গত ক'দিনে যে ক'টা বিষয়ে আনন্দ পেয়েছি



১। অফিসের পুরোনো ডেস্কটপ বদলে আমাকে একটা নতুন ডেস্কটপ দেওয়া হয়েছে। এটা যে কত আনন্দের বিষয় আর কত জন্মের পুণ্যের ফল সেই নিয়ে গোটা একটা পোস্ট লেখা যায়। কিন্তু আমি লিখছি না। এমনকি ঘটনাটাকে আমি আমার নিকট অতীতের আনন্দের ঘটনাবলীর মধ্যে গুনছিও না। মানুষের চরিত্র ওইরকমই, চাওয়ার জিনিস পাওয়া হয়ে গেলেই সব মজা মাটি। 

আনন্দের ব্যাপারটা ঘটল যখন আমি আমার নতুন কম্পিউটারে প্রথমবার অবান্তরের ঠিকানা টাইপ করলাম। লালসাদা পাতা খুলল। কম্পিউটার বিনীত ভঙ্গিতে জানতে চাইল, সাইটটাকে ট্রান্সলেট করে দেব কি? বললাম, নোপ, নেভার ট্রান্সলেট অবান্তর। অ্যাকচুয়ালি, নেভার ট্রান্সলেট বেংগলি, কিন্তু তার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, নেভার ট্রান্সলেট অবান্তর। 

এই যে দাপটের সঙ্গে আমি নতুন কম্পিউটারের সঙ্গে অবান্তরকে পরিচয় করিয়ে দিলাম, আর বুঝিয়ে দিলাম যে আর যার সঙ্গেই চলুক, তোমার কোনও কেরামতি এর সঙ্গে চলবে না, এতে আমার ভয়ানক আনন্দ হল। 

২। আমি ধরেই নিয়েছিলাম দশটা পাঁচটা কেরানি জীবনের সবথেকে বড় আনন্দ হচ্ছে পেট ব্যথা, মাথা ব্যথা, ব্যাংকে কাজ, গাছে জল দেওয়া - কিছু একটা কারণ দেখিয়ে ঝুপ করে ডুব দেওয়ার সুবিধে। আর যেহেতু বেশি ঘন ঘন এটা করা যায় না, ধৈর্য ধরে সোনার ডিম পাড়া হাঁসের সামনে সাধনায় বসে থাকতে হয়, যখন অবশেষে ডিম যখন সত্যি সত্যি হাতে আসে তখন আনন্দের অবধি থাকে না। 

গত কয়েকমাসে বিবিধ কারণে হাঁসের পেট কেটে বেশ কয়েকটা ডিম বার করে নিতে হয়েছে. কাজেই এখন দাঁতে দাঁত চেপে অফিস যেতে হবে। সপ্তাহে পাঁচ দিন, মাসে বাইশ দিন। ছুটির লিস্টেও বেশি বাকি নেই। এক দিওয়ালি, গুরু নানক আর বড়দিন ছাড়া হক্কের ছুটিও নেই আর। 

যদি না বস ছুটি নেন। রিসেন্টলি আমি উপলব্ধি করেছি বস ছুটি নিলে অফিসটা অন্যরকম লাগে। নিজেকে চেনা যায় না। চলাফেরা অন্যরকম। মাথা উঁচু। শিরদাঁড়া টান। দিনের মধ্যে পাঁচশোবার ঘাড় ঘুরিয়ে আশপাশ পেছন পরীক্ষা করা নেই, মেলবক্সে বন্ধ খাম দেখলে ধড়ফড়ানি নেই। নিজের বাড়ন্ত ছুটি খরচ হওয়া নেই। 

বসের ছুটি, আমার ক্রমশঃ বিশ্বাস জন্মাচ্ছে, নিজের ছুটি নেওয়ার থেকেও চমৎকার ব্যাপার। 

৩। কদিন আগে এক সহকর্মী অফিস ছেড়ে চলে গেলেন। যাওয়ার দিন আমি এদিক থেকে যাচ্ছি, উনি ওদিক থেকে হাতে কাগজের পাহাড় নিয়ে আসাছেন রিসাইকেল ঢিপির দিকে। কত কথা বলা যেত। অভিনন্দন, কবে যাচ্ছ, ওখানে তো এখন ভীষণ ঠাণ্ডা সোয়েটার কিনেছ তো, থাকার জায়গা ঠিক হয়ে গেছে কি না, বড়দিনে দেশে ফিরবে কি না, ফিরলে এস কিন্তু দেখা করতে। এ সব কিছুই না জিজ্ঞাসা করে আমি বললাম, চলে যে যাচ্ছ, তোমার ডেস্কের গাছগুলোর কী হবে? 

