অন্ধ্রপ্রদেশ ভবন ক্যান্টিন



দিল্লির সব স্টেট ক্যান্টিনের মধ্যে জনপ্রিয়তম নিঃসন্দেহে অন্ধ্রপ্রদেশ ভবনের ক্যান্টিন। অর্চিষ্মানের প্রিয়তমও বটে। কিন্তু দিল্লিশহরের খাদ্যরসিকদের চোখের মণি এই ক্যান্টিনটির প্রতি আমি বিশেষ প্রসন্ন নই। খাবারদাবারের কারণে নয়। অন্ধ্র ভবনে অনেকরকম খাবার পাওয়া যায়। যদিও আমি যতবার গেছি ততবার থালিই খেয়েছি। আমার সঙ্গে আরও যারা যতবার গেছে তারাও সর্বদা থালিই খেয়েছে। অচেনা লোক যারা আমার চারপাশে বসে খেয়েছে তাদের কাউকেই আমি কখনও থালি ছাড়া কিছু খেতে দেখিনি।

দক্ষিণ ভারতীয় থালিতে সাধারণত যা যা থাকে অন্ধ্র ভবনের থালিতেও তাই তাই থাকে। ভাত, রুটি/পুরি, সম্বর, রসম, দু'তিন রকমের তরকারি, পাঁপড়, মোহনভোগ বা হালুয়া, দই। এর থেকে দুয়েকটা পদ বেশিই হবে, কম নয়। প্রতিটি রান্নাই চমৎকার এবং যত চাই তত খাও। আমার বিশেষ করে অন্ধ্রভবনের থালির তরকারি ভীষণ ভালো লাগে। তা সে ঢ্যাঁড়সের হোক, বেগুনের হোক, আলুর হোক - যাই খেয়েছি, যতবারই খেয়েছি, ফার্স্ট ক্লাস লেগেছে। ঘি জবজবে মোহনভোগের বাটি আমি আমি একবারও গোটাটা শেষ করতে পারিনি। (তার মানে কিন্তু এই নয় যে মোহনভোগটা খারাপ খেতে। কারণ অর্চিষ্মান প্রত্যেকবারই নিজের মোহনভোগের বাটি চেঁছেপুঁছে শেষ করে আমার বাটির শেষাংশের দিকে হাত বাড়িয়েছে। ঠিক যেমন আমি আমার বেগুনের তরকারি খেয়ে ওর থালার বেগুনের তরকারি শেষ করেছি।) সাধারণত আমরা থালির সঙ্গে চিকেন/মাটন কারি কিংবা মাছ ভাজা নিই সেগুলোও যথারীতি ভালো খেতে।

খাবার ছাড়াও অন্ধ্রভবনের আর একটা ভালো ব্যাপার আছে। যতবারই গেছি ততবারই কর্মীদের মধ্যে কারও না কারও সঙ্গে আলাপ হয়েছে যাঁরা শ্রীরামপুর কিংবা উত্তরপাড়ার লোক। অন্ধ্রভবনে যাঁরা গেছেন, জানবেন, ওই মাছের বাজারের মধ্যে কারও সঙ্গে আলাপ হওয়া শক্ত। তবু হয়তো চোখেমুখে কিছু একটা লেখা থাকে। হাতে চারপাঁচটা জোড়া বালতি নিয়ে ঘুরে ঘুরে সম্বর তরকারি পরিবেশন করতে করতেই তাঁরা আমাদের টেবিলের পাশে এসে থেমেছেন। হয়তো দুয়েকটা কথা কানে গেছে কিংবা যায়নি, জিজ্ঞাসা করেছেন,

"বাঙালি? আমি শ্রীরামপুরের।"

