বাঘের মুখে/ পর্ব ১
বাঘ মোটেই হালুম করে
ডাকে না। ডাকার ইচ্ছে হলে খুব গম্ভীর একটা ‘ঘঁঅঅঅঅ’ আওয়াজ করে। আমি কোথায় যেন পড়েছিলাম হলুদ-কালো
রঙের কম্বিনেশনটা মানুষের চোখকে খুব টানে তাই সব রেলস্টেশনের নাম ওই দুটো রং দিয়ে
লেখা হয়। বাঘের গা দেখলে কথাটা বিশ্বাস হয়। ঘন সবুজ পাতার ফাঁকে
যখন সেই উজ্জ্বল ডুরি ঝলসে ঝলসে ওঠে, সে এক অনির্বচনীয় উত্তেজনা। আর জটায়ু ঠিকই
বলেছিলেন, বাঘের পায়ে সত্যি সত্যি প্যাডিং থাকে, না হলে এত কাছ দিয়ে গেল অথচ একটুও
শব্দ পেলাম না?
অবশ্য এত কথা আমি এই
সপ্তাহান্তের আগে জানতে পারতাম না, আরও কতদিন অজানা থেকে যেত কে জানে, যদি না আমরা
গুড ফ্রাইডের লম্বা ছুটিটায় রণথম্ভোর ব্যাঘ্র সংরক্ষণ উদ্যানে বেড়াতে যাওয়ার
প্ল্যান করতাম। বেড়াতে যাওয়ার এক্ষুনি দরকার হয়তো ছিল না, কিন্তু মগজের ভেতরটা
একেবারে হাঁসফাঁস হয়ে উঠেছিল। তাছাড়া আমাদের শুভবিবাহের প্রথম বার্ষিকী ঘনিয়ে
আসছে, সেটা উদযাপনের ছুতো করে কোথাও পালাতে না পারলে নিজেদের ক্ষমা করতে পারছিলাম
না। পাহাড় হয়ে গেছে, আশেপাশে সমুদ্রের চিহ্নমাত্র নেই, কাজেই হাতে থাকে জঙ্গল। আর
জঙ্গল মানে জিম করবেট। লোনলি প্ল্যানেটে জিম করবেটের চ্যাপ্টার খুলে রাত জেগে
মুখস্থ করছি, এমন সময় অর্চিষ্মান খবর আনল ওর বস সবান্ধবে জিম করবেট চলেছেন ওই
উইকএন্ডেই। আমরা আর তিলমাত্র দ্বিধা না করে রণথম্ভোর বেছে ফেললাম। রণথম্ভোরের বাঘদর্শনই
আমাদের কপালে ছিল, করবেটের চোদ্দপুরুষের সাধ্য কী তা খণ্ডায়। বাঘ বাঘ পে লিখখা
হ্যায় দেখনেওয়ালে কা নাম।
দেখেছেন, খালি খালি
বাঘের কথায় গিয়ে পড়ছি। কিন্তু বাঘে গিয়ে পড়ার আগে আরও কিছু কথা আছে, বাঘের তুলনায়
সে সব কথা যতই আনইন্টারেস্টিং হোক না কেন, আপনাদের না শুনিয়ে ছাড়ছি না। শুক্রবার
মারাত্মক রকম ভোরে আমাদের ট্রেন ছাড়ল হজরত নিজামুদ্দিন স্টেশন থেকে, গন্তব্য সওয়াই
মাধোপুর। সওয়াই মাধোপুর নামটা আমার এত পছন্দ হয়েছে যে কী বলব। শুনলেই মনে হয় এইবার
রাজকাহিনীর প্রথম পাতা খুলে বসছি। এইবার শুরু হবে ঢালতরোয়ালের ঝনঝনানি, বীর
রাজপুতেদের সঙ্গে ততোধিক বীর ভীলকোলদের প্রাণপণ লড়াই।
সওয়াই মাধোপুর থেকে
মোটে এগারো কিলোমিটার দূরে রণথম্ভোর ব্যাঘ্রবাগান, সেই বাগানের কাছেই আমাদের
