এর মধ্যে একদিন (ন্যাশনাল ক্রাফটস মিউজিয়াম, ক্যাফে লোটা)





দয়ারা বুগিয়ালের খোলা আকাশের নিচে তিন রাত চার দিন কাটিয়ে, তাঁবুর ভেতর শুইয়ে আশেপাশের ঘোড়াদের গলার টুংটাং বাদ্য শুনে, চোখের সামনে বিস্তীর্ণ হিমালয়ের রেঞ্জ আর সে রেঞ্জের ব্যাকড্রপে পাহাড়ি গরুর খুর খটখটিয়ে ছোটাছুটি দেখে আবার সমুদ্র পাহাড় মেশানো নিজেদের চ্যাম্পিয়ন শহরে ফিরে যাওয়ার আগে তিন্নি সায়ক দুদিন দিল্লিতে থামল।

আমাদের পাহাড়ও নেই, সমুদ্রও না। আমাদের আছে ভাঙাচোরা প্রাসাদ আর যুদ্ধের ইতিউতি স্মৃতি। সেগুলো এই গরমে দুপুরবেলা ঘুরে দেখতে গেলে নিজেরাই স্মৃতি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। সবথেকে বড় কথা ওরা যা পরিশ্রম করে এসেছে, তাতে ওদের দরজা জানালা বন্ধ করে, পরদা টেনে ঘুমোতে দেওয়া উচিত ছিল, কিন্তু আমরা তা দিলাম না। কারণ আতিথেয়তার নাম করে নিজেরাও একটু ঘুরে বেড়িয়ে নেওয়ার এমন সুযোগ সহসা আসে না। সকাল হতে না হতেই ঠেলে তুলে দিয়ে বললাম, চল চল চল ব্রেকফাস্ট করে আসি।  

সাড়ে নটা নাগাদ ওলা ডেকে আমরা ক্যাফে লোটায় ব্রেকফাস্ট করতে গেলাম। খাবারের ছবি তুলিনি, তবে কী কী খেয়েছি সেগুলো আপনাদের না শুনিয়ে ছাড়ব না। আমি নিয়েছিলাম মোলগাপোডি রাওয়া ইডলি। অনেকে যাকে গানপাউডার বলেন, সেটাই হচ্ছে মোলগাপোডি। নানারকম ডাল, নারকেল কুচি, কারি পাতা, হিং, কাঁচা লংকা আর লেবুর রস দিয়ে বানানো এক অতি সুস্বাদু পাউডার, যা দিয়ে একথালা ভাত মেরে দেওয়া যায়। আমি অবশ্য ভাত খাইনি, আমার জন্য এসেছিল ছোট ছোট সুজির  ইডলি, তাদের ধপধপে নরম গালে মোলগাপোডি রুজ মাখানো। আর পাশে বাটিতে নারকেলের চাটনির বিছানায়, সরষে ফোড়নের বালিশে মাথা রেখে একখানা কাঁচা লংকা।

তিন্নি নিয়েছিল কিমা পরোটা। অর্চিষ্মান আর সায়ক দুজনেই বলল আমরা্ বম্বে রেলওয়ে মসালা অমলেট খাব। আমার আপত্তি ছিল। বম্বের লোক দিল্লিতে এসে বম্বে অমলেট খাবে সেটা কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলাম না। যতখানি প্রচ্ছন্নভাবে সম্ভব মেনুর অন্য আইটেমগুলো পুশ করার চেষ্টা করলাম। বললাম, এই মহাবালেশ্বরের সাবুর চপটা মনে হয় ভালো হবে। কিংবা এই পনিরের প্যানকেক? সবই বিফলে গেল। ভালোই হল অবশ্য। কারণ বম্বে রেলওয়ে অমলেট বলে যে জিনিসটা এল সেটা অতি উত্তম খেতে। অমলেট তো যেমন হয় তেমনই, কিন্তু রুটিটা অভিনব। খুব সম্ভব ওটাকে লাদাখি রুটি বলে। পাউরুটির থেকে কুলচার সঙ্গে তার মিল বেশি, কিন্তু কুলচার থেকে ঢের ভালো খেতে।

