দ্য ব্লু ডোর ক্যাফে
দিল্লিতে বলার মতো ব্রেকফাস্ট খাওয়ার জায়গা খুঁজতে বেরোলে ইন্টারনেটে যে কটা লিংক বেরোবে তাদের প্রায় প্রত্যেকটাতেই থাকবে খান মার্কেটের 'দ্য ব্লু ডোর ক্যাফে'-র নাম। অনেকদিন ধরে যাচ্ছি যাব করে কাল সকালে অবশেষে যেখানে আমাদের যাওয়া হল।
অবশ্য ব্লু ডোর ছাড়াও আরও অনেক দোকানের নামই ঘুরে ফিরে সব লিস্টে আসে। লোকেশন, রিভিউ, রেস্ত, লোকেশন, কুইজিন - দোকান বাছার জন্য মোটামুটি এই থাকে আমাদের শর্ত। ব্রেকফাস্টের দোকানের ক্ষেত্রে একটা পাঁচ নম্বর শর্ত যোগ হয়। সময়। দিল্লির অনেক প্রাতরাশ সার্ভ করা দোকান খোলে বেলা এগারোটার সময়। যখন আমার প্রায় লাঞ্চের সময় হয়ে এসেছে। সে জায়গায় ব্লু ডোর ক্যাফে উজ্জ্বল উদ্ধার। সাড়ে সাতটায় খুলে যায়।
চাদরে মাথা মুড়ে অটো চেপে যখন খান মার্কেটে গিয়ে পৌঁছলাম তখনও সাড়ে ন'টা বাজেনি। বাজার পাটে পাটে বন্ধ। বাহরিসনস বুকসেলারস-এর বন্ধ দোকানের কাঁচের গায়ে সাজানো অভিরূক সেনের 'আরুশি'র সারি পেরিয়ে মিডল লেনে পৌঁছে ডানদিকে ঘাড় ঘুরিয়ে কিছু না পেয়ে বাঁদিকে ঘাড় ঘোরাতেই দেখি ব্লু ডোর ক্যাফের সাইনবোর্ড আকাশের গায়ে ঝুলছে।
অবশ্য ব্লু ডোর ছাড়াও আরও অনেক দোকানের নামই ঘুরে ফিরে সব লিস্টে আসে। লোকেশন, রিভিউ, রেস্ত, লোকেশন, কুইজিন - দোকান বাছার জন্য মোটামুটি এই থাকে আমাদের শর্ত। ব্রেকফাস্টের দোকানের ক্ষেত্রে একটা পাঁচ নম্বর শর্ত যোগ হয়। সময়। দিল্লির অনেক প্রাতরাশ সার্ভ করা দোকান খোলে বেলা এগারোটার সময়। যখন আমার প্রায় লাঞ্চের সময় হয়ে এসেছে। সে জায়গায় ব্লু ডোর ক্যাফে উজ্জ্বল উদ্ধার। সাড়ে সাতটায় খুলে যায়।
চাদরে মাথা মুড়ে অটো চেপে যখন খান মার্কেটে গিয়ে পৌঁছলাম তখনও সাড়ে ন'টা বাজেনি। বাজার পাটে পাটে বন্ধ। বাহরিসনস বুকসেলারস-এর বন্ধ দোকানের কাঁচের গায়ে সাজানো অভিরূক সেনের 'আরুশি'র সারি পেরিয়ে মিডল লেনে পৌঁছে ডানদিকে ঘাড় ঘুরিয়ে কিছু না পেয়ে বাঁদিকে ঘাড় ঘোরাতেই দেখি ব্লু ডোর ক্যাফের সাইনবোর্ড আকাশের গায়ে ঝুলছে।
এই শুরুর শীতের বাজারে সাড়ে ন'টা এমন কিছু বেলা নয়। বিশেষ করে শনিবার সকালের পক্ষে তো নয়ই। কাজেই দোকানে ঢুকে যখন দেখলাম বসার জায়গা প্রায় অর্ধেক ভর্তি, (আমরা থাকতে থাকতেই সবগুলো ভর্তি হয়ে গিয়েছিল) বেশ চমক লাগল। দোকানের আবহাওয়াটা বেশ। দেওয়ালের প্রকাণ্ড কাঁচের জানালা দিয়ে আসা আলোতে চারদিক ভেসে যাচ্ছে, টিভিতে ইন্ডিয়া সাউথ আফ্রিকার খেলা চলছে, তিনটে এসি চেরা মুখ হাঁ করে ঠাণ্ডা হাওয়া ছাড়ছে, বিটের ইংরিজি গান চলছে মাঝারি শব্দে, শুনলেই তালে তালে মাথা নাড়াতে ইচ্ছে করে।
