শীতের স্নান



মেয়েকে বাংলা মিডিয়ামে পড়ানোর জেদ করেছিলেন মা, তার মাশুল গুনতে হয়েছিল আমাকে। রোজ রাতে সাড়ে ন'টার ইংরিজি নিউজ শুনতে হত। কে কী বলছে কিচ্ছু মাথায় ঢুকত না, গোটা সময়টা ঢুলতাম খালি ওয়েদারের খবরের আগামাথা উদ্ধার হত। ভারতবর্ষের ম্যাপের নানা জায়গায় মেঘ বৃষ্টি সূর্যের ছবি দেখে দিব্যি বোঝা যেত ব্যাকগ্রাউন্ডে ঘোষক কী বলছেন। ওয়ান টু জানতাম কাজেই  চারটি মেট্রোপলিসের তাপমাত্রাও বোঝা যেত। কলকাতারটা থেকে চার ডিগ্রি মাইনাস করে আমরা রিষড়ার তাপমাত্রা ধরে নিতাম। কিন্তু আমাদের রিয়েল উত্তেজনা ছিল দিল্লির টেম্পারেচার নিয়ে। দিল্লিতে তখন আমার বড়মামা মামী মামাতো দিদিরা থাকতেন। নভেম্বর মাস থেকে শুরু করে দিল্লির তাপমাত্রা ক্রমে পনেরো, বারো, দশ, আট হত এবং আমাদের বিস্ময় বাড়ত। এবং একদিন সেই অমোঘ দিনটি আসত যখন দিল্লির টেম্পারেচার সাত ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁত।  

সাত! 

অথচ ওর থেকেও ঠাণ্ডা জায়গা যে পৃথিবীতে আছে জানতাম। ট্রেন থেকে বিশ্বের একশোটি আশ্চর্য তথ্য না ওই রকম নামওয়ালা চটি বই নিয়ে এসেছিলেন মা, তাতে লেখা ছিল সাইবেরিয়ার কোন গ্রামে গরমকালে তাপমাত্রা মাইনাস চল্লিশ না ওইরকম থাকে। থাকে তো থাকে। আম্বানিরা মাসে কত রোজগার করে জেনে কি আমি ইমপ্রেসড হই? আমি মুগ্ধ হই গত মাসে জয়েন করা সহকর্মীর মাইনে নেগোশিয়েশনের দক্ষতার কানাঘুষো শুনে। 

দিল্লির আবহাওয়ায় সর্দির দাপট গেছে, সিংহাসনে এখন দূষণ। একজন ভালোবাসার লোক সেদিন ফোন করে বললেন, সোনা, শুনছি নাকি দিল্লিতে দরজাজানালা বন্ধ করে ঘরে বসে থাকলে কুড়িটা সিগারেট খাওয়ার সমান আর রাস্তায় বেরোলে চল্লিশটা সিগারেট খাওয়ার সমান পলিউশন? বললাম, হ্যাঁ দূষণ তো মারাত্মক। কিন্তু কুড়িখানা সিগারেট খাওয়ার ব্যাপারটা মাথায় ঘুরতে লাগল। অর্চিষ্মান যে তিনমাস ধরে 'পিউরিফায়ার কিনি চল পিউরিফায়ার কিনি চল' করছে, সেটা এবার উদ্যোগ নিয়ে করে ফেলতে হবে। 