ক্যাফে লোটায় আগে অনেকবার গেছি আমরা, পরেও আরও অনেকবার যাব। ক্যাফে লোটায় বার বার যাওয়ার কারণও অনেক। ভালো খাবার, সুন্দর বসার জায়গা, রাস্তার উল্টোদিকে পুরানি কেল্লা, কেল্লা পেরোলে চিড়িয়াখানা, চিড়িয়াখানা পেরোলেই কপিলদেবের বাড়ি। কিন্তু এ সবের থেকে জোরালো যে কারণটা, যেটার জন্য রাস্তা পেরোনোর দরকার নেই, বেসিক্যালি আমরা সেই কারণটার মধ্যে বসে খাই, অথচ কোনওদিন সেটাকে কালটিভেট করার উদ্যোগ দেখাইনি। তার প্রধান কারণ আমি। বা বলা ভালো মিউজিয়ামের প্রতি আমার আশৈশব অনীহা।


ন্যাশনাল হ্যান্ডিক্র্যাফটস অ্যান্ড হ্যান্ডলুমস মিউজিয়াম। বা সোজা কথায় ন্যাশনাল ক্রাফটস মিউজিয়াম। ভারত সরকারের বস্ত্র মন্ত্রালয়, মিনিস্ট্রি অফ টেক্সটাইলস, এ মিউজিয়ামের দেখাশোনা করেন। দেওয়ালের গায়ে নানা জায়গার ছবি আঁকা। কয়েকটা ছবির ধাঁচ আমাদের চেনা, দেখলেই চিনতে পারি। মধুবনী, গোন্দ, সাঁওতাল। আবার কিছু ছবি, যেমন রাথওয়া চিত্রের নামই জানতাম না।


দেওয়ালের ছবিটবি দেখে আমরা ঢুকলাম মিউজিয়ামের ভেতর। ক্রাফটস মিউজিয়ামের সবথেকে ইন্টারেস্টিং ব্যাপার লেগেছে আমার মিউজিয়ামের বাড়িটা। ঠিক যেন মনে হয় কারও সত্যিকারের বাড়িতে ঢুকে পড়েছি। মাঝখানে বারান্দা ঘেরা চারপাশের ঠাণ্ডা দেওয়াল, দোতলায় ওঠার চওড়া ঘোরানো সিঁড়ি, শিক বসানো জানালা দিয়ে উঁকি মারলে নিচের তলার জানালার ছাউনির ওপর ছড়িয়ে থাকা গাছের পাতা। মিউজিয়ামটা এয়ারকন্ডিশনড নয়, বিরাট বিরাট ঘরের মাঝখানে কুলার রেখে তার নাকের ডগায় চেয়ার পেতে বসে আছেন কর্মচারীরা। অবশ্য আমাদের যে খুব অসুবিধে হচ্ছিল তেমন নয়। পুরোনো স্থপতিরা ঠাণ্ডা বাড়ি বানাতে জানতেন। মিউজিয়ামের ভেতর ছবি তোলা বারণ, তাই আমার বর্ণনাতেই আপনাদের সন্তুষ্ট থাকতে হবে।

