আমাদের যেটা দোল, ওদের সেটাই হোলি
এই কথাটা ছোটবেলায়
আপনাদেরও বোঝানো হয়েছিল কি? চাঁদের গায়ের বুড়ি আর খাটের তলার জুজু জাতীয় কথার
সঙ্গে? ওই কথাগুলোর মতোই দোল আর হোলির এক ও অবিকলত্বটাও মিথ। দোল মানে প্রভাতফেরি। সকালবেলা খাটে শুয়ে শুয়ে শুনছি দূর থেকে ভেসে আসছে গান।
গানের জোর ক্রমশ বাড়ছে, কারণ এ গান স্থাবর নয়, জঙ্গম। বিশুর ভ্যানগাড়ি চেপে গান
এগোচ্ছে। গান ভ্যানে চাপেনি, চেপেছে হারমোনিয়াম। সে হারমোনিয়ামের সাদাকালো চাবির ওপর খেলছে ন-কাকুর ফর্সা রোগা আঙুল, আর
ভরাট গলা ধরেছে ‘ওরে ভাই ফাগুন লেগেছে বনে বনে’। ভ্যানগাড়ির পেছনের চলন্ত ভিড় থেকে
সরুমোটা সুরোবেসুরো গলায় ধুয়ো উঠেছে ‘ফাগুন লেগেছে বনে বনে।’ তখনও ঘুম ভালো করে না
কাটার জন্যই, নাকি রবীন্দ্রসংগীতের ধ্রুপদী স্টাইল রক্ষা করার জন্য কে জানে, গানের
ভেতর ফাগুনের থেকে ‘দিনের শেষে ঘুমের দেশে’র ভাবটাই জাগছে বেশি।
হোলিতে এই ঘুমঘুম
ভাবটা একেবারেই নেই। হোলি মানে আপাদমস্তক অ্যাকশন, অ্যাড্রিনালিন জোয়ার। সাতদিন
আগে থেকে চারদিক থেকে উড়ে আসা জলবেলুনের মিসাইলের মধ্যে এঁকেবেঁকে অটোকে চালিয়ে
নিয়ে আসছেন ভাইসাব। যেন ল্যান্ডমাইনমণ্ডিত মাঠের ওপর দিয়ে চলেছে চাকায়
চেন পরানো ট্যাংক। গত তিন সপ্তাহ ধরে একটানা আমাকে নিয়ে আসতে আসতে ভাইসাব ‘মুখচেনা’
থেকে ‘খুব চেনা’য় পরিণত হয়েছেন। আমার খুব খেয়াল রাখেন।
শুক্রবার আর এড়ানো
গেল না। ডিফেন্স কলোনির পার্কটার কাছাকাছি একখানা বেলুন অব্যর্থ নিশানায় চলন্ত
অটোর ভেতর ঢুকে আমার কানের কাছে পটকার মতো ফাটল। নিওর মতো চালাকচতুর হলে অবশ্য ঠিক
সময় মাথা হেলিয়ে রক্ষা পাওয়া যেত, কিন্তু নিও হচ্ছে কিনু রিভস আর আমি হচ্ছি
কুন্তলা বন্দ্যোপাধ্যায়, তাই ব্যাপারটা কী ঘটল সেটা আমি প্রথম বুঝলাম যখন আমার
মাথা থেকে জল কানের লতি বেয়ে টুপটুপ করে পড়তে লাগল।
বেলুনটেলুনে আমার
আপত্তি নেই, সত্যি বলছি। সবাই যে আমার মতো নিড়বিড়ে নয়, অনেকেরই যে হুড়োহুড়ি করে রং
মাখতে ও মাখাতে ভালো লাগবে, তাতে আমি অস্বাভাবিক কিছু দেখি না। আমার নিজেরও যে
খারাপ লাগে তা নয়। বছরে দুয়েকদিন হালকা থেকে মাঝারি হুড়োহুড়ি হলে আমি তাতে
অংশগ্রহণ করার পক্ষপাতী। বাইরে সবাই চেল্লাচ্ছে, লাফাচ্ছে, ছুটছে, হাসছে, আর আমি
গোমড়া মুখে ঘরে দোর দিয়ে বসে ‘নোবডি লাইকস মি’ হাতের লেখা প্র্যাকটিস করছি, সেটাই