দিল্লির ঠাণ্ডা নিয়ে আমাদের উত্তেজনা স্তিমিত হলেও মায়ের হয়নি। মা রোজ বারান্দায় বসে বসে আমার ঠাণ্ডা লাগা প্রতিরোধের উপায় ভাঁজেন তারপর ফোন করে সেগুলো পয়েন্ট করে করে বলেন। মায়ের লিস্টের সবথেকে ওপরের থাকে টুপি পরার পয়েন্ট। সোনা, মাথাটাই আসল। যতই লজ্জা করুক না কেন অফিসে মাথা মুড়ি দিয়ে বসে থাকবে। উপদেশে এইরকম রাবড়ির মতো পরত একমাত্র মায়ের পক্ষেই দেওয়া সম্ভব। মাথা ঢাকতে বলাও হল, আবার ভ্যানিটি নিয়ে ভর্ৎসনাও হল। এ প্রসঙ্গে মনে পড়ল মানবদেহের কোনখান দিয়ে ঠাণ্ডা লাগে সেটা নিয়ে নানা লোকের নানা মত। কেউ বলেন ঠাণ্ডা লাগে বুক দিয়ে, কেউ বলেন কান এবং মাথা দিয়ে, কেউ বলেন গলাটাই আসল, ওটাকে যে কোনও মূল্যে রক্ষা করতে হবে। আমার চেনা একজন 'গলা বাঁচাও কমিটি'র প্রেসিডেন্ট ছিলেন এবং কালীপুজো পেরোলেই গলায় ভুষি রঙের মাফলার পেঁচিয়ে ঘুরতেন। জানুয়ারি মাস এসে গেলে মাফলার ছাড়া তাঁকে দেখা যেত না। রাতে এপাশওপাশ করার পর সেই মাফলার গলায় জড়িয়ে একবার শ্বাসরোধের উপক্রম হয়েছিল, তবু শিক্ষা হয়নি। 

গলা দিয়ে কী করে ঠাণ্ডা লাগবে সেটা অবশ্য আমি শিওর নই। গলা দিয়ে ঠাণ্ডা লাগলে হাতের পাতা, পায়ের পাতা, হাঁটু ছেঁড়া জিনস পরলে হাঁটু দিয়েও সমপরিমাণ ঠাণ্ডা শরীরে ঢোকার কথা। কানের ফুটো দিয়ে হাওয়া ঢুকে ঠাণ্ডা লাগার থিওরিটা বরং আমার অনেক যুক্তিযুক্ত মনে হয়। আর মাথা ঢাকলে কানের ফুটোটাও ঢাকা হবে। তা বলে আমি মাথা মুড়ি দিয়ে ঘুরি না মোটেই অফিসে। বহিরঙ্গ নিয়ে অতখানি নির্মোহ এখনও হতে পারিনি। 

সত্যি বলতে অফিসে অত ঠাণ্ডা লাগেও না। বছরের বাকি দশ মাস বরং অফিসে বসে আমি রীতিমত হাঁসফাঁস করি। কারণ আমার অফিসের বাকি সবাই সর্বক্ষণ নালিশ করে এসি নাকি মারাত্মক বাড়িয়ে রাখা হয়েছে। কেউ কেউ দাবি করেন একেবারে বন্ধ করে দেওয়ার। আমি অনেক গুরুতর ব্যাপারেও মুখ বন্ধ রাখার পক্ষপাতী, এসির খোলাবন্ধ নিয়ে মতপ্রকাশের প্রশ্নই নেই। খালি একদিন রেগে গিয়েছিলাম। জুলাই মাস ছিল, বসের মাথা এবং ফলতঃ আমার মাথাও গরম ছিল। এসি চড়া থাকলে সুবিধেই হত। কিন্তু শীতকাতুরেরা ভীষণ চেঁচামেচি করে এসি কমিয়ে রাখলেন। আমি রাগ চেপে বাড়িতে চলে এসে অর্চিষ্মানকে সবে বলতে গেছি, 'কারা এরা? কাদের এত ঠাণ্ডা লাগে সর্বক্ষণ?' তার আগেই শুনি অর্চিষ্মান বলছে, 'আর বোলো না, অফিসে সবাই ঠাণ্ডায় কাঁপছে আর দু’জন চেঁচাচ্ছে, মরে গেলাম, এসি বাড়াও। কারা এরা?' 

