অন্যজন
দিদিমণির ভাণ্ডারে বিবিধ রতন। ফ্যাকাশে সাদাকালো ছবি, কোণা দুমড়োনো পোস্টকার্ড। পুরোনো চিঠি সববাড়িতেই থাকে, কিন্তু দিদিমণির ভাঁড়ারের চিঠিগুলো স্পেশাল। কারণ তাঁর কাছে এমন কিছু চিঠি আছে যাদের লেখকদের দিদিমণি ছাড়াও বাংলাদেশের আরও অনেকে চেনেন। অচিন্ত্য সেনগুপ্ত, প্রমথ বিশী। এই দ্বিতীয়জনের সঙ্গে দিদিমণির ছাত্রশিক্ষকের সম্পর্ক ছিল। পরীক্ষায় কাজে লাগতে পারে ভেবে মাস্টারমশাইয়ের লেখা একখানা বই কেনার জন্য দিদিমণি তৈরি হচ্ছেন জেনে মাস্টারমশাই বললেন, কেনার দরকার নেই, আমিই এক কপি দেব’খন। বই নিয়ে দিদিমণি বাড়ি ফিরে দেখেন তার প্রথম পাতায় লেখা “শ্রীমতি … কে বইখানি না-পড়ার জন্য দেওয়া হইল।”
তবে বিখ্যাত লোকেদের সঙ্গে সঙ্গে অবিখ্যাত লোকদেরও দিদিমণি চিনতেন। না চিনলেই ভয়ের কথা। তাঁরাও দেদার চিঠি লিখেছেন দিদিমণিকে। বিখ্যাত অবিখ্যাত সকলের পোস্টকার্ডেরই কমন পয়েন্ট হল তারা সকলেই ফ্যাকাশে হয়ে এসেছে, সকলেরই বাংলা ভাষার ওপর দখল, হাতের লেখা ও রসবোধ চমৎকার। কয়েকটা, বিশেষ করে বাড়ির লোকের পাঠানো পোস্টকার্ডে জায়গা কথার তুলনায় কম পড়েছে, তখন ফন্ট সাইজ কমিয়ে “স্নেহের” ওপরের আর আশীর্বাদক-এর নিচের শূন্যস্থান পূরণ করতে হয়েছে।
চিঠির মতোই মজার হচ্ছে ছবি। দিদিমণি খাটের ওপর আধশোয়া হয়ে ছেলের পড়ার তত্ত্বাবধানে, দিদিমণি সানগ্লাস পরে, দিদিমণি টেনিস খেলার পোশাকে। আমরা মুগ্ধ হয়ে দিদিমণির ছবি দেখি আর দিদিমণি নিজের দিকে দেখিয়ে বলেন, “সবাই ভাবে আমি বোধহয় এমনি হয়েই জন্মেছি। এখন বিশ্বাস হল?”
এর পরের ছবিটায় একটা ছাদ (কিংবা বারান্দাও হতে পারে)। একসারি লোক চেয়ারে বসা, তাদের পেছনে একসারি দাঁড়িয়ে, আর সামনে বাবু হয়ে বসেছে আরেক সারি। চেয়ারে যাঁরা বসে আছেন তাঁদের আমি কোনওদিন দেখিনি, নাম জানি না। বেশিরভাগ সময়ে এঁদের নামের প্রসঙ্গটাই ওঠে না, দাদু, ঠাকুমা, দিদিমাতেই কাজ চলে যায়। তাঁদের কেউ কেউ আশি ছুঁতে চলেছেন, অথচ মাথার চুল কুচকুচে কালো। পেছনর সারিতে দাঁড়ানো কাউকেও আমি দেখিনি, কিন্তু আমাকে যারা এঁদের চিনিয়েছেন তাঁরা এঁদের ভালো করে চেনেন, কাছ থেকে দেখেছেন। এঁদের বিদ্যাবুদ্ধি, রসবোধের সঙ্গে গল্পের মাধ্যমে আমার জানাচেনা আছে। এঁদেরই মধ্যে কোনও একজন আমার শাশুড়ি মা’কে সন্ধ্যেবেলা ভূতের ভয়ে খুব জোরে দৌড়ে বাড়ি ঢুকতে দেখে অবাক হয়েছিলেন। “তোমার কি ধারণা, ভূত তোমার থেকে আস্তে দৌড়োয়?”
