লিনেন, সিল্ক



দেজা ভ্যু আমার প্রথম কবে হয়েছিল এখনও মনে আছে। কারণ সেই দিনই আমি কথাটা প্রথম শুনি এবং মানেটাও সেদিনই জানি। স্কুলের ছোট ক্লাস। ফোর ফাইভ, মেরেকেটে সিক্স। রিকশা করে মায়ের সঙ্গে যাচ্ছিলাম স্টেশনের দিকে। দুজনেই ট্রেন ধরব, একই ট্রেন, আমি মাঝপথে নেমে পড়ব, মা যাবেন পুরো পথ। রিকশা চলেছে সিমলা রোড ধরে। বাড়ি থেকে স্টেশনের পথে তিন চারটে পাড়া পড়ত, শেষে একটা কারখানা, তারপর ষ্টেশন। পাড়াগুলো শেষ হওয়া আর কারখানা শুরু হওয়ার মাঝে শ’খানেক মিটারের একটা রাস্তা, রাস্তার পাশে একটা মাঠ, বাড়ি ঘর নেই, যেন নো ম্যানস ল্যান্ড। শীতের রাতে মাঠে কুয়াশা ঘন হয়ে পড়ত, ঠাণ্ডাও লাগত বেশি। তাই রাস্তার নাম সিমলা রোড। (এখন সে মাঠ নেই, সে কুয়াশা নেই, সে ঠাণ্ডাও নেই। সিমলা রোড নামটা আছে কিনা আমি জানি না)

একদিন খটখটে সকালবেলা, সাড়ে ন’টা থেকে প’নে দশটার মধ্যে কোনও একটা সময়ে সিমলা রোড দিয়ে রবিকাকুর রিকশা চড়ে যাচ্ছি, পাশে মা, এমন সময় ডানদিকে ফাঁকা মাঠের দিকে তাকিয়ে আমার মনে হল, ঠিক এই জায়গাটা দিয়ে আমি আগে গেছি। জানি, দেজা ভ্যু চেনার জন্য এই পরিস্থিতি আদর্শ নয়, কারণ সত্যি সত্যি তো আমি ওই রাস্তা দিয়ে গেছি চব্বিশ ঘণ্টা আগেই, আবার আরেকদিক থেকে দেখলে ওই পরিস্থিতিটাই দেজা ভ্যু-র জন্য আদর্শ, ওই জায়গাটা আমি রোজ দেখছি বলেই, কারণ ওই মুহূর্তে আমি ওই জায়গাটা দেখছিলাম না। আমি ওই মুহূর্তটাকে অনুভব করছিলাম, ওই রোদ্দুরের ঝিলিকটা,  আমার বাঁ পাশে মায়ের মুখের আদল, ওই ওই, পার্টিকুলার ওই রিকশার ঝাঁকুনিটা, সব মিলিয়ে এক্স্যাক্টলি ওই মুহূর্তটা যেন আগেও আমার পাশ দিয়ে ছুটে পেছনের দিকে চলে গেছে। 

আমি ভয়ানক উত্তেজিত হয়ে মায়ের হাতে চেপে ধরলাম। বললাম, কী অদ্ভুত একটা ব্যাপার হল এক্ষুনি। মা দেজা ভ্যু বুঝিয়ে দিলেন।