ওই মুহূর্তের আগে আমার সহকর্মীর ডেস্কের গাছগুলো সম্পর্কে আমি আধখানা ব্রেনকোষও খরচ করিনি। যাতায়াতের পথে ডেস্কের ওপর দিয়ে দুটো সবুজ পাতার ডগা নজরে পড়েছিল। কিন্তু সেও চোখের কোণা দিয়ে। নজর করে দেখা নয়। অথচ ওই মুহূর্তে আমার সব ছেড়ে গাছের কথা মনে পড়ল। 

গাছ ছাড়াও আরও অনেক কিছু দিয়ে লোকে ডেস্ক সাজায় আমাদের অফিসে। জি-টোয়েনটি কান্ট্রির লিস্ট, ভারতের 'লেবার ল’ বিবর্তনের ইনফোগ্রাফিক, উর্দু শায়েরি, ইংরিজি কোটেশন, বছরভরের ছুটির তালিকা, সেমিনার থেকে পাওয়া নিজের নাম ছাপা বকলস - চোখ থাকলে সব দিয়েই ডেস্ক সাজানো যায়, সাজাতেও দেখেছি। তবে সবাইকে ছাপিয়ে গিয়েছিল এক ইন্টার্ন, তার নাকি সমুদ্র ভালো লাগে। ডেস্কের দেওয়াল, সি পি ইউ, কী বোর্ডের শরীর এবং প্রতিটি কি, এমনকি স্টেপলার এবং পেন হোল্ডার পর্যন্ত সে শনিরবি বসে বসে বিভিন্ন শেডের নীল কাগজে মুড়ে দিয়েছিল। সামারের শেষে সে চলে গেলে, সে সব নীল কাগজ খুঁটে খুঁটে তুলতে তুলতে ভারপ্রাপ্ত লোকজন যে কত বিড়বিড় করেছিল ইয়ত্তা নেই। 

আমার ডেস্কে কিছুই নেই, একটি কাগজে লেখা একটি সেন্টেন্স ছাড়া। সেটা আমি অনেক কায়দা করে পারতপক্ষে লোকের দৃষ্টির আড়ালে এবং সতত নিজের দৃষ্টির সম্মুখে রাখার চেষ্টা করেছি। সামান্য পাঁচ অক্ষরের বাক্য। কিন্তু আমার মতে সব কথার শেষ কথা। Done is better than perfect. সর্বদা যে কাজে লাগাতে পারি তেমন নয়, কিন্তু আগের থেকে বেশি পারি। 

সেদিন বিকেলেই আন্টিজির দোকান থেকে চা খেয়ে, প্যান্ট্রি থেকে জল খেয়ে ফিরে দেখি আমার ডেস্কে একটা সুন্দর কাঁচের বোতলের মধ্যে দুটো লম্বা সবুজ শাখা। সম্ভবতঃ এগুলোকে লাকি ব্যাম্বু বলে। আমার মাথার পেছনের জানালা দিয়ে আসা আলোয় এখন তারা ঝলমল করে। দুটো শাখাতেই নতুন পাতাও গজিয়েছে। 

