বিয়েবাড়িতে গিয়ে আমি যে সাতটা জিনিস জানলাম
ওই দেড়দিনে এয়ারপোর্ট, হোটেল আর বধূমাতার বাড়ি যেতে আসতে যেটুকু চোখে পড়েছে, তাতেই রাঁচি শহরটা আমাদের পছন্দ হয়েছে বেশ। শান্তশিষ্ট, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। বিরসা মুন্ডা-র স্মৃতিতে ছয়লাপ। এয়ারপোর্ট,
স্টেডিয়াম, রাস্তা, রাস্তার
মোড়ে বিরাট কে এফ সি-র পাশে মুখচোরা টেলারিং শপ, সর্বত্রই
বীর বিরসা-র নাম জ্বলজ্বল করছে।
২। ছড়া বলা স্টেজের আমিকে মনে রাখার মতো লোক এখনও এই পৃথিবীতে
আছে। যেমন ম-মাসি। মাসি বললেন, “সোনা যখন ছোট ছিল,
‘একটা ছড়া বল তো সোনামণি’ বললেই গড়গড়িয়ে ছড়া
বলতে শুরু করত।’ এই কথাটা একটু ঘুরিয়েফিরিয়ে অনেকেই অবশ্য
আমাকে বলেছে। ছড়া বলতে বললেই সোনা ছড়া বলে, গান গাইতে বললেই
গান গায়। কোনও প্যাকনা নেই। স্টেজ ফ্রাইট না আরও কী কী সব ভয়ানক শক্ত শক্ত ব্যারাম
থাকে লোকের, সে সব কিচ্ছু নেই। আমি অবশ্য জানি আমার এই
স্বভাবের পেছনে এই ‘নেই’ গুলো যত না
ইম্ররট্যান্ট তার থেকে বেশি ইম্পরট্যান্ট একটা ‘আছে’। হাততালির জন্য
হন্যে হয়ে থাকা ভাবটা। এখনও আছে, তখনও ছিল। হাততালি
দেবে জানলে বলা যায় না, কোনওদিন হয়তো ডিগবাজি খেয়েও দেখাতে
পারি। ভাবলেই মন খারাপ হয়ে যায়। সে যাক। মাসি বললেন আমার বলা
একটা ছড়াও নাকি মাসির মনে আছে। “বাড়ি আমার ভাঙন ধরা অজয় নদীর
বাঁকে/ জল যেখানে সোহাগ ভরে স্থলকে ঘিরে রাখে।” দুঃখের বিষয়,
এই দু’লাইনের পরেরটুকু আমার নিজেরই আর মনে
নেই। মন খারাপ ডবল।
৩। একসময় জানতাম পৃথিবীতে চাল হয় শুধু দুই প্রকার। সেদ্ধ, যেটা আমরা খাই, আর
আতপ, যেটা ঠাকুমা খায়। তারপর জানলাম বাসমতী আর গোবিন্দভোগ।
আর দেরাদুন রাইস। এই বিয়েবাড়িতে গিয়ে শুনলাম চালের রকমের শেষ নেই। কালোজিরে,
দুধের সর আর রাঁধুনিপাগল। শেষের চালটা হাতের কাছে পেলে পাগল হওয়ার
একটা শেষ চেষ্টা করে দেখব ভেবে রেখেছি।
৪। ভোজরাজের ঢিপির গল্পটা মনে আছে নিশ্চয়। কালের খেয়ালে
ভোজরাজের রাজ্য, রাজবাড়ি সব মাটির নিচে চাপা পড়ে গিয়েছিল, সিংহাসনটা যেখানে চাপা পড়েছিল সেখানটা উঁচু
হয়ে একটা ঢিপির মতো হয়েছিল। চেহারায় সে ঢিপি আর পাঁচটা গেঁয়ো ঢিপির মতোই তবে
ভোজরাজের সিংহাসনের সৎসঙ্গ করে করে তার চরিত্রে বিস্তর বৈশিষ্ট্য জন্মেছিল। সে
ঢিপির ওপর যেই চড়ত তার মধ্যেই বিবিধ রজোগুণের প্রকাশ ঘটত। মানে ধরুন বোকাহাঁদা