চেয়ারে বসে প্রথমে আমি ঠিক আমাদের দিকে মুখ করে থাকা এসিটা নেভাতে বললাম, তারপর রেগুলার 'পিনে কা পানি' চাইলাম, তারপর সামনে তাকিয়ে দেখি জানালা দিয়ে এই দৃশ্য দেখা যাচ্ছে।
চেয়ারে বসে প্রথমে আমি ঠিক আমাদের দিকে মুখ করে থাকা এসিটা নেভাতে বললাম, তারপর রেগুলার 'পিনে কা পানি' চাইলাম, তারপর সামনে তাকিয়ে দেখি জানালা দিয়ে এই দৃশ্য দেখা যাচ্ছে।
দৃশ্য দেখতে দেখতে মেনু এসে গেল। এই ইন্টারনেট আর জোম্যাটোর যুগে মেনু দেখার জন্য আর দোকান পর্যন্ত যাওয়ার দরকার নেই। আগেই ঠিক করা ছিল কী কী খাব। ব্লু ডোর-এ খাব যেদিন ঠিক করেছি, সেদিনই মেনু পরীক্ষা করে কী খাব তাও ঠিক করে ফেলেছি। তবু খানিকক্ষণ এ পাতা ওপাতা উল্টে দেখে অর্ডার দিলাম।
অর্চিষ্মান নিল ক্যাফে লাটে, আমার জন্য এল ইংলিশ ব্রেকফাস্ট চা। আর সেই সঙ্গেই এসে গেল ব্লু ডোর ক্যাফে-র প্রতি আমার প্রথম এবং একমাত্র নালিশের সুযোগ। চা পাতা/ টি ব্যাগ দেওয়ার আগে কাপে গরম জল ঢালা। আমি মনে করি ভালো চা বানানোর একশো পঁচিশটা শর্তের একটা জরুরি শর্ত হচ্ছে ফুটন্ত জল। সে জায়গায় পরিবেশক জল কাপে ঢেলেছেন, টি ব্যাগ প্লেটে রেখেছেন, চামচ খুঁজেছেন, চামচ প্লেটে রেখেছেন, কাপপ্লেট ট্রেতে তুলেছেন, চিনির প্যাকেটের বাক্স খুঁজতে গেছেন, এবং সবশুদ্ধু নিয়ে আমার টেবিলে যতক্ষণে আমার টেবিলে পৌঁছেছেন ততক্ষণে জল আর যাই হোক, ফুটন্ত নেই। আমার বিচারে তাকে বরং লিউকওয়ার্ম বলা চলে।
ব্লু ডোর ক্যাফের খদ্দেরদের গড় বয়স দেখলাম বেশ কমের দিকে। ছেলেমেয়েদের একটা বড় দল আমাদের পেছনের টেবিলে বসে কলকল করছিল। কারও পরনে ট্র্যাকপ্যান্টস, কারও কারও পাজামা, আর সবার হাতেই ফোন। খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেলফি তোলা চলছিল পুরোদমে।
নানারকম ব্রেকফাস্ট প্ল্যাটার পাওয়া যায় ব্লু ডোর ক্যাফেয়, তার মধ্যে একটা হচ্ছে 'দ্য ওয়ার্কস'। অর্চিষ্মান ওটা পছন্দ করল। আমি হলেও ওটাই পছন্দ করতাম, কারণ ওটাতে ডিম সসেজ টোস্ট বেকন টমেটো হ্যাশ ব্রাউন ইত্যাদি আছে যা যা আমাদের ভালো লাগে আর বেকড বিনস নেই যেটা আমাদের খুব খারাপ লাগে। কিন্তু অর্চিষ্মান ওই ডিশটা আগেই দখল করে ফেলায় আমি অর্ডার করলাম 'ওয়াফল স্ল্যাম'।
ওয়াফল খেতে যে আমার দারুণ কিছু ভালো লাগে তা নয়, তার থেকে ঢের বেশি ভালো লাগে অমলেট খেতে, বেশ কয়েকটা রিভিউতে ব্লু ডোর-এর অমলেটের সুখ্যাতি পড়েছি, তবু আমি অমলেট নিলাম না। কারণ ব্রেকফাস্ট মানেই অমলেট আর অমলেট মানেই ব্রেকফাস্ট, আমার নিজের মাথার মধ্যেকার এই স্টিরিওটাইপটা ভাঙার দরকার ছিল।
