ইন দ্য ল্যান্ড অফ পাংচুয়ালিটি
আমাদের জীবনের সব ক্রুশিয়াল ডিসিশনগুলো, রাতে কী খাব, বাড়ি শিফট করব কি না, হইচই অ্যাপে ইয়েতি অভিযান দেখার রিস্ক নেব কি না, নেওয়া হয় সকাল আটটা থেকে আটটা পাঁচের মধ্যে। বাড়ির গেট ছেড়ে বেরোনোর পর, চিরাগ দিল্লির সিগন্যাল ছাড়ার আগে। উত্তর মিললে ওই পাঁচ মিনিটেই মেলে, না হলে মুলতুবি হয়ে যায় পরের দিনের ওই পাঁচমিনিটের জন্য।
রোজকার খাওয়া টিভি দেখার বাইরে আরেকটা সমস্যা মাথার ভেতর ঘুরছিল কিছুদিন থেকেই। গুরুতর সমস্যা। নতুন বছরের একটা গোটা মাস কেটে গেছে অফিস আর বাড়ি, বাড়ি আর অফিস করে। 'মর্নিং শোজ দ্য ডে'-তে আমার ভয়ানক বিশ্বাস (প্রভূত ব্যতিক্রম দেখা সত্ত্বেও)। জানুয়ারি মাস যদি সারা বছরের কোনও আভাস হয় তাহলে আমাদের দু’হাজার আঠেরোতে কোথাও বেড়াতে যাওয়া হবে না।
জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে একদিন সকালে ট্যাক্সিতে বসে আমি বললাম, ‘যাওয়া না হয় না হোক, বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যান অন্তত জানুয়ারি থাকতে থাকতে করে রাখা যাক?’
অর্চিষ্মান ফোন বার করল। আমি প্রোমোশোন্যাল ইমেল, এস এম এস না পড়েই ডিলিট করি, ও খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ে এবং একটাও ডিলিট করে না। এই নিয়ে ওকে গঞ্জনা দিতাম এতদিন, আর দেওয়া যাবে না। গোআইবিবো থেকে জানিয়েছে দিল্লি থেকে ভারতবর্ষের তিনটি শহরে প্লেন ভাড়ায় লোভনীয় ছাড় চলছে। উদয়পুর, যোধপুর, জয়পুর। আমার তিনটেই দেখা, অর্চিষ্মানের একটাও দেখা নেই। তিনটের মধ্যে জয়পুর ঘোরতম শহর কাজেই আমার না-পসন্দ। পদ্মাবতী নিয়ে লেবু কচলানোর চোটে চিতোর শুনলেই গা চিড়বিড় করছে। ‘দাঁড়াও তো একটা জিনিস দেখি,’ বলে অর্চিষ্মান কী খুটখুট টাইপ করতে লাগল, ওদিকে চিরাগ দিল্লির সিগন্যাল সবুজ হয় হয়, লাল আলো দপদপাচ্ছে, পাঁচ চার…ধূপকাঠি বিক্রি করা আন্টিজী ফুটপাথে সরে গেছেন, তিন দুই… আমাদের ভাইসাব ব্রেক থেকে পা সরিয়ে নিয়েছেন, এমন সময় হর্নের মহোৎসব ছাপিয়ে অর্চিষ্মান চেঁচিয়ে উঠল, ‘আরে মাউন্ট আবু উদয়পুরের খুব কাছেই, লিখেছে লং উইকএন্ডে দুটোই ঘুরে আসা যায়!’ সবুজ হয়ে গেল সিগন্যাল, গাড়ি সাঁ করে বাঁক নিয়ে মোড় পেরিয়ে এল, আমরা ‘উদয়পুর!’ বলে একে অপরকে হাই ফাইভ দিলাম।
