তরের স্ট্যাটিসটিকসে আরেকবার উঁকি মারি। ইসস কেউ দেখছে না কেন।
সন্ধ্যে হয় হয়। আবার রাস্তা। আবার গাড়ির স্রোত। আবার সিগন্যাল লাল। আচমকা ভীষণ দুঃখ হয়ে যায়। কতদিন আর চলবে এভাবে, কাটা ঘুড়ির মতো ভেসে ভেসে? এবারে এসে থেকে মা একবারও বিয়ের কথা তোলেননি। হাল ছেড়ে দিয়েছেন শেষপর্যন্ত। মা-ও। ভাবা যায়?
সন্ধ্যে গড়িয়ে রাত। বাড়ি ফিরেছি অনেকক্ষণ। রাস্তার মনখারাপটা বাড়ির কাছাকাছি আসতে না আসতেই লম্বা দিয়েছে যেই না মনে পড়েছে মা দরজা খুলবেন। একবারের জায়গায় পরপর পাঁচবার বেল টিপি। মায়ের “আসছিইই” শুনে বন্ধ দরজার ওপর টকাটক তবলা বাজাই। যতক্ষণ না মা দরজা খোলেন। তারপর মা মেয়েতে বসে শুকনো লঙ্কা, কালোজিরে দিয়ে গরম গরম মুড়িভাজা দিয়ে চা খেতে খেতে পরনিন্দা। মামাবাড়ির লেটেস্ট ঝগড়াঝাঁটির খোঁজখবর। বাবা খবর দিয়েছেন রিষড়া মিউনিসিপ্যালিটি থেকে নাকি অ্যানাউন্স করে গেছে দাসপাড়ার পাইপ ফেটে গেছে, কাল থেকে তিনদিন কলে জল আসবেনা। বাড়িতে সেই নিয়ে দক্ষযজ্ঞ চলছে। গামলা বালতি হাঁড়ি কলসি গেলাস বাটি হাতের কাছে যা পাচ্ছে ভরে ভরে জল রাখছে সবাই। বলতে বলতে মা এমন একটা মুখ করেন যেন এই দুর্যোগের শিকার হওয়া এড়িয়ে গিয়ে তিনি মস্ত অপরাধ করে ফেলেছেন।
এখন রাত ঘন হয়ে এসেছে। নিঃশব্দ এই পাড়াটায় এইসময়টাতেই দুএকটা পাখির আবছা ডাক শোনা যায়। কম্পাউন্ডের পেছনের কবরখানার বিরাট বিরাট গাছে বাসা বেঁধে থাকে রহস্যময় যে পাখিগুলো। প্রহরে প্রহরে উঠে ডানা ঝাপটায়। কিছু দেখে ভয় পায় নাকি কে জানে। ডানা ঝাপটে, ছানা পাখিদের এমনি এমনিই একটু বকেঝকে আরও একটু কাছে টেনে নিয়ে ফের ঘুমিয়ে পড়ে। আমাদের খাওয়াদাওয়া সব সারা। দাঁত মাজা, ওষুধ খাওয়াও। মা বসার ঘরে বুকের ওপর আগাথা ক্রিস্টি খুলে শুয়েছেন। একটু পরেই তাঁর চোখ বুজে আসবে। আমি এঘরে অবান্তর নিয়ে নাড়াচাড়া করছি। বড় আলো নিভিয়ে টেবিলল্যাম্পটা জ্বালিয়েছি। গোল হলুদ আলো ঘরের মেঝেতে দেয়ালে আলোছায়ার বেশ একটা ইন্টারেস্টিং নকশা ফেলেছে। বাইরে আকাশে জ্বলজ্বলে চাঁদের ওপর হালকা সাদা মেঘের ওড়াউড়ি। ভাবগম্ভীর পরিবেশ। সাহিত্যসৃষ্টির আইডিয়াল পরিস্থিতি। কিন্তু আমি আধলাইন লিখছি আর লেখা থামিয়ে সিলিং-এর দিকে তাকিয়ে ভাবছি আজকের পেজভিউস কালকের পেজভিউস ছাড়াবে কিনা। ভাবাটা অকারণ যদিও কারণ ছাড়ালেও আমি এই পোস্টটা লিখব, না ছাড়ালেও লিখব। তবু যে কেন ভাবছি ভগবানই জানেন।
ওরে বাবা, হাই
উঠছে মাইলখানেক লম্বা লম্বা। আজকের মতো দোকান বন্ধ করা যাক। যাই দেখি মা সোফাতেই
ঘুমিয়ে পড়লেন কিনা। তাহলে তো আবার ধাক্কাধাক্কি করে তুলতে হবে। ভালোই হবে, আমার সকালের
ঘুম ভাঙানোটার প্রতিশোধ নেওয়া হয়ে যাবে।
ছবি গুগল ইমেজেস থেকে
আজকের পেজ-ভিউ অনেক বেশি হোক... কারণ আজকের লেখাটা আমার গতকালের থেকে অনেক বেশি ভালো লাগলো... :D
ReplyDeleteএমা, কালকেরটা ভালো লাগেনি?
Deleteইয়ার্কি করছি সুনন্দ। আপনার শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ।
আহা! ভালো লাগবে না মেন? আজকেরটা পুরো নিজের কথা তো, তাই বেশি ভালো লাগলো... :)
Delete*কেন
Deletekhub valo laglo
Delete"খাঁ খাঁ অফিসে প্রথম পা না দিতে পারলে আমার সারাদিন খারাপ যায়।" বলেন কি! আমার তো কোথাও গেলেই ভাট বকবার, পিছনে লাগবার অথবা বেড়াতে যাবার প্ল্যান করবার পাবলিক চাই, যেখানে থাকে না সেখানে আমি যাইও না! অবিশ্যি খালি আপিসে কোনো বেআইনি কাজ, যেমন কমিক্স পড়া, গলা সাধা অথবা ডিস্কো-ডান্স প্র্যাকটিস ইত্যাদি করতে যান কিনা তা আমি জানি না...
