ময়দান বনাম মিলনমেলা
মেলায় যাব অথচ পায়ে ব্যথা হবে না, সে কি হয়? না
হওয়া উচিত? তাও যদি পায়ে শক্তপোক্ত কায়েমি জুতো থাকত একটা কথা ছিল। আমি পরে গেছি
মায়ের থেকে ধার নেওয়া ঘোর সবুজ রঙের গায়ে ঘোর লাল রঙের বর্ডার দেওয়া সাউথ সিল্ক,
তার সঙ্গে যদি পায়ে ঘোর নীল রঙের কেডস্ চড়াই, তাহলে আর দেখতে হচ্ছে না। তাই চরম
ইমপ্র্যাকটিকাল হওয়া সত্ত্বেও ফ্যাশনের মুখ চেয়ে ল্যাতপেতে স্যান্ডেল পায়ে গলিয়ে
মিলনমেলার শক্ত জমিতে ঠোক্কর খেতে খেতে পায়ের দফারফা করছিলাম।
মিলনমেলা গ্রাউন্ডে আমার এই প্রথম বইমেলা দর্শন।
সত্যি বলছি, মিলনমেলা আমার কিছু খারাপ লাগেনি। ‘ময়দান, ময়দান’ করে অনেকেই বুক
চাপড়ায়, আমি তাদের দলে নেই। তার গৌণ কারণ ধুলো, মুখ্য কারণ সাইজ। ময়দানের থেকে
মিলনমেলার দুটোই কম, আর আমার মতে এক্ষেত্রে লেস ইজ বেটার। এখানে কী সুন্দর একটা
দোকানে ঢুকে রংচঙে বাঁধাইয়ে সেরা ত্রৈলোক্যনাথ দেখে ‘আচ্ছা দাদা একটু ঘুরে আসছি’
বলে টুক করে বেরিয়ে পড়ে, সস্তা এবং বেটার ত্রৈলোক্যনাথের খোঁজে সারা মেলা বৃথা
হাঁটকে, আবার পুরনো দোকানে এসে আগের ত্রৈলোক্যনাথকে ব্যাগে পোরা যায়। আর ময়দান
হলে? কোন দোকানে দেখেছিলাম তার নাম তো মনে নেই, চেহারা মনে আছে---সে চেহারার খোঁজে
ধুলোর পুরীতে চক্কর কেটেই যাচ্ছি, ঘুরে ঘুরে সেই বেনফিশের স্টল, সেই ঝুঁটিবাঁধা
পোলাপান গিটার হাতে ভ্যানভ্যান করে ‘তুই কেন এ’রম করলিইইই’ বলে বেসুরে কেঁদে
চলেছে, সেই-ই সিটিভিএন-এর জম্মে চুলে সাবান না দেওয়া সাংবাদিক মাইক হাতে
তিড়িংবিড়িং করে লাফিয়েঝাঁপিয়ে নিরীহ লোক পাকড়াও করে তাদের পরীক্ষা নিচ্ছে। ‘বলুন
দেখি ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ কার লেখা?’ বলতে পারলে পাঁচটাকার স্কচ-ব্রাইট প্রাইজ,
না পারলে, ‘বলেছিলাম, বাঙালি রসাতলে গেছে’ বলে উল্লাস। এই গোলমালে যদি কেউ হারানো
ত্রৈলোক্যনাথকে ফের খুঁজে বার করতে পারে তবে সে প্রতিভাবান।
মেলা ঘুরে ঘুরে পায়ে ব্যথা হয়ে গেল যখন তখন একটা
ফাঁকা দোকানের সামনের চাতালে বসে বসে ডায়েট কোক খেতে খেতে ভাবছিলাম আমার দেখা
ময়দান বইমেলার সঙ্গে এই মিলনমেলা বইমেলার ফারাক কোথায়। ভাবতে ভাবতে অনেকগুলো
বেরিয়ে পড়ল। তার একটা কারণ হতে পারে, আমি ময়দানের বইমেলাও শেষ দেখেছিলাম বহু বছর