ইদানীং অন্য একটা জিনিস ঘটছে মাঝে মাঝেই। রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে, অটো ধরতে ধরতে, রাজুদার দোকানে চায়ের অপেক্ষায় বসে থাকতে থাকতে। আশেপাশে আরও অনেক লোক বসে আছে। গাছের চারপাশ ঘেরা বেদীর ওপর। ট্রাংকের ওপর, চেয়ারে। ডেকচি থেকে ধোঁয়া উঠছে পাকিয়ে। আমার ঠিক পাশে রাস্তার ওপর একটা সাদা ষাঁড় এসে দাঁড়িয়ে আছে। বুড়ো ষাঁড়। কাঁধের পিণ্ডটা সামান্য হেলে গেছে। প্রথমটা ভয় পেয়েছিলাম, কিন্তু এই যে আমি পাঁচ মিনিট এখানে বসে আছি, একবার ঘাড়ও বেঁকায়নি। গায়ের চামড়াটা অল্প অল্প কাঁপছে শুধু। ওদিকে দূরে সি ব্লকের গেটের সামনেটায় ফুটবলফেরতা লোকজন বসেছে, আমার পেছনে বসেছে একটা নাটকের দল। থলে হাতে এক বুড়ি কাউন্টারের সামনে এসে দাঁড়িয়ে আছে, চুল ছোট করে ছাঁটা, পরনে একখানা প্রায় দু-তিন মাপ বড় সাইজের সালওয়ার কামিজ। সালওয়ারের নিচে গোড়ালিতে ঘন কালো ফাটল ঘেঁষাঘেঁষি। আমি বসে আছি। চোখ খোলা আছে, ফুটবল, নাটক, ষাঁড়, গোড়ালি, ধোঁয়া সব দেখছি আবার দেখছিও না। কান খোলা আছে, রিয়াল মাদ্রিদ, থিয়েটার, প্যামফ্লেট, চিনি শব্দগুলো ছিটকে ছিটকে ঢুকছে, কিন্তু কোনও মানে দাঁড়াচ্ছে না।

এমন সময় আমার অন্যমনস্কতার মাঝখানে একটা চেহারা এসে দাঁড়াল। কাউন্টারে সামনে, বুড়ির ওপাশে। লম্বা, রোগা। ফুলশার্টের গোটানো হাতা। আমার হাওয়ায় ভাসা চোখ, এইবার নোঙর ফেলল। একটা অস্বাভাবিক শান্ত মুখ। চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকা সব মুখই শান্ত দেখতে লাগে বললে আমি মানব না, অনেককে দেখলেই বোঝা যায়, একটা ঝগড়া করে এসেছে কোথাও থেকে, আরেকটা ঝগড়া করতে যাচ্ছে কোথাও। তাল ঠুকছে, নেক্সট তর্কে কোন বাজিটা মারবে। এই মুখের শান্তিটা অন্যরকমের। চোখমুখ ছাড়িয়ে মগজের অনেক ভেতর আর বুকের অনেক গভীর পর্যন্ত পৌঁছেছে। এই মুহূর্তে এই যে চায়ের কাউন্টারের সামনে দাঁড়িয়ে আছে, গোটাটা নিয়েই দাঁড়িয়ে আছে। নিজের পাঁচশোটা টুকরো করে পাঁচশো জায়গায় ফেলেছড়িয়ে রেখে আসেনি। আমি নিজে ঠিক এর উল্টো, তাই এ রকম লোক দেখলে আমার ভালো লাগে। আমি আরও বেশি মনোযোগ দিই। বুকের ওপর জড়ো করা দু’হাত দেখি। চশমার ফ্রেমের ভেতর দীর্ঘ চোখের পাতার ওঠাপড়া। 

হঠাৎ লোকটা আমার দিকে ফেরে। একেবারে চোখাচোখি। কেলেংকারি। এ রকম হাঁ করে লোক দেখার অভ্যেসটা আমাকে একদিন বিপদে ফেলবে। এ কথা আমাকে একজন সকালবিকেল মনে করায়। কে যেন করায়? ওয়েট, তার মুখটার সঙ্গে এই লোকটার মুখের মিল আছে কি? থাকার কোনও কারণ নেই, কারণ একে আমি চিনি না। অথচ এ তো আমাকে চেনে মনে হচ্ছে। দু’হাতে দু’টো চায়ের কাপ নিয়ে সোজা হেঁটে হেঁটে আসছে আমার দিকেই। পাশ থেকে চুরি করে দেখার সময় যেমন লেগেছিল, সামনাসামনি তার থেকে একশোগুণ বেশি ভালো দেখতে। আমার বুক ধড়াস ধড়াস করে। এখন আমার ঠিক সামনে এসে দাঁড়িয়েছে লোকটা, দুটো চায়ের কাপের দিকে ভুরু কুঁচকে তাকিয়ে আছে। বাঁ হাতেরটা তুলে চুমুক দিচ্ছে। মুখ বিকৃত করে বলছে, “এটা তোমার।” আমার পাশে বসতে বসতে চাপা গলায় বলছে, “তোমার ঠিক পেছনে যে ছেলেটা বসে আছে …” আমি রিফ্লেক্সে মাথা ঘোরাতেই বলছে, “উফ্‌, একটু পরে তাকিও” আর অমনি আমি চিনতে পেরে যাচ্ছি। এ-ই। এই লোকটাই আমাকে সকালবিকেল সাবধান করে। আমি যত্রতত্র হাঁ করে কারও মুখের দিকে তাকিয়ে থাকলে, কনুইয়ের খোঁচা দিয়ে এ-ই আমার সম্বিৎ ফেরায়।

