বোগেনভিলিয়ার বদলে
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
একবার বিদেশে গিয়ে এক বাঙালি ভদ্রলোকের বাড়ি বেড়াতে গিয়েছিলেন। গৃহকর্তা তখন বাড়ি
ছিলেন না, গৃহিণী ঘুরে ঘুরে নক্ষত্র লেখককে বাড়ি দেখাচ্ছিলেন। দেখাতে দেখাতে একটি
ঘরের পালা এল, ঠাকুরঘরের মতো বাকি বাড়ির থেকে যত্নে আলাদা করে রাখা। ঘরে ঢুকে
গৃহিণী সসম্ভ্রমে বললেন, ‘এটা ওঁর লেখার ঘর।’
সাজানোগোছানো ঘরটি
দেখে সুনীলের খুব ভালো লেগেছিল। তবে ঘরের থেকেও ভালো লেগেছিল ঘরের বাইরের একটি
জিনিস। জানালার বাইরে লতিয়ে ওঠা একটি আঙুর গাছ। থোকা
থোকা টুসটুসে ফলের ভারে নুয়ে রয়েছে নরম ডাল। গৃহিণী সুনীলকে জানিয়েছিলেন, ‘উনি
লিখতে লিখতে মাঝে মাঝে দু’একটা আঙুর ছিঁড়ে মুখে দেন।’
সুনীল চমকে
গিয়েছিলেন। লেখা একটা লোকের জীবনের কতখানি অধিকার করে থাকতে পারে সেই দেখে। তাও যিনি
পেশাদার লেখক নন। কোনওদিন হবেন না, হয়তো হওয়ার ক্ষমতাও নেই। খুব সম্ভব ভদ্রলোক
নিজে সে কথা জানেন। সে জানা, লেখার প্রতি তাঁর আনুগত্য একচুলও কমাতে পারেনি। রোজ
অফিস থেকে ফিরে তিনি এই নির্দিষ্ট ঘরের নিরিবিলিতে এসে বসেন। সৃষ্টিহীন, দশটা-পাঁচটা চর্বিতচর্বণ জীবনটার
মুখের ওপর দরজা বন্ধ করে খাতাকলম খোলেন। বাড়ির লোকেরাও তাঁর নিঃসঙ্গতার
প্রয়োজন বোঝেন। বিনা ঈর্ষায় তাঁরা দুজনকে বন্ধ দরজার আড়ালে একান্ত সময় কাটাতে দেন।
লেখক আর লেখা। লেখা কখনও অতি আয়াসে ধরা দেয়, কখনও মরীচিকার মতো আচরণ করে। লেখক হাল
ছাড়েন না। পেন কামড়ে কাগজের সঙ্গে লেগে থাকেন। এই লেগে থাকার সাধনায় তাঁকে সাহায্য
করে ওই আঙুরগাছ। আইডিয়া অপ্রতুল হলে, কিংবা লিখতে লিখতে আঙুল টনটন করলেই---সময় হয়
আঙুর-ব্রেকের।
গল্পটা পড়েছিলাম
অনেক অনেক দিন আগে। গল্প নয়, সত্যি ঘটনা। অন্তত সুনীল সত্যি ঘটনা বলেই দাবি করেছিলেন।
সুনীলের বলা বেশিরভাগ গল্পের মতোই, এই গল্পটাও মনে থেকে গেছে। মাঝেমাঝেই মনে
হয়েছে, আমার যদি ওরকম একটা ঘর থাকত। ঘরে ঢুকে আমি দরজা বন্ধ করতাম, আর হাট করে
খুলে দিতাম জানালা। জানালার ওপাশে অগোছালো বাগান, এপাশে লেখার সাদামাটা টেবিল আর
কেঠো সাবেকি চেয়ার। রিভলভিং নয় কোনওমতেই। টেবিলে সাদাপাতার ঢিপির ওপর একটা
বেঁটেমোটা বটল গ্রিন রঙের ফাউন্টেন পেন শুয়ে আছে। ঘরে টিভি নেই, ফোন নেই, ল্যাপটপ
নেই, ওয়াইফাই নেই। আমি বসে বসে লিখছি, মাঝে মাঝে পেন কামড়ে জানালার দিকে তাকিয়ে
ভাবছি আর বাগান দেখছি। আঙুরগাছের বদলে আমার জানালা বেয়ে লতিয়ে উঠেছে বোগেনভিলিয়া।
কেউ কানের সামনে ঘ্যানঘ্যান করে কথা বলছে না, আমাকে কারও মনোরঞ্জন করতে হচ্ছে না, কোথাও