ইন্টারেস্টিং হচ্ছে সামনের সারির লোকজন। ছাদের মেঝেতে হাফপ্যান্ট কিংবা ফ্রক পরে যাঁরা বাবু হয়ে বসে আছেন। যাঁদের কারওরই চুল কানের লতি ছাড়ায়নি, ক্যামেরা দেখলেই হাসতে হবে এমন বোকা যুক্তিতে যাঁদের কেউই তখনও বিশ্বাস করেন না।
এঁরা ইন্টারেস্টিং কারণ দৈর্ঘ্যে প্রস্থে বাড়িয়ে, চুলদাড়ি পাকিয়ে, চশমা পরিয়ে, অভিজ্ঞতার প্রলেপ মাখিয়ে চেনামুখে পরিণত করার খেলাটা আমার পক্ষে একমাত্র এঁদের সঙ্গেই খেলা সম্ভব। কাউকে কাউকে পারি, কাউকে কাউকে পারি না। ঠিক উত্তর জেনে হাঁ হয়ে থাকি। আমার দেখা অন্যতম গম্ভীর ভদ্রলোকের ওইরকম বেলবটম প্যান্ট আর ওইরকম চোয়াল ছোঁয়া জুলপি?
কিন্তু একজনকে চিনতে আমার কক্ষনও ভুল হয় না। কোলে চাপা ছবি থেকে শুরু করে চন্দনের সাজ, ফ্রক থেকে শুরু করে শাড়ি। গোড়ার দিকে আমার চোখ পড়ার আগেই কেউ একজন ছবির একজায়গায় আঙুল রেখে বলত, “আর এটা কে বল দেখি?” এখন সেটারও দরকার হয় না। মাকে আমি দেখলেই চিনে ফেলতে পারি।
*****
সুমিতামামি আমাকে জিজ্ঞাসা করেছেন, মাকে নিয়ে আমি কখনও অবান্তরে লিখিনি কেন। মা তো লেখার মতোই ব্যাপার। মামির সঙ্গে আমি একমত। একেবারে যে লিখিনি তা নয়, মায়ের ভুলো মনের গল্প লিখেছি, (যাঁরা মিস করে গিয়েছিলেন তাঁদের জন্য আবার বলছি। মা একদিন ছাদে কাপড় মেলতে গিয়ে রোদের ঠেলায় নিচে নেমে এসে গগলস পরে আবার ছাদে গিয়েছিলেন। এবং নেমে এসে বলেছিলেন, কী যে হয়, এই ঝাঁ ঝাঁ রোদ, আবার এই মেঘলা করে এসেছে। কাপড়গুলো দিয়ে এলাম, এক্ষুনি আবার তুলতে যেতে হবে নির্ঘাত।) মায়ের ছাদের বাগানের ছবি দেখিয়েছি, (মায়ের বাগান কেজো ও অকেজোর অতি বিরল সঙ্গম, এ রেলিং-এ পাতিলেবু, ও রেলিং-এ পিটুনিয়া), একবার মাকে “হেল্প” করতে গিয়ে কারিগাছের বদলে অন্য গাছের পাতা ছিঁড়েখুঁড়ে দেওয়ার গল্পও লিখেছি। কিন্তু ওই পর্যন্তই। নিজের মাকে নিয়ে যেমন অবান্তরে আদিখ্যেতার শেষ রাখিনি, অর্চিষ্মানের মা’কে নিয়ে সেরকম করিনি কখনও।
কেন করিনি সেটা আপনারা সকলেই নিশ্চয় আন্দাজ করেছেন, নাকতলার মা-ও করেছিলেন। বিয়ের পরের দিনতিনেক ওঁকে ‘মা’ আর বাবাকে ‘বাবা’ বলতে গিয়ে বারবার হোঁচট খাচ্ছিলাম, কেবলই ‘কাকিমা’ আর ‘কাকু’ বেরিয়ে পড়ছিল। মা বলেছিলেন, “তুমি আমাদের যা ইচ্ছে তাই ডাকবে কুন্তলা। মা তো একজনই হন। সে ডাকে সবাইকে ডাকবেই বা কেন?”
