আম আর আমড়ার গল্প



স্পষ্টবক্তা লোকদের আমি ভয় পাই বলেই হয়তো সর্বদা তাঁদের দ্বারাই পরিবৃত হয়ে থাকি। দুঃখ করে মা’কে ফোন করে কথাটা বলতে, মা আকাশ থেকে পড়ে বললেন, “আরে আমারও তো একই ব্যাপার। সেই গল্পটা বলিনি বুঝি তোকে?”

আমি বললাম, “বলেছ নিশ্চয়, না বলে কি আর ছেড়েছ। কিন্তু দুবার বললে তো ক্ষতি নেই।”

মা বলতে শুরু করলেন। অনেক অনেক দিন আগে যখন তাঁর আমার মতো বয়স ছিল আর ঘরে একটি ন্যাসপাতিকে “ন্যান্যাপাতি” আর ব্লাউজকে “বালুস” বলা মেয়ে ছিল তখনকার কথা। একদিন অফিসের ছুটির পর বাবা আর তিনি মিলে বন্ধুসংসর্গ করতে গিয়েছিলেন। অফিস আর সংসারের চাপে তো শখআহ্লাদ সব শিকেয় উঠেছে, তাই অনেক জল্পনাকল্পনা, প্ল্যানপ্রোগ্রামের পর কয়েকজন সহকর্মী মিলে চা খেতে যাওয়া হয়েছিল।

এই পর্যন্ত শুনেই আমি ফুট কাটলাম, “ছি ছি, কচি মেয়েকে বাড়িতে রেখে ফুর্তি। প্রাণে কি একটুও দয়ামায়া নেই গো তোমাদের?”

মা অমনি আমার কথাটাকে ভয়ানক সিরিয়াসলি নিয়ে হাঁ হাঁ করে উঠলেন, “আরে আমি তো যেতে চাইনি, তোর বাবাই তো বলল কিচ্ছু হবে না চল, বাড়িতে তো সবাই আছে, তারা আজ বাড়তি দু’ঘণ্টা দেখবে না হয়...”

আমি বললাম, “ওরে বাবা বুঝেছি, চল চল গল্প এগোও, শ্রোতার ধৈর্যচ্যুতি ঘটছে।”

তো সেই বন্ধুদের মধ্যে একজন ছিলেন ম-কাকু। তাঁকে আমিও দেখেছি পরে। গৌরবর্ণ, দীর্ঘদেহী, উন্নতনাসা। বরিশাল শহরে তাঁদের পূর্বপুরুষের বাড়ি ছিল আমাদের পূর্বপুরুষের বাড়ির ঠিক পাশেই। ঠাকুমা বলতেন, ওদের সুন্দরের বংশ। বাড়ির ছেলে মেয়ে কচি বুড়ো সকলেই নাকি সুন্দর। ঠাকুমারও অবশ্য সুন্দর প্রতিবেশীর বরাত ছিল। এদিকে ছিলেন ম-কাকুরা আর ওদিকের প্রতিবেশীদের বাড়ির কী রকম যেন লতায়পাতায় আত্মীয় ছিলেন মাধবী মুখোপাধ্যায়। ঠাকুমা নাকি মাধবীকে ছোটবেলায় খেলে বেড়াতেও দেখেছেন।

যাই হোক। দেশভাগের পর তো ঠাকুমা, মাধবী, ম-কাকুর বাড়িশুদ্ধু সবাই এপারে ঘাঁটি গাড়লেন। মাধবী চারুলতা হয়ে গেলেন, বাকিরা চাকরিবাকরি নিয়ে সন্তানসন্ততি পালন করলেন। তারপর সেই সন্তানসন্ততিদের দু’জন, আমার বাবা আর ম-কাকু, একই অফিসে চাকরি পেলেন। প্রজন্ম পেরিয়ে সম্পর্ক প্রতিবেশী থেকে কোলিগে বদলে গেল।

চায়ের আড্ডা খুব জমে উঠল। মুঠো মুঠো টা উড়ে যেতে লাগল। মা ঘন ঘন ঘড়ি দেখতে লাগলেন। সবাই বলল, কি অর্চনাদি, মেয়ের জন্য মন কেমন করছে? মা লজ্জা পেয়ে বললেন, না না সে রকম কিছু না। ম-কাকু জিজ্ঞাসা করলেন, মেয়ে কার মত হল বৌদি? আপনার মতো না দাদার মতো?

