অবশেষে
চারদিকে বসন্ত এসে গেছে। লেপকম্বলের পাট বেশ ক’দিন হল চুকেছে, সোয়েটারগুলোও তুলছিতুলব করে শেষপর্যন্ত তুলে দিলাম, গতকাল পার্ক থেকে ফিরে তো খুব আস্তে করে ফ্যানও চালাতে হয়েছিল। সবজির ভ্যানে পেঁয়াজকলিরা দ্রুত শুকিয়ে আসছে, সে জায়গায় একটাদুটো করে পটল উঁকিঝুঁকি মারছে, কিন্তু আম্বানি কিংবা মালিয়া না হলে তাদের গায়ে হাত দিতে যাওয়া আর ভুল করে আগুন ছুঁয়ে দেওয়া একই ব্যাপার। আমাদের রিষড়ার বাড়ির আমগাছে একটা কোকিল আসে, মা’কে ফোন করলেই আজকাল তার ত্রাহি চিৎকার শুনতে পাই। কবিরা যে কেন কোকিলের ডাক নিয়ে অত ভালোভালো শব্দ খরচ করেছেন কে জানে, সারাদিন কানের কাছে ওই সাইরেন শুনতে হলে প্রেমের ভাব জাগার বদলে মাথায় রীতিমত খুন চেপে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়।
আমার তো ফোনের এপার থেকেই মাথাগরম হয়ে যায়। মা’কে পরামর্শ দিই, “ছাদে উঠে লগি দিয়ে খুঁচিয়ে ব্যাটাকে তাড়িয়ে দিলেই তো পারো। যেচে এ যন্ত্রণা সওয়ার কোনও মানে আছে?” মায়ের দেখি তাপউত্তাপ নেই। বলেন, “আহা ও বেচারা তো মোটে দু’মাস চেঁচাবে, আর আমরা যে বারোমাস চেঁচিয়ে ওর মাথাব্যথা করে দিই সে বেলা?”
সেটাও ঠিক অবশ্য। মানুষের চিৎকারের সঙ্গে পাল্লা দেওয়া কোনও কোকিলের ঠাকুরদার কর্ম নয়। এই যেমন এই মুহূর্তে আমাদের পাড়াটা দিব্যি শান্ত আছে, পার্কের দিক থেকে গোটাকয়েক কাকশালিখের কিচিরমিচির ছাড়া আর কোথাও টুঁ শব্দটি শোনা যাচ্ছে না। কিন্তু আর ঘণ্টাখানেকের মধ্যে এরকমটি থাকবে না। লাফিংক্লাবের রক্তজমানো হাসি আর আশেপাশের বাড়ি থেকে সরুমোটা গলায়, “ওরেএএএ পাম্পটা চালা রেএএএ” হুংকারে কান পাতা দায় হবে।
যাই হোক, যে কথাটা আপনাদের বলব বলে আজকে পোস্ট লিখতে বসেছি, তার সঙ্গে ওপরের প্যারাগ্রাফগুলোর কোনও সম্পর্ক নেই। ভেবেছিলাম থাকবে। ভেবেছিলাম বসন্ত, কোকিল, প্রেম এইসব বলেটলে জমি তৈরি করে নিলে, খবরটা আস্তে করে গড়িয়ে দেওয়া সহজ হবে।
কিন্তু দেখছি সেরকমটা হচ্ছে না। উল্টে কথায় কথা বেড়ে লাফিংক্লাব, পটল, জলের পাম্প, এইসব চরম আনরোম্যান্টিক ব্যাপার পোস্টের ভেতর ঢুকে পড়ে আমার কাজটা আরও শক্ত করে দিচ্ছে। অগত্যা আমি গৌরচন্দ্রিকার রাস্তা পরিহার করে সোজা কথাটা সোজা ভাবেই বলে দিচ্ছি।
আমি বিয়ে করছি।
বিশ্বাস হচ্ছে না তো? আমার মায়েরও হয়নি। মাসতিনেক আগে টুনার বিয়ের ডেট পাকা হওয়ার খবরটা দেওয়ার সময় মা যখন “জেঠি জিজ্ঞাসা করছিল, সোনা কিছু বলছেটলছে নাকি অর্চনা, কবে বিয়ে করবেটরবে...” বলে প্যাসিভঅ্যাগ্রেসিভ নীরবতায় আমাকে দগ্ধ করতে লাগলেন, তখন আমি খুব ক্যাজুয়ালি বললাম, “সে করলেই হয় একটা বিয়ে। হাতিঘোড়া ব্যাপার তো কিছু নয়। অস্কারনোবেল পাওয়াও নয়, টেস্টে সেঞ্চুরি করাও নয়।”