নাকতলার মা আমার নিজের মা নন। তাই তাঁকে নিয়ে অবান্তরে লেখার আগে অনেকবার ভাবি। নিজের মাকে নিয়ে লেখার আগে ভাবি না। নিজের আজকালপরশু হাঁটকে পোস্ট লেখার রসদ না পেলে মায়ের জীবন হাঁটকাই। তাঁর অনুমতির ধার না ধেরে তাঁরই ছোটবেলা বড়বেলা থেকে গল্প চুরি করে অবান্তরে ছেপে দিই। এ কথা জানা সত্ত্বেও যে পাবলিক ব্লগে ব্যক্তিগত হাঁড়ির খবর ছাপানো মায়ের ভয়ানক অপছন্দের। কী আর হবে। মা রাগ করবেন। বকবেন। দু’দিন খালি কাজের কথাটুকু বলে ফোন নামিয়ে রাখবেন। তারপর? চারদিনের দিন তো আবার ঘুরেফিরে আমার কাছেই আসতে হবে। সারাজীবনের মতো দুজনের হাতে হাতকড়া পরিয়ে ছেড়ে দিয়েছেন ভগবান, আমাকে ছেড়ে মা পালানোর রাস্তা বন্ধ।
নাকতলার মায়ের প্রতি আমার সে কনফিডেন্স নেই, কারণ উনি, আফটার অল, আমার নিজের মা নন। উনি বলতেই পারেন, তোমার কাজ নেই তুমি ব্লগ লিখবে লেখ, আমাকে নিয়ে টানাটানি কেন? কিন্তু তিন বছর কেটে গেছে, তাছাড়া আগের পোস্টগুলোতে মাকে নিয়ে অল্পস্বল্প লেখাতে মা কিছু আপত্তি জানাননি, কাজেই আমার সাহস বেড়ে গেছে।
নাকতলার মা’কে নিয়ে লেখার দু’নম্বর সমস্যাটা হচ্ছে মায়ের সঙ্গে আমার পরিচয়ের অপ্রতুলতা। তিনটে বছর আর কতটুকু, তাও ফোনের ওপার থেকে? আরও অসুবিধের ব্যাপারটা হচ্ছে মা আমার জীবনে এসেছেন সামাজিক সম্পর্কের প্যাকেটমোড়া হয়ে। আমার শাশুড়ি, অর্চিষ্মান-তিন্নির মা, এটাই আমার কাছে মায়ের প্রধান পরিচয়। এই সম্পর্কগুলোর বাইরের যে মা, যাঁর প্রমাণ আছে দোতলার ঘরের শোকেসে ছাত্রছাত্রীদের দেওয়া উপহারে, মায়ের সঙ্গে এখনও জড়িয়ে থাকা পুরোনো ছাত্রদের গল্পে, তাঁদের মেয়েদের মাকে দেওয়া হাতের লেখার হোমটাস্কের পাতায়, দিদিমণির পুরোনো পোস্টকার্ডে, তাঁর সম্পর্কে আমার কোনও আইডিয়াই নেই। নাকতলার বাড়ির বাইরের সেই মা, যিনি কারও মা নন, স্ত্রী নন, শাশুড়ি নন, যিনি নিজেই নিজের, সেই মা’কে কখনও দেখিনি আমি, দেখার চান্সও নেই।
কিন্তু সেটা কি আদৌ সম্ভব? কাউকে সামাজিক সংজ্ঞার বাইরে গিয়ে দেখা? আমার নিজের মাকেই কি ‘মা’ কথাটার বাইরে গিয়ে কখনও দেখেছি আমি? তাঁর বাকি সব পরিচয়ই কি সেই এক অক্ষরের ব্ল্যাকহোলে ডুবে মরেনি? তাছাড়া বাইরের দুনিয়াটাও তো ঊর্ধ্বস্তন, অধস্তন, শিক্ষক, ছাত্র, মাইনে, স্ট্যাটাস, আরও নানারকম সম্পর্ক ও সংজ্ঞার জ্বরে জর্জরিত? সেখানেই বা আসল লোকটাকে খুঁজে পাওয়ার আশা করছি কী করে আমি?