বাড়ির মাঝখানের চত্বরটায় একটা রং-চটা দোতলা কাঠের রথ রাখা। সহজসরল, কায়দাবর্জিত। তার দোতলায় একখানা চেয়ার বসানো। রাজামশাই ওখানে বসতেন। সেও আপাদমস্তক কেঠো। আমার রিষড়ার বাড়ির পড়ার চেয়ারটার পালিশ চটিয়ে রোদে জলে ঝড়ে ছাদে ফেলে রাখলে যে চেহারা হবে, অবিকল তাই। চারটে পা, বসার জায়গা, পিঠ। বোঝাই যাচ্ছে ও চেয়ারে যিনি বসবেন তিনি ভয়ানক ঠোঁটকাটা হবেন আর তাঁর ভুরু সর্বদা সেকেন্ড ব্র্যাকেট হয়ে থাকবে। রথখানাকে না ঘাঁটিয়ে পাশ কাটিয়ে ঘরের ভেতর সেধোতেই মুখ হাঁ। দেওয়ালের গা থেকে ঝুলছে একখানা প্রকাণ্ড ঝরোখা। বাইরের রথের সঙ্গে ঠিক যেন নর্থ পোল সাউথ পোল। ও মিনিম্যালিস্ট তো এ মেটেরিয়্যালিজমের চূড়ান্ত। একটা সাধারণ জানালাকে কেন্দ্র করে যে এরকম একটা কাণ্ড ঘটানো সম্ভব না দেখলে বিশ্বাস হয় না। মাথার ওপর উঁচু হয়ে উঠেছে মন্দিরের মতো চুড়ো, নিচে ডাম্বলডোরের দাড়ির মতো ছুঁচোলো হয়ে নেমেছে কলকা করা কাঠ। ঘন কুচকুচে কালো দেহের প্রতি ইঞ্চিতে কাজ করা। এমন জীবন্ত যে মনে হচ্ছে কাঠের গায়ে কান পাতলে এখনও জানালায় বসে থাকা কারও দীর্ঘশ্বাস শোনা যাবে।

আরেকটা ইন্টারেস্টিং জিনিস দেখলাম। একটা কাঠের ফ্রেম থেকে ঝুলছে একটা টুপির মতো জিনিস, তার ভেতরে কী সব খটমট যন্ত্রপাতি, আর গায়ে হ্যান্ডল। মনে হয় স্নান করে এসে লোকজন সব একেক করে ওই টুপির নিচে বসত আর কেউ একজন হ্যান্ডেল ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে টুপির ভেতর থেকে হাওয়া বার করত। ওই টুপির মধ্যেই একেকদিন একেকরকম সুগন্ধী রাখা থাকত, কোনওদিন জুঁই, কোনওদিন শিউলি, কোনওদিন চন্দন। ধোঁয়ার সঙ্গে মিশে এসে তারা ঢুকে যেত চুলের ফাঁকে ফাঁকে।

আর একখানা যা ট্রাংক দেখলাম। আমার বুক পর্যন্ত লম্বা, প্রস্থ দেখে মনে হয় আমি ভেতরে ঢুকে আরাম করে শুয়ে পড়তে পারি। কিন্তু আয়তনের থেকেও চমকপ্রদ হচ্ছে তার গায়ের কারুকার্য। সারা গায়ে ছোট ছোট চৌকো খোপকাটা। সে খোপের মধ্যে আবার সূক্ষ্ম ডিজাইন।

দোতলায় বস্ত্র মিউজিয়াম। ভারতের যত প্রান্তের যত হাতে বোনা শাড়ি, প্রায় সবেরই নমুনা রাখা আছে। কীসে তাদের বোনা হয়েছে সেও দেখলাম। দুরকম শাড়ি বোনার জন্য দুরকম তাঁত মেশিন। আমার কেন যেন বোকার মতো ধারণা ছিল, সবরকম শাড়িই এক তাঁতে বোনা যায়। ভুল ভাঙল। শুধু শাড়ি নয়, চোগা চাপকান, আচকা, পাঞ্জাবি, ধুতি, উড়নি, ঘাগরা, পাগড়ি সর্বস্ব আছে। তিন্নি আর আমি দুজনে মিলে সায়ক আর অর্চিষ্মানের জন্য দুখানা মখমলের পাগড়ি পছন্দও করেছি। মুক্তোর মালা পেঁচানো, পালক গোঁজা। চমৎকার মানাবে।