মায়ের সেই মুহূর্তের মুখটা না দেখতে পাওয়ার আফসোস আমার সারাজীবন থাকবে।
খবরটা পেয়ে বান্টি জানতে চাইল আমি কীরকম “মেহসুস” করছি। সত্যি বলছি, বিয়ে করে চারটে হাত পা গজাবে কি না, এখন যেমন যেভাবে চলছে আমার জীবন, মে মাসের পরে তার থেকে ভয়ানক আলাদা রকম ভাবে চলবে কি না, সেসব নিয়ে আমার ধারণা খুব একটা স্পষ্ট নয়। মাথার ভেতর একটা চাপা অস্বস্তি যে ঘাঁটি গেড়ে বসে নেই তা নয়, কিন্তু বান্টি ঠিকই বলেছে, সেটুকু না থাকাই অস্বাভাবিক। হাজার হোক জীবনের প্রথম বিয়ে বলে কথা।
বরং যাঁদের প্রতিক্রিয়া দেখে আমি সত্যি ঘাবড়ে গেছি তাঁদের গল্প করা যাক। অর্থাৎ কি না আমার পিতামাতার গল্প। আমি কোথায় ভেবেছিলাম, এতদিন ধরে পাড়াপড়শি আত্মীয়স্বজনের মোকাবিলা করে করে তাঁরা শক্তপোক্ত হয়ে উঠেছেন, ‘মেয়ের বিয়ে’ গোছের বস্তাপচা বুর্জোয়া ধ্যানধারণা থেকে তাঁরা নির্ঘাত মুক্ত।
কী ভুলই না ভেবেছিলাম।
বাবামাকে এত উত্তেজিত আমি শেষ কবে দেখেছি মনে নেই। হঠাৎ যেন তাঁদের জীবন থেকে দশ দশ করে কুড়ি বছর কমে গেছে। এই শুনছি রংওয়ালাকে খবর পাঠিয়ে বাড়ি রং করাচ্ছেন, এই দুজনে মিলে যুক্তি করে হারিয়ে-যাওয়া-আত্মীয় আর মুখদেখাদেখি-বন্ধ-হওয়া প্রতিবেশীর লিস্ট বানাচ্ছেন, এই দৌড়ে কার্ড বানাতে দিতে যাচ্ছেন, এই চিকেনটিক্কা আর ফিশবলের টিম বানিয়ে একে অপরের সঙ্গে সারাসন্ধ্যে ধরে লড়ে যাচ্ছেন।
মায়ের লকারে এতদিন ধরে যেসব জঞ্জাল পড়েপড়ে পচছিল, সেগুলো কী করে এইবার আমার লকারে রেখে পচানো যায়, দুজনে মিলে বসেবসে সেই চক্রান্ত করছেন।
কেন এসব করছ জানতে চাইলে বললেন, তাঁদের জীবনের টু-ডু লিস্টে নাকি এই ভীষণ জরুরি আইটেমটা বাকি পড়ে ছিল। অলরেডি অনেক দেরি হয়ে গেছে। কাজেই আমি যেন এখন তাঁদের দায়িত্বপালনে বাগড়া না দিয়ে, নিজের চরকায় তেল দিই।
ঠাকুমাও সাইডলাইনে বসে ঘাস চিবোচ্ছেন না। এমনিতে প্রাণটুকু ছাড়া শরীরে আর বিশেষ কিছু বাকি নেই। সকালবেলা গৌতম নামের ফিজিওথেরাপিস্ট এসে মালিশটালিশ করে, টেনেটুনে, ঠেলেঠুলে কোনওমতে তিন সেকেন্ডের জন্য দাঁড় করিয়ে দিয়ে যান। মুখ থেকে কথাও ভালো করে বেরোয় না, চোখেচোখেই সব কাজ চলে। রান্নাঘরে মীরামাসি শুকনোলংকা ফোড়ন দিলে ঠাকুমা মুখ বিকৃত করেন, সেই দেখে কেউ একজন ছুটে গিয়ে এক্সস্ট ফ্যানটা চালিয়ে দেয়। সিলিং ফ্যানের দিকে চেয়ে ভুরু নাচালে সেই বুঝে ফ্যান বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেয়। কিন্তু যেই পাড়ার কেউ মাসিমাকে ভিজিট করতে আসে, ঠাকুমা নাকি সুস্থ মানুষের থেকেও জোরগলায় বলে ওঠেন, “সোনার তো বিয়া। শুনসো তো? আইসো কিন্তু।”
মায়ের মুখে হবু নাতজামাইয়ের বর্ণনা শুনে খুব খুশি হয়ে বলে ওঠেন, “অগো জামাইয়ের থেকে ভালো হইসে, বল অর্চনা?”