৪। চুল কাটার দরকার হয়ে পড়েছিল। মাকে জিজ্ঞাসা করলে বলবেন দরকার পড়েছিল অনেকদিন আগেই, কিন্তু মায়ের কথায় এখন নতুন করে কান দেওয়ার মানে হয় না। ভাবছিলাম যাব যাব কিন্তু যাওয়া হচ্ছিল না। সময়ই হচ্ছিল না। সময় হওয়া না হওয়ার ব্যাপারটা খুবই অদ্ভুত। এই যে সাতদিন একা একা থাকলাম, অফিসফেরতা বাজারে গিয়ে আলুপেঁয়াজ কেনার সময়ই পেলাম না। অথচ বাজার পর্যন্ত যাচ্ছিলাম, ঝালমুড়ি প্যাক করানোরও সময় পাচ্ছিলাম। প্যাক করাতে করাতে যেই না মনে পড়ছিল যে কাবার্ডের ভেতর হলুদ রঙের ম্যাগির প্যাকেট দেখেছি সকালে, অমনি দু’পা এগিয়ে আলুপটল বেগুন মেথিশাক কেনার টাইমে মারাত্মক টান পড়ে যাচ্ছিল। কোনওমতে ঝালমুড়ি ব্যাগে পুরে দৌড়ে বাড়ি। তারপর ফাদার ব্রাউন সিরিজ অটো প্লে-তে চালিয়ে মুড়ি খাওয়া। পার্লারে গিয়ে চুল কাটার থেকে এক কোটিগুণ আরামের ব্যাপার। 

পার্লারে যেতে আমার ভালো লাগে না। এক, প্রচণ্ড দাম। আমার দরকার চুলের তলাটা ধরে ক্যাঁচ করে কেটে দেওয়া। সেটা আমার মা একসময় বিনাপয়সায় করে দিতেন। পার্লারের প্রফেশনালরা ওটা করতে পাঁচশো নেবেন। তারপর মাথার চারপাশে গরম হাওয়ার কালবৈশাখী তুলবেন, প্রতিটি চুল ভাজা ভাজা হয়ে ফুলে উঠবে। নেক্সট কয়েকঘণ্টা পাঁচ দুইয়ের আমি পাঁচ চারের হয়ে ঘুরে বেড়াব। এদিকে আশি না একশো কুড়ি টাকায় অর্চিষ্মানের চুল গোঁফ দাড়ি সব মেরামত হয়ে যায়। আর মেরামতির পর ওকে ঠিক ওর মতোই দেখতে লাগে। জিজ্ঞাসা করেছিলাম বিট্টু আমার চুল কেটে দেবে কি না। কোনও কায়দা তো নেই, জাস্ট ছোট করা। আমি শিওর অর্চিষ্মানের চুল কাটতে ওর থেকে বেশি স্কিল খরচ হয়। অর্চিষ্মান বোধহয় ওর চুল কাটার ‘মি-টাইমে’ আমার উৎপাত চায় না, মাথা নেড়ে বলল, বিট্টু এ কাজ করবে না। না না জিজ্ঞাসা করে লাভ নেই, আমি জানি করবে না। তারপর একদিন শুনলাম বিট্টুও নাকি চুল কাটা হয়ে যাওয়ার পর ওকে ফেশিয়াল করানোর জন্য ঝুলোঝুলি করেছে। আর ও প্রসঙ্গ তুলিনি। 

আর তাছাড়া অন্য গোলমাল তো আছেই। চুল কাটতে কাটতে ক্রমাগত প্রস্তাব আসতে থাকবে। ভুরু ঠিক করে দেওয়ার, ব্রণর দাগ ঠিক করে দেওয়ার, স্কিন ঠিক করে দেওয়ার। আমি তো কী বলব ভেবে পাই না। সকালেই তো দাঁত মাজার সময় আয়নায় নিজেকে দেখলাম, কই কিছু ভুল তো চোখে পড়ল না। কিন্তু ওঁরা প্রফেশনাল, ওঁদের কথার ওপর আমার কথা বলা সাজে না। 

যাই হোক, চুলটা না কাটলে আর সত্যিই চলছিল না। ঝালমুড়ি, ফাদার ব্রাউন বাদ দিয়ে বুকে পাথর চাপিয়ে পার্লারে গেলাম। গোটা সময়টা আশ্চর্যজনক নির্বিঘ্নে কাটল। কেউই কিছু ঠিক করার কথা বললেন না। আমার ধারণা যে বয়স পর্যন্ত সংশোধনের আশা থাকলেও থাকতে পারে সেটা আমি পেরিয়ে গেছি। দাম দেওয়ার সময় নিরাসক্ত মহিলা শুধু জানতে চাইলেন, চুলে রং করান না? বললাম, না। মহিলা বললেন, ভেরি গুড ডিসিশন। গোয়িং গ্রে-টাই লেটেস্ট ট্রেন্ড। 