ReplyDeleteনাঃ ডিস্কো নাচার সাধ আর এজন্মে পূর্ণ হলনা অমিত। আমার আবার পাবলিকের কাছাকাছি গেলে গায়ে একধরণের অ্যালার্জি বেরোয়। তাই আমি নেহাত দায়ে না পড়লে তাদের এড়িয়ে চলি।
DeleteAr bolo na...ajke amar Eastern Time e work hour tai sotyi praye kha-kha office e eshechi. Bhabchi sobar desk er boi-kagoj gulo ghete rekhe dii..kichu ekta shoytani na korte parle kemon kemon lage jeno :P Ekhuni meeting e boshte hobe ek gada Ukraine, Germany ar Canada'r public er sange. Tobe ha, amaro ei Amit er moto bhaat bokbar ar pechhone lagbar public na thakle boro koshto hoy...2-4 piece eshe geche amar agei, ekhono koyekta ashche, segulo ke jhamela korbo ekhon...khyak khyak khyak!
ReplyDeleteসর্বনাশ, তুমি তো ভারি দুষ্টু মেয়ে দেখছি রিয়া। তবে তোমার লোকের টেবিলপত্র ঘেঁটে রাখার আইডিয়াটা দুর্দান্ত। এতদিন আমার মাথায় আসেনি কেন সেটাই ভাবছি।
DeleteK. tumi chaliye jao. stats jatey shnai shnai kore uthe seta aamra dekhchi :))
ReplyDeleteতোমাদের ভরসাতেই তো বাঁচছি S.
Deleteবাহ! খুব ভাল লাগলো আপনার গোটা দিনের রুটিন জেনে| ভোরবেলা সবার আগে অফিস যেতে আমারও খুব ভাল লাগত এক সময়ে, কিন্তু এই পি এইচ ডি করতে গিয়ে সব ভাল অভ্যাসগুলোই যাচ্ছে এক এক করে| এখানে বৃষ্টি হচ্ছে প্রায় রোজই, আপনাদের "শুকনো লঙ্কা, কালোজিরে দিয়ে গরম গরম মুড়িভাজা দিয়ে চা খেতে খেতে পরনিন্দা" শুনে হিংসে না করে পারলামনা| চালিয়ে যান, পেজভিউস এমনি বাড়বে, আপনাকে ও নিয়ে চিন্তা করতে হবেনা|
ReplyDeleteবলছেন? যাক অনেকটা নিশ্চিন্ত বোধ করছি।
Deletemil mil.... amar o pochondo oi fnaka office e pouchono... abosso lojjar khatire kaj kora bolte parlam na.... :D
ReplyDeleteবাঃ মিল দেখলেও ভালোলাগে। বল গোবেচারা?
Deletearre K...gota diner goppe ratrer khabar er talika ta ditey bemalum bhule gele.
ReplyDeleteedike aamra khunje berachhi kothay gelo shei "maa paat pere khawachen, macher jol, daal bhat etc etc." ....kothay tar bornona....miss kore gelam naki.
abar post ta pore dekhlam.
nah! aaj dekhchi shudhu muri's goppo diye chere
diyechey. e boro abichar. gabbar er bhashay "bahut na-insafi"
আরে কী করব, এমন ঘুম পেয়ে গেল যে না-ইনসাফি করা ছাড়া উপায় থাকল না। কালকে অবশ্য বলার মতো কিছু মেনু ছিলনা। এই গরম গরম ফুলকো রুটির সাথে একটু আলু পটলের মশলাদার তরকারি আর মাখা মাখা ডিমের ঝোল। ফ্রিজে একটু সেমাইয়ের পায়েসের তলানি পড়ে ছিল, আমি মাকে ভাগ দিতে চাইলাম কিন্তু মা কিছুতেই নিলেন না। কাজেই আমিই সেটা চেটেপুটে শেষ করে দিলাম। বাধ্য হয়ে।
Deleteeto daroon khabar....bolar moto na maney????
Deletealu potol er potol pachho kotha theke? amerikay tow shei indian store er chimsano potol noyto frozen potol. dutoi emon je khete boshle chokher jol goriye pate pore.
tobe semai er bornona shune bujlam je ei khetre choker jol ta pipilika'r porechilo :)))
bah, darun din katchhe then bolo? :-). kakimar methi bhijiye khawar idea ta sune nostalgic hoye porlam seriously. jano, ami jokhon college e portam, takhon amay ma bhorbelay ghum theke othar por ki ki khawato? - methi bhejano jol, then kacha neem pata, kacha holud baata, tarpor tulsi pata r modhu! gobhir otyachar kina bolo? :)
ReplyDeleteহাহাহাহাহাহা, আত্রেয়ী। একটুও হিংসে করছিনা তোমাকে। বেচারা তুমি আর বেচারা কাকিমা। তুমি নিশ্চয় সোনামুখ করে খেতে না, রীতিমত স্ট্রাগল করতে আর কাকিমাকেও সেই সাথে করতে হত।
DeleteKHUB VALO LAGECHE TOMAR LEKHATA.
ReplyDeleteওহ কুহেলি জ্যোতি, ধন্যবাদ ধন্যবাদ। ভালো লাগলেই ভালো।
Delete