Posts

Showing posts from January, 2014

ঠিক সময় ভুল সময়

সিনেমা ফ্লপ হলেই পরিচালক কিংবা স্টারদের বলতে শুনেছি, আসলে সিনেমাটা সময়ের অনেক আগে বানানো হয়েছে কিনা, তাই কনসেপ্টটা কেউ বুঝতেই পারেনি। পঞ্চাশ বছর বাদে যখন সবার বুদ্ধিবৃত্তি বেড়ে যেমনটি চাই তেমন হবে, সবাই আর্টের ভালোমন্দ নিজেরাই বিচার করতে শিখবে, বোকা রিভিউয়ারদের মুখে ঝাল খাবে না, তখন এই সিনেমাটা দেখে সবাই মাথা নাড়বে আর বলবে, কী অপচয়, কী অপচয়। মান্ধাতার আমলের হাবলুদের বেনাবনে এমন আর্টের মুক্তো কি ছড়াতে আছে? সিনেমার মতোই, ফ্লপ মানুষদেরও মনে হয়, 'আহা, আমাদের কেউ বুঝলো না।' বুঝলোই না যখন, মূল্যায়ন আর করবে কীভাবে। ভুল সময়ে জন্মেছি, এখন সারাজীবন ধরে দাও তার গুনাগার। অবশ্য সিনেমার সঙ্গে রক্তমাংসের মানুষের সব তো আর মেলে না, মেলা সম্ভবই না।  সিনেমা যেমন সব সময়েই সময়ের আগে বানানো হয়ে যায়, মানুষ মাঝে মাঝে ভুল করে ঠিক সময়ের পরেও জন্মে যায়।  জন্মাতাম আকবরের জমানায়, জহুরী জহর চিনে নবরত্নের সঙ্গে দশম রত্ন করে রাখতেন আমায় রাজসভায়। আমার প্রতিভার যোগ্য সমাদর হত। কিংবা লালদিঘির ধরে বসে ডিরোজিওর সঙ্গে ডিসকোর্স চালাতাম (এটা বান্টির ইচ্ছে।) সেসবের বদলে এখন কি না নটা - ছটা কিউবিকলে বসে কিবোর্

আমি কে? কুইজের ...

... উত্তর প্রকাশিত।

When I Was Your Age

by Shel Silverstein My uncle said, “How do you get to school?” I said, “By bus,” and my uncle smiled. “When I was your age,” my uncle said, “I walked it barefoot--seven miles.” My uncle said, “How much weight can you tote?” I said, “One bag of grain.” my uncle laughed. “When I was your age,” my uncle said, “I could drive a wagon--and lift a calf.” My uncle said, “How many fights have you had?” I said, “Two--and both times I got whipped.” “When I was your age,” my uncle said, “I fought every day--and was never licked.” My uncle said, “How old are you?” I said, “Nine and a half,” and then My uncle puffed out his chest and said, “When I was your age… I was ten.” ***** বসে বসে কীসের অপেক্ষা করছেন? হুড়হুড় করে  কুইজের  উত্তর পড়তে শুরু করেছে তো। তাও আবার ঠিক উত্তর। শিগগিরি নিজের উত্তর লিখে ফেলুন, না হলে পস্তাবেন।  

কুইজঃ আমি কে?

আমি একজন মহারথী বাঙালি। আপনাদের আমাকে চিনতে পারা উচিত , না হলে আমি ভীষণ দুঃখ পাব। আমাকে ঠিক ঠিক চিনে আমার নাম কমেন্টে লিখুন। কমেন্ট কুন্তলা মডারেট করবে চব্বিশ ঘণ্টার জন্য , যদিও চব্বিশ সেকেন্ডেই আপনাদের কাজ হয়ে যাবে আমি নিশ্চিত। আপনারা আমাকে ঠিক ঠিক চিনলেন কি না সেটা বোঝা যাবে ভারতে বুধবার সকাল সাড়ে নটায়, ইস্ট কোস্টে মঙ্গলবার রাত এগারোটায়। অল দ্য বেস্ট। ***** ১। ইছামতীর তীরে জন্ম। সুবর্ণরেখার তীরে মৃত্যু। মাঝখানের জীবনে শিক্ষক থেকে সেক্রেটারি থেকে এস্টেট ম্যানেজার। দারিদ্র্য দেখেছি, সে দারিদ্র্য ছবির মতো লেখার পাতায় ফুটিয়ে তুলেছি। আর হেঁটেছি অনেক। আমার লেখা বিখ্যাততম গল্পের নায়কও আসলে সেই চলা। ২। চার বছর বয়সে ক্যামেরার সামনে নেমেছিলাম, প্রথম হিরো হয়েছি চব্বিশ হওয়ার আগে, এখন চুয়ান্ন হতে চলল, তবু চুটিয়ে ব্যাট করে যাচ্ছি। আমার বাবা হিরো ছিলেন, আমি সুপারহিরো হয়েছি। লোকে আমাকে মহানায়ক বলল কি না তাতে আমার কিস্যু এসে যায় না, সময় প্রমাণ করে দেবে আমার মতো নায়ক টলিউড কমই পেয়েছে। ৩। আমার জন্মস্থান জোড়াসাঁকোর বিখ্যাত পরিবার। আমি লিখেছি যত, আমাকে নিয়ে লেখা হয়েছে তার থেকে বেশ