চাষির ছেলে ছাগল চরাতে এসেছে, যেই না ঢিপির ওপর চড়ে গামছা
পেতে শোওয়ার উপক্রম করেছে অমনি তার মাথায় বুদ্ধির ঢেউ খেলেছে। ঢিপিতে বসে বসে সে তার সমস্ত বন্ধুর সমস্যার সমাধান করে দিত, দুঃস্থকে সান্ত্বনা দিত, দোষীকে শাস্তি দিত, ঝগড়া মেটাত। কিন্তু ঢিপি থেকে নেমে এলেই আবার যে কে সেই। বুদ্ধি সব বাষ্প
হয়ে উড়ে গিয়ে আবার গেঁয়ো চাষা।
বিয়ের সিংহাসনও অনেকটা ভোজরাজের ঢিপির মতো। পাগলের মতো সেজে
সে সিংহাসনে দু’সন্ধ্যে চড়ে থেকে
আপনি স্মিতহাস্যে তাকিয়ে থাকবেন, আপনার চোখের সামনে দিয়ে
সুবেশা সুগন্ধী মানুষেরা সারি দিয়ে চলে যাবেন, আপনার হাতে
অনেক মাথা খাটিয়ে কিনে আনা উপহার তুলে দেবেন, বাড়ির কেউ
দাঁড়িয়ে এসে তাঁদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেবেন। নমস্কার, প্রতিনমস্কার,
থ্যাংক ইউ, আহা এর আবার কী দরকার ছিল, সবই চলবে ছবির মতো করে।
কিন্তু একবার সিংহাসন থেকে নেমে আসুন, সব ধোঁয়া। পরের বার দেখা হলে
আপনি এঁদের একজনেরও মুখ মনে করতে পারবেন কি না সন্দেহ। নাম
কী, কোথায় থাকে, কে কার পিসের জামাই,
মেসোর নাতি, সাতাশজন বাপ্পা আর সাঁইত্রিশজন
মৌ-এর কে কোন তরফের --- সব আবার কেঁচে গণ্ডূষ করতে হবে। আর তখন যদি কেউ বলেন, "সেকী বিয়ের দিন গিফট দেওয়ার সময় সব বুঝিয়ে বলেছিলাম তো" তখন দাঁত বার করে হাসা ছাড়া উপায় নেই।
এই সব কথা মনে করে আমি আর নতুন বউয়ের সঙ্গে আলাপ করতে উৎসাহ
দেখাইনি। তাছাড়া স্টেজে যা ভিড়। ওদিকে না গিয়ে আমি প্যান্ডেলে ঘুরে ঘুরে শরবৎ আর
চিকেন বলস্ আর ফ্রুট চাট খেয়ে খিদে বাড়াচ্ছিলাম। শেষটা ভাইয়ের ডাকাডাকিতে একবার ছবি তুলতে যেতে হল। গিয়ে বধূমাতার কানে কানে বলে এসেছি, এখন আমি কে সেটা বললে তোমার মনে থাকবে না,
পরে একদিন আরাম করে বসে আলাপ করব।
৫। রাঁচিতে হোটেলের সিঁড়িতে এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং ভালো
দেখতে মহিলার পিঠে টোকা দিয়ে বললাম, “সোনাদিদি (আমাদের বাড়িতে শিশুদের নাম রাখার ক্ষেত্রে কল্পনার দৈন্য চোখে
পড়ার মতো), চিনতে পারছ?” তিনি মহা
বিরক্ত মুখে আমার দিকে ফিরেই চোখ কপালে তুলে দু’হাত মুখে
চাপা দিয়ে, “ও মা গো, এই ছোট-মণিপিসিটা
কোত্থেকে এল গো?” বলে আর্তনাদ করে উঠলেন। তারপর যতবার তাঁর
সঙ্গে দেখা হল তিনি একে একে আবিষ্কার করতে লাগলেন যে আমার মুখ মণিপিসির মতো, হাত মণিপিসির মতো, এমনকি আমার কথা বলার ভঙ্গিও নাকি