আমার শীতকাল গরমের থেকে সর্বদাই বেশি পছন্দের কারণ ঠাণ্ডা লাগলে একটার ওপর আরেকটা জামা গায়ে চাপানো যায়, কিন্তু যতই গরম লাগুক একটা লিমিটের পর আর জামা খোলা যায় না। এইটাই হচ্ছে গরমের তুলনায় শীতের শ্রেষ্ঠত্বের সহজ যুক্তি। কিন্তু নম্বরের মুখ চেয়ে স্কুলের রচনায় আরও আবোলতাবোল লিখতে হত। শীত ভালো লাগে কারণ ফুলকপি পাওয়া যায়, জলবাহিত রোগ কম হয়, মেলা বসে, ডোভার লেনে ভীমসেন জোশী গান ধরেন হাবিজাবি। নম্বর বেশি পাওয়ার জন্য এর ওপর আবার কাব্য করার চেষ্টা হত। কবিত্বশক্তি কোনওকালেই ছিল না, কাজেই সেগুলোও 'কুয়াশার মধ্যে দূর থেকে ট্রেনের হর্ন' মার্কা স্টকের কাব্যই হত। 

শীতের একটাই অসুবিধে মাঝে মাঝে টের পাই, স্নান করার অসুবিধে। অ্যাকচুয়ালি স্নান করার থেকেও, স্নান যে করতে হবে সেই জানাটা বেশি অসুবিধেজনক। অর্চিষ্মানের সঙ্গে থাকতে শুরু করার পর এই বিষয়ে খানিকটা সুবিধে হয়েছে। 'তুমি আগে স্নানে যাও, তোমার হয়ে গেলে আমি ঢুকব,' এ উচ্চারণের থেকে আরামের কিছু নেই। এ দৈনিক দড়ি টানাটানিতে জয়ের আনন্দ যিনি জিতেছেন তিনিই জানেন। আমার আনন্দ আরও বেশি কারণ বাড়ি ছাড়ার আগে পর্যন্ত এ আনন্দ থেকে আমি বঞ্চিত ছিলাম। চন্দ্রবিন্দুর গানে  'তাড়াতাড়ি চানে যাও/ শুনে দেখো মা'র কথা' লাইনদুটো শোনার আগে পর্যন্ত আমার জানাই ছিল না, মায়ের কথা না শুনে দেখাটাও একটা অপশন। এখনও মাঝে মাঝেই হার মেনে আমাকেই আগে স্নানে যেতে হয়। তখন আমি প্রতিশোধ হিসেবে স্নান করে বেরিয়েই অর্চিষ্মানকে বলি, 'আহ, কী আরাম, স্নান করে নাও, দেখবে আর ঠাণ্ডা লাগবে না।' 

এখন তো তাও অনেক সুবিধে। গিজার চালাও, কল খোলো, গরম জল পাও। আমার বাড়ির কেউ কেউ রান্নায় গুঁড়োমশলা ব্যবহার করা এবং কৃত্রিম উপায়ে গরম হওয়া জলে স্নান করার বিরোধী ছিলেন। জলের বালতি রোদে রেখে গরম করে সেই জলে স্নান করাটাই সবথেকে স্বাস্থ্যকর, দাবি করতেন তাঁরা। রোদে গরম করা জল অনেকটা হোমিওপ্যাথিক ওষুধের মতো। আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে রোদে রেখে জল যথেষ্ট গরম হয়েছে, তাহলে সম্ভবতঃ আপনার অসুবিধে হবে না। কিন্তু যদি আপনার মনে বিন্দুমাত্র সংশয় থেকে থাকে যে শীতের মরা রোদে জল কিছুতেই পর্যাপ্ত গরম হতে পারে না, তাহলে গায়ে ওই জল ছোঁয়ানোমাত্র শক গ্যারান্টিড। দ্বিতীয় যে উপায়টা আমাদের বাড়িতে জল গরম করার জন্য ব্যবহৃত হত সেটা হচ্ছে গ্যাসে বা স্টোভে হাঁড়ি বসিয়ে গরম করা। গ্যাসের উনুন আটকা থাকলে কেরোসিন স্টোভে গোঁগোঁ আওয়াজ তুলে জল গরম হত। তারপর সেই হাঁড়ির গলা কাপড় জড়িয়ে ধরে দৌড়ে দৌড়ে সেটা নিয়ে যাওয়া হত বাথরুম পর্যন্ত। দৌড়ে, কারণ সকাল সাড়ে আটটার সময় হেঁটে নষ্ট করার মতো টাইম মায়ের থাকত না। ওই ফুটন্ত জলের হাঁড়ি নিয়ে দৌড়তে গিয়ে মা যে কোনওদিন মুখ থুবড়ে পড়েননি, শুধু এইরকম কতগুলো উদাহরণের জন্য এখনও অ্যাগনস্টিক শব্দটার খুঁটি ছেড়ে দিতে পারছি না। 

