Posts
Showing posts from 2012
২০১২
- Get link
- Other Apps
বারো মাস, বাহান্ন সপ্তাহ, তিনশো পঁয়ষট্টি দিন কাটতে এত কম সময় লাগে কে জানত? এই সেদিন মাথাটাথা চুলকে বর্ষশেষের পোস্ট লিখলাম, আবার দেখছি আরেকটা সে রকম পোস্ট লেখার ঘণ্টা বেজে গেছে। অবশ্য তাড়াতাড়ি কেটেছে বাঁচা গেছে, আমার জীবনে অন্তত স্মরণীয় হয়ে থাকার মতো ২০১২ কিছু করেনি। খালি এক বছর বয়স বাড়ানো ছাড়া। বো-ও-ও-রিং। কিন্তু সামনের বছরটা যাতে এ রকম না কাটে সে জন্য আমি অলরেডি আঁটঘাঁট বেঁধে রেখেছি। ২০১৩ যদি আমার জীবনে কিছু না ঘটায়, তবে আমি নিজে নিজেই ঘটাব। খুবসে খাবদাব, রান্না করব, টুপি মাথায় ক্যামেরা গলায় হিল্লিদিল্লি ঘুরব, তেড়ে গল্পের বই পড়ব, আর...আর... ...আর অফ কোর্স, প্রাণভরে অবান্তর লিখব। আপনাদের আমি আগেও বলেছি---পরেও আরও অনেকবার বলতে পারি, এক কথা একশোবার ঘ্যানঘ্যান করে বলায় আমার ক্লান্তি নেই---আপনারা সত্যি জানেন না আপনারা আমার কী উপকার করেছেন। অবান্তরে আপনাদের নিত্য আসা যাওয়া, কথা বলা, হাসি ঠাট্টা, গল্পগাছা আমাকে বাঁচিয়ে দিয়েছে। বাঁচিয়ে রেখেছে। গঙ্গাফড়িঙের থেকেও চঞ্চল আমার মনোযোগকে আপনারা ঘাড় ধরে একজায়গায় বসিয়ে রেখেছেন, “ওরে বাবা কী বোরিং” বলে লাফ মের
সাপ্তাহিকী
- Get link
- Other Apps
আলোকচিত্রীঃ হেনরি ম্যানুয়েল (১৮৭৪-১৯৪৭) A line is a dot that went for a walk. ---Paul Klee (1879-1940) দেশবিদেশের ঠাকুমাদের হাতের রান্না। সেই সব অ্যালবানিয়ান মহিলারা, যারা আজীবন পুরুষের জীবনযাপন করার শপথ নিয়েছেন। বন্ধু যখন গাছ। আপনি জীবনের কোন সময়টায় সবথেকে দুঃখী ছিলেন? ব্রিটিশ হওয়ার বিড়ম্বনা। ১৫ নম্বরটা, ইয়ে, মানে, আমারও মনের কথা। আর কী। এ বছরের মতো সাপ্তাহিকী শেষ। শেষে ভালো কথা কিছু লিখব ভেবেছিলাম, কিন্তু তেইশ বছরের মেয়েটা মরে গেল, কাকলি ঘোষদস্তিদার বললেন পার্ক স্ট্রিটে গণধর্ষণ হয়নি আর আনিসুর রহমান জানতে চাইলেন মমতা ব্যানার্জির রেপড হওয়ার রেট কত। ছিঃ।
Dis or Dat
- Get link
- Other Apps
উৎসঃ গুগল মিকা সিং না দালের মেহেন্দিঃ দালের মেহেন্দি লাইব্রেরি না বুকশপঃ লাইব্রেরি চুনি না পান্নাঃ চুনি বুদ্ধিমত্তা না রসবোধঃ বুদ্ধিমত্তা ইজি চেয়ার না সোফা কাম বেডঃ ইজি চেয়ার থাপ্পড় না কানমলাঃ কানমলা সসেজ না বেকনঃ সসেজ জল রং না পেনসিল স্কেচঃ পেনসিল স্কেচ ভূত না ভবিষ্যৎঃ ভবিষ্যৎ রেগুলার না মিনারেলঃ রেগুলার আইসকোল্ড না রুম টেম্পারেচারঃ রুম টেম্পারেচার মাদার টেরেসা না মহাত্মা গান্ধীঃ মাদার