অবিকল মণিপিসির মতো। শুনে আমার খুবই আহ্লাদ হল। কারণ হাতে গোনা দুয়েকটা ব্যাপার
বাদ দিলে, মায়ের মতো হওয়াই আমার জীবনের লক্ষ্য। আবার কষ্টও
হল একটু একটু। নাকচোখ তো বুঝলাম, উদ্যম, ইচ্ছাশক্তি, কর্মক্ষমতা ইত্যাদি ভালো ভালো জিনিসগুলো
যে কবে মণিপিসির মতো হবে ভগবানই জানেন। অ্যাকচুয়ালি, আমিও
জানি। এই পঁয়ত্রিশেও যখন হয়নি, আর হবে না।
৬। একমাত্র বাড়ির জানালার বাইরেই এখনও এমন রোদ ওঠে। বাড়ির পর্দা উড়িয়েই এমন হাওয়া দেয়। জগদ্ধাত্রী পুজোর ঢাক, সাইকেল চাপা ফেরিওয়ালার “পুঁটি মাছ চাই পুঁটি মাছ”
চিৎকার, ঊষা কোম্পানির পুরনো ফ্যানের আওয়াজ
মিলিয়ে মিশিয়ে অতখানি নিস্তব্ধতা তৈরি হয় একমাত্র বাড়ির দুপুরেই।
৭। পাঁচদিনের মধ্যে দুটো বিয়েবাড়ি + পাটুলির মোড়ের ‘চাওম্যান’ দোকানের কাঁকড়ার ঝোল আর চিলি শ্রিম্প আর
বার্ন্ট গারলিক ফ্রায়েড রাইস সামলে পোস্তর
বড়া, কিশমিশ দেওয়া ঘন দুধের পায়েস, চুনো মাছের চচ্চড়ি, ল্যাটা মাছের ঝোল, তেল কই, সর্ষে দেওয়া শিম, পাঁঠার
মাংস হজম করা যায় একমাত্র বাড়ির ডাইনিং টেবিলে বসেই। এসবের ওপর গাছ
থেকে পাড়া নারকেলের নাড়ুও যদি থাকে তাহলে একটু সমস্যা হলেও হতে পারে। তবে তারও সমাধান আছে, শিশিতে পুরে দিল্লি নিয়ে এলেই হবে।
jio lekha ekdum,tomay ekta mail korechilam gmail e dekho,afsosh je seta ekhn pore aar labh nai,kalojire chal naam shunechi,khaini,naki jadu jinis,kolkatay paoa jay,delhi teo pabe kintu khujte jaan beriye jabe 2 jayga tei,tarapada ray er lekhay porechi,galpo ta soft copy o ache,bolle tomay mail kore debo.jagadhatri pujor din ta peye gele hooglyr nijer bari te,tomar to 2015 saal poysa ushool hoe gelo go...jio.
ReplyDeletejharakhand ele janio kintu...
prosenjit
নিশ্চয় জানাব, প্রসেনজিৎ। তোমার আগের চিঠিটা পেয়েছিলাম এবং পড়েছিলাম যথাসময়েই, কিন্তু বিয়েটিয়ের মধ্যে প্রাপ্তিস্বীকার করা হয়নি। ভেরি সরি। গল্পটাও পেলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
Deleteare dur praptiswikar er chap nei,oi dokan ta mane oi aponjan fry er dokan ta lifetime experience...to kolkatay ascho jene ota bollam.aar garia theke metro dhorle 15 minute oi dokan ta,kalighat metro te..jag ge abar asbe jakhan miss koro na...
Deleteরাঁচির কাছেই কিন্তু ম্যাক্লুস্কিগঞ্জ!
