সাঁচীর ফাঁকে সাপ্তাহিকী
ভীমবেটকার ছবিগুলো দেখলে আর সেই ছবিগুলো নিয়ে আবোলতাবোল লিখতে হবে মনে করলেই আমার কম্প দিয়ে জ্বর আসছে, তাই আমি একটুখানি ব্রেক নিয়ে চট করে একটা সাপ্তাহিকী ছেপে নিচ্ছি। কিছু মনে করবেন না। পরের পোস্টে সাঁচী ভীমবেটকার সমাপ্তি টানব, প্রমিস।
আলোকচিত্রীঃ Alexander Ogilvie
There is a rumour going around that I have found God. I think this is unlikely because I have enough difficulty finding my keys, and there is empirical evidence that they exist.
---Terry Pratchett
এইটা একটা রহস্য গল্পের চমৎকার প্লট হতে পারে।
অ্যাই, আজ টিফিনের পর কী পিরিয়ড রে? ইতিহাস? উঁহু, ক্যাফেটেরিয়া সার্ভিস।
কিছুদিন আগে পর্যন্ত আমি কৃচ্ছ্রসাধন শব্দটাই ঠিক করে উচ্চারণ করতে জানতাম না,
ইঞ্জিরি শব্দের কথা তো ছেড়েই দিলাম।
নেক্সট মঙ্গল অভিযানে নাম লেখাবেন ভাবছেন? তাহলে এটা পড়ে নিন।
ওপরের ছবিটা দেখার পর থেকে এই গানটা কেবলই মাথার ভেতর ঘুরঘুর করছে।
আমার শহর -এর উল্লেখ সাপ্তাহিকী-তে (Rainworks)! লিংক টার জন্য ধন্যবাদ!
ReplyDeleteপৃথিবীতে যে ক'টা জায়গায় আমার থাকার শখ, তার মধ্যে তোমার শহর একটা, কাকলি। সারাদিন ঝুপ ঝুপ করে বৃষ্টি পড়বে, আমি সকালবেলা উঠে জানালা খুলে মাউন্ট রেনিয়ারের চুড়ো দেখব, কফি খাব দেদার। খুব হিংসে করলাম তোমাকে।
Deleteহিংসেটা যথাযথ - হাসিমুখেই নিলাম :) মাউন্ট রেনিয়ার এর আনাচ কানাচ পায়ে হেঁটে , গাড়িতে - ঘুরে ফেলেছি গত সতের বছরে। এদিকে এলে জানিও কিন্তু।
Deleteনিশ্চয় জানাব, কাকলি।
Deleteapis e fanki diye tuk kore pore nilam :)
ReplyDeleteআহা, এইটুকু ফাঁকি ডাক্তাররাই স্বাস্থ্যের জন্য প্রেসক্রাইব করেনে, চুপকথা।
DeleteProtyek blogger er kintu tar blogging jibon e eyi rokom ekadhik baar legey thake.
ReplyDeleteChaap niyo na ... :-)
না না, নিচ্ছি না, শর্মিলা। থ্যাংক ইউ।
Deleteসবগুলোই দেখলাম। আমার বৃষ্টি দিয়ে ছবি আঁকার বুদ্ধিটা সবথেকে ভালো লেগেছে। ছাগলের মুড়োর ব্যাপারটা জানতামনা, কিন্তু নিউ ইয়র্কের কোনও ঘটনায় আমি আর অবাক হইনা।
ReplyDeleteডেথ ফটোগ্রাফার্স-এর ব্যাপারটা ভয়ঙ্কর, তবে আমার এই প্রথাটা আরও অনেক বেশি ভয়ানক আর দুঃখের লেগেছে।
সে তো বটেই, সুগত। বৃষ্টি দিয়ে ছবি আঁকার মতলবটা আমারও দারুণ লেগেছে
Delete