পোস্টটা শেষ করার আগে আরেকটা গল্প বলে নিই। এটা আমাদের বাড়ির কারও গল্প নয়। মায়ের চাকরিজীবনের প্রথম বড়বাবু, গৌরাঙ্গদার গল্প। গৌরাঙ্গদার বলা কত কথা যে আমাদের বাড়িতে প্রবাদে পরিণত হয়েছে, গুনে শেষ করা যাবে না। মা এখনও বলেন, দাদুদিদিমার পরেই জীবনের শিক্ষা তিনি সবথেকে বেশি পেয়েছেন গৌরাঙ্গদার কাছে। তিনিই বলেছিলেন, “অর্চনা, একটা কথা মনে রাখবা। আর যাই কর, রাগবা না। রাগসো কি হারসো।” আরও অনেক কথা বলতেন তিনি, যেগুলোর কিছু পলিটিক্যালি কারেক্ট। কিছু ইনকারেক্ট। কিন্তু সব কথাগুলোই ডাহা সত্য।
বিয়ে বিষয়েও গৌরাঙ্গদার একটা কথা বলার ছিল। সারাজীবনের অভিজ্ঞতায় তিনি নাকি দেখেছেন, বিয়ে করার ছ’মাস আগে থেকে ছ’মাস পর পর্যন্ত, বরবউয়ের মাথার ঠিক থাকে না। সেই সময় তারা যা বলে, যা করে, ফেসবুকে যেসব ছবি ছাপায়, অবান্তরে যেসব গল্প লেখে, সেসব দেখে তাদের বিচার করতে যাওয়া মানে বেচারাদের ওপর নেহাত অবিচার করা।
কাজেই আমি যদি এবার থেকে অবান্তর লিখতে বসে ক্ষণেক্ষণে শ্মশানের রচনাকে বিয়ের রচনায় নিয়ে ফেলি, তাহলে আমার ওপর রাগ করবেন না। নিজগুণে ক্ষমাঘেন্না করে নেবেন।
মনে রাখবেন, দোষ আমার নয়, দোষ সময়ের।
আরে দারুন খবর তো! অভিনন্দন! Congratulations! बधाई हो! আমার অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো। আহা আমি যদি থাকতে পারতাম! যাই হোক, নেমন্তন্নটা ছাড়ছিনা, যখন দেখা হবে তখন চিকেন, টিক্কা ফিস ফ্রাই সব আদায় করে ছাড়ব।
ReplyDeleteসম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক একটা কথা মনে পড়ল, দিল্লিতে যে থাকেন, ওখানকার লাড্ডু খেয়ে দেখেছেন?
মাল্টিলিংগুয়্যাল অভিনন্দনের জন্য থ্যাংক ইউ সুগত। নিশ্চয়, আপনাকে ফাঁকি দেওয়ার প্রশ্নই নেই।
Deleteদিল্লির লাড্ডুটা আমি না খেয়েই পস্তাব ঠিক করেছি।
অভিনন্দন ,দারুন খবর যে।
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ।
Deleteউফ্ফ্, এবার একটা বিয়ে সিরিজ হবে তাহলে। আর ক্যুইজ গুলোর মধ্যে একটা জামাই-ঠকানো ট্রেন্ড আসবে নাকি?
ReplyDeleteজামাই-রাজাকে (পোসেঞ্জিতের ছিন্মার ভাষায়) গপ্পো না শুনেই বলতে পারি "অগো জামাইয়ের থেকে ভালো হইসে" :)
প্রচ্চুর (প্রচুর নয়) অভিনন্দন রইল। একদম জমিয়ে আনন্দ করো।
অনেক ধন্যবাদ অনির্বাণ। শেয়ালকে ভাঙা বেড়া দেখাচ্ছ যে, ঠ্যালাটা কিন্তু তোমাদেরই সামলাতে হবে। জামাইঠকানো কুইজের আইডিয়া অবশ্য মন্দ দাওনি।
Deleteবলছিলাম যে জামাই-রাজাকে নিয়ে একখানা পোস্ট লিখলে তো মন্দ হয় না, কি বলো? :D
Deleteকিন্তু তার আগে এই জামাই-রাজা শব্দটাকে ঘাড়ধাক্কা দিতে হবে। শুনলেই আমার গোবিন্দা কিংবা অনিল কাপুরের চেহারাটা মনে পড়ে যাচ্ছে, আর আমি শিউরে শিউরে উঠছি।
Deleteহে হে, এই... এখন থেকে বাদ দিলাম, এবার একটা public demand-এ লিখে ফেলো :)
DeleteDarun khobor! jhuri jhuri obhinondon!! jomia bia korun...tobe Abantor lekha jeno bondho na hoy...seta kheyal thake jeno...
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ সৌমেশ। লেখা বন্ধ হওয়ার আশংকা নেই বলেই আমার ধারণা। তবে আপনার কথা নিশ্চয় মনে রাখব। অনেক ধন্যবাদ।
Deleteঅনেক অনেক অভিনন্দন । খুব মজা কর আর খুব ভাল থেকো ।
ReplyDeleteআর অবশ্যই আমরা প্রচুর ভালো ভালো post -এর অপেক্ষায় থাকবো ।
থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ ইচ্ছাডানা। পোস্ট তো লিখতেই হবে। আপনাদের সব গল্প সাতকাহন না করে বললে আমার রাতে ঘুমই হবে না।
DeleteCongratulations! Anonder khabor. Khub bhalo bie hok, aro bhalo bibahito jeebon hok.
ReplyDeleteশুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ রুচিরা।
Deleteউরিব্বাস, দারুণ খবর তো! ওয়েলকাম টু দ্য গ্যাং
ReplyDeleteশপিং এর শখ থাকলে বিয়ের চেয়ে ভালো অকেশন আর হয় না। যত খুশি কেনো, যা খুশি কেনো, কেউ বাগড়া দেবে না।
আন্তরিক অভিনন্দন। দিল্লিতেই থাকবেন, না অন্য কোথাও পাড়ি দেবেন? আর ডি-ডে টা কবে?
থ্যাংক ইউ দেবাশিস। দিল্লিতেই থাকছি। ডি ডে হচ্ছে গিয়ে ১১ই মে।
Deletehaha :)))) last line ta apurbo :-) ki thik holo sesh porjonto??chicken tikka na fish ball??? ar hya...abhinandan :-))
ReplyDeleteধন্যবাদ ধন্যবাদ তিন্নি। কে জানে কী ঠিক হল। মা বাবা যতই লাফালাফি করুন না কেন, শেষ কথা বাবুন বলবে (ক্যাটারারের মালিক)।
DeleteAnek anek Abhinandan! :)
ReplyDeleteBiye'r kenakata hochhe jake bole 'iss mein emotion hai, drama hai, tragedy hai'... jomiye enjoy koro!
থ্যাংক ইউ টিনা। ট্র্যাজেডির কথা বলে ভয় পাইয়ে দিচ্ছ যে। তবে যাই হোক না কেন, ঘাবড়াব না, এইটা ঠিক করে ফেলেছি।
Deletena na... tragedy bolte oi sona'r daam er katha bolchilam r ki! :)
Deleteসেটা অবশ্য ট্র্যাজেডিই, ঠিকই বলেছ টিনা। এব্যাপারে আমার মত হচ্ছে, চাইলেই এই ট্র্যাজেডিটা বাদ দেওয়া যায়, কিন্তু বাবা মা কিছুতেই শুনবেন না। কাজেই।
Deleteeto sokkal sokkal daruun khobor sonale... amader dole shamiil howar jonyo shubhechha..