ReplyDeleteমিঠু
আরে মিঠু, আমরা খেয়াল করে দেখলাম পৃথিবীর বেশির ভাগ ভালো জায়গাই (অন্তত যে জায়গাগুলোতে আমরা দুজন যেতে চাই) রাঁচির কাছে। কিন্তু দিল্লি এত দূরে...আর অফিসে ছুটি এত কম। ভাবলেই রাগ ধরে যাচ্ছে। তুমি ম্যাকলাস্কিগঞ্জ গেছ?
Deleteপ্ল্যান করছি
Deleteমিঠু
ভেরি গুড, মিঠু। ঘুরে এসে জোনাকিমেলায় লিখবে, সেই আশায় বসে রইলাম।
Deleteতুমি পাঁচটা বিয়েবাড়ি সামলে আবার পাটুলির চাওম্যানেও উপস্থিত বলে এসেছ ! ধন্যি মেয়ের অধ্যবসায়।
ReplyDeleteআর বলবেন না, মালবিকা। টানা পাঁচদিন দম না নিয়ে মজা করেছি। সেটার মজা অবশ্য এখন বেরোচ্ছে। তবে আফসোস নেই। আবার চান্স পেলে আবার করব।
Deleteআর আপনার "উপস্থিত দেওয়া"র কথাটা পড়ে মন ভালো হয়ে গেল। আমরা স্কুলে "উপস্থিত" দিতাম। নানারকম আজেবাজে জিনিসের ভিড়ে এই জরুরি স্মৃতিটা চাপা পড়ে গিয়েছিল। মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য এক কোটি থ্যাংক ইউ।
ছোট করে একটু হাততালি দিয়ে দিলাম। সুন্দর লেখা।
ReplyDeleteধন্যবাদ, ধন্যবাদ।
Deleteসুন্দর লেখা। সবথেকে ভাল কোন জায়গাটা লাগল জানেন? শেষের ছবিটা আর ৬ নম্বর পয়েন্টটা। মনটা কেমন হু হু করে উঠল।
ReplyDeleteবাড়ি থেকে দূরে থাকলে বাড়ির এই ছোটখাটো সুবিধেগুলো মনে পড়ে না, সুগত। বাড়িতে সর্বক্ষণ থাকলে অবশ্য আরওই পড়ে না। মাঝে মাঝে যখন যাই, আর পর্দাগুলো ওড়ে, তখন বেশ চমক লাগে।
Deletesotti.. 6 nomber point ta amar o moner kotha. ebochhor Maldar barite gechhilam durga pujor somoi. thik ei kotha tai mone hoechhilo. kintu fire ese theke ja khachhi sob ghas ghas mone hochhe keno ba shukno salader por dal bhat kheleo keno bod hojom hochhe bujhte parchhilam na...tobe tumi ei eto sundor likhe, chhobi tule dekhale jokhon ar bujhte baki nei..
ReplyDeleteobhoi dile ekta abdar korbo... tumi ar tomar sei Banty bandhur kirti kahini niye likhbe na....
Gobechara.
আরে, তুমি আমের দেশের মেয়ে, গোবেচারা? ভেরি গুড।
Deleteআরে আমাকে আবার ভয়? বান্টির কথা অনেকদিন অবান্তরে তোলা হয়নি বটে। আসলে গত ক'বছরে আমি বুড়ো হয়ে গেছি, বান্টিও বড় হয়ে গেছে। তাই ওকে প্রাইভেসি দিচ্ছি আরকি। তবে তুমি যখন বললে ভেবে দেখব নিশ্চয়।
..."ঊষা কোম্পানির পুরনো ফ্যানের আওয়াজ মিলিয়ে মিশিয়ে অতখানি নিস্তব্ধতা তৈরি হয় একমাত্র বাড়ির দুপুরেই।" .... darun laglo. puro lekha jure eto sundor chhobi toiri hoechhe ...khub bhalo laglo.