বরং বিচ্ছিরি।
বেলুনের ব্যাপারটা
অবশ্য একটু আলাদা। বেলুনের সমস্যাটা হচ্ছে ব্যাপারটার আকস্মিকতায়। যে আকস্মিকতাটা
আরশোলারও আছে। আরশোলা নিজে ভয়ংকর নয় একটুও। লক্ষ্মী হয়ে ডানা গুটিয়ে বসে থাকলে আমি
তাকে দিব্যি শুঁড় ধরে বাইরে ফেলে আসতে পারি। ভয়ের হচ্ছে ওই ফ্র্যান্টিক ফড়ফড়ানিটা।
এই বুঝি চোখে নাকে কানে ঢুকে গেল, সেই আতঙ্ক।
বেলুনটা যখন বোমার
মতো আমার মাথার ওপরে ফাটল তখন আমি হাত পা ছুঁড়ে ‘ওরে বাবারে এ কী হল রে’ বলে
লাফিয়ে উঠেছিলাম ঠিকই, কিন্তু রাগিনি একটুও। আমার অটো ভাইসাব কে জানে কেন রেগে টং
হয়ে গেলেন। বেলুনের জল ছিটকে ওঁর জামাতেও লেগেছিল। আমি তো আর সতেরো মিনিটে বাড়ি
পৌঁছে যাব, গিয়ে মায়ের বাড়িয়ে ধরা তোয়ালের তলায় মাথা পেতে দেব। ওঁকে ভেজা জামা
গায়ে নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে হবে রাত পর্যন্ত, সেই জন্যই বোধহয়।
গতি একটুও না কমিয়ে
ভাইসাব অটোকে একশো আশি ডিগ্রি মোচড় খাওয়ালেন। ডিফেন্স কলোনির রোদখাওয়া পিচরাস্তায়
ঘষা খেয়ে চাকার তপ্ত রাবার এমন ক্যাঁ-অ্যাঁ-অ্যাঁ-চ কঁকিয়ে উঠল ঠিক মনে হল টিভিতে
জেমস বন্ডের সিনেমা চলছে। জাড্যের চোটে আমি সিটের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে সাঁ
করে গড়িয়ে গেলাম।
এত করে যখন অটো নিয়ে
আমরা দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছলাম তখন দুষ্কৃতীরা বামালসমেত কেটে পড়েছে। পড়ে রয়েছে শুধু
কচি গলার খলবলে হাসি আর দূরে ছুটন্ত একটা উজ্জ্বল হলুদ টি-শার্ট আর বেগুনি পাগড়ির
টুকরো।
ভাইসাব বীরবিক্রমে
অটো থেকে নেমে দু’চারটে বাছা বাছা বিশেষণ খরচ করে দুষ্কৃতীদের সম্মুখসমরে ডাক
দিলেন, কিন্তু কাপুরুষের দল ততক্ষণে পার্কের ঝোপের ভেতর অন্তর্হিত হয়েছে। পার্কের
রেলিঙে হেলান দিয়ে বসে কতগুলো লোক মাছি মারছিল, তারা হাইটাই তুলে বলল, ‘আরে বাচ্চা
হ্যায়...’ উত্তরে ভাইসাব কী বললেন বুঝতে পারলাম না, ভাব দেখে মনে হল বাংলায় বললে
সেটা শোনাবে, ‘বাচ্চা না চৌবাচ্চা।’ আমি ভাবলাম, যাক এইবার হাঙ্গামা ফুরোল বুঝি,
এবার গাড়ি ঘুরিয়ে বাড়ির দিকে রওনা দেওয়া যাবে, ভেবে আবার মুণ্ডু বইয়ের পাতার দিকে
ফিরিয়েছি, অমনি ঘটনাটা ঘটল।
শুনতে পেলাম ভাইসাব
গলায় বেশ একটা বুঝদার ভাব ফুটিয়ে বলছেন, ‘আরে মেরা কেয়া হ্যায়, লেকিন গাড়ি মে
পেশেন্ট হ্যায়, উসি লিয়ে তো...’