দিব্যি লাগছিল ঘুরে বেড়াতে, কিন্তু তেষ্টাতে গলা ফাটার উপক্রম হওয়ায় বেরিয়ে আসতে হল। কুলার থেকে আঁজলা করে ঠাণ্ডা জল খেয়ে আমরা বাড়ি ফিরে এলাম। সন্ধ্যেবেলা ওদেরকে আবার ওই গরমে টানতে টানতে রাজুদার চায়ের দোকানে নিয়ে গেলাম। সি আর পার্কে এসে রাজুদারসিংগিং ট্রিতে চা না খেয়ে চলে যাওয়া অক্ষমার্হ। তাছাড়া তিন্নি এই প্রথম ভালো করে সি আর পার্ক দেখল। ট্যাক্সি থেকে নেমে ইস্তক ও বিস্ময় প্রকাশ করে চলেছিল। সে কী রে, সব বাড়ির গেটেই তো সেনগুপ্ত, ভট্টাচার্য আর মিত্র। বাঙালি পাড়া বুঝি, তা বলে এত বাঙালি? তারপর যখন বাজারে নিয়ে গিয়ে ওকে দেখালাম, বাজারের এদিকে সুখী গৃহকোণ বিক্রি হচ্ছে ওদিকে আলুর চপ আর তাদের ঘিরে তিনশো মিটারের মধ্যে রমরম করে চলছে তিনখানা দশকর্মা ভাণ্ডার, তখন দীর্ঘশ্বাস ফেলে চুপ করে রইল।

ভালোই হল রাজুদার দোকানে গিয়ে। রাজুদা ল্যামিনেট করা ‘সামার স্পেশাল’ মেনু বার করে দিলেন। আমরা তিনজনে নিলাম লেমন মসালা আইস টি, আর তিন্নি এক যাত্রায় পৃথক ফল করে অর্ডার দিল জিরা লেমন আইস টি। তিন্নি সায়কের কপালই হবে, দোকানে ছিলেন রাজুদা স্বয়ং। আজকাল তিনি বিশেষ থাকেন না। আমরা দোকানের সব কর্মচারীর, রাজুবৌদি, রাজুদার কন্যা, সবার হাতেরই চা খেয়েছি। সবারটাই ভালো খেতে কিন্তু রাজুদার মতো কারওরটাই না।    

একটা মচৎকার দিন ফুরোলো। এখন আমরা গালে হাত দিয়ে বসে আছি আবার কবে তিন্নি সায়ক আসবে আর আমরা ওদের সঙ্গে করে নিজেদের শহরটাকে নতুন করে দেখব।

*****

সব ছবি সায়কের তোলা।


Comments

  1. মিউজিয়ামের ভ্রমণ তো ভাল ই হয়েছে। ছবিগুলো চমৎকার। তবে তিন আর পাঁচ নং টা কি ছবি বুঝলাম না। কখনো দিল্লি গেলে এটা টু ডু লিস্ট এ রইলো।

    :)

    ReplyDelete
    Replies
    1. হ্যাঁ, ওই ছবিগুলোর ক্যাপশন বাদ পড়ে গেছে, প্রিয়াঙ্কা। ছবির কৃতিত্ব সব সায়কের। দিল্লি এলে ক্যাফে লোটা আর ন্যাশনাল ক্র্যাফট মিউজিয়াম দুটোই টু ডু লিস্টে রেখো।

      Delete
  2. Anrao wait korchi orakam sundar arekta din katabar janyo !! :)

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাই ফাইভ, তিন্নি।

      Delete
  3. আমিও আজ সারাদিন খুব ঘুরেছি। আমার সব থেকে প্রিয় বন্ধু আজ এসেছে। সকাল সকাল তাকে নিয়ে বেরিয়ে সিধে ভিক্টরিয়া মেমোরিয়াল, সেখানে ঘাসের ওপরে খালি পায়ে হেঁটে,ছবি তুলে,জলের ধারে বসে বসে মনের প্রাণের যত কথা সব বলতে বলতে যেই দেখেছি পরীর মাথার ওপরে মেঘ জমেছে,অম্নি ছুট ছুট!! তাও খানিক ভিজেই টিবেটান ডিলাইট বলে ছোট্ট একটা খাবার দোকানে ঢুকে পড়া গেলো। ডায়েটের তোয়াক্কা না করে পেটটি পুরে খেয়ে দেয়ে, সেএএইইই এলগিন রোড থেকে ধর্মতলা অব্দি হাঁটাহাঁটি করে সেসব হজম করে এই খানিক আগে ঘরের মেয়ে ঘরে ফিরলো।

    ReplyDelete
    Replies
    1. তোমার বেড়ানোর বর্ণনা পড়ে আমারই বেড়াতে যেতে ইচ্ছে করছে, শাল্মলী। ওই টিবেটান ডিলাইট দোকানটা যদি একটা গলির ভেতর ঘুপচি ঘরে হয় তাহলে আজ থেকে অনেক অনেক বছর আগে আমি কলেজের সহপাঠীদের সঙ্গে ওখানে খেতে গিয়েছিলাম।

      Delete
    2. হ্যাঁ, ওটাই.. আর তিন্নি দিদির জামা আর চুলের ছাঁটটা খুব পছন্দ হয়েছে।

      Delete
    3. শুনছিস, তিন্নি?

