অন আ ডে লাইক দিস
একজন সাহেব, যিনি আমার সঙ্গে পদবীর দৈর্ঘ্যতুতো বন্ধুত্ব পাতিয়েছিলেন, সেমিনারের শেষ বেলায় আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, সেমিনারের পরে আমার প্ল্যান কী। আমি বলেছিলাম, কী আর, ঘরে বসে রিপোর্ট শেষ করা।
তাতে তিনি ভুরু আকাশে তুলে বলেছিলেন, 'অন আ ডে লাইক দিস?' জানালার বাইরে তাকিয়ে চোখ ঝলসে গিয়েছিল। আকাশে মেঘের লেশমাত্র নেই, কংক্রিটের রাস্তায় পড়ে ঝাঁ ঝাঁ রোদ ঠিকরোচ্ছে। দীর্ঘশ্বাস চেপে সাহেবকে বলেছিলাম, ‘ইউ আর রাইট। চুলোয় যায় রিপোর্ট। বাড়ি ফিরে সারা গায়ে এস পি এফ পঁচাত্তর জবজবে করে মেখে হাফপ্যান্ট পরে দৌড়তে বেরোনোই আমার প্ল্যান।’
সাহেব হাঁফ ছেড়ে বলেছিলেন, 'গুড আইডিয়া।'
সাহেবকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। সাহেব সামার নিয়ে লাফান, আমি উইন্টার নিয়ে। দিল্লিতে কে জানে কত বছর থাকার পর মনসুন নিয়েও।
ক’দিন ধরে শীতের প্রতীক্ষাটা চরমে উঠেছে। সার্চ করে করে এমন অবস্থা, ব্রাউজারে ডি টাইপ করলে ডেলহি টেম্পারেচার চলে আসছে, জানুয়ারি পর্যন্ত ম্যাক্সিমাম মিনিমাম টেম্পারেচার, আর্দ্রতা, বাতাসের দিক এবং গতি মুখস্থ হয়ে গেছে, তবু প্রতিদিন আবার করে দেখছি। দেখছি আর মনখারাপে ভুগছি। প্রতি সপ্তাহে একটা দুটো করে ছত্রিশ ডিগ্রি গ্যাঁট হয়ে বসে আছে। কবে যে শীত আসবে, আদৌ আসবে কি না সেই নিয়েই সন্দেহ হচ্ছে এখন।
সেদিন কথা হচ্ছিল ওলাতে যেতে যেতে। ঠিক কোন মুহূর্তে নিশ্চিত হওয়া যায় একটা ঋতুর আসা বা যাওয়া? প্রথম যেদিন বাজারে ল্যাংড়া উঠল সেদিন প্রথম গরম পড়ল না প্রথম যেদিন এসি চালাতে হল সেদিন? জামাইষষ্ঠীর পর প্রথম যেদিন বৃষ্টি নামবে সেদিনই কি ধরে নেব বর্ষা এসেছে, নাকি আষাঢ় মাসের এক তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে? যতদিন না হাঃ করলে মুখ থেকে ধোঁয়া বেরোচ্ছে ততদিন শীত এসেছে দাবি করা চলবে না নাকি বালতির জল গায়ে পড়লে ‘মাগো’ বেরোলেই যথেষ্ট?
