আমার যদি ক্ষমতা থাকত
১। শুক্রবার রাতের ফিলিংটা পুরে রাখতাম একটা বড়ির মধ্যে। প্রতি রবিবার রাতে একটা করে খেতাম।
২। শনিরবি যেমন থাকার থাকত, সপ্তাহের মাঝখানে, বুধবার, আরেকটা ছুটির ব্যবস্থা করতাম।
৩। গরমকালটা কমিয়ে মে-জুন বেঁধে দিতাম, শীতকালটা বাড়িয়ে নিতাম অক্টোবর থেকে এপ্রিল অবধি। বাকি সময়টা ফুরফুরে হাওয়া আর ঝিরঝিরে বৃষ্টি। একসঙ্গে কিংবা আলাদা আলাদা।
৪। বাড়ির ছাদ থেকে মেট্রো স্টেশনের ছাদ পর্যন্ত একটা সাঁকো বানাতাম, ফোল্ডিং সাঁকো, যে কোনও পারে গিয়ে গুটিয়ে তুলে রাখা যায়।
৫। দিনটাকে এমন করে সাজিয়ে নিতাম, যাতে লেখা আর রেওয়াজের সময় আপনা থেকেই বেরিয়ে আসে, খোঁজাখুঁজি না করতে হয়।
৬। এমন গাছ খুঁজে বার করে বাড়ি ভরিয়ে ফেলতাম যারা মরে না, ঝরে না, পিঁপড়ে ধরে ন। যারা রোদ, জল, সার ছাড়াই দিব্যি বাঁচতে পারে।
৭। এমন বাড়ি বানাতাম যার দেওয়ালে পেরেক পোঁতার ক্ষতচিহ্ন থাকে না, তারপর যেখানে ইচ্ছে যতগুলো ইচ্ছে ছবি টাঙাতাম অদলবদল করে।
ei snako r byapar ta nie choto belai koto je bhebechi! ekhon bolte hotat mone pore gelo :)
ReplyDelete-sml
হ্যাঁ, সাঁকো খুব ইন্টারেস্টিং ব্যাপার।
Deleteগাছে পিঁপড়ে ধরার ব্যাপারটা বেশ unique
ReplyDeleteআমার গাছে পিঁপড়ে ধরতে দেখে আমারও সেরকমই মনে হয়েছিল তীর্থ, গুগল করে বুঝলাম ব্যাপারটা খুবই কমন।
Deletebudhbaar ta chuti lage bapu..sahi point
ReplyDeleteprosenjit
সহি বলে সহি, প্রসেনজিৎ।
Delete4,6 aar 7 ta hogwartse porle shikhe jetey
ReplyDeleteওই স্কুলে গেলে আরও কত ভালো ভালো জিনিস শিখতাম, অর্পণ। তবে শঙ্কুর চ্যালা হলে প্রথমটা হত। ওটা আমার টপমোস্ট প্রায়োরিটি।
Deleteপ্রতিটা পয়েন্টে হাই ফাইভ। দুনম্বরে বলব ছুটিটা শুক্রবার চাই, সব সিনেমা ফার্স্ট ডে ফার্স্ট শো।
ReplyDeleteচাহিদা আর একটু বাড়িয়ে বলি, বাড়ি থেকে মেট্রো স্টেশন পর্যন্ত ওয়াকালেটর চাই।
পূজাবার্ষিকী আনন্দমেলার পার্ট টু রিভিউ জলদি চাই। -সৌগত
হাই ফাইভ, সৌগত। লাস্ট উপন্যাসটা কাল রাতে শেষ করলাম, এবার বাকি রিভিউটা লিখে ফেলব।
DeleteRabindranath er somoi shantiniketan e budhbar chuti thakto.
ReplyDeleteতবেই বুঝুন, ঘনাদা। যে কোনও বুদ্ধিমান লোকই সপ্তাহের মাঝখানে একটা ছুটির সিদ্ধান্তকে সমর্থন করবে।
Deletethik kotha
Deleteaamar to mone hoi aamra kajkoomo kori (maane korar chestha kori) valo vabe benche thakar jonyo..kajei 5din chhuti ar dudin office hole mondo hoto na!
ReplyDeleteসেটা হলে তো অতি উত্তম, শাশ্বত। তার থেকেও বড় কথা, আমার মতে গড়পড়তা লোকজন যা কাজ করে সেটার জন্য পাঁচদিন আটঘণ্টা করে অফিসে বসে থাকার কোনও মানে হয় না।
Deletesob kota point er sathe ekmot ...tobe ami rao kichu kortam , ekta khabar barir dayitwohin kintu aramprapt malik hoye bostam ...bank e taka automatically dhokas byabostha thakto kono ofc na korei ityadi ityadi - Pradipta
ReplyDeleteব্যাঙ্কে টাকা আপসে ঢোকার ব্যবস্থা থাকলে কী যে ভালো হত, প্রদীপ্ত।
Delete"দিনটাকে এমন করে সাজিয়ে নিতাম, যাতে লেখা আর রেওয়াজের সময় আপনা থেকেই বেরিয়ে আসে, খোঁজাখুঁজি না করতে হয়।" - হাই ফাইভ, হাই ফাইভ !
ReplyDeleteহাই ফাইভ, অন্বেষা।
DeleteDurdanto bolechen.. sob kotay high five.. aamaar oboshyo aaro korun obostha... saturday o working :(.. aar gaach bnachle aami o je ki khushi hotam..
ReplyDeleteওহ, শনিবারের জন্য আমার সহমর্মিতা রইল, ইন্দ্রাণী।
Delete১৭ দিনের প্রায় ইন্টারনেট বিহীন রোড ট্রিপ সেরে কাল ফিরলাম। আপনার অনেক লেখায় "ক্যাচ-আপ" করতে হবে। তবে এখানে ছোট করে বলি, আপনার লিস্টের ২ আর ৩ টা আমার ক্ষেত্রে খাটে। এখানে সপ্তাহে সব দিন আমায় পড়াতে যেতে হয়না, কোনও কোনও সেমিস্টারে ছুটিটা বুধবারও হয়, দিব্যি লাগে। এই সেমিস্টারে, মানে যেটা কাল শুরু হবে, সেটায় আমার সোম-বুধ-শুক্র পড়ানো, মঙ্গল বৃহস্পতি ছুটি।
ReplyDeleteআর ৩ নম্বরটা শিকাগোয় ঘোর বাস্তব। জুন- জুলাই, কি বড়জোর অগাস্ট অবধি গ্রীষ্মকাল, বাকিটা শীত, এবং শনশন হাওয়া ও ঝিরঝির বৃষ্টিও যথেষ্টই হয়। গ্যারান্টি দিয়ে বলছি, ব্যাপারটা হাড়-জ্বালানি।
হ্যাঁ, মাস্টারমশাইদের ছুটির ব্যাপারে সুবিধেটা বেশ ঈর্ষণীয়। বেড়ানো ভালো হয়েছে আশা করি, সুগত।
Delete