টেরেসা ক্যাশ না কার্ডঃ ক্যাশ চাইনিজ না থাইঃ থাই কেচাপ না মাস্টার্ডঃ মাস্টার্ড লুডো না ব্যাগাটেলিঃ লুডো ফর হিয়ার না টু গোঃ ফর হিয়ার কাজু না পেস্তাঃ পেস্তা মিন্ট না চুয়িংগামঃ মিন্ট ঝোলাগুড় না মেপল সিরাপঃ ঝোলাগুড় ভিগ্যান না প্যালিওঃ কোনওটাই না, তবে দায়ে পড়লে প্যালিও। কেক না কুকিঃ কেক বিরিয়ানি না ঘি-ভাতঃ ঘি-ভাত ব্রকোলি না ফুলকপিঃ ফুলকপি ডেন্টিস্ট না ই এন টিঃ ই এন টি স্বাদ না গন্ধঃ গন্ধ একতলা না টপ ফ্লোরঃ টপ ফ্লোর। অবশ্য লিফট থাকতে হবে। ফ্রোজেন ইয়োগার্ট না সফট সার্ভ আইসক্রি
পাড়াপড়শি
- Get link
- Other Apps
দিন ক্ষণ মাস বছর মনে নেই, একদিন সন্ধ্যেবেলা কড়া নাড়ার শব্দ শুনে দরজা খুলে দেখি একজন ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে আছেন। আমি চোখমুখ কুঁচকে বাগানের আধোঅন্ধকার থেকে তাঁকে আলাদা করার চেষ্টা করছি দেখে তিনি খুব নরম গলায় জিজ্ঞাসা করলেন, “বড়রা কেউ বাড়িতে আছেন?” আমি, ব্যাপারটা আমার ডিপার্টমেন্টের নয় বুঝে, পাততাড়ি গোটালাম। ঠাকুমা পরিস্থিতি হাতে নিলেন। একটু পরে মা-ও অফিস থেকে ফিরে এসে দেখি সামনের ঘরে বসে পড়লেন। চা বিস্কুট সহযোগে গল্প খুব জোর জমে উঠল। আমি পড়া থেকে মাঝে মাঝে উঠে এসে উঁকি মেরে ব্যাপারটা বোঝার চেষ্টা করছিলাম। দরজার আড়াল থেকে দেখে যেটুকু বুঝলাম ভদ্রলোক বয়স্ক। ষাট পঁয়ষট্টি তো হবেই। মাথায় পাতলা হয়ে আসা সাদা চুল, চোখে চশমা, গলার আওয়াজ শুনলেই মনে হয় ভালো লোক। অতিথিবিদায় হলে জানা গেল ইনি আমাদের নবতম প্রতিবেশী। পাড়ার বড় মাঠটার একটা কোণা বিক্রি হয়ে গিয়ে যে বাড়িটা তৈরি হয়েছে সেটা নাকি এঁরই। ও, ইনিই তবে আসামে থাকা সেই রহস্যজনক ব্যক্তি যিনি গত বছরখানেক ধরে আমাদের পাড়ায় খেলিয়ে বাড়ি বানাচ্ছেন। তাতে আমাদের মাঠের একটা অংশ বেহাত হয়ে যাওয়ার রাগও যেমন হয়েছিল, একটা নতুন খেলার
সাপ্তাহিকী
- Get link
- Other Apps
Men on The Moon Always remember that you are absolutely unique. Just like everyone else. ---Margaret Mead (1901-1978) হিংস্রতার ইতিহাস। মৃত্যুদণ্ড পাওয়া অপরাধীদের খেতে চাওয়া লাস্ট সাপার। ভাবছি এই যন্ত্রটা কিনব। জোকস লেখা, হাসির ব্যাপার নয়। উদ্ধৃতিচিহ্ন কোথা থেকে এল জানতে চান? শুনেছি পৃথিবীতে সবার একটা করে যমজ ভাই বা বোন থাকে? এই দেখুন এঁরা তাঁদের খুঁজে পেয়েছেন। এ সপ্তাহের গান। আর কী? এ সপ্তাহের মতো এটুকুই। সোমবার দেখা হবে। আমি এই শনিরবিবারেই বড়দিন উদযাপন করব ভেবে রেখেছি। আপনারা?
