আত্মবিশ্বাস, অকল্যান্ড অ্যান্ড অল দ্যাট ক্র্যাপ
ঢোকার আগেই ঝটকা। বাংলার স্বাদ বাংলার রুটি? বাঙালি রুটি অবশ্য অবাঙালি
তন্দুরি, নান কিংবা রুমালির থেকে এককোটিগুণ ভালো খেতে, তা বলে এতটা? তারপর বুঝলাম
ওটা রুটি নয়, রুচি। বাংলার স্বাদ, বাংলার রুচি। অ্যান্টিক্লাইম্যাক্স আর কাকে বলে।
গত ছ’মাসে আমাদের যতগুলো সেলিব্রেশন বাদ পড়ে গেছে, এখন গুনে গুনে সেগুলো উশুল
হচ্ছে। প্রতি সপ্তাহান্তেই বাইরে খাওয়া। তাতে অবশ্য খারাপ লাগার কিছু নেই। লোকে
রাঁধছে, আমি খাচ্ছি, খারাপ লাগবেই বা কেন?
সেদিন গিয়েছিলাম বাংলা খাবার খেতে। পাশের পাড়া অলকানন্দার সিটি অফ জয় নামের
রেস্টোর্যান্টে। এ তল্লাটে সিটি অফ জয় নামে শাড়ির দোকান আছে, রোলের দোকান আছে,
টেলরিং, ড্রাই ক্লিনিং, মুদির দোকানও খুলেছে দেখলাম সেদিন একটা। নামের কল্পনাশক্তির
দৈন্য এঁরা পুষিয়েছেন রান্না দিয়ে। আগেও খেয়েছি একবার। তখন থেকেই আরেকবার আসার ইচ্ছে
ছিল মনে।
সিটি অফ জয়ের সজ্জাটি বেশ। ছাদ থেকে ঝুলছে ছোট ছোট লণ্ঠন, তার গায়ের বাহারি
কল্কার ফুটো দিয়ে আলো ছিটকোচ্ছে চারদিকে। দেওয়ালে সত্যজিৎ রায়, দক্ষিণেশ্বরের
মন্দির, মোটরবাইকের ওপর উত্তম-সুচিত্রা। চার কিংবা ছ’জনের বসার টেবিল।
কলকাতায়
কী হয় জানি না, এখানকার বাংলা দোকানে খেতে গেলে একধরণের গাইডের দেখা পাওয়া যায়।
বাংলা খাওয়া, বাংলা সভ্যতা, সংস্কৃতি, কৃষ্টির গাইড। কোনও একজন (বা একাধিক)
অবাঙালি (বেশিরভাগ সময়েই অভারতীয়) সঙ্গীকে নিয়ে ফিশ ফ্রাই আর পাঁঠার ঝোল উইথ আলু
খেতে খেতে বাংলার কুইজিন, কালচার নিয়ে জ্ঞানবিতরণ করেন এঁরা। সেদিনও নিয়মের
ব্যত্যয় হয়নি। আমার সামনে (আর অর্চিষ্মানের পেছনে) বসেছিলেন গাইড আর তাঁর ছাত্র।
এবার একটা কথা বলে রাখা ভালো, আপনারা যদি ভাবেন যে আমরা খেতে গিয়ে খালি আড়ি
পেতে অন্য টেবিলের কথা শুনি তাহলে খুব ভুল কিছু ভাববেন না। তার প্রধান কারণ হচ্ছে,
গত চার বছর একে অপরের সঙ্গে অবিরাম বকবক করতে করতে আমাদের একে অপরকে ইমপ্রেস করার
মতো সব কথা ফুরিয়ে গেছে। কবিতার লাইন শেষ, নাটকের সংলাপ শেষ, রাজনীতির চুলচেরা
বিশ্লেষণ শেষ, এখন শুধু পড়ে আছে ‘আজ রাতে কী খাব আমরা?’ তাই আমাদের চুরি করে লোকের