হোটেল, রাজস্থান ভ্রমণ পর্ষদের হোটেল সিদ্ধি বিনায়ক। হোটেলে পৌঁছেই ধপাস করে খাটের
ওপর পড়ে যেই না টিভি খুলেছি দেখি মরণপণ যুদ্ধ লেগেছে। ধর্মেন্দ্র আর বাঘে। নিজের থেকে অন্তত একহাত লম্বা একটি বাঘকে জাপটে ধরে ধর্মেন্দ্র
একবার এদিকে গড়াচ্ছেন, আরেকবার ওদিকে। এই বাঘ ওপরে তো এই ধর্মেন্দ্র, এই
ধর্মেন্দ্র ওপরে তো এই বাঘ। রুদ্ধশ্বাস যুদ্ধ শেষে বাঘকে মাটিতে পেড়ে ফেলে তার
গায়ে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে বাঘের ভবলীলা সাঙ্গ করে ধর্মেন্দ্র হ্যা হ্যা করে
হাঁপাতে লাগলেন। দেখা গেল এতক্ষণের মারামারিতে ধর্মেন্দ্রর জামাপ্যান্ট একটু
ছিঁড়েখুঁড়ে গেছে মাত্র, তাছাড়া আর বেশি লাগেটাগেনি। আমি অর্চিষ্মানকে বললাম, ‘শিখে
নাও শিখে নাও, আজ এ জিনিস করতে হতে পারে।’ অর্চিষ্মান বলল, ‘বাঃ বেশ মজা তো, আমি
বাঘের সঙ্গে যুদ্ধ করা শিখব, আর তুমি কী শিখবে?’ আমি বললাম, ‘কেন ওই যে হেমা
মালিনী দশ হাত দূরে দাঁড়িয়ে শিউরে শিউরে উঠছেন আর বারবার ওড়না মুখে চাপা দিচ্ছেন,
সেইটা?’
স্নানটান করে,
চুলটুল আঁচড়ে, বেসন কি গাঠঠি অউর ভিন্ডি কি ভাজি দিয়ে ভাতটাত খেয়ে আমরা সিদ্ধি বিনায়কের
রিসেপশনে বসে ক্যান্টরের অপেক্ষা করতে লাগলাম। সাফারিতে যাব। দু’রকম ভাবে সাফারিতে
যাওয়া যায়। জিপ নয়তো ক্যান্টর চড়ে। ক্যান্টর হচ্ছে ছাদখোলা ছোট বাস। আপনি সাফারিতে
জিপে চড়ে যাবেন না ক্যান্টরে চড়ে, সে সম্পর্কে থিওরেটিক্যালি আপনার সিদ্ধান্তই
চূড়ান্ত। দুটোই অনলাইন বুক করার সুযোগ আছে। জিপের দাম সামান্য বেশি, কারণ তাতে
সহযাত্রীর সংখ্যা কম। কিন্তু থিওরির বাইরেও একটা বাস্তব জগৎ আছে, যেটা থিওরির ধার
ধারে না, যেটায় ইকনমিক্সই শেষ কথা বলে। সেখানে জিপের দাম ও যোগান নির্ধারিত হয়
চাহিদার ওপর ভিত্তি করে। সে দাম নির্ধারণে সরকারের কোনও কারিকুরি নেই, সবটাই
ইনভিজিবল হ্যান্ড। পরিণতি, অনলাইনে কখনওই জিপ বুক করা যায় না।
অন্তত আমরা পারিনি। সাহস করে জিপ বুকিং অকুস্থলে উপস্থিত হওয়া
পর্যন্ত ঠেকিয়ে রাখা যেত---কিন্তু আমরা দুজনেই রামভীতু---আমরা অনলাইনে ক্যান্টর
রিজার্ভ করে রেখেছিলাম।
সাহসের দরকার অবশ্য
ওখানেই ফুরোবে না। সেটাই স্বাভাবিক। এ তো আর নন্দনকাননের রুগ্ন সাদা বাঘ দেখতে
