রান্নাবান্না
মাসছয়েক আগে, বাড়িতে চিংড়ির মালাইকারি রাঁধার প্ল্যান করছি
শুনে দুয়েকবার “বাঃ বাঃ, খুব ভালো” ইত্যাদি বলে তারপর অন্যান্য কথাটথার শেষে ফোন রাখার
আগে মা বললেন,
-সোনা, মানে বলছিলাম কী, ওই মালাইকারি-টারি...মানে রান্নাবান্না
তো পরিশ্রমের ব্যাপার, খেতে ইচ্ছে করলে দোকানে গিয়ে খেয়ে এস না হয়। তোমাদের ওখানে
তো ভালো বাঙালি দোকান আছে।
পরিশ্রম? আমি আঁতকে উঠলাম। পরিশ্রম করব কখন বললাম? কেনই বা
করব? তোমার কানটা কি পুরো গেছে মা?
-বা, মালাইকারি রাঁধতে পরিশ্রম হবে না? নারকেল কিনতে হবে,
ফাটাতে হবে, কোরাতে হবে, নিংড়ে দুধ বার করতে হবে...
বেচারি মা। সেই কোন যুগে পড়ে আছেন। পৃথিবী কত এগিয়ে গেছে, মা
এখনও গাছ থেকে নিমপাতা পেড়ে নিমবেগুন রাঁধছেন, গাছের তলায় কোমরে হাত দিয়ে ঘাড়
ব্যথা করে দাঁড়িয়ে থেকে লোক দিয়ে নারকেল পাড়িয়ে, ফাটিয়ে, কুরিয়ে, গুড় দিয়ে পাকিয়ে
নারকেল নাড়ু বানাচ্ছেন।
-নারকেল ফাটাতে যাব কোন দুঃখে মা? বৌদির দোকান আছে কী করতে?
সেখানে কোরানো নারকেল, নারকেলের দুধ সঅঅঅব পাওয়া যায়। গোটা নারকেলটাই বরং পাওয়া
মুশকিল।
মা অভিভূত হয়ে গেলেন।
আমিও গিয়েছিলাম। তিনতলা সুপারমার্কেটের দেশ থেকে ফিরে বৌদির
দোকানকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেছিলাম। মুড়ি চিঁড়ে থিনঅ্যারারুট টপ রমেন ছাড়া যে আর কোন
ফ্যান্সি জিনিসপত্র সেখানে পাওয়া যাবে এ দুরাশাই আমার ছিল না। তারপর একদিন হা-ক্লান্ত
হয়ে অফিস থেকে দশমণি ব্যাগ কাঁধে নিয়ে ফিরে বৌদির দোকানে এসে সবে ক্রিম ক্র্যাকার আর
ম্যাগির সুপারসেভার প্যাক অর্ডার করছি, দেখলাম ঠিক আমার পাশে দাঁড়িয়ে এক ভদ্রমহিলা
ফারফেল পাস্তা, ফ্রোজেন চিলি গারলিক পটেটো বাইট্স্, গ্লুটেন-ফ্রি ফ্রোজেন
তন্দুরি চিকেন উইংস্, টমেটো কেচাপ, টমেটো পিউরি, টমেটো পেস্ট, ড্রায়েড অরিগ্যানো,
ক্রাশ্ড্ রেড চিলি, মেয়োনিজ, অলিভ অয়েল কিনে শেষে একটা নাচোস্-এর প্যাকেট ছিঁড়ে
খচমচ করে চিপস খেতে খেতে ধীরেসুস্থে হেলেদুলে গাড়িতে গিয়ে উঠলেন।
এর পরেও বৌদির দোকানকে সমীহ না করে উপায় আছে?