আমরা গুপীবাঘা নই, কাজেই হাই ফাইভ দেওয়া মাত্র লেক পিচোলার মধ্যিখানে গিয়ে পড়লাম না। আরও দিনকয়েক দিল্লিতেই থাকতে হল। সে সময়টা আমরা বাসট্রেনের টিকিট কাটলাম, উদয়পুর আর মাউন্ট আবুতে সরকারি হোটেল বুক করলাম, হোয়াট টু ডু, হোয়্যার টু গো, হোয়াট টু ইট গবেষণা করলাম। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যেয় বাড়ি ঢোকার আগে সৌরভ স্টোর্স থেকে এক প্যাকেট চিঁড়ে বাদাম ভাজা, দু’প্যাকেট ব্রিটানিয়া স্লাইস কেক, (এক প্যাকেট চকোলেট, এক প্যাকেট ফ্রুটি ফান,) ডবল প্যাক বাদাম চাক, এক প্যাকেট হাইড অ্যান্ড সিক বিস্কুট কিনলাম। তারপর খাওয়াপরবর্তী পেট ব্যথা সামলানোর জন্য রাহেজা কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট থেকে ইনো, প্যান ডি আর ক্রোসিন সাড়ে ছ’শো কেনা হল। শরীরের সঙ্গে সঙ্গে বৌদ্ধিক পুষ্টির জন্য খবরের কাগজের স্ট্যান্ড থেকে নেওয়া হল একটা দেশ, একটা সফর ম্যাগাজিন।
দোসরা ফেব্রুয়ারি, শুক্রবার, সকাল সাতটার প্লেন। ভয় ছিল কুয়াশায় লেট না করে। করল না। উদয়পুর থেকে কুড়ি কিলোমিটার দূরে ছোট এয়ারপোর্ট ডাবোক। ভোরের আলোয় আসলের থেকেও বেশি পরিষ্কার আর সুন্দর দেখাচ্ছিল। প্রিপেড নিয়ে চললাম রাজস্থান পথ পরিবহনের কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যান্ডে। আমরা উদয়পুরে থাকছি না, প্রথমেই যাচ্ছি মাউন্ট আবু। বাসের টিকিট অনলাইন কেটে রেখেছি। উদয়পুর থেকে মাউন্ট আবু গাড়ি করেও যাওয়া যায়, সাড়ে তিন থেকে চার ঘণ্টা লাগে, যখনতখন যেখানেসেখানে থামা যায়, থেমে ফোটো তোলা যায়, ডিট্যুর করে রনকপুরের জৈন মন্দির আর হলদিঘাটির যুদ্ধক্ষেত্রও দেখে নেওয়া যায়। গাড়িভাড়া আড়াই হাজার থেকে শুরু। আর সরকারি সেমি ডিলাক্স বাসে দুজনের ভাড়া (আমার মহিলা কনসেশন নিয়ে) তিনশো তেত্রিশ।
জীবনের সব পরিস্থিতি কেন এরকম হয় না ঠাকুর, যখন সিদ্ধান্ত নেওয়া এত সোজা হয়ে যায়?
উদয়পুর সময় নিয়ে দেখার সুযোগ হবে কাল। সেদিন বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত ট্যাক্সিতে যেতে যেতে আর বাসস্ট্যান্ড থেকে শহরের সীমানা পেরোনো পর্যন্ত যেটুকু দেখলাম মনে থেকে গেল ঝরোখা স্টাইল জানালা, তোরণ স্টাইল দরজা, কোটি কোটি পদ্মাবতী টি স্টল, গোটা পাঁচেক সাঁওরিয়া কার রেন্টাল, আর একটি মাত্র ‘অলৌকিক কোচিং সেন্টার’।
