মালশেজ ঘাট ১/২
শনিবার বিকেলে যখন টি থ্রি-র দিকে যাচ্ছি তখন পঞ্চশীল পার্কের বাড়িগুলোর মাথার ওপর আকাশের ঘন স্লেট রঙে একচুল ফাঁক নেই যেখান দিয়ে নিভে যাওয়ার আগে শেষবারের মতো একবার দিনের আলো ঢুকে পড়তে পারে। ওয়াইপারের দিকে তাকিয়ে থাকলে হিপনোটাইজড হওয়ার সম্ভাবনা। ঘাড় ঘুরিয়ে জানালা দিয়ে বাইরে দেখলে মনে হচ্ছে গত ক’দিনে জল পেয়ে গাছগুলো যেন আরও ইঞ্চিদুয়েক লম্বা হয়েছে। আরও পুরুষ্টু, আরও সবুজ। দুলছে মাথা নেড়ে নেড়ে। হা হা করে হাসছে আমরা বাক্সপ্যাঁটরা বেঁধে বৃষ্টি দেখতে চলেছি দেখে।
যখন টপ টেন মনসুন ডেস্টিনেশন ইন ইন্ডিয়া দিয়ে সার্চ করেছিলাম তখন দিল্লির এ চেহারা কল্পনাতেও ছিল না। লিস্টের বেশিরভাগ নামই দিল্লি থেকে বহুদূরের। কাছাকাছির মধ্যে বারবার আসছিল খালি উদয়পুরের নাম। লেকের মাঝখানে প্রাসাদের বারান্দায় বসে বৃষ্টি উপভোগ করুন। সে উপভোগের কতখানি বৃষ্টির কেরামতি আর কতখানি লেকের মাঝখানে বিলাসবহুল প্রাসাদের সন্দেহ ছিল বলে এগোইনি।
শেষ পর্যন্ত পশ্চিমঘাট পর্বতমালাই স্থির হল। টপ টেন মনসুন ডেস্টিনেশনস ইন ওয়েস্টার্ন ঘাটস বলে সার্চ দিলাম। লোনাভালা, পঞ্চগনি, খান্ডালা এসবের নাম বেরোলো। সঙ্গে চমৎকার ছবি। অর্চিষ্মান আগে একবার পঞ্চগনি গেছে এবং মুগ্ধও হয়েছে। কিন্তু আমি উৎসাহ পাচ্ছিলাম না। জায়গাগুলোর নাম শুনলেই মনে পড়ে যাচ্ছিল আমির খান রানী মুখার্জিকে বেড়াতে যাওয়ার জন্য ঝুলোঝুলি করছেন, দামি গাড়ি চেপে স্টারদের ছেলেমেয়েরা বোর্ডিং স্কুলে যাচ্ছে।
অবশেষে একটা জায়গার নাম বেরোলো যাতে বলিউডের ছোঁয়া লাগেনি (অন্তত আমি শুনিনি)। মালশেজ ঘাট। ছবি দেখে পছন্দ হল। বর্ণনা পড়েও। শুধু একজন দেখলাম লিখে রেখেছেন, বিওয়্যার অফ ড্রাংকার্ডস।
মুম্বই থেকে মালশেজ ঘাট একশো তিরিশ-চল্লিশ কিলোমিটার। গাড়ি করে যেতে লাগার কথা আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা। রাস্তায় থেমে চা খেলে সেটা সাড়ে তিন হয়ে যাবে। তবে সময়ের হিসেব সবটাই বম্বে থেকে বেরোনোর পর। বম্বের ভেতর কতখানি যেতে কতক্ষণ লাগবে সেটা কপালের ব্যাপার।
নাকবরাবর রাস্তা, থানে হয়ে কল্যাণ হয়ে মালশেজ ঘাট। তক্কে তক্কে ছিলাম, কল্যাণ আসতেই জানালা দিয়ে ঘাড় বার করে যতখানি পারা যায় দেখে নিলাম। দেখার কিছু নেই, ঘিঞ্জি মফস্বল। তবু বহুদিনের একটা গোপন সাধ মিটল। যবে থেকে জেনেছি বাবার নামে একটা জায়গা আছে পৃথিবীতে, এই ভারতেই, তবে থেকে আমার সাধ সে জায়গাটা দেখার। অবশেষে সে সাধ মিটল।