করছি না। শুধু আফসোস করছি মায়ের জীবনের ওই ভীষণ ব্যস্ত, ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলোর গল্প আমার হাত ফসকে পালিয়েছে বলে। সেগুলো জোড়া দিয়ে দিয়ে মায়ের যে ছবিটা হত, সেটা নিখুঁত না হতে পারে, এখনকার ছবির থেকে স্পষ্ট তো হত।
কিন্তু যা নেই তা নিয়ে আফসোস থাকা বোকামো। গত তিন বছরে গল্প করে বলার মতো ঘটনা হয়তো খুব বেশি জমেনি, কিন্তু ক্বচিৎকদাচিৎ মুখোমুখি আর বাকিটুকু শ্রবণের মধ্য দিয়ে যেটুকু জমেছে সেটাও যথেষ্ট। আর কে বলল গল্প হতে গেলে ঘটনা লাগে? ইদানীং তো আমার এও মনে হতে শুরু করেছে, ভালো হতে গেলে গল্পে হয়তো ঘটনা লাগেই না। সকালবিকেলের কথোপকথন, চলাফেরার মধ্যে থেকে যে একটা সুর স্পষ্ট হয়, সেটা ঘটনার থেকে অনেক বেশি এফেক্টিভ। অনেক বেশি চমকপ্রদ।
চমকের সবথেকে বড় বিষয় হচ্ছে পরনিন্দাপরচর্চা ছাড়া একটা লোক থাকে কী করে। মৌলবাদী কিংবা সলমান খানের নিন্দে না করে অনেকেই থাকতে পারে, তা বলে পাড়াপ্রতিবেশীর? আত্মীয়স্বজনের? আমি নিজে পরচর্চার ভক্ত। যার চর্চা করলাম তার কোনও ক্ষতি হল না, আমার মন খানিকটা হালকা হল। ফুলপ্রুফ প্যারেটো ইমপ্রুভমেন্ট। নাকতলার মাকে আমি কখনও নিজের জন্য ওই আরামটুকু খুঁজে নিতে দেখিনি। আমরা কারও প্রতি নিন্দের তুফান তুললে বরং মা চুপ করে থেকেছেন, তারপর সেই লোকটির একটা ভালো দিকের কথা বলেছেন।
পরচর্চা করা লোক আমি একেবারে দেখিনি বলব না, কাউকে কাউকে দেখেছি। তবে তাঁরা কেন অন্যকে নিয়ে কথা বলেন না তার একটা কারণ হতে পারে নিজেকে নিয়ে কথা বলতে গিয়েই তাঁদের সব সময় ফুরিয়ে যায়। মা সেই দলেও পড়েন না। ’আমি' বা ‘আমার’ দিয়ে মা সারাদিনে ক’টা বাক্য শুরু করেন সেটা আমার ধারণা সহজেই গুনে ফেলা যাবে।
আমরা অনেকসময় গল্প করতে করতে দেখি মা আমাদের হাতের নাগালেই আছেন, কিন্তু আবার নেইও। পরীক্ষা নেওয়ার মতো করে হঠাৎ যদি তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, বল/বলুন দেখি এতক্ষণ কীসের কথা হচ্ছিল? তাহলেই মা ধরা পড়ে যাবেন। বেরিয়ে পড়বে যে মা আসলে এতক্ষণ আমাদের তত্ত্বালোচনা কিচ্ছু শোনেননি। অনেক সময় আমাদের অনুপস্থিতিতে তোলা মায়ের ছবি দেখি। অনেক লোকের সঙ্গে গ্রুপফোটোতে মা। আমরা বলাবলি করি, মা কিন্তু নেই, দেখেছ/দেখেছিস? এতদিন আমি ভাবতাম মায়ের এত ভুলোমন কি না, তাই বোধহয় মা মাঝে মাঝে ভুলে যান যে তাঁর চারপাশে এই মুহূর্তে কিছু একটা চলছে। ইদানীং সন্দেহ হচ্ছে আসলে তা নয়, আসল কথা হচ্ছে আমরা যেহেতু সবসময়েই অন্যকে কিংবা নিজেকে নিয়ে কথা বলি আর মা যেহেতু ও দুটোর একটাতেও ইন্টারেস্টেড নন, তিনি বোরড হয়ে অন্য কথা ভাবতে শুরু করে দেন।