'ওয়াফল স্ল্যাম'-এ ওয়াফল ছাড়াও ছিল আমার পছন্দসই কায়দায় বানানো ডিম (স্ক্র্যাম্বলড), পর্ক সসেজ, বেকন আর অবশ্যই ওয়াফলের সঙ্গে মেপল সিরাপ।
ওয়াফলটা আরেকটু নরম আর আরেকটু গরম হলেও হতে পারত, কিন্তু আমি তাতে দমে না গিয়ে বেশি বেশি করে মেপল সিরাপ ঢেলে সেগুলো খেয়ে ফেললাম। ঘন, মিষ্টি, মেপল সিরাপ ধীরে ধীরে ওয়াফলের খোপে খোপে ঢুকে জাঁকিয়ে বসল। সঙ্গে ছিল মোটা বেকনের ফালি। মাপমতো কুড়কুড়ে, মাপমতো নরম করে ভাজা। আর পর্ক সসেজের লিংক। আমার ফেভারিট। কোনটা ফেলে কোনটা খাব।
কিন্তু গোটা প্লেটের স্টার ছিল স্ক্র্যাম্বলড এগ। ফার্স্ট ক্লাস। ভালো স্ক্র্যাম্বলড এগ বানানো ইয়ার্কি না। নিজে বানাতে গিয়েই সেটা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি, প্রায়শই পেয়ে থাকি। দানা থাকা চলবে না, বাদামি রং ধরা চলবে না, শুকনো হওয়া চলবে না, জল ছাড়া চলবে না। তাকে হতে হবে নরম বাসন্তী রঙের মেঘের মতো, মুখে দিলে মিলিয়ে যাবে। ব্লু ডোর ক্যাফের স্ক্র্যাম্বলড এগ যেমনটা যাচ্ছিল।
অর্চিষ্মান বলল ওর 'দ্য ওয়ার্কস'ও নাকি দারুণ খেতে। আমি বিশ্বাস করে নিলাম। না করার কোনও কারণ ছিল না। ওর আর আমার প্লেটের বেশির ভাগ জিনিসই কমন, খালি আমার ওয়াফলের বদলে ওর মাখন টোস্ট, আমার স্ক্র্যাম্বলডের বদলে ওর সানি সাইড আপ। এক্সট্রা বলতে খালি রোস্ট করা টমেটো আর হ্যাশ ব্রাউন। টমেটোয় আমার আগ্রহ নেই, আমি কাঁটা বাড়িয়ে হ্যাশ ব্রাউনের এক কোণা ভেঙে মুখে দিয়েছিলাম। বঢ়িয়া।
পাশের টেবিলে দুজন লম্বা দুটো জুসের গ্লাস নিয়ে বসেছিল, দেখে আমাদেরও ইচ্ছে হচ্ছিল খাওয়ার, কিন্তু লোভ সংবরণ করে বিল মিটিয়ে উঠে পড়লাম। বাইরে এসে দেখি খান মার্কেট আড়মোড়া ভাঙছে। ঝাঁট দিয়ে দরজার সামনে টাঙানো গাঁদাফুলের মালা থেকে ঝরে পড়া শুকনো পাপড়ি সরানো চলছে, লম্বা ডাণ্ডায় জড়ানো ভেজা ন্যাতা দিয়ে ঘষে ঘষে মেঝে থেকে পোড়া বারুদের চিহ্ন আর প্রদীপ থেকে গড়িয়ে পড়া তেলের দাগ লোপাট করা চলছে। আমরা মেট্রোর দিকে হাঁটা লাগালাম। হাঁটতে হাঁটতে দেখলাম 'দিল্লি স্ট্রিট আর্ট'-এর লোকজন শনিবার সকালে রং তুলি নিয়ে নেমে পড়েছেন।
