এ মাসের বই/ এপ্রিল ২০১৭/ ১
We/Yevgeny Zamyatin
উৎস গুগল ইমেজেস
জর্জ অরওয়েলের ‘নাইনটিন এইটি ফোর’ যাঁরা পড়েছেন আর Yevgeny Zamyatin-এর ‘উই’ যাঁরা পড়েননি, খুব সহজেই তাঁদের সঙ্গে দ্বিতীয় বইটির পরিচয় করানো যায়। দুটি বইয়ের চরিত্র, ঘটনাবলী, ক্লাইম্যাক্স অবিকল এক।
Yevgeny Zamyatin-এর ‘উই’ লেখা হয়েছিল অরওয়েলের নাইনটিন এইটি ফোর লেখা হওয়ার পঁচিশ বছর আগে। হয়তো দৈববলে দুই লেখকের মগজে একই প্লট, একই চরিত্রেরা হাজির হয়েছিল? হয়তো জর্জ অরওয়েল ‘উই’-এর কথা জানতেনই না? এই সম্ভাবনা শূন্য, কারণ উনিশশো ছেচল্লিশে, নাইনটিন এইটি ফোর প্রকাশের তিন বছর আগে অরওয়েল ‘উই’ উপন্যাসের একটি সমালোচনা লেখেন “ট্রিবিউন” পত্রিকায়।
‘উই’ উপন্যাসের ঘটনা ঘটছে ভবিষ্যতের কোনও একটি সময়ে। এক হাজার বছর আগে এক দীর্ঘ সংগ্রামের পৃথিবী অ্যামেরিকার অধীনতা স্বীকার করেছে, এখন গোটা পৃথিবীটাই ওয়ান স্টেট এবং সেই স্টেটটি হল অ্যামেরিকা। উইনস্টন স্মিথ-এর বদলে 'উই'-এ আমাদের বক্তা ডি- ৫০৩। মিনিস্ট্রি অফ ট্রুথ-এ ইতিহাস সংশোধনের বদলে ডি ৫০৩-এর কাজ হল স্পেসশিপ বানানো। ‘ইনটিগ্র্যাল’ নামের মহাকাশযান বানানোর প্রোজেক্টের তিনি চিফ ইঞ্জিনিয়ার। ওয়ান স্টেটে “আই” বলে কিছু নেই, সব “উই”। ওয়ান স্টেটে খিদে নেই, অভাব নেই, স্বাধীনতা নেই, সেক্স নেই। সেক্স আছে, নিয়মমাফিক সেক্স। স্টেট থেকে পিংক স্লিপে নাগরিকদের সেক্সসঙ্গী অ্যাসাইন করা হয়। ডি ৫০৩-এর একজন মোটামুটি রেগুলার সেক্সসঙ্গী আছে, ও-৯০। স্টেট নির্ধারিত নির্দিষ্ট দিনে ও-৯০, ডি ৫০৩-র ঘরে আসে। কতক্ষণ থাকবে সে সব ঠিক করা আছে, খাওয়া এবং ঘুমের সময়ের মতোই। ওই সময়টুকুর জন্য ঘরের পর্দা নামিয়ে রাখার অনুমতি আছে, বাকি সর্বক্ষণ স্বচ্ছ কাচের চার দেওয়াল খোলা রাখতে হয়, যাতে অভিভাবক (অরওয়েল-এর বিগ ব্রাদার এখানে “ওয়েল-ডুয়ার”) তাঁর প্রজাবর্গের ওপর নজর রাখতে পারেন।
এ ব্যবস্থায় আমাদের ডি ৫০৩ খুশি।
"this morning I was on the dock where the Integral is being built, and I saw the lathes; blindly, .with abandon, the balls of the regulators were rotating; the cranks were swinging from side to side with a glimmer; the working beam proudly swung its shoulder; and the mechanical chisels were dancing to the melody of unheard tarantellas. I suddenly perceived all the music, all the beauty, of this colossal, this mechanical ballet, illumined by light blue rays of sunshine. Then the thought came: why beautiful? Why is the dance beautiful? Answer: because it is an unfree movement. Because the deep meaning of the dance is contained in its absolute, ecstatic submission, in the ideal non-freedom."