কিন্তু আমি ব্যাপারটা বুঝি। বৌদির দোকান ছেড়ে ঠিক পঞ্চাশ
মিটার এগিয়ে এলে রাস্তার ধারে বিরাট পশরা সাজিয়ে তরকারিওয়ালা বসেন। নধর মোচা থেকে
শুরু করে ফর্সা চালকুমড়ো থেকে শুরু করে ঘন সবুজ তাজা কলমি শাক, সব সাজিয়ে নিয়ে।
দেখলেও চোখের আরাম হয়। খানিকক্ষণ দাঁড়িয়ে চোখের আরাম করে আমি শেষে ছাল ছাড়ানো বেবি
কর্নের মিনি প্যাকেট তুলে নিয়ে বাড়ি চলে আসি।
পাস্তা উইথ স্পাইসি সসেজ, ক্রাশ্ড্ টমেটো অ্যান্ড বেবি
কর্ন রাঁধতে কতখানি সময় লাগে বলে আপনার ধারণা? নিতান্ত আনাড়ি রাঁধুনি হলেও
ম্যাক্সিমাম কুড়ি মিনিট। প্যাকেট ছিঁড়ে ছিঁড়ে ফ্রাইং প্যানে ঢালো, গুন্গুন্ করে
গান কর আর এদিকওদিক খুন্তি নাড়ো। ব্যস্। তাছাড়া তেল থেকে শুরু করে টপিং-এর
পার্সলে পর্যন্ত একটাই প্যানে চালিয়ে দেওয়া যায়। আর পাস্তা সেদ্ধ করার জন্য আরেকটা
পাত্র। এবার এর পাশে আলুপটলের তরকারির কথা ভাবুন। সব তরকারি কাটতেকুটতেই দশমিনিট,
তারপর আলু ভাজ, তুলে রেখে পটল ভাজ, তুলে রেখে মশলা সাঁতলাও, আবার আলুপটল ফেরৎ
পাঠাও, জল ঢাল, আধঘণ্টা ধরে ফোটাও আর নাড়ো।
যতই খিদে পাক না কেন, ঝাড়া একটি ঘণ্টার আগে খেতে বসতে পারবে
না। খেয়ে উঠে আবার তিরিশখানা বাসন মাজতে হবে।
এখানে এসে তো আরও মজা। দোকান জুড়ে আরও বেশি প্যাকেট, আরও কম
পরিশ্রম। সত্যি বলছি, সকালের চা আর রাতের ডিনার মিলিয়ে আমি কুড়ি মিনিটের বেশি
রান্নাঘরে থাকি না। এই গেস্টহাউসে যারা আসাযাওয়া করে তাদের কেউই থাকে না।
রান্নাঘরটা দেখলেই সেটা বোঝা যায় অবশ্য। কাবার্ডে থরে থরে নতুন ঝকঝকে কাপ প্লেট
বাসনকোসন অব্যবহৃত পড়ে আছে। ডিশওয়াশার দুদিনে একবার চলে কি না সন্দেহ।
কয়েকদিন ধরে কী যেন একটা অন্যরকম টের পাচ্ছিলাম। মাঝেমাঝেই কাউন্টারের
ওপর থাক করা তিন-চারখানা প্লেট দেখতে পাই, দু-তিনটে বাহারি গ্লাসও নামানো থাকে। ডিশওয়াশারের মৃদু
আওয়াজ শোনা যায়। কুকটপের তিন তিনখানা বার্নারের পাশের লাল গনগনে H দেখে বোঝা যায় এক্ষুনি কেউ
ব্যবহার করে গেছে। সবথেকে বড় কথা সুস্বাদু রান্নার গন্ধ মাখামাখি হয়ে থাকে ঘরের
বাতাসে।
রান্নার গন্ধ পেয়েছিলাম, সেদিন
রাঁধুনির সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। বাড়িতে ঢোকার মুখের প্রায় পঁয়তাল্লিশ ডিগ্রি চড়াই
রাস্তাটা দিয়ে হাঁটু ধরে ধরে কোনওমতে উঠছি, দেখলাম আমার সামনে আরও দু’জন ধীরে ধীরে
উঠছে। বোঝা যাচ্ছে বেশ বয়স্ক। এই বয়সে সেধে এই বাড়িটা নিয়েছেন কেন ভেবে আমি হাঁ
হয়ে গেলাম। ওঁরা আমার আগেই পৌঁছে গিয়েছিলেন, চাবি দিয়ে দরজা খুলে ঢুকে আবার দরজা
ঠেলে বন্ধ করতে গিয়ে আমাকে আসতে দেখে মহিলা হাসিমুখে দরজা ধরে অপেক্ষা করে রইলেন।
দুজনেই প্রৌঢ়। নিঃসন্দেহে
ইউরোপিয়ান। ভদ্রলোক বেশ বড়সড় চেহারার, মাথাভর্তি ঝাঁকড়া কাঁচাপাকা চুল। মেমসাহেবের
