সাপ্তাহিকী
Events come to people, not people to events.
---Agatha Christie
ভারতে সবথেকে বেশি ডিসপোজেবল বাসনপত্র ব্যবহার হয় জানতেন? তার সমাধান কী হতে পারে বলে আপনার ধারণা? ইজি। খাবার খেয়ে, যেটা দিয়ে খাবারটা খেলেন, সেই চামচটাও খেয়ে ফেলা।
বারমুডার বদমাইশি অবশেষে কি ধরা পড়ল?
এই কথাটা একটু অন্যভাবে আগেও শুনেছিলাম, গরিবের দ্যাওয়াথোওয়া বেশি। কিন্তু কেন?
আর্থার কোনান ডয়েলের হাতের লেখা কী চমৎকার!
এ রকম একটা হেলমেট আমার আশু দরকার।
মাসমাইনে একটা মারাত্মক নেশা। অ্যাডিকশন। কথাটা আমি আদ্যোপান্ত মানি। কিন্তু যেকোনো নেশাখোরের মতোই এ নেশা থেকে মুক্তির ইচ্ছে বা চেষ্টা কোনওটাই আমার নেই।
খুব interesting একটা সাপ্তাহিকী!
ReplyDeletedisposable চামচ: অনেক দিন আগে একটা জোক পড়েছিলাম: এক বিদেশী যখন ভারতের একটা অত্যন্ত গরীব গ্রামে গিয়েছিলেন, তখন তেনাকে রুটির ওপর কিছুটা সবজি দিয়ে খেতে দেওয়া হয়েছিল. তিনি সবজিটা খেয়ে প্লেট ভেবে রুটিটা ফেরত দিয়ে দিয়েছিলেন! মনে হচ্ছে সেই জাতের কোনো রেসিপি ব্যবহার করা হয়েছে!
Travelling লাইব্রেরি: এটা আগে দেখেছিলাম. সাধু প্রয়াস.
বারমুডা ত্রিভুজ: Interesting. যদি সত্যি এটা হয় তো আরো অনেক এভিডেন্স খুঁজে পাওয়া উচিত এই তত্ত্বের সাপোর্ট-এ. আমি theory লিখেছিলাম. গুগল ইনপুট নিজগুণে সেটাকে তত্ত্বের করে দিয়েছে!!
গরিবের দ্যাওয়াথোওয়া বেশি: এটা একটু জটিল লাগছে, ভালো করে না পড়ে মন্তব্য করা উচিত হবে না!!
রঙের অভিধান: প্রত্যেক বিবাহিত অথবা গার্ল-ফ্রেন্ড যুক্ত পুরুষদের জন্য অতীব প্রয়োজনীয় এক বস্তু!
রঙের মিউজিয়াম: বাহ, জানতামই না যে এরকম কিছু আছে. রঙের সঙ্গে ইতিহাস-এর প্রচুর যোগ আছে. ভারতে নীলচাষ থেকে ইজিপ্ট-এ মমিচাষ....
হেলমেট: ওই বস্তু পরলে পরে আমার একমাত্র চিন্তা হবে যে ওটার ভেতর থেকে বেরোব কী করে. কাজেই হাঁ, মনোযোগ বাড়ানোর সঙ্গে যোগ আছে বৈকি.
মাস-মাইনে: আমি আপনার সঙ্গে একমত. শুনতে ভালই, কিন্তু নিজের ব্যবসার মধ্যে যে প্রবল অনিশ্চয়তা আছে, তার মোকাবিলা করা সকলের কর্ম নয়!
গান কই???
সব মিলিয়ে, বেশ কিছু চিন্তার খোরাক পাওয়া গেল.
ইতি
সুতীর্থ
যথারীতি, একশোগণ্ডা ধন্যবাদ, সাপ্তাহিকী এত মন দিয়ে পড়ার জন্য, সুতীর্থ। আপনি ছাড়া সাপ্তাহিকী আর কেউ পড়ে না, কিন্তু আপনি এত ভালো করে পড়েন যে সেটা আমাকে উৎসাহ দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট। আর আমার নিজের ভালোলাগা তো আছেই। ব্যবসাতে আমিও নেই, কারণ আপনি যেটা বললেন সেটাই, আমার ওটা কর্ম নয়। হেলমেটটার ভয়াবহতার বিষয়েও একমত।আর গুগল ইনপুট-এর গুণ দেখে আমিও চমৎকৃত।
Deleteআমার কিন্তু মনে হয় যে সাপ্তাহিকী আরো অনেকে পড়ে. আমি কেবল আগ বাড়িয়ে প্রচুর কমেন্ট করি, এ ছাড়া কিছু নয়. যেমন আপনার অন্য অনেকগুলো লেখাতে আমি কমেন্ট করিনা, কিন্তু পড়ি ঠিক-ই, এ ক্ষেত্রে তার উল্টো. সে যাকগে. সাপ্তাহিকী ছাড়বেন না যেন!!
ReplyDeleteইতি
সুতীর্থ
না, সে আশংকা আপাতত নেই, সুতীর্থ।
Deletesaptahiki ami sob somoy e pori tobe regularly comment kora hoyna.
ReplyDeleteশুনে ভালো লাগল, চুপকথা।
DeleteErpor theke ele janan diye jabo :)
Delete