আগে, বাবামায়ের সঙ্গে। তারপর এক বুদ্ধিজীবী দাদার কাছ থেকে ‘বই ভালোলাগে তো
কলেজস্ট্রিট গেলেই পার, বইমেলা গিয়ে বেনফিশ খেতে হবে এ আবার কেমন আদেখলামো’ মতাদর্শ
ধার করে বহুদিন আর ওমুখো হইনি। কাজেই অনেককিছু চোখে নতুন লাগছে।
চোখের থেকেও কানে লাগছে বেশি। আমার দেখা ময়দানের
মিলনমেলায় ননস্টপ প্রতুল বাজতেন, এখন তেড়ে গলা ফাটাচ্ছেন শিলাজিৎ। মাঝেসাঝে
চন্দ্রবিন্দু। আরও মাঝেসাঝে কয়েকটি অচেনা মহিলাকণ্ঠে তুইতোকারি প্রেমের গান। ‘ভুলে
গেছি আমি তোকে কত ভালোবাসতাম/ ভুলে গেছি তুই আমাকে কত ভালোবাসতিস/ আদৌ বাসতিস কিনা।’
বাঙালির গানের থিম রয়ে গেছে সেই আদিঅকৃত্রিম প্রেমবিরহের কাঁদুনি, কেবল
‘চাঁদতারা’র বদলে ‘ফেরারি মন’ আর ‘তোমারআমার’ বদলে ‘আমি আর তুই’-এর সিংহচর্ম পরে
আধুনিকতার হালুমহুলুম গর্জনটাই যা নতুন।
সারা মাঠে ছড়িয়েছিটিয়ে যত্রতত্র গিটার-গাইয়েদের
ভিড়ও কম। তার কারণ এক তো মাঠের অভাব, আরেকটা কারণটা হচ্ছে যে গাইয়েরা এখন অনেক সংঘবদ্ধ
হয়েছেন। একখানা স্টলও পড়েছে দেখলাম। স্টলের সামনে একজন মাইক হাতে দাঁড়িয়ে চিৎকার
করে লোক ডাকছেন। ‘রক মিউজিকের উন্নতিকল্পে মাত্র পঞ্চাশটি টাকা খরচ করলেই রূপম
ইসলামের সঙ্গে হ্যান্ডশেক ফ্রি।’ ভাবুন ব্যাপার। সেই কবে ময়দানে হামলে পড়া জনতার
মাঝখান দিয়ে সারাশরীরের পেশিতে ঢেউ তুলে রয়্যাল বেঙ্গল বাঘের মতো হেঁটে গিয়েছিলেন
চিমা ওকোরি---দেখতে একটি পয়সাও লাগেনি, আর এরা এখন বলছে রূপম ইসলামকে দেখতে গেলে
নাকি পঞ্চাশ টাকা দক্ষিণা লাগবে। সত্যি বলছি, ঘোষকের লম্বালম্বা চুলদাড়ি, নোংরা
জিনসের ওপর বেঢপ কালো শার্ট আর গোলগোল চশমা দেখে আমি ওঁকেই প্রথমে রূপম বলে ভুল
করেছিলাম। তারপর দেখি ও মা, ওঁর ঘাড়ের ওপর দিয়ে উঁকি মারছেন আরেকজন, তাঁকেও অবিকল
রূপমের মতো দেখতে। সেই চুল, সেই দাড়ি, সেই রাগী দৃষ্টি। তারপর দেখলাম রকস্টলের
বাইরেও প্রচুর রূপম লুক-অ্যালাইকেরা উদাসপায়ে হাঁটাহাঁটি করছেন। নকল রূপমদের দেখেই
আমার সাধ মিটে গেল, ওখান থেকে হাঁটা লাগালাম। পঞ্চাশ টাকা বেঁচে গেল।
বাড়িতে অনেক না-পড়া বই পড়ে আছে বলে আমরা বেশি বই
কিনিনি এবার। ওই ত্রৈলোক্যনাথ, আর কল্যাণ সান্যালের একটা অর্থনীতি প্রবন্ধসংগ্রহ।
কিন্তু বই ঘেঁটেছি অনেক। বঙ্গীয় সঙ্গীত পরিষদে ঢুকে বাংলা ঠুমরির বই ঘেঁটেছি,