উদয়পুরের বাসস্ট্যান্ড পরিষ্কার ঝকঝকে। সবাই ভালো করে হেসে হেসে কথা বলে। এনকোয়্যারি বুথের ফোঁকর গলিয়ে আমাদের প্রিন্ট আউট টিকিট গলিয়ে সবে ‘মা’ বলেছি, মাংকি ক্যাপ পরা ভদ্রলোক প্রিন্ট আউটের দিকে দৃকপাত না করে বলে উঠলেন, ‘উন্ট আবু? ছে নম্বর।’ ছ’নম্বর গুমটির পাশের সিমেন্টের সিটে গিয়ে বসলাম। ঠাণ্ডা নেই, তবে পিঠে রোদ্দুর পড়লে আরাম লাগছে। দুটো ষণ্ডা পায়রা ঝটাপটি করে মাথার ওপর গত দুমাস ধরে অব্যবহৃত ফ্যানের পাখায় জমা ঝুল আমাদের মাথায় ফেলতে লাগল। চারপাশ থেকে গলা সাধা কন্ডাকটরেরা যে যার বাসের গন্তব্য হেঁকে হেঁকে বলতে লাগলেন। জয়পুর, যোধপুর, আবু রোড, সিরাহি, পালি, বারমের। জটাবাঁধা সাধুজি গেলেন, ঘোমটাটানা মহিলা আর কাজলটানা শিশুরা গেল, রোদে পোড়া বাদামি সাহেবমেম গেলেন। লোম উঠে যাওয়া একটা কালো কুকুর খালি ঠায় বসে বসে আমাদের সঙ্গ দিল। আমি তাই তাকে কৃতজ্ঞতাবাবদ চারখানা পার্লে জি দিলাম।
বাসস্ট্যান্ডের একদিকের দরজা দিয়ে যারা ঢুকছিল সবার হাতেই কাগজের খোলা ঠোঙা, চোয়াল নড়ছে। অর্চিষ্মান গেল খোঁজ নিতে। ফিরল এই জিনিস নিয়ে। আমি তখন নাকতলার মায়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলছিলাম, ‘ওকে মা খাবার এসেছে পরে কথা বলছি’ বলে ফোন কেটে ঠোঙার ভেতর উঁকি মেরে সেউভাজা দেখে যেই না খুশি হয়েছি, বেরোলো সেউভাজা আসলে গার্নিশ, নিচে প্রভূত পরিমাণে ছোলা পেঁয়াজ দেওয়া চিঁড়ের পোলাও বা পোহা। ব্যাপারটা বেশ মিষ্টি কাজেই অর্চিষ্মানের যত ভালো লাগল আমার তত লাগল না। খেতে খেতে অর্চিষ্মান বলল, ধীরে ধীরে বাঙালি টুরিস্টরা জড়ো হচ্ছে কিন্তু। বলতে না বলতে ‘বাবু, ওই ব্যাগটা কোথায় রাখলি?’ চিৎকার কানে এল। আমরা মুখ অনাবশ্যক রকমের হাঁড়ি করে বসে রইলাম।
এত কাণ্ডের মধ্যে একজন বিশেষ করে নজরে পড়েছিলেন। বাঁশের মতো রোগা, ধপধপে সাদা জামা, সবুজ সানগ্লাস, কবজিতে গোটা পাঁচেক বিভিন্ন রঙের সুতো। কোনটা সৌভাগ্যের কোনটা সাজের বোঝা মুশকিল। কন্ডাকটরের সঙ্গে তাঁকে বেশ উত্তেজিত হয়ে কথা বলতে শুনলাম। মাউন্ট আবু পর্যন্ত বাসের বুকিং আছে ভদ্রলোকের, ‘যাওয়া কা, আওয়া কা’।
প’নে দশটা নাগাদ বাস এল। উঠে সবে বসে লটবহর মাথার ওপরের বাংকে, সামনের সিটের নিচে গুঁজে সেট হচ্ছি, এমন সময় দরজা খুলে হেঁইও বলে ড্রাইভারের উত্তরণ। হরি হরি, এ যে সেই সাদা জামা সবুজ সানগ্লাস হিরো। তবে যে বাসের বুকিং নিয়ে কন্ডাক্টরের সঙ্গে কথা বলছিল? তারপর মনে পড়ল, ড্রাইভারেরও নিশ্চয় বাসের বুকিং থাকে, যাত্রীদের মতো।
আমাদের পাশের বাসটা ছাড়ার কথা ছিল দশটায়, দশটাতেই ছাড়ল। আমাদের বাস ছাড়ার কথা ছিল দশটা একে, দশটা একেই ছাড়ল। এর পরেও খেয়াল করেছি, বোটিং টাইমে শুরু হয়, বাস টাইমে ছাড়ে, লোকনৃত্যের অনুষ্ঠান যখন শুরু হওয়ার যে টাইম লেখা থাকে টিকিটে তখনই শুরু হয়, এক মিনিটও লেট হয় না।
