ডালমুট কিনতে গিয়ে
চাল আটা দুধ দই সর্ষের তেল সার্ফ এক্সেলে টিক মারা হয়ে যাওয়ার পর বললাম, "এবার একটা জেমস, একটা পটেটো চিপস আর ঝাল দেখে একটা ডালমুটের প্যাকেট দিন দেখি।"
দোকানের নতুন ছেলেটি ফ্যালফেলিয়ে রইল।
"ডালমুট . . . কী জিনিস?"
সামনে আয়না না থাকা সত্ত্বেও ওই মুহূর্তে আমার মুখটা কেমন দেখাচ্ছিল কল্পনা করতে অসুবিধে হয়নি। লিনিয়ার অ্যালজেব্রার ক্লাসে প্রথম যখন ডিটারমিনেন্টস কষতে শিখেছিলাম, এই কোণা ওই কোণা গুণফল থেকে ওই কোণা এই কোণার গুণফল বিয়োগ করার নিয়মটা জেনেছিলাম, এক সহপাঠী হাত তুলে জিজ্ঞাসা করেছিল, কেন এই পার্টিকুলার প্যাটার্নই হতে হবে, কেন এই কোণা ওই কোণার বদলে ওই কোণা এই কোণা হবে না?
আমার মুখটা সেই মুহূর্তে বোর্ডের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা দিদিমণির মুখটার মতো দেখাচ্ছিল। এই প্রশ্নটা যে কেউ করতে পারে এটা যেমন উনি কস্মিনকালেও ভেবে দেখেননি তেমনি "সংজ্ঞাসহ ডালমুটের বৈশিষ্ট্য যাহা জান লিখ", জীবনে চলার পথে এ প্রশ্নের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা সত্যি সত্যিই আমার আনসিন ছিল।
আমতা আমতা করে শুরু করলাম, "ডালমুট . . . ছোটো ছোটো গোল গোল . . . হলদেটে . . ."
"ওহ, মুগডাল?''
"না না মুগডাল বলিনি . . . '
'আহা মুগডাল মানে যে মুগডাল এই গরমে লাউ দিয়ে রেঁধে খেলে স্বাস্থ্য ভালো হয়, সে মুগডালের কথা যে আপনি বলেননি, বলতে পারেন না, সে আমি বুঝে গেছি। আপনি এই মুগডালের কথা বলছেন তো?' বলে হলদিরামের মুগডালভাজার বেগুনি-বাসন্তী প্যাকেট তুলে থলিতে পোরার উপক্রম করল।
ভাগ্যিস তক্ষুনি পাশের গুদামঘর থেকে আরেকজন কর্মচারী ডালমুটের প্যাকেট এনে অর্চিষ্মানের হাতে ধরালেন। অকুস্থল ত্যাগ করা বাসনায় তাড়াতাড়ি ব্যাগ হাতড়ে টাকা বার করছি, হাতে ধরা ডালমুটের প্যাকেটের দিকে তাকিয়ে থাকা অর্চিষ্মানের মুখটা চোখে পড়ল।
*****
বাড়ি ফিরে, বাজার গুছিয়ে, চা বানিয়ে, ডালমুটের সিংহভাগ বয়ামে ঢুকিয়ে বাকিটুকু প্লেটে নিয়ে এসে টিভির সামনে এসে বসলাম। চায়ে চুমুক দিয়ে একমুঠো ডালমুট মুখে পুরে বললাম, "বাই দ্য ওয়ে, তুমি এতদিন কোন জিনিসটাকে ডালমুট বলে জানতে?"
