ডয়েশ ক্লাস
হেসেখেলে হাওয়া খেয়ে ছবি
তুলে বেড়ানোর সময় শেষ, হুড়মুড়িয়ে ঘাড়ের ওপর এসে পড়েছে জার্মান ক্লাস। সকালবেলা
কোরাসকণ্ঠে আ, বে, সে, ডে দিয়ে দিন শুরু হচ্ছে, শেষ হচ্ছে দুলে দুলে ক্রিয়াপদের শব্দরূপ
মুখস্থ করতে করতে। কী বদ্খৎ ভাষা বাপরে।
আমার বহুদিনের ইচ্ছে ছিল
একটা নতুন ভাষা শিখি। বাংলাটা আরেকটু ভালো করে শিখলে হত, ইংরিজি আর হিন্দি তো
অনেকখানি ভালো করে শেখা দরকার। সেগুলো বাগে এনে ফেলার পরও পাঞ্জাবি সিন্ধি গুজরাতি
মারাঠি তামিল তেলেগু উৎকলি বাকি থাকে, কিন্তু এরা সব গেঁয়ো যোগী। শিখতে হলে
জার্মান, ফ্রেঞ্চ, স্প্যানিশ শিখব, না হলে কিছুই শিখব না। দিল্লিতে এসে একবার
উদ্যম করে খোঁজখবর নিয়েছিলাম। কিন্তু সে উদ্যম ব্রশিওর জোগাড় পর্যন্ত গিয়েই
ক্ষান্ত দিয়েছে। তারপর মাসতিনেক পরে অফিস থেকে বাড়ি গিয়ে দেখি মা সেই ব্রশিওর দিয়ে
ঝাঁট দেওয়া ময়লা তুলেছেন।
তাই এবার যখন শুনলাম ছ’মাস
কাজের সঙ্গে একমাস জার্মান ভাষাশিক্ষার ক্লাস ফাউ, সিদ্ধান্ত নিতে আর দেরি করিনি।
ব্যাপারটা শারীরিকমানসিক
দিক থেকে বেশ ক্লান্তিকর। অনেকটা গ্র্যাজুয়েট স্টাডির ম্যাথক্যাম্পের মত। রোজ ঝাড়া
ছ’ঘণ্টা জার্মান, প্লাস দেড়ঘণ্টা সেল্ফ্-স্টাডির পর আমার সেল্ফ্ আর আমাতে থাকে
না। কোনওমতে টলতে টলতে বাড়ি ফিরে সেই যে শয্যা নিই উঠি একেবারে পরদিন সকালে।
তবে আফসোস নেই। এই একমাসে
যদি ভাষাটার বীজ পোঁতা হয়ে যায় মাথার মধ্যে তাহলে দিল্লি গিয়ে গ্যেটে ভবনে লাইন
দেওয়া যেতে পারে। অর্চিষ্মানেরও শুনলাম ছোটবেলা থেকে জার্মান শেখার শখ। একের বদলে
দুজনের উদ্যম জড়ো হলে স্বপ্ন সত্যি হতেও পারে। বলা যায় না। কাজেই আমি খাতাবই বগলে
নিয়ে বীরদর্পে রোজ সকালে গিয়ে ফার্স্টবেঞ্চে বসছি। কতখানি শিখছি জানি না, কিন্তু
চেষ্টার অন্ত রাখছি না।
তাছাড়াও ক্লাস করা
ব্যাপারটা বেশ ইন্টারেস্টিং। শেষ ক্লাসে গিয়ে বসেছিলাম অনেকদিন হল। একটা ক্লাসের
ভেতর লেখা, পড়া, শেখা, শেখানো ছাড়াও যে আরও কতরকম ডায়ন্যামিক্স্ চলতে থাকে সে সব
ভুলেই গিয়েছিলাম। হয়তো খেয়ালও করিনি। এখন বুড়ো চোখে সব নতুন করে ধরা পড়ছে।
আমাদের ক্লাসরুম যথার্থেই
গ্লোবালাইজ্ড্। তবে রকমারি পাসপোর্ট থাকলেই তো হয় না, পরিস্থিতিকে ইন্টারেস্টিং
করতে গেলে লাগে রকমারি চরিত্র। তারও অভাব নেই আমাদের ক্লাসে। একজন হারমায়োনি গ্রেঞ্জার
