গরম আসাতে
গাছপালা জীবজন্তুরা কথা বলতে পারে কি না এ নিয়ে আলোচনা এই ক’দিন আগে অবান্তরেই হচ্ছিল। আমাদের মতো করে না হলেও নিজেদের মতো করে পারে বলেই আমি বিশ্বাস করি। এমনকি আমাদের মতো করে আমাদের সঙ্গেও কথা বলতে পারে। শীতে আমাদের বারান্দার কারিগাছ একেবারে ঝিমিয়ে, শুকনো হয়ে আধমরা হয়ে পড়েছিল। অর্চিষ্মান আর আমি জল দিতে দিতে আলোচনা করতাম এই শীতটা বোধহয় আর কাটল না। নিচু গলাতেই করতাম কারণ কারিগাছের কানে গেলে খারাপ লাগতে পারে। যেই মার্চ মাস পড়েছে আর সূর্য একেবারে তেড়েফুঁড়ে বারোঘণ্টা বারান্দায় আলো দিচ্ছে, কারিগাছ একেবারে নতুন পাতায় ঝলমলিয়ে উঠেছে। জল দিতে গিয়ে আমরা বলছি, উফ কারিদা, হেবি মাঞ্জা দিয়েছ তো, শুনে পাতাগুলো এমন হেলেদুলে উঠছে ওটা আমাদের ভাষায় ‘হেঃ হেঃ’ ছাড়া আর কিছু হতেই পারে না। পেছনের গলি দিয়ে যাতায়াত করা কুকুরবেড়ালরা তো আমাদের সঙ্গে নিয়মিত ইন্টারঅ্যাকট করে। মোড়ের মাথার বাড়ির দোতলার পাগ, আমি ঝালমুড়ির দিকে বেশি মনোযোগ দিতে গিয়ে ওর দিকে না তাকালে সংক্ষিপ্ত একটা ‘ঘোঁক’ করে। মুখ তুললেই বিরক্ত মুখে বলে, ‘কী রে, ঝালমুড়ি খেয়ে খুব দেমাক দেখছি, তাকাচ্ছিসই না,’ তারপর জিভ দিয়ে ঠোঁট চেটে বলে, ‘কেমন বানিয়েছে রে? ঝালটাল নুনটুন সব ঠিকঠাক?’ গলিতে কুচকুচে কালো একটা বেড়াল থাকে, অত লম্বা বেড়াল আমি দেখিনি কখনও। ওর ভাইবেরাদররা আমাদের সাড়া পেলেই বেওয়ারিশ ধুলোময় মারুতির নিচে সেঁধোয়, আর ও ‘ঘুরতা কিউঁ বে?’ ভঙ্গিতে চোখে চোখ ফেলে দাঁড়িয়ে থাকে, যতক্ষণ না আমরা চোখ সরিয়ে নিচ্ছি।
আমরা তো মনে করি যাদের আমরা অপ্রাণিবাচক বলি, খাটবিছানা চেয়ারটেবিল, তাদেরও মনমেজাজ, ভাষা আছে। এই যে আমি আমার যত টাইমপাস সব নতুন টেবিলে বসে করছি আর পুরোনো টেবিলে কেবল জলের বোতল আর গ্যাসের রিসিট আর ছুঁড়ে ফেলা চাবি, এমনকি বাহারি ল্যাম্পপোস্টটা পর্যন্ত ওর থেকে কেড়ে নতুন টেবিলকে দেওয়া হয়েছে, এতে ওর কোনও ট্রমা হয়নি? বা ফ্রিজের পুরোনো ডাল নতুন চাউমিনের দেমাক দেখে নিজের মনেই (কিন্তু চাউমিন যাতে স্পষ্ট শোনে ) সুর করে ‘ঘুঁটে পোড়ে গোবর হাসে’ বলে না? হতেই পারে না। নড়েচড়ে না বলে ওদের কথাবার্তা আমরা শুনতে পাই না হতে পারে, কিন্তু সেটা আমাদের শোনার দোষ। ওদের বলার অভাবের নয়।।
নিজেদের কথাবার্তা ফুরিয়ে গেলে বা নিজেদের নিয়ে কথা বলতে বলতে বোর হয়ে গেলে আমি আর অর্চিষ্মান অনেক সময় ওদের হয়ে কথাবার্তা চালাই। এরা ছাড়াও আমাদের চারপাশে আরেকদল আছে, যাদের মন মাথা ভাষা থাকার সম্ভাবনা ডাল চাউমিনের থেকে কম নয় বরং বেশি অথচ আমরা তাদের সম্পূর্ণ ইগনোর করি, তাদের ডায়লগের সম্ভাবনা তলিয়ে দেখি না। এরা হল হাওয়াবাতাস, রোদ, বৃষ্টি, নিম্নচাপ, আর্দ্রতা ইত্যাদি, সব মিলিয়ে যাদের আমরা বলি আবহাওয়া।