মাঝে মাঝে ভ্রম হয়, শীত এসে গেছে বুঝি। ভোর হচ্ছে দেরিতে, সন্ধ্যে নামছে দ্রুত। ঘন ঘন ঠোঁট শুকোচ্ছে। এই সেদিন একটা ছোট বোরোলিন কিনে ব্যাগে রাখতে শুরু করেছি। কিন্তু দুপুরবেলা চা খেতে বেরোলেই সব আশা বিচূর্ণ। কী রোদ, কী তার তেজ, বাপ রে বাপ।
এ বছর আর শীত আসবে না ধরেই নিয়েছি। নিয়ে এমন মেজাজ গরম হয়েছে যে সোমবার বাড়ি ফেরার পথে একজন ওলাভাইসাবকে ওয়ান স্টার দিলাম, সি আই ডি কলকাতার একটা পুরোনো এপিসোড চালিয়ে দশ মিনিটের বেশি দেখতে পারলাম না, আমার ফেভারিট রুটি আলুপোস্ত পর্যন্ত বিশ্রী তিতকুটে লাগল খেতে। 'ধুত্তেরি' বলে ঘুমোতে গেলাম।
পরদিন চোখ খোলারও আগে টের পেলাম ব্যথাটা। একদল যন্ত্রী যেন সার দিয়ে বসেছে গলার ভেতর, তাদের খাঁজকাটা খাঁজকাটা বেহালার ছড়ে টেনে টেনে আমার ভোকালকর্ডে বিঠোভেনের নবম সিম্ফনি বাজাচ্ছে। হাঁ করলাম, আওয়াজের বদলে শুকনো ঘংঘঙে কাশি, বুকটা যেন দশখানা হয়ে ছিটকে পড়ল এদিকসেদিক।
আমি কোনওমতে আঙুলের খোঁচা দিয়ে অর্চিষ্মানকে জাগালাম। পাঁচবার ঘুমচোখে 'কী? কী?' করার পর অবশেষে বালিশের পাশ হাতড়ে চশমা পরে অর্চিষ্মান তাকাল যখন, আমি আরেকবার হাসিমুখে ঠোঁট নেড়ে বললাম, ‘শীত এসে গেছে।’
*****
ডাক্তারবাবু জিজ্ঞাসা করলেন, ‘আপনার ব্লাড প্রেশার নর্ম্যালি কমের দিকেই থাকে না?’ বললাম, ‘নব্বই ষাট। শুক্রবার রাতে মাপলে পঁচাশি পঞ্চান্নও বেরোতে পারে।’
ডাক্তারবাবু ভুরু কোঁচকালেন। একবার ভাবলাম বলব কি না যে এটা নিয়ে ভাবার কিছু নেই। প্রেশার কীসে বাড়ল আমি জানি। কখন বাড়ল তাও জানি। চেম্বারে ঢোকার আগের আধঘণ্টায়।
এটা অবশ্য ডাক্তারবাবুর প্রাইভেট চেম্বার নয়, এটা হচ্ছে সমিতির চেম্বার। পুরোনো দূরদর্শী লোকেরা সমিতি খুলে গিয়েছিলেন, যেখানে সস্তায় নানারকম ডাক্তার দেখানো যায়, দাঁত থেকে শুরু করে কান থেকে শুরু করে শরীরের যে কোনও অংশে যে কোনও রকম যাতনা হলেই আমি আর অর্চিষ্মান ওখানে গিয়ে একখানা কুপন কেটে হত্যে দিয়ে পড়ি। সমিতিতে এয়ারকন্ডিশনিং নেই, ইউনিফরম নেই, অর্থাৎ সে সবের দাম আমাদের পকেট থেকে কাটে না। একখানা ধুদ্ধুড়ে ডেস্কটপের সামনে দুজন বসে থাকেন, ‘স্যার স্যার ম্যাম ম্যাম’ করেন না, খুচরো না দিতে পারলে রীতিমত ধমকান। কাচের গায়ে গোল ফোকর দিয়ে নিজের নাম, কাকে দেখাতে চাই সে ডাক্তারের নাম বললে খটাখট টাইপ করে, একখানা স্কেল ধরে প্রিন্ট আউটের নিচের অংশটুকু কেটে আমাদের হাতে দেন। ওটা আমাদের রিসিট, যেখানে লেখা আছে রেজিস্ট্রেশন + ডাক্তারের ফি বাবদ আমি কত টাকা দিয়েছি (যৎসামান্য)। ওপরের অংশটুকু চলে যায় ডাক্তারের ঘরে। ওটা আমাদের প্রেসক্রিপশন। ওখানেও আমার নামধাম বয়স ইত্যাদি ছাপা আছে।
কিন্তু সবথেকে জরুরি জিনিসটা দুটোর একটাতেও ছাপা নেই। ওটা লেখা হবে হাতে। প্রেসক্রিপশন আর আমার রিসিট, দুটোরই ডানদিকে মাথার ওপর অবহেলে একটা নম্বর লিখে গোল পাকিয়ে দেবেন কর্তৃপক্ষ।
ওটা আমার নম্বর।
ডাক্তারবাবুর ঘরের সামনে যে জটলাটা জমেছে, তাদের মধ্যে আমি কার কার আগে আর কে কে আমার পরে, সেই অতি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যটি নির্ধারণ করবে এই সংখ্যাটি।
একটা বিশেষ শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে বড় হয়েছি বলে বোধহয়, নম্বর আমাকে নার্ভাস করে দেয়। ধরা যাক আমার নম্বর ছয়। অর্থাৎ যারা জটলা করেছেন তাঁদের মধ্যে আমি ছ’নম্বরে যাব। কিন্তু এই তথ্যটা আমার পক্ষে সম্পূর্ণ অর্থহীন, যতক্ষণ না আমি জানছি পাঁচ নম্বর কোন জন। আমার পাশে এক মহিলা বসে আছেন, মুখ দেখে মনে হচ্ছে ভয়ানক পেট ব্যথা, তাঁকে ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞাসা করি, 'আপনি কি পাঁচ, দিদি? আপনি কি পাঁচ?'