মা বললেন, সবাই তো বলে আমারই মতো হয়েছে।

ম-কাকু হেসে বললেন, “হে হে, সে বৌদি আমড়া গাছে আর আম কোত্থেকে হবে।”

প্রতিবার গল্পটা এই জায়গাটায় এলে মা একটু বিরতি দেন। যাতে আমি আমার পেট-চেপে-ধরা, মেঝেতে-গড়াগড়ি-খাওয়া, চোখ-থেকে-জল-বার-করা হাসি থামিয়ে উঠে বসার সুযোগ পাই। তারপর মা হাসি হাসি মুখে বলেন, “ভাব একবার।” আমি চোখ মুছে বলি, “যন্ত্র আর কাকে বলে।”

সেদিন বাজার করতে বেরিয়ে আম আর আমড়ার গল্পটা মনে পড়ল হঠাৎ। পিলে চমকে দিয়ে খ্যানখেনিয়ে ফোন বাজল আর আমি ব্যাগের মধ্যে হাত ঢুকিয়ে ফোন খুঁজতে খুঁজতে তিনঘণ্টা কাবার। হাতে কত কিছু যে ঠেকল, ফোনের খাপ, ফোনের চার্জার, বোরোলিনের টিউব, জোয়ানের শিশি, চিরুনি, হাত আয়না, ফেস ওয়াশের ট্র্যাভেল প্যাক, ফ্ল্যাশ ড্রাইভের পাউচ, সেফটিপিনের গোছা---অর্থাৎ কিনা ফোনটা ছাড়া আর যা যা ছিল ব্যাগে, সব। চানাচুরের প্যাকেট কাটার জন্য রান্নাঘরে বুদ্ধি করে একখানা ছোট কাঁচি রেখেছিলাম, সেটা পর্যন্ত ব্যাগের ভেতর থেকে বেরিয়ে এল। ভগবানই জানেন ওটা ওখানে পৌঁছল কী করে। সবথেকে খারাপ যে ব্যাপারটা হল সেটা হচ্ছে যে, যতক্ষণ এই ব্যাপারটা চলল, বান্টি পাশে দাঁড়িয়ে চোখেমুখে একটা ভয়ানক বীতশ্রদ্ধ ভাব ফুটিয়ে আমার দিকে নীরবে তাকিয়ে রইল।

ঠিক যে ভাবটা নিয়ে আমি আমার মায়ের দিকে তাকিয়ে থাকতাম। দুহাতে বিশ্বের বোঝা নিয়ে বাড়ির দরজার সামনে দাঁড়িয়ে যখন মা ব্যাগ থেকে হাতড়ে হাতড়ে সেফটিপিন আর টেলিফোন বুক আর খুচরো পয়সা আর লঞ্চের কুপনবই আর কোঁচকানো দশ টাকার নোট বার করতেন, কিন্তু চাবিটাই কোত্থাও খুঁজে পাওয়া যেত না, তখন আমি হতভম্ব মুখ করে মায়ের দিকে তাকিয়ে ভাবতাম, মহিলা কি রিয়েল? দিনের পর দিন, সপ্তাহের পর সপ্তাহ, মাসের পর মাস এই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটা কি সম্ভব?

ফোনটা যখন বেজে বেজে থেমে গেল আর আমার ব্যাগের ভেতরটা কুরুক্ষেত্রের মাঠের মতো চেহারা নিল ঠিক তক্ষুনি আমার আম আর আমড়ার গল্পটা মনে পড়ে এমন জোরে হাসি পেল যে আমি একা একাই খুকখুক করে হাসতে লাগলাম। বান্টি আর বিরক্তি চেপে থাকতে না পেরে বলল, “মাথাটা কি অ্যাদ্দিনে পুরোটা গেল?”