আশেপাশের সিটের লোকেরা এ পথে নির্ঘাত লক্ষবার গেছেন, তাঁরা সিট যথাসম্ভব পেছনে হেলিয়ে মুখে চাদর চাপা দিয়ে ঘুম লাগালেন। আমরা যদিও ভোর চারটে থেকে জাগা, আমরা জানালার বাইরের নতুন দৃশ্য গিলতে লাগলাম। বাড়ি, স্কুল, গাছ, মাঠ, গরু, গরুর মাথায় সম্ভ্রমউদ্রেককারী শিং। উদয়পুর থেকে আবু রোড পর্যন্ত যেতে লাগে চার তিন ঘণ্টা মতো, আধঘণ্টা ব্রেক নিয়ে মাউন্ট আবু যেতে আরও মিনিট পঁয়তাল্লিশ।
আপনারাও যদি আর এস আর টি সি-র বাসে মাউন্ট আবু যাওয়া স্থির করেন, খেয়াল রাখবেন, সব বাস মাউন্ট আবু যায় না। বেশিরভাগ আবু রোড পর্যন্ত গিয়ে থেমে যায়। তাতে অসুবিধে নেই, কারণ অটো থাকে, তাছাড়া যে সব বাস মাউন্ট আবু পর্যন্ত যাবে খানিকক্ষণ অপেক্ষা করলে তারাও এসে যায়। আমাদের বাস যদিও মাউন্ট আবু পর্যন্ত যাবে, বেশিরভাগই আবু রোডে নেমে পড়লেন। আধঘণ্টা নষ্ট না করে অটো নিয়ে মাউন্ট আবু চলে যাবেন বোধহয়।
উদয়পুর থেকে যে সব পাহাড় দিগন্তে ছায়ার মতো দেখা যায়, আবু রোডে তারা একেবারে ঘাড়ের ওপর। আমরা বসে রইলাম। ঝুড়ি মাথায় লাল টুকটুকে আনারদানা, আঙুর, আনারসের ফালি নিয়ে মহিলারা আসছিলেন ঘুরেফিরে আসছিলেন জানালার পাশে, এত সতেজ দেখলেই খেতে ইচ্ছে করে। একটা তিনে আবু রোডে পৌঁছেছিল বাস, কাঁটায় কাঁটায় একটা ঊনত্রিশে ছাড়ল। আবু রোড রীতিমত শহর। বড় বড় অফিস চারদিকে। ধুলোময় পথ, কুলের সামনে বাস্কেটবল কোর্টে ছেলেদের জটলা, বাড়ির সামনে বিস্তৃত বাগান। ব্রহ্মকুমারী সমিতির বিস্তৃত ক্যাম্পাসের সামনে বিকট বিশাল বিকট ওঁ মূর্তি। পাহাড়ের মাথায় প্রায় আলগা একটা পাথর। অবিকল সিংহের মুখ।
আবু রোডের পর রাস্তা সোজা চড়াই। দু’পাশে ঘিরে আসে ক্ষয়া পাহাড়, শরীরের অগুন্তি ভাঁজে কোটি কোটি বছরের স্মৃতি। গুল্মরা শুকনো ডাল বাড়িয়ে জানালার কাচে বাড়ি মারে সপাং সপাং। সূর্যের চড়া হলুদ আলোয় সব ধোঁয়া ধোঁয়া। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই মাউন্ট আবু এসে যাবে, কিন্তু জানালা দিয়ে আসা ঠাণ্ডা হাওয়ায় চোখ লেগে আসে। বন্ধ চোখের পাতার স্পষ্ট দেখি দুহাত আকাশে তোলা কাঁটাঝোপের ছায়া ছায়া ভূতুড়ে নাচ। লম্বা বেঁটে মোটা রোগা ফ্যাকাসে রক্তহীন গাছের দল, শনিবারে শনিবারে তাতে ফুল ধরে।
(চলবে)
মাউন্ট আবু - উদয়পুর ভ্রমণঃ প্রথম পর্ব, দ্বিতীয় পর্ব, তৃতীয় পর্ব, চতুর্থ পর্ব, পঞ্চম ও শেষ পর্ব
Khub valo lagche ei safarer suru ta.Parer parbo gulo parar apekhay roilam.-Sunanda.
