ছয়



আমার ঠাকুরদা মনে করতেন যাঁদের জন্ম পৃথিবীর কাজে লেগেছে তাঁদের ছাড়া আর কারও জন্মদিন পালন করার কোনও যুক্তি নেই। ঢাকঢোল পিটিয়ে তো নয়ই। খুব ইচ্ছে হলে বাবামায়ের পা ছুঁয়ে ধন্যবাদ জানানো যেতে পারেতাঁরা জন্ম দিয়েছেন বলে আর গোপনে নিজের কপালকেও। এই নিষ্ফলা জীবনকে মৃত্যুর দিকে আরেকটা বছর ঠেলে দেওয়া গেল বলে।   

আমি দাদুর কথা মানি, কিন্তু পালন করি না। তার কারণ দুটো। প্রথম, যুগটাই পড়েছে ঢাকঢোল পেটানোর। সেদিন একটা ভিডিও দেখছিলাম ‘হাউ টু টেক দ্য শেম আউট অফ শেমলেস সেলফ প্রোমোশন’তাতে একজন বললেন যে সেলফ প্রোমোশন আদৌ শেমলেস নয়। আমার কাজ, আমার কথা, বা এই পৃথিবীতে নিছক আমার উপস্থিতির মতো একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার থেকে চেনাঅচেনাআধচেনা লোকদের বঞ্চিত করাটাই বরং শেমফুল। দ্বিতীয়, আজ যার জন্মদিন সে আর কারও কাজে লেগেছে কি না জানি না, আমার কাজে লেগেছে খুবই। কাজেই কেবল কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য হলেও তার জন্মদিন পালন করার দায়িত্ব আমার আছে।

আজ অবান্তর ছ’বছর পূর্ণ করে সাতে পা রাখল। প্রথমবার গুনে আমার বিশ্বাস হয়নি। বার চারেক যাচাই করার পর মেনে নিতে হল যে নাঃ, গুনতিতে ভুল হয়নি, সত্যিই এতখানি সময় পেরিয়ে গেছে। আর তখন আমার আরও হতাশ লাগল। এক থেকে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত তবু ধুমধাম করা চলে, কিন্তু সাতে পা দেওয়ার পর? হয়তো এখন ঘটা করে জন্মদিন পালন করলে আমার থেকেও অবান্তরের অস্বস্তি হবে বেশি। হয়তো এখন জন্মদিন উদযাপন করতে চুপিচুপি অবান্তরকে কোনও কফিশপে খাওয়াতে নিয়ে যাওয়াই উচিত আমার। স্যান্ডউইচ খেতে খেতে জানালার বাইরে ফোয়ারা আর বেলুনের ঝাঁকের সামনে সেলফিরত জনতাকে দেখতে দেখতে ক্যাপুচিনোয় চুমুক দেওয়া উচিত। তাতেই যা বলার, যা বোঝার বোঝা হয়ে যাবে।

তবুও জন্মদিন পালনের দু’একটা কারণ থেকেই যায়। এক, এই সুযোগে বেশ স্মৃতির লেবু কচলানো যায় ছ’বছর আগে সেপ্টেম্বর মাসের ন’তারিখটা কেমন ছিল? কী ভাবছিলাম? কী খাচ্ছিলাম? কী চাইছিলাম? কী পাচ্ছিলাম?

ঠিক ওই দিনটা কেমন ছিল সেটা আমার মনে নেই তবে ওই সময়টার স্মৃতি থেকে ওই দিনটার চেহারাটা খানিকটা কল্পনা করে নেওয়া যায়। হাউসিং-এর মাঝখানের ঘাসে ঢাকা চত্বরের গাছটার পাতায় সম্ভবত লালহলুদ রং ধরতে শুরু করেছিল, আমি সম্ভবত সন্ধ্যেবেলা ঘরে ফিরে এককাপ চা নিয়ে একটা সেকেন্ডহ্যান্ড ফুটনে আরাম করে বসেছিলাম। পায়ের তলায় নকল কার্পেট ছিল। ঘাড়ের ওপর হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল ফ্লোর ল্যাম্পের বাঁকানো গলা। ল্যাম্পের আলো এসে পড়েছিল আমার রংচটা পাজামাবৃত কোলের ওপর রাখা সোনি ভায়োর মনিটর আর কি বোর্ডের ওপর। কার্পেট ধরে সামনে এগিয়ে গেলে যে বাকি ঘরটুকু, ঘরের ওপারে রান্নাঘর - সে সব অন্ধকারে ঢাকা ছিল। আমি বসে বসে ব্লগ পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম নিজের একটা ব্লগ খুললে কেমন হয়।