মাথার ওপর এবার আর
বেলুন নয়, বাজ। হঠাৎ গোলেমালে আমি গল্পে নায়িকার পেশেন্টের ভূমিকায় কী রকম?
আড্ডাবাজদের মুখচোখ বডি ল্যাংগোয়েজের পরিবর্তনও দেখার মতো হল। বসন্তবিকেলের আলস্য
নিমেষে নিভে গিয়ে তার জায়গায় ঝলসে উঠল কনসার্ন, পরহিতবোধ। ‘ক্যায়সা পেশেন্ট, কাঁহা
পেশেন্ট’ করে তাঁরা হাঁ হাঁ করে অটোর ওপর এসে ঝাঁপিয়ে পড়লেন।
আমার বিপদটা একবার
ভেবে দেখুন। কলাগাছের সাইজের প্লাস্টারবাঁধা ঠ্যাং সিটের ওপর ছড়িয়ে বসে আছি, আর
অটোর জানালা থেকে উৎসাহী জনতা চোখ পিটপিট করে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে। ক্যায়সে হুয়া?
কব হুয়া? ফ্র্যাকচর ইয়া মোচ? মাইনর ইয়া মেজর?
অটো ভাইসাব মহা
উৎসাহে হাতপা নেড়ে ভিড়কে বোঝাতে লাগলেন কী করে আমার পা ভেঙেছে। ওঁকে প্রথমদিন কেন
যে ব্যাখ্যান করে বুঝিয়েছিলাম সে ভেবে আমার নিজের গালে ঠাসঠাস করে চড় কষাতে ইচ্ছে
হল। দুয়েকবার বলার চেষ্টা করলাম, ‘ভাইসাব, চলিয়ে...’ ভাইসাব ‘রুকো রুকো বেটি, আভি
আ রহা হুঁ’ বলে আমাকে হুট আউট করে দিলেন।
মিনিট তিনেক পর ‘বয়ঠে
বিঠায়ে মুসিবত্’ ‘আরে নসিবকো ক্যায়সে টালোগে’ ইত্যাদি হিন্দি প্রবচনটবচন, ‘রামরাম
ভাইসাব’ ইত্যাদি সম্ভাষণ-টম্ভাষণ বিনিময় করে অবশেষে ভাইসাব অটো স্টার্ট দিলেন। আমরা আবার পক্ষীরাজের মতো বাড়ির
দিকে উড়ে চললাম। ভাইসাব গুনগুন করে গান ধরলেন। ভেজা জামার রাগ তাঁর মনে আর নেই
বলেই বোধ হল। আমিও কানের লতির জল মুছে রাস্তা দেখতে দেখতে চললাম। হোলি বাবদে পড়ে পাওয়া দীর্ঘ
উইকএন্ডের দিকে তাকিয়ে দিল ফুরফুরে হয়ে গেল।
Sironam pore aaj pora ekta joke er kotha mone porlo...
ReplyDeleteek china saheb er nam naki Ho Lee...India te esache....ebar se kichute e bujte parche na goto 1 hopta dhore desh sudhho lok take Happy bole keno dakche...
এই জোকটা আমিও আগে শুনেছি সৌমেশ।
Deleteআপনার তো তাও ভাগ্য ভালো, বেলুন ফেটে রং মেশানো জল মাথা থেকে কানের লতি বেয়ে পড়েছে, কিন্ত ঠিক ততটা সৌভাগ্য আমার এক সহযাত্রীর হলো না সে দিন.
ReplyDeleteসে বেচারাও এক অভাগা, আমার ই মতো অফিস এ ছুটি না পেয়ে সোমবার হোলি র দিন অফিস এ চলছে, galoping বর্ধমান-হাওড়া চড়ে. যে ট্রেন এ অন্য দিন পা রাখা যায় না, সেই ট্রেন ই সেদিন ধু-ধু ফাঁকা.