আমি বললাম, “সে যেতেই পারে, আমড়া গাছে আর আম কী করে হবে বল?” বলে আমি আবার খুকখুক করে হাসতে লাগলাম। বান্টি হাল ছেড়ে দিয়ে রাগ দেখিয়ে দুমদাম করে এগিয়ে গেল। সে যাকগে। ও আমার হাসির মর্ম বুঝবে কী করে, ও তো আর আম আর আমড়ার গল্পটা জানে না।

Comments

  1. Hahahah!!! Darun mojar byapar to! Ami jodio sposhtobadi lokder moter opor pachhondoi kori, kintu M-kaku'r boktobyo ta moteo shune bhalo laglo na amar :P Amake keu orom bolle ditam tar mundu uriye.

    ReplyDelete
    Replies
    1. হ্যাঁ রিয়া ম-কাকু স্পষ্টবক্তাদের মধ্যেও একটু বাড়াবাড়ি, সেটা ঠিক।

      Delete
  2. khub bhalo laglo post ta. aami o bapu sposhtobadi der bhoy pai....sposhto katha shunte amar apotti nei, kintu beshir bhag lokjon spostobadi'r ajuhat diye rude hobar ekta licence niye ney. setatei amar apotti!!

    ReplyDelete
  3. Hebby laglo....buser bhara dite giye meyeder harmonium bajanor golpota mone pore gelo.....

    ReplyDelete
    Replies
    1. হারমোনিয়ামই বটে রণিতা। ভালো লেগেছে জেনে খুশি।

      Delete
  4. amar maa ar amio amRa! Bag theke ekta kichhu ber korte tomader matoi abostha hoy!

    ReplyDelete
    Replies
    1. ওটা বোধহয় পৃথিবীর সব মা-মেয়েদেরই হয় রুচিরা। আম আমড়া নির্বিশেষে।

      Delete
  5. জিন আর কি। আমার মধ্যেও আমার মায়ের অনেক ম্যানারিজম আছে। কথায় কথায় প্রবাদ ব্যাবহার করা, একটা তরকারি রান্না করতে করতে পঁচাত্তর বার হাত ধোয়া ইত্যাদি।

    কিন্তু মায়ের ওই ব্যাগ সংক্রান্ত রোগটা নেই। ওইটি আছে আমার বৌয়ের। দোকানে গিয়ে বুঝলেন, টাকা বের করতে দশটি মিনিট চাই। তেনার ব্যাগ ঘাঁটলে পাবেন না, সে'রম জিনিস নেইকো... বেড়ালছানাও বেরোতে পারে, কিচ্ছু বিশ্বাস নেই।

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাত ধোয়ার ব্যাপারটা বলতে পারব না দেবাশিস, কিন্তু প্রবাদ বলাটা দুর্দান্ত ম্যানারিজম। আমার এক বাঙালি বস, এক অতি ভয়ঙ্কর ক্লায়েন্টের সঙ্গে এক অতি ভয়ঙ্কর মিটিং সেরে বলেছিলেন, মিটিং তো নয়, যেন 'পাগলের চৈত পরব' লেগেছে। আমি সেই মুহূর্ত থেকে ভদ্রমহিলার ফ্যান হয়ে গিয়েছি।

      যাঃ বেড়ালছানা কিছুতেই বেরোবে না, এটা আপনি নেহাত বাড়িয়ে বলছেন।

      Delete
    2. ahhh! K....rumal achey tow bag e...beral chana tow berotei pare!!!