সেই সময়টাও অনেকটা আমার সেই ঘরের মতোই ছিল। শুধু একেকটা দিন দেখতে পাচ্ছিলাম। তারপর কী হবে কিছুই আন্দাজ ছিল না। এমনকি ওই সেপ্টেম্বর ফুরোনোর আগেই যে অর্চিষ্মানের সঙ্গে আমার দেখা হবে, সেটাও না। এখন মনে হয় ভালোই হয়েছে না দেখতে পেয়ে। পেলে হয়তো আর সময় ভরানোর জন্য ব্লগ লেখার দরকার পড়ত না।

কিন্তু জন্মদিন পালনের এই কারণটা ভালো না। এর মূলে শুধু নিজের ইগোমার্জনা, শুধু নিজের জীবনের তুচ্ছ, অকিঞ্চিৎকর ঘটনাগুলোকে নস্ট্যালজিয়ার রং চড়িয়ে ভারভার্তিক করে তোলার ইচ্ছে। তার থেকে বরং অবান্তরের জন্মদিন পালনের দ্বিতীয় কারণটায় আসা যাক। যে কারণটার সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই, কিন্তু আপনাদের আছে।

আপনাদের কিছু কথা আমার বলা দরকার। এমন কথা যেগুলো বছরের মাঝখানেও বলা যায়, কিন্তু সেটা আমার মতো লোকের পক্ষে একটু শক্ত হয়ে পড়ে। এর জন্য আমার বরিশালের লেগাসি একটা কারণ হতে পারে। আমার ঠাকুমা চিরদিন এই লেগাসিতে আক্রান্ত ছিলেন। তিনি কোনওদিনও কাউকে ‘সোনামানিক’ বলতে পারেননি, পুত্রবধূদের বৌমা বলে ডাকতে পারেননি, নাতজামাইদের চিবুক ধরে চুমু খেতে পারেননি। তাঁর নাকি লজ্জা করে।

ঠাকুমার একমাত্র সুযোগ ছিল বিজয়ার মতো দিন। আশীর্বাদের ছুতোয় সব ভালোবাসা, সব শুভেচ্ছা, স্নেহ, প্রশ্রয়, শুভেচ্ছা উজাড় করে দেওয়ার। তাও জোরে জোরে আশীর্বাদ কোনওদিন করেননি ঠাকুমা। ধানদূর্বা মাথায় চেপে ধরে চোখ বুজে বিড়বিড় করতেন। করেই যেতেন। নুইয়ে রাখতে রাখতে ঘাড় টনটন হয়ে যখন সবাই চেঁচাত, “ঠাকুমা, অনেক হয়েছে এবার ছাড়ো” তখন থামতেন।   

অবান্তরের জন্মদিন আমার পক্ষে সেই সুযোগ। কৃতজ্ঞতা, মনোযোগ, ভালোবাসা, অনুরাগ, আপনাদের প্রতি আরও যে সব ভালো ভালো অনুভূতিগুলো আমার মনে বারোমাস, তিরিশদিন, অহোরাত্র জ্বলজ্বল করে সেগুলো প্রকাশ করার। আপনারা, যাঁরা অবান্তর পড়েন, সবে গত সপ্তাহ থেকে পড়তে শুরু করেছেন কিংবা সেই পাঁচ বছর আগে থেকে, যাঁরা প্রথম দিন থেকেই অবান্তরে আত্মপ্রকাশ করেছেন অথবা নিজেকে আড়ালে রাখাই সাব্যস্ত করেছেন, যাঁরা আমার বিবাহসূত্রে আত্মীয়, যাঁরা আমাকে জন্মে দেখেননি, এই জন্মদিনের ছুতোয় আপনাদের সবাইকে আমি সেই কথাটা আরেকবার মনে করিয়ে দিতে চাই।

আপনারা আমার বড্ড উপকার করেছেন। আপনারা আমাকে নিঃসঙ্গতায় সঙ্গ দিয়েছেন, ভালো ভালো বই পড়িয়েছেন, ভুল ধরিয়ে দিয়েছেন, ঠিকটা শিখিয়ে দিয়েছেন, আমার নিদ্রা ও জাগরণের প্রতিটি মুহূর্তের মুখ আমার সারাদিনের একমাত্র ভালোলাগার কাজের দিকে ঘুরিয়ে রেখেছেন। আপনারা আমার দৈনিক সিপ্রালেক্সের ডোজ টেন মিলিগ্রামের থেকে বাড়তে দেননি। আর সে জন্য আমার আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। 