যাওয়ার তাড়া নেই, কারও আসার হুমকি নেই। শুধু আমি, আমার খাতা, আমার রানিরং
বোগেনভিলিয়া — যতক্ষণ খুশি পাশাপাশি বসে
আছি।
কেমন হত? ভাবতেই
গায়ে কাঁটা দিচ্ছে। রোমাঞ্চে নয়, ভয়ে।
গত সপ্তাহের কোনও
একটা সময় অবান্তরের হাজারটি পোস্ট পূর্ণ হয়েছে। সেটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করার কোনও কারণ
নেই, কারণ ও হাজারে অনেক জল মেশানো রয়েছে। ‘কুইজের উত্তর প্রকাশিত হইল’ গোছের
একলাইনের পোস্ট আছে, আবার Shel Silverstein কিংবা Neil Gaiman-এর কবিতার ঘাড়ে চাপা পোস্টও আছে। সাপ্তাহিকীর চুরিচামারিই বা বাদ যায় কেন। ও
সব কাঁকরমাকর বেছে যদি সত্যি সত্যি হিসেব করা যায়, তাহলে হয়তো দেখা যাবে আমি
অ্যাদ্দিনে পাবলিশ করেছি মোটে চারশো আটষট্টিখানা পোস্ট।
প্রশ্নটা হচ্ছে, যদি আমার একটা নিজের ঘর থাকত, বাগান ও বোগেনভিলিয়ার পেন্টিং
সেঁটে থাকত সেই ঘরের জানালার গায়ে, তাহলে কি আমি এতদিনে হাজারটা পোস্টের মতো পোস্ট
পাবলিশ করতে পারতাম? প্রতিদিন ভালো আর নতুননতুন সরস গল্প শোনাতে পারতাম আপনাদের?
দু’ঘণ্টা আগে ঘুম থেকে উঠে, হাই চেপে কোনওমতে সাতশো শব্দ টাইপের দায় না সেরে, বাজার-বিশারদ
খুঁতখুঁতে জেঠুর মতো টিপে টিপে একটি একটি করে শব্দ বেছে অবান্তরে সাজাতে পারতাম?
আমার বিশ্বাস হয় না। আমার বিশ্বাস, এই যে ধুন্ধুমার ছোটাছুটি, ‘সময় নেই সময়
নেই’ আর্তরব — বেরোলে এই হট্টগোলের মধ্যেই লেখা বেরোবে, না হলে বেরোবে না। এই যে
রোজ সকালে কুকুর ও ঘরহীন মানুষের নোংরা পেরিয়ে অফিস যাই-আসি, মাঝের সময়টায় চারটি
পয়সার জন্য কি-বোর্ড পিষি, চোখ গোলগোল করে কলকাতা সি আই ডি দেখতে দেখতে গোটা
সন্ধ্যে বইয়ে দিই, তাতে আখেরে অবান্তরের লাভ বই ক্ষতি কিছু হয় না। (আচ্ছা মানছি, কলকাতা
সি আই ডি থেকে সত্যিই কিছু লাভ হয় না। কিন্তু ও জিনিস ছাড়া মুশকিল। আপনারা
দেখেছেন? না দেখলে দেখতে পারেন, নেশা ধরে যাবে।) সারাদিনে, রাস্তাঘাটে,
অফিসেদোকানে, অটোয়, লাখেলাখে গল্প ঠাসাঠাসি হয়ে থাকে। আমি তাদের কয়েকটাকে টানতে
টানতে বাড়ি নিয়ে আসি, বেশিরভাগই হাত ছাড়িয়ে পালায়। ব্যাগের ভেতর নোটবই নোটবইয়ের
মতো পড়ে থাকে। কোন গল্পটা টুকব, কোন গল্পটা ফেলব স্থির করতে করতেই আমার অটো পরের
গল্পের দিকে ধায়। আমি চোখ দিয়ে যত পারি শুষে নিয়ে মাথার ভেতর পুরি, কিন্তু সে আর কত।
বাড়ি এসে দেখি স্মৃতির ছাঁকনিতে রোগারোগা গোটা দুই দৃশ্য খাবি খাচ্ছে, বাকি সব
ফক্কা।
দরজা বন্ধ ঘরে বোগেনভিলিয়ার ঝাড়ের দিকে তাকিয়ে বসে সে দুটো রোগা দৃশ্যই বা আমি
কোথা থেকে পেতাম?