ট্রেন্ড যতদিন থাকে আনন্দে আছি। চলে গেলে আবার নতুন আনন্দের বিষয় খুঁজতে বেরোতে হবে। কিন্তু সে যখন যাবে তখন দেখা যাবে।


Comments

  1. অবান্তরের পোস্টগুলো পড়ে সবথেকে বেশিবার কী মনে হয় জানো তো কুন্তলাদি, আমার একটা ইয়া লম্বা চেকলিস্ট কী করে যেন অবান্তরের কাছে রয়ে গেছে। নতুন পুরোনো যেকোনো পোস্ট দেখি না কেন, প্রথমেই লাফিয়ে উঠে আরে আমিও তো এমনটা করি, আরে আমারও তো এইটাই মনে হয়,আরে আমার সাথেও তো এমনটাই হয় বলতে বলতে ঐ লিস্টে টিক দিয়ে দিয়ে যেতে হয়।

    বস ছুটি নিলে তো ভালোই, কিন্তু ছুটিতে বেড়াতে গিয়েও সুপারভাইজার মেল করে আপডেট চাইলে যে কী বিরক্ত লাগে কী বলব। আমার সিনিয়রও আগের মাসে চলে যাওয়ার সময় আমাকে ওর মানিপ্ল্যান্ট আর ক্লোরোফাইটাম টার দায়িত্ব দিয়ে গেছে। আর আমিও পার্লারে যেতে হবে এই ভয়ে যখন যাই, যত ছোট করে কাটা সম্ভব, চুলগুলোকে ততটাই ছোট করে ছেঁটে নিয়ে আসি।


    মিল খুঁজে ব্যাখ্যা করে লিখতে গিয়ে একটা বিশ্রি বড়সড় কমেন্ট হয়ে গেল। যাকগে।
    কালীপুজো, দিওয়ালি ভালো কাটুক। বুধবারটা পেরোলেই আর মোটে দুটো অফিসিয়াল ছুটি বেঁচে থাকবে, এই যা দুঃখ।

    ReplyDelete
    Replies
    1. তার মধ্যে সামনের বছর প্রজাতন্ত্র দিবসের ছুটিটা মার গেছে। কালই দেখলাম, দেখে থেকে মর্মাহত হয়ে আছি।

      ছুটিতে গিয়ে আপডেট চাওয়া তো সাংঘাতিক। সুপারভাইজার বেড়াতে পছন্দ করেন না মনে হচ্ছে।

      কালীপুজো, দিওয়ালি তোমারও খুব ভালো কাটুক, ময়ূরী।

      Delete
  2. বসের ছুটি নেওয়াটা নিজের ছুটি নেওয়ার থেকে ভালো তো বটেই, কারণ নিজে ছুটি নিলে আড়ালে বস কি বলল, ইমেইল করল কিনা, কোনও কাজ বাকি পড়ল কিনা ইত্যাদি নিয়ে একটু দুশ্চিন্তা থাকে। বস ছুটি নিলে নিজের ছুটি নেওয়া-না নেওয়াটা অবান্তর, বস কাজ দিলেও "পরে করব" বলে কাটিয়ে দেওয়া যায় (অবশ্যই নিজেকে, বসকে পরে করব বললে সমস্যা আছে) আর ব্লগ লেখা বা পড়ার সময়ে সতর্ক থাকতে হয়না।

    তবে আমার সবথেকে ভাল লেগেছে ওই লেখাটা: Done is better than perfect. একটা ব্লগ পোস্ট ধরেই ঘষে মেজে perfect করার চেষ্টা করছি, দেখি আজ done করতে পারি কিনা।

    ReplyDelete
    Replies
    1. এই 'পরে করব' সিন্ড্রোমের কোনও চিকিৎসা জানা থাকলে বলবেন তো। আমার আশু নিরাময় দরকার।