গরম চায়ে বিষম খেয়ে, কেশেটেশে, সামলে নিয়ে অর্চিষ্মান সেই কথাটা বলল যেটা সপ্তাহের এমাথায় ওমাথায় ও আমাকে বলে থাকে। মুখ দেখে নাকি আমার ঘোড়েলপনার তল পাওয়া যায় না।
বললাম, "আমার ঘোড়েলপনার থেকে এই মুহূর্তে তোমার ডালমুট চেনা না চেনার বিষয়টা ইম্পরট্যান্ট।"
চানাচুরের ভেতর লম্বা লম্বা কাঠির মতো যে জিনিসগুলো থাকে অর্চিষ্মান নাকি এতদিন ওগুলোকেই নাকি ডালমুট ভাবত।
"হরি হরি, যেগুলোকে আমরা কাঠিভাজা বলি আর এরা গাঠিয়া বলে?" যত হাসি পেয়েছিল তার তিনগুণ হাসলাম এপাশওপাশ গড়াগড়ি খেয়ে।
'তোমার সঙ্গে বাজে রসিকতা করার সময় নেই আমার' ভঙ্গিতে কানে হেডফোন লাগিয়ে অর্চিষ্মান স্ক্রিনের দিকে মুখ ফেরাল। আমি হাসি থামিয়ে বাটিতে লেগে থাকা ডালমুটের গুঁড়ো তর্জনীর ডগা দিয়ে চেপে চেপে মুখে ট্রান্সফার করতে থাকলাম। ডালমুট চেনে না বলে অর্চিষ্মানকে ঠাট্টা করলাম বটে, অজ্ঞানতায় আমি নিজেও কিছু কম যাই না। সয়াবিন যে গোল গোল ছোট ছোট বড়ির আকারে গাছের ডালে ঝুলে থাকে না, ইউনিভার্সিটিতে উঠে এ তথ্য জেনে মাথা তাজ্ঝিমমাজ্ঝিম হয়ে গিয়েছিল। সাবুকে ট্যাপিওকা বলে আবার লালচে ট্যাবাটোবা আলুর মতো দেখতে জিনিসটাকেও ট্যাপিওকা বলে এবং এটা যে জাস্ট কোইনসিডেন্স হতে পারে না, মাথাতেই আসেনি। আমি ভেবেছিলাম সাবুদানা পেঁপে জাতীয় কিছু ফলের বীজটিজ হবে, ফল কাটলে ঝুরঝুর করে বেরিয়ে কাটিং বোর্ড পেরিয়ে দৌড় দেয়। দৌড়ে এমন সব জায়গায় গিয়ে ঘাপটি মারে, ক্যাবিনেটের পেছনে আর দেওয়ালের ফোঁকরে, পাঁচ বছর পর বাড়ি বদলের আগে যে সব জায়গায় হাত পৌঁছনোর চান্স নেই।
এই সব ভেবেটেবে মনে হল অবান্তরে ভুল জানা নিয়ে পোস্ট লিখলে কেমন হয়। এই ধরণের পোস্ট সম্ভবতঃ আগেও লিখেছি। ন'বছর ব্লগ চালানোর অসুবিধে এটাই, ভাবনার গভীরতা ও বৈচিত্র্য না থাকলে বিষয় রিপিট হতে বাধ্য।
ভুল জানার বদলে ভুল ধরা নিয়েও পোস্ট লেখা যেতে পারে। কারণ দুটো জিনিসের অঙ্গাঙ্গী সম্পর্ক। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ধরিয়ে না দিলে আমরা যে ভুল জানি তা আমাদের পক্ষে জানা অসম্ভব হত। নিজের ভুল নিজে ধরা, প্রিন্ট আউট না নিয়ে টাইপো খুঁজে বার করার মতোই কঠিন। আমি যেমন চিরদিন কৃচ্ছ্রসাধন কথাটা 'কৃচ্ছসাধন' উচ্চারণ করেছি এবং বানানটাও ওটাই লিখেছি। অথচ ঠিক বানানটা তো আমি বইয়ের পাতায় ছাপার অক্ষরে কবে থেকে দেখছি। বার বার দেখছি। যতদিন না এই অবান্তরেই একজন শুধরে দিলেন, নিজে থেকে নিজের ভুল শুধরোতে পারিনি। এ রকম আরেকটা বানান হল শূন্য। পড়ছি শূন্য, লিখছি শূণ্য। যেদিন ভুলটা ঠিক হল, মনে পড়ল ছাপার অক্ষরে তো এটাই লেখা দেখে এসেছি চিরকাল, এই বানানটাই তো 'নরম্যাল' দেখতে। সেই থেকে 'শূণ্য'র দিকে তাকাতে পারি না, এমন অস্বস্তি। অথচ এতদিন অম্লানবদনে লিখে গেছি। এই ভুলটা কে ধরে দিয়েছিলেন মনে পড়ছে না। কেউ ধরে দিয়েছিলেন তো বটেই, নিজে ধরলে খুবই অদ্ভুত হবে।
সব ভুল যে ধরিয়ে দিলেই ঠিক করে নিতে পারব তেমন অবশ্য কথা দিতে পারছি না। সেলুন বলে যে কোনও বস্তু ভূভারতে নেই, ওটা যে অশিক্ষিত বাঙালির জিভের অক্ষমতা এটা কিছুদিন হল জেনেছি। কথাটা হবে স্যালোঁ।
তা বলে আমি কি এখন থেকে রবিবার দুপুরে দরজা খুলে, "বাবা তো বাড়ি নেই, বাবা তো স্যালোঁ গেছেন," বলব? বলব না। বড়জোর সেলুন এড়িয়ে 'চুল কাটার দোকান' পর্যন্ত নামতে পারি, ব্যস।
রিসেন্টলি জানলাম কথাটা ওয়াকিবহাল নয়, ওয়াকিফ্হাল। ওয়াকিবহাল লিখি না লিখি, ওয়াকিফ্হাল যে চট করে লিখছি না, গ্যারান্টি। ওয়াকিবহাল লিখলে সবাই বুঝবে কী বলতে চেয়েছি, কেউ কেউ পেছনে হাসবে। অসুবিধে নেই। সামনে হাসলে একটু অসুবিধে হবে, কিন্তু কী আর করা, চুপ করে থাকব। এদিকে ওয়াকিফ্হাল লিখলে কেউ কেউ পিঠ চাপড়াতে আসতে পারেন। "আমি ছাড়াও এই শব্দটা কেউ ঠিক জানে দেখে মানবসভ্যতার প্রতি বিশ্বাস ফিরে এল।" আমিও হয়তো উত্তেজিত হয়ে, "যা বলেছেন" কিংবা "একমত" গোছের রিপ্লাই দিয়ে বসলাম। তার থেকে অবগত-টবগত দিয়ে কাজ চালিয়ে নেওয়া নিরাপদ।
গ্রীষ্মবর্ষার মতো ভুল ধরাধরির সিজন থাকে। কোনও একটা সাম্প্রদায়িক গোলমাল বাধলে সবাই মনুস্মৃতি আর কোরান খুলে বসে কোটেশন তুলে তুলে ভুল ধরতে নামে। ‘বেন হুর’ সিনেমাটা রিলিজ করার সময় একধাক্কায় অনেকের ভুল ঠিক হয়ে ‘বেন হার’ হয়ে গিয়েছিল। 'ডেঙ্গু' সিজন এলে যেমন জানা যায় ওটা 'ডেঙ্গি' হবে। 'ব্রাজিল' যে 'ব্রেজিল' আর 'আর্জেন্টিনা' যে 'আর্খেন্তিনা', গত একমাস ধরে এই ভুলদুটো সবাই সবাইকে খুব ধরাচ্ছে দেখলাম।
কেউ ভুল ধরলে রাগ হয়, কিন্তু হওয়া উচিত নয়। কারণ ভুল ধরিয়ে দেওয়ার ব্যামোটা একটা ব্যামোই। বা নিজেদের ঠিক জানাটা না জানিয়ে থাকতে না পারার। এই জানানোর বেগ যখন আসে, যাঁদের আসে তাঁরা জানেন, সংবরণ করা অসাধ্য। আমি নিজে এ ব্যামোতে ভুগেছি। আমার দোষ নয়, হেরিডিটির দোষ। আমাদের বাড়িতে কেউ কখনও পুরুতমশাই মন্ত্র বলার পর মন্ত্র বলে না। পুরুতমশাইয়ের সঙ্গে সঙ্গে আবৃত্তি করতে থাকে। 