গুরুজি
- Get link
- Other Apps
রবিশংকরের খবরটা পেয়ে, চায়ে চুমুক দিতে দিতে সবে ভাবছি ব্যাপারটা ভারতীয় মার্গসংগীতের পক্ষে ঠিক কতখানি গুরুতর হল, তক্ষুনি মা ফোন করে বললেন, “সোনা, খারাপ খবর আছে।” বললাম, “জানি জানি, রবিশংকর তো?” মা বললেন, সে তো আছেই, তার ওপরেও আরেকটা খারাপ খবর আছে। খবরটা হচ্ছে যে পণ্ডিত মানস চক্রবর্তী মারা গেছেন। ভারতীয় মার্গসংগীতের পক্ষে তো বটেই, এই খবরটা আমার নিজের পক্ষেও অত্যন্ত গুরুতর, কারণ পণ্ডিত মানস চক্রবর্তী ছিলেন আমার গুরুজি। আমার মোটামুটি দীর্ঘ শাস্ত্রীয় সংগীত শিক্ষার শেষ তিনটি বছরের মাস্টারমশাই। গুরুজির কাছে সশরীরে পৌঁছতে পৌঁছতে আমার উনিশ বছর বয়স হয়ে গিয়েছিল বটে, কিন্তু তাঁকে আমি প্রথম দেখেছিলাম আট বছর বয়সেই। যে বর্ষণক্লান্ত সন্ধ্যেয় মা বাবা আর আমি শ্রীরামপুরের অলিতে গলিতে একটা ঠিকানা খুঁজে বেড়াচ্ছিলাম, সেই সন্ধ্যেয়। মায়ের অফিসের শচীনকাকু পণ্ডিত মানস চক্রবর্তীর কাছে গান শিখতেন, তিনিই প্রথম বুদ্ধিটা দিয়েছিলেন। “মেয়েকে ক্ল্যাসিকাল শেখাতে চান অর্চনাদি? আপনাদের বাড়ির কাছেই, শ্রীরামপুরে আমার গুরুভাই সঞ্জিৎ থাকে, যোগাযোগ করে দেখুন না । ” শুধু এই তথ্যটুকু সম
শীতের দুপুর আর দাদুর তক্তপোষ
- Get link
- Other Apps
আজ এখানের আকাশে ঝলমলে রোদ। হাওয়ায় ঠিক ততটুকুই শীতের কামড়, যতটুকু একটা রঙিন ফুলহাতা সোয়েটারে আটকানো যায়। আমি তার সঙ্গে নেহাত ফ্যাশন করব বলেই মায়ের হাতের বোনা একখানা নরম উলের মাফলার গলায় জড়িয়ে নিয়েছি। দিব্যি লাগছে। রাস্তার ধারে ডাঁই করা ময়লার ঢিবি, অটোওয়ালাদের অত্যাচার, মোটরসাইকেলের কান ফাটানো হর্ন, একটু হলেই পাড়িয়ে দেওয়া পথের ঠিক মাঝখানে থুতুর ডেলা---কিচ্ছু আমার মনমেজাজ বিতিকিচ্ছিরি করে দিতে পারছে না। অফিসের গেটের উলটোদিকটায় একটা লোক এক ঠ্যালাগাড়ি ঝকঝকে সবুজ অমরুত, যাকে আমরা পেয়ারা বলি, নিয়ে বসেছিল; আমি গিয়ে তাদের মধ্যে থেকে বেছেবুছে, টিপেটুপে একটা টাইট দেখে পেয়ারা তুলে বললাম, “ভাইসাব, কাটকে দিজিয়ে প্লিজ।” লোকটা একটা হাতলছাড়া ছুরি দিয়ে অত্যন্ত দ্রুত পেয়ারাটা চারফালি করতে করতে মোটা গলায় জানতে চাইল, “মসালা লাগানা হ্যায়?” আমি চোখ কপালে তুলে বললাম, “অফ কোওওর্স।” না হলে তো গোটা পেয়ারা কিনে বাড়ি নিয়ে গিয়ে, ভালো করে রানিং ওয়াটারে ধুয়ে, মুছে, টুকরো করে প্লেটে সাজিয়ে, টাটা টেবিল সল্ট লাগিয়ে লাগিয়ে খেলেই হয়। এই খোলা ড্রেনের পাশে দাঁড়িয়ে আধোয
কুইজঃ ওপেনিং লাইন
- Get link
- Other Apps
“ইট ওয়াজ দ্য বেস্ট অফ টাইমস, ইট ওয়াজ দ্য ওয়ার্স্ট অফ টাইমস . .” আজকের কুইজ ওপেনিং লাইন সংক্রান্ত হলেও ওপরের লাইনটা কুইজের অংশ নয়। অত বোকা পাননি আমাকে। অনেক খুঁজে পেতে খানদশেক মনে থাকার মতো ওপেনিং লাইন জোগাড় করেছি। তাদের কয়েকটা ওপরের লাইনটার মতো একেবারে জলের মতো সোজা নয়, আবার অনেকগুলো জলের থেকেও সোজা। দেখুন তো আপনারা লাইনগুলো পড়ে আসল গল্পগুলো চিনতে পারেন