তবু অন্ধ্রভবন যেতে আমার ভালো লাগে না। কারণ ভিড়। দুপুরবেলা অন্ধ্রভবন ক্যান্টিনের চেহারায় আর রবিবার সকালের সি আর পার্কের এক নম্বর মচ্ছি মার্কেটের চেহারা এক ও অবিকল। বড় হলঘরে সারি সারি টেবিলচেয়ার পাতা, গিজগিজ করছে মানুষ, কাউন্টারে প্রকাণ্ড লাইন, গলার আওয়াজ স্বাভাবিকের থেকে বেশ কয়েক পর্দা না তুললে আপনার কথা ওপারের ভদ্রলোকের কানে পৌঁছনো সম্ভব নয়। দাম দিন, কুপন নিন। নিয়ে আর একমুহূর্ত গড়িমসি করার সুযোগ নেই, কাউন্টারের ও প্রান্তে একজন দাঁড়িয়ে আছেন তিনি আপনাকে লাইন থেকে প্রায় টেনে বার করে অন্য আরেকজনের দায়িত্বে চালান করে দেবেন। অন্ধ্রভবনের এটা আরেকটা বৈশিষ্ট্য। ক্যান্টিনের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে মোড়ে বাউন্সারের মতো লোক দাঁড় করিয়ে রাখা। মেন গেটে একজন থাকেন, কাউন্টারে লাইন শুরু হওয়ার মুখে একজন, শেষপ্রান্তে একজন। এই শেষজন আপনাকে যাঁর হাতে চালান করবেন, তাঁরা মেন বাউন্সার, তাঁরা বাঘের মতো হলের ভেতর পায়চারি করছেন, ওই ভিড়েও কোথায় কোন কোণায় দুটো চেয়ার খালি আছে সেটা খুঁজে বার করা একমাত্র ভগবানের পক্ষে সম্ভব আর ওঁর পক্ষে। উনি আমাদের সেই ফাঁকা চেয়ারের দিকে চালিত করবেন। টেবিলে তখন অলরেডি ছজন ঘেঁষাঘেঁষি করে বসে খাচ্ছেন, কিন্তু তাতে কিছু অসুবিধে নেই, আপনি বসতে না বসতে আপনার সামনে চকচকে স্টিলের গ্লাসে জল আর বাটিভর্তি থালি এসে যাবে। কুপন চলে যাবে বাউন্সারের হাতে। শুরু হবে খাওয়া।

অন্ধ্রভবনের হালচাল অনেকটা মডার্ন টাইমসের চার্লি চ্যাপলিনের কারখানার মতো। কলকবজার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলে নিখুঁত আতিথেয়তা। আজ পর্যন্ত আমাকে অন্তত কখনও কাউকে বলতে হয়নি জল চাই, সম্বর চাই, তরকারি চাই। বাউন্সারের মাথার চারদিকে যে অসংখ্য চোখ আছে তা দিয়ে তিনি নিখুঁতভাবে যার যা দরকার সে দিকে নজর রাখেন। হাঁ না করতেই কেউ একজন এসে হাতায় করে আপনার শূন্য বাটিতে তরকারি বা সম্বর বা থালায় ভাত রুটি বা গেলাসে জল দিয়ে যাবে।

ইন ফ্যাক্ট অন্ধ্রভবন ক্যান্টিনের গোটা ব্যাপারটাই এত অবিশ্বাস্য রকমের নিখুঁত যে সেটাই আমার ভেতর একটা বাড়তি স্ট্রেসের জন্ম দেয়। ওই যে রুদ্ধশ্বাস দৌড়োদৌড়ির পরিবেশটা সেটা কখন যেন গুঁড়ি মেরে আমার ভেতর ঢুকে পড়ে, অনেক চেষ্টা করেও আমি সেটাকে আটকাতে পারি না। অন্ধ্রভবনে আমি যতক্ষণ থাকি, খাইদাই, বেগুনের তরকারি খেয়ে মাথা নাড়ি, মনে হয় দমবন্ধ করে আছি। শিরদাঁড়ার ভেতর মোক্ষম গেরো পাকিয়ে গেছে। যতক্ষণ না দরজা থেকে বেরিয়ে সামনের ছোট্ট গলিটা পেরিয়ে ফিরোজ শা রোডের ফুটপাথের খোলা হাওয়ায় গিয়ে দাঁড়াচ্ছি, ততক্ষণ সে গেরো খুলবে না।

অর্চিষ্মানের নাকি আবার অন্ধ্রভবনের এই রুদ্ধশ্বাস ব্যাপারটাই পছন্দ। এই যে একটা গমগমে, জমজমে আবহাওয়া, এই ভিড়ের আড়াল, এই থ্যাংকইউ প্লিজ এক্সকিউজ মি জাতীয় আলগা এটিকেটের সর্বাঙ্গীণ অনুপস্থিতি, ওই ভিড়ের মধ্যে আগাপাশতলা আড়াল, এতেই অর্চিষ্মান স্বচ্ছন্দ বোধ করে। প্রত্যেকবার যখন স্টেট ক্যান্টিনে খেতে যাওয়ার কথা ওঠে আর আমরা এটায় যাব না সেটায় যাব সেই নিয়ে আলোচনা করি, আমি বুঝি অন্ধ্রভবনের নামটা ওর জিভের ডগায় ঘুরঘুর করছে, নেহাত আমার মুখ চেয়ে বলতে পারছে না।