আমার অনেক পরিচিত লোক, যাঁরা আড়াল থেকে অবান্তর পড়েন, আজকাল আমার সঙ্গে দেখা হলে অবান্তরের কথা তোলেন। অবান্তরের লেখার কথা নয়, ছবির কথা নয়, রেসিপির কথা নয়, কুইজের কথা নয়, সাপ্তাহিকী, চেনেন নাকি – এসব কোনও কিছুর কথাই নয়। তাঁরা তোলেন অবান্তরের “লয়্যাল” পাঠক বেসের কথা। যাঁরা সুখেদুঃখে, পোস্টে-বিনা পোস্টে-ফাঁকিবাজি পোস্টে অবান্তরের সঙ্গ দেন, ‘প্রুভ দ্যাট ইউ আর নট এ রোবট’-এর অভদ্র প্রহরা পেরিয়ে নিয়মিত আমাকে জানান দিয়ে যান যে তাঁরা আছেন।

আমাকে একজন একবার বলেছিলেন কোনও দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কই নাকি সমান সমান হয় না একটা সম্পর্ক যদি হান্ড্রেড পার সেন্ট হয়, তবে তাতে একজনের অবদান থাকে সিক্সটি, অন্যজনের ফর্টিতেমন তেমন ক্ষেত্রে কেসে ব্যাপারটা সেভেনটি-থার্টিও হয়। এইট্টি-টোয়েন্টিতে পৌঁছেও কোনও কোনও সম্পর্ক টিকে যায়, যদি কপাল ভালো থাকে। “কিন্তু তুই?” ভদ্রলোক রেগে গিয়েছিলেন, “তোর সঙ্গে সম্পর্ক রাখা মানে নব্বই শতাংশ দেওয়ার পরও অনিশ্চয়তায় থাকা যে বাকি দশ শতাংশটা তোর দিক থেকে আসবে কি না।”

আমার ধারণা অবান্তরে আমার আর আপনাদের সম্পর্কটাও খানিকটা তেমনই। এই যেমন আজকের কথাই ধরুন। আজ আমার আপনাদের সবাইকে নেমন্তন্ন করে পোলাওমাংস খাওয়ানো উচিত ছিল। নিদেনপক্ষে দুটো করে একলেয়ার্স বিতরণ করা তো উচিত ছিলই। কিন্তু সেটুকুও আমি করলাম না। করলাম না যে শুধু নয়, উল্টে এখন নির্লজ্জের মতো জন্মদিনের উপহার হিসেবে আপনাদের থেকে একটা জিনিসও চাইব। আশা করব আপনারা উদারহস্তে আমার সে চাওয়া পূর্ণ করবেন।

আপনারা মনে মনে খুব করে চান যেন অবান্তর দিনে দিনে আপনাদের যোগ্য হয়ে ওঠে।


Comments

  1. আমি গতকালই অবান্তরের খোঁজটা পেলাম। বেশ কয়েকটা পোস্ট পড়েছি, ভালোও লেগেছে। আজ যে অবান্তরের জন্মদিন তা জানতাম না। অনেক শুভকামনা অবান্তরের জন্যে। আরও দীর্ঘ হোক এর আর্কাইভ, ভালো থাকুক এর লেখিকা।

    ReplyDelete
    Replies
    1. বাঃ, জন্মদিনে নতুন পাঠক, এইটা বেশ ভালো ব্যাপার। শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ, আরাফ। আশা করি অবান্তরের প্রতি আপনার ভালোলাগা দীর্ঘজীবী হবে।

      Delete
  2. aha, emon ekta mon bhalo kora lekha :) Abantor ke anek bhalobasha

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, তিন্নি। আমার ধারণা তোর আর আমার সম্পর্কের অবান্তরও একটা খুঁটি। সে খুঁটি সবল থেকে সবলতর হোক, এই কামনা করি।

      Delete
  3. jio jio abantor! jommodiner anek anek shubhechha. amrao tomar pata khule, lekha gulo porey anek anando peyechhi. btw, charpashe bhalobasha deluge dekhe, tomar thakuma's legacy ke hi five ditey ichhe korchey :)

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহাহা, আমার ধারণা সে লেগাসির তুমিও ভুক্তভোগী শম্পা। তোমার সেই অসামান্য বাঙাল ভাষায় লেখা কমেন্টগুলো পড়ে আমার এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। পোস্টে তো সবার কথা আলাদা করে বলা যায় না, কিন্তু তুমি আমার গোয়েন্দা গল্পের দিগন্ত একা হাতে এতটাই বাড়িয়ে দিয়েছ যে বলার কথা নয়। অনেক অনেক ধন্যবাদ, অবান্তর পড়ার জন্য, আমার সঙ্গে কথা বলার জন্য। থ্যাংক ইউ ভেরি মাচ।