ReplyDeleteta eirom ek line e khobor dile ki hoy? koto proshno gij gij kore, kake biye korchho? kibhabe alaap? ki kore? kemon dekhte? aro koto ki.... segulo ke shonabe, aaa????
থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ সোহিনী।
Deleteকেমন দেখতে সেটা দেখাতে গেলে গৃহশান্তি যারপরনাই বিনষ্ট হওয়ার চান্স আছে, কাজেই সে রাস্তায় যাচ্ছি না। বাকিটা বলাই যায় বোধহয়। পাত্রের নাম অর্চিষ্মান। আলাপ হয়েছে, যথারীতি, বান্টির কল্যাণে। বছর তিনেক আগে, এক ঝলমলে ডিসেম্বরের দুপুরবেলায়, টাইমস্ স্কোয়্যারের ঠিক মধ্যিখানে। কিন্তু সে সব গল্প খেলিয়ে করার জন্য এখনও অনেএএএক সময় পড়ে আছে। এখন এইটুকুই থাক।
Kuntaladi, onek onek obhinandan ! Tobe patro ke niye ekta post chai, khub shiggiri ! Eta public demand !
Deleteথ্যাংক ইউ শ্রমণ।
Deleteবাহ্ দারুণ খবর তো...congrats
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ সংহিতা।
DeleteOnek onek Shubhechha janai... obosheshe amader dole samil hochho jene jarpornai khushi hochhi... :) :)
ReplyDeleteআরে গোবেচারা যে, কেমন চলছে? শুভেচ্ছার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
DeleteOnek subechche janai hobu kone k.tomar thakumar kotha porar somoy kolponai onar mukh ta vebe vebe khub hesechi.(uni jokhon bolen sonar to bia........)
ReplyDeleteশুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ কুহেলি।
DeleteCongratulations and Celebrations....Khub khub bhalo khobor ar notun hero (kimba hoyto purono :-)) ke abantor er patay obhinondon.
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ বং মম। আপনার শুভেচ্ছা পেয়ে খুব ভালো লাগল।
Deletehmnnnn ... kichudin dhorei 2 plate toast omlette er chobi porche dekhei amader aanch kora uchit chilo, something cooking :P
ReplyDelete.. ta darun khobor to, shombar sokkal sokkal jhinchak breaking news ekdom!
onek onek onek congratulations janai, 11 may to cholei elo prae, kichu kena kata korcho na shob mashima-r ghare transferred? aar amader snge patrer porichoy kobe hobe? shiggir shiggir chai ... ish khobor shune theke mone 1000 proshno aashche kintu hangla bolbe bole jigesh korchi na :\
হাহা পরমা, না না হ্যাংলা ভাবব কেন। কিন্তু সেরকম বলার মতোও কিছু নেই। কেনাকাটা কিছুই হয়নি। মা হাঁ করে বসে আছেন, কবে আমি কলকাতা যাব, তখন সব হবে। এখন মা জেঠির কাছ থেকে দোকানটোকানের রেকো নিয়েটিয়ে রাখছে আর কি।
Deleteশুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ পরমা।
aha...abantor e nutan hero'r probesh! anek anek shubhechha.
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ শম্পা।
Deleteরাপ্চিক খবর তো! কলকেতায় এলে বলবেন- শুধু মুখে ছেড়ে দিলে হবে না। খিদের ব্যাপারটা কায়দা করে আগেই জানিয়ে রেখেছি, অতএব পরিমাণ নিয়ে লজ্জাটাও করবো না।
ReplyDeleteইয়ার্কি বাদ- অসংখ্য অভিনন্দন! ক্যামেরাটা পরিচিত ফটোগ্রাফার বন্ধুকে মনে করে দিয়ে রাখবেন। রেগুলার আপডেট চাই, ছবিতে, লেখায়। :)
লজ্জা করলেই বরং লজ্জার সুনন্দ। তোমার শুভেচ্ছার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
Deletebtw, ebar tow tahole "nijo dhak agotta nijei" ta key update korte hochhe, ki bolo :)
ReplyDeletearre K, tomar bia'r khobor ta paiya hatat detective dompotti chief inspector Danny Lloyd and Judy Hill er katha mone poira gelo (Unlucky for Some by Jill McGown)
ReplyDeleteOmni moner maddhe ekta kuestion (prosno) jagtaze? Mr Abantor o blog lekhen naki? likhle pliss ektu link ta dio!