দে’জে ঢুকে বুদ্ধদেব বসুর পাতা উল্টেছি, মিত্রঘোষের শেলফের পাশে দাঁড়িয়ে সৈয়দ
মুজতবা আলি নামিয়ে দেশেবিদেশের জায়গাটা খুলে এক প্যারা পড়ে খুকখুক করে হেসেছি।
আজকালের স্টলের ছবিও দেখলাম। ময়দানে সাদাকালো ছবি থাকত, মিলনমেলায় রঙিন।
তারপর ফুডকোর্টে এককাপ কফি খেতে খেতে পাশের
পানওয়ালার সঙ্গে এক দাদুর ঝগড়া শুনতে শুনতে খানিকক্ষণ পদযুগলকে বিশ্রাম দিয়ে আবার
হাঁটুনি। বাংলাদেশ, পেরু, কমলকুমার গ্যালারি। গাড়ি করে মেলায় ঢুকলেন মণিশংকর
মুখোপাধ্যায়, হাঁ করে দেখলাম। হাঁটতে হাঁটতে একটা স্টলের সামনের ফাঁকা জায়গায় দেখি
এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ফোন নিয়ে খুটখুট করছেন, পরনে জিনস আর ধপধপে সাদা টপ,
গালে না কামানো কাঁচাপাকা দাড়ি। আমি প্রথমটা চিনতে পারিনি, কিন্তু সেলিব্রিটিদের
গায়ে, গায়ের চারপাশের বাতাসে এমন একটা কিছু থাকে, যাতে বোঝাই যায় ইনি ঠিক আমার মতো
নন। একটা অদৃশ্য অরা। চোখ কুঁচকে ঠাহর করে দেখি, যা ভেবেছি ঠিক তাই। ইনি হচ্ছেন
কাহানির পরিচালক সুজয় ঘোষ, ঋতুপর্ণর ব্যোমকেশ। দেখে খুব উত্তেজনা হল। পরে শুনলাম
সৃজিত মুখার্জিও এসেছিলেন, আমরা মিস করে গেছি। সেই থেকে মনটা খারাপ হয়ে রয়েছে।
ব্যোমকেশদর্শনের পরেই ডায়েট কোক ব্রেক, আর সেই
ব্রেকেই বসে বসে আমি ভাবছিলাম ময়দান ভালো না মিলনমেলা, নাকি দুটোরই কিছু ভালো কিছু
খারাপ, নাকি মিলনমেলা ক্লিয়ার উইনার। এমন সময় সঙ্গী কনুইয়ের খোঁচা দিয়ে ফিসফিসিয়ে
বললেন, ‘দেখ দেখ।’ আমি তো লাফিয়ে উঠে ‘কে কে? কই কই?’ করে এদিকওদিক তাকাচ্ছি, উনি
বললেন, ‘আঃ সেলিব্রিটি সেলিব্রিটি করে হেদিয়ে মোরো না তো, বাচ্চাটাকে দেখ, হেবি
সুইট।’ তাকিয়ে দেখি, নাঃ সুইট বটে। বছর পাঁচেক বয়স, বেবিফ্যাটের কিয়দংশ এখনও দুই
গালে আর ভুঁড়িতে অল্প অল্প লেগে আছে, ওই রোদের মধ্যেও মাথায় একখানা মাল্টিকালার
টুপি চাপিয়ে রেখেছে। নির্ঘাত মায়ের ভয়ে। মা পাশেই বসে আছেন, বাদামভাজা খাচ্ছেন।
পাশে একাধিক ফাটোফাটো বইয়ের পলিথিন ছড়িয়েছিটিয়ে পড়ে আছে। বুঝলাম, এঁদেরও পা-ব্যথা
ব্রেক চলছে। বাচ্চাটার দিকে আবার তাকিয়ে দেখি সেও আমাদের দিকেই তাকিয়ে আছে, চকচক করছে
চোখ, মুখে অল্পঅল্প হাসি। ‘তোমরা আমার সঙ্গে কথা বললে আমিও বলব’ ভাব। কাজেই বললাম।
‘তোমার নাম কী?’