কোমর পর্যন্ত লম্বা কাঁচাপাকা চুল, মুখে অসম্ভব চড়া মেকআপ, চোখে গাঢ় করে কাজল
টানা, ঠোঁটে চওড়া হাসি। চড়াই উঠে এসে আমার অবস্থা দেখে গলা ছেড়ে অট্টহাস্য করে জিভ
বার করে বোঝালেন ওঁদেরও একই অবস্থা।
বোঝা গেল ওঁরা আছেন আমার ঠিক নিচের
ঘরটায়। ঘরের সামনে টানা একটা বেশ বড় ছাদ মতো আছে, মাঝে মাঝে মেমসাহেবকে রোদ পোয়াতে
দেখি। জোরে জোরে ভদ্রলোকের সঙ্গে অজানা ভাষায় কথা বলেন, হা হা করে হাসেন।
রান্নাবান্না তেড়েফুঁড়ে চলছে।
লম্বা কাউন্টারের একদিকে ট্রে-র ওপর নানারকম কৌটো, শিশিবোতল জমেছে। একদিন ভোরবেলা
কৌতূহলী হয়ে ট্রে-র কাছে গিয়ে দেখেছি, সেগুলো সব মশলাপাতি, ভিনিগার ইত্যাদির।
সবগুলোই যে বেশ ব্যবহার হচ্ছে বোঝা যায়। বিকেলে ফিরে এসে ছ্যাঁকছোঁক আওয়াজ পাই। ভদ্রলোক
রান্নাঘরের পাশে একটা রোদ-পড়া জায়গায় ইজিচেয়ারে হেলান দিয়ে শুয়ে কাগজ পড়েন।
আজ শরীরটা বিশেষ জুত না লাগায়
ক্লাস শেষ হওয়ার পর কোথাও না থেমে সোজা বাড়ি চলে এসেছিলাম। ঘরে ঢুকে ব্যাগ রেখে
জামাকাপড় বদলে রান্নাঘরে জল ভরতে গিয়ে দেখি, মহোৎসব চলছে। একটা বিরাট কাঁচের বাটি
প্রায় অর্ধেক ভর্তি করে টমেটো স্যালাড, কুকটপের ওপর একটা বড় ফ্রাইং প্যানে মাংস না
কী একটা রান্না হচ্ছে, আমি ঢুকতেই মেমসাহেব একটা গোটা ক্রিমের কৌটো প্যানের ওপর উপুড়
করে দিলেন। কৌটোর গায়ের লেখা না পড়েও আমি বলে দিতে পারি ক্রিমটা ফুল ফ্যাট।
চারদিকে চামচ, হাতা, খুন্তি, প্লেট ছড়ানো। ইলেকট্রিক কেটলে গব্গব্ করে জল ফুটছে।
কাটিং বোর্ডের ওপর পার্সলের গোছা রাখা, এক্ষুনি উদ্যত ছুরি সেগুলোকে কচুকাটা করল
বলে।
মেমসাহেব আমাকে দেখে বাজখাঁই “হাল্লো”
বললেন, আমি চোরের মত হাসলাম। তাড়াতাড়ি জল ভরে পালানোর সময় রান্নাঘরের দিকটায়
আরেকবার চোখ পড়ে গেল। কী আশ্চর্য, হাসপাতালের মত সাদা ধবধবে ঘরটাকে একটু একটু
রিষড়ার ঝুলকালিপড়া রান্নাঘরের মতো দেখতে লাগছে যে।
একটু পরে বারান্দায় বেরিয়ে দেখি
নিচের ছাদে লালসাদা ডুরিকাটা শামিয়ানার তলায় টেবিল পাতা হয়েছে। গেস্টহাউসের টেবিলের
ওপর বাহারি টেবিলঢাকা, হাতে বানানো হলে আশ্চর্য হব না। তার ওপর দুটো টেবিলম্যাট,
ম্যাটের ওপর ধবধবে সাদা দুখানা ফুলপ্লেট। প্লেটের পাশে যত্ন করে ভাঁজ করা পেস্তা
রঙের রুমালের ওপর ছুরি কাঁটা চামচ সাজানো। টেবিলের এক কোণে একটা ছোট ভাসে একগোছা
হলদে ফুল। ফুলগুলো আমি চিনি। আমাদের বাড়ি থেকে বেরোলেই ডানহাতে একটা ঝোপে থোকা
থোকা ফুটে থাকে। নিচতলার ঘরের ভেতর থেকে উচ্চকণ্ঠে হাসির শব্দ ভেসে আসছে, এক্ষুনি
খেতে বসা হবে বোধহয়।
আমি সরে এলাম। আমারও ডিনার বানানোর
সময় হয়ে এল। আমার টেন মিনিট্স্, ওয়ান পট ডিনার। এই দেখুন তার ছবি।
darun laglo porte,ki bhalo barnona :-) ar jadio rater khawa hoye geche,kintu khide peye gelo !