একদিন ও-৯০-র সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত সান্ধ্যভ্রমণে বেরিয়ে ডি ৫০৩-র দেখা হয়ে যায় আই-৩০৩ নামের এক নারীর সঙ্গে। কামতৃষ্ণায় পাগল হয়ে ঘড়িবাঁধা জীবনের কক্ষপথ থেকে ছিটকে যায় ডি-৫০৩। তারপর আই-৩০৩-র হাত ধরে ডি-৫০৩-র আলাপ হয় একদল অদ্ভুত মানুষের সঙ্গে, যারা হ্যাপিনেস চায় না, স্বাধীনতা চায়।
তারপর কী হয় জানতে গেলে আপনাকে 'উই' পড়তে হবে। সামান্য এদিকওদিক বাদ দিলে 'উই'-তেও তাই হবে যা 'নাইনটিন এইটি ফোর'-এ হয়েছিল। বা বলা উচিত, 'নাইনটিন এইটি ফোর'-এও তাই হয়েছিল যা 'উই'-তে হইয়েছিলেন Yevgeny Zamyatin।
Yevgeny Zamyatin ছিলেন সাবেকি বলশেভিক। বলশেভিক আন্দোলনের শরিক হয়ে তিনি জেল খেটেছিলেন, অজ্ঞাতবাসে থেকেছিলেন। বিপ্লবের পর তাঁর সহযোগী বিপ্লবীরাই তাঁকে আবার জেলে পাঠিয়েছিল, বিপ্লবের পরিণতি নিয়ে ঠাট্টা করে বই লেখার জন্য।
কিছু লোক থাকে যাদের যে কাজটা যত মানা করা হয় সে কাজটা তত বেশি করে করে, Zamyatin ছিলেন সেই গোত্রের লোক। উনিশশো সতেরোর বিপ্লবের পর ক্রমাগত তিনি পার্টির বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় লিখছিলেন। উনিশশো তেইশ সালে 'উই' শেষ করার পর তিনি বুঝলেন এ জিনিস সোভিয়েত ইউনিয়নে প্রকাশ করা অসম্ভব। তিনি পাণ্ডুলিপি পাচার করলেন অ্যামেরিকায়, যেখানে ইংরিজি ভাষায় অনুবাদ হয়ে উই বেরোলো উনিশশো চব্বিশে। পত্রপাঠ তাঁর সমস্ত লেখা তাঁর নিজের দেশে ব্যান হল, এবং তিনি কারারুদ্ধ হলেন। উনিশশো একত্রিশে বন্ধু ম্যাক্সিম গোর্কির সহায়তায়, স্তালিনের কাছে আবেদন করে তিনি দেশ ছাড়লেন এবং প্যারিসে, দারিদ্র্যের মধ্যে মারা গেলেন উনিশশো সাঁইত্রিশে। Zamyatin বিশ্বাস করতেন সাহিত্য যদি করতেই হয়, তবে সে রকমই করা উচিত যা সিস্টেমকে শান্তিতে ঘুমোতে দেবে না। "[H]armful literature is more useful than useful literature," বলে গিয়েছেন তিনি।
অরওয়েল নিজে কোনওদিন তাঁর বিশ্বখ্যাত উপন্যাসের প্রেরণা হিসেবে ‘উই’-এর নাম করেননি। হাক্সলি-র ‘ব্রেভ নিউ ওয়ার্ল্ড’-এর বিরুদ্ধেও 'উই'-এর প্লট চুরির অভিযোগ উঠেছিল। হাক্সলি খোলাখুলি তা অস্বীকার করেন। এসবের ভিড়ে একমাত্র উজ্জ্বল উদ্ধার কার্ট ভোনেগাট। তাঁর ‘প্লেয়ার পিয়ানো’ উপন্যাসের প্রেরণার প্রসঙ্গে তিনি বলেছিলেন, “I cheerfully ripped off the plot of Brave New World, whose plot had been cheerfully ripped off from Eugene Zamiatin’s We.”