অর্চিষ্মান নিল ক্যাফে লাটে, আমার জন্য এল ইংলিশ ব্রেকফাস্ট চা। আর সেই সঙ্গেই এসে গেল ব্লু ডোর ক্যাফে-র প্রতি আমার প্রথম এবং একমাত্র নালিশের সুযোগ। চা পাতা/ টি ব্যাগ দেওয়ার আগে কাপে গরম জল ঢালা। আমি মনে করি ভালো চা বানানোর একশো পঁচিশটা শর্তের একটা জরুরি শর্ত হচ্ছে ফুটন্ত জল। সে জায়গায় পরিবেশক জল কাপে ঢেলেছেন, টি ব্যাগ প্লেটে রেখেছেন, চামচ খুঁজেছেন, চামচ প্লেটে রেখেছেন, কাপপ্লেট ট্রেতে তুলেছেন, চিনির প্যাকেটের বাক্স খুঁজতে গেছেন, এবং সবশুদ্ধু নিয়ে আমার টেবিলে যতক্ষণে আমার টেবিলে পৌঁছেছেন ততক্ষণে জল আর যাই হোক, ফুটন্ত নেই। আমার বিচারে তাকে বরং লিউকওয়ার্ম বলা চলে।
ব্লু ডোর ক্যাফের খদ্দেরদের গড় বয়স দেখলাম বেশ কমের দিকে। ছেলেমেয়েদের একটা বড় দল আমাদের পেছনের টেবিলে বসে কলকল করছিল। কারও পরনে ট্র্যাকপ্যান্টস, কারও কারও পাজামা, আর সবার হাতেই ফোন। খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেলফি তোলা চলছিল পুরোদমে।
নানারকম ব্রেকফাস্ট প্ল্যাটার পাওয়া যায় ব্লু ডোর ক্যাফেয়, তার মধ্যে একটা হচ্ছে 'দ্য ওয়ার্কস'। অর্চিষ্মান ওটা পছন্দ করল। আমি হলেও ওটাই পছন্দ করতাম, কারণ ওটাতে ডিম সসেজ টোস্ট বেকন টমেটো হ্যাশ ব্রাউন ইত্যাদি আছে যা যা আমাদের ভালো লাগে আর বেকড বিনস নেই যেটা আমাদের খুব খারাপ লাগে। কিন্তু অর্চিষ্মান ওই ডিশটা আগেই দখল করে ফেলায় আমি অর্ডার করলাম 'ওয়াফল স্ল্যাম'।
ওয়াফল খেতে যে আমার দারুণ কিছু ভালো লাগে তা নয়, তার থেকে ঢের বেশি ভালো লাগে অমলেট খেতে, বেশ কয়েকটা রিভিউতে ব্লু ডোর-এর অমলেটের সুখ্যাতি পড়েছি, তবু আমি অমলেট নিলাম না। কারণ ব্রেকফাস্ট মানেই অমলেট আর অমলেট মানেই ব্রেকফাস্ট, আমার নিজের মাথার মধ্যেকার এই স্টিরিওটাইপটা ভাঙার দরকার ছিল।
'ওয়াফল স্ল্যাম'-এ ওয়াফল ছাড়াও ছিল আমার পছন্দসই কায়দায় বানানো ডিম (স্ক্র্যাম্বলড), পর্ক সসেজ, বেকন আর অবশ্যই ওয়াফলের সঙ্গে মেপল সিরাপ।
ওয়াফলটা আরেকটু নরম আর আরেকটু গরম হলেও হতে পারত, কিন্তু আমি তাতে দমে না গিয়ে বেশি বেশি করে মেপল সিরাপ ঢেলে সেগুলো খেয়ে ফেললাম। ঘন, মিষ্টি, মেপল সিরাপ ধীরে ধীরে ওয়াফলের খোপে খোপে ঢুকে জাঁকিয়ে বসল। সঙ্গে ছিল মোটা বেকনের ফালি। মাপমতো কুড়কুড়ে, মাপমতো নরম করে ভাজা। আর পর্ক সসেজের লিংক। আমার ফেভারিট। কোনটা ফেলে কোনটা খাব।
কিন্তু গোটা প্লেটের স্টার ছিল স্ক্র্যাম্বলড এগ। ফার্স্ট ক্লাস। ভালো স্ক্র্যাম্বলড এগ বানানো ইয়ার্কি না। নিজে বানাতে গিয়েই সেটা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি, প্রায়শই পেয়ে থাকি। দানা থাকা চলবে না, বাদামি রং ধরা চলবে না, শুকনো হওয়া চলবে না, জল ছাড়া চলবে না। তাকে হতে হবে নরম বাসন্তী রঙের মেঘের মতো, মুখে দিলে মিলিয়ে যাবে। ব্লু ডোর ক্যাফের স্ক্র্যাম্বলড এগ যেমনটা যাচ্ছিল।