'আমাদের যে পুরুতমশাইয়ের শুনে শুনে মন্ত্র বলার দরকার নেই, আমরা যে মন্ত্রগুলো অলরেডি জানি,’ এইটা না প্রমাণ করতে পারলে কী হবে দেখার সুযোগ আমার হয়নি, মারাত্মক কিছু হবে যে সন্দেহ নেই। তার ওপর গোটা ব্যাপারটাই হয় চেঁচিয়ে। কারণ 'আমরা ঠিক উচ্চারণে মন্ত্রোচ্চারণ করতে পারি, নিচুস্বরে তালেগোলে ভুল উচ্চারণে সমোসকৃত সারি না,' সেটা বোঝানোরও মহাদায় আছে। বসন্তপঞ্চমীর পুণ্য প্রভাতে আমাদের ঠাকুরঘর থেকে হেঁড়েমিহি গলায় যখন 'জয় জয় দেবি চরাচরসারে' কোরাস ভেসে আসে সে একটা শোনার মতো ব্যাপার হয়।
ঠাকুমা বলতেন, 'বংশের ধারা বাইগুন চারা।' আমার স্বভাবেও সে বেগুনচারা লকলক করে বাড়ছিল। বছরকয়েক আগে একটি দুর্ঘটনায় সে বৃদ্ধি প্রতিহত হয়েছে। আড্ডায় বসে পনেরো মিনিট ধরে একজন পি এইচ ডি-রত বাঙালি ছাত্রের মুখে 'মদ্য' শুনতে শুনতে আমি বলে ফেলেছিলাম, "কথাটা মদ্য নয়, মদ্যপ।" বলামাত্র ঘর জুড়ে, “এইও কুন্তলার সামনে কেউ ভুল বাংলা বলতে পারবে না, কারণ কুন্তলা বাংলা নিয়ে সেনসিটিভ,” ইত্যাদি ঠাট্টার হররা উঠেছিল।
ওই ঘটনাটা আমার ভুল ধরানোর কেরিয়ারে একটা জলবিভাজিকা। সেই থেকে আমি চেষ্টা করি মায়ের ছাড়া আর কারও ভুল না ধরতে। অর্চিষ্মানের ভুল মাঝে মাঝে ধরে ফেলি (ডালমুটের কেসটাই যেমন) কিন্তু আমি সচেতন, ক্রমাগত ছিদ্রান্বেষিত হতে হতে তেতে গিয়ে ও যদি কোনওদিন "তবে রে," বলে আমার ভুল ধরাতে শুরু করে তা হলে আমাদের এই দু'কামরার ভাড়াবাড়ি আর বাসযোগ্য থাকবে না।
অন্যের ভুল না ধরার চেষ্টায় সফল হয়েছি বলব না কারণ মুখে থামালেও মাথার মধ্যে ভুল ধরা এখনও চলেছে। তবে সে ভুল ধরা নিতান্ত নির্বিষ। আপনি মদ্য বলুন বা ওয়াকিফ্হাল, ওতে যে কিছু এসে যায় না সে আমি রন্ধ্রে রন্ধ্রে জানি। সবাই জানে। কেউ কেউ ব্যতিক্রম থাকেন। একজন দাবি করেছিলেন, এনিওয়ের বদলে এনিওয়েজ বলে এমন কোনও লোকের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট, বাস্তবে বা সোশ্যাল মিডিয়ায়, তিনি অ্যাকসেপ্ট করেন না। তালেগোলে অ্যাকসেপ্টেড হয়ে গেলে ভুল চোখে পড়ামাত্র ক্যান্সেল করেন। তবে ইনি ব্যতিক্রম। বেশিরভাগ লোকই আমার মতো। 'ব্রেজিলের বদলে ব্রাজিল বলে অতএব ওর হলুদসবুজ জার্সি কেড়ে নিয়ে কানচাপাটি মেরে পাঁচবছর ফুটবল খেলা দেখা নিষিদ্ধ করে দাও,' এই রকম দাবি বেশিরভাগ লোকেই করবেন না। গত মাস জুড়ে যারা ভুল ঠিক করার সামাজিক কর্তব্য সারছিলেন, তাঁরাও না।