‘সৌম্যজিৎ।’ ওরে বাবা, কী মিষ্টি রিনরিনে গলা।
সৌম্যজিৎ আরও দু’পা এগিয়ে এল।
‘তুমি বই কিনেছ?’
ব্যস। বলামাত্র বিস্ফোরণ। সৌম্যজিৎ ভীষণ
উত্তেজিত হয়ে হাত পা নেড়ে, গলার পর্দা অন্তত তিন স্কেল তুলে চেঁচিয়ে উঠল,
‘আমার তো দাঁত পড়ে গেছে!’
আমরা পাছে বিশ্বাস না করি, সেজন্য আমাদের
একেবারে ঘাড়ের ওপর ঝুঁকে পড়ে, খুদিখুদি দুই সারি শঙ্খশুভ্র দাঁতের পাটি বিস্তৃত
করে দেখাল সৌম্যজিৎ। সত্যিই, নিচের পাটির দু’খানা দাঁত মিসিং। আমরা উপযুক্ত
সম্ভ্রম এবং বিস্ময় প্রকাশ করলাম। সত্যিই, দাঁত পড়ে যাওয়ার মতো একটা গুরুত্বপূর্ণ
লাইফ-ইভেন্টের কাছে বইমেলাটেলা তুচ্ছ। সৌম্যজিৎ খুশি হয়ে দৌড়ে মায়ের কাছে চলে গেল।
পরের দোকানে ঢুকে দেখলাম একেবারে নিচের শেলফে
পুরাণের গল্প, রূপকথার গল্পের বই সারি দিয়ে সাজানো, আর শেলফেরই উচ্চতার একটি ছোট
মেয়ে, মাথায় ঝুঁটি বাঁধা, বই বুকে জাপটে দাঁড়িয়ে আছে। মাবাবা ভীষণ বিপদে পড়ে তার
হাত থেকে সে বই ছাড়ানোর চেষ্টা করতে করতে বলছেন, ‘আর বই কিনব না মা, এই দেখ কত বই
কেনা হয়েছে, এবার তো বয়ে বাড়ি নিয়ে যাওয়া যাবে না...’ লিটল ম্যাগাজিন স্টলের সামনে
রোগারোগা তরুণ মুখের ভিড়। ‘ম্যাম, একবার দেখবেন আমাদের বইটা?’ চোখে চোখ না রেখে
কোনওমতে ‘সরি ভাই’ বলে দৌড়ে পগারপার হলাম। কেন মিছে এত কষ্ট? সোজা রাস্তায় পড়েশুনে
চাকরি নে, তা না সাহিত্যের সাধনায় নেমেছে। প্রেমিকপ্রেমিকা হাত ধরে বইয়ের দোকান
থেকে বেরোচ্ছে, হাতের পাতলা প্যাকেটের ভেতর শঙ্খ ঘোষ নামটা স্পষ্ট পড়তে পারলাম। কে
কাকে উপহার দিল? মেয়েটা ছেলেটাকে নাকি ছেলেটা মেয়েটাকে? মাইকে ঘোষণা, ‘মগরাহাট
থেকে আসা রাজর্ষি, তোমার মাস্টারমশাই তোমার জন্য অমুক জায়গায় অপেক্ষা করছেন, তুমি
শিগগিরি চলে এস।’ একটু দূরে এক গরিব দেখতে মাঝবয়সি ভদ্রলোক, একহাতে একতাড়া কাগজ,
আরেকহাতে একটি বাচ্চাছেলের হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছেন। ছেলেটার বয়স কত হবে, চোদ্দ
পনেরো, গায়ে আধময়লা সাদানীল ইউনিফর্ম, হাতে লাঠি। ‘দিদিভাই, আপনারা যাঁরা চোখে
দেখতে পান...’ আমি নিমেষে অন্ধ হয়ে যাই। ভদ্রলোক চুপ করে যান। আমি ওঁদের পেছনে
ফেলে এগিয়ে আসি। বুকের ভেতরটা হঠাৎ ভীষণ খালি লাগে। ভয়ংকর ফাঁকা। কেন দাঁড়ালাম না?