আছেন, একজন কুঁদুলে পিসিমা, একজন ছিদ্রান্বেষী জ্যাঠামশাই, একজন ফ্যাশন চূড়ামণি,
একজন আদুরে খুকুমণি। একজন হুড়মুড়িয়ে লাঞ্চ খেয়ে
চুপিচুপি গিয়ে লাইব্রেরির কোণে বই খুলে পড়তে বসে তো আরেকজন গোটা জার্মান ক্লাস
জুড়ে দেশের লোকের সঙ্গে মাতৃভাষায় কথা বলে যায়।
দিদিমণিরাও দেখার মত।
আমাদের হেড দিদিমণি হলেন ফ্রাউ শ্প্রিংগার। আমাদের তিনি তাঁর ভালো নাম ধরে ডাকার
অনুমতি দিয়েছেন, কিন্তু এখনও পর্যন্ত আমরা কেউই “হাই শার্লটা” বলে তাঁর পিঠ চাপড়ে
দিতে পারিনি। কিছু কিছু লোক থাকে না, যতই মাই ডিয়ার হোক না কেন একটা দূরত্ব আপসে
থেকেই যায় যেটা শত পরিচয়েও অতিক্রম করা যায় না? ফ্রাউ শ্প্রিংগার হলেন সেই জাতের।
আমি এই জাতের লোককে ভয়ানক হিংসে করি।
আর আছেন ফ্রাউ লুটেনবার্গ,
আছে জেনি আর কোফি। সকলেই ভালো, সকলেই হেল্পফুল। বিভিন্ন জাতির, বিভিন্ন রঙের,
বিভিন্ন ভাষার একঘর লোককে এঁরা কি অনায়াসে ম্যানেজ করেন দেখে হাঁ হয়ে থাকতে হয়।
আমি তো নিজেকেই ম্যানেজ করতে হিমশিম খেয়ে যাই। বোকামো দেখে হাসেন না, পাকামো দেখে
রাগেন না। একশোবার বলার পরেও ধেড়েধেড়ে পুরুষমহিলাদের মগজে একটা জলের মত সোজা জিনিস
ঢুকছে না দেখে চকডাস্টার ছুঁড়ে ফেলে দুমদুমিয়ে ক্লাস ছেড়ে বেরিয়ে যান না।
সারাজীবন দিদিমণি হতে চেয়েও
যে শেষমুহূর্তে সিদ্ধান্ত বদলেছি সে নিয়ে আমার আর আফসোস নেই। এ জিনিস আমার দ্বারা
হত না।
ব্যস্ এই হচ্ছে আমার আপাতত
জীবনের আপডেট। কাল বাড়ি ফেরার পথে একটা ঘটনা ঘটেছে যেটা বলে ক্লাসের জন্য তৈরি হতে
উঠব।
সেন্ট্রাল স্টেশনের সামনে
দিয়ে ট্রামস্টপের দিকে এগোচ্ছি। হঠাৎ শুনি কানের কাছে কেউ একজন বলছে,“আইসক্রিম
খাবে? আইসক্রিম?”
পরিষ্কার বাংলায়।
আমি তো ওই ভারি ব্যাগ কাঁধে
নিয়েই লাফিয়ে উঠলাম। ঘাড় ঘুরিয়ে এদিকওদিক দেখছি, কোথাও কিছু নেই। জার্মান শিখতে
গিয়ে মাথাটাই গেল কি না ভাবছি হঠাৎ দেখি স্টেশনের সিঁড়ির এককোণে দুটো লোক দাঁড়িয়ে
আছে। একজন বেঁটেমোটা, আরেকজন প্যাংলাগোছের। ঠিক সেই জাতের চেহারা যাদের
মঙ্গলগ্রহের মাটিতে প্রথমবার দেখলেও বলে দেওয়া যাবে যে এরা একসময় রোজ সকালে বাড়ি
থেকে রুইমাছের ঝোল মাখা ভাত খেয়ে বেরিয়ে দুশোচল্লিশে চাপত।
আমি হাঁটার গতি ঝট্ করে
কমিয়ে দিলাম। বেঁটেমোটা ভদ্রলোক আবার প্যাংলা ভদ্রলোককে জিজ্ঞাসা করলেন, “আইসক্রিম
খাবে? আইসক্রিম?”