বেচারা ছেলেটির বোধ হয় রোজ দাড়িয়ে যাওয়াই অভ্যেস, তাই ট্রেন হিন্দমোটর পেরোনোর পরই গেট এ গিয়ে দাড়িয়ে হাওয়া খাচ্ছিল. কানে হেডফোন , আর হেডফোন এর তার একে বেকে প্যান্ট-এর পকেটে ঢুকে গেছে.
লিলুয়া পেরিয়ে ট্রেন এগিয়ে চলেছে. ট্রেন আর গান এর ছন্দে ছন্দে ছেলেটি মাথা দোলাচ্ছে, বয়স্ক দু চার জন এর উড়ে আসা সাবধান বাণী কে নিও এর মতই পাশ কাটিয়ে.
তারপর ... বুম ... অকস্মাৎ ছন্দপতন. নিও এর চোখ মুখে একসাথে ভয়, লজ্জা আর রাগ ঠিক জামায় ফুটে ওঠা দাগের থেকেও প্রকট.
আর ট্রেন এর কম্পার্টমেন্ট ভরে গেল নর্দমার দুর্ঘন্ধে..... সবাই যখন দুম দাম জানলা বন্ধ করছে, নিও তখন হাত জামা তেই মুছে ধিরে ধিরে পকেট থেকে বার করেছে মোবাইল টা. হেডফোন তখন ও কানে গোজা.
এ মা আত্মদীপ, সোমবার ছুটি ছিল না আপনাদের? ইশ, কী কষ্ট। আমাদের কিন্তু ছিল, জানেন তো। পর পর তিন দিন। আমরা কত আরাম করলাম, কত বেশি বেশি করে বিছানায় গড়াগড়ি খেলাম, টিভি দেখলাম, বই পড়লাম, ইউটিউব দেখলাম। আপনারা এসবের কিছুই পেলেন না ভাবতেই মনটা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। আহা রে। ভগবান করুন, পরের বছর আপনাদেরও এ সুবর্ণসুযোগ আসুক, এ বছরটা সত্যিই আনফরচুনেট ....
Deleteযাই হোক, আপনার সহযাত্রীর গল্পটা শুনে আমার মায়া হচ্ছে আবার হচ্ছেও না। নর্দমার জল গায়ে পড়াতে মায়া, আর উনি যে প্রাণ হাতে করেও হাওয়া খাবেন বলে দরজায় ঝুলতে ঝুলতে চলেছিলেন, সে জন্য মায়াহীনতা। আর হিন্দমোটর? সে তো হোলির আখড়া। ওখানে আক্রান্ত না হওয়াই অস্বাভাবিক। তারপর সেই গন্ধজামা কোথায় ধুলেন? অফিসে পৌঁছে? দুর্ভোগ যা হোক।
তিন সপ্তাহ হয়ে গেল তো, এখনও প্লাস্টার বয়ে বেড়াতে হচ্ছে? কবে কাটবে?
ReplyDeleteএকা মেয়ে দেখলে দিল্লির পঞ্চাশ শতাংশ লোকের মধ্যে দুঃশাসনভাব জাগে, আর পঞ্চাশ শতাংশ লোকের মধ্যে ভীষ্মভাব জাগে। দুঃশাসনভাব নিয়ে কাগজে টিভিতে আলোচনা হয়, ভীষ্মভাবটাও কম ডেঞ্জারাস নয় কিন্তু। হ্যাপি হোলি নিয়ে একটা দিল্লিওয়ালা পিজে শোনাই-
Happy, Holi. Oye Happy, Holi.
Happy ne nahi suna, scooter ko deewar vich bajaya.
কেটে দিয়েছে, কেটে দিয়েছে! হোলির পরদিনই। এখন মুক্ত-ঠ্যাং হয়ে ঘুরছি। ঠিক মুক্ত নয়, একখানা কেলেকুষ্টি ankle-guard পরতে দিয়েছে, কিন্তু আগের নীল্ প্লাস্টারের তুলনায় সে স্বর্গ।
Deleteদুঃশাসনভাব আর ভীষ্মভাব পড়ে খুব হাসছি। ভীষ্মভাবের ভীষণতা নিয়ে এক্কেবারে একমত।
বিলেটেড হ্যাপ্পি হোলি।
বড় সুন্দর লিখেছেন, যথারীতি। পড়ার পরে অফিসে বসেই সশব্দে হেসে উঠেছিলাম। আশেপাশের লোক কারণ জিজ্ঞেস করাতে হাসতে হাসতে বললাম, "হ্যাপি হোলি!"