বুদ্ধিমান লোকেরা অবশ্য এদের বুদ্ধিমান বলে চিনতে পারেন এবং ইগনোর করেন না। সুনীল গাঙ্গুলি একবার লিখেছিলেন, হাওয়ারা জানালা দিয়ে ঢোকার আগে উঁকি মেরে দেখে নেয় বেরোনোর জানালা আছে কি না, থাকলে তবে ঢোকে, না হলে বেটার জানালার সন্ধানে চলে যায়। কোনও এক বছর মৌসুমী বায়ু আসতে ভুল করায় চন্দ্রিল দুয়ো দিয়েছিলেন। ব্যাটা ভালো করে ভূগোল পড়েনি, তাই খালি খালি রাস্তা ভুল করে ফেলছে।
এ বছর আবহাওয়ার জলজ্যান্ত হওয়ার প্রমাণ হাতেনাতে পেলাম। মার্চ মাসের শেষ দিকটাতেও তেমন গরম পড়ছে না দেখে আমরা বেশ অবাকই হয়ছিলাম। সকালে বেরোনোর সময়েও রোদের তাপ মনোরম, এমনকি দুপুরবেলা আন্টিজির দোকানে হেঁটে যেতেও গায়ে লাগছে না, বাড়ি ফিরে এসির বদলে ফ্যানেই দিব্যি কাজ চালিয়ে নেওয়া যাচ্ছে। একত্রিশে, আমার স্পষ্ট মনে আছে, একত্রিশে মার্চ খাওয়াদাওয়া সেরে বারান্দায় দাঁড়িয়ে আলতো হাওয়া খেতে খেতে আমি আর অর্চিষ্মান আলোচনা করলাম, মেলাগ্রাউন্ডে হাঁটতে যাওয়া শুরু করি চল। আলোচনা সেরে শুতে গেলাম, পয়লা এপ্রিল সকালবেলা উঠে দেখলাম শরীরের এখানেওখানে ঘাম, ওলার জন্য দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চাঁদি ফাটার জোগাড়, আন্টিজির দোকানে হেঁটে হেঁটে যেতে গিয়ে শপথ নিলাম দুপুরের চা এবার থেকে অফিসেই। বাপ রে বাপ রে বাপ। রাতে খাওয়ার পর এসির নিচে লম্বা হওয়ার সময় একে অপরের চোখাচোখি এড়িয়ে গেলাম, ভাব করলাম যেন মেলাগ্রাউন্ডে হাঁটতে যাওয়ার আলোচনাটা ঘটেইনি কোনওদিন।
গ্রীষ্মটা যেন এতদিন ঘড়ির দিকে চোখ রেখে কোমরে হাত দিয়ে পায়ে টোকা মারছিল, যেই না সেকেন্ডের কাঁটা এপ্রিলের ঘরে ঢুকেছে, গরম হাওয়া, ঝাঁ রোদ্দুর, ঘাম আর ঘামাচির লোকলস্কর নিয়ে ‘টাইম’স আপ!’ হুংকার দিয়ে লাফিয়ে পড়েছে আমাদের ঘাড়ে।
*****
গরম আসার সঙ্গে সঙ্গে একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারের প্রত্যাবর্তন ঘটেছে, সেটা হচ্ছে দইচোর। প্রতিবছরই ঘটে। অফিসের কেউ কেউ বাড়ি থেকে ছোট টিফিনবাক্সে দই নিয়ে আসেন, কেউ কেউ অফিসসংলগ্ন মাদার ডেয়ারি থেকে দই জোগাড় করান। সে সব মাদার ডেয়ারির দই ফ্রিজে রাখা থাকে। এবং মাঝেমাঝেই ন্যায্য মালিকের হাতে পৌঁছোয় না।
চুরিটা চোরের ওপর নির্ভর করে, কিন্তু চুরির পরের চেঁচামেচিটা নির্ভর করে দইয়ের মালিকের ওপর। এক, দই না পেলে অন্যান্য সম্ভাবনার (যেমন কেউ ভুল করে নিয়ে নিয়েছে) বদলে চুরির কথাই প্রথমে মাথায় আসে কি না। দুই, যদি মাথায় আসেও, দশ টাকার দইয়ের জন্য তিনি কত হল্লা জুড়তে পারেন। কারও কারও ক্ষেত্রে একা ডিরেক্টর ছাড়া কারও জানতে বাকি থাকে না যে অমুকের দই চুরি গেছে। ক’দিন আগে