      Delete
    3. এই যা, এটা ভুলেই গিয়েছিলাম। ঠিক ঠিক শম্পা।

      Delete
  6. haha, mojar golpo...
    tomar aage ekta Dis or Dat e ei sposhtobadi ar mishtobhashir modhyer choice niye bhalo debate hoechhilo. besh oneek oneek comment joma porechhilo.. ami tateo bolechilum, ekhono bolchhi, sposhto kotha bolar mane kokhonoi rudeness ba obhodrota noy. tomra aam ki aamra seta decide korar m-kaku ke, je sposhtobaditar nam kore uni erom altopka comment korlen ! ekta jinis kheyal kore dekho, ei so-called sposhtobadira kintu nijeder criticism motei oto good-spirit e ney na. bolte bhalo lage sposhto kotha kintu sunte noy..
    ar ma-meyete similarity thaka khub i normal and bhalo byapar. in future, amar meye amar moto hole ami besh khushi y hobo..

    ReplyDelete
    Replies
    1. "ekta jinis kheyal kore dekho, ei so-called sposhtobadira kintu nijeder criticism motei oto good-spirit e ney na. bolte bhalo lage sposhto kotha kintu sunte noy.."

      এটা একেবারে স্পট অন বলেছ সোহিনী। একেবারে স্পট অন। আমি এক ডাক্তারের চেম্বারে গিয়েছিলাম একবার। বিখ্যাত ডাক্তার, কাজেই অ্যাসিস্ট্যান্টের কাছে নাম লিখিয়ে, তাকেই রোগের অর্ধেক বিবরণ দিয়ে, সাড়ে তিন ঘণ্টা আসল ডাক্তারের জন্য বসে থাকতে হত। অ্যাসিস্ট্যান্টটি ছিলেন একটি ওয়ার্ক অফ আর্ট। বাজে ব্যবহার যে কাকে বলে সেটা ওনাকে দেখে শেখা যেত। ধমকাচ্ছেন, দাবড়াচ্ছেন, দূরদূরান্ত থেকে আসা রোগীদের যা খুশি বলছেন...সবই নাকি স্পষ্ট কথা বলার তাগিদে। আরেকটা ব্যাপার খেয়াল করে দেখবে, এই ধরণের লোকেরা কিন্তু শক্তের কাছে ঠাণ্ডা। নরমসরম চুপ করে থাকা লোক দেখলেই এঁদের স্পষ্টভাষিতার পোকা নড়েচড়ে ওঠে। যাই হোক, এক ভদ্রলোক ঢুকে ওনার এই ঝড়ের মুখ একটুও না ঘাবড়ে বলেছিলেন, "আপনি এত অভদ্র কেন?" তারপর অ্যাসিস্ট্যান্টের চেহারাটা যদি দেখতে, চেঁচিয়ে, রেগে, কেঁপে, অস্থির। "মোটেই আমি অভদ্র নই।" "আপনি অ্যাবসলিউটলি অভদ্র, বাইরে যারা বসে আছেন তাঁদের জিজ্ঞাসা করে দেখুন..." বলে আমাদের সাহসী ভদ্রলোক গটগটিয়ে বেরিয়ে এলেন। সেদিনের মতো আর অ্যাসিস্ট্যান্টবাবূর গলা শোনা যায়নি এটা আমার স্পষ্ট মনে আছে।

      Delete
    2. sposhto katha ta emon bhabe bola jate ota rude na shonay setao ekta art ba quality....ebong sorry to say beshir bhag lok shei quality'r theke banchito.

      karon soja katha ta beshir bhag samay apriyo satya, tai ota ke effective bhabe bolte gele (to be effective and not just piss off people) ektu sugar coat korei bolte hobe.

      anyer bari, anyer chele meye, tader success ei shob niye ekdom soja satya katha bolte gele ota rude shonate badhya. aar ote ultimately kono labh o hoyna.

      Delete
    3. Bah ei bhadrolok ke ami oneeek ashirbad korlam! Arey rude na hoyeo onek lok odbhut bhabe "sposhto katha" bole. Ek mohila nemontonno korechen, evite e likhechen - RSVP koro eto tarikher modhye na hole ami bujhbo na kota chair lagbe amar. Aro likhechen je tar bachha (oti khudro, koyek week er) ke tini sobar kache anben na jate na amader theke tar germs lege jaye! Ki ashchorjo katha! Eto explicitly sob katha bolbari ba ki dorkar?
      Ami nije khubi sposhtobadi, kintu seta transparency maintain korbar jonye ba lokke bhul idea-e na rakhbar jonye. Sposhtobadi ra rude hoy na. Jara rude hoyt ara obhadro.