বই-অবান্তর সম্পর্কে কয়েকটি তথ্য

Image
বইমেলা শুরু হচ্ছে ঊনত্রিশ তারিখ। অবশ্য ফিতে কাটা হবে আঠাশ তারিখই, কিন্তু মেলা বসবে ঊনত্রিশে জানুয়ারি থেকে নয়ই ফেব্রুয়ারি। অবান্তর বই কোথায় পাওয়া যাবে সে বিষয়ে আপনারা কেউ কেউ জানতে চেয়েছিলেন। সৃষ্টিসুখের স্টল নম্বর হবে ৪৬৫, যেটার অবস্থান হবে লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়নের পাশে। সেখানে অবান্তর পাওয়া যাবে। অনলাইন অবান্তর পাওয়া যাবে বইপত্র ডট কম (http://boipotro.com/) এবং আমাজনেও, তবে নির্দিষ্ট ইউ আর এল দেওয়ার সময় এখনও আসেনি। ডাকযোগে যদি বই পেতে চান, আর যদি আরও কোনও প্রশ্ন থেকে থাকে, বেস্ট হবে রোহণকে ই-মেল করলে। রোহণের ই-মেল আইডি হল rohonkuddus@gmail.com

আত্মবিশ্বাস, অকল্যান্ড অ্যান্ড অল দ্যাট ক্র্যাপ

Image
ঢোকার আগেই ঝটকা। বাংলার স্বাদ বাংলার রুটি? বাঙালি রুটি অবশ্য অবাঙালি তন্দুরি, নান কিংবা রুমালির থেকে এককোটিগুণ ভালো খেতে, তা বলে এতটা? তারপর বুঝলাম ওটা রুটি নয়, রুচি। বাংলার স্বাদ, বাংলার রুচি। অ্যান্টিক্লাইম্যাক্স আর কাকে বলে। গত ছ’মাসে আমাদের যতগুলো সেলিব্রেশন বাদ পড়ে গেছে, এখন গুনে গুনে সেগুলো উশুল হচ্ছে। প্রতি সপ্তাহান্তেই বাইরে খাওয়া। তাতে অবশ্য খারাপ লাগার কিছু নেই। লোকে রাঁধছে, আমি খাচ্ছি, খারাপ লাগবেই বা কেন? সেদিন গিয়েছিলাম বাংলা খাবার খেতে। পাশের পাড়া অলকানন্দার সিটি অফ জয় নামের রেস্টোর‍্যান্টে। এ তল্লাটে সিটি অফ জয় নামে শাড়ির দোকান আছে, রোলের দোকান আছে, টেলরিং, ড্রাই ক্লিনিং, মুদির দোকানও খুলেছে দেখলাম সেদিন একটা। নামের কল্পনাশক্তির দৈন্য এঁরা পুষিয়েছেন রান্না দিয়ে। আগেও খেয়েছি একবার। তখন থেকেই আরেকবার আসার ইচ্ছে ছিল মনে।    সিটি অফ জয়ের সজ্জাটি বেশ। ছাদ থেকে ঝুলছে ছোট ছোট লণ্ঠন, তার গায়ের বাহারি কল্কার ফুটো দিয়ে আলো ছিটকোচ্ছে চারদিকে। দেওয়ালে সত্যজিৎ রায়, দক্ষিণেশ্বরের মন্দির, মোটরবাইকের ওপর উত্তম-সুচিত্রা। চার কিংবা ছ’জনের বসার টেবিল। কলকাতায়

সাপ্তাহিকী

Image
জন লেননের চুল ছাঁটা হচ্ছে।  উৎস টিফিন যখন শিল্প। পৃথিবীর সবথেকে ফোটোজেনিক ফোটোগ্রাফড জায়গাগুলো। না-মানুষ যখন বন্ধু। Did you have the most chaotic, most beautiful and most memorable childhood? এ আর্টে আমার দক্ষতা সীমিত। ঝড়ের পিছু নিয়ে। ছবির আড়ালের সত্যি। অ্যাডভেঞ্চার চাই? এখানে চলে যান। গুগল যদি মানুষ হত? আমার প্রিয় গান। আপনাদেরও কি?

চা-চার্ট

Image
ওপরের চার্টটা দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি নিচের চার্টটা বানিয়েছি। দেখুন তো, আপনার চায়ের পছন্দ দুই চার্টের কারও সঙ্গে মেলে কি না? নাকি আপনার অবস্থান একেবারে ইউনিক?  ব্যক্তির নাম দুধ ? দুধ দেওয়ার পর চায়ের রং? চিনি ? চাই চাই না হালকা মাঝারি কড়া চাই না এক চামচ দুই চামচ তিন চামচ আমি দিনের প্রথম চা বাকি সব চা দিনের প্রথম চা ü অর্চিষ্মান ü ü ü বাবা ü ü ü মা ü ü ü ঠাকুমা ü ü ü মীরামাসি ü ü ü বিজলিদি ü ü ü বান্টি ü ü ü