কিনা। কমেন্টস অফ থাকবে পুরো সময়টাই। অর্থাৎ কিনা দিল্লিতে মঙ্গলবার দুপুর দুটো পর্যন্ত আর ব্রুকলিনে সোমবার রাত সাড়ে তিনটে পর্যন্ত। ততক্ষণের জন্য অল দ্য বেস্ট। ***** ১. বেজায় গরম। ২. সোমেন জানে, প্রেমের মূলেও আছে ভিটামিন। ৩. চাঁদনী থেকে ন'সিকে দিয়ে একটা শর্ট কিনে নিয়েছিলুম। ৪. পাঁচুমামার প্যাঁকাটির মতন হাত ধরে টেনে ওকে ট্রেনে তুললাম। ৫. একদিন বৈশাখের দ্বিপ্রহরে রৌদ্রেরও অন্ত ছিল না, উত্তাপেরও সীমা ছিল না। ৬. ও যে কখন চোখ খুলেছে ও জানে না। ৭. সমস্ত দিন আপিসের হাড়ভাঙা খাটুনির পরে গড়ের মাঠে ফোর্টের কাছ ঘেঁষিয়া বসিয়া ছিলাম। ৮. Once when I was six years old I saw a magnif
দশটি প্রশ্ন
- Get link
- Other Apps
এই মুহূর্তে এত কিছু নিয়ে পোস্ট লেখা যায় যে কোনওটা নিয়েই লিখে উঠতে পারছি না। যে বিষয় যত কাছের হয় তাকে সাতশো শব্দে বেঁধেছেঁদে সাদা পাতায় নামানো তত কঠিন হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় একমাত্র উপায় হচ্ছে, পরে হবে, বলে সেগুলোকে অন্তত ক’দিনের জন্য চোখের সামনে থেকে সরিয়ে রাখা। কিন্তু বদলে আর একটা কিছু তো চাই? অবান্তরের জন্য, আমার জন্য আর আমার সঙ্গে আপনাদের কথোপকথনের সুতো অটুট রাখার জন্য? কম পরিশ্রমে ব্লগপোস্ট নামানোর জন্য লিস্টের থেকে ভালো কিছু হয় না। থিংস আই লাভ, থিংস আই হেট, থিংস আই অ্যাম নট শিওর ইফ আই লাভ অর হেট-এই সব। কিন্তু সে সব লেখার মতোও জিনিস মাথায় এল না। তখন অগত্যা পুরো লিস্টই টুকে দেওয়া সাব্যস্ত করলাম। আর আমার মতে টুকতে হলে ভালো জিনিসই টোকা ভালো। ইনসাইড দ্য অ্যাক্টর’স স্টুডিও বলে একটা অনুষ্ঠান হয়, দেখেছেন? কতকটা ওই ‘কফি উইথ করণ’-এর মতোই, তফাৎ শুধু করণের জায়গায় জেমস লিপটন আর শাহরুখ খানের জায়গায় অ্যান্থনি হপকিন্স। উৎস গুগল ইমেজেস সেই ইনসাইড অ্যাক্টর’স স্টুডিও-তে সাক্ষাৎকারের অন্তে প্রত্যেক অতিথিকে একটি করে মজাদার প্রশ্নপত্রের মুখোমুখি হতে হয়
Autobiography in Five Short Chapters
- Get link
- Other Apps
উৎসঃ ইন্টারনেট by Portia Nelson Chapter One I walk down the street. There is a deep hole in the sidewalk. I fall in. I am lost....I am helpless. It isn't my fault. It takes forever to find a way out. Chapter Two I walk down the street. There is a deep hole in the sidewalk. I pretend that I don't see it. I fall in again. I can't believe I am in this same place. But, it isn't my fault. It still takes a long time to get out. Chapter Three I walk down the same street. There is a deep hole in the sidewalk. I see it is there. I still fall in ... it's a habit ... but, my eyes are open. I know where i am. It is my fault. I get out immediately. Chapter Four I walk down the same street. There is a deep hole in the sidewalk. I walk around it. Chapter Five I walk down another street.