কল্যাণের পর আর জ্যামট্যাম নেই। দুপাশে ফাঁকা মাঠের মধ্য দিয়ে ঝকঝকে এন এইচ একষট্টি। দেড়টা নাগাদ পথের পাশে ধাবায় থামলাম। আমার দোসা খাওয়ার ইচ্ছে ছিল। জানা গেল একটা বাজতে দোসাওয়ালা তাওয়া গুটিয়ে বাড়ি চলে গেছেন। তখন নিলাম রুটি আলুজিরা আর স্থানমাহাত্ম্যের স্বার্থে ভেজ কোলাপুরি। কটা চোখওয়ালা শান্ত পরিবেশক জানতে চাইলেন, বংগাল সে? আমরা মাথা নাড়াতে বললেন উনিও ওইদিকেরই, ঝাড়খণ্ড।
যতদূর মনে পড়ছে জানালার বাইরে 'মালশেজ চুয়াল্লিশ’ লেখা হলুদ শিল পেরোনোর পরই তফাৎটা হল। পথের দুপাশ থেকে বড় বড় গাছ উঁচু হয়ে বানিয়ে ফেলল একটা প্রকাণ্ড দুর্ভেদ্য সবুজ পাঁচিল। আকাশ বলতে রইল শুধু উইন্ডস্ক্রিনের সামনের ফালিটুকু। এসি থামিয়ে কাচ নামানো হয়েছিল আগেই। তাপমাত্রা নামল হু হু করে। আচমকা দেখি আমরা গাছেদের ছাড়িয়ে ওপরে উঠে এসেছি, আকাশটা আবার গোটা হয়ে গেছে আর চারদিকে ঘিরে দাঁড়িয়ে রয়েছে পাথরের বুড়ো পাহাড়। তাদের গায়ে সারি সারি আঁচড় কাটা। মাঝে মাঝে সরু সাদা ফিতের মতো ঝরনা। ড্রাইভার ভাইসাব আঙুল দিয়ে খাদের ওপারের একটা জায়গার দিকে দেখালেন। সাদা ধোঁয়ার মতো উঠছে। তারপর বুঝলাম ধোঁয়া নয়। ঝরনার জল। হাওয়ার ঝাপটে ওপর দিয়ে উঠে যাচ্ছে।
মালশেজ ঘাট এম টি ডি সি আবাস
ঘরে ঢুকে ব্যাগ নামিয়ে চায়ের অর্ডার দিয়ে প্রথমেই গেলাম বারান্দায়। আমার বাড়ির রান্নাঘর আর বাথরুম মেলালে বারান্দাটার থেকে বেশি বড় হবে না। বারান্দার মাথা পর্যন্ত উঁচু রেলিং-এর ওপাশে খানিকটা সবুজ মাঠ, আর তার পর একটা কোমরছোঁয়া রেলিং। তারপর কী আছে দেখা যাচ্ছে না। কারণ রেলিংএর গা বেয়ে লতার মতো নামতে শুরু করেছে সাদা মেঘ। আমরা দেরি না করে বেরিয়ে পড়লাম।
আট মাস বাদে বেড়াতে যাচ্ছি, হতাশ হওয়া যে চলবে না সে রকম একটা দাবি মনের মধ্যে ছিল। তাই ইন্টারনেটের বাইরে রক্তমাংসের কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদও করেছিলাম জায়গাটা নিয়ে। দুয়েকজনকে পাওয়াও গেল যারা মালশেজ ঘাট গেছে। কেউ একদিন গিয়েই চলে এসেছে, কেউ দু’রাত থেকেছে। কিন্তু সকলেই একটা ব্যাপারে একমত।
মালশেজ ঘাটে কিচ্ছু দেখার নেই। কিচ্ছু করার নেই।
আমার মতো কুঁড়ে লোকের পক্ষে মালশেজ ঘাট আদর্শ জায়গা। চাইলেও কেউ কিছু করিয়ে নিতে পারবে না। যে সব জায়গায় অনেক কিছু করার থাকে, দেখার থাকে, সে সব জায়গায় দেখা আর করা শুরুর আগেই আমি হা-ক্লান্ত হয়ে পড়ি। অথচ যেহেতু জানি মালশেজ ঘাটে আমি সেফ, চাইলেও কেউ কিছু করিয়ে নিতে পারবে না, জিপে তুলে নিয়ে ছুটে সাইট সিয়িং-এ বেরিয়ে যেতে পারবে না, এখানে আমার এনার্জি দেখার মতো ছিল। শিগগিরি অন্ধকার নামার প্রতিশ্রুতি ছিল বলেই সাহস করে বললাম ততক্ষণ একটু হেঁটে আসা যাক।