তারপর আমাদের বাড়িতে একটা অত্যাশ্চর্য জিনিসের আবির্ভাব ঘটল, সেটা হচ্ছে ইমারশন হিটার। যেন আগুন আবিষ্কার হল। বিজ্ঞানের অগ্রগতি দেখে সবাই মুগ্ধ। সবার জন্য পার্সোন্যাল ইমারশন হিটার কেনা হল। বিভিন্ন সাইজের বালতির জন্য বিভিন্ন সাইজের হিটার। বিঘৎপ্রমাণ মিনি ইমারশন হিটারও যে পাওয়া যায় জেনে সবাই চমৎকৃত হলেন। বলাবলি হল, আর দেরি নেই, এইবার রান্নাঘরে রেভলিউশন আসছে। গ্যসের খরচ মারাত্মক কমে যাবে। চা ইত্যাদি করার জন্য তো আর রান্নাঘরমুখো হওয়ারই দরকার নেই, যে যার কাপে ইমারসন হিটার ডুবিয়ে জল গরম করে নিলেই হবে। কিনে ফেলা হল গোটাচারেক। 

একটাই অসুবিধে, সুইচ না নিভিয়ে, জল যথেষ্ট গরম হল কি না দেখতে জলে হাত ডোবানো যাবে না। ডোবালে কারেন্ট মারতে পারে। বিজ্ঞান যদিও আশ্বাস দিচ্ছে সে রকম কিছু ঘটার চান্স নেই, কিন্তু বিজ্ঞানে ভরসা করে পাগলে। আজ বলছে পৃথিবী চ্যাপ্টা। কাল বলবে গোল। যে কোনও দিন এসে বলবে ও সব ঐতিহাসিক ভুল ছিল, আসলে পৃথিবী রম্বস। 

রান্নাঘরে রেভলিউশনও এল না। কারণ সবাই টের পেল চা তেষ্টা পেলে যে যার নিজের বুদবুদ থেকে বেরিয়ে ইমারশন হিটার প্লাগ ইন করে জল গরম বসানোর থেকে সোজা হচ্ছে মায়ের উদ্দেশ্যে 'একটু চা হবে নাকি' চেঁচানো। সবথেকে বড় সুবিধে, মা কারেন্ট মারবেন না। 

***** 

ইউনিভার্সিটির এক দাদা বারোমাস ঠাণ্ডা জলে স্নান করতেন। বলতেন, শুরুতে একটু কষ্ট হয়, কিন্তু একবার ঠাণ্ডা জলে স্নানের অভ্যেস করে নিতে পারলে জরাব্যাধি থেকে মুক্তি, শোকতাপ থেকে মুক্তি, এমনকি ঘটনাটা শুদ্ধমনে ঘটাতে পারলে মাধ্যাকর্ষণ থেকেও নাকি মুক্তি সম্ভব। তিরিশ বছর রোজ দু'বেলা ঠাণ্ডা জলে স্নান করার পর কে যেন বাবু হয়ে বসা অবস্থায় খাট থেকে ছ’ইঞ্চি ভেসে থাকতে সক্ষম হয়েছে। 

অনেক ভেবে দেখেছি। বাবু হয়ে বাতাসে ভেসে থাকতে পারা আমার বাকেট লিস্টে সত্যিই নেই। তাছাড়া অর্চিষ্মানের কথাও ভাবা উচিত। যতই আগে স্নানে যাওয়ার যুদ্ধে আমাকে গোহারা হারাক, হঠাৎ ল্যাপটপ থেকে ঘাড় ঘুরিয়ে যদি দেখে আমি বাতাসে ভাসন্ত অবস্থায় ওর দিকে তাকিয়ে ভুরু নাচাচ্ছি, ভালো হবে না। কাজেই আমি এক্ষুনি গিজারটা ফেলে দিচ্ছি না। আপাতত গরম জলে স্নানই চলুক। ইন ফ্যাক্ট, এই পোস্টটা শেষ করতে এত দেরি হয়ে যাচ্ছে যে আজ মনে হয় না অফিস যাওয়ার আগে আদৌ স্নান করা সম্ভব হবে।


Comments

  1. অনেক ঘটনায় মিল পেলাম আর হেসে গড়ালাম ... একদম রাবড়ি লেখা হয়েছে এটা..