      Delete
  4. হোস্টেলে আমাদের কারোর জন্মদিন থাকলে সে সবাইকে মিষ্টি হোক বা দুটো করে একলেয়ার্স কিছু একটা বিলিয়ে দিত | আর সেদিন সন্ধ্যেবেলা তার জন্মদিন উপলক্ষ্যে সবার সামনে দাঁড় করিয়ে সবাইকে জানান দেওয়া হত | সে নিয়ে আমি একদিন লিখব 'খন |
    তার জন্য যা চাওয়া হত , ঠিক সেই ভাবেই চাইছি , জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা রইলো | আর অবান্তরের পাঠককুল হয়ে উঠুক সুখী, আর অবান্তর হয়ে উঠুক সুদীর্ঘ এবং অবান্তরের প্রতিটি পদক্ষেপ হয়ে উঠুক সাফল্যমন্ডিত | :)
    জন্মদিনের কেক কাটলে পর ছবি দেবে দিদিভাই |

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, হংসরাজ। তুমি অল্প ক'দিনেই অবান্তরের একজন বিশিষ্ট মেম্বার হয়ে উঠেছ। খুব ভালো লাগল তোমার শুভেচ্ছা পেয়ে। কেকটেক কাটা হয়তো হবে না, তবে এই ছুতো করে সামনের শনিরবিবার যে দোকানটায় খেতে যাব আমি আর অর্চিষ্মান (আজ সকালেই চা খেতে খেতে দোকানটা বেছে ফেলেছি) সেটার খাবারদাবারের ছবি নিশ্চয় সাঁটাব।

      Delete
  5. আমি আড়ালে থেকে দু-একবার কমেন্ট করেছি কিন্তু প্রত্যেকটা পোস্ট পড়ি। অবান্তরকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
    -মণিদীপা

    ReplyDelete
    Replies
    1. অসংখ্য ধন্যবাদ, মণিদীপা। আড়ালে থাকুন বা সামনে, আছেন যে এইটা একটা ভয়ানক বড় আশ্বাস। আরামও। আশা করি আরও অনেক অনেক দিন আপনি অবান্তরের বন্ধু থাকবেন।

      Delete
  6. অবান্তর দিন দিন কমপ্লান বয়ের মত বেড়ে উঠুক, এই কামনা করি। অবান্তরের মাধ্যমে অবান্তরের জননী আমাদের আরও আনন্দ দিতে থাকুন, এবং আমরাও যেন অবান্তরের যোগ্য পাঠক হয়ে উঠতে পারি, এই প্রার্থনা করি।
    কিন্তু সিপ্রালেক্স কেন? খুব মনকেমন করলে জনি ওয়াকার দু'পেগ খাবেন, দেখবেন মনখারাপ দৌড়ে পালাবে। আজ অবধি কোন ডিপ্রেসড সর্দারজি দেখেছেন? সব ওই জনি ওয়াকারের গুণ।

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, আমার জনি ওয়াকার লাগবে না, দেবাশিস, এরকম কমেন্ট পেলেই হবে। অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনি তো শুধু অবান্তর পড়েই নিজের দায়িত্ব সারেননি, প্রবাসে পুজোয় একা একা বসে যদি মনখারাপ হয় সে জন্য ঠিকানা খুঁজেপেতে জানিয়েছিলেন। আমি সে কথা ভুলব না কোনওদিন। থ্যাংক ইউ।

      Delete
  7. Abantor-ke janmadiner onek shubhechchha :) Aro lekha asuk. Sab lekhay comment kora hoy na. Kintyu oi je bollen ontoraler pathok, onekta tai... Pore feli sab lekhai, emonki khuNje pori purono lekhao :)
    Apnio khub bhalo thakben. Ar Abantor ke coffee shope niye jaoar plan ta kintyu thake. Bole felechhen ekhane :-P

    - Sayan

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, সায়ন। আপনি যে অসামান্য বইটা আমাকে পাইয়ে দিয়েছেন, সেটা অবশেষে হাতে পেয়েছি (বাড়িতে এসেছিল অনেক আগেই, বাড়ির লোকের হাত থেকে বার করতেই যত সময় লেগে গেল), সেটা এইবার শেষ করব। কফিশপে তো যাওয়া হবেই। না হলে আমাদের টাইমপাস হবে কী করে?