যাচ্ছেন না, এ হচ্ছে রীতিমত রাজপুত বাঘ, তাকে দেখতে হলে আপনার বুকে প্রায় বাঘের
মতোই সাহস থাকতে হবে। সাফারি শুরু করার আগেই আপনার কানে নানারকম হাড়হিমকারী খবর
এসে পৌছবে। ধরুন আপনি যাচ্ছেন জোন টু-তে (রণথম্ভোরের জঙ্গলে আছে ছ’টি প্রধান জোন,
প্রতি ক্যান্টর বা জিপের আগে থেকে জোন নির্দিষ্ট করা থাকে, তাদের সবাইকে সেই সেই
জোনেই যেতে হয়), এমন সময় খবর পেলেন জঙ্গলের পঞ্চাশটির ওপর বাঘ, সকলেই জোন টু ছেড়ে
চলে গেছে। গিয়ে তাঁবু ফেলে বসে আছে জোন নম্বর পাঁচে, যেখান থেকে কাল বিকেলেই
আপনাদের প্রতিবেশীরা ঘুরে এসেছেন। ওঁরা অবশ্য পঞ্চাশটি বাঘকে দেখেননি, দেখেছেন
একটিকেই, কিন্তু জোন টু-তে গিয়ে আপনি যে বাঘের গায়ের গন্ধটুকুও পাবেন না, সে নিয়ে
ওঁদের কোনও সন্দেহ নেই।
আপলোগোকো জোন ফাইভ
বুক করনা চাহিয়ে থা। মেরা ব্রাদার-ইন-ল ইন্ডিয়ান টাইগারস পর থিসিস লিখ রহা হ্যায়,
উসনেই সারে ইনসাইড ইনফরমেশন দে দিয়া থা। এনিওয়ে, ডোন্ট ওয়রি, জোন টু মে আপলোগোকো
বহোত সারে মাংকিস দিখনে কো মিলেগা, দে আর প্রিটি কিউট টু।
ক্যান্টর যখন গেট
পেরিয়ে জঙ্গলের ভেতর ঢুকল তখন আমাদের মনে বাঘ দেখার বিন্দুমাত্র আশাও ছিল না। একদিক থেকে ভালোই হয়েছিল। যা-ই দেখছিলাম তাতেই খুশি হয়ে
উঠছিলাম। হামীর কুণ্ড নামের ছোট্ট ডোবা, ডোবার গায়ে চেতাবনী বার্তা লেখা। নামলেই
মগরমচ্ছে টেনে নিয়ে যাবে। কতরকমের যে হরিণ দেখলাম। কারও কারও শিং ছোটবেলার
অমরচিত্রকথার বইতে দেখা ঋষ্যশৃঙ্গ মুনির মতো জমকালো। সম্বর দেখলাম, নীলগাই দেখলাম, নীলগাইয়ের পিঠে বসা পুঁচকে
বাঁদরছানাও বাদ গেল না। আমাদের ক্যান্টরে খানদুয়েক শিশু ছিল, তাদের বাবামারা যত
তাদের ভালো ভালো জন্তুজানোয়ার দেখাতে চায়, ‘বেবি, ও দেখো ডিয়ার, ও দেখো পিকক’,
তাদের সব উত্তেজনা মাংকিদের ঘিরে। ‘মাম্মি এক বেবি মাংকিকো ঘর লে চলতে হ্যায়,
প্লিজ?’ কী ভয়ঙ্কর প্রস্তাব। মাবাবা অলরেডি দু’পেয়ে মাংকি নিয়ে নাজেহাল, এর
পর আরেকখানা চারপেয়ে জুটলে যে আর দেখতে হবে না।
রণথম্ভোরের জঙ্গল
ভীষণ সুন্দর। সে বাঘ দেখা গেলেও, না গেলেও। ঊষর মাটি, দূরে উঁচু হয়ে ওঠা পাহাড়, পাহাড়ের
গা জুড়ে শুকনো গাছের পাতলা পাতলা ডাল, দূর থেকে পাঁশুটে তুলোর মতো দেখতে লাগে।