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ।
Deletenarkel er dudh er byaparta akdam mile gache...mane oi ph conversation ta amaro hoechilo :) neem tao mile gachhe-amader barite akta neem gach achhe...chotobalay anek samay neem pata perechhi. bai ta ki science fiction?
ReplyDeleteউঁহু, ফ্যান্টাসি।
Deleteহাহা, মাদেরও বিপদ, পৃথিবী এত এগিয়ে গেছে আসলে। নিম আমার অন্যতম ফেভারিট গাছ। নিমবেগুনের মতোই প্রিয়।
সুরুৎ করে একটু জিভে জলটা টেনে নিলাম। এই পেনে, ফুসিলি আর ফার্ফালে আমার হেব্বি ভাল লাগে খেতে, তার সঙ্গে সসেজ-টা দেখে আরও লোভ লাগছে। এটা কি ব্রাটওয়ার্শ্ট্? তবে আমি হলে আকুয়াফিনার বদলে একটা কোক বা জিঞ্জার এইল নিয়ে বসতাম। সামথিং টু ওয়াশ ডাউন দা পাস্তা।
ReplyDeleteকৌশিক, এটা হচ্ছে Bockwourst. আমার অবশ্য পাস্তা খুব প্রিয় নয়, আমার মতে এই জিনিসটা ইতালিয়ানদের থেকে চাইনিজরা বেটার বানিয়েছে, অর্থাৎ কি না নুডলস ইত্যাদি।
Deleteওই দম্পতির কাছে খাবারটা তো বাহানা, একসাথে সময় কাটানোটাই তো আসল মজা। আমি যদি খুব ভুল না করে থাকি, তোমারও তাই। সসেজ দেবভোগ্য জিনিস, সন্দেহ নেই। কিন্তু ছবির সব চেয়ে বাম দিকের খাবারটাই সবচেয়ে কাছের মনে হচ্ছে।
ReplyDeleteভালো, থুড়ি, মন কাড়া লেখার ফ্রিকোয়েন্সি বেড়ে চলেছে। আমি ক্লাসে পাকামি করতাম বলে স্কুলে এনআরডি আমার নাম দিয়েছিলেন পাকেশ, অর্থাৎ নরেশ যেমন নরজাতির মধ্যে শ্রেষ্ঠ, সেরকম পাকাদের মধ্যে ...
অতএব, লেখিকেশ :)
উফ, সক্কাল সক্কাল উঠে এমন শিরোপা পেয়ে মন খুশি হয়ে গেল অনির্বাণ। থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ। তুমি একটুও ভুল করনি, একা থাকলে আমার বেস্ট খাবার ম্যাগি অথবা দুধ কর্নফ্লেক্স।
Deletedarun laglo. Tomar dinner o kichhu kom jaina. kebol ami hole ek can coke nitam.Ar ei jonyei ei jibone amar ar roga haoa holona .
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ ইচ্ছাডানা। রোগা হয়ে আজ পর্যন্ত কেউ বড়লোক হয়েছে শুনেছেন? কাজেই রোগা হওয়া নিয়ে মাথা ঘামাবেন না।
DeleteBarite pasta/pizza posay na..emonki ami aaj obdi breakfast e cornflakes khayni..emonki oi toast-bread-butter o kom mone pore..nikhad bangal poribar er bangali howae eguloke boddo sahebi khana treat kora hoy ekhuno. doichire/dudh-kola-muri/sidhhobhat ghi dia/aam-muri/chatu-dudh-muri..etc etc...egulo ekhun o onek egia
ReplyDeleteবাড়িতে আমাদেরও এখনও রুটি তরকারি লুচি পরোটা ব্রেকফাস্ট হয় সৌমেশ।
DeleteKhub shundor! Eto identifiable ei ghotona gulo...Chaliye jaao, jor kadam ey.
ReplyDeleteথ্যাংক ইউ সোমদত্তা।
Deleteতোমার আজকের পোস্টটার জন্য তিনখান কথা। ১)তুমি তো দেখছি বেশ ভাল রাঁধুনি? এত দৌড়-ঝাঁপ, অফিস করা,ব্লগ লেখা আবার রান্না, তাও কিনা মালাইকারি! মনে হয় তোমার মা একজন ভাল রন্ধনশিল্পী। ২) আশি বছরে রাসেল যদি বলতে পারেন,night is still so young,তবে তুমি কেন হাঁটু ধরে উঠবে? বালাই ষাট্। ৩)তোমার প্রতিবেশী পরিবার কিরকম যে একা একটা অসহায়(?) মেয়ে, তায় হাঁটু ধরে উঠছে, তাকে কি একটা প্লেট অফার করা যেত না? আর তুমি শুধু গন্ধ শুঁকে চলে এলে? গন্ধটা দুবার শুঁকেছিলে তো?
ReplyDeleteএকেবারেই না মালবিকা। আমি ছ'মাসে একবার রান্না করি কি না, তাই মালাইকারি রাঁধি। আমার মা'র হাতের সেদ্ধভাতও আমার অমৃতের মতো লাগে, কাজেই আমি যদি বলি মা খুব ভালো রাঁধেন তবে সে কথা ধোপে টিঁকবে না।
Deleteওঁরা যে আমাকে খেতে বলেননি সেটা খুবই ভালো ব্যাপার হয়েছে। ভয়ানক অস্বস্তি হত।
Pasta-noodles niye amio tomar sathe ekmot. Plus noodles amader gharer lok hoye geche, pasta ekhono ektu holeo exotic. In fact, noodles j Chinese khabar, seta ami ektu boro hoye jenechi. amar ek relative ghee-gorom moshla diye chowmein banaten, seta kheteo khub kharap hoto na.
ReplyDeleteঘি গরমমশলা দিয়ে চাউমিন? একবার করে দেখতে হচ্ছে তো টিনা।
DeletePhoto ta just jobordost hoyeche. kichu bolar nei.
ReplyDeletePasta amar aage dekhlei jibh diye jol poRto, bhabtam aah, ekta pastay na jani kotto mota ekta noodle er shwaad lukono ache. khete giye dekhlam nah! thik ta na. tobu amar noodles aar pasta favourite! jotobaar debe, totobaar khabo! parle oi full fat er can tao dhele debo!
হাহাহা, পাস্তা ইক্যুয়ালটু মোটা নুডল ব্যাপারটা দারুণ বলেছ সুমনা।
Deletekeu kom randhe, fankibaji ranna kore, opotu randhune... eisobgulo sunle/ dekhlei amar praane boro araam lage.. hingsute noi kintu ami by nature... kintu amar boyoshi keu ofc samle, songshar samle, abar darun darun sob mochar ghonto etc. rendhe felchhe abar camera bagiye tar chhobi tule facebook eo diye dichhe... tader expertise dekhe ami besh hinomonyota y bhugi.
ReplyDeleteআমারও খুব বেশি কাজের লোক দেখলে ভয় লাগে সোহিনী। হাই ফাইভ।
DeleteBy the way, ei sausage wala penne pasta taar recipe paoa jaabe? :) Dekhei khete ichche korchhe.
ReplyDeleteরেসিপি কিছু নেই সোমদত্তা। তেল গরম করে সসেজের টুকরো গুলো দিয়ে দেবে, নুন অল্প, গোলমরিচ, ইট্যালিয়ান সিজনিং দেবে। ভাজা ভাজা মতো হলে টমেটো টুকরো করে দিয়ে নাড়বে চাড়বে। ঢাকা দিয়ে রাখবে কিছুক্ষণ, যাতে ব্যাপারটা একটু নরম হয়ে আসে। তারপর সেদ্ধ করা পেনে সসেজ টমেটোর মধ্যে দিয়ে মিশিয়ে দিলেই হল। নামানোর আগে নুনঝাল চেখে নেবে।
Deleteআমার বাড়িতে আর কিছু ছিল না বলে আমি এতে সেরেছি। তুমি পেঁয়াজ, ক্যাপসিকাম ইত্যাদিও দিতে পার চাইলে। আমার ধারণা খারাপ হবে না খেতে।