      Delete
  8. অবান্তর যুগ যুগ জিও । আগেও কোন একবার লিখেছি বোধহয় , আজও লিখছি আমাদের দুজনের জন্মদিন একই মাসে । আমি
    ঠিক দুদিনের বড়।
    মিঠু

    ReplyDelete
    Replies
    1. আরে, হ্যাপি বার্থডে মিঠু। কেমন কাটালে জন্মদিন? শুভেচ্ছার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

      Delete
  9. Replies
    1. থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, রণদীপ।

      Delete
  10. bapre 6 bochor dhore ekta jinis chalie jaoa! perseverance!

    apnar hobe. (mane bhaloi hobe, kharap na). chalie jan. :D

    -sei mota moton lokta.

    ReplyDelete
    Replies
    1. প্রথমেই বলি, আপনার এই স্বাক্ষরটা যে আমার কী ভালো লাগে, পড়লেই মন ভালো হয়ে যায়।

      আমি নিজেও আমার এই অধ্যবসায় দেখে মুগ্ধ। মানে আমার কেমন যেন বিশ্বাসই হতে চায় না যে কেউ আমাকে যে কাজটা করার জন্য একটা পয়সাও দিচ্ছে না, সেটার পেছনে আমি পড়ে রয়েছি গত ছ'ছ'টা বছর ধরে। এর পেছনেও আমার ধারণা আমার থেকে অবান্তরের পড়ূয়াদের কৃতিত্ব বেশি। তাঁরা যদি আপনার মতো এসে আমাকে "চালিয়ে যান" এই সাহসটা না যোগাতেন তাহলে চলত না কিছুতেই।

      অনেক অনেক ধন্যবাদ।

      Delete
  11. arre guru, tumi toh abantor likhe amader onek upokar korechho, ni:songotay songo diyechho :) shubho jommodin! aro lekho, aro chhobi tolo.

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, প্রিয়াঙ্কা। আরে ধুর কী যে বল, পরোপকার করব আমি, তাহলেই হয়েছে। তোমার শুভেচ্ছা পেয়ে মন ভালো হয়ে গেল। থ্যাংক ইউ।

      Delete
  12. অবান্তররে অনেক অনেক আশীব্বাদ, আমার মাথায় যত্তো চুল, তাইর আয়ুও তত্তো হউক। আর তাইর মায়েরে যে কী দেই...আমরারে এত্তো এত্তো আনন্দ দেয় যে মাইয়াডা, তাইরে আর ভালোবাসা ছাড়া কী-ই বা দেওন যায়। ভালো থাইক্যো, অবান্তর, ভালো থাইক্যো, অবান্তরের মা।

    ReplyDelete
    Replies
    1. এমন কমেন্ট পড়েও যদি কেউ ভালো না থাকে তাহলে আর কিছু বলার নেই। থ্যাংক ইউ, অদিতি। তোমার ভালোবাসা একেবারে মাথায় করে নিলাম। অবান্তর তোমাকে আরও আনন্দ দিতে পারুক এই কামনা করি।

      Delete
  13. ছয় বছরের জন্মদিনে অবান্তরকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। :)
    ছয়টা ষাট হোক, এই আশা করি। হ্যাপি বার্থডে। :)

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, অরিজিত। খুব ভালো লাগল শুভেচ্ছা পেয়ে।

      Delete
  14. অবান্তর কে আমার তরফ থেকেও জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে দেবেন !
    আর হ্যা, ওই খুব বেশি কাছের লোকজনদের যেমন বারে বারে - আহা-রে, বাহা-রে , কি ভালো-রে বলাটা অবান্তর, সে রকম আমি ও আর সব সময় অবান্তর এর প্রলাপ-এ বারে বারে প্রশংসা করি না ... আর তা ছাড়া বিশেষণের ভাড়ার ও তো সীমিত | বলে দেবেন অবান্তর কে , ভুল যেন না বোঝে :)

    আর জন্মদিনের ভোজ উপলক্ষে - ইন্দ্রানী-সমরেশ কে নিয়ে একটা থ্রিলার নামিয়ে দিন না !!

    ReplyDelete
    Replies
    1. আরে রামো, ভুল বোঝার কী আছে, আত্মদীপ? ভুল বুঝলে আমি আপনার বাড়ি বয়ে গিয়ে সে ভুল মিটিয়ে নিয়ে আসব'খন, মোটে তো একটা স্টেশনের মামলা। আপনার শুভেচ্ছা পেয়ে মন ভরে গেল। থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ।

      ইন্দ্রাণী সমরেশটা কী ব্যাপার? ইন্দ্রাণী মানে কি সেই ইন্দ্রাণী মুখার্জি, যাঁর কাণ্ডকারখানা নিয়ে ইন্ডিয়া উত্তাল? কিন্তু সমরেশের নাম তো শুনিনি। অবশ্য আমি বেশি ফলো করছি না, আমার বুক ধড়ফড় করে।