বোঝাই যাচ্ছে ভদ্রলোকের
হাতে এন্তার সময় আছে কিন্তু মাতৃভাষায় কথা বলার মত লোক নেই। তাই আইসক্রিমের লোভ
দেখিয়ে সঙ্গীকে টেনে রাখার চেষ্টা করছেন।
প্যাংলা ভদ্রলোক আঁতকে উঠে
বললেন, “না না, আমার গলায় ভীষণ ব্যথা। আজ সকালে দাঁত মাজতে গিয়ে গলায় ব্রাশের
খোঁচা দিয়ে ফেলেছি।”
এ ধরণের অ্যাক্সিডেন্ট কি
বাঙালি ছাড়া আর কারও সঙ্গে ঘটে, না ঘটা সম্ভব?
এই না বলে, বেঁটেমোটা
ভদ্রলোককে হতাশার সাগরে ডুবিয়ে প্যাংলা ভদ্রলোক তিন লাফে রাস্তা পেরিয়ে সাবওয়ের
গহ্বরে অদৃশ্য হয়ে গেলেন। একটা ট্রাম শোঁশোঁ করে আসছিল, ঠিক তার নাকের সামনে দিয়ে।
ওটাই ছিল আমার ট্রাম কাজেই
আমি আর সময় নষ্ট না করে দৌড় মারলাম। কিন্তু এবার থেকে ওই জায়গাটা দিয়ে যাতায়াতের
সময় চোখকান খোলা রাখব। বেঁটেমোটা ভদ্রলোকের মুখ আড়চোখে যতখানি সম্ভব ভালো করে দেখে
রেখেছি। কোনওদিন দেখতে পেলে ডেকে বলব, “আমাকে আইসক্রিম খাওয়াবেন? যত চান বাংলায়
গল্প করতে রাজি আছি।”
Na pora thakle ei phnaake ekbar Syed Mujtaba Ali'r 'Chaa chaa Kahini'-te chokh buliye nite paaro. Moja laagbe :)
ReplyDeletehya hya amio akdom etai bolte jachhilam..pore nio kuntala di tomar bortomaaner charpash ta aro mojadar lagbe..
Deletekoyekta german shobdo o sikhiye diyo plz :)
শ্রমণ, স্বাগতা, চাচা কাহিনী আমার ফেভারিট বই। অবশ্য সৈয়দ মুজতবা আলির যে কোনও বইয়ের সম্পর্কেই সে কথা বলা চলে।
DeleteShorbantokorone shomorthon korchi
Deleteদাঁত মাজতে গিয়ে গলায় ব্রাশের খোঁচা - haha... amar ak bandhobi akbar katachamoch diye noodles khete giye nijer jibhe mokkhom akta guto diye anekdin bhugechhilo... ja bolechho, esob bitkel ar adbhut accident bangali chhara ar karor sathe hay na!
ReplyDeleteহক কথা মনস্বিতা। কিন্তু তোমার বন্ধু তো রীতিমত ব্যথা পেয়েছিল নিশ্চয়, কাঁটা অতি বিষম বস্তু।
DeleteEnglish-vinglish movie ta na dekhe thakle dekhte paren...apnar ekhunkar poristhiti-r songe besh jay..cinemata o besh bhalo..
ReplyDeleter du-ek koli jarman jodi sonaten.......
দেখেছি দেখেছি সৌমেশ। ঠিকই বলেছেন, আমার এখনকার পরিস্থিতির সঙ্গে সিনেমাটা খুবই লাগসই।
Deleteআর জার্মানের সঙ্গে কলি কথাটা একেবারেই যায় না বিশ্বাস করুন, বরং বলতে পারেন, দু-এক গোলা জার্মান কামান যদি দাগেন...
sotti, bidesh bhibhnui te hotat kore du charte bangla sabdo kane asha ... jake bole DARUN !!!
ReplyDeletebideshi bhasa sekhar torjorer chhobiti besh. :-) .
দারুণ বলে দারুণ ইচ্ছাডানা।
Delete1. tomar haater lekha asadharon. inspired hoye gelam lekha practice korar jonyo.
ReplyDelete2. 'Nicht so gut' er expression ta besh majadar.