রাস্তা বিতিকিচ্ছিরি রকমের উঁচুনিচু। ঝাঁকুনিতে দেহের কলকবজা সব খুলে আসার জোগাড়।
ঝাঁকুনিতে আমার বেশি
কষ্ট হচ্ছিল না। রাত দশটার পর ফাঁকা জি. টি. রোড ধরে ছোটা তিন নম্বর বাসে চড়ার
অভিজ্ঞতা আছে যাদের তাদের ঝাঁকুনি দিয়ে কুপোকাৎ করা শক্ত। সমস্যাটা হচ্ছিল ঝাঁকুনির
সঙ্গে সঙ্গে চোখকান খোলা রাখার মাল্টিটাস্কিং করতে। জঙ্গলে আমার মতো লোকদের ভারি
অসুবিধে। এমনি সাধারণ সময়েই আমি অর্ধেক জিনিস দেখতে পাই না। ওই ওই ঝপ করে একটা
তারা খসে গেল, ওই ওই পাতার ফাঁকে ফুড়ুৎ করে একটা দোয়েলপাখি উড়ে গেল, ওই ওই রাস্তা
দিয়ে হেলেদুলে একটা হাতি চলে গেল---সবেরই উত্তরে আমার প্রতিক্রিয়া হচ্ছে, ‘অ্যাঁ,
কোথায় কোথায়? আমি দেখতে পেলাম না তো?’ ছোটবেলায় পাড়াপড়শিরা বলত ‘ভাবুক’, বাড়ির লোক
বলত ‘ট্যালা’।
তাও যে আমি এতগুলো
পশুপাখি দেখতে পেলাম তার একমাত্র কারণ আমাদের সহযাত্রীরা। আমি যতই ‘কাঁহা? কাঁহা?’
করি না কেন, তাঁদের ধৈর্য ফুরোয় না। ‘আরে উঠ্ঠে, উঠঠে।’ কী চোখ! অন্তত সিকি মাইল
দূরের একটা গাছের মগডালে দু’খানা প্যাঁচা বসে আছে, ঠিক দেখে ফেলেছে। আমিও দেখলাম।
সেমিনারে বসে থাকাকালীন আমার মুখটা কেমন দেখতে লাগে তার একটা আন্দাজ পাওয়া গেল।
আমরা ঝাঁকাতে
ঝাঁকাতে চললাম। দেখলাম ক্যান্টরের চাকার পাশ দিয়ে এঁকেবেঁকে চলেছে অন্তত হাত ছয়েক
লম্বা ‘ঢামন’ সাপ, ইতিউতি জমে থাকা জলে জেগে রয়েছে কাছিমের খোল, মাছরাঙা ঝাঁপ
মারছে জলে। লক্ষ লক্ষ ময়ূর। চিড়িয়াখানার বাইরে ময়ূর আমি বিস্তর দেখেছি, জে এন ইউ
ক্যাম্পাসে মানুষ আর কুকুরের পরেই সংখ্যাগরিষ্ঠ হচ্ছে ময়ূর। কিন্তু সে ময়ূরের
সঙ্গে এ ময়ূরের কোনও তুলনাই চলে না। কী পেখম, কী রং, কী দেমাক। ময়ূরকণ্ঠী রঙের
মাহাত্ম্য এই প্রথম ঠিক ঠিক বোঝা গেল। ক্যান্টরের ইঞ্জিনের গোঁগোঁ ছাপিয়ে উঠছিল জঙ্গলের
আওয়াজ। দিনের বেলা অত জোর ঝিঝিঁর ডাক আর শুনিনি।
এমন সময় হঠাৎ দেখি
দূরে দু’খানা জিপ দাঁড়িয়ে আছে। আর একখানা ক্যান্টর। আর তাদের যাত্রীরা সব এমন হুমড়ি
খেয়ে পড়েছে রাস্তার বাঁদিকে খাদের দিকে যেন মনে হচ্ছে নিচে শাহরুখ খানের শুটিং
চলছে।
কিন্তু আমরা জানি
ওখানে শাহরুখ খান নেই। কী আছে সেটা আন্দাজ করতে পারি। সত্যিই কি আছে? জোন টু-তেই?