কথা শোনা ছাড়া গতি নেই। লোকের কথা শোনা আর সেখান থেকে নিজেদের কথার খোরাক জোগাড়
করা।
তবে এই ক্ষেত্রে আড়ি পাততে আমাদের কানের ওপর বেশি বলপ্রয়োগ করতে হচ্ছিল না,
গাইড ভদ্রলোকের গলা আপনিই রেস্টোর্যান্টের শান্ত হাওয়ায় গাঁকগাঁক করে ধ্বনিত
হচ্ছিল। ‘কী হল ভাই, মাছভাজা হতে এত দেরি হচ্ছে কেন?’ ‘দে ইউজ বোনলেস ফিশ, সো ইউ’ল
বি ফাইন’ ‘ভাই প্লেটটা চেঞ্জ কর, আর হ্যাঁ, দুটো আমপান্নাও নিয়ে এস। (সঙ্গীর দিকে
ফিরে) হিয়ার দে রিয়েলি ডোন্ট আন্ডারস্ট্যান্ড দ্য কনসেপ্ট অফ প্যালেট ক্লিনসিং।’
আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে গলার আওয়াজের জোরের একটা সহজসরল সম্পর্ক আছে। নাকের সঙ্গে
দেমাকের মতো, পেটের সঙ্গে পেটে কথা না থাকার মতো। আমার দুটোর কোনটাই নেই।
আত্মবিশ্বাস আর ভলিউম। ছোটবেলায় আমি গান গাইতে বসলে মাস্টারমশাই ঘোষণা করতেন, ‘এইবার
কুন্তলা গাইবে, আমাদের সবার কানের এক্সারসাইজ হবে।’ বড় হয়েও অবস্থার যে খুব
পরিবর্তন হয়েছে তেমন নয়, বিশেষ রকমের প্যাঁচালো পরিস্থিতিতে, অ্যাডভাইসর কিংবা
কাস্টমস্ অফিসারের সামনে আমার কথা শুনতে হলে আপনাকে চেয়ারের একেবারে কানায় এগিয়ে
এসে বসতে হবে। তবে যদি কিছু বোধগম্য হয়।
প্যালেট
এবং প্লেট ক্লিনসিং হওয়ার পর মেন কোর্সে পোলাও, পাতুরি বাছার আগে আত্মবিশ্বাসী গাইড
ছাত্রকে চিৎকার করে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘ডু ইউ ওয়ান্ট টু ইট ডাল অ্যান্ড অল দ্যাট
ক্র্যাপ?’
এদিকে আমাদের অ্যাপেটাইজার এসে গেছে। কলকাতা ফিশ ব্যাটার ফ্রাই। সঙ্গে এসেছে
ছোটছোট বাটিতে করে কেচাপ আর কাসুন্দি। লাল আর হলুদ। আমার ফেভারিট কালার কম্বিনেশন।
বিয়ের কার্ডের কোণা থেকে গায়ের জার্সি---সবখানে এ জুটির জয়জয়কার।
বড় ভালো খেতে ছিল।
আমাদের নেক্সট কোর্সঃ কড়াইশুঁটির কচুরি আর আলুর দম।
ততক্ষণে ঘড়িতে দেড়টা বেজে গেছে, ঘরে ঘরে ঘুম ভেঙে বাঙালিদের লাঞ্চের সময়
হয়েছে। রেস্টোর্যান্ট কানায় কানায় ভরে উঠল। আমাদের ঠিক পাশের টেবিলে চারজন এসে
বসলেন, তখন বাধ্য হয়েই আমাদের অ্যাটেনশন তাঁদের দিকে ফেরাতে হল।
অ্যাটেনশন ঘোরানো মানে কিন্তু হাঁ করে তাকিয়ে দেখা নয়। চকিত চক্ষুপাতে
