অলিম্পিকস অলিম্পিকস
অলিম্পিকস দেখছেন?
আমি নিয়মিত ফলো করছিনা, যদিও এদিকসেদিক খবরাখবর রাখছি, শুনছি, পড়ছি। আমার সহকর্মী A রোমহর্ষক রেসের ক্লিপিংস পাঠাচ্ছে অফিস-মেলে, সেগুলো দেখছি। আমি নিজে লুডো
ছাড়া কিচ্ছু খেলতে পারিনা, কিন্তু খেলা দেখতে আমার ভালোলাগে। এটা মায়ের থেকে
পেয়েছি বোধহয়। মা জন্মে কিছু খেলেননি কোনোদিন, সারাজীবন বাড়ির বাগানে মামাদের
ফুটবল খেলায় হাওয়াই চটি হাতে গলিয়ে গোলকিপার-গিরি করে এসেছেন, অথচ সৌরভ গাঙ্গুলি
সম্পর্কে মায়ের উৎসাহ দেখলে আপনার শ্রদ্ধা হবে।
খেলাধুলোর
পৃষ্ঠপোষকতায় মাকে হারাতে পারবনা, তবে আমি সত্যি সত্যি মনে করি টিভিতে খেলা ছাড়া
আর দেখার কিছু নেই। বাজার গরম করা উড়ো খবর, অপসংস্কৃতিময় নাচাগানা কিংবা সারাদিন ধরে
রান্নার ক্লাস দেখার থেকে বল নিয়ে গুঁতোগুঁতি দেখা ঢের ভালো। আমার ছোটবেলার সবথেকে স্পষ্ট
স্মৃতিগুলোর মধ্যে বাবার পাশে বাবু হয়ে বসে ফুটবল ওয়ার্ল্ডকাপ দেখার স্মৃতি একটা। দেখছি
আর বাবার দেখাদেখি গম্ভীর মুখে মাঝে মাঝে বলছি, “উফ পাসটা কী বাড়ালো দেখলে? ইন্ডিয়া
খেলবে এদের সঙ্গে? তাহলেই হয়েছে।”
ছোটবেলায় খুব
উৎসাহভরে অলিম্পিকস দেখতাম। ওপেনিং সেরিমনি থেকে শুরু করে ক্লোজিং সেরিমনি শেষ হয়ে
যতক্ষণ না ক্যামেরাম্যানরা যন্ত্রপাতি গুটিয়ে মাঠ ছাড়তেন ততক্ষণ পর্যন্ত। এখন আর
দেখতে ইচ্ছে করেনা। খেলা ব্যাপারটাও ওই ভূতের সিনেমার মতো, একা একা দেখার থেকে না
দেখা ভালো।
অলিম্পিকসে কী দেখেন
আপনি? আমার সবথেকে ভালো লাগে ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডের খেলাগুলো। তার মধ্যে অবশ্য
কমবেশি আছে। শটপুট আর জ্যাভলিন নিক্ষেপ থেকে দৌড় দেখতে সবসময়েই বেশি ভালোলাগে।
দৌড়বীররা যখন স্টার্টিং পয়েন্টে মাথা নিচু করে ডাউনওয়ার্ড ডগ হয়ে দাঁড়ান আমার
বুকের ভেতর ঢেঁকির পাড় পড়তে থাকে। তারপর হঠাৎ একটা ঠাই করে বন্দুকের আওয়াজে ভয়ানক
চমকে উঠে কোনোমতে ধাতস্থ হতে না হতেই ১০০ মিটার শেষ। চক্ষের নিমেষে। উল্লাসে ফেটে
পড়া মাঠ আর ক্যামেরা, সাংবাদিক, কর্মকর্তাদের ভিড়ের ফাঁকে ঘামে কান্নায় ভেজা
বিজয়ীর মুখ।
আর ভালোলাগে জলের ভেতর
মাছের মতো নড়াচড়া শরীর দেখতে। সাঁতার, ডাইভিং, সিনক্রোনাইজড সাঁতার। ডুবন্ত ক্যামেরার
চোখ দিয়ে মাইকেল ফেল্পসের ভাস্কর্যের মতো দেহ লুকিয়েচুরিয়ে দেখি। এই সাড়ে তিন হাত
শরীরটাকে নিয়ে কী কী করতে পারে মানুষ, আমার হাঁটুর বয়সী মানুষ, দেখেশুনে আমার