ক্যান্টর জুড়ে একটা অবিশ্বাস আর উত্তেজনার চাপা চিৎকার উঠেছিল, ড্রাইভার হাত তোলা
মাত্র থেমে গেল। শ্শ্শ্শ্, ও লোগ শোরশরাবা পসন্দ নহি করতে হ্যায়। ইঞ্জিন বন্ধ
করে দিয়েছেন ড্রাইভার ভাইসাব। ঢালু পাহাড়ি রাস্তা দিয়ে নিঃশব্দে গড়িয়ে গেল
ক্যান্টর। অন্যান্য গাড়ির দঙ্গলে গিয়ে দাঁড়াল। আর শত নিষেধ সত্ত্বেও আবার একটা
রুদ্ধ উল্লাসে ফেটে পড়ল ক্যান্টর। খচাৎ খচাৎ শাটার উঠল আর পড়ল। সবাই সবাইকে আনন্দে
প্রায় জড়িয়ে ধরে আরকি।
আমি ততক্ষণে বুঝে
গেছি, আমার দ্বারা আর বাঘ দেখা হল না। কারণ আমি একগাদা গাছ আর পাথর ছাড়া কিছুই
দেখতে পাইনি। মনে মনে ভাবছি সত্যি কথাটা বলব, নাকি লাফিয়েঝাঁপিয়ে বলব, ‘দেখেছি
দেখেছি, স্পষ্ট দেখেছি...’ এমন সময় আমার মুখ দেখে অর্চিষ্মান এগিয়ে এল। ক্যান্টরের
রেলিঙের একেবারে ধারে এসে নিচে পাথরের ফাটলের দিকে আঙুল তুলে বলল, ‘সোজা আমার আঙুল
বরাবর তাকিয়ে থাকো। যতক্ষণ না দেখতে পাচ্ছ, চোখ সরাবে না।’
আমি তাকিয়ে রইলাম।
গাছ আর পাথর। পাথর আর গাছ। গাছ আর পা...এক সেকেন্ড! পাথরের নিচে ওটা কী?! একটা
হলদে আভা কি দেখা যাচ্ছে? ওটাই? অর্চিষ্মান ঘাড় নাড়ল। ইয়েস ম্যাডাম, ওটাই।
মধ্যাহ্নভোজনের পর বাঘমামা আরামের নিদ্রা যাচ্ছেন। তাও কি আরাম করে চোখ বোজার জো
আছে? মাছির জ্বালায়? ততক্ষণে আমার দৃষ্টি পরিষ্কার হয়ে এসেছে। স্পষ্ট দেখলাম মামা
ফুটবলের মতো গোল মাথা নেড়ে নেড়ে মাছি তাড়াচ্ছেন।
(পরবর্তী সংখ্যায় সমাপ্য)
Ekhon e porar somay nei ... esey gechhen dekhe darun bhalo laglo !!!!
ReplyDeleteএসে গেছি আত্মদীপ! এসে গিয়ে আমিও বেঁচে গেছি।
DeleteMon jurolo.ebhabeo phire asha jay 😊
Deleteভালো লেগেছে Tinker Bells? থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ।
DeleteAare nirdharito somoyer aagei feere esecho! Khub bhalo. Darun lekha. Jano aamio na ei rokom tyala. Onno lokera ja dekhte paaye aami taar ardheko paai na mota kaancher chosmar modheye diye.
ReplyDeleteHema Malini er oi pose ta bhalo kore sikho kintu
ট্যালাপনা হাই ফাইভ, নীলাঞ্জনা। উফ, ফিরে এসে যে কী ভালো লাগছে।
DeleteBah ei to abantor ese gechhe!! Tomar lekhar gune ekhoni ekta jangol trip na hole jeebontai britha mone hochhe :(. Btw Archisman tomar ekebare perfect bor!
ReplyDeleteএসে গেছে এসে গেছে, রুচিরা। তোমার শেষ মন্তব্যটার সঙ্গে অর্চিষ্মানও একমত।
DeleteUff, ki daroon. Amio Ranthambore jabo jabo korchhi kichhudin dhore. Tomar blog ta ke setar Tripadvisor hisebe byabohar korbo bhabchhi. :P
ReplyDeleteঘুরে এস বিম্ববতী। খুব ভালো লাগবে।
Deleteদারুণ লাগলো। পরেরটার অপেক্ষায় রইলাম। :)
ReplyDeleteধন্যবাদ অরিজিত।
Deleteআবার সে এসেছে ফিরিয়া !