অনেক ভেবে আমি দেখেছি, অবান্তর আমার জীবনের কেন্দ্রস্থলে থাকলে সুবিধের থেকে
অসুবিধেই বেশি হত। আমার, এবং অবান্তরেরও। তার থেকে এই ভালো। দুয়োরানি জীবনটার ঘ্যানঘ্যান
প্যানপ্যান দুঃখের গান শুনে হুঁ-হ্যাঁ মাথা নাড়তে নাড়তে সুয়োরানির কথা ভাবা। কখন
কর্তব্য আর প্রয়োজনের কাঁদুনিপালা ফুরোবে,
আর আমি প্রাণ হাতে করে সুয়োর সাতমহলা প্রাসাদে পালাব। সে প্রাসাদের ভেতর একবার পা
রাখতে পারলে আর চিন্তা নেই, সেখানে কেবল আমি, স্বার্থপর সুয়ো আর গল্পদের বাস। অনেক
প্রতীক্ষার পর সে প্রাসাদে ঢোকার সুযোগ মেলে, তাই যতক্ষণ থাকতে পারি ততক্ষণের
আনন্দ অসীম। কাজের কাজদের থেকে সময় চুরি করে সেখানে ঢুকতে হয় আমার, সে লুকোচুরির
অ্যাডভেঞ্চারই আলাদা। গটগটিয়ে বুক ফুলিয়ে নেমপ্লেট লেখা ঘরে ঢুকে সকলের মুখের ওপর
সপাটে দরজা বন্ধ করে দেওয়ার থেকে সে অ্যাডভেঞ্চার অনেক অনেক বেশি রোমাঞ্চকর, অনেক
বেশি রমণীয়।
সে রোমাঞ্চের মুখ চেয়ে জানালার বাইরে বোগেনভিলিয়ার ঝাড়ের মায়া আমি একশোবার
কাটাতে রাজি আছি। আরও হাজারটা খেলাখেলা পোস্ট পাবলিশ করা পর্যন্ত।
বাঃ, বেশ ভাল লাগলো লেখাটা :)
ReplyDeleteবোগেনভিলিয়া থাকলে 'অবান্তর' হত কিনা, সেই অবান্তর চিন্তায় আমি সময় নষ্ট করতে রাজি নই, তার চেয়ে বরং সরেস কতগুলো আঙ্গুর ('অবান্তর' এর কয়েকটা পোষ্ট) চাখতে থাকি। :)
আর হ্যাঁ, হাজারের জন্য হাজার হাজার অভিনন্দন :)
আরে থ্যাঙ্ক ইউ, থ্যাঙ্ক ইউ অরিজিৎ। খুব ভালো লাগল কমেন্ট পেয়ে।
DeleteHajar hajar Doctor Hajra! :D
ReplyDelete(Jara blogging ta kei jeeboner mukhyo hisebe dhorey, kichhudiner modhyei taader blog oti khaja hoye jay. Sutorang, tumi je ei majhe majhe, hothat hothat, post likhchho...ba likhchho na...eta besh bhalo byapar.)
বিশ্বাস করবে কি না জানি না বিম্ববতী, আমি এই পোস্টটার নাম হাজার হাজার অবান্তর রাখতে গিয়েও রাখিনি। তোমার অভিনন্দন এবং সাবধানবাণী দুটোর জন্যই অসংখ্য থ্যাঙ্ক ইউ।
Deleteabhinandan!!!
ReplyDelete-Aparajita
ধন্যবাদ অপরাজিতা।
DeleteKolkata CID dekhini ,tobe bangla 'Aahat' dekhi.. equally addictive :D
ReplyDeleteআহা, আহট তো সি এই ডির থেকেও উচ্চমানের সিরিয়াল। সি আই ডি একআধদিন মিস হয়ে গেলেও বেশি কষ্ট হবে না, কিন্তু আহট মিস হলে সে দুঃখ সামলানো শক্ত হবে, তাই আমরা আহটের নেশা করিনি রণদীপ।
Deleteki sundar lekhata ...kolkata CID ta abar ki jinish ?khub i akarshaniyo mone hocche...dekhte hobe :D -tinni
ReplyDeleteদেখ দেখ, কী ভালো জিনিস মিস করছিস জানিস না তিন্নি।
Deleteএকটা ভীষণ সত্যি কথা বলেছো - লাখে লাখে গল্প ঠাসাঠাসি হয়ে থাকে। আমাদের সবার পাশেই থাকে। কিন্তু আমরা নই, তুমিই সেগুলো চিনতে আর শুনতে পারো, আর আমাদের জন্য পরিবেশন করতে থাক। সত্যিই তো দরজা বন্ধ থাকলে সেগুলো তোমার কাছে কি করে আসত কি করে?