      Delete
  4. tomar genjir rong ta just kono kotha hobe na...darun...
    jeans er rong tao tai...perfect neel..

    মোলগাপোডি---baparta cultivate korte hochche

    পুরোনো স্থপতিরা ঠাণ্ডা বাড়ি বানাতে জানতেন। ..sotyi mairi,ekhon kar payrar khop e theke seta bujhi..

    তখন দীর্ঘশ্বাস ফেলে চুপ করে রইল।....frustration er emon barnona..tumi besh bodmash kintu..

    enzoy enzoy..khao dao..mouj karo..
    prosenjit



    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, থ্যাংক ইউ, প্রসেনজিৎ। আমার নিজেরও নিজের জামাপ্যান্টের রং পছন্দ। হাই ফাইভ।

      Delete
  5. দয়ারা বুগিয়ালে তো ট্রেক হয়, তিন্নি আর সায়ক কি ট্রেক করতে গিয়েছিলেন?

    ReplyDelete
    Replies
    1. হ্যাঁ, দেবাশিস, ওরা ভয়ানক উৎসাহী।

      Delete
  6. সব ছবিগুলোই বে-শ ভালো, আরও ভালো শ্রীমতী তিন্নি ও তাঁর কালো জামাটা :) আর আপনাকে দেখে, কি বলব, মনে হচ্ছে স্কুল পালিয়ে মিউজিয়াম দেখতে এসেছেন ;)

    ReplyDelete
    Replies
    1. ছবির দায়িত্ব, কৃতিত্ব সব সায়কের, অন্বেষা। তিন্নিও ভারি চমৎকার মানুষ। ওর জামাটার থেকেও বেশি।

      Delete
  7. Museum ghurte amar darun lage. Chhobi gulo khub sundor. Tomake nehati 11-12 r student lagche.

    ReplyDelete
    Replies
    1. এই মিউজিয়ামের ব্যাপারটা আমাদের একেবারেই মেলে আন, কুহেলি। ছবিগুলো সত্যি ভালো।

      Delete
  8. Amar mone hoy, Dilli ebong NCR miliye West Bengaler baire sob che beshi sonkhok bangali thake. Tarpor Bangalore. Mumbai te khub choriye chhitiye thake.

    ReplyDelete
  9. darun chhobi, r darun berano...

    ReplyDelete
    Replies
    1. ধন্যবাদ, ইচ্ছাডানা।

      Delete
  10. Baah darun ghurechen toh.. aar khawa dawa o mochotkar hoyeche dekhchi... khub bhalo laglo.. apnader chobi khuuuub sundor hoyeche...

    bhalo thakben

    Indrani

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, ইন্দ্রাণী।

      Delete
  11. Kaacher lokeder nijer so horrible ta dekhate ki bhalo lagey tai na?
    Chobi guli khub shundor.
    Amar Delhi ghorar list e number bereyi cholche.

    ReplyDelete
    Replies
    1. Sohor ta .... likhte cheyechilam. Phone auto correct kore ki koreche dekho.

      Delete
    2. হাহাহাহা শর্মিলা, আমি প্রথমে ভাবছিলাম তুমি বলতে চাইছ, কাছের লোকেদের নিজেরা যে কত হরিবল সেটা দেখাতে কি ভালো লাগে তাই না? সেটাও কিন্তু ভেবে দেখার মতোই বক্তব্য হত। কিন্তু তুমি যে সেটা বলতে চাওনি সে সন্দেহও ছিল। অটোকরেক্ট-এর জবাব নেই।

      Delete

Post a Comment