আরও অনেকসময় হয় এরকম। যাচ্ছি, কিংবা ফিরছি কোথাও থেকে। ফাঁকা প্ল্যাটফর্ম। ট্রেন আসবে শিগগিরি। কামরা কোথায় পড়বে সে খবর নিতে গেছে সঙ্গের লোক, ফাঁকা প্ল্যাটফর্মে আমি একা, বোকার মতো দাঁড়িয়ে মাছি তাড়াচ্ছি। হঠাৎ দেখি উল্টোদিক থেকে হেঁটে হেঁটে কে একটা আসছে। ঠিক যেমনটি আমি চাই সে রকম। আমার চোখ চুম্বকের মতো সেঁটে গেছে,  মুখচোখ কিছু বোঝা যাচ্ছে না, খালি অবয়ব দেখেই প্রেমে পড়ে যাচ্ছি, মাথার ভেতর একটা গলা কড়া গলায় মনে করাচ্ছে, জীবনের বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রেম স্রেফ একগাদা ঝঞ্ঝাট, অথচ নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারছি না। তারপর দেখছি সে এসে আমার সামনে রাখা সুটকেসটার হ্যান্ডেল ধরে টানছে। “এগোতে হবে, চল।”

কুষ্ঠিতে লিখেই দিয়েছিল বড় হয়ে রোম্যান্টিক টাইপ হব, কাজেই ফাঁকা পাহাড়ি প্ল্যাটফর্মে ব্যাকপ্যাক কাঁধে লম্বা লম্বা পা ফেলে একলা হাঁটা রোগা লম্বা ছেলে দেখলে প্রেমে পড়ে যাওয়াতে কোনও কৃতিত্ব নেই।  কিন্তু পুরোটাকেই ছেঁদো রোম্যান্স বলে উড়িয়ে দেওয়া যায় না বোধহয়। কারণ রোজকার জীবনেও, ভয়ানক আনরোম্যান্টিক পরিস্থিতিতেও আমার এই সমস্যা হয়। চায়ের দোকানের কথা তো বললাম, ধোঁয়াভর্তি ঘরে, আইডেনটিটি পলিটিক্সের কচকচিতে মগজ যখন হাই তুলে তুলে ক্লান্ত, তখনও আমি প্রেমে পড়ে যাই। কোণে বসে আছে একটা ছেলে, তর্কাতর্কির মধ্যে যে কথাই বলেনি প্রায়, অথচ অংশগ্রহণ করেছে সম্পূর্ণভাবে, হাসির কথায় হাসছে, বাদাম খাচ্ছে, চানাচুরের প্লেট এগিয়ে দিচ্ছে হাত থেকে হাতে। বার বার তাকে দেখি।

আর স্থির করে ফেলি, সারা ঘরের মধ্যে যদি কারও সঙ্গে প্রেম করা যায় (মাথার ভেতর আবার সাবধানবাণী গর্জে ওঠে, আমি তাড়াতাড়ি “হাইপোথেটিক্যাল প্রেম” বলে শান্ত করি) তাহলে এর সঙ্গেই। সিদ্ধান্ত নেওয়া মাত্রই হঠাৎ সে আমাকে চমকে দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলে ওঠে, “উঠি, নাকি?”