ReplyDeleteকিন্তু আমি নিশ্চিত যে গল্পরা খোলা জানলা দিয়েও তোমার কাছে আসত, কারণ এমন সমজদার এবং সহানুভূতিসম্পন্ন গাল্পিক তারা যে সহজে পায় না। খোলা জানালা দিয়ে তুমি যখন আঙ্গুরলতা বা বোগেনভিলিয়ার ঝাড়ের দিকে তাকিয়ে কলম কামড়াচ্ছ, আমার ধারণা তুমি তখন নিশ্চিত দেখতে পেতে একটা ছোট্টো পরী সেই ঝাড়ের কোণা থেকে উঁকি দিচ্ছে। তুমি তাকানো মাত্র সে ফুড়ুৎ করে তোমার কাঁধে বসতো আর কানের ফুটোয় সাজিয়ে দিত এক থোকা আঙ্গুর বা বোগেনভিলিয়ার গুচ্ছ। সে তো তোমাকে গল্প শোনানোর জন্যই অনেকক্ষণ ধরে ওখানেই অপেক্ষা করছিল। তুমি যখন তাকে খুশী হয়ে একটু আদর করবে, ওমনি সে উড়ে উড়ে, তোমার কানে কানে শুনিয়ে যাবে রোজ কত কি ঘটে যাহা তাহা-র হরেক গল্প। পরীক্ষা করেই দেখো।
ওহ্, একটা কথা চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল। সিরিয়াল নির্মাতারা কি ইন্টারনেট মারফৎ কলকাতা সি আই ডি এবং আহট-এর এমন দুর্দান্ত বিজ্ঞাপনের কথা স্বপ্নেও ভেবেছিল? নির্মাতাদের, তোমাদের দুজনেরই হাত, দরাজ হাতে ভরিয়ে দেওয়া উচিত।
ReplyDeleteআহা, আঙুরথোকার দুল পরতে ইচ্ছে করছে এক্ষুনি। থ্যাঙ্ক ইউ মালবিকা। এত ভালো ভালো কথা বলার জন্য। আর সি আই ডি আর আহটের বিজ্ঞাপনের জন্য সত্যি সত্যি আমার আর রণদীপের কিছু কমিশন পাওয়া উচিত। এ ব্যাপারে আমি আপনার সঙ্গে সহমত।
Deleteboro bhalo lekha hoyeche. Apnar sonar dowat kolom houk.
ReplyDeleteইস, কী ভালো শুভেচ্ছা। থ্যাঙ্ক ইউ, থ্যাঙ্ক ইউ ঘনাদা।
Deletetumi tomar moto korei lekho..erokom onek onek bhalo lekha...
ReplyDeleteবলছ সুমনা? যাক শান্তি পেলাম। থ্যাঙ্ক ইউ।
DeleteHajarer jonney hajar obhinondon! Ekdom sotti bolechhen, jibontai toh koto koto golpe thasa. Dorja bondho korle ki ta paoa jai!
ReplyDeleteথ্যাঙ্ক ইউ রুণা। আমি মোটেই দরজা বন্ধ করার পক্ষপাতী নই, আমার শ্বাসের সমস্যা আছে, খোলামেলা না থাকলে ভীষণ কষ্ট হয়।
DeleteHajar Hajar Daktar Hazra r motoi hajar hajar Obantorer Post!! Anek shubhechchha!! Hajar chhere lakh er dike egiye cholo! Ar ki likhbe, keno likhbe seta jar jar style... otake jor kore noshto korar kotha ekdom bhebo na!!
ReplyDeleteধন্যবাদ ধন্যবাদ তপোব্রত। এটা ঠিকই বলেছ, নিজেকে পাল্টাতে চাওয়ার চেষ্টাটা সবসময় কাজের নয়।
Deleteআমার লেখার ক্ষমতা সুনীলবাবু বা আপনার তুলনায় কিছুই নয়, তবু এই জিনিসটার বিষয়ে আমারও একটা মতামত আছে, আর সেটা আপনার সঙ্গেই মেলে। আমি কিছুতেই ঐরকম দরজা বন্ধ ঘরে বসে লিখতে পারবনা। আর তাছাড়া এই রোজকার জীবনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পারাটা তো লেখার একটা বড় মজা। তাছাড়া আমার জানালার বাইরে আঙ্গুর ঝুললে সেটা দুয়েকদিনে শেষ হয়ে যেত।
ReplyDeleteএ প্রসঙ্গে বলি, লীলা মজুমদারের খেরোর খাতা পড়ছি এখন। উনি নিজের জীবনের ছোটখাটো অভিজ্ঞতা কিরকম গল্প-উপন্যাসে ব্যবহার করেছেন সেটা দেখে খুব মজা লাগছে।
সিরিয়াসলি, আঙুরফাঙুর থাকলে মহা ডিসট্র্যাকশন। লেখা মাথায় উঠত। খেরোর খাতা কী ভালো না?