ReplyDeleteহাহা সোমনাথ, এ অভিনেতাকে ঠ্যালাঠেলি করলেও বেরোয় না, খালি খালি ফিরিয়া আসে।
DeleteRajput baagh ... :-)
ReplyDeleteSawai madhopur theke je choto rasta ta Ranthambore er dike jaye thik sheyi fork tar opor ekta dhaba ache jaar singara'r oshadharon taste.
Opor er fort e giyechile? Okhan theke nicher view khub shundor.
Tobey eyi gorom e Rajasthan ghurte giyecho ... shahosi botey tumi. :-)
ওহ, আমি তো ভুলেই গিয়েছিলাম, রাজপুতানা তো তোমার নিজের জায়গাই বলতে গেলে একরকম শর্মিলা। ধাবার সিঙাড়াটা মিস হয়ে গেল তো, ছি ছি। ফোর্টে গিয়েছিলাম, সত্যি দারুণ ভিউ। খুব ভালো লেগেছে আমাদের। গরম কিন্তু তেমন কিছু ছিল না জান, একদিন তো তেড়েফুঁড়ে বৃষ্টিও হল।
Deleteকুন্তলা'দি এই তো ফিরে এসে গেছ... তাও একেবারে একটা ফাটাফাটি বেড়ানোর গল্প নিয়ে...
ReplyDeleteতোমার বাঘ দেখতে পাওয়া-না-পাওয়ার কনফিউশনের জায়গাটা পড়তে পড়তে আমার নিজের সাথে ভারী মিল লাগলো.. বিশেষ করে ওই ওই ট্যালাপনার ব্যাপারটা... আমার বোন তো আমায় নিয়ে যা তা খিল্লি করে...
সব ইনফর্মেসন টুকে রাখছি... :)
আগামী কিস্তির অপেক্ষায় আছি... :)
বাঃ, ট্যালাদের ক্লাবে সদস্যসংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে দেখছি সায়ন্তরী। ভেরি গুড।
Deletepratham chabita dekhei mone hocche,sab kichu ducchai kore ekhuni chale jai,..tor chobita khub sundar ..pa kemon akhon,machi tarano bhagmamake bhari bhalo laglo :)
ReplyDeleteআরে তোদের ওদিকে তো আছে জঙ্গল। চলে যা চলে যা। দেরি করিস না। পা প্রায় সেরেই গেছে, মাঝে মাঝে অ্যাটেনশনের লোভ লাগলে একটু জানান দেয়।
Deleteঅসাধারণ হয়েছে। ট্যালা হওয়ার জন্য হাই ফাইভ। এবার যাই দ্বিতীয় ভাগ টা গোগ্রাসে গিলি।
ReplyDeleteযান যান, শিগগিরি যান।
DeleteK is backkkk! and wearing my fave kurta too :)
ReplyDeleteইয়েসসস শম্পা। আরে জান, আমার এই জামাটা পরতে গেলেই তোমার কথা মনে হয়।
Deleteoma... ese kemon ga chhomchhome duto byaghro kahini peye gelam.... Thank you.... Thank you.. Oh hain.. bola hoi ni.... tomar dupur belar golpe ami sokal bela te e gheme gechhilam.. khub bhalo likhechhile otao.....
ReplyDeleteবাঃ বাঃ শুনে খুশি হয়ে গেলাম গোবেচারা। তুমি আমাকে থ্যাংক ইউ দিচ্ছ কি, ধন্যবাদ পুরোটা তোমারই প্রাপ্য।
Deleteওই ওই ঝপ করে একটা তারা খসে গেল, ওই ওই পাতার ফাঁকে ফুড়ুৎ করে একটা দোয়েলপাখি উড়ে গেল, ওই ওই রাস্তা দিয়ে হেলেদুলে একটা হাতি চলে গেল---সবেরই উত্তরে আমার প্রতিক্রিয়া হচ্ছে, ‘অ্যাঁ, কোথায় কোথায়?
ReplyDeletePriceless!
প্রাইসলেস না ছাই, সবাই সব দেখে নেয়, আমার কিচ্ছু দেখা হয় না।
Deleteআমারও এই লাইনটা পড়ে এই বিশেষণটাই মনে হয়েছিল ... প্রাইসলেস !!!
Delete