*****
পোস্টটা লিখতে লিখতে মনে হল, যেটুকু ডালমুট শিশির তলায় বাকি আছে সেটুকুর জন্য এই নিয়মটা চালু করলে কেমন হয়? গতসপ্তাহের আগে ডালমুট চিনত না তারা ওই ডালমুট ছুঁতে পারবে না। যারা জানত, বয়ামের ডালমুটে খালি তাদেরই অধিকার। আপনাদের মতামত জানাবেন দয়া করে।
না মশাই , বয়ামের ডাল্মুটে তারই অধিকার যে সেটা নিতান্ত অসময়ে "কী খাই, কী খাই" করে এদিক সেদিক হাতড়ে মরে। এর সাথে জানা না জানার কোনো রিলেশনই নেই।
ReplyDeleteনা জানার লিস্টি আমার এতোই , এবং ভুল করার সে বিষয়ে আমি চুপ করে থাকি বোধ করছি ।
বুঝলাম, প্রদীপ্ত।
DeleteSalon যেটাকে ফ্রেঞ্চ বা ব্রিটিশ ইংলিশ এ স্যালোঁ উচ্চারণ করে, সেখান থেকেই Saloon কথাটার উদ্ভব। সাধারণ মনে হল: public room used for a specific purpose. ওটার উচ্চারণ বাঙালি টানে আমরা যা করি তাই। ভুল কিছু আছে বলে মনে হয় না। https://en.oxforddictionaries.com/definition/saloon
ReplyDeleteভুল ধরানোর ভুল ধরানোর চেষ্টা (sure নই) দেখে আপনি নিশ্চয়ই বুঝেছেন যে আমি এখনো শুধরাইনি। ইন ফ্যাক্ট, এখনো পর্যন্ত আমার বিশ্বাস জানা থাকলে চেনা মানুষের ভুল না ধরানোটা একপ্রকার অন্যায়।
আহা, ভুল মনে না হলে শুধরাবেনই বা কেন, চন্দ্রচূড়? ভুলঠিকের সংজ্ঞানির্ণয় এবং চিহ্নিতকরণে ব্যক্তিগত বিচারের একটা বিরাট জায়গা আছে তো। আমি আমার বিচার বললাম। সে বিচারের সঙ্গে বাকি সবার বিচার মিললেই উদ্ভট হবে।
DeleteHindi te kintu dalmut (pronounced dalmoth) mane oi lomba lomba kathir moto jinis. anek ta hindi goja aar bangla goja'r moto :)
ReplyDeleteSO Mr Abantor is not entirely wrong!
সর্বনাশ করেছে, শম্পা। খবরটা দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
Deleteমুখ দেখে নাকি আমার ঘোড়েলপনার তল পাওয়া যায় না।
ReplyDeletetomare je chineche.....
khub e moja pelam lekhata pore,khub khub bhalo..
ami dalmut mane tomartai jani..ar tumi to janbei ar khabeo,feludar jol khabar...tomar o favourite
sure noi tobe...‘বেন হুর’ tai thik...‘বেন হার’ eta american
aar
'ব্রেজিল' er kalo bagh to lekhai thake,amrai lakkho kori na..
'আর্খেন্তিনা'..darun to..ebar theke etai bolbo..khub sundor naam ta
prosenjit
থ্যাংক ইউ, প্রসেনজিৎ। হ্যাঁ, যতদিন নতুনতর কিছু জানা না যাচ্ছে, আর্খেন্তিনা বলাই যায়।
DeleteFeludar priyo jinis na janata to chap er bapar.. amar bhul dhora rog ache.. darun lage bhul dhorte .. tobe sob jaygay parina..