ReplyDelete"Chowman" er menu card theke porerbar ki try korbo dekhe nilam :-)
আপনিও বুঝি চাওম্যানের আশেপাশের পাড়ার লোক, ইচ্ছাডানা? ভেরি গুড। আগে খেলে তো নিজেই জানবেন, যদি না খেয়ে থাকেন, নন ভেজ স্টার্টারের পাতা থেকে চিলি প্রন (বা চিলি শ্রিম্পও হতে পারে, ঠিক মনে পড়ছে না) অবশ্য করে খাবেন। মচৎকার জিনিস।
Deleteonekdin por comment korchi.. tobe porechi sobkota post... khub sundor... eije tomar simple jinis k point kore lekha... eitai aati pati blogger der mathate asbena.. emni tana likhe jabe ekta paragraph.. 6 point ta best.. 7 ta o besh interesting... to go list banano tao besh mone dhoreche... :)
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ, ঊর্মি। আমাদের টু গো লিস্ট আয়তনে ক্রমে বেড়েই চলেছে আর পাল্লা দিয়ে কমছে আয়ু। এই সিলেবাসটাও শেষ হবে মনে হচ্ছে না।
Deleteএকটা পর্দার ছবি যে এমনভাবে মনকে বিষণ্ন করে দিতে পারে ভাবিনি। অনবদ্য তোমার লেখা আর দেখার চোখ।
ReplyDeleteহাহা, থ্যাংক ইউ, কাকলি। আমার তো মনে হয় তার থেকেও অনবদ্য তোমাদের অবান্তরের প্রতি ভালোবাসা।
Deleteeta dekhlam, besh valo laglo
ReplyDeletehttp://manyworldstheory.com/2013/10/03/the-9-kinds-of-physics-seminar/
হাহা, চমৎকার লিংক, হীরক। সাপ্তাহিকীর জন্য চুরি করে নিলাম।
DeleteAmi ekhon protita seminar ke ei basis ei mark Kori.
Deleteবাঃ! দারুণ বিয়েবাড়ি কাটিয়েছো দেখছি। তারসঙ্গে আবার আমাদের পাড়ার চাওম্যানে খেতেও এসেছিলে! ভালো করে ছুটি কাটাও!
ReplyDeleteসেকী, তুমিও ওই পাড়ার লোক, তপোব্রত? দারুণ ব্যাপার তো।
DeleteBaah mone hochche khub anondo korechho biyebarite...lekhata satti bhalo legechhe aar oi ranchi theke bibhinno jaigai jaoar car rental er handout ta darun---bibhutibhushan--buddhadev guha--sanjib chattopadhyay ek poloke mone koriye dilo aar tar saathe aranyer dinratri chhabir kotha...ei dur bideshe monta khub byakul hoye gelo...
ReplyDeletekhaoa-daoa to mone hochchhe khub bhaloi hoyechhe. khub enjoy korechho. Aar aami Bideshe bose bose ei somoye du dujon khub-i nikotatmiyo-r biye miss korchhi. eto kharap laage.
সত্যিই খুব আনন্দ করেছি, সুস্মিতা। ইস, দু'খানা বিয়ে মিস হওয়া তো বড় মিস। যাই হোক, মন খারাপ করবেন না। পরের বার দেশে এসে পুষিয়ে নেবেন।
DeleteDeshe to jabo kintu biye to aar barbar hobena!!
DeleteAnyway, bhalo thakben r bhalo bhalo lekha upohaar deben amader.
Stressed chilam.....furfure lagche.....Khub bhalo thako. .
ReplyDeleteতুমিও, রণিতা।
Deleteeto bhalo lekha r modhye sorshe shim narkel naru esob likhe koto kichhu mone korie dile.. esob hoyot kale-bhadre amio kori kintu barir dining table e bose ma er hate banano eisob khawa ma bon baba r sathe golpo korte korte er kono tulona nei... kabe je habe abar .. - Bratati.
ReplyDeleteহবে হবে, ব্রততী। দুঃখ কোর না।
Deleteaha mon bhalo kore dewa, kintu kichudin dhore abantar khulle hijibiji saptahiki gulo ase keno , emon lekhata miss kore jetam golpo-gachata na khulle.
ReplyDeleteসে কী, হোম পেজটা আসে না? এ তো বিশ্রী ব্যাপার,প্রদীপ্তা।
Delete