শপথ #৫- মনের কথা মুখ ফুটে
- Get link
- Other Apps
বিকেলটা আমার এখনও স্পষ্ট মনে আছে। সাড়ে চারটে নাগাদ উত্তরপাড়া স্টেশনে দাঁড়িয়ে আছি। পরনে খয়েরি টিউনিক, লাল ফিতে, কালো স্কুল-শু; কাঁধে খয়েরি রঙের ব্যাগ আর বৃহদাকৃতি একখানা মিল্টন কোম্পানির লালরঙের ওয়াটার বটল। সঙ্গে বড় কেউ নেই, কাজেই বোঝা যাচ্ছে বাবা মা আমাকে একা একা স্কুলে যাতায়াতের লায়েক মনে করেছেন। অর্থাৎ কিনা আমি ক্লাস ফাইভে পড়ি। বড় কেউ নেই বলাটা অবশ্য ঠিক হল না। আমার সঙ্গে বড় কেউ নেই বটে কিন্তু আমাদের স্কুলের অনেক মেয়েই দূরের স্টেশন থেকে আসে; মা বা অন্য কেউ তাঁদের সঙ্গে করে নিয়ে আসেন নিয়ে যান। কাজেই একা পড়ার ব্যাপারই নেই। সেদিন আমার সঙ্গী ছিল সুচরিতা আর সুচরিতার মা। সুচরিতা আমার থেকে এক ক্লাস নিচে পড়ে। বড় বড় চোখ, তেল চুকচুকে চুলে টেনে দুটো বিনুনি করা, দারুণ জোরে দৌড়য় আর চোখমুখ নেড়ে কবিতা আবৃত্তি করে। সুচরিতার মায়ের চেহারাতেও বিশেষত্ব কিছু নেই; ওই মায়েদের যেমন হয়, সেরকমই। তবে মাথার চুল ভয়ানক কোঁকড়া। যারা একা একা যাতায়াত করত আর যাঁদের মা সঙ্গে নিয়ে যাতায়াত করতেন তাদের অভিজ্ঞতার মধ্যে একটাই বড় ফারাক ছিল। দু’দলই টিফিন পিরিয়ডে খেলার চোটে
সিনেমাটা কী বলুন দেখি
- Get link
- Other Apps
আমার একজন চেনা লোক আছেন, যিনি সিনেমার থেকেও সিনেমার ট্রেলর দেখতে বেশি ভালোবাসেন। আমারও যে খারাপ লাগে তা নয়। একটা সিনেমার পয়সা দিয়ে ঢুকে অনেকগুলো সিনেমা চেখে দেখার মতোই ব্যাপারটা। তবে আমার ট্রেলরের থেকেও বেশি ভালো লাগে পোস্টার দেখতে। রংবেরঙের পোস্টার। ঝলমলে পোস্টার। নিচে বিখ্যাত কয়েকটি সিনেমার বিখ্যাত কয়েকটি পোস্টারের ছবির অংশ দেওয়া হল। দেখুন তো চিনতে পারেন কিনা। নিয়ম একই। খেলা শুরু হওয়ার পর থেকে চব্বিশ ঘণ্টা সময় দেওয়া হবে। অর্থাৎ কিনা এই কুইজের ফল বেরোবে ভারতে মঙ্গলবার দুপুর বারোটায় আর ইস্ট কোস্টে সোমবার রাত দেড়টায়। ততক্ষণ কমেন্ট অফ করা থাকবে। ভীষণ সোজা প্রশ্নপত্র। অল দ্য বেস্ট। ১. ২. ৩. ৪. ৫. ৬. ৭. ৮. ৯. ১০. ***** খেলা শেষ। সবাই খুব ভালো খেলেছেন। অনেকেই একশোয় একশো পেয়েছেন। তাঁদের এবং বাকিদেরও আমার তরফ থেকে অনেক অনেক অভিনন্দন রইল। আর এই রইল উত্তর। ১. শিন্ডলার্স লিস্ট ২. জস ৩. দ্য সাঁইলেন্স অফ দ্য ল্যাম্বস ৪. দ্য এক্সরসিস্ট ৫. অ্যামেরিকান বিউটি ৬. দ্য ইউসুয়াল সাসপেক্টস ৭. দ্য