হোটেলের গেটের সামনে একটু দূরে পাথুরে জায়গায় একটা ইন্টারেস্টিং জিনিস হচ্ছে দেখলাম। এক ভদ্রমহিলা, গোলাপি ঝলমলে ঘাঘরা পরে এবড়োখেবড়ো পাথরের ওপর দাঁড়িয়ে সলমাচুমকি বসানো বেগুনি ওড়নার দুই কোণা ধরে দুই হাত মাথার ওপর তুলে দাঁড়িয়ে ছিলেন, ওড়নাটা পত পত করে উড়ছিল আর চারজন লোক বিভিন্ন অ্যাংগেল থেকে তাঁর ছবি তুলছিলেন। কাজটা ভয়ানক শক্ত। আমরা বাটার ফ্ল্যাট জুতো পরে পাকা রাস্তায় দাঁড়িয়ে হাওয়ার ধাক্কায় পড়ো পড়ো হচ্ছিলাম, মহিলার ওইরকম গৌরাঙ্গমূর্তিতে পাথরের ওপর দাঁড়াতে না জানি কত ব্যালেন্স করতে হচ্ছিল।
কুয়াশার সমুদ্রে সূর্য ডুবে গেল।
আর সত্যিই কিছু দেখার নেই। আমরা ঘরে ফিরে এলাম। বিকেলের চা হজম হয়ে গেছে। সাড়ে সাতটা বাজতে না বাজতে দৌড়ে গেলাম খাবার ঘরের দিকে। দোতলার সমান উঁচু সিলিংওয়ালা প্রকাণ্ড হল। আমরা ছাড়াও অনেকেই আছে হোটেলে। ক্রমে হল ভরে উঠল। আমার কী যেন একটা অসুখ হয়েছে, মাছমাংস খাওয়ার কথা মনে হলেই পেট ব্যথা করে। তাছাড়া এরা আলুজিরাটা কেমন বানায় দেখা দরকার। মোটা মোটা নির্ঝাল লংকা কামড়ে রুটি আলুজিরা খেতে খেতে দেখতে পাচ্ছিলাম খোলা দরজা দিয়ে হু হু করে সাদা ধোঁয়া ঢুকে আসছে। গা শিরশির করছিল। সুটকেসের নিচে খুব অশ্রদ্ধা করে যে দুটো চাদর ফেলে রেখেছি, সেগুলো বার করতে হবে মনে হয়। খেয়ে বেরিয়ে এলাম যখন তখন বারান্দা, মেঝে, বাঁধানো ফুটপাথ ভিজে গেছে। ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে ঝাপসা দুয়েকটা হলুদ বাল্ব জ্বলছে এদিকওদিক। খুব মৃদু গলায় পুরোনো হিন্দি গান ভেসে আসছে। কম্পাউন্ডে ছড়ানো বিল্ডিং-এর দেওয়ালে রেডিও গেঁথে রেখেছেন। প্রথমটা খুব বিরক্ত লেগেছিল। পাকাবাড়ি, গিজার, মোবাইলে সিগন্যাল পর্যন্ত ঠিক আছে, এর বাইরে প্রকৃতি আর আমার মধ্যে কোনওরকম সভ্যতার বাধা আমার পছন্দ নয়। কিন্তু ওই মুহূর্তে ঠাণ্ডা ভেজা অন্ধকারের মধ্যে লতার মিহি গলা কম্পাসের কাজ করছিল।
ঘরে ফিরেই রিমোট হাতে কম্বলের তলায় সেঁধোলাম। একটা চ্যানেলে গুমনাম দিয়েছে। হাম কালে হ্যায় তো কেয়া হুয়া দিলওয়ালে হ্যায় গানটা শুরু হচ্ছিল। দেখলাম। এর পরই খুনটুনগুলো হবে। বাইরে যা ওয়েদার তাতে এই সিনেমাটাই দেখা উচিত কিন্তু এতবার দেখা যে আমরা চ্যানেল পাল্টালাম। ‘তু চিজ বড়ি হ্যায়’-এর তালে তালে আলোছায়ায় ঢেউ তুলছেন অক্ষয়কুমার আর রবিনা ট্যান্ডন। আমার মায়ের আতংক মূর্তিমান হয়ে টিভির পর্দায় নেচে বেড়াচ্ছে। এখন এই গানগুলো শুনলে, নাচগুলো দেখলে ভারি অবাক লাগে। কেন মা ভেবেছিলেন এগুলোর ক্ষমতা আছে মেয়ের ভবিষ্যৎ মাটি করার?