      আপনার 'ডান'-টাই পারফেক্ট হবে, সুগত। ছেপে দিন, পড়ি।

      Delete
  3. Replies
    1. হ্যাপি দিওয়ালি, শর্মিলা।

      Delete
  4. যদি না বস ছুটি নেন। রিসেন্টলি আমি উপলব্ধি করেছি বস ছুটি নিলে অফিসটা অন্যরকম লাগে। নিজেকে চেনা যায় না। চলাফেরা অন্যরকম। মাথা উঁচু। শিরদাঁড়া টান। দিনের মধ্যে পাঁচশোবার ঘাড় ঘুরিয়ে আশপাশ পেছন পরীক্ষা করা নেই, মেলবক্সে বন্ধ খাম দেখলে ধড়ফড়ানি নেই। নিজের বাড়ন্ত ছুটি খরচ হওয়া নেই।

    বসের ছুটি, আমার ক্রমশঃ বিশ্বাস জন্মাচ্ছে, নিজের ছুটি নেওয়ার থেকেও চমৎকার ব্যাপার।
    parle ekoti line ami anubaad kore sara lab ke shonatam amader 80 jon scientist er biswabondito Boss baire gele kemon jeno khushir haoa choriye pore..kintu bhodrolok abar surprise visit er moto nirdishto din khoner ek din age niden pokkhe ekbela age eshe surprise visit deoa pochondo koren....oi ar ki...

    Done is better than perfect...ami chokh bondho kore mene choli ..kintu perfection er khamti thakleo je chaap...etar ki daoai?
    apatoto shubho deepaboli....(doshomir por boss ke SHUBHO BIJAYA BOLE PROTYUTTORE SHUBHO BIJAYA SHUNE KINCHIT ATMASLAGHA BODH KORLAM....dekhi oti e ekhon trnd hoyeche...asha korbo shobdo bromho bromhodotti hoye kaner porda cherar ager muhurto obdhi, post diwali pollution bachiye khuuub bhalo katabe aalor utsob....(notun hair cut e chobi chai:)))

    ReplyDelete
    Replies
    1. ওরে বাবা,সারপ্রাইজ দেওয়া বসও তো বিপজ্জনক। তোরও কালীপুজো/দিওয়ালি ভালো কাটুক, পারমিতা।

      Delete
  5. .All done are not better than perfect, or even half-perfect. Madhya boyese pouchhe nijer dour somporke ektu samyak dharona hoyechhe. Tai ami Amar hisab wise 80% perfect hole item no bajar a chhere diy, charpaser gyaniguni Lok tader review a byapar take 90% tule den. Byas. Done.
    প্রতিটি চুল ভাজা ভাজা হয়ে ফুলে উঠবে। নেক্সট কয়েকঘণ্টা পাঁচ দুইয়ের আমি পাঁচ চারের হয়ে ঘুরে বেড়াব। - eta pore bejay anondo Holo. Olpo boyese jokhon matha bhora chul chhilo, ekbar bideshe give hotel er bath tub a dariye chan Kore osambhab furti r por Delhi drawer a ekta hair dryer. Chul kemon dekhay Amar sei prothom, ebong shesh matha ghamano. Arekbar matha dhuye byapar take samle gechhilo obosyo. Byaboharik Gyan briddhi ebong porishrom er onupat dekhle otyontyo sosta...

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, এই হেয়ার ড্রায়ার পরখ করে দেখার অভিজ্ঞতাটা দারুণ, শিবেন্দু।

      Delete
  6. samajik jaygay office e mainly,ei grooming beparta ekta jabardasti utpaat.
    haircut,shave,istiri kora jama ityadi ityadi,khub birakto lage ebong amio tomar e moto ekkebare nirlojjo..sesh obdi lore jai..hi five.

    prosenjit

    ReplyDelete
  7. 3 no point ta khub sundor.. ekta happy ending golper moto .. tomar desk er quotation ta jantam ageo bolechile.. tokhon thekei line ta khub pochondo amar.. darun lekha..

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, ঊর্মি।

      Delete
  8. Ami chul kati amar phd advisor er shalar kachhey. puro phd er somoy thanksgiving ar passover e adda mere mere bhodroloker sathe bhalo understanding hoye gechhey. ekhon just nijeke niye oi chair e felte hoy bakita onar dayitto. ar uni etao janen amar dwara oi chule chiruni bolano chhara ar kichhu hobena, tai serokom korei kete den.

    ReplyDelete
    Replies
    1. ওরে বাবা, এডভাইসারের শালার কাছে চুল কাটা! সাহসের ব্যাপার।

      Delete

Post a Comment