ReplyDeletePunascho: Apnar kache ekta abantor prasno ache.Delhi boimela sankrsto ei post (http://abantor-prolaap.blogspot.in/2017/03/delhi-bengali-bookfair-2017.html?m=1) a apni kena boi er talikay 'নিদয়া সংসার কথা'name ekti boier katha balen.Ei boi a ki chandimangaler kahini r kono chaya ache?janale kritogyo thakbo.
থ্যাংক ইউ, সুনন্দা। ওই বইটা একটা ছোটগল্প সংকলন। চন্ডীমঙ্গলের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই।
DeleteThank u.Asole ami adhunik bangla kathasahity a pragadhunik bangla sahityer bisoe term paper likhchi.Tai material er khoj chalche.Oi jonnoi nam ta pare koutahal holo.-Sunanda.
ReplyDeleteওরে বাবা, মারাত্মক গম্ভীর বিষয় তো টার্মপেপারের, সুনন্দা।
Deleteberanor galpo achhe bhebei onekdinpor 'Abantor' e ese porechhi. aha Mt Abu ar Udaipur? Mount Abu pouchhechhilam Ahmedabad theke coal engine er train e chepe Abu Road er poth dhore, Ma era bus er ticket cancel korte badhyo hoechhilo amar sorirer jonye . Sei train journey chiro jibon mone thakbe. Abu Rd theke Mount abu pouchhechhilam raat 10 tai ekta Private car e chepe , lokjon aswas diechhilo e rasta khub nirapod, obhignotao tai bolechhilo. Lakshmi Purnimar din biswa chorachor ke chnader aloi bhese jete dekhte dekhte pahar ghure ghure uthechhilam amra, seo ek obhignota .
ReplyDeleteGalpo darun suru hoechhe , arekbar tomar chokh die dekhte pabo bhebei khusi khusi lagchhe. Mount Abu te milk shake khete chaoate Ma seje ki ek sorgio bostu kine diechhilo, r se jinish kothao paini. :-) - Ichhadana
আপনার মাউন্ট আবু ভ্রমণ খুবই রোমহর্ষক ছিল মনে হচ্ছে, ইচ্ছাডানা। মিল্ক শেক আমাদের খাওয়া হয়নি।
Deleteআপনার গল্পের শিরোনাম পড়ে মনে হল আপনি বোধহয় পাংচুয়ালিটি নিয়ে কিছু বলবেন। আপনার স্কুলের মেজদিভাই যের'ম ভাবতেন যে খাতার শেষপাতার পরিছন্নতাই একটা মানুষের চরিত্র নির্ধারণ করে, আমি সময়ানুবর্তিতাকে ওই জায়গাটা ছেড়ে দিয়েছি।
ReplyDeleteরাজস্থানের বেশ কিছু জায়গা ঘোরা থাকলেও মাউন্ট আবু যাওয়া হয়নি, উদয়পুর গেছি যদিও। টাইম কিপিং ছাড়া রাজস্থানের ভালো হল সুস্বাদু খাওয়া এবং খানাখন্দবিহীন রাস্তাঘাট।
এখন কি রাজস্থানেই, নাকি বাড়ি ফিরে এসেছেন? বাকিটুকু গপ্পের জন্য অপেক্ষা করে রইলাম।
থ্যাংক ইউ। পরের অংশ লেখা চলছে।
DeleteLast line ta ostader maar.. Haha...
ReplyDeleteLast line ta...aha!
ReplyDeleteঊর্মি, বিম্ববতী, থ্যাংক ইউ।
ReplyDeleteHnaau mnaau khnaau .... beranor goppo r gondho pnaau. :-)
ReplyDeleteUdaipur onek bochor agey giyechi ... tomar kemon laglo janar opekkha e roilam.
হাহা, থ্যাংক ইউ শর্মিলা।
Deletelekhata khub chena badhunir, last er line ta proman kore dilo je amar dharona thik.....bhadrolok nijeo apnar lekha porle khushi hoten
ReplyDeleteআরে, থ্যাংক ইউ।
Deleteঅনবদ্য লাগছে। মনে হচ্ছে যেন নিজেই বেড়াচ্ছি। চরৈবেতি।
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, ঋজু। খুব খুশি হলাম।
Delete