DeleteAmar kintu gaye kata diyeche...bhoy a noy..Romanche..apnar sopner lekhar ghor obocheton mone chobir moto rekha kete gelo..
ReplyDeleteAr eta thik sobar bhinno bhinno lekhar style thake..nijeke palte noy..porikhha nirikhhar madhhome porer stor e jawar kotha bhabten e paren kintu ekhun...
না না, ঘরটা খুবই পছন্দসই সৌমেশ, কিন্তু কাজ করার পক্ষে উপযুক্ত নয়। মানে আমার কাজ করার পক্ষে। আমি নির্ঘাত ঘুমিয়ে পড়ব।
DeleteKuntala...Kuntala....Kuntala
ReplyDeleteTumi ki jano tumi ki sanghatik meye!! Tomake dhore jail e puure deya uchit. Tumi je ki korecho taa tumi nijei jaano na....
Last one week dhore aami kromagoto kaaje phaaNki dicchi tomar Abantor er jonne... uuuf ki je nesha dhore geche aamar....kichutei thaamte paarchi na. khali mone hocche aaro aage keno paaini blog taar sondhan. Bhabchi BongMom er Sharmila ke ek kilo chomchom khaiye aashi (oor blog thekei tomar sandhan pelum kina). Office e kaajer phanke and onekta phaanki mereo pore cholechi. Kaajer ekta portal khule rekhechi. Team members ra elei chalaki kore ALT+Tab mere dicchi jaate keu dhorte na paare. Tobe nischoi keu keu already dekhe feleche.
taader ke bujhiyechi aajkal project management notes banglaye boro bhalo lekha jaaye....tai analyze korchi....
Daarun laagche sob kota lekha. Aro beshi kore lekho plz. Noile OnGodFatherMother sotti jail e puure debo kintu. Tobe saathe laptop ta debo jaate okhan thekeo likhte paaro.
Tobe je byaparta bhoy laagche seta ei je sudhu pora na, moner modheye aabar lekhar idea uNkijhuNki dicche je...ki mushkil boloto. Ei poka taake to onekdin ghum pariye rekhechilam. Abbar keno jaage......
Ki je korona tumi.....
পা ভেঙে বাড়িতে বসে আছি, এমন সময় এই রকম একটা কমেন্ট পেলে কার না ভালো লাগে? থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ নীলাঞ্জনা। অবান্তর এত ভালো লেগেছে জেনে আমি সপ্তম স্বর্গে ভাসছি। বং মমকে আমাকেও চমচম খাওয়াতে হবে দেখছি, এমন ভালো ভালো পাঠক জোগাড় করে দেওয়ার জন্য।
Deleteআরে, লেখার পোকা আছে যখন সে পোকাকে দুধকলা দিয়ে পুষে লাভ কী? শিগগিরি সেটাকে মাথা থেকে বার করে কাগজের (বা এম এস ওয়ার্ডের) ওপর টিপে মারো। আমরাও মনপ্রাণ ভরে দেখি, পড়ি।
আর জেলে ঢোকাতে হবে না, চিন্তা নেই। আমার জীবনে কাজের কাজ খুবই কম, তাই অবান্তরে বাজে বকা ছাড়া গতি নেই। তোমরা শুনে শুনে তিতিবিরক্ত হয়ে গেলেও আমি থামব না। তখন আমাকে দোষ দিয়ো না কিন্তু, হ্যাঁ।
Hajar post dhore a blog er poth hatitecho, ta payer ki dosh bolo? Amar moto baundule bekheyale loker Hajar din dhore niyom kore lekha r kotha bhablei mone hoy ki porbot proman achievement go.
DeleteAbhinandon.
হাহাহা, অ্যাচিভমেন্ট না হাতি, সংঘমিত্রা। আমার আর কিছুই করার নেই তাই অবান্তর আঁকড়ে পড়ে আছি। তোমার অভিনন্দনটা তাই বলে ফিরিয়ে দিচ্ছি না কিন্তু, তাড়াতাড়ি ব্যাগে পুরে বলছি, ধন্যবাদ ধন্যবাদ।
Delete