ইস্ দেখেছ, গোয়েন্দার সিলেবাস ক্রমশ বেড়েই চলেছে। কী হবে...
Deleteতোমার কোসচেনের উত্তর হচ্ছে, অর্চিষ্মান ব্লগ লেখার ধারপাশ দিয়ে যায় না, এ জীবনে যাবে বলে মনেও হয় না। কাজেই নো লিংক, সরি।
নিজ ঢাকটা এক্ষুনি আপডেট করছি না, মে মাসটা কাটুক, তাপ্পর। তবে মনে করিয়েছ, ভাগ্যিস।
অভিনন্দন!!!!!
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ পিয়াস।
DeleteObosheshe amar premer golper demand ta purno hobe mone hocche. Monche nayoker abirbhab ghoteche......ebar "nayika shongbad" thuri " "abantar shongbad" darun interesting hobe.Onek obhinondon roilo....hobu bor o koner jonne.
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ রণিতা। উঁহু, অবান্তরে নায়কের জায়গা আমি আর কাউকে ছাড়ছি না। নায়ক, ভিলেন, পার্শ্বচরিত্র, সব একাই দখল করে রাখব। শুভেচ্ছার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
DeleteObhinondon Kuntaladi..bohu-protikkhito khoborta "obosheshe" pelam..r jonotar daabi mene golpo ta ebar shuniyei dao, anekdin theke shunbo bole bose achi :)
ReplyDeleteAr amader moto nogonyoder ki akebarei obantor-er dole fele dile? nemontonno koi? :P
আরে থ্যাংক ইউ স্বাগতা। সেকি, তোমরা না এলে বিয়ে জমবে কী করে? তুমি সামারে আসবে কিনা শিগগিরি জানাও।
Deletedekhechho kando! nijeke niye eto byasto chhilam je ei durdanto khobor-ta kheyal-i korini!!! praan khuley obhinondon roilo. 11-i may to? card-ta pelei plane-er ticket katchhi ;)
ReplyDeleteহাহা, থ্যাংক ইউ সোমনাথ। অন্যকে নিয়ে ব্যস্ত থাকার থেকে নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকা কোটিগুণ ভালো, কাজেই দেরি ক্ষমা করে দেওয়া গেল। তোমার কার্ড রেডি হয়ে গেছে, টিকিট কাটো।
DeleteJioh pagla. Daroon khobor toh. Tobey shudhu thakuma jamai er goppo shunle hobe na. Amadero shonate hobe. Bas.
ReplyDeletep.s. Amio kintu Dillitei thaki. C R Parkey giye chicken tikka ar fish ball daabi korlam bole!
একদম বিম্ববতী, শনিরবি বিকেল দেখে চলে এস। টিক্কা, ফিশবল, ঘুগনি, ফুচকা, আলুকাবলি, মিহিদানা, লবঙ্গলতিকা, সব খাওয়াব।
Deleteআর আমরা কি বাদ যাবো? ভালো হবে না কিন্তু এই বলে দিলুম
ReplyDeleteবাদ কেন যাবেন, বালাই ষাট? এই স্ট্যান্ডিং ইনভিটেশন দেওয়া রইল, চলে আসবেন।
DeleteE ki re bhai!
ReplyDeleteDum kore biye kore fellei holo na ki? Din-ta ki, tithi nakshatra anujayi ki ki khawa uchit, segulo sabai tithi nakshatra mene khete parbe kina - ei sab baad bischar na kore, sabar samay habe kina khete jawar jatiyo ganotantrik mat-binimoy gulo na sere date tao bole dilen! Jah baba!
Jak ge Chicken Tikka ba Fish ball konotatei amader moto petukjanotar kono apotti nei - sudhu biyeta kore fellei holo. Aar haan, porimito lajja, bhalo chhobi, jamai-er bibaran e saber baire ja bolar - lekhar strike rate jodi kome onottho habe ei bole rakhlum.