      Delete
    4. অ্যাকচুয়ালি আমি ভেবে দেখলাম রিয়া, আমি যে সাহসী ভদ্রলোকের গপ্পটা বললাম, তিনিও তো এক অর্থে স্পষ্টভাষী। কাজেই কী বলছি কেন বলছি, কাকে বলছি সে সব ম্যাটার করে মানছি।

      আর এই যে তুমি বললে না সব কথা এত এক্সপ্লিসিটলি বলার দরকারই বা কী, আমার কী মনে হয় জান, বেশির ভাগ লোকেই কথা বলতে পেলে বর্তে যায়। ভাবে আমি যেগুলো বলছি সেগুলো দারুণ স্মার্ট এবং বৈপ্লবিক কিছু। এ ছাড়া তো নিজের মত প্রকাশের অত তাড়ার কোনও কারণ দেখি না। বাচ্চাকে লোকের হাতে না দিলেই হয়, অত ঘোষণায় কাজ কী? তবে নতুন বাবামায়েদের আমি একটু ছাড় দিতে রাজি (আর নতুন বরবউদেরও) কারণ বিয়ে আর বাচ্চা হওয়ার ঠিক আগের আর পরের সময়টায় মাথা ঠিক আছে, এমন কেস আমি প্রায় দেখিনি।

      Delete
  7. erpare ম-কাকু bari ele kakima r uchit chilo cha ar anek ta er badale আমড়া r juice khaoano!! jaihok, bantir maton abostha amaro bahubar hay, sutarang no chinta :)

    ReplyDelete
    Replies
    1. হাহা সায়ক, ম-কাকুর ওপর প্রকৃতি প্রতিশোধ দিয়ে ফেলেছে। এখন মাথাজোড়া টাক। অবশ্য চেহারার সঙ্গে ওনার অভদ্রতার কোনও সম্পর্ক ছিল না সেটাও ঠিক, স্বভাবটাই ওই রকম আরকি।

      Delete
  8. shorshe diye aamra'r chatni kintu khete aam er chatni'r cheye beshi bhalo, kaajei :)

    ReplyDelete
    Replies
    1. এইইইই আমিও এক্স্যাক্টলি এটা ভেবেছিলাম শম্পা!!!! এলিটিস্ট আমের চাটনিওয়ালারা ঝাঁপিয়ে পড়বেন সেই ভয়ে লিখিনি। হায়েস্ট ফাইভ!

      Delete
  9. ei dhoroner lokjoner theke ami shatohasto dure thaki..

    ReplyDelete
  10. আপনার ব্যাগটা কি হার্মায়নির বিডেড ব্যাগের মতন?

    ReplyDelete
    Replies
    1. না, চামড়ার। আশা করি নকল চামড়া। নাহলে খুবই লজ্জা পাব।

      Delete
    2. না দেখতে নয়। আমি বলতে চেয়েছিলাম, ওটার ভেতর কি যত খুশি জিনিস ধরানো যায়? আর সেরকম ভাবে খুঁজলে যা খুশি বের করা যেতে পারে?

      Delete
    3. ছি ছি, এমন ঘেঁটে আছি যে হ্যারি পটারের রেফারেন্স ধরতে পারছি না। এ জীবন রাখতে ইচ্ছে করে না বুঝলেন। হারমায়োনির মতো না হলেও আমার ব্যাগটা ওর খুব কাছাকাছিই থাকবে।

      Delete
  11. purano abantor porchi..eta abhdratai holo,kichu spashtobadita noy,simple abhadhrata,paribarik adda te ei dhoroner offensive/befansh kotha je bolche,tar sathe jogajog na rakhai bhalo,amader ma baba ra hoyto besi bhadrolok chilen bole jogajog rokkha korten...

    prosenjit

    ReplyDelete

Post a Comment