দিদি মুখব্যাদান করেন, ব্যথাটা নিশ্চয় মারাত্মক। কাঁপা কাঁপা হাত তুলে চারটে আঙুল দেখান। থ্যাংক ইউ। আমি ঘাড় অন্যদিকে ঘোরাই। সামনে কচি বাচ্চা নিয়ে এক মা বসে আছেন। বাচ্চাটা ভুরু কুঁচকে মোবাইলে প্যাঁ পোঁ শব্দ করে গেম খেলছে। মা একবার মোবাইল ফেরত চাইতে গেছিলেন, বাচ্চা এমন ঘ্যাঁক করে উঠেছে যে মা ছিটকে সরে এসেছেন। খেলো বাবা, যত প্রাণে চায় খেলো। আমি মাকে জিজ্ঞাসা করি, ‘আপনারা কত নম্বর?’
পাঁচ। যাক। অল্প পরিশ্রমে বেরিয়েছে। মা হলে কী হবে, বয়সে নির্ঘাত আমার থেকে দশ বছরের ছোট, ভারি নিরীহ মুখ মেয়েটির। নেক্সট জরুরি প্রশ্নটার জন্য আমি ওকেই পাকড়াও করি। ‘কত নম্বর গেছে ভেতরে?’ মেয়েটির মুখ করুণ হয়। ‘এই তো সবে প্রথম জন। এত লেট করে এলেন…’
তা ঠিক। আমাদের ডাক্তারবাবু একটু লেটলতিফ।
এইবার আমার শান্ত হয়ে যাওয়ার কথা। জরুরি তথ্য সব জানা হয়ে গেছে। বাকি যে যখন খুশি যাক, পেটব্যথা মহিলার পর মা আর বাচ্চা যাবে, মা আর বাচ্চার পর আমি যাব, ব্যস।
কিন্তু আমি শান্ত হই না। কারণ আমার পাশে মহিলা ততক্ষণে ব্যথায় কাতরাতে কাতরাতে চোখ বন্ধ করে ফেলেছেন। উনি কার পরে যাবেন সেটা খেয়াল রাখার অবস্থায় উনি আর নেই মনে হচ্ছে, কাজেই আমাকেই কাজে নামতে হয়।
আমি চোখ সরু করে বাকিদের মাপি। ভিডিও গেম খেলা বাচ্চার পাশে একটা রোগা মতো ছেলে বসে আছে, হাতে বিরাট এক্স রে-র ঠোঙা। বসে হাঁ করে তাকিয়ে আছে এদিকের দেওয়ালে লাগানো টিভির দিকে। এদিকের চেয়ারের সারিতে অর্চিষ্মানের ওপাশে আরেকজন বসে আছেন, চাপা জিনস, নাগরা কাটিং বুটজুতো, কবজি থেকে রুপোলি তাবিজ আর নীল রঙের হেলমেট ঝুলছে।
এদের দুজনের মধ্যে একজন দুই, অন্যজন তিন। কোনজন কে, সেটা আমাকে বার করতে হবে।
সোজা জিজ্ঞাসা করলেই হয়। কিন্তু পাছে আমাকে কেউ ম্যানিয়াক ভাবে, রিস্ক নিই না। অর্চিষ্মানকে বলি, 'জিজ্ঞাসা কর না, উনি কত নম্বর।' অর্চিষ্মান পয়েন্ট ব্ল্যাংক রিফিউজ করে।
'আমাদের ছ’নম্বর। আর আমাদের পরে কেউ আসেনি, কাজেই আমরা সবার লাস্টে যাব। তাই তো?'