কেন শুনলাম না? আমার হাতে তো সময় ছিল।
কিচ্ছু বদলায়নি।
ক্রেতাবিক্রেতা, আনন্দকোলাহল, মানুষের অনন্ত কষ্ট, আমার অন্তহীন স্বার্থপরতা---সব,
স-অ-অ-ব। ময়দানে যেমন ছিল, মিলনমেলায়ও অবিকল তেমনটি আছে। আরও অনেকঅনেক দিন থাকবে।
থাকাটা আশ্বাসের না মনখারাপের, কে জানে।
E ki! BenFish er maachhbhaja khele na? Shudhu coffee? Oi BenFish nei bolei, jotoi jhinchak howk, Dillir boimela Kolkata boimelar dharekachhe ashte parbe na konodin. :P
ReplyDeletep.s. Tomar boi ta haatey peyechhi khub uttejito holam kalke! Bhetorkar choshma aanta cartoon Kuntala gulo daroon. Ajke bari giyei purota porey felbo purota. :D
ওরে বাবা বিম্ববতী, ওই দু'দিন বাড়িতেই যা খাওয়াদাওয়া হচ্ছিল তার ওপর আবার মেলায় গিয়ে মাছভাজা খেলে আর দেখতে হত না। তুমি অবান্তর কিনেছ? থ্যাঙ্ক ইউ থ্যাঙ্ক ইউ....কিন্তু আমার একটু একটু টেনশনও হচ্ছে। কেমন লাগল বোলো তো।
Deleteও, আর কার্টুনগুলো রোহণের কেরামতি। কী ভালো হয়েছে না?
Delete‘তুই কেন এ’রম করলিইইই’ aar ‘ভুলে গেছি আমি তোকে কত ভালোবাসতাম/ ভুলে গেছি তুই আমাকে কত ভালোবাসতিস/ আদৌ বাসতিস কিনা।’ hasi ekhono thamche na.
ReplyDeleteহাসিরই ব্যাপার তো, Sam. আমিও হা হা করে হাসি।
Deleteবইমেলার আবার ময়দান-মিলনমেলা কী? ফেরার সময় কিছু পেতে অসুবিধে হয় - এছাড়া মিলনমেলা দিব্যি সুন্দর।
ReplyDeleteএকমত একমত।
Deletekhub beshi bhalo laglo..
ReplyDeleteআরে ধন্যবাদ, ইনিয়া।
Deletegiye sunlam tumi okhane sunday nijer lekha path korecho...ufff ki loss ki loss. Dekha korar probol iche chilo tomar sathe. :(
ReplyDeleteBoimela somporke ekmot ekmot...:)
আরে রাখী, তোমার সঙ্গে দেখা হলে আমারও খুব ভালো লাগত। তবে আমি নিশ্চিত, কখনও না কখনও আমাদের দেখা হবেই।
Deleteখেরোর খাতা থুড়ি "অবান্তর" কিনলাম কাল । কী ভাল যে লাগলো । আমার প্রিয় মণি সিরিজ আছে বলে খুব খুশি হলাম । কিন্তু অকস্মাৎ দাদু বাদ গেলেন বলে একটু মুষড়ে গেলাম । পরের সিরিজে হবে ।
ReplyDeleteবই মেলা নিয়ে লেখাটা বেজায় ঠিক ।
মিঠু
মিঠু, থ্যাঙ্ক ইউ, থ্যাঙ্ক ইউ। আমি একবার লিটল ম্যাগাজিনের প্যাভিলিয়নে গিয়েছিলাম জানো। তোমাদের টেবিল নম্বরটা ভুলে গিয়েছিলাম, কিন্তু ঘুরতে ঘুরতে ভাবছিলাম, আমি মিঠুকে দেখলে নিশ্চয় ধরে ফেলব যে এইটাই মিঠু। তোমার মতো কাউকে দেখতে পেলাম না। তুমি বোধহয় চা খেতে বাইরে গিয়েছিলে।
Delete"Abantor" er ek copy amaro dakhole :-) . lekha to abar notun kore bhalo laglo ar cartoon er sketch o darun.