সে রকম একজনের দই হারিয়েছিল। সে এক কাণ্ড। বলা বাহুল্য এই চেঁচামেচির মধ্যে একটা ফিল গুড ব্যাপার থাকে। সাধারণত দইচুরি ধরা পড়ে লাঞ্চের পর। এই সুযোগে হোয়াট হ্যাপেনড বলে সিট ছেড়ে ওঠা যায়, পকেটে হাত দিয়ে হাসিমুখে দাঁড়িয়ে প্যান্ট্রি কিংবা প্যাসেজে দাঁড়িয়ে গজল্লা করা যায়, পাশের জনের ঘাড়ে হাত দিয়ে বলা যায়, আরে সিসিটিভি লাগানোর ব্যবস্থা কর ভাই, আজ না হয় দইয়ের ওপর দিয়ে গেছে, এইবেলা স্টেপ না নিলে বিরিয়ানিও বাদ থাকবে না। বন্ডিংও হয় টিফিনের পরের ঝিমুনিটুকুও কাটে।
*****
ব্যাপারটা আরও গাত্রদাহকর কারণ গোটা প্রক্রিয়া জুড়ে অর্চিষ্মান অকাতরে ঘুমোতে থাকে। সব মশা কামড়ায় না, জীবনবিজ্ঞান বইতে পড়েছিলাম, বিশ্বাসও করেছিলাম কারণ সায়েন্স, কিন্তু মশা যে সবাইকে কামড়ায় না এটা ঠাকুমার কাছে শুনেছিলাম এবং বিশ্বাস করিনি কারণ আনসায়েন্টিফিক। পৃথিবীর সব মানুষের রক্তের রং এক হ্যানাতানা মিছিলের স্লোগান হয় বটে কিন্তু ঠাকুমা বলতেন সব মানুষের রক্তের স্বাদ এক নয়। কারও মিষ্টি, কারও তেতো। মশারা মিষ্টি খেতে ভালোবাসে। আর আমার রক্ত, আমার ঠাকুমার রক্তের মতোই, এক্সট্রা মিষ্টি।
অর্চিষ্মানের নিশ্চয় বিষতেতো। আমি রোজ রাতে পাগলের মতো নিজের সারাগায়ে চাপড় মারতে মারতে উঠে বসে থাকি, ছ’ইঞ্চি পাশে অর্চিষ্মান অকাতরে ঘুমোয়। বললে বিশ্বাস করবেন না, সকালবেলা ওলাতে চড়লে গাড়ির ভেতরের মশাগুলো পর্যন্ত বোঁ বোঁ করে আমাকেই কামড়াতে আসে, অর্চিষ্মানের কাছ ঘেঁষে না।
আপনার রক্ত মিষ্টি না তেতো?
গ্রীষ্ম আমার প্রিয় ঋতু।
ReplyDeleteআমি জানি, এই কথাটা পড়ামাত্র আপনি ভাবছেন, এইবার লোকটার পাগলামির কারণটা বোঝা গেল। আসলে ফ্যানের শব্দ আর সারা শরীরে প্রলেপের মতো ঘুরে বেড়ানো হাওয়ার ওই কম্বাইন্ড এফেক্টটা আমার ভীষণ ভালো লাগে।
মশাদের সঙ্গে আমার জানি দুশমনি চলছে-চলবে। তবে এর জন্য তাদের শোষণমূলক আচরণ নয়, বরং কানের কাছে "পোঁ-ও-ও" আওয়াজ দায়ী। গভীরতম ঘুমের মধ্যেও দুটো জিনিস হলে আমার ঘুম শুধু ভাঙে না, সোজা উঠে বসি। প্রথম, ফ্যান বন্ধ হলে। দ্বিতীয়, কানের গোড়ায় ওই বিশেষ আওয়াজটি পেলে। মা কসম! মশারা যদি ডানায় সাইলেন্সার লাগিয়ে আমার এই সুবিশাল লাশ থেকে রোজ কিছুটা রক্ত নিত, আমি বোধহয় টেরও পেতাম না।
ওই আওয়াজটা হরিবল, আমিও একমত ঋজু। ওই যে একটা রেশ রেখে হাওয়া হওয়া, মনে হয় গলা টিপে দিই। গরমের দেশের লোক হয়ে গ্রীষ্ম ফেভারিট হওয়া আনইউজুয়াল, সত্যি।
Deleteনতুন জিনিস কিনলে পুরনো ইলেকট্রনিক্স জিনিসপত্র যে খুব অভিমান করে অনেকবার দেখেছি| আমি ট্যাব কিনবার মাস খানেকের মধ্যেই আমার ল্যাপটপ টা মনের দুঃখে দেহ রাখল| এখন আরেকটা ল্যাপটপ কিনলে পাছে ট্যাবটা গোঁসা করে এই ভেবে যতদিন পারা যায় বাইরে অফিসিয়াল PC আর বাড়িতে ট্যাব/মোবাইলে কাজ চালাচ্ছি |