আমি নিমরাজি ঘাড় নাড়ি।
'তাহলে আর জিজ্ঞাসা করে লাভ কী, অপেক্ষা কর।'
অকাট্য যুক্তি।
আমি বলি, ‘আচ্ছা জিজ্ঞাসা করতে হবে না, তুমি আড়চোখে একটু খেয়াল রাখো, হেলমেটওয়ালা ওই যে সাদা কাগজটা হাতে নিয়ে পাকাচ্ছে, একবার খুলছে, আবার ভাঁজ করছে, ওটার ডানদিকে মাথার ওপর নজর রাখ।’
অর্চিষ্মানের মুখ দেখে আমার সন্দেহ হয়, ব্যাপারটাকে ও যথেষ্ট সিরিয়াসলি নিচ্ছে না। অগত্যা আমিই উঁকিঝুঁকি মারতে থাকি। একবার কাগজ প্রায় খোলোখোলো হয়েও খোলে না, আরেকবার জাস্ট একবার নীল রঙের একটা আবছা আভাস চোখে পড়ে মিলিয়ে যায়। সাসপেন্স সহ্যাতীত। এদিকে ডাক্তারবাবুর ঘরের ভেতর খকখক কাশির শব্দ জোর হয়ে উঠছে। দরজা খুলে যায়। কাশতে কাশতে প্রায় হুমড়ি খেয়ে এক নম্বর বেরিয়ে আসেন।
হেলমেট উঠে দাঁড়িয়েছে। দৃপ্ত ভঙ্গিতে নাগরাই বুট এগিয়ে যাচ্ছে ডাক্তারবাবুর ঘরের দিকে।
আমি লাফ দিয়ে উঠে দাঁড়াই। বাঁ হাত তুলে হেলমেটের রাস্তা আটকাই। জাস্ট একটা গাট ফিলিং।
উল্টোদিকের এক্সরে-কে জিজ্ঞাসা করি, ‘আপনার নম্বর কত?’
“হাঁজি?”
“বলছি আপকা নম্বর কিতনা হ্যায়?”
ভদ্রলোক ফ্যালফেলিয়ে তাকিয়ে থাকেন। আমি ইশারায় হাতের চিরকুটটা দেখাই। ভদ্রলোক খোলেন। যা ভেবেছি তাই। জ্বলজ্বল করছে ‘দুই’।
বিজয়গর্বে অর্চিষ্মানের দিকে তাকাই। ধীরে, অতি ধীরে অর্চিষ্মানের মাথা দু’দিকে নড়ে।
*****
ডাক্তারবাবুকে বললাম, “চিন্তা করবেন না, প্রেশার নেমে যাবে। টেম্পোরারি মনে হয়।”
ডাক্তারবাবু আশ্বস্ত হয়ে অন্যদিকে মন দিলেন। একটা পাতলা কঞ্চি জিভের ওপর চেপে ধরলেন, বললেন, ‘আআআ করুন।’ করলাম, ঠিক যেন ফাঁদে পড়া ভেড়া। ডাক্তারবাবু বলেন, “বাঃ বাঃ, বেশ টমেটোর মতো লাল করেছেন দেখছি।” বলে গড়গড় করে খানদশেক উপসর্গ বলে গেলেন, কিছু মিলল, কিছু মিলল না। কাল থেকে সবক’টা শুরু হবে, আশ্বাস দিলেন। ‘গার্গল করবেন, সিরাপ খাবেন দিনে তিনবার, অ্যান্টিবায়োটিক দিলাম না, পাঁচ দিনে না সারলে দেখা যাবে। এখন খালি বেশি করে জল খাবেন আর শুয়ে থাকবেন। অসুবিধে হলে ফোন করবেন, বুঝেছেন?’
ঘাড় নেড়ে থ্যাংক ইউ বলে ওষুধ কিনে বাড়ি চলে এলাম। টেবিলের ল্যাপটপ আর কোটি কোটি ডেটা কেবল সরিয়ে ফেলে এখন সে সব ওষুধের সবুজ শিশি আর রাংতা ফয়েল আর এনার্জি পাউডার রাখা হয়েছে। আমি টেবিলের পাশে খাটে বালিশ পিঠে গুঁজে বসেছি, ক্লান্ত লাগলেই সড়াৎ করে নেমে টুকটাক ন্যাপ নিচ্ছি, অর্চিষ্মান ঘন ঘন ফোন করে খবর নিচ্ছে। ঠিক করে খাচ্ছি কি না, বেশি ক্লান্ত লাগছে কি না। আমি বলছি, না না চিন্তা করার কোনও কারণই নেই। পরশুর থেকে কাল অনেক বেটার ছিলাম, কালকের থেকে আজ আরও ভালো।
ওষুধ তো কাজে দিচ্ছে নিশ্চয়, কিন্তু আমার ধারণা ওষুধের থেকেও বেশি কাজে দিচ্ছে ডাক্তারবাবুর অন্য পথ্যটা। গোটা সপ্তাহ যাওয়া তো দূরঅস্ত, অফিসের কথা ভাবা পর্যন্ত বারণ করে দিয়েছেন।
ওষুধ তো কাজে দিচ্ছে নিশ্চয়, কিন্তু আমার ধারণা ওষুধের থেকেও বেশি কাজে দিচ্ছে ডাক্তারবাবুর অন্য পথ্যটা। গোটা সপ্তাহ যাওয়া তো দূরঅস্ত, অফিসের কথা ভাবা পর্যন্ত বারণ করে দিয়েছেন।
আরে, কি কান্ড!