মায়ের ছেলেমানুষির কথা ভাবছি অমনি টিভি নিভে গেল। এখানে খুব কারেন্ট যায়। বাইরে রিসেপশনে সতর্কতাবাণী সাঁটা আছে। জেনারেটরের ব্যাক আপ “পার্শিয়াল”। দেখেশুনে ভয় পেয়েছিলাম। তবে পরে বুঝলাম ওঁরা ঝুঁকি নেবেন না বলে অত ডিসক্লেমার দিয়ে রেখেছেন, পরিস্থিতি আসলে তত খারাপও নয়। কারেন্ট যায় ঠিকই কিন্তু তৎক্ষণাৎ চলে আসে। একটাই ক্যাচ, কারেন্ট আসার পর টিভিটা নিজে থেকে চলে না। মানে রিমোট ব্যবহার করে চালানো যায় না। উঠে গিয়ে গায়ের বোতাম টিপতে হয়।
কারেন্ট এসে গেল। আমরা একে অপরকে উঠে গিয়ে টিভি চালানোর জন্য উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে ক্ষান্ত দিলাম। অন্ধকার ঘরে টিভির নীল বিন্দুটা জ্বলে জ্বলে আমাদের কুঁড়েমোর প্রতি ধিক্কার জানাতে লাগল।
হাওয়া যে অত শব্দ করতে পারে আমি এর আগে কখনও উপলব্ধি করিনি। গাছের পাতায় ঝড়ের শব্দ শুনেছি, টেবিলে রাখা খোলা পাতায় ফ্যানের শব্দ শুনেছি। কিন্তু খাদের চারধার ঘিরে থাকা পাথরের দেওয়ালের গায়ে ধাক্কা মেরে ঘুরতে থাকা হাওয়ার শব্দ কখনও শুনিনি। শ’খানেক রেসিং কার একসঙ্গে ছুটলে, ব্রেক কষলে, ওভারটেক করলে বোধহয় এ শব্দের কাছাকাছি পৌঁছতে পারে। সবথেকে খারাপ ব্যাপার হচ্ছে আওয়াজটা শুনলে মনে হয় জিনিসটার মধ্যে প্রাণ আছে। পাথরের সঙ্গে হাওয়ার ঘর্ষণের বোরিং বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় যেন কিছুতেই একে ধরা যায় না। এ যেন একটা বিটকেল জন্তুর গলা থেকে বেরোনো বীভৎস আর্তনাদ, কোনও জুলজির ক্যাটালগে যার ছবি ছাপা হয়নি কোনওদিন। জন্তুটা আর আমার মধ্যে যে দুটো লোহার রেলিং, একটা শক্তপোক্ত কাঠের দরজা, কংক্রিটের চারটে দেওয়াল আর একখানা ছাদ আছে, ভেবে আমি বারবার নিজের কপালকে কৃতজ্ঞতা জানাতে লাগলাম। খোলা মাঠে এ হাওয়ার খপ্পরে পড়লে না জানি কী হত। প্রাণটা শুষে নিয়ে ছিবড়েটুকু ছুঁড়ে ফেলে দিত ওই জঙ্গুলে খাদে, কে জানে কোন লুপ্ত পাখি ডিম পাড়ছে সে জঙ্গলের ছায়ায়, হতভাগ্য বিজয় বিশ্বাসের মৃতদেহ খুবলে খেয়ে পা টিপে টিপে ঘুরে বেড়াচ্ছে হিংস্র বাঘসিংহের দল, ওপর থেকে আবার কখন কোন শিকার এসে পড়ে তার আশায় ঠোঁট চাটছে।
(চলবে)
Haha, bijoy biswas er ullekh pore khub moja laglo, jetei hobe malsejghat, ebare baro miss holo!