আপাদমস্তক মেপে নেওয়াও নয়। অ্যাটেনশন ফেরানো মানে আক্ষরিক অর্থেই মনোযোগ দেওয়া।
সেটা চোখ বুজেও দেওয়া যেতে পারে। কান আর মন খোলা রাখলেই হবে।
কানমন দিয়ে শুনে যা বোঝা গেল, পাশের টেবিলে মিট দ্য পেরেন্টস পালা চলছে। আগে
লোকে রিকশা চেপে পাশে ঘটক আর হাতে রসগোল্লার হাঁড়ি নিয়ে পাত্রপাত্রী দেখতে যেত,
এখন ঘটক বাদ, রিকশা বাদ, কেবল রসগোল্লার জায়গাটি কেউ কেড়ে নিতে পারেনি।
কবিরাজি ভেটকি, কাজুকিশমিশ পোলাও, কইমাছের কালিয়া, পার্শে বড়ি বেগুনের ঝোল, ডাকবাংলো
চিকেন, রেলওয়ে মাটন, আমসত্ত্বখেজুর চাটনি আর চারপ্লেট গরম রসগোল্লা খেতে খেতে
মেয়ের মাবাবা পাত্রের পরীক্ষা নিলেন। অবশ্য পাত্রের আত্মবিশ্বাস আকাশছোঁয়া, পরীক্ষায়
তাকে ঘোল খাওয়ায় এমন মাবাবা পৃথিবীতে জন্মায়নি। আত্মবিশ্বাস বেশি, কাজেই আমরা সব
পরিষ্কার শুনতে পেলাম। পাত্র অকল্যান্ডে থাকে, সেখানে নিজে কোর্মাকালিয়া হাত
পুড়িয়ে রেঁধে খায়। দয়িতার মাস্টার্স শেষ হলেই বিয়ে করে অকল্যান্ডে নিয়ে গিয়ে চাকরি
খুঁজে দেবে। শুরুতে যা পাওয়া যায় সে চাকরি করতেই
মেয়েটিকে রাজি থাকতে হবে, পরে বাছাবাছি। ‘আপনারা কিচ্ছু ভাববেন না।’
অকল্যান্ডের
জামাইয়ের কথার ভারই আলাদা। মেয়ের বাবামা এবং মেয়ে ঝটিতি ঘাড় নাড়লেন। নিশ্চয়
নিশ্চয়, বাছাবাছির প্রশ্নই নেই। আগে তো বিদেশের কূলে গিয়ে ভেড়া।
এবার কচুরি আর কষা মাংস। এ খাবারের সম্মান রাখতে পারে এমন কোনও কাঁটাচামচ
আবিষ্কার হয়নি আজ পর্যন্ত, হাতের পাঁচটি আঙুল ছাড়া।
খুব খাওয়া হল। পাঁঠার মাংস অত নরম করেছে কী করে কে জানে, মুখের ভেতর গিয়ে
একেবারে গলে যাচ্ছিল। আর মাংসের ঝোলের আলু। আহা। অমন স্বর্গীয় ব্যাপার কি আর কিছু
আছে পৃথিবীতে? আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি যে মাংসের ঝোল আর আলুতেই হচ্ছে আসল মজা,
মাংসটা এলেবেলে। উপরি।
খাওয়া শুরু করার আগে আমাদের গ্র্যান্ড প্ল্যান ছিল নলেনগুড়ের গরম সন্দেশ দিয়ে
খাওয়া শেষ করা। কিন্তু মাটনের হাড় চিবোতে চিবোতেই টের পাওয়া গেল পেট অস্বাভাবিক
রকম ভরে উঠেছে, নিঃশ্বাসপ্রশ্বাস নেওয়া ক্রমেই কষ্টকর হয়ে উঠছে, সারাশরীরে বিষম
আইঢাই ভাব। এরপর সন্দেশ খাওয়াটা হঠকারিতা হয়ে যাবে বুঝতে পেরে টাকা দিয়ে, মৌরি