ReplyDeleteসেরে উঠুন তাড়াতাড়ি!
শুভ বিজয়া ও কমেন্ট না করে চুপিচুপি পড়ে সরে পরার জন্য মাফ চেয়ে নিলাম।
আপনাকেও শুভ বিজয়া, আত্মদীপ।
Delete*পুরনো পোস্টগুলো পড়ে চুপিচুপি সরে পরার জন্য...
ReplyDeleteএকী, গেট ওয়েল সুন। তাড়াতাড়ি সেরে উঠুন। আর ব্লাড প্রেশার নব্বই ষাট? কি কান্ড! আপনি তো স্রেফ মনের জোরে বেঁচে আছেন। তেড়েমেড়ে খেতে থাকুন পিৎজা খান, বার্গার,
ReplyDeleteচকোলেট ট্রুফল, কড়াপাকের সন্দেশ। গলাব্যাথা সেরে গেলে কোল্ড ড্রিংক, আইসক্রিম।
নব্বই ষাট! কি সাংঘাতিক!
নব্বই ষাট কিন্তু বেশ কমন বলেই আমার ধারণা, দেবাশিস।
Delete90-60? Kono bapar e na... Ekdom Khusi thako.. Ami 40 kg weight niye khub Khusi thaki.. Kono baje kothay kan di na.. :)
Deleteনানা, 90-60 দুঃখ পাওয়ার মতো কিছুই নয়। আমার চেনা বহু লোকের রক্তচাপ এই রেঞ্জে ঘোরাঘুরি করে।
Deletetaratari bhalo hoye uthun.. jodio aami (selfishly) ektu hingshei pacchi.. ki lobh hocche ek soptaho chutir jonne... oboshyo barite choto chele meye thakle office jawai safe :) :) jokes apart, siggir bhalo hoye jaan aar onek onek likhun :)
ReplyDeleteIndrani
হাহা, হ্যাঁ, ছুটিটা বেড়ে লাগছে, ইন্দ্রাণী। তবে বাড়ি ফাঁকা না হলে ছুটির অর্ধেক মজা মাটি, এ বিষয়ে সম্পূর্ণ একমত।
Delete90/60 is not bad; Mine is 150/100 :)
ReplyDeleteএতেই প্রমাণ হয় যে, পৃথিবীতে বৈচিত্র্যই একমাত্র সত্য।
DeleteEi siter agomonbarta amakeo janan die dieche tobe eto barabari bhabe Na. Take care and get well soon
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ, সুহানি।
Deletetaratari sere uthun...
ReplyDelete---Susmita
প্রায় সেরেই উঠেছি বলা যায়, সুস্মিতা।
DeleteGet well soon! Tobe apish na jawar ei moja ta taratari sesh hoye jak setao wish kori na.
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ, কুহেলি। হ্যাঁ, গোটা ব্যাপারটার মধ্যে ছুটির অংশটুকুই যা ভালো।
Deletejor to mosti....nostalgia..sneka pauruti ar alu morich..tere chalao...sathe murgir jhol
ReplyDeleteprosenjit
আলুমরিচ আর সেঁকা পাউরুটি সত্যি মস্তি, প্রসেনজিৎ। হাই ফাইভ।
Deleteসব্বনেশে ব্যাপার তো! আমারও এমনই দিন যাচ্ছে কি না:(
ReplyDeleteতবে জলটা সত্যিই বেশি খাবেন| ও-আর-এস পারলে|
ওহ, ও আর এস দিয়েই খাবো তাহলে। থ্যাংক ইউ, অন্বেষা।
Deleteএখন কেমন আছো? ডাক্তারের অপেক্ষায় বসে থাকাটা সেরা লাগলো 😂
ReplyDeleteএখন অনেকটা ভালো, প্রদীপ্ত। থ্যাংক ইউ। তুমিও তো কলকাতায় ফিরে গেছ, সব ঠিকঠাক আছে আশা করি?
Deleteহ্যাঁ 😊
Deletehi five to 90-60.
ReplyDeletethanda esechhe ki etodine?- Bratati.
হাই ফাইভ, ব্রততী। এসেছে অবশেষে। ভোরবেলা তো রীতিমত গা শিরশির করে।
Delete