ReplyDeleteওখানে গেলে মাথায় আসবেই তিন্নি। যাস সুযোগ বুঝে। ডেফিনিটলি ভালো লাগবে।
DeleteBorshar thik porei Mahabaleshwor giyechhilam. Ferar pothe Panchgoni te ektu ghora. Apnar lekhata pore oidingulo mone pore gelo abar. Jhorer bornota khub sundor diyechhen. Dibbi feel korte parlam.
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ, সায়ন। মহাবালেশ্বরের কথা আমারও মাথায় ছিল। কিন্তু কেন যেন মনে হল ওই জায়গাটায় বেশি ভিড় হবে। ন্যাশনাল হলিডে ওয়ালা লং উইকএন্ডে বেড়াতে যাওয়ার বিপদ। মালশেজ ঘাটেই প্রচুর লোক হয়েছিল।
Deleteজায়গাগুলো সত্যি সুন্দর, তাই না?
শর্মিলা একটা পোস্ট লিখেছিল মহাবালেশ্বর ভ্রমণ নিয়ে, সেটা এখানে দিলাম।
http://kichubhromonn.blogspot.in/2015/05/pune-to-panchgani-and-mahabaleshwar.html
shuru ta besh jompesh e holo.. tobe ami ekbar july mase Mahabaleshwar panchgani gechi.. khub bhir chilona.. kono filmy gondho o chilona.. ar megh brishti kuasha te osadharon legechilo.. tomar kuasha bhora photo gulo dekhe mone pore gelo.. photogulo khub sundor lagche..
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ, ঊর্মি। আবার যদি ওদিকে কোনওদিন যাওয়া হয় মহাবালেশ্বর যাওয়া যাবে।
DeleteEbaar pakoda r chobi neyi? :-)
ReplyDeleteAmra Pune te theke eyi weather ta ke granted niye nicchi. Tomar bornona eto shundor je notun kore dekhchi mone hocche. Lonavla Khandala ke oi hindi chobigulo jaa taa kore dekhaye. Asholey kintu khub shundor ...tomader khub bhalo lagbe.
Porer monsoon e nischoi esho.
Opore amar post er link ta deya r jonne thank you. Ekkhuni dekhlam. :-)
Deleteএবারের পকোড়াগুলো আমার ভালো লাগেনি, শর্মিলা। তাই রাগ করে ছবি তুলিনি। দিল্লিতে থাকলে বুঝতে ভালো ওয়েদারের কী মর্ম। সবাই এত করে পুনের গুণ গাইছে, একবার যেতেই হবে.
Deleteঅতি উত্তম। পকোড়ার ছবি কোথায়?
ReplyDeleteপকোড়াগুলো ভালো ছিল না, দেবাশিস। তাই আর ছবি তুললাম না।
DeleteTumi je hawar kotha bolle seta amio regularly suni. ekta jibonto artonad bolte paro. Hudson er dhare bari to. onekta khola kayga peye jhor holei ekdom hawar tandob hote thake. Nemontonno roilo. Tumi esho, tomakeo sonabo :)
ReplyDeleteনেমন্তন্নের জন্য অনেক ধন্যবাদ, চুপকথা। হাওয়ার আওয়াজটা এখনও কানে ভাসছে।
Deleteseshkalta darun laglo , ami ter pachhilam khanik oi hawar awajta jeno :)
ReplyDeleteধন্যবাদ, ধন্যবাদ।
DeleteOhhhh ato sundor ato sundor amar ekkhuni jete icche korche. Last paragraph ta amar sobcheye bhalo legeche. Mone hocchilo okhanei chole gechi, gaaye kata dicchilo.
ReplyDeleteধন্যবাদ, কুহেলি। তুমি তো ঘুরতে ভালোবাস, একবার যেতে পার মালশেজ ঘাট।
Delete