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, থ্যাংক ইউ, ঊর্মি।

      Delete
  2. Replies
    1. থ্যাংক ইউ, তিন্নি।

      Delete
  3. Shit kale halka gorom jole chan kore Basanto maloti mekhe baranday rode daranor moton mishti lekha. ..

    ReplyDelete
    Replies
    1. লেখার যে উপমাগুলো আসছে সেগুলো লেখার তুলনায় অন্তত এক কোটি গুণ বেটার। প্রথমে রাবড়ি, তারপর এমন সুন্দর বারান্দার রোদে দাঁড়ানো। থ্যাংক ইউ, রণিতা।

      Delete
  4. "সবাই টের পেল চা তেষ্টা পেলে যে যার নিজের বুদবুদ থেকে বেরিয়ে ইমারশন হিটার প্লাগ ইন করে জল গরম বসানোর থেকে সোজা হচ্ছে মায়ের উদ্দেশ্যে 'একটু চা হবে নাকি' চেঁচানো। সবথেকে বড় সুবিধে, মা কারেন্ট মারবেন না। " <3

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, অন্বেষা।

      Delete
  5. DSE-te porar shomoy oi immersion heater kinechhilam. Tokhon amra 4/5 jon ekta bari bhara niye thaktam. Kono ekjon chaan kirar agey immersion heater off na Kore purono khoborer kagojer stup-e rekhechhilo. Bari phire shunlam agun lege heater aar kagoj to gechei, shonge amaar juto jorao gechhe . Shei bochhor gota wintere kodin chaan korechhilam mone nei

    ReplyDelete
    Replies
    1. সর্বনাশ, এ তো সাংঘাতিক দুর্ঘটনা। জুতো তো কমই হল, গোটা বাড়িও তো যেতে পারত। বাড়িওয়ালার কপাল ভালো।

      Delete
  6. Robibar er seet er dupure mayer haat er ranna kora pathhar mangsho kheye, chhader opor madur bichhiye upur hoye shuye, sukumar ray othhoba sonjib chatujye porte porte moner modhye je ekta onabeel anondo chhoriye pore, lekhata pore amar thhik shei rokom i holo Kuntala.
    R kichu bolar nai. :)

    ReplyDelete
    Replies
    1. এই পোস্টটা কমেন্টের জন্যই মনে থেকে যাবে দেখছি। থ্যাংক ইউ, অরিজিত।

      Delete
  7. Bhari sundor lekha ,Kuntala.Sab kichu fele chotobelar sheetkale phire jete ichche korche amar..Bari theke beronor por je jinish ta jibon theke chole gache..Aapnake anek dhonyobad lekhar modhdhye diye hole o seta khanik ta phiriye anar janne.

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, কথাকলি।

      Delete
  8. sheet kale pukur ba kuyor jol besh garam thake bela barle,bhalo lage.
    bhalo theko
    prosenjit

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, প্রসেনজিৎ।

      Delete
  9. shiter dupure rode pith diye kuler achar khete khete ei lekhata porte hoto.

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, থ্যাংক ইউ, চুপকথা।

      Delete
  10. শীতকালে স্নান করতে যাবার মতনই কেন যে কমেন্ট করতে গড়িমসি করি, যাইহোক অনেক গুলো লেখার অনেক অনেক ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।

    ReplyDelete
    Replies
    1. আরে থ্যাংক ইউ, নালক। কমেন্ট করা সত্যিই ঝামেলার ব্যাপার, নিজে ভুক্তভোগী বলেই জানি।

      Delete
  11. ma oghor theke chane ja chane ja korche....erokom somoye e lekhata sotyii anondodayok ...khub bhalo legeche

    ReplyDelete
    Replies
    1. ধন্যবাদ, প্রদীপ্ত।

      Delete

Post a Comment