চিবিয়ে আমরা উঠে পড়লাম।
উঠে আসতে আসতে নজরে পড়ল দরজার পাশের টেবিলটায় ফড়িং-এর মতো দুটো ছেলেমেয়ে বসে
আছে। ছেলেটার চুল কোঁকড়াকোঁকড়া, মেয়েটার চুল ঝাঁটার মতো সোজা---কপাল থেকে টেনে
ঝুঁটি করে বাঁধা। দুজনের চোখেই চশমা, টেবিলের ওপর দুজোড়া অপরিণত হাত খুটখাট
নুনমরিচদানি নিয়ে খেলছে, টেবিলের তলায় দুজোড়া অধৈর্য হাঁটু লাফাচ্ছে। আর সঙ্গে
গড়িয়ে পড়া হাসি। কথায় কথায় খুকখুক, খিলখিল। আজ থেকে মাত্র বছরদশেক আগে আমিও যে
অকারণে ক্ষণেক্ষণে হেসে গড়াতাম সেটা মনে পড়লেও অবাক লাগে।
ফড়িংদের টেবিলের পাশ দিয়ে আসতে আসতে হাসির চাপা দমক ছাপিয়ে ‘বোরিং কাপ্ল্’
শব্দদুটো কানে এল। রাস্তায় বেরিয়ে অর্চিষ্মানকে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘আমাদেরই বলল নাকি
গো?’ অর্চিষ্মান বলল, ‘ওই বয়সে আমরা কী কী বলতাম মনে আছে? তাহলেই বুঝবে সেগুলোকে
ইম্পরট্যানস দেওয়ার দরকার আছে কি নেই।’
mangsher jhol r alu (more than mangsho itself), laal-holud jersey..esob sunei monta bhalo hoe gelo. amaro favorite. :D
ReplyDeleteহাই ফাইভ, হাই ফাইভ, রাজর্ষি।
Deleteki sundor ki sundor..ami to besh petuk ...esob chobi dekhiye je ki kosto dichoo..jakge...haste haste pet o fete gelo..amar facebook er account e ami majhe majhe onyer lekha kobita satiye di..obossoi nijer bole chalaina..tomar "এবার একটা কথা বলে রাখা ভালো, আপনারা যদি ভাবেন যে আমরা খেতে গিয়ে খালি আড়ি পেতে অন্য টেবিলের কথা শুনি তাহলে খুব ভুল কিছু ভাববেন না। তার প্রধান কারণ হচ্ছে, গত চার বছর একে অপরের সঙ্গে অবিরাম বকবক করতে করতে আমাদের একে অপরকে ইমপ্রেস করার মতো সব কথা ফুরিয়ে গেছে। কবিতার লাইন শেষ, নাটকের সংলাপ শেষ, রাজনীতির চুলচেরা বিশ্লেষণ শেষ, এখন শুধু পড়ে আছে ‘আজ রাতে কী খাব আমরা?’ তাই আমাদের চুরি করে লোকের কথা শোনা ছাড়া গতি নেই। লোকের কথা শোনা আর সেখান থেকে নিজেদের কথার খোরাক জোগাড় করা।"lekha ei line gulo korbo? r lal-holud combination ta amar o khub priyo...r mangsher jhol-ar alu...basi hole aro bhalo lage...