১. এ মা ছি ছি, কী যে বল টিনা।
Delete২. বইটা দারুণ। আমি তো পড়ার থেকে ছবি দেখে বেশি টাইমপাস করি।
শোনো, বাঙালরা আর জার্মানরা একই ধাতুতে গড়া । লড়াক্কু,মারকুট্টা,উন্নাসিক। কাজেই ভাষাটাতেও জঙ্গিপনা থাকবে এটাই তো স্বাভাবিক ।
ReplyDeleteমিঠু
সেটাই। তবে বাঙালদের মতই জার্মানরাও কিন্তু আসলে লোক ভালো মিঠু। জঙ্গি, কিন্তু দিলওয়ালা জঙ্গি।
Deleteহ্যাঁ ঠিক,এবং ঘোরতর z।তীয়তাবাদী।
Deleteমিঠু
হাহা, এক্কেরে ঠিক কথা কইস মিঠু।
Deleteগুট্ন্ মর্গেন! একমাস জার্মান শিক্ষার পরে একদিন তোমার গলাটা শুনতে পেলে বেশ হত... বিশেষত ওই হারমোনিয়াম বাজিয়ে রবীন্দ্রসঙ্গীত। কাক তাড়ানোর ভঙ্গীতে 'শ' আর গলা খাঁকড়িয়ে কফ তোলার মত করে 'খ' বলে বলে তারপর বাংলাও ওইভাবেই বেরোবে না?
ReplyDeleteতোমার ফ্রাউ-দের কথা শুনে আরও দু'জন বিখ্যাত ফ্রাউ-এর কথা মনে পড়ে গেল। অস্টিন পাওয়ার্স-এর ফ্রাউ ফার্বিসিনা, আর ইয়াং ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইন-এর ফ্রাউ ব্লুখার।
http://youtu.be/zdIID_TGwhM
গুট্ন্ মর্গেন, হের দত্তা। কোনও চিন্তা নেই, ওভাবে আমার জার্মানই বেরোয় না, বাংলা তো দূর অস্ত। ভিডিওখানা জব্বর, থ্যাংক ইউ।
Deletebideser matirey bangla shonar onubhuti....oshadharon!
ReplyDeleteহাই ফাইভ পৌষালি।
Deleteতোমার জার্মান ক্লাসটা অসাধারণ তো বটেই,দারুণ মজাদারও। সারা জীবন মনে রাখার মত। তবে জনান্তিকে বলতে চাই, অনেক অচেনা লোক আর তাদের জগাখিচুড়ি ভাষার মেলার মধ্যে দাঁড়িয়ে আমারও ইচ্ছে করে নিজের মাতৃভাষায় বকর বকর করতে, বিশেষ করে বাঙ্গাল ভাষায়।
ReplyDeleteআমারও করে মালবিকা। হাই ফাইভ। তবে আমার বাঙালটা বিশেষ সুবিধের নয়, মাঝেমাঝেই কলকাত্তাইয়া বাংলার মিশেল চলে আসে। কিন্তু চেষ্টা করতে তো দোষ নেই, বলুন?
DeleteIch bin sehr glücklich zu wissen, dass du lernst Deutsch.
ReplyDeleteich bin auch sehr glücklich.
Delete১ মাস হোল duolingo.com থেকে জার্মান শেখার চেষ্টা করছি , মাঝে মাঝেই মাথা হ্যাং করে যাচ্ছে :D
ReplyDeleteআরে বাঃ আমার সহপাঠী হলেন তো তাহলে আপনি কৌস্তুভ। মাথা হ্যাং করুক, আপনিও হ্যাং করে থাকুন, হাল ছাড়বেন না। ঠিক ম্যানেজ হয়ে যাবে।
Deleteআমিও দুখান জার্মান লাইন জানি সেই ছোট্টবেলা থেকে - "হিটলার-নাৎসি-বার্লিন-কটাকট" আর "ভোলতেনজেন-কুলতুরক্যাম্প-ব্লিৎক্রিগ-গট ইন হিম্মেল" :-)
ReplyDeletehahaha Piyas, durdanto German bolechho kintu. amar German´tao ei stage-ei atke achhe. er theke beshidur egoyni.
Deleteহা হা। এসব পটলডাঙার প্যালারাম আর হনোলুলুর মাকুদা শিখিয়ে গেছেন। আসল জার্মান কোনদিন শিখে ফেললেও এগুলো ভোলার উপায় নেই!