হাহা কৌশিক, না সে ক্যাটারারের মালিক পাঁজি দেখেই মেনু ঠিক করেছেন। ওই দিনে সব অ্যালাউ করা আছে। লেখার স্ট্রাইক রেট বজায় রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করব আমি, যেটুকু না কমালেই নয়, সেটুকুই কমবে, প্রমিস।
Deleteআপনার কমেন্ট পড়ে খুব ভালো লাগল। থ্যাংক ইউ।
arre arre jonogon...K er opor emon chaap dichho keno.
Deletebechari ki biyer pniri te boshar ager muhurte doure doure abantor post likhbe naki!!! eto bahut na-insafi hoye jachhe.
na na K, tumi bhalo bhabe biye tiye, khawa dawa, sari tari, goyna toyna, topor papor etc kore esho....amader dheere shuste shob khobor dilei hobe :)
হাহা শম্পা, যাই হোক, তবু কেউ দুঃখ বুঝেছে। তবে এটা চাপ হিসেবে দেখছি না মোটেই। কারণ বিকল্পটা ভাবো, ঢাকঢোল পিটিয়ে বিয়ে করতে যাচ্ছি, অথচ কেউ পাত্তাই দিচ্ছে না, তাহলে আরও কত করুণ হত ব্যাপারটা?
DeleteWow Kuntala di. daruun khobor dile je! Congrats :D.
ReplyDeleteইয়ো আত্রেয়ী, থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ।
DeleteDurdanto byapar! Shotti kotha, ei shomoy barir lokjon heby khyapa khyapa shob byapar kore, shegulor adyopanto bornona choluk!
ReplyDeleteMany congratulations :)
করে কি না বল শকুন্তলা? তোমার শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
DeleteOnek, onek shubhechha roilo, Kuntala. aaro shundor hok jeebon. :)
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ সুজয়িতা। খুব ভালো লাগল তোমার শুভেচ্ছা পেয়ে।
DeleteA big Congrats to you Kuntala Di.tomar thui tomader agami jibon khub shuker hok.Ar biye niye aro post chaluk.
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ সুমন।
DeleteUff ekkebare osadharon news! Congratulations!! Ami Dilli giyechilam eibar, tomar post gulo bhalo kore pora hoyni bole bujhini tumi permanently Dilli tei acho, tahole besh dekha kora jeto. Nevermind, next time nischoi korbo.
ReplyDeleteAr biye ta r age pore ja shob ghotona ghotche ba ghotbe tar mojar mojar golpo porbar opekhyay roilam. Abantor er pathok der jonnyo o eita ekta celebration er occasion, to be a part of the journey you are embarking on!
রাকা, থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ। কেমন ঘুরলে দিল্লি? হ্যাঁ আগে জানলে দেখা করা যেত। এনিওয়ে পরের বার নিশ্চয় দেখা হবে।
Deleteমেনু?
ReplyDeleteএখনও ঠিক হয়নি গো।
Deleteচোরের মন... ঠিক বোঁচকার দিকে!! :D
DeleteKodin prochondo Basto chilam, ami India jacchi aj tomar blog pore khub khub Kushi holam....tomar agami jibon khub bhalo katuk .....tobe blog likhte bhulo na jeno....shotti kotha bolte ki tomar Lekhar ami birat admirer....you have a rare gift.... Ashakori agami dine tomar priyo manushtir shannidhye tomar lekha aro shundor hobe... Cause love makes everything more beautiful.ar ebar premer golpo chaiiiii chai.
ReplyDeleteআরে রণিতা থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ। শুভেচ্ছা আর প্রশংসা দুটোর জন্যই। অর্চিষ্মানও শুনলে খুব খুশি হবে যে তুমি বলেছ, ওর সান্নিধ্যে থাকলে আমি আরও ভালো লিখব। ও নিজেও সারাদিন আমাকে সেটাই কনভিন্স করানোর চেষ্টায় থাকে।
Deleteভারতের পক্ষ থেকে স্বাগতম্ জানিয়ে রাখলাম। খুব ভালো করে ছুটি কাটিয়ো।
অনেক সুন্দর
Deleteভালো লেগেছে আমার
ReplyDeleteধন্যবাদ।
Delete