মোদ্দা কথা হচ্ছে মায়ের সঙ্গে ভীষণ আরাম করে, হাত পা ছড়িয়ে থাকা যায়, কোথাও খোঁচা লাগে না, অস্বস্তি হয় না। ঠাকুমা বলেন, পিতৃমুখী মেয়েরা সুখী হয় আর মাতৃমুখী ছেলেরা। আর মায়ের মতো স্বভাব যে সব ছেলেদের? তাদের সম্পর্কে শাস্ত্রে কিছু লেখেনি। সে না লিখুক, আমি জানি। সে সব ছেলের মায়েরা যদি আমাদের মায়ের মতো হন, তাহলে তাদের রুমমেটরাও ভয়ানক সুখী।
লেখাটা উপভোগ করলাম | তবে দিল্লির এই প্রবাসী দিদিমণি যে তোমার নাকতলার মায়ের একমাত্র পিসিমণি, এবং তাদের মধ্যে পিসি-ভাইঝি সুলভ বহু মিল বিদ্যমান (বিশেষত ভুলোমন সংক্রান্ত), এটা অবান্তরের পাঠকদের জানিয়ে রাখা ভালো, তাই না ?..........ইতি... তোমার দিদিমণির ছেলে |
ReplyDeleteধন্যবাদ তিলকমামা। মামাভাগ্নের মিলের ব্যাপারটা শাস্ত্রে আছে, আর পিসিভাইঝির মিলটা লোকের মুখে। আমি তো বাড়িতে সবসময় শুনে এসেছি আমার সবই নাকি পিসির মতো। মা আর দিদিমণির ক্ষেত্রেও নিয়মটা খেটেছে তার মানে।
DeleteKi suundor complement diley 'bor' kay!! Sundor sabolil bhabey aei jae tomar dinolipi, tar proshongsha korchi arekbar. Lekha choluk aar choluk tomar sukher songshar!!
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ। আপনার মুখে আপনি যা খেতে ভালোবাসেন তাই ঝুড়ি ঝুড়ি পড়ুক।
DeleteErom manush khuje pawa khub mushkil ajker dine. Tumi khub lucky Kuntala di.
ReplyDeleteKhub bhalo likhecho. As usual.
প্রথম লাইনদুটোর সঙ্গে একমত, কুহেলি। তিন নম্বরটার জন্য থ্যাংক ইউ।
Deletebhalo bhalo manush der niye bhalo bhalo lekha... sesh ta khub sundor kore likhecho..
ReplyDeleteধন্যবাদ, ঊর্মি।
DeletekHub bhalo laglo ei lekhata. Mon bhalo kora. :-)
ReplyDeleteধন্যবাদ, সায়ন।
DeleteTomar "onyo" Ma toh khub unique! Uni tomay Ma na deke onyo kichu dakte encourage korechhen! Erokom cheler ma ami ontoto dekhini! Toma der somporko aro aramer hok!
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ, রুণা। মা সত্যিই খুব অন্যরকমের ভালো।
DeleteK., tomar blog e post kora "gifts" er chobi dekhe aamra pathok ra etao jani je tomar naktala'r Maa er "taste" o khub bhalo :)
ReplyDeleteঠিক ঠিক শম্পা। কী ভালো ভালো জামাকাপড় দেন মা, দেখতে যেমন সুন্দর, পরতে তেমন আরাম।
Deleteonekdin por asa holo, onekgulo lekha jome chilo porar jonye . thik korechilam seshertaty comment korbo, kintu ei lekhata pore bhalolagata bodd hoyeche tai etay likhlam :), bhalo manushder golpo shunle mon bhalo hoye jay :)
ReplyDeleteআমারও, প্রদীপ্ত।
Deletebaah.. khub bhalo post. khub bhalo laglo. aapnar sasuri-maa ke darun laglo.. aar "srimoti.. ke boiti na porar jonno deya hoilo" just too too good.. siggiri karoke sudhu eita likhbo bolei ekta boi gift korbo...
ReplyDeleteবইয়ের উৎসর্গখানা সত্যি চমৎকার, ইন্দ্রাণী।
Delete