ভালো ভাড়াটে
সেদিন একটা অদ্ভুত জায়গায় একটা অদ্ভুত মেসেজ পেলাম। আমাকে কেউ মেসেজ করে না। সেই সত্যিটাকে আমি স্পিন করেছি এই বলে যে আমিই আসলে সব মেসেজের নাগালের বাইরে। করে, মেসেজ চালাচালির যাবতীয় রুট থেকে নিজেকে সরিয়ে রেখেছি। শুধু একটি ছাড়া। যেটা আপাত প্রফেশনাল এবং আদ্যন্ত ইউজলেস। চাকরি আর পদমর্যাদা দিয়ে একে অপরের দাম মাপামাপি ছাড়া ওখানে কেউ কাউকে ঘাঁটায় না। অন্তত সে রকমটাই আশ্বাস ছিল আগের সপ্তাহ পর্যন্ত। অথচ আগের সপ্তাহে সেই নিরাপদ মাধ্যমে যখন একটি মেসেজ এসে আমাকে ঘাঁটালো, মেসেজ এবং প্রেরকের পরিচয়জনিত বিস্ময় ঘাঁটিত হওয়ার বিরক্তিকে কয়েকগুণে ছাপিয়ে গেল। প্রেরক আমার এক পুরোনো বাড়িওয়ালা। সি আর পার্কেরই। অন্য ব্লকের। বাজারে মাঝেসাঝে দেখাও হয়। বা উপক্রম হয়। দুজনের মধ্যে একমাত্র আমার চশমা (তাও হাস্যকর রকমের হাই পাওয়ারের) থাকা সত্ত্বেও দশবারের মধ্যে ন’বারই আমি আগে ওঁকে দেখে ফেলে গলি বদলাতে সক্ষম হই। একবার দাদুর বিজনেস কনগ্লোমারেটের চাউমিন শাখার সামনে ধরা পড়ে গিয়েছিলাম। চাউমিনের দোকানের সামনে অ্যালার্টনেস আগেও টাল খেয়েছে। ব্যাপারটা ইন্টারেস্টিং কারণ দাদুর বিবিধ সম্ভারের সবকিছুরই আমি ভোক্তা, চপ থ