অর্চিষ্মান বলল ওর 'দ্য ওয়ার্কস'ও নাকি দারুণ খেতে। আমি বিশ্বাস করে নিলাম। না করার কোনও কারণ ছিল না। ওর আর আমার প্লেটের বেশির ভাগ জিনিসই কমন, খালি আমার ওয়াফলের বদলে ওর মাখন টোস্ট, আমার স্ক্র্যাম্বলডের বদলে ওর সানি সাইড আপ। এক্সট্রা বলতে খালি রোস্ট করা টমেটো আর হ্যাশ ব্রাউন। টমেটোয় আমার আগ্রহ নেই, আমি কাঁটা বাড়িয়ে হ্যাশ ব্রাউনের এক কোণা ভেঙে মুখে দিয়েছিলাম। বঢ়িয়া।
পাশের টেবিলে দুজন লম্বা দুটো জুসের গ্লাস নিয়ে বসেছিল, দেখে আমাদেরও ইচ্ছে হচ্ছিল খাওয়ার, কিন্তু লোভ সংবরণ করে বিল মিটিয়ে উঠে পড়লাম। বাইরে এসে দেখি খান মার্কেট আড়মোড়া ভাঙছে। ঝাঁট দিয়ে দরজার সামনে টাঙানো গাঁদাফুলের মালা থেকে ঝরে পড়া শুকনো পাপড়ি সরানো চলছে, লম্বা ডাণ্ডায় জড়ানো ভেজা ন্যাতা দিয়ে ঘষে ঘষে মেঝে থেকে পোড়া বারুদের চিহ্ন আর প্রদীপ থেকে গড়িয়ে পড়া তেলের দাগ লোপাট করা চলছে। আমরা মেট্রোর দিকে হাঁটা লাগালাম। হাঁটতে হাঁটতে দেখলাম 'দিল্লি স্ট্রিট আর্ট'-এর লোকজন শনিবার সকালে রং তুলি নিয়ে নেমে পড়েছেন।
*****
The Blue Door Cafe
66 Middle Lane, Khan Market,
New Delhi 110003
011 2464 0013
011 2461 8727
je platter tar nam the works, seta amaro khub priyo. amar konodin waffle khawar sujog hoyni apatoto. last pic ta khub bhalo laglo.
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ, কুহেলি।
DeleteKi sundor hoyeche chhobigulo! Dekhlei khete ichchhe kore. Arre, chhutir diney kichhutei sokaley uthte pari na. Tai kono breakfast jaygatei giye uthte pari na. :( Ghum theke uthte etotai kharap lagey je Andhra Bhavan eo pouchhote pouchhote lunch er biriyani porjonto shesh hoye jay. :(
ReplyDeleteহাহা, ভালো তো বিম্ববতী। আরাম করে ঘুমনো খেতে যাওয়ার থেকে কোনও অংশে খারাপ না।
Deleteএই তো আমার চেনা দোকানে গেলেন। ব্লু ডোর ক্যাফের খাবার আমারও খুব ভালো লাগে
ReplyDeleteহাই ফাইভ, দেবাশিস।
Deleteএই না হলে উইকএন্ড ! দেখেই পেট ভরে গেল :)
ReplyDeleteহাহা, থ্যাংক ইউ, অন্বেষা।
Deletechhobi dekhei khete ichhe korchhe. ekta jinish mone mone bhabchhi, Delhi te ekta trip korle kothai kothai khabo eta agei thik kore nebo :-)
ReplyDeleteশুভ কাজে দেরি করবেন না, ইচ্ছাডানা। প্ল্যান করে ফেলুন।
Delete