শুরুতে সবাই ভেবেছিল অন্যান্য এপিডেমিকের ক্ষেত্রে যেমন হয় এটাও তেমন হবে। কিছু লোক মরবে। যত লোক মরার ভয় পাবে তার থেকে অনেক কম। তারপর সব আবার আগের মতো। পৃথিবীর মেডিক্যাল ইতিহাসে জাস্ট একটা চ্যাপ্টার।
বই যখন লেখা হয়েছে তখন ঘটনাটা যে সে রকম হয়নি বুঝতেই পারছেন। মস্কো থেকে একদল জ্বোরো যাত্রী নিয়ে প্লেন এসে নামল উত্তর অ্যামেরিকায়, হয়তো তারাই “জিরো পেশেন্ট”। হয়তো নয়। কে জানে। আমরা শুধু জানলাম শীতের বরফপড়া শান্ত সেই রাতে থিয়েটারে বসে শেক্সপিয়ারের নাটক দেখছিল জীবন চৌধুরী, তার চোখের সামনে অভিনয় করতে করতে বুক চেপে ধরে মরে গেল এক নক্ষত্র অভিনেতা, যাকে বাঁচানোর ব্যর্থ চেষ্টা করতে গিয়ে প্যারামেডিক ট্রেনিং নেওয়া জীবন, নিজের জীবনের লক্ষ্য সম্পর্কে সম্পূর্ণ নিশ্চিত হয়ে গেল। আর তার ঘণ্টা কয়েক পরই হাসপাতাল থেকে বন্ধুর ফোন এল। এক অদ্ভুত জ্বরে ছেয়ে যাচ্ছে সারা শহর, জীবন যেন পালিয়ে যায় শহর ছেড়ে দূরে। কোথায় পালাবে জীবন? সাত ট্রলি দরকারি জিনিস নিয়ে পঙ্গু ভাইয়ের অ্যাপার্টমেন্টে গিয়ে খিল দিল জীবন। আর তার কয়েক সপ্তাহের মধ্যে গোটা পৃথিবীর “৯৯.৯%” জনসংখ্যা লুপ্ত হয়ে গেল “জর্জিয়া ফ্লু”তে।
এর পরের ঘটনা শুরু হয় সেই গ্রেট ক্লিনসিং-এর কুড়ি বছর পর, যখন পৃথিবীতে পরিত্যক্ত থার্মাল পাওয়ার ষ্টেশন আছে কিন্তু ইলেকট্রিসিটি নেই, কম্পিউটারের ডাঁই হওয়া মৃতদেহ আছে কিন্তু ইন্টারনেট নেই, ভ্যাকসিন নেই, হাসপাতাল নেই, ডাক্তার নেই, ওষুধ নেই।
বলা বাহুল্য, ধর্ম আছে। ধর্মগুরুও আছেন। বালিকাবিবাহের স্বপ্নাদেশ পেয়ে তিনি বালিকা ধরে ধরে নিজের হারেম সাজাচ্ছেন।
আর আছে একটি ভ্রাম্যমাণ থিয়েটার গ্রুপ। তারা ঘুরে ঘুরে শেক্সপিয়ারের নাটক অভিনয় করে বেড়ায়। ধীরে ধীরে আমরা বুঝতে পারি গল্পের মূল চরিত্রগুলোর সুতো সব বাঁধা আছে কুড়ি বছর আগের হার্ট অ্যাটাকে মারা যাওয়ার সেই অভিনেতা আর্থারের সঙ্গে। তাঁর প্রথম স্ত্রী মিরান্ডা, দ্বিতীয় স্ত্রী এলিজাবেথ, পুত্র টাইলার, বন্ধু ক্লার্ক সবাই। জীবন চৌধুরীকেও আমরা দেখতে পাই পরে আরেকবার। তবে এঁরা সকলেই সেকেন্ডারি চরিত্র। 'স্টেশন ইলেভেন'-এর প্রধান চরিত্র কার্স্টেন রেমন্ড, ইয়ার জিরোতে যাঁর বয়স ছিল আট, আর মারা যাওয়ার আগে আর্থার যাকে দুটো কমিক বই উপহার দিয়ে গিয়েছিলেন। তাদের নাম ‘স্টেশন ইলেভেন’।