এবার তাই আমি নিজেই বললাম। অন্ধ্রভবন যাওয়া যাক। অনেকদিন যাওয়া হয়নি। অর্চিষ্মান খুশি হয়ে বলল, “চল রবিবার লাঞ্চে যাই। ভিড় কম থাকবে। তাছাড়া হায়দ্রাবাদি বিরিয়ানি দেয় শুনেছি।

ওপরের দুটো বাক্য পরপর বললে যে খুব একটা মানে দাঁড়ায় না সেটা আমাদের বোঝা উচিত ছিল। বুঝতে পারলাম গত রবিবার বেলা সয়া বারোটা নাগাদ, যখন ফিরোজ শা রোডের মোড় ঘুরেই দেখলাম অন্ধ্রভবনের ক্যান্টিনে ঢোকার রাস্তাটা দিয়ে পিল পিল করে লোক যাচ্ছে। যারা উইকডে-র দুপুরবেলা ভিড় করে থালি খেতে আসেন, তাঁরা রবিবার বিরিয়ানি খেতে এসেছেন। ঠিক যেমন আমরা গেছি।

আবার কাউন্টারে লাইন, আবার বাউন্সারদ্বারা পরিচালিত হয়ে চেয়ারে গিয়ে বসা, আবার বসতে না বসতে স্টিলের গ্লাসে জল আর স্টিলের বাটিতে করেনা আজ রসম আর সম্বর নয়, আজ বিরিয়ানির সঙ্গে খাওয়ার জন্য ঝোল আর রায়তা। তারপর চিকেন বিরিয়ানি আর মাটন ফ্রাই।



রিল্যাক্স করে যে খাব ভেবেছিলাম, সেটা হল না। কিন্তু ভালোই হল। যে জায়গার যা চরিত্র সেরকম থাকাই ভালো। অন্ধ্রভবনে হাত পা ছড়িয়ে আরাম করে খেলেই বরং অদ্ভুত লাগত। তার থেকে ওই যে আমরা হইহই করে বিরিয়ানি আর পাঁঠার ফ্রাই শেষ করলাম, আর বাইরে এসে হাঁফ ছাড়তে ছাড়তে গোটা ব্যাপারটা নিয়ে হাসাহাসি করলাম, ওটাই ভালো হল। তবে অন্যদিনের থেকে সেদিনটা আলাদা করার জন্য বেরোনোর আগে কাউন্টারের পাশে রাখা ঝুড়ি থেকে অর্চিষ্মান একটা মিষ্টি পান কিনে খেল, তারপর আমরা অটো চড়ে কনট প্লেস গেলাম। দুখানা আইসক্রিম কিনে 'ন্যাচারালস-এর দোতলায় বসে প্রাণ ভরে রিল্যাক্স করলাম।


বাঁদিকেরটা টেন্ডার কোকোনাট, ডানদিকেরটা কেসর পিস্তা। আমাদের দুজনের মধ্যে কে কোনটা খেয়েছে বলতে পারলে হাততালি।  

*****

Andhra Bhavan Canteen
1, Feroze Shah Road, New Delhi
011 23382031
























Comments

  1. e ar bolar ki ache , ami toh tender coconut bhalobashi :) chobigulo jarparanai lobhoniyo! bouncer wala andhra bhavane jetei hobe :)

    ReplyDelete
    Replies
    1. এই টেন্ডার কোকোনাটের ব্যাপারে তুই আর তোর ভাই একেবারে এক ও অভিন্ন, তিন্নি।

      Delete
  2. মনে হয় তুমি কেসর পিস্তা খেয়েছ, গুরু। তুমি ঠিক টেন্ডার কোকোনাট ট্রাই করা টাইপ নও।

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, আমার টাইপটা তুমি একেবারে মোক্ষম ধরেছ, প্রিয়াঙ্কা। আমি একেবারেই কেসর পিস্তার দলে।

      Delete
  3. চল রবিবার লাঞ্চে যাই। ভিড় কম থাকবে।

    কি সাংঘাতিক! এর'ম কথা বলতে আছে?