আশ্চর্যের তখনও বাকি, সে হেঁটে হেঁটে আমার সঙ্গে আসে আমার বাড়ি পর্যন্ত। আমি চাবি ঘুরিয়ে দরজা খুলি, আমার পেছন পেছন আমারই ঘরে ঢুকে পড়ে। আমারই বিছানার ওপর ধপাস করে শরীর ফেলে মস্ত নিঃশ্বাস ছেড়ে বলে, “বাঁচা গেল”।

প্রায় সাড়ে সাত বছর ধরে এই রকম ঘটছে, গত চার বছর ধরে তো আরও বেশি করে। সেই মায়ের সঙ্গে রিকশা করে যেতে যেতে যা হয়েছিল, একটা আনকোরা মুহূর্তকে ভীষণ চেনা লাগা, সেটার ঠিক উল্টোটা। একটাই চেনা লোককে রোজ রোজ নতুন করে চিনছি, প্রতিবার রেস্টোরেন্টে টেবিলে মুখোমুখি বসছি যেন প্রথম ডেট। প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠছি আর ঘুমোতে যাচ্ছি, মাঝখানের খাটবিছানা চেয়ারটেবিল অফিসবাজার আমি আর আমার সব কিছু ধুদ্ধুড়ে পুরোনো, তবু সে আছে বলে... শুধু সে আছে বলেই, সবটাই যেন নতুন, ঝকঝকে, অমলিন। 

ওটাকে দেজা ভ্যু বলে, আর এটাকে? আমি জানি না। আপনাদের জানা থাকলে জানাবেন দয়া করে।


Comments

  1. সব প্রথমেই চতুর্থ বিবাহবার্ষিকীর অনেক শুভেচ্ছা। এর'ম শখানেক বিবাহবার্ষিকী আসুক আপনাদের, খুব সুখেশান্তিতে জীবন কাটুক।

    কিন্তু আপনি সত্যি এত ট্যালা, সরি সরি ট্যালা নয়, ভাবুক। সত্যি এতখানি ভাবুক? নিজের বরকে রাস্তাঘাটে দেখে চিনতে পারেন না?

    ReplyDelete
    Replies
    1. শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ, দেবাশিস।

      আমি অ্যাকচুয়ালি ট্যালাই, ভাবুকটাবুক নই, এবং সেটা মোটেই ভালো ব্যাপার নয়। বরকে চিনতে পারি, তবে এত ভালো আর চমৎকার একটা লোক যে আমার মতো ট্যালার বর, সেই সত্যিটা অনুধাবন করতে এখনও, রোজই, অবিশ্বাস্য লাগে।

      Delete
  2. lekhata peke tostose hoiche sambhabata byaperta srrealism tomake anek dhanyabad ananda pelam

    ReplyDelete
  3. aro ektu boli rabindranather bhasa tomay natun kore pabo bole harai khane khan

    ReplyDelete
    Replies
    1. আপনি ঠিকই ধরেছেন, আশিস, আমার দশাটা অনেকটা এইরকমই।

      Delete
  4. Bibaho narshikir onek shubheccha niyo Kuntala. Eyi mugdhota atoot thakuk.
    Eyi naam gulo diye track rakha ta kintu amar darun laage. :)

    ReplyDelete
    Replies
    1. ধন্যবাদ, শর্মিলা। আমারও ভালো লাগে এই বার্ষিকী-নামকরণটা।

      Delete
  5. Onek suveccha. Roj roj erokom crush hote thakuk.

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, সুহানি।

      Delete
  6. Bibaho barshiki te antorik shubhechha janai tomader dujonke... ei feelings ta konodin haatchhara thuri monchhaara kororna :)- Bratati.

    ReplyDelete
    Replies
    1. শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ, ব্রততী।

      Delete
  7. বোঝো ঠ্যালা| লিনেন পড়ে ভাবলাম জামাকাপড় সম্পর্কে পোস্ট হবে, তারপর......
    অনেক অনেক অনেক শুভেচ্ছা| খুব ভালো থাকুন দুজনে|

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, অন্বেষা। শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

      Delete
  8. বৈজয়ন্তীMay 12, 2017 at 1:24 PM

    আপনাকে ব্যাপারেই বেশ হিংসে-হিংসে মতো হয়, আজ এই লেখাটা পড়েও হলো.. এই দুমদাম হুটহাট হারিয়ে গিয়ে আবার প্রেম এ পড়ে যেতে পারেন বলে।
    তা সে যাগ্গে, অনেক শুভেচ্ছা রইলো।

    ReplyDelete
    Replies
    1. ধন্যবাদ, বৈজয়ন্তী।

      Delete
  9. Hindi cinema ola rao ei jinis er sahaj nam dite Na pere asto gaan kore diyechhe - is pyar ko mai, keya nam du?
    Onek subhechcha dujonkei....

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, শিবেন্দু। সেই, বলিউডওয়ালারা ফেল পড়েছেন যখন, আমি তো দূরছাই।

      Delete
  10. Apnio special, tai uni apnake peyechhen ... ebhabe bhalobashi bolte pare keu sheta apnar lekhata na porle jantei partamna ... char theke chollish erokom e thakun apnara ...

    By the way, post tar ei naam ta ki jonye,khub jante ichhe korchhe

    ReplyDelete
    Replies
    1. Ami sampurno ekmot!😊😊

      Delete
    2. থ্যাংক ইউ, অনুরাধা। পঁচিশের যেমন রৌপ্যজয়ন্তী, পঞ্চাশের যেমন স্বর্ণ, পঁচাত্তরের যেমন হীরক, তেমনি, বিয়ের প্রথম বছরের বার্ষিকীর নাম পেপার, দ্বিতীয় বছরের কটন, তৃতীয় বছরের লেদার, চতুর্থের লিনেন এবং সিল্ক। সামনের বছর আমাদের কাষ্ঠজয়ন্তী।

      Delete
  11. Eta ke Prem bole.....:)
    Khub bhalo thakun

    ReplyDelete
    Replies
    1. ধন্যবাদ, অরিজিত।

      Delete
  12. বিবাহবার্ষিকীর অনেক শুভেচ্ছা| গুগল বলছে Déjà vu র উল্টো হচ্ছে jamais vu|
    https://en.wikipedia.org/wiki/Jamais_vu

    ReplyDelete
    Replies
    1. ওহ, এটা জানা ছিল না। খবরটার জন্য আর শুভেচ্ছার জন্য, অনেক অনেক ধন্যবাদ, অনীশ।

      Delete
  13. Kuntala lekhata asambhab bhalo..Archismaner anek bhagyo take keu ebhabe bhalobase!!

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, থ্যাংক ইউ, তিন্নি।

      Delete
  14. Erom bhabe bhalobaste paratao ekta bishal boro byapar. Archisman ar tumi dujonei dujonke peye khub lucky. Bibahobarshikir onek onek shuvechha roilo. Bhalo theko dujone. :)

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, চুপকথা। ভালোবাসে নিশ্চয় সবাই, আমি একটু খেলিয়ে লিখেছি, এই যা। শুভেচ্ছা পেয়ে মন ভালো হয়ে গেল।

      Delete
  15. K. aar Mr Abantor, (jaar tiki aaj porjonto abantor e dyakha gelo na :(

    bibaho barshiki'r anek shubchechha roilo. tomra dujonei special.

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, এই মিস্টার অবান্তর নামটা ভালো, শম্পা। শুভেচ্ছার জন্য অনেক অনেক থ্যাংক ইউ।

      Delete
  16. Daaarun hoyeche lekha... khub romantic... aar bibahobarshiki r shubheccha toh roilo e.. bhalo thakben..

    ReplyDelete
    Replies
    1. শুভেচ্ছার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, ইন্দ্রাণী।

      Delete
  17. namkoroner maneta jana gelo uporer comment theke , erokom bhalobasamoy hoyei katuk sara jibon, onek shuveccha roilo - PB

    ReplyDelete
    Replies
    1. ধন্যবাদ, প্রদীপ্ত।

      Delete
  18. ektu deri hoye gelo Kuntala di.. happy anniversary.. boro boro kobi lekhok ra emon kore prem bojhate paren na.. haha..

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, ঊর্মি।

      Delete
  19. deri hoe galo besh khanikta.. Happy anniversary Kuntala, tomader onek subhechha... khub bhalo theko..

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, ইচ্ছাডানা।

      Delete
  20. Nije porlam, Lok-ke poralam. Ki sundor lekha. Deri hoe gelo, tobuo, anek anek shubhechha aar bhalobasa :)

    ReplyDelete
    Replies
    1. ধন্যবাদ, ধন্যবাদ, কোয়েল।

      Delete

Post a Comment