ReplyDeleteআশা করি তোর ভুল ধরার আনন্দ অক্ষয় হোক, ঊর্মি।
Deleteami loker mukhe bhulbhal kichu shunleo ghapti mere thaki. keu jodi konodin ulte amar bhul dhorte shuru kore tale ami kothaye jai. emnitei self-esteem sobsomoy baronto. sedin gourmet er bhul uccharon kore south point e pora priyo bandhobir kache jarpornai pyak kheyechi.
ReplyDelete"বাবা তো বাড়ি নেই, বাবা তো স্যালোঁ গেছেন," eita just height chilo. erom akta chinta amar moneo esechilo akbar.
আমিও চুপ করে থাকারই দলে, কুহেলি।
DeleteBhalo laglo. Amar abar ektu bhul dhorte jaoar baaje abhyas aachhe. aneksomoy keu kichhu bishoye kichhu bolte giye kono information bhul diyechhe sathe sathe aami shudhrote jai. Tate mul golper moja chole jai bole amar aashpasher lok bolechhe.
ReplyDeleteAar aamio kintu wakibohal er dole....
থ্যাংক ইউ, সুস্মিতা।
DeleteCollege a ek bandhu bar koyek 'amul for talk' bolay jiges Kore bojha gelo se chhotobelay 'angur fol tok' bhul sunechhilo, ar sei theke Tai bole, thik context ei bole, Tai hoy keu hoyto kokhono kheyal koreni.
ReplyDeleteওরে বাবা, এটা সাংঘাতিক। এবং এই ভুলটা ধরিয়ে দিয়ে বন্ধু হিসেবে আপনারা কাজের কাজ করেছিলেন, শিবেন্দু।
Deleteপসিটিভ ব্যাপার এটাই যে আপনার ভুল জানাটা স্বীকার করার সাহস আছে, আমার সেটাও নেই।
ReplyDeleteএইটা যখন স্বীকার করলেন নালক, তখন ভুল স্বীকারও করেন বলেই আমার বিশ্বাস।
Deleteইয়ে - ডালমুট আর চানাচুরে তফাত কী ?
ReplyDeleteডালমুট চানাচুরের একটা কমপোনেন্ট। এ ছাড়াও আরও অনেক কিছু, যেমন কাঠিভাজা, সবুজ মটর, বাদামভাজা, চিঁড়েভাজা এই সবও থাকে চানাচুরে। অন্তত আমি সে রকমই জানি।
Deleteআমি নিরন্তর ভুল বলার দলে😅 ... ক্লাস ৭-৮ নাগাদ যখন আমি সদ্য সদ্য নারীবাদ চর্চা শুরু করেছিলাম সেই সময় তসলিমা নাসরিনের লেখা পড়ে উদ্বুদ্ধ হলেও লেখিকার নামটি আমার মাথায় "তলসিমা" বসে গেছিল ... একজন সহপাঠিনী আমার এই রুঢ়তা সহ্য না করতে পেরে বলে উঠেছিল "ঠিক আছে বৈশালী এর পর থেকে তলসিমা নারসিনের লেখা পড়ব.." তৎক্ষণাৎ নিজের ভুল বুঝতে পেরে আমার অবস্থা "পৃথিবী দ্বিধা হও" হয়েছিলো... তারপরে বুঝেছি proper noun-র সাথে আমার স্মরন শক্তির কোন এক উৎকট দ্বন্দ্ব আছে.. প্রায় ই নাম ভুল করি... আর যখনই সেটা হয় আমার ঐ কথপোকথনটা মনে পরে যায় ... 😂😂😂
ReplyDeleteহাহা, ওই বয়সেই সে সহপাঠিনীর বিদ্রূপ করার ক্ষমতার এমন প্রকাশটা অ্যাপ্রিশিয়েট না করে পারছি না কিন্তু। নাম মনে রাখা খুবই শক্ত কাজ।
DeletePlease aayna -y nijer piith ta ektu chapre de ... amar hoye ..virtually :D
Deleteআমার সন্দেহ হচ্ছিল এটা আমিই হব, মনে পড়িয়ে দেওয়ার জন্য থ্যাংক ইউ।
Delete