      Delete
    2. আরে দশরথও, সমরেশের নাম শোনেন নি ? আপনার বাপের বাড়ির পাশের পাড়ার ঘটনা ! ইন্দ্রাণীতেই বুক ধড়ফড় করলে হবে ? গল্প লেখার এমন মশলা ....
      http://www.anandabazar.com/state/bank-manager-kills-lover-and-her-child-throws-body-parts-in-ganga-1.200227

      Delete
    3. ওহ, এই খবরটা তো জানতাম না। দাঁড়ান, পড়ে দেখি।

      Delete
  15. ল স্কুলে ভর্তি হয়ে থেকে অবান্তরে আসার বেশি সময় পাচ্ছিলাম না. আজকে অফিস ফাঁকি দিয়ে অবান্তরে ঢুকে মনটা ভালো হয়ে গেল. প্রথমে ভাবলাম আমার আর অবান্তরের জন্মদিন এক, তারপরে দেখলাম আমি অবান্তরের থেকে ঠিক এক দিনের ছোট. যাকগে এই উপলক্ষে অবান্তরকে অশেষ শুভকামনা আর আশীর্বাদ জানালাম। দিনদিন লেখা চলতে থাকুক আর আমরা পরে বাধিত হই. জন্মদিন উপলক্ষে একটা নতুন গল্প চাই. মিনি মিত্তির এর পর অনেক দিন তোমার স্বরচিত গল্প নেই.

    ReplyDelete
    Replies
    1. আরে আরে, তার মানে তো আজ তোমার জন্মদিন, চুপকথা। হ্যাপি বার্থডে! সামনের বছরটা খুব ভালো কাটুক। আরও অনেকবছর এই দিনটা ফিরে আসুক। আজ খুব ভালো ভালো খেয়ে, অনেক ঘুমিয়ে, শীর্ষেন্দুর সঙ্গে অনেক অনেক আড্ডা মেরে কাটিও।

      শুভেচ্ছা আর আশীর্বাদ অবান্তর একেবারে নুয়ে পড়ে গ্রহণ করল। থ্যাংক ইউ। স্বরচিত গল্প নেই, ঠিকই বলেছ, কিন্তু আমার নিজের লেখা গল্পগুলো নিজেরই এত কাঁচা লাগে যে সে রাস্তা ভয়ে পাড়াই না। যাই হোক, তুমি বলছ যখন আরেকবার টেরাই করে দেখা যেতে পারে।

      Delete
  16. একদিন দেরিতে হলেও অবান্তরকে জানাই জন্মদিনে অনেক, অনেক শুভেচ্ছা। অবান্তর আরও বড়, ভাল, বিখ্যাত হয়ে উঠুক সেটাই আমরা পাঠকেরা চাই, আর সেই সঙ্গে এটাও চাই যে আপনিও বিখ্যাত লেখিকা হয়ে উঠুন। কারণটা অবশ্য কিছুটা স্বার্থপর - তারপর আড্ডায় লোকজনের কাছে বলা যাবে, "ওই যে কুন্তলা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিখ্যাত লেখিকা? উনি তো আমার সঙ্গে চ্যাটে গল্প করতেন, আর আমার ব্লগে কমেন্ট করতেন।" আর আমার "বই অবান্তরে" আপনার অটোগ্রাফের স্বপ্নটা এখনও দেখি, তাই ওটা এদেশে না এনে হুগলির বাড়িতে রেখে এসেছি।

    ঠাট্টা বাদ দিয়ে বলি, নানা ব্যস্ততার মধ্যে আমার সঙ্গে অবান্তরের সম্পর্কটা হয়ত ২০-৮০ তে এসে ঠেকেছে, সব সময়ে কমেন্ট করতে পারিনা, কখনও সখনও লেখাও মিস করে যাই, কিন্তু ওই ২০% টা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই - ওটা আছে, থাকবে, আর ওটার জোরেই আমি রেগুলারলি অবান্তরে ফিরে আসি, ওটার জোরেই নিজের ব্লগ দুটোতে, বিশেষ করে বাংলাটা তে লেখার উত্সাহ পাই। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদের অবান্তরকে দেওয়ার জন্য।

    ReplyDelete
    Replies
    1. আরে কী যে বলেন, সুগত। আপনি অবান্তরের পুরোনো বন্ধু। আপনি না থাকলে অবান্তর এতদূর আসত না। যোগাযোগ দিয়ে কি আর সম্পর্ক মাপা যায়? আপনার শুভেচ্ছা পেয়ে খুব ভালো লাগল। আমিও আপনার লেখার জন্য অপেক্ষা করে থাকি। আর আপনার নতুন নতুন বেড়াতে যাওয়ার জায়গার ভালো ভালো বর্ণনা পড়ার আর ছবি দেখার জন্য।

      Delete
  17. অভিনন্দন! ছয়টা শুধু ষাট কেন একশছয় হোক! দারুণ দারুণ লিখতে থাকো। সেগুলো আমাদের ইন্সপায়ার করুক! অবান্তরের জন্মদিনে সেটাই আমার স্বার্থপর প্রার্থনা!