ReplyDeleteতুমি কি আমার অনুমতি চাইলে সুমনা? এই লাইনগুলো ফেসবুকে লেখার জন্য? তাহলে অনুমতি দিলাম, উইথ ফাউ আশীর্বাদ। বাসী মাংস যে বেটার খেতে এই কথাটা আমার মাকে বোঝাতে আমার প্রাণান্ত। মা এখনও ভাবেন লোককে বাসী খাবার খাওয়ানোটা একটা ভয়ানক এটিকেটের লঙ্ঘন (অবশ্যই লোককে জাজ করেন না, মায়ের এটিকেট শুধু মায়ের জন্যই প্রযোজ্য)....তোমার লেখাটা ভালো লেগেছে জেনে আমারও দারুণ ভালো লাগল।
DeleteEta ki rokom facebooker 'aj ami koto ki kheyechi dekho' typer agunti postgulor moto hoye gechhey. Aar hyan. When it comes to football, even kuntala forgets to be politically correct :)
ReplyDeleteআহা, অবান্তর একটু খেলানো ফেসবুক ছাড়া আর কী? আর আমি যে বাঙাল সেটা আমার রকমসকম দেখেই বোঝা যায়, কাজেই সেটা নিয়ে পলিটিক্যাল কারেক্টনেস প্র্যাকটিস্ করে লাভ নেই।
Deleteখুব ভাল লেখা...পড়ে মনটা খুশি হয়ে গেল। :) "অল দ্যাট ক্র্যাপ" টা ফাটাফাটি :D
ReplyDeleteকিন্তু তাই বলে ছবিগুলো কি না দিলেই চলছিল না? সোমবার সকালে এমনিতেই মন খারাপ থাকে, তার ওপর এরকম মানসিক অত্যাচার করার কোনও মানে হয়? :( :(
আরে সরি সরি অরিজিৎ, আমার আপনাকে অত্যাচার করার কোনও বদিচ্ছাই ছিল না। ক্যামেরা কিনলে ছবি তোলার ব্যামো হয়, সেটাই হয়েছে আর কি। যা পাচ্ছি, তারই ছবি তুলে বেড়াচ্ছি।
Deleteboring couple ta durdanto ..erakam dokan amader ekhaneo ache ..calcutta club,signboarde akta besh motashota mach er chabi deoa,bhitare rabindrasangeet theke suru kore cactus er gaan bajte thake,ar deoale bikhyato bangalider photo :) :)
ReplyDeleteসব বাংলা দোকানেরই একই ডেকর। বম্বে গেলে তোদের ক্যালকাটা ক্লাবে খেতে যাব তিন্নি।
Delete" এ খাবারের সম্মান রাখতে পারে এমন কোনও কাঁটাচামচ আবিষ্কার হয়নি আজ পর্যন্ত, হাতের পাঁচটি আঙুল ছাড়া।" .... ekkebare ekmot Kuntala. Tobe jersey r gaye lal-holud ta oto priyo na holeo plate er upor lal-holud ... amar darun favorite. ar .."আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি যে মাংসের ঝোল আর আলুতেই হচ্ছে আসল মজা, মাংসটা এলেবেলে। " .. ami mone prane somorthon kori :-). darun lekha...
ReplyDeleteযাক মাংসের ঝোল আর আলু ক্লাবে সদস্য বাড়ছে দেখে খুশি হচ্ছি। লেখা ভালো লেগেছে জেনে খুশি ইচ্ছাডানা।
DeleteMachhbhajar chhobita dekhe jeebhe jol chole elo. Aha, kotodin boimelar dhuli dhushorito prangoney dariye BenFish er stall theke tel chupchupe machhbhaja khai na. Aha. :(
ReplyDeleteসিরিয়াসলি বিম্ববতী, বইমেলা যদি বাঙালির ট্র্যাডিশন হয় তাহলে বেনফিশ আরও বড় ট্র্যাডিশন। এদিকে কোনওদিন এলে বোলো, তোমাকে মাছভাজা খাওয়াব।
Deleterestaurant erom patro/patri dekha amra ekbar chakhhus korechilam...salt lake er( sec 3 maybe ) ek Chinese restaurant e..khub mepechilam patro patri-r bodylanguage... r beria esa ekta proshno mone jegechilo pore...era ki future e bia korlo?
ReplyDeleteহুম, এটা একটা মনে হওয়ার মতো কথাই বটে সৌমেশ।
ReplyDeleteগা জ্বলে গেল মশাই। মোটেও পছন্দ করলামনা এসব ছবি, যেখানে আমি স্রেফ কড়াইশুঁটি পাচ্ছিনা বলে কড়াইশুঁটির কচুরি খেতে পারছিনা এ বছর।
ReplyDeleteসেকী! আপনি আরেকটু কাছে থাকলে আমি আপনাকে কড়াইশুটি (চন্দ্রবিন্দুর দায় আমার নয়, গুগলের) মেল করে দিতাম।
ReplyDelete