এমিলি সেন্ট জন ম্যান্ডেলের চতুর্থ উপন্যাস 'স্টেশন ইলেভেন'। ঘরানায় বাঁধতে গেলে একে ফেলতে হবে কল্পবিজ্ঞানের গোত্রে, আরও খুঁটিয়ে দেখলে 'পোস্ট অ্যাপোক্যালিপটিক' গোত্রে। আমি সাধারণত কল্পবিজ্ঞানে উৎসাহ কম পাই, পোস্ট অ্যাপোক্যালিপসে আরও কম। সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হয়ে কিংবা প্রেমে দাগা খেয়ে একজন মানুষ অন্য মানুষের প্রাণ নিচ্ছে, এতদূর আমার কল্পনা পৌঁছতে পারে, কিন্তু পৃথিবী ধ্বংস হয়ে গেছে, কারেন্ট নেই, কম্পিউটার নেই, লোকে তীরধনুক দিয়ে শিকার করছে, অতদূর পারে না। পড়লেই মনে হয়, যতসব গাঁজাখুরি। কিছু পোস্ট অ্যাপোক্যালিপটিক উপন্যাস আমি পড়েছি, মার্গারেট অ্যাটউডের 'হ্যান্ডমেড’স টেল', কার্ট ভনেগাটের 'ক্যাট’স ক্রেডল' ইত্যাদি, কিন্তু সংখ্যায় তারা নগণ্য। কাজেই পোস্ট অ্যাপোক্যালিপটিক উপন্যাস হিসেবে 'স্টেশন ইলেভেন'-এর ভালোমন্দ বিচার আমি করতে পারব না। এমনি গল্প হিসেবে করতে পারি, তাই করছি।
পোস্ট অ্যাপোক্যালিপটিক ইত্যাদি হওয়া সত্ত্বেও আমার মতো অনুৎসাহী পাঠক যে সাড়ে তিনশো পাতার বই দু'দিনে শেষ করতে পেরেছে সেটাই ‘ স্টেশন ইলেভেন’-এর সাফল্যের অন্যতম প্রমাণ। ম্যান্ডেল খুবই শক্তিশালী লেখক। চরিত্রদের রক্তমাংসের করে তোলায়, ওই অদ্ভুত, অকল্পনীয় পৃথিবীকে বিশ্বাসযোগ্য করে তোলায় তিনি সফল। কেউ কেউ দেখলাম বলেছেন, জর্জিয়া ফ্লু এবং তৎপরবর্তী ধ্বংসলীলা বাস্তব নয়, ইলেকট্রিসিটি কেন ফেল করল, করলেও বা কেউ লাইব্রেরিতে গিয়ে বইটই পড়ে সে ফেলিওর সারিয়ে তুলতে পারল না কেন ইত্যাদি ইত্যাদি। আমার এসব অসুবিধেজনক লাগেনি। কল্পনা বাস্তবনিষ্ঠ হল না কেন তা নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই।
আমার খারাপ লেগেছে বইটির “কোটেবিলিটি”। এমনিই গোটা ব্যাপারটা ভয়ানক চক্ষুরুন্মীলক। এই আছি এই নেই। এই কামড়াকামড়ি করছি, রাগে ফাটছি, ঈর্ষায় জ্বলছি। এই জ্বর হয়ে মরে গেলাম। মরলে তবু একরকম, না মরলে আরও বিপদ। যত আরাম টেকেন ফর গ্র্যান্টেড নিয়েছিলাম সব হাওয়া, তখন নদীর ঘোলা জল, গাছের বিষ ফল খেয়ে, আমার থেকে শক্তিশালী মানুষদের (যারা আমার মতোই সারভাইভালের জন্য লড়ছে) হাতে মার খেয়ে, ধর্ষিত হয়ে মর, নয়তো তাদের মারতে শেখো। কাউকে না-ঘাঁটানো না-চটানো কেরানি থেকে বন্য খুনি।