ReplyDeleteতেতো রক্তের প্রতি মশাদের না কামড়ানোর যে পক্ষপাত আছে, এই সেম ভুলভাল অজুহাত দেখিয়ে আমাকে মা বাব ছোটবেলায় উচ্ছে আর নিমপাতা খেতে উত্সাহিত করতেন| আমি ভুলেও উদ্বুদ্ধ হইনি কখনো | হলে মশা গুলো বোধহয় একটু কম কামড়াত| :(
মাবাবার কথা এইজন্য শুনতে হয়, ময়ূরী। আমিও শুনিনি, এখন পস্তাচ্ছি। নতুনপুরোনোর এই দ্বন্দ্ব থাকবেই। আমিও যখন নতুন ল্যাপটপ কেনার কথা ভাবি, পুরোনোটার ব্রাইটনেস কমে যায়।
Deleteঅনবদ্য পোস্ট।
ReplyDeleteমশাদের প্রসঙ্গে একটা জিনিস মনে পড়লো। কাউকে কেউ কখনো মশা উপহার দিয়েছেন?একটা দুটো নয়, রীতিমতো ঝাঁক ঝাঁক মশা? আমরা হামেশাই দিতাম, এবং মশার বিন্দুমাত্র পক্ষপাত দেখাতো না। ব্যাপারটা হলো, ফুটবল খেলে ওঠার পরপরই গা গরম থাকতো, শরীরও থাকতো ঘর্মাক্ত। এদিকে ততক্ষণে তো দৌড়াদৌড়ি থেমে গিয়েছে,অতএব মশারাও লক্ষ্যস্থির করে বিভিন্ন মানুষের মাথার উপর হানা দিচ্ছে। প্রত্যেকের মাথার উপর চক্রাকারে ঘুরছে যার যার নিজস্ব মশকবাহিনী। এইবার আপনার পাশের জনের কাছে গিয়েই বাউন্সার ডাক করবার মতো একটা কারসাজি করা হতো। ফলত যার পাশে গিয়ে ডাক করলেন, তার মাথার উপর মশার ঝাঁক নিমেষে ডবল হয়ে যেত। এবার এই গোটা ব্যাপারটার মধ্যে নিজের মনোমত বিশৃঙ্খলা বসিয়ে নিন। 😀
এই মার্কিন মুলুকেও অফিসে দইচোর, চকোলেটচোর, মায় পিৎজা চোরও চোরাগোপ্তা বিদ্যমান। অন্য কী একটা অফিসে এহেন চোরকে শায়েস্তা করার জন্য কেউ স্যান্ডউইচে হাবানেরো সস মাখিয়ে রেখেছিলো, তারপর নাকি ব্যাপার মামলা মোকদ্দমা অবধি গড়ায়। বুঝুন ব্যাপার।
ধন্যবাদ, সন্ময়। এই মাথার ওপর মশার স্তম্ভের কথাটা ভুলেই গিয়েছিলাম, মনে করিয়ে দিলেন। না, উপহার দিইনি কখনও। দিতে বেশ শারীরিক সক্ষমতার দরকার মনে হচ্ছে আপনার লেখা পড়ে, হয়তো সে কারণেই হবে।
Deleteসিরিয়াসলি, চুরি পর্যন্ত যদি বা কল্পনা করতে পারি, চোরকে শায়েস্তা করার জন্য লোকে কতদূর যেতে পারে সেই দেখে বিস্ময় ঘোচে না।
eita poro
Deletehttp://www.dailymail.co.uk/news/article-2732898/Dear-Sandwich-Thief-Mans-hilarious-response-passive-aggressive-sign-posted-offices-fridge-door-sparks-incredible-kitchen-note-war.html
Ei duto o poro
Deletehttp://www.askamanager.org/2016/07/a-coworker-stole-my-spicy-food-got-sick-and-is-blaming-me.html
http://www.askamanager.org/2016/10/update-a-coworker-stole-my-spicy-food-got-sick-and-is-blaming-me.html
এই গল্পটা আমি আগে পড়েছি |এটাই সেই গল্প যেটা মামলা মোকদ্দমা অবধি গড়িয়েছিল| :D