Deleteযা বলেছ।
Deleteকুন্তলা, তুমি নিশ্চয় তুঙ্গভদ্রার তীরে পড়েছো। মনে করো,বিজয়নগরের রাজসভায় দুই রাজবৈদ্যের সাক্ষাৎকারের মূহুর্ত। প্রথমে দামোদর স্বামী একটি প্রচন্ড শ্লোক ঝাড়িলেন। তাহা শুনিয়া রসরাজ ততোধিক প্রচন্ড আরেকটি শ্লোক ঝাড়িলেন। প্লীজ কিছু মনে কোরো না, শম্পা আর তোমার কমেন্ট বিনিময় পড়ে আমার সেই দৃশ্য মনে পড়ে গিয়েছিল। আর সব শেষে পিয়াসের বচনখানি হল শেষ পাতে আমচাট্নির রস। এগুলো ছোটবেলা থেকেই সংগ্রহ করতে হয়।আজ পর্যন্ত এই কমেন্ট অধ্যায়টি দারুণ মজাদার এবং যতবার পড়ি, হাসি আর থামে না। একটা পুতুল বগলে আমিও পিয়াসের ছোট্টবেলায় ঢুকে পড়লাম।
ReplyDeleteAmi ekmot...comment e ai জার্মান গোলা borshon dekhe amar o besh moja legeche..:)
Deleteamaro amaro.
Delete:)..aaj theke 7bochor age amio ekta notun bhasa sekhar classe giyechilam,praner daye..dokan-bajar korte parchina se jata obostha.class korte korte sei bhasa ta porte r likhte sikhlam kintu bolte parina..eje ki odvut bypar ke jane.ekhon abar 3 mas dhore sei deshei achi,ekhon abar amar puchke ekhankar school e jachee se dekhi bolte sikhe jachee olpo olpo..bboyos hoyeche to tai amar dara ar bola hoye utchena..tobe amar sei teacher kintu ekhono amar bandhu,niyomoto kotha hoy jedeshei thakina keno. amar mayer boyosi..kintu moner taan ta besh ache..tumio class chaliye jao..dekhbe onnyorokom bhalo lagbe..
ReplyDeletear tomar hater lekha kuntala ki sundor..puchketa amar boddo choto nahole dekhiye boltam erokom sundor hater lekha korte hoy..tumi onek onek lekho...
ReplyDeleteamaro class korte khub bhalo lagchhe Sumana. hater lekha bhalo bolar jonyo thank you. amar krititwo kichu nei, sobtai maayer.
DeleteWillkommen in Deutschland! Dekhchi ei k'din e Regierung e pounche geche tomar Vokabeln! Koelln e kemon lagche? Ami kintu beshi dur e thaki na, Karlsruhe. Ami didir kaache e jachhi 1.5 maash er jonno. Phire eshe dekhi ki kore dekha kora jay.
ReplyDeleteIn the meanwhile, viel Spass! :)
Sorry Sorry, Bonn e kemon lacghe? Amar oi dik ta ekdom jawa hoyni, agey ost-deutschland e thaktam ki na.
ReplyDeleteডাংকেশুন রাকা! আমি তোমার কথা ভাবছিলাম জান। তোমার কমেন্ট পেয়ে খুব ভালো লাগল। তুমি ভালো করে দিদির কাছ থেকে ঘুরে এস, তারপর দেখা করার কথা ভাবা যাবে।
Deleteআপনি কি বিবিসির "Mind Your Language" সিরিজটা দেখেছেন? না দেখে থাকলে শিগগির দেখে ফেলুন! অনেক অনেক মজার গল্প শোনার অপেক্ষায় রইলাম। জার্মান রেডিও স্টেশন Deutsche Welle থেকে এক সময়ে রোজ সকালে বাংলা অনুষ্ঠান হত, আর আমার আবার সে সময়ে দেশ বিদেশের শর্ট ওয়েভ শোনার শখ হয়েছিল, প্রায়ই সেটা শুনতাম। বাংলা হিন্দি ইংরেজি ছাড়া আরেকটা ভাষা শেখার ইচ্ছে আমারও ছিল, আর আমিও ওই ব্রশিওর যোগাড়ের থেকে খুব বেশিদূর এগোইনি। আমার ক্ষেত্রে অবশ্য ভাষাটা ফরাসী।
ReplyDeleteবাঙালিরা কি খাওয়া ছাড়া কিছু নিয়ে কথা বলেনা? আমার অভিজ্ঞতাও যে অনেকটা আপনারই মত!
ওহ্ আপনার ডয়েচ ভেলের সঙ্গে পরিচয় আছে আগে থেকেই? আমি এই সবে শুনছি। খাওয়া আর রবীন্দ্রনাথ। বাঙালিদের এই দুটো ফেভারিট টপিক।
Deletesesher galpota asadahran :-)
ReplyDeleteগল্প না রে তিন্নি, একশো শতাংশ সত্যি ঘটনা।
Delete