মার্গারেট মিলার
আগের বছর আমি গুডরিডস চ্যালেঞ্জ সম্পূর্ণ করতে পারিনি। পঞ্চাশের জায়গায় সম্ভবতঃ কেঁদেককিয়ে ছেচল্লিশটা বই পর্যন্ত গিয়ে ক্ষান্ত দিয়েছিলাম।। এ বছর জুলাই মাসের পর যখন এক পাতা পড়তেও কনসেন্ট্রেশনে টান পড়ছিল, আমি সত্যিই ভেবেছিলাম এ বছরও গুডরিডস চ্যালেঞ্জে গাড্ডু পাব। তার বদলে আমি অলরেডি, (অক্টোবরের গোড়াতেই অ্যাকচুয়ালি) পাস করে গেছি শুধু তাই নয়, থামার কোনও লক্ষণ দেখাচ্ছি না। পঞ্চান্ন হয়ে গেছে, কপাল ভালো থাকলে ষাটও হয়ে যাবে। এর সিংহভাগ কৃতিত্ব মার্গারেট মিলারের। আর অল্প একটুখানি গার্ডিয়ান পত্রিকারও কারণ ওই পত্রিকারই অনলাইন সাইটে ‘ফরগটেন মিস্ট্রি রাইটার্স’ গোছের একটা প্রতিবেদনে আমি মার্গারেট মিলারের নাম আবিষ্কার করি। আরও কিছু অচেনা লেখক ওই লিস্টে ছিলেন যাঁদের লিখনশৈলী, সমসাময়িক সাহিত্যে অবদান ইত্যাদি গুরুতর প্রসঙ্গে প্রতিবেদনে আলোকপাত করা হয়েছিল। কিন্তু স্বীকার করছি, তাঁদের প্রতি আমি ততটাও কৌতূহল বোধ করিনি যতটা মার্গারেট মিলার সম্পর্কে করেছিলাম। আমার চোখ টেনেছিল যে তথ্যখানা সেটা হচ্ছে আগাথা ক্রিস্টি মার্গারেট মিলারের ফ্যান ছিলেন। মার্গারেট মিলার ছিলেন একজন অ্যামেরিকান ক্যানাডিয়ান