Deleteকী কাণ্ড। লিংক দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ, চুপকথা। তবে সবের শেষে ডবল মাইনে পাওয়ার ব্যাপারটা চমৎকার।
Deleteওরে বাবা। হাওয়া বাতাস দিব্যি আমার কথা বুঝতে পারে আমি শিওর। গরম আর মশার ঠেলায় অতিষ্ঠ হয়ে যেই না শুক্রবার এ সি টা সার্ভিসিং করালাম, বিকেলবেলায় দুম দাম বাজ পড়ে, বৃষ্টি হয়ে টেম্পারেচার হু হু করে কমে গেল।
ReplyDeleteতুমি নেক্সট ছ'মাসে নিয়মিত (দরকারের থেকে বেশি হলেও ক্ষতি নেই) এসি সার্ভিসিং করিয়ো, এই আমার অনুরোধ, বিম্ববতী।
DeleteEkhane besh groom pore giyeche ... asche mash gulo ki bhoyanok hobe bojha jacche. Aaj ekhane brishti howar shob tor jor holo ... tarpor shob megh gaayeb.
ReplyDeleteKothaye jeno porechilam oi rokto mishit howa ar mosha na kamranor karon ar diabetes related ... details bhule giyechi ... ekhon jaan te chai na. :-)
নানা ওসব ডিটেলসে জানলে আবার উল্টো এফেক্ট, কিছু জিনিস না জানা থাকাই ভালো শর্মিলা।
DeleteAmar nijer experience bale masara takei kamrai j tader marte parbe na,barong nijei nijer hater charchapar khabe.R masara takhan e amake kamrai jakhan amar hat duto emon byasto thake jkhan nijer gaye chapar mara jabe na.Jani na sabar emon hoy kina.-Sunanda.
ReplyDeleteহয় হয় সুনন্দা। আমার মা যখন চা করেন, মশারা মায়ের গোড়ালি ছেঁকে ধরে। আর আমি যখন সাঁড়াশি দিয়ে ভর্তি ডালের বাটি নিয়ে হাঁটি, ইনভেরিয়েবলি হাতে হুল ফোটায়
DeleteAajke sokalei ekhane brishti hoye gelo to; Du-akdin ageo besh holo..
ReplyDeleteআমাদেরও বৃষ্টি হয়েছে, রণদীপ, ফাটাফাটি ওয়েদার এখন।
Deleteআপনি অর্চিষ্মানকে একটা মশারি গিফট করুন। কেবল শর্ত রাখুন যে মশারি প্রতিদিন টাঙাতে ও গোছাতে হবে।
ReplyDeleteএইটা করলে সাজানো বাগান শুকোতে আর দেরি হবে না, নালক। তবে পরামর্শ মাথায় রাখলাম।
Deleteউফফ মশা, বললে বিশ্বাস করবে না কুন্তলাদি , মশা আমায় ওদের বিরিয়ানি মনে করে । তোমার লেখা পড়ছি, উত্তর দিচ্ছি মশা প্রতিহত করতে করতে (যদিও পারছি না ) । হ্যাঁ মশা মোটেও সবাইকে কামড়ায় না, দুক্ষজনক ভাবে আমাকে খুবই কামড়ায়।
ReplyDeleteহ্যাঁ হ্যাঁ আমি তোমার সাথে একমত এ জগতে সকলের প্রাণ আছে , জড় বলি যাদের তাদেরও । তারা নিজেদের মধ্যে কথা বলেই থাকে ।
মশার ব্যাপারে তোমাকে সহমর্মী পেয়ে ভালো লাগল, প্রদীপ্ত। হাই ফাইভ।
Deletekeno moshara tomakei kamray
ReplyDeletehttps://www.smithsonianmag.com/science-nature/why-do-mosquitoes-bite-some-people-more-than-others-10255934/
যাক, এটারও সায়েন্টিফিক ব্যাখ্যা আছে তাহলে। থ্যাংক ইউ, চুপকথা।
Delete