এতেও যদি জীবনের সারসত্য বোঝা না হয় তাহলে আর কীসে হবে আমি জানি না। তাঁর পাঠকরাও যে বুঝবে সে বিশ্বাসটা লেখক রাখতে পারেননি, এবং “Hell is the absence of the people you long for.” “They spend all their lives waiting for their lives to begin.” “Survival is insufficient.”(এই উদ্ধৃতিটা অবশ্য 'স্টার ট্রেকঃ ভয়েজার' থেকে ধার করা বোধহয়, আমি স্টার ট্রেক দেখিনি, কারণ হিসেবে কল্পবিজ্ঞানের প্রতি আমার উদাসীনতা দ্রষ্টব্য, সবাই বলছে তাই জেনেছি) গোছের কোটেশনে বই ছয়লাপ করে রেখেছেন। এক সমালোচক এ কারণে স্টেশন ইলেভেন-কে “সিউডো-ডীপ” বলেছেন, সেটা একটু বেশি রূঢ় হয়েছে বলে আমি মনে করি, তবে ডেপথ যে জায়গায় জায়গায় সামান্য কম হলেও চলত সে বিষয়ে আমি একমত।
ম্যান্ডেলের আগের তিনটি বইয়ের তুলনায় 'স্টেশন ইলেভেন' নিয়ে আলোচনা হয়েছে অনেক বেশি, বিক্রি হয়েছে প্রচুর। দুর্দান্ত কিছু একটা হতে চলেছে এ খবর বই প্রকাশের আগেই বেরিয়ে গিয়েছিল। আমি বলছি না, 'স্টেশন ইলেভেন' খারাপ বই। আমি শুধু বলছি হাইপের ঘাড়ে চড়ে 'স্টেশন ইলেভেন' অনেক দূর গেছে যতখানি হয়তো এর যাওয়ার কথা ছিল না।
ja bujhlam "We" ta ASAP jogar kore pore na fela porjonto shanti nei..by the way, neil gaiman er norse mythology kemon laglo?
ReplyDeleteহ্যাঁ, উই বেশ চমকপ্রদ বই ঋতম। নরস মিথোলজি, খুবই লজ্জার সঙ্গে স্বীকার করছি, অর্ধেক পড়ে ফেলে রেখেছি। আজকেই ভাবছিলাম যেটা পড়ছি সেটা শেষ হলে কী পড়ব, ঠিক করে ফেললাম, নর্স মিথোলজি। মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য থ্যাংক ইউ, ঋতম।
Delete'উই'-এর ব্যাপারস্যাপার বেশ ইন্টারেস্টিং লাগলো। দেখি পড়ে ফেলতে হবে। :)
ReplyDeleteসায়েন্স ফিকশন অবশ্য আমার অত ভাল লাগেনা, কিন্তু 'স্টেশন ইলেভন' এর অনেক নাম শুনেছি। একবার হাতে নিয়ে দেখব তাহলে।
আমিও স্টেশন ইলেভেন-এর নাম এত শুনেই পড়ার সিদ্ধান্ত নিলাম, অরিজিত। আরেকটা সাই ফাই-এর নামও বাজারে উড়ছে খুব, বেকি চেম্বারস-এর দ্য লং ওয়ে টু আ স্মল, অ্যাংরি প্ল্যানেট, ভেবেছিলাম ওটাও পড়ব, তবে স্টেশন ইলেভেন পড়ে একটু থমকে গেছি, দেখা যাক।
Deleteদারুণ। কিন্তু আজকাল কি আর সাপ্তাহিকী দাও না?
ReplyDeleteনা, অমিতা।
DeleteWe er golpo suner theke pore felte iche korchhe...
ReplyDeleteComment korte parchina praayi from iMac. Phn r na khulle sudhu porei khanto dite hoy :). Bratati
তাতে কোনও অসুবিধে নেই, ব্রততী। পড়ছ যে সেটাই অনেক। এটা মন থেকে বললাম।
Delete