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, তপোব্রত।

      Delete
  18. অবান্তর যুগ যুগ জিও। যেন মনে হচ্ছে এই সেদিন পাঁচ বছরের জন্মদিনে কমেন্ট করলাম ! অবান্তর এর অনেক বাড়বাড়ন্ত হোক, সেই হিন্দিতে কিসব বলে না, "ফুলো ফলো , দুধ নাহাও " কি সব, সেই সবকিছু হোক।

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ, কাকলি।

      Delete
    2. ইশ, প্রবাদবাক্যের ভুল উদ্ধৃতি গোবধের ন্যায় মহাপাপ। সদ্যবিবাহিতা মহিলাদের আশীর্বাদ করা হত যে তাঁরা যেন দুধে চান করেন আর শীঘ্রই পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। তাই... দুধো নহাও, পুতো ফলো।
      এটা ফুলফিল করতে হলে অবান্তরের জন্য একটা ভালো বিয়ের সম্বন্ধ আনতে হবে। কিন্তু অবান্তর তো এখনও খুব ছোট, সবে ক্লাস ওয়ানে পড়ে।

      Delete
    3. ঠিক ঠিক | আমার তরফ থেকে অবান্তরের জন্য এক কপি "Harry Potter and the Philosopher's Stone" আর অনেক অভিনন্দন রইলো |

      Delete
    4. কাকলি, অনেক অনেক থ্যাংক ইউ, শুভেচ্ছার জন্য। সত্যি বছরগুলো কী দ্রুত কাটছে না?

      দেবাশিস, অবান্তরকে ক্লাস ওয়ানে পড়িয়েটড়িয়ে আপনি আমার মাথায় ওর একটা চেহারা বানিয়ে দিলেন।

      অপরাজিতা, গিফট-টা কিন্তু চমৎকার। ঠিক স্লিপের মাথায় বসে থাকা ভীতু বন্ধুর পিঠে উপকারী এবং সাহসী বন্ধুর একটা ছোট্ট ঠেলা দেওয়ার মতো। জীবনভরের মতো একটা চমৎকার জার্নি/রাইডের অভিজ্ঞতা দেওয়ার জন্য। থ্যাংক ইউ ভেরি ভেরি মাচ।

      Delete
    5. এঃ হে প্রবাদ বাক্য টা সত্যি ঘেঁটে ঘ করে দিয়েছি! thank you দেবাশিস , শুধু ভুল শুধরানো নয়, একেবারে অরিজিন পর্যন্ত বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য!

      Delete
  19. "Ajke tomar jonmodin/
    Porbo jama sob rongin/
    Gaibo gaan mithey mithey/
    Koibo kotha moner sukhe/
    Thakbe tumi moder sathe/
    Onek onek onek din/
    Tai toh mora anondetey/
    Nachbo ta dhin, ta dhin dhin"

    Chhoto class ey karo jonmodin thaklei sara class tar uddeshye eita gaito. Ei dyakho Abantorer jonyo-o geye dilam. :-)

    ReplyDelete
    Replies
    1. ওরে বাবা, জন্মদিনের গানখানা তো মচৎকার! অবান্তরের জন্য এমন ভালো গানটা গাওয়ার জন্য তোমাকে অনেক অসংখ্য ধন্যবাদ, বিম্ববতী। থ্যাংক ইউ ভেরি ভেরি মাচ।

      Delete
  20. Happy birthday Abantor... Congratulatins Kunti...