ReplyDeleteবৃহস্পতিবারটা আমার এমনিতেই ভাল লাগে, কেননা কাল শুক্রবার। তার ওপর এরকম একটা মজার গল্প পড়ে বাকি দিনটা একদম ফুরফুরে হয়ে গেল, এই ৩৮ ডিগ্রী গরমেও। :) :)
আ-আ-আ-ট-তি-রি-ই-শ! এ কী পুনে না খুনে? কী কাণ্ড।
Deleteবিলেটেড হ্যাপি হোলি আপনাকেও অরিজিত। আশা করি ভালো করে রং মেখেছেন। লেখা ভালো লেগেছে জেনে আমিও হ্যাপি।
ছোটবেলায় যারা হোলি খেলার সুযোগ পেত তাদের জন্য খুব হিংসা হত। কারন দোল একদিন খেলা হত, আর এলাকার অবাঙালী রা দুদিন ই চুটিয়ে রঙ খেলত, যেটা আমাদের হত না। দ্বিতীয় দিন লক্ষ্মীছেলে হয়ে ঘরে বসে থাকতে হত।
ReplyDeleteকলেজে পড়ার সময় দোল হোলি দুই ই সপ্তাহ ধরে আশ মিটিয়ে খেলেছি তাই এখন আর রঙ খেলি না।
আপনি দ্রুত সুস্থ হচ্ছেন জেনে আরও ভালো লাগছে, পরে এই কয়েকদিনের অটোবাহন সম্পর্কে একটা বড়ো লেখা চাই।
Thik thik, oi auto dada ba tar bhai der niye ekta lekha hok !
Deleteসৌগত, যা বলেছেন। সকলেই বেশি বেশি মজা করে নিচ্ছে, আর আমাদের বাবামারা খালি ষড়যন্ত্র করছেন কী করে ভাগ থেকে হক্কের মজা আরেকটু কেড়ে নেওয়া যায়।
Deleteআমি দ্রুত সুস্থ হচ্ছি, সত্যিই। আপনার ও আত্মদীপের কথা শুনে একটা লেখা মাথায় আসছে। অটো নিয়ে অভিজ্ঞতা তো কম হল না, লেখার মতো মেটেরিয়াল জোগাড় হয়েছে। আইডিয়া দেওয়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংক ইউ।
Kete diyechhe? Tahole to holi ta besh happy-i ketechhe. Ar by the way, "লক্ষ্মী হয়ে ডানা গুটিয়ে বসে থাকলে আমি তাকে দিব্যি শুঁড় ধরে বাইরে ফেলে আসতে পারি।"...??!?!??!!?? Tumi to prochondo sahosi! Ami arshola dekhlei.. se lokkhi hok, paji hok, ghumonto hok, uronto hok.. sei ghore r dhukchhi na..
ReplyDeleteআরে প্ল্যান করে হোলির ঠিক পরদিন কেটেছে অপরাজিতা। জদিও আমার ভালো ভালো বন্ধুরা বাড়িতেই এসেছিল আমাকে আবীর দিতে, কাজেই হোলি হ্যাপি কেটেছে, সে আন্দাজটা তোমার ঠিকই।
Deleteআরশোলারা কিন্তু বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ হয়, তুমি ভাব করার চেষ্টা করে দেখতে পারো।
amar ebarer dol besh majar keteche...amader ak senior tar du bacharer cheleke nie amader bari esechilo..bacchata age kakhono ato rang dekheni.prathame khub sandeher chokhe dekhchilo..tarpore nijei packet ulte ulte sara ghare abir charie nijer gaeo makhlo,amadero makhalo.sondhebela amra jilipi ar cookies khelam,ar rater bela mangsho ruti ar firni...motmat bhaloi :) - tinni
ReplyDelete