    হায়দ্রাবাদি বিরিয়ানিটা কেমন ছিল আজ্ঞে?

    আপনি কখনওই টেন্ডার কোকোনাট খাবেন না, আমি জানি। আর অর্চিষ্মানবাবু প্রায়শই এটা খেয়ে থাকেন, এও জানি।

    ReplyDelete
    Replies
    1. আরে দেবাশিস, আমরা ভেবেছি অফিসের দিন যখন ভিড় থাকে তার মানে সব অফিসের লোক লাঞ্চ খেতে অন্ধভবনে যায়। তারা যে সবাই আমাদের মতোই বুদ্ধি খাটিয়ে রবিবার বিরিয়ানি খেতে আসবে (তাও ছানাপোনা সঙ্গে করে) সে কী করে বুঝব বলুন। এ অনেকটা সেই উল্টোরথের দিন বেশি ভিড় হওয়ার মতো।

      বিরিয়ানিটা ভালোই ছিল। আমার টেন্ডার কোকোনাটের বিরুদ্ধে কোনও রাগ নেই, বিশ্বাস করুন। ছোটবেলায় টেন্ডার কোকোনাটের জল অনেক খেয়েছি। বড়বেলায় দোকানে টেন্ডার কোকোনাটের ভেতর গলদা চিংড়ি পুরে খেতে দিয়ে গলাকাটা দাম নিয়েছে, সোনামুখ করে খেয়েছি। কিন্তু টেন্ডার কোকোনাটের ঘণ্ট দিয়ে আইসক্রিম বানিয়ে যদি কেউ অফার করে তাহলে আমি রাজি নই।

      Delete
    2. shon Kuntala, jackfruittao kintu darun! ;)

      Delete
    3. খাওয়া তো দূর অস্ত, আমি ব্যাপারটা সম্পর্কে ভাবতেও চাই না তিন্নি।

      Delete
  4. Bangla e 'Abantor' khub bhalo lagche dekhte.
    Tumi tender coconut khaoni ... photo te e clue ache.
    Amar kintu tender coconut e bhalo lage, especially oi norom narkel er choto choto tukrogulo jokhon mukhe ashe.

    ReplyDelete
    Replies
    1. শর্মিলা, বাংলা হরফে নামটা বেশ কিছুদিন হল। ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। আমি কেসর পিস্তাই খেয়েছি বটে। অর্চিষ্মানেরও ওই নারকেলের টুকরো দারুণ লাগে। একদুবার আমাকে সাধাসাধি করে খাইয়েওছিল, বোধহয় আশা করেছিল এইবার আমার অবরোধের দেওয়াল ভেঙে পড়বে, কিন্তু কাজে দেয়নি।

      Delete
  5. Biriyani ta dekhte to Hyderabadi-r thekeo Kolkatar biriyanir motoi lagchhe, dibbi dim tim dewa. khete kaar moto? Aami nije Kolkatar biriyanir-i beshi fan. Achha biriyani-ta ki proti robbar-i mele?
    Egulo nidarun otyachar! Pnatha-tar kotha aar beshi barachhina, apatoto ota virtual dekhe khide barachhi, kono robbar jhnapiye porte hobe dekhchhi.
    Shraman

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা শ্রমণ, ডিম দেখে আমারও তাই মনে হয়েছিল যে এ তো সি আর পার্কের বিরিয়ানির মতোই লাগছে। তফাৎটা বোধহয় ওই বাটিতে করে একটা ঝোল মতো দিয়েছিল, যেটা বিরিয়ানিতে মেখে খেতে হবে, সেটায়।

      প্রতি রবিবার মেলে। তুমি নিশ্চিত করে যেও একদিন।

      Delete
  6. Aah etodine Amar moner moto jaiga r lekha pelam. Andhra bhavan er sei amayik bhadralok Chara kolpona kora Jaina. . R amar o Archisman er moto byapar.. beshi bhir er jaiga swachhanda. Tahole oi restaurant etiquette er byapar syapar jegulote ami chhorai segulo dekhi Karo Hadar chance nei :papiya