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা, থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, ভট্টা।

      Delete
  21. onekta deri holo kintu tobu Janmodiner subhechha janatei hobe. kdin ektu oniomito hoe porechhi tai bole "Abantor" ke mote bhulini. aro onek boro hok "Abantor" ... darun darun post er jonye amra chhute chhute asi .. ei ashirbad roilo :-)

    ReplyDelete
    Replies
    1. কিচ্ছু দেরি হয়নি, ইচ্ছাডানা। আপনার শুভেচ্ছা পেয়ে ভীষণ ভীষণ ভালো লাগল। সামনে থাকুন, আড়ালে থাকুন, থাকবেন এটাই চাওয়া। আপনার মতো বন্ধু চট করে মেলে না।

      Delete
  22. একটু দেরি হলেও বলি ... Happy Birthday to you Abantor ... তুমি আর তোমার creator সুখে দুখে ... হেসে .... গেয়ে .. খুশি থাক... ��������

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, বৈশালী। খুব ভালো লাগল তোর শুভেচ্ছা পেয়ে।

      Delete
  23. বেটার লেট দ্যান নেভার - এই বাক্যটার ভরসায় আমিও রেখে দিলাম অবান্তরের জন্য শুভেচ্ছা।
    এবার বলি নিজের ভাবনার কথা। তোমার ঠাকুরদা বোধহয় ঠিকই বলেছেন। তবে তোমার তার জন্য এত ভ্যানতারা কেন তুমি কি মনে করো না যে অবান্তরের জন্মদিনটা একেবারেই ফেলনা? তোমার কি মনে হয়না যে সে একজন বিশিষ্ট জন কারণ, সে আমাদের জন্য কত কাজ করে। তাকে পেলে আমাদের মন ভালহয়ে যায়, সে আমাদের কষ্টে সান্ত্বনা দেয়, সবচেয়ে বড় কথা, তাকে পেলে আমরা খুশি হই, না পেলে মুষ্‌ড়ে পড়ি। আপামর জনের এতবড় হিতকারীর জন্মদিন কি পালনীয় নয়, এবং হৈ হৈ করে?

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, মালবিকা। আপনি যখন সান্ত্বনা দিলেন তখন আর অবান্তরের জন্মদিন পালন নিয়ে কোনও সংশয় রাখব না মনে। আপনার মন্তব্য এবং চিঠিও আমার (এবং অবান্তরের) ঠিক সেই সেই উপকারগুলো করে যেগুলো আপনি ওপরে লিখেছেন। খারাপ মন ভালো করে, কষ্টে সান্ত্বনা দেয়।

      Delete
  24. Tomar adorer sontan ke jonmodiner bilombito shubheccha o bhalobasa janalam Kuntala di. asha kori shoishob periye koishor chhuye Abantor aro onek onek boro hok. tomar Abantor er theke onek kichu shikhechi, jenechi, akhono janchi. ami khub beshi blog pori na jodio, but tao Abantor is till date my most favourite blog.
    Thakuma'r moto amio bhalobasa express korte lojja pai. vaggis amader jonno internet ache, noile ki je hoto.
    post ta mail subscription theke onek agei pora hoye gechilo, ajke comment korlam.

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, কুহেলি। তুমি এত যত্ন করে, ভালোবেসে অবান্তর পড়, কথা বল, সে জন্য আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। অবান্তর চিরদিন তোমার ফেভারিট হয়ে থাকুক, সেই কামনা করি।

      Delete
  25. Khoma korben, besh kichu din edike asha hoini. Er modhye jonmodin hoye gache, laal-kalo hoye gache, abar agatha christie o ase porechen. Jai hok, derite hole o abantor ke janai jonmodin er subhecha. Aro onek likhun.

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, ঘনাদা। কিচ্ছু দেরি হয়নি। আপনার মতো পাঠক পেয়ে অবান্তর সিরিয়াসলি খুশি।

      Delete
    2. শুভ জন্মদিন অবান্তর। দেরী হলেও শুভেচ্ছা তো জানানো ই যায়।
      অবান্তরের দেখা পাই মাত্র কয়েকমাস আগে। কেউ একজন অন্যপাতায় তার হদিস দিয়েছিল। পিছু পিছু এসে পড়ি। সেকি স্বর্গীয় ভোজের বিবরণ! লেখার জালে আটকা পড়ে গেলাম। নিয়মিত আসতে পারি না। বড্ড ভালো লাগে লেখাগুলো। নিত্যদিনের কথাগুলো লেখার গুণে কেমন অসাধারণ হয়ে উঠে।
      তৃপ্তি

      Delete
    3. ধন্যবাদ, ধন্যবাদ, তৃপ্তি। খুব ভালো লাগল আপনার শুভেচ্ছা পেয়ে। ভালোলাগা জেনে তো আরওই ভালো লাগল। আরও অনেকদিম, মাঝেমাঝে হলেও আপনি অবান্তরে উঁকি দিতে আসবেন সেই কামনা করি।

      Delete
  26. opolap ar prolap er majher durottwota bojhai dushkor; tar mononshilotao biprotip, tai obantor prolap cholte thakuk obantorvabei

    ReplyDelete
    Replies
    1. থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ, হীরক।

      Delete

Post a Comment