ReplyDeleteইচ্ছাডানা, অবান্তর কিনেছেন? থ্যাঙ্ক ইউ। কার্টুনগুলোকে ঠিক আমার মতোই দেখতে লাগছে না?
DeleteHahahaha tui keno erom korliii????? AMi henshe lutoputi khachhi, baki ta porte khoob osubidha hochhilo hashar majhe majhe.
ReplyDeleteরাকা, গানগুলো ওইরকমই হয় কি না বল?
Deleteatto sundor ki kore lekho?????????
ReplyDeleteএই রে কুহেলি, বেশি সুন্দর লিখি না, তোমরা খুব ভালো তাই তোমাদের বেশি বেশি ভালো লাগে। তবে সে লাগায় আমার আপত্তি নেই। তুমি তোমার ভালোলাগা আমাকে জানালে বলে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
Deletehttp://imgur.com/o1MWg0a হেঁহেঁ
ReplyDeleteসবে পড়া শুরু করলাম :)
বলছে imgur ওভার ক্যাপাসিটি। পরে লিংক খুলে দেখব আপনি কী পড়ছেন কৌস্তুভ।
Deleteদেখলাম দেখলাম কৌস্তুভ। থ্যাংক ইউ। খুব ভালো লাগল।
Deleteওই দেখুন আপনি আমার নামটা খালি ভুল করেন ! :( :D
ReplyDeleteআরে আরে কান ধরছি কৌস্তভ। আর ভুল করব না, প্রমিস।
DeleteBoimela niye bhishon Sundor lekha!! Darun laglo!!
ReplyDeleteথ্যাঙ্ক ইউ, থ্যাঙ্ক ইউ তপোব্রত।
Deleteঅনেকদিন ধরে জমে ছিল, এখন একটু একটু করে পড়ছি, তাই ছোট করে একটা কথাই বলব। আমি যদিও মিলনমেলায় যাইনি কোনদিন, আমি বরাবরই বলে এসেছি ছোট জায়গায় মেলা হওয়াটা অনেক বেশি সুবিধাজনক। কারণগুলো আপনি যা যা বললেন তাই। আপনিও একমত জেনে ভালো লাগলো।
ReplyDeleteএকেবারে একমত সুগত।
DeleteEi purono lekhata pore shei purono byatha ta abar chagar diye uthhlo - Aha, kotokaal boimela jaini!!
ReplyDeleteOnekdin ager kotha jodio, tao jigyes korchhi. Troilokyonath er ki boi kinechhilen? r kon publisher?
Lekhata boddo mon-kemon-kora-sulobh bhalo. :) :)
থ্যাংক ইউ, অরিজিত। একটু দেরিতে আপনার কমেন্টের উত্তর দিচ্ছি, কারণ ত্রৈলোক্যনাথের পাবলিশার চেক করার সময় হয়ে উঠছিল না। পাবলিশার হচ্ছে চর্চাপদ, আর বইয়ের নাম হচ্ছে নির্বাচিত ত্রৈলোক্যনাথ।
DeleteOnek dhonyobad Kuntala. :)
DeleteEbare kolkatay gele boitar khoj korbo.
নিশ্চয় করবেন, অরিজিত। বাড়িতে রাখার মতো বই।
Delete