    ReplyDelete
    Replies
    1. Typo: hasar oitai Hader hoye gelo

      Delete
    2. ওহ, অন্ধ্রভবনের তুমিও ফ্যান? ভেরি গুড, পাপিয়া।

      Delete
  7. অন্বেষা সেনগুপ্তDecember 12, 2015 at 12:37 AM

    ওখানকার বিরিয়ানিতেও ডিম থাকে ? কি মজা :) আমি ভাবতাম শুধু কলকাতার-টাতেই থাকে :)

    বাই দ্য ওয়ে, এখন দিল্লিতে ঠান্ডা ঠিক কিরকম? ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ ওখানে থাকছি, ঠিক কখানা সোয়েটার জ্যাকেট লেপ কম্বল নিয়ে যাব বুঝে উঠতে পারছি না :(

    ReplyDelete
    Replies
    1. এবারে এখনও তেমন কাঁপাকাঁপি ঠাণ্ডা পড়েনি, অন্বেষা। মানে দুপুরবেলা রোদে বেরোলে সোয়েটার ছাড়াই দিব্যি হাঁটাচলা করা যায়। তবে সবকিছুর মতো গোটা ব্যাপারটাই রিলেটিভ। সেদিন লিফটে একজন খুব দুঃখ করে বললেন যে সর্দি কাঁহা হ্যায়, এ বছর তো তিনি এখনও (ডিসেম্বরের দশ তারিখ নাগাদ) জল গরম করতে শুরু করেননি। রোজ ভোরবেলা ঠাণ্ডা জলেই স্নান করছেন।

      আপনি যদি ওঁর মতো হন, তাহলে আমি বলব সঙ্গে করে কিছুই আনার দরকার নেই। না হলে এই একখানা ফুলসোয়েটার আর মাংকি ক্যাপ নিয়ে এলেই হবে।

      Delete
    2. Sondher dike ar sokale kintu besh bhaloi thanda porchhe..December er sesh soptahe sudhu sweater e manage kora nischoi difficult hobe. Better pack a couple of jackets to be safe :)

      Delete
  8. mutton e khub lobh dilam.. tumi kesar pista kheyechho to?- Bratati.

    ReplyDelete
    Replies
    1. ইয়েস ইয়েস ব্রততী। আন্দাজে ফুল মার্কস।

      Delete
  9. Porer soptahe bari jachi, tai apnar khawa-dawa-r golpe ar oto ta hingsha holo na. Ebar Arsalan er biriyani-r chobi apnake tule pathabo.

    ReplyDelete
    Replies
    1. আরে কী ভালো খবর। স্বাগতম স্বাগতম।

      Delete
  10. mutton er chobita to uttejito kore dichche...are tender coconut dekhe mone porlo..chotobelay archishman nischoy oi school er baire narkel ice cream pawa jeto..nischoy khub pachando korto..mone porche..odbhut odbhut flavor pawa jeto sob..simple kathi ice cream..2 taka kore daam..bel flavor aar narkel ta mone ache..aar amio tomar e dole..narkel er tukro mukhe porle raag dhore ice cream khabar samay..

    prosenjit

    ReplyDelete
    Replies
    1. ওহ, এই আইসক্রিমের ব্যাপারটা শুনিনি, কিন্তু ইলেকট্রিক বা কারেন্ট নুন-এর ব্যাপারটা শুনেছিলাম। সেটা অর্চিষ্মানের স্কুলের বাইরে বিক্রি হত এবং ও নিয়মিত খেত। অ্যান্টি টেন্ডার কোকোনাট আইসক্রিমের দলে লোক বাড়ল দেখে খুশি হলাম। থ্যাংক ইউ।

      Delete
    2. seki current kalo noon tumi khao ni!!!! shudhu shunechile,echara...amsi,3/4 type er cul,amra,kamranga,ghugni,alu kabli,sesh pate icecream,oh puro 7 course lunch..

      Delete
  11. Tender coconut nischoi Archisamaner! Ami onekdin age Bombayte jokhon keyechilam, tender coconut bhalo lage ni!

    ReplyDelete
    Replies
    1. যাক, অবশেষে একজনকে দলে পেয়ে কী ভালো যে লাগছে, থ্যাংক ইউ, রুণা।

      Delete
  12. ki sanghatik lobhonio khabar dabar. chhobigulo dekhei jibhe jol aschhe.

    ReplyDelete
    Replies
    1. হ্যাঁ ইচ্ছাডানা, অন্ধ্রভবনের খাবার যে ভালো সে নিয়ে সন্দেহ নেই।

      Delete

Post a Comment