মুখের হাঁ বন্ধ হয়না। একটা কঞ্চির ওপর ভর করে আকাশে লাফ মারে, আকাশ থেকে দেহটাকে
গুটিয়েসুটিয়ে গোল্লা পাকিয়ে জলের ভেতর ঝাঁপায়, শূন্যে একের পর এক ইঞ্চি-মেপে
ডিগবাজি খেয়ে এসে ঠিক সেই সরু প্ল্যাটফর্মটার ওপরেই এসে ল্যান্ড করে। প্রত্যেকবার।
আমি আমার চরম বেতালা
শরীরটাকে নিয়ে পর্দার এপারে বসে বসে দেখি সব। আর টেনশনে মুঠো মুঠো চিপস মুখে
পুরি। এই বুঝি বাচ্চা মেয়েটার পা মচকে গেল। এই বুঝি লাফাতে গিয়ে শিরদাঁড়ার ঠোকা
লেগে ডাণ্ডা পড়ে গেল, এই বুঝি মিলিমাইক্রো সেকেন্ডের ব্যবধানে এই লোকটা ওই লোকটার
থেকে আগে চলে গেল।
ছবি গুগল ইমেজেস থেকে
কাউকেই চিনিনা, তাই যে-ই
আগে যায় তার জন্যেই আনন্দে লাফাতে ইচ্ছে করে আমার, যে-ই হেরে যায় তার মুখটা দেখেই
কান্না পায়। কী জ্বালা।
এই পোস্টটা লিখতে
গিয়ে সেসব কথা মনে পড়ে গেল। আর অমনি অলিম্পিকস দেখার ইচ্ছেটা আবার চাগিয়ে উঠল মনের
ভেতর। দেখি, কাল থেকে দেখবখ’ন।
আপনাদের অলিম্পিকসের কী কী খেলা দেখতে ভালো লাগে?
আমাদের খেলা দেখি শুধু। :|
ReplyDeleteমানে শুধু ভারত যেগুলোতে অংশগ্রহণ করে? যাঃ এটা বাজে পার্শিয়ালিটি। বাকি খেলাগুলোও তো কী ভালো হয় দেখতে, ওগুলো না দেখা তোমারও তো মিস।
DeleteChotobelay ekta boi upohar peyechilam....yah motka ekta volume called "olympics: in pictures".
ReplyDeleteprothom patay chilo bachha meye gymnast....ola korbut in 1972 munich olmpics. byaas....shei theke aamar gymnastics dekhar nesha. emonki indian women gymastics national o ticket kete dekhechi :))
ইস শুনেই ওরকম একটা বই গিফট পেতে ইচ্ছে করছে, মোটকা গোবদা বই, অনেএএএক ছবি দেওয়া। জিমন্যাস্টিক্স আমারও দুর্দান্ত লাগে দেখতে।
Deleteশোনোনা তোমার জিমন্যাস্টের কথা পড়ে জিমন্যাস্টিকসের প্রেমে পড়ার কথা শুনে আমার ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল শম্পা। মা আমাকে শান্তিপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা মহম্মদ আলির জীবনী কিনে দিয়েছিলেন। তবু বক্সিং-এর প্রতি প্রেম গজায়নি আমার।
ওই ১৯৮৯-৯০ সাল নাগাদ "নাদিয়া" বলে একটা ইংরেজি ডকু-সিরিজ হয়েছিল দূরদর্শনে, রোমানিয়ার জিমনাস্ট নাদিয়া কোমানেচিকে নিয়ে| সেইটা দেখে আমার বোন (৩ কি ৪ বছরের তখন) এমন ইম্প্রেস্ড হলো, যে দিনরাত "আমি নাদিয়া" বলে যেখানে সেখানে জিমনাস্টিক দেখাতে যায় আর দুম দাম পড়ে| সে কি মুশকিল!
Deleteহাহাহাহা আমি সুজাতাকে স্পষ্ট কল্পনা করতে পারছি, ছোট ছোট গোল গোল হাত পা এদিক ওদিক বেঁকিয়ে জিমন্যাস্টিকস করছে। টু গুড।
Deleteআরে আমিও নাদিয়া কোমানেচির নামটাই জানতাম খালি। ছোটবেলা থেকে জিমন্যাস্টিকস বলতেই ওই নামটাই জেনে এসেছি। দ্য ফার্স্ট পারফেক্ট টেন। নাদিয়া শব্দটার সাথে একটা ভীষণ সিরিয়াস মুখের রোগা বালিকার মুখ এক হয়ে গিয়েছিল আমার মগজের ভেতর। তারপর একদিন টিভিতে দেখি ও হরি ইনি যে একজন মধ্যবয়স্ক মহিলা, ছোট ছোট মেয়েদের জিমন্যাস্টিকস শেখান। কী অদ্ভুত লেগেছিল দেখতে জানেন।
amaro ei ek case, oi durodorshoner nadia ke dekhe gymnastics preeti, jeta aaj o otut achhe... gymnastics bad dile baki duto pochonder jinis hochhe diving ar cycling.
Deleteআরে সাইক্লিংটা কী করে মিস করলাম, জঘন্য। আমারও ওটা দুর্দান্ত লাগে দেখতে সোহিনী। সাইক্লিং ভালোলাগার পেছনে অবশ্য একটা খুব ছেলেমানুষি কারণ আছে। ওটা এমন একটা জিনিস যেটা আমি পারি। মানে ওনাদের মতো ভালো পারিনা, কিন্তু একটা সাইকেল দিলে চড়ে খানিকদূর যেতে পারব। যেখানে একটা পোল হাতে ধরিয়ে দিলে বা একটা বার-এ তুলে দিলে হাঁ করে দাঁড়িয়ে থাকা ছাড়া আমার কিছু করার নেই।
Deleteঅতএব আমি সাইক্লিস্টদের সাথে একাত্মবোধ করি, জিমন্যাস্ট কিংবা পোল ভল্টারদের থেকে বেশি।
Amar best lage meyeder gymnastics. Chhoto chhoto kuchi kuchi meyegulo ki odbhut bhalo gymnastic kore!!! Meyeder synchronized diving tao dekhchilam, khub bhalo laglo. Meye der game gulo generally beshi graceful lagey, ar chhele der gulo beshi powerful. Thik i bolecho, ei 3 haat shorir ta niye manush ki na korte pare setai dekhbar moto. Ki dedication, discipline ar concentration!! Inspiring!!
ReplyDeleteOpening ceremony ta darun legeche - James Bond er asha ta byapok, ar tar thekeo beshi mojar holo Mr. Bean!!! Bhaba jaye!!
Tobe ami kon desh ke support korbo eta niye ekta khorak holo. Amar BlackBerry te ekta app download korechi medal track korbar jonye (jodi India ar koyekta paye) to jehetu amader server gulo Canada te, tai amar BB dhore niyeche ami Canadian. Amake Canada'r medal dekhiye jache. An Indian living in USA, working for a Canadian company...3te desh medal jitlei ami chechate pari "YAY" bole :D
জিমন্যাস্টিকসটা সব্বার মিলছে দেখছি রিয়া। সত্যি, ডেডিকেশন নিশ্চয় সব কাজের ক্ষেত্রেই লাগে, কিন্তু খেলোয়াড়দের মুখে সেটা ফোটে সবথেকে ভালো।
Deleteআমি ওপেনিং দেখিনি গো, তবে মিস্টার বিন-এর কথা পেপারে পড়লাম।
তোমার তিনটে দেশকেই সাপোর্ট করার কথা পড়ে খুব খুব ভালো লাগল রিয়া। এরকমই তো হওয়া উচিত।
Ekdom moner katha likhechho! Specially sesh tuku! Amar darun bhalo lage olympics dekhte. Bose bose dekhi ar tension-e asthir hoi, anonde laphie uthi, dur chhai ki boring boleo takie thaki gagan narrang er medal paoar ashay. Rate ghum peye geleo chokh kochle bose thaki, abar to sei char bachhorer age hobe na! Hostel-e thakar dorun majher kayek bachhor olympics bhalo kore dekhte parini, tobe 2008-er ta pran bhore dekhechhilam! Eka thaktam, atoeb hate remote nie full AC chalie, leper talay guri suri mere, summer olympics dekhar mato maja ar ki hote pare! Ebachhor ekjon songee achhe dekhar jonno. Haumau kore football theke gymnastics ba swimming-er channel-e change korar maja pachhi! Athoba raag pushe rekhe football dekhte dekhte (eto kkhon to dekhle tomar ta ebar amar pachhonder ta ektu dekhi- er pore ar ki bola jai) setai enjoy korchhi! Majhe majhe Tuktuk remote nie khelar phale darun ekta exciting moment-e hoito TV off hoye jai! Taratari bhulie bhalie remote ta aday kore abar on kori, tatokkhone slow motion-e replay hochhe, tai soi! Bhaggis 4 bachhore ekbar-i hoi, noile kaj kammo laate uthto!
ReplyDeleteকী ভালো বর্ণনা দিয়েছ অলিম্পিকস দেখার রুচিরা, তুমি যা যা কর, আমি আর আমার বন্ধুরাও অবিকল সেগুলো করি আমাদের টিভি সেটটার সামনে বসে। আমাদের গ্রুপেও টুকটুকের সাইজের এক মেম্বার আছে, তার হাত থেকেও রিমোট বাঁচাতে বাঁচাতেই আমাদের অর্ধেক সময় কেটে যায়।
Deleteসিরিয়াসলি, জিমন্যাস্টিকসের সাথে ফুটবলের তুলনা হয় বল? আমরাও এই এক কথা বোঝাতে বোঝাতে ক্লান্ত। খুব ভালো লাগল তোমার কমেন্টটা পড়তে।
২৪ বছর আগেকার একটা স্মৃতি উস্কে দিলেন আপনি |
ReplyDelete১৯৮৮ সিওল | আমাদের এলাহাবাদের বাড়ির ১৪ ইঞ্চি আপট্রন সাদাকালো টিভিতে একটাই চ্যানেল ছিল তখন | রোজ সন্ধ্যেবেলা আমি মা আর বাবা (বোন তখন খুব ছোট) অলিম্পিকের হাইলাইট দেখতে বসতাম| সব খেলা দেখতে ভাল লাগতনা, কিন্তু কি আর করা যাবে, দুরদর্শন যা দেখাবে, যতটুকু দেখাবে সেটাই দেখা ছাড়া উপায় নেই| আধঘন্টার হাইলাইটে কোনদিন হয়ত শুধু বক্সিং, কুস্তি আর ম্যারাথন দেখালো, সেদিন মন খারাপ| সবথেকে ভাল লাগত মেয়েদের জিমনাস্টিক্স, ছেলে-মেয়ে সবার ডাইভিং আর ছেলেদের ওয়েট লিফটিং| এখনো মনে আছে, সবথেকে আজব লাগত ফেন্সিং, যারা করত তাদের মুখ দেখা যেতনা, হার জিত-ও কিছুই বুঝতামনা, কোথায় কি ঠেকছে আর পীঁক করে আওয়াজ হচ্ছে| পোল ভল্ট ভাল লাগত এটা মনে আছে| কোনও কোনও দিন হয়ত ওই হাইলাইটের সময়টায় লোড শেডিং হয়ে গেল, আর সে কি দুঃখ বাড়ি শুদ্ধু সবার| আর দুটো খেলার হাইলাইট দেখাবার মাঝে যে স্টিক ফিগার টাইপের এনিমেটেড ছবিগুলো এসে জানান দিত পরের খেলাটা কি হবে, সেইটা দেখে খুব মজা পেতাম| এখন হয়ত শুনলে বোকা বোকা লাগবে, ওই স্টিক ফিগার দেখে গেস করা, পরের খেলাটা কি, সেটা আমার একটা প্রিয় খেলা ছিল|
তার পরে কতগুলো অলিম্পিক কেটে গেল| বার্সিলোনা, আটলান্টা, সিডনি, এথেন্স, বেজিং, কোনওটা অল্প মনে আছে, কোনওটা বেশি| ততদিনে অনেক কিছু বুঝতে শিখেছি, বাড়িতে কালার টিভি এসেছে, তাতে অনেকগুলো স্পোর্টস চ্যানেল| কিন্তু অলিম্পিকের প্রসঙ্গ উঠলেই প্রথম যে দৃশ্যটা চোখের সামনে ভেসে ওঠে সেটা হলো আমাদের এলাহাবাদের পুরনো বাড়ির বাইরের ঘরের মেঝেতে সন্ধ্যেবেলা আমি, মা আর বাবা অলিম্পিকের হাইলাইটস দেখতে বসেছি|
আজও আমার প্রিয় খেলা মেয়েদের জিমনাস্টিক্স, ডাইভিং, ওয়েট লিফটিং| তার সঙ্গে আরো কয়েকটা যোগ হয়েছে, যেমন এথলেটিক্স | তবে এখন আর অলিম্পিক দেখার সময় সুযোগ পাইনা| ওপেনিং সেরিমনিটাও দেখা সম্ভব হয়নি, দেখি অনলাইন পেলে দেখে নেব এর মধ্যে|
আপনার স্মৃতির সঙ্গে আমার স্মৃতি বেশিরভাগ সময়েই মেলে, কিন্তু এটা একেবারে হুবহু মিলেছে। কেবল আপট্রনের জায়গায় অস্কার টিভি হবে। যখন কম জিনিস ছিল, কমদামি জিনিস ছিল, তখনকার স্মৃতিগুলো কী স্পষ্ট না সুগত? আর স্মৃতির এমনই জোর, লোডশেডিং ব্যাপারটা পর্যন্ত মধুময় লাগে। অদ্ভুত।
Deleteফেন্সিং সত্যি অদ্ভুত। খালি নেচে নেচে এদিক ওদিক যাচ্ছে, কী যে হচ্ছে কিচ্ছু বোঝা যাচ্ছে না দূরছাই। স্টিক ফিগারগুলো কী ভালো ছিল তো, বোকা বোকা লাগার কী আছে।
ওয়েটলিফটিং অবশ্য আমার ভালো লাগেনা। অর্থাৎ কিনা টেনশন হয়, খালি মনে হয় এই বুঝি হাত ফসকে পায়ের ওপর পড়ে গেল।
খুব ভালো লাগলে মন্তব্য পড়ে। থ্যাঙ্ক ইউ।
jak! abosheshe india'r gagan narang ekta bronze pelo.
ReplyDeleteishh! erpor jodi mary kom women's boxing gold te peye jay tahole ki mojai na hobe :)
গো নারাং।
Deleteamar gymnastics, snatar, dourer eventgulo r cycling dekhte khub bhalo lage... tomar sathe ami ekmot, jokhon ora bar bar haoate pak ghure oi shoru bar tar upor ese darai tokhon dom bandho hoye ase. kal e bachha meyeder artistic gymnastics dekhchhilam…. here giye oi china bachha meye gulor chokhe jol dekhe amar o dukre kandte ichha korchhilo… goto robibar din road cycling dekhlam… se Buckingham palacer paser rasta theke shuru kore sobuj shohor toli koto ki ghure elo…. r majhe abar Italian ekjon cyclist er brake e ki ekta problem holo r pechone e je gari ta cholchhilo… sekhan theke ekjon beriye cholonto abostha te e seta thik kore dilo… hum… ami khela beshi dekhi na khelar ase pase jinis gulo.. ke jane..
ReplyDeleteআরে নানা খেলার চারপাশের জিনিসই তো বেশি ইন্টারেস্টিং গোবেচারা। ঠিকই কর দেখ।
Delete