সাপ্তাহিকী

বেঞ্জামিন ফ্র্যাংকলিন কেন, কুন্তলা বন্দ্যোপাধ্যায়ও নিজের দিন অবিকল এই ভাবেই যাপন করতে চায়। বেঞ্জামিন পারতেন, কুন্তলা পারে না – এই যা তফাৎ। তবে আপনারা যদি টু-ডু-লিস্ট বানানোয় এক্সপার্ট হতে চান, বা সে লিস্টের কাজ সত্যি সত্যি করে উঠতে চান তা হলে এই লিংকটায় ক্লিক করতে পারেন।

এই দেখুন A to Z-এর আর একটা লিস্ট। এই লিস্টটা কিন্তু বেশ কাজের।

সম্ভাবনা শুধু যারা সুযোগ পায় তাদের মধ্যেই থাকে না, তার বাইরের হাজার হাজার মানুষের মধ্যেও পড়ে পড়ে নষ্ট হয়।

জ্ঞানীরা যেখানে ভয় পায়, মূর্খেরা সেখানে অবাধে বিচরণ করে – কথাটা নতুন নয়। কিন্তু জ্ঞানী আর মূর্খ আলাদা করার উপায় কী? শিক্ষাদীক্ষা? ডিগ্রি? উঁহু। কারণ এই দেখুন এরা বলছে –

The way we traditionally conceive ofignorance—as an absence of knowledge—leads us to think of education as its natural antidote. But education can produce illusory confidence.

ছিয়াশি বর্গ ফুটের ঘরে থাকতে পারবেন আপনি?

এ রকম একটা ফুলদানি পাই তো ঘরে রাখি।

এটা পড়তে পড়তে কাল বেজায় হাসি পাচ্ছিল। এটা পড়েও।

ফেডএক্সের তীরচিহ্নের কথা জানতাম, টবলেরনের ভাল্লুকের কথাও জানতাম, কিন্তু হার্শি’স কিস-এর ‘কিস’-এর কথা জানতাম না। আপনি?

খালি হাতে পূর্ণিমার চাঁদ আঁকতে চাইলে।

খালি চোখে মিথ্যে কথা ধরতে চাইলে।

আমাকে নিয়ে কথা হচ্ছে বুঝি?

শুধু মায়েদের দোষ দিলে হবে? সোশ্যাল নেটওয়ার্কে, অফিসে, ড্রয়িংরুমে – সর্বত্র আমাদের কথোপকথনের চালচলন অবিকল এই রকমই।

স্বচ্ছতা অভিযান যেখানে সার্থক।

“গোয়িং আর ইউ লাফিং লাফিং/ ইউ উইল রিটার্ন ক্রাইং ক্রাইং” এইটুকু পড়ে যদি এ সপ্তাহের গানকে চিনে